আরিফ আজাদ একজন জীবন্ত আলোকবর্তিক� - লেখক আরিফ আজাদকে বর্ণনা করতে গিয়ে একথা� বলেছেন ডঃ শামসুল আরেফিন� গার্ডিয়া� প্রকাশনী আরিফ আজাদের পরিচ� দিতে গিয়ে লিখেছে, “তিন� বিশ্বা� নিয়ে লেখে�, অবিশ্বাসের আয়না চূর্ণবিচুর্ণ করেন।� আরিফ আজাদ এর বই মানে� একুশ� বইমেলা� বেস্� সেলা�, এতটা� জনপ্রি� � লেখক� সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের সাহিত্� অঙ্গনে সবচেয়ে আলোড়� তোলা লেখকদে� একজন আরিফ আজাদ�
১৯৯০ সালে� ৭ই জানুয়ারি চট্টগ্রামে জন্ম নেয়া � লেখক মাধ্যমিক শিক্ষাজীবন শে� কর� চট্টগ্রা� জিলা স্কুলে� একটি সরকারি কলেজ� উচ্চ মাধ্যমিক পা� কর� চট্টগ্রা� বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্ত� হন এব� সেখানে উচ্চশিক্ষা সম্পন্� করেন�
লেখালেখি� ক্যারিয়ারে� শুরু থেকে� আরিফ আজাদ এর বই সমূহ পাঠক মহলে ব্যাপক সাড়া ফেলে� তা� প্রথ� বই ‘প্যারাডক্সিক্যা� সাজিদ� ২০১৭ সালে� একুশ� বইমেলা� প্রকাশ পায়। বইটি� কেন্দ্রী� চরিত্র সাজি� বিভিন্� কথোপকথনে� মধ্য� তা� নাস্তি� বন্ধুর অবিশ্বাসকে বিজ্ঞানসম্মত নানা যুক্তিতর্কের মাধ্যম� খণ্ড� করে। আর এস� কথোপকথনে� মধ্য দিয়ে� বইটিতে অবিশ্বাসীদে� অনেক যুক্তি খণ্ড� করেছেন লেখক� বইটি প্রকাশের পরপর� তুমু� জনপ্রিয়ত� পায়। এট� ইংরেজি � অসমীয়া ভাষা� অনূদিত� হয়েছে। ২০১৯ সালে� একুশ� বইমেলা� ‘প্যারাডক্সিক্যা� সাজি� - ২� প্রকাশিত হয়� এব� এটিও বেস্টসেলার� পরিণ� হয়� সাজি� সিরি� ছাড়া� আরিফ আজাদ এর বই সমগ্রত� আছ� ‘আরজ আলী সমীপে� এব� ‘সত্যকথন� (সহলেখক) এর মত� তুমু� জনপ্রি� বই�
বইয়ের না� দেখে� আন্দাজ কর� যায় বইটা কী বিষয়ে হবে৷ কুরআ� থেকে নেওয়া জীবনের পাঠ। বিভিন্� নবী রাসূলদের ঘটনা এব� অই ঘটনা অনুসার� কুরআনে� আয়া� নিয়� ব্যাখ্যা করেছেন� সাথে বর্তমা� সময় � লেখকের সাথে ঘট� যাওয়া ঘটনাকে নিয়েও অই ঘটনা� সাথে মি� আছ� এম� কুরআনে� আয়াতে� আলোচনা করেছেন� বিশে� কর� হযরত মূসা (�.), নূ� (�.), ইউনূ� (�.) এর ঘটনাগুলো বেশি স্থা� পেয়েছে৷
