এক বড়ো অশুভ সময় এসেছ� পৃথিবীতে, যারা অন্ধ তারা চোখে সবচেয়� বেশি দেখত� তো পাচ্ছে�, তারা অত্যন্� বেশি বিশ্বা� করছে, এব� পৃথিবী জুড়� ছড়িয়� দিচ্ছে বিশ্বাসে� বিকট মহামারি। এখ� সবাই বিশ্বা� করছে, সবাই বিশ্বাসী; কারো পক্ষ� এখ� বল� সম্ভ� হচ্ছ� না� আম� বিশ্বা� কর� না, আম� অবিশ্বাস করি। বিজ্ঞানে� এই অসাধার� যুগে যখ� কিছু অবিশ্বাস সৌরলোক পেরিয়� ঢুকত� চাচ্ছে মহাবিশ্ব�, তখ� পৃথিবী মেতে উঠেছ� মধ্যযুগীয় বিশ্বাসে; শক্তিলোভী ভ্রষ্ট রাজনীতিকেরা মানুষক� আক্রান্ত ক’র� তুলছ� বিশ্বাসে� রোগে� এখ� পৃথিবী জুড়� বিভিন্� বিধাতা পালন করছে অত্যন্� সক্রিয� রাজনীতি� ভূমিকা, আর গণতন্ত্রমত্ত শক্তির উৎসর� নির্বাচি� ক’র� চলছে বিভিন্� বিধাতাকে� তব� বিশ্বা� শুধু অতিমানবি� সত্তায়ই সীমাবদ্ধ নয�; হাজা� হাজা� শূন্� প্রথ� বিশ্বা� ক’র� চলছে তারা, যা খুবই ক্ষতিকর। বাংলাদেশ� আজ সবাই বিশ্বাসী; শক্তিমানতম থেকে দুর্বলতম বাঙালিটি প্রচণ্ডভাব� পালন ক’র� চলছে বিশ্বাস। এখান� একমাত্� হুমায়ুন আজাদ� বলতে পারে�-আম� অবিশ্বাস করি। তাঁর অবিশ্বাস শুধু অতিমানবি� সত্তায� অবিশ্বাস নয�, তাঁর অবিশ্বাস এর থেকে অনেক গভী�; তিনি অবিশ্বাস করেন �-সভ্যতা� প্রায় সমস্� প্রচারে। সবকিছু� তিনি বিচা� ক’র� দেখত� চা�; এব� এর ফলেই জন্মেছ� এই অসামান্য দার্শনিক গ্রন্থটি� �-বইয়ের পরিচ্ছ� পরস্পরায� তিনি খুলে খুলে দেখিয়েছেন বিশ্বাসে� অন্তঃসারশূন্যতা। প্রথ� প্রকাশের পর থেকে আমার অবিশ্বাস নন্দিত হয়ে এসেছ� বাঙল� ভাষায় লেখা অনন্� বই হিসেবে� এবার প্রকাশিত হল� বইটি� পরিশুদ্ধ সংস্করণ।
Humayun Azad (Bangla: হুমায়ূন আজাদ) was a Bangladeshi author and scholar. He earned BA degree in Bengali language and literature from University of Dhaka. He obtained his PhD in linguistics from the University of Edinburgh in 1976. He later served as a faculty member of the department of Bengali language and literature at the University of Dhaka. His early career produced works on Bengali linguistics, notably syntax. He was regarded as a leading linguist of the Bangla language.
Towards the end of 1980s, he started to write newspaper column focusing on contemporary socio-political issues. Through his writings of 1990s, he established himself as a freethinker and appeared to be an agnostic. In his works, he openly criticized religious extremism, as well as Islam. In 1992 Professor Azad published the first comprehensive feminist book in Bangla titled Naari (Woman), largely akin to The Second Sex by Simone de Beauvoir in contents and ideas.
The literary career of Humayun Azad started with poetry. However, his poems did not show any notable poetic fervour. On the other hand his literary essays, particularly those based on original research, carried significant value.
He earned a formidable reputation as a newspaper columnist towards the end of 1980s. His articles were merciless attacks on social and political injustice, hypocrisy and corruption. He was uncowed in protesting military rule. He started to write novels in 1990s. His novel Chappanno Hazar Borgomile is a powerful novel written against military dictatorship. Azad's writings indicate his distaste for corrupt politicians, abusive military rulers and fundamentalist Islam. Nevertheless, his prose shows a well-knit and compact style of his own. His formation of a sentence, choice of words and syntax are very characteristic of him. Although he often fell victim to the temptation of using fiction as a vehicle of conspicuous political and philosophical message, he distinguished himself with his unique style and diction.
On August 11, 2004, Professor Azad was found dead in his apartment in Munich, Germany, where he had arrived a week earlier to conduct research on the nineteenth century German romantic poet Heinrich Heine. He was buried in Rarhikhal, his village home in Bangladesh.
In 2012, the Government of Bangladesh honored him with Ekushey Padak posthumously. Besides this, he was honored with Bangla Academy Award in 1986.
গত বছরে� শুরু দিকে এই বইটি হাতে আসে। পড়া� পর যুক্তি� বেহা� দশ� দেখে খু� বিরক্ত হই� সিদ্ধান্� নে� এই বইয়