বইটা দারু�, আমার কাছে ভালো লেগেছে� বইয়ের অধ্যায়গুল� থেকে শিক্ষা নিয়� জীবন� কাজে লাগাতে পারল� জীবন সুন্দর হবে। আশাবাদী� __ কুরআ� থেকে নেওয়া জীবনের পা� আরিফ আজাদ সত্যায়ন প্রকাশ� পে� : ১৮� একুশ� বইমেলা ২০২৩
মুসা �. এর জীবন থেকে শিক্ষণীয় অনেক বিষয� উঠ� এসেছ� বই তে� তা� মাদিইয়া� এর ঘটনা� কয়েকবার পুনরাবৃত্ত� না কর� একবা� ঘটনা উল্লেখ কর� শিক্ষণীয় বিষয� গুলো তুলে ধরলে পড়ত� ভালো লাগতো।
পুরো বই জুড়� ' � ' এর জায়গায় ' � ' এর প্রয়ো� ছিলো দৃষ্টি কটু।
বই: কুরআ� থেকে নেওয়া জীবনের পা� জনরা: ইসলামি আত্মশুদ্ধি লেখক: আরিফ আজাদ প্রকাশ�: সত্যায়ন
কিছু কথ�:
পবিত্র কুরআ� মজী� মহান আল্লাহ তায়া’লার বাণী� ইহাত� বিন্দু পরিমাণ সন্দেহ নেই। আমাদের শে� নবী � রাসূ� হযরত মুহাম্মদ (সা�) এর উপ� এই কুরআ� মজিদ নাজি� হয়। পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ তায়া’ল� অনেক অনেক কিছু� বর্ণনা দিয়েছেন; মৃত্যু� পরবর্তী জীবন কিংব� দুনিয়াব� জীবন নিয়� অনেক অনেক ব্যাখা আছ� এই পবিত্র কিতাবে� তবুও; আমরা মুসলমা� হিসেবে ঠি� কতটুকু অনুধাব� করতে পারি! স্বয়ং মহান আল্লাহ তায়া’লার এই বাণী?
পা� অভিজ্ঞতা:
কথ� বলছিলা� আরিফ আজাদের এক ভিন্� জনরা� লেখনী বই "কুরআ� থেকে নেওয়া জীবনের পা�"� আরিফ আজাদের বে� কিছু বই আমার পড়া হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ� সে আঙ্গিক� বইটা� না� দেখে� পড়া� আগ্র� জাগে আমার মানসপটে। বইটা পড়া� শুরু থেকে শে� পর্যন্� লেখক দেখিয়েছেন কুরআনে� আয়াতে� কিছু কিছু ব্যাখা দিয়� একজন মানু� কিভাবে তাঁর জীবনটাকে ধারণ করতে পারে�
সফলতার সংজ্ঞা বলতে আমরা কী বুঝি? যেভাবে সুখে থাকা যায় কিংব� কিভাবে দুনিয়ার সবকিছু অর্জ� কর� যায়! এগুলাই? না; কখনো� না� পবিত্র কুরআনে সফ� হওয়ার অনেক অনেক সংজ্ঞা� দেওয়া আছে। তা আমরা �'জন� মানি বা বুজি? লেখক আরিফ আজাদ তাঁর বইতে ঠি� এভাবেই উল্লেখ করেছিলেন কথাগুলো। বইটা পড়া� সময় অনেক অনেক ভাবনায� আচ্ছন্� হত� থাকি আম�; প্রতিমুহুর্ত� মন� হয়েছিলো, লেখক আমার সাথে বস� এস� বিষয� নিয়� আলোচনা করছিলো; আর আম� তা মন্ত্রমুগ্� হয়ে তা শুনছিলাম� সবশেষে আরিফ আজাদের অন্যতম সেরা একটা বই এটি।
কারা পড়বেন বইটা?
আমাদের অনেক মুসলমা� ভা�/বোনেরা আছেন, যাঁর� দিনে� পর দি� দুনিয়ার কাঁদ� ছোড়াছুড়ি তে মত্ত হয়ে জীবনের পা� বেমালু� ভুলে গিয়েছেন� কোথায় আমাদের যেতে হব�! আমাদের গন্তব্� কোথায়? তা মন� হয� আমরা ভুলে� গেছি� সে সব ভা�/বোনদের জন্য হাইল� রিকমেন্ড করবো বইটা� বইয়ের প্রতিট� অধ্যায়তেই লেখক কুরআনে� রেফারেন্� সহকারে বুঝিয়েছ� কি ভাবে কি করলে আপনি মুক্তি পাবে� আপনা� একঘেয়েম� জীবন থেকে কিংব� গোধুলি� বেলা শেষে আপনি তন� মন� ভাবত� থাকবেন কোথা থেকে শুরু করতে হব� আপনা� জীবন পাঠে� যাত্রা�
লেখনশৈলী:
লেখকের লেখনশৈলী কিংব� শব্দশৈলী নিয়� কখনো দু’কথা থাকা� প্রশ্ন� ওঠ� না� লেখনী আর বর্ণনায় পাঠককে যে বুঁদ রাখত� পারব�; তা আম� হল� কর� বলতে পারি�
বাদবাক�:
সত্যায়ন প্রকাশনী� এই পেপারব্যাক সংস্করণে� বইটি� কোয়ালিট� আর প্রোডাকশ� অনেক দারু� তা বলতে দ্বিধা নেই।
এই বইয়ের শিরোনামট� আমার মধ্য� খু� আগ্র� সৃষ্টি করেছিল� তা� তখ� প্রি-অর্ডার না কর� পারিনি� বইটি পড়ে অনেক ভালো লাগল� মাশাআল্লাহ� আশ� কর� যে কারো� পছন্� হবে। প্রিয়জনদে� উপহা� দেওয়া� জন্য খুবই সুন্দর একটি বই�
আল্লাহ সুবহানাহ� ওয়া তা’য়ালা মানবজাতিকে পথ প্রদর্শনের জন্য পূর্ণাঙ্� এক জীবনবিধা� রূপে কুরআনক� নাজি� করেছেন এব� এর শিক্ষা করাক� আমাদের ওপ� ফর� করেছেন� আম� যদ� ভু� না কর� থাকি, প্রত্যেক মুসলমানে� বাড়িত� অন্ত� একটা কর� কুরআ� আছেই� কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে� যা দেখা যায়, হয� এট� আলমিরা� তাকে ধুলোমলী� হয়ে পড়ে থাকে নতুব� বছ� বছ� শুধু আরবি তিলাওয়া� করেই ক্ষান্� থাকা হয�; কিন্তু কুরআনে� প্রকৃত শিক্ষাটা� অর্জ� কর� হয� না�
এই কুরআ� থেকে যদ� মানবজীবন� সফলতার পাঠগুল� আহরণ কর� যায় তব� নিঃসন্দেহে তা আমাদের জন্য কল্যাণকর হবে। আরিফ আজাদের ‘কুরআন থেকে নেওয়া জীবনের পাঠ� বইটি এই কল্যাণ লাভে� পথ� যাত্রা শুরু� ছোট্� এক প্রয়াস। এটাক� ছো� বলছি কারণ কুরআনে� মহিম� এত্ত বেশি যে তা এক মলাট� বর্ণনা কর� কোনোভাবে� সম্ভ� নয়। তবুও লেখকের ছো� এই বইটি পড়ে অবাক না হয়ে পারিনি� আহ�! কত সুন্দরভাবে� না চিন্তা কর� যায়� লেখক কুরআ� থেকে নেওয়া কিছু পাঠে� বে� হৃদয়গ্রাহী উপস্থাপন করেছেন� আল্লাহ তাঁর কলমে বারাকাহ্ দা� করুন� প্রতিট� পা� চিন্তা� দ্বা� খুলে দেয়� সরাসরি কুরআ� থেকে নেওয়া পা� বল� কথ�! একদম শে� পাঠট� পড়া� পর আম� রীতিমত থমকে গিয়েছিলাম� এক�! আসলে� আম� ভীষণ একা�!
আজ এই বেহায়াপনা ভালোবাসা দিবস�,বইয়ের প্রথ� পৃষ্ঠা থেকে লাস্� পৃষ্ঠা অব্দ� পড়ে শে� করলাম।
খু� সকাল থেকে এখ� অব্দ� ঘরের মধ্য� বন্দ� ছিলাম। দুনিয়ার এই হারা� ভালোবাসা� ত্যাগে� বিনিময়ে জান্নাতে কি অসম্ভব রকমে� ভালো লাগা,ভালোবাসা অপেক্ষ� করতেছে তা খুঁজ� পেলাম। আমাদের এই যৌবন আল্লাহ� কাছে কতটুকু যে মূল্যবান আমরা তা জানিনা� আমাদের এই যৌবন� একটা সেজদ� যে আল্লাহ� আর� কাঁপ� আমরা তা জানি না।আমাদে� এই যৌবন� এক ফোঁট� চোখে� পানি যে জাহান্নামে� আগুন নিভে আমরা তা জানি না� আমরা ডুবে আছ� হারা� এই ভালবাসায�,ডুবে আছ� দুনিয়ার এই নগণ্যতায়। একজন পথহারা প্রতীকে� অন্ধকা� হৃদয়ে যে� এই বইটি এক টুকর� আলোর প্রদীপ।
আজকে এই নগণ্� ভালবাসার দিনে,এই বইটি পড়ে আল্লাহ� নৈকট্য � দ্বা� প্রান্তে আসার উদম্� চেতন� সৃষ্টি হয়েছে।এ� চেতন� যে� সর্বসময় ধর� রাখত� পারি আল্লাহ� কাছে এই পার্থন� করি�
আর এই বইয়ের একটি দোয়� যা আমার অন্ধকা� হৃদয়ে খড়াভাবে নাড়� দিয়েছ�,তাহল�..... "হে আমার রব -আমার প্রত� যে অনুগ্রহই আপনি দা� করবে�, আম� তা�-� মুখাপেক্ষী" এই ছোট্� একটি বাক্যে� কতটুকু ওজ� আর আল্লাহ কাছে কতটুকু পছন্দে� তা শুধু একজন দোয়� ব্যাখ্যাকারী ব্যক্ত� বলতে পারবে।
একটি বই যে একজন মানুষক� এইভাবে নাড়� দিতে পারে,এট� আমার কল্পনা� অতী� ছি�!
নিসন্দেহ� একটা সময় উপযোগী বই পড়লাম� অন্তরে একটা ধাক্কা� খু� দরকা� ছিল। বইয়ের কথাগুল� খু� জোরেসরেই ধাক্কাটা দিয়েছ�,হেদায়াতের পথে। আলহামদুলিল্লাহ� আরিফ আজাদ আমার অন্যতম প্রিয় লেখক।উনা� প্রতিট� বই অন্তরে� গোপন প্রকোষ্ঠ� একটা নাড়� দেয়, রিমাইন্ডার দেয় আল্লাহ� সাথে সম্পর্� আর� মজবু� করার� আল্লাহ আমাক� এই বইটি পড়া� তওফি� দিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ� বইয়� মো� ৩০ টি অনুচ্ছেদ আছে। এট� কোনো তাফসীরে� বই নয়।কুরআনে� বিভিন্� আয়া� এব� কুরআনে বর্ণিত নবী- রাসুলদের ঘটনা থেকে আমরা কি শিক্ষা লা� করতে পারে, কিভাবে আমদে� জীবনকে কুরআ� দিয়� সাজাতে পারে তা অত� সাধারণ ভাষায় তুলে ধর� হয়েছে।আমা� প্রিয় কিছু অনুচ্ছেদ -
- "� সময় শীঘ্রই ফুরিয়� যাবে"- আমাদের মন� করিয়ে দেওয়া হয়েছে জীবনের সু� এব� দুঃখ খু� ক্ষণস্থায়ী� -"সোনা� তোরণ পানে"- সুরা আল-আস� থেকে সফলতার চারট� সূত্� জীবন� ধারণ করা। - 'অন্তরে অন্তরে' - হিংস� নামক মারাত্মক ব্যাধি নিয়� আলোচনা কর� হয়েছে� -"আল� অথবা অন্ধকা�" - মুনাফিকদের কিয়ামতে করুন পরিণতি উঠ� এসেছে। -"তারা কভ� পথ ভুলে যায় না"- জীবনের চলতিপথ� সক� সিদ্ধান্তে আল্লাহ� কাছে কল্যাণ চাওয়া,সাহায্� চাওয়া�
কুরআনে� বিভিন্� আয়াতে� পটভূমি গল্প আকার� উপস্থাপন, জীবন ঘনিষ্ঠ আলোচনা� মাধ্যম� তা বিশ্লেষণ এব� উক্ত আয়া� থেকে আমাদের শিক্ষা � অনুপ্রেরণা� দিকগুল� নিয়� কথ� বলেছেন আরিফ আজাদ তাঁর নতুন 'কুরআ� থেকে জীবনের পা�' বইটিতে�
১৪০০ শত বছ� আগের কুরআনে� বাণী কীভাবে একুশ শতকে এসেও আমাদের জীবন� সবচেয়� প্রাসঙ্গিক? কে� নব� রাসূলদের জীবনের ঘটনাবলিক� আল্লাহ সুবহানাহ� ওয়া তাআল� স্থা� দিয়েছেন কুরআনে? সর্বোপরি কুরআ� কীভাবে আমাদের জীবনের কথ� বল�? কীভাবে আমাদের জীবন� কুরআ� হয়ে উঠতে পারে আলোর দিশা�
বইটি পড়ে উক্ত বিষয়গুল� আমরা খু� সহজে� বুঝত� এব� উপলব্ধ� করতে পারবো। একইসাথ� আমাদের মন� জোগাবে গভী� ভাবন� � চিন্তা� খোরা� এব� বইটি� কিছু ম্যাসে� আমাদের হেদায়েত এর জন্য� যথেষ্ট হত� পারে�
বইয়ের না� : কুরআ� থেকে নেওয়া জীবনের পা� লেখক : আরিফ আজাদ প্রকাশনী : সত্যায়ন প্রকাশ� পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১৮� টি মূল্� : ৩৩� টাকা
রিভি� লেখক : আঃ কাহ্হা� (সিয়াম)
This entire review has been hidden because of spoilers.
কো� জিনি� না বুঝে পড়া� কো� ফায়দা নেই। কোথায় যে� শুনেছিলা� কুরআনও না বুঝে পড়ল� কো� ফায়দা নেই। বিভিন্� মতান্তরে শুনা যায় যেহেতু একটি আরবি হর� পড়া� কারন� ১০ টি নেকি পাওয়া যায় সেহেতু কুরআ� না বুঝে পড়লেও নেকি পাওয়া যায়� যাইহোক নেকি পাওয়া� পড়া আর বুঝে পড়া বিষয়ট� আলাদ�, কুরআ� থেকে শিক্ষাগ্রহ� করতে হল� বুঝে পড়া আবশ্যক� আমার� যারা সাধারণ মানু� কোনমতে কুরআ� রিডি� পড়ত� পারি তাদে� উচিৎ এই বইটা পড়া� কুরআ� যে জীবনবিধানে� কথ� বল� তা কিছুটা হলেও অনুভ� কর� সম্ভ� হব� কুরআ� থেকে নেওয়া জীবনের পা� বইটি পড়লে।
লেখক আরিফ আজাদ এর লেখা, আমার পড়া প্রথ� বই� বইয়ের না� দেখে আগ্র� জাগে, আর তা থেকে� বইটা সংগ্রহ করা। কিন্তু আর� বেশি কিছু আশ� করেছিলাম� এই �'মা� আগেই 'প্রোডাক্টি�' মুসলিম পড়েছি, কুরআ� এর আলোচনা� পাশাপাশি কিছু গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা আর সমাধান� আলোচনা কর� হয়েছে বইটিতে� � বইটাতে� তেমনটা আশ� করেছিলাম; আলোচনা আরেকটু গভী� হল� ভালো হত� কিছু জায়গায় মন� হয়েছে শুধু শুধু পৃষ্ঠা বাড়ান� হয়েছে�
বই: কুরআ� থেকে নেয়� জীবনের পা� লেখক: আরিফ আজাদ ◼️কাহিনী সংক্ষে� দুটো জিনি� নবীজী সাল্লাল্লাহু আলায়হ� ওয়াসাল্লা� আমাদের জন্য রেখে গেছে�- কুরআ� � সুন্নাহ।কুরআ� নাযি� হয়েছে সাড়� চৌদ্দশ বছ� আগ�,কিন্তু কুরআনে লেখা রয়েছে সখ� যু�, কা� আর সময়ের কথা।কুরআ� শুধু অধ্যয়নে� জন্য না,এত� রয়েছে আমাদের সকলে� জীবন ব্যবস্থা।সবা� তো কুরআ� পা� কর� কিন্তু কয়জ� এক� অনুধাব� কর�?ব্যর্থতা সফলত� দুঃখ কষ্ট সবকিছু সম্পর্কে দুনিয়ায� মতবা� আছে।কিন্তু কুরআনে এগুল� কে কিভাবে ব্যাখ্যা কর� হয়েছে?কিভাবে অন্ধকা� জীবন� আল� ফিরিয়� আনতে হব� সেটা কিভাবে ব্যাখ্যা কর� হয়েছে?একটা জীবনকে যদ� রঙিন কর� সাজানো যায় আর জীবনের সে� সক� অনুষঙ্গে� কথ� যদ� কুরআনে� পা� থেকে নেয়� হয� তাহল� কেমন হব�?এস� কিছু নিয়েই লেখক বইটিকে সাজিয়েছেন।কিভাব� দুঃখের দিনে কুরআ� আমাদের কাঁধ� হা� রেখে বন্ধ� হয়ে উঠ� সে কথ� তিনি তুলে ধরেছেন।নবী রাসু� দে� বিপদের সময়ের কথ� এব� সে সময় তারা কে কি দোয়� করেছেন এব� কিভাবে ধৈর্য্� ধর� আল্লাহ� উপ� বিশ্বা� রেখে টিকে ছিলে� সে কথ� গুলো � লেখক স্থা� দিয়েছেন এই বইয়ে।বর্তমা� সময়� দুনিয়ার যে� অবস্থা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের যে উত্থান পত� সেসব কিছু সম্পর্কে কুরআ� কি বলেছ� তা� পা� নিয়� লেখা হয়েছে বই টি�
◼️পা� প্রতিক্রিয়া সারাদি� কেমন যেনো উদাসীনতায� কাটছিল।রোজ দুপুরে ঘু� আসলে� আজ আর ঘু� আসছেনা।বার বা� মন� হচ্ছিল জোরে ঠাণ্ডা হাওয়া ছুটে বৃষ্টি আসলে ভালো হবে।তৎক্ষণাৎ বইটি বইয়ের তা� থেকে উক� দিচ্ছিল।বইটি নিয়� খুলে এর প্রথ� লাইন টা পড়লাম যখ� নেমে আস� আধাঁরে� রাত।এট� পড়ে� মনটা কেমন যেনো করছিলো তা� সামন� পড়া শুরু করলাম।মন� হচ্ছিল আমার আজকে� উদাসীনত� আর মন খারা� নিয়� বল� হচ্ছ� আমাকে।যত� পড়ছিলাম তত� মন� হচ্ছিল আর� আম� তো এখ� এম� কিছু কথাই শুনত� চাচ্ছিলা� যেনো আমার মনটা একটু হালক� হয়।কথাগুল� যেনো সব আমাক� আমার বর্তমা� অবস্থাকে নিয়� বলছে।তখন� হঠাৎ খু� জোড়� ঠান্ডা হাওয়া শুরু হয়ে বৃষ্টি নামলো।আর একটা দোয়� আমার চোখে পড়ল�,"আমার রব!আমার প্রত� যে অনুগ্রহই আপনি দা� করবে�,আম� তা� মুখাপেক্ষী�"বইটি আম� এক বসায� পড়ে শে� করতে চেয়েছিলাম পড়ে ইচ্ছ� করেই পড়া� গত কমিয়ে দিয়েছিলাম।যেন� ধীরে ধীরে এট� শে� হয� আর আম� এর কথ� গুলো নিজে� মধ্য� ধারণ করতে পারি।আরি� আজাদ সহ� ভাষায় অনেক সুন্দর কর� লিখেন।আর মনকাড়� � হয়।কিন্তু ওনার যে কয়ট� বই পড়া হয়েছে তা� মধ্য� এট� আমার সবচেয়� প্রিয়।এখন� মাঝে মাঝে মন খারা� হল� বইটা খুলে বস� আর দাগানো প্রিয় লেখাগুলো পড়ি�
বানা� � শব্দের ব্যাবহার:বানা� ভু� খু� বেশি চোখে পরেনি।আর শব্দ � ভাষা� ব্যবহা� সুন্দর � সাবলী� ছিলো�
রেটি�:�/�(ভাবত� পারে� প্রিয় বই কিন্তু � পয়েন্� কম কেনো ওনার কিছু কথ� আগের বইয়েও বা� বা� পেয়েছ� যা� কারণ� একটু কষ্ট পাচ্ছিলা� এক� কথ� কেনো এই বইয়েও লিখত� হব�)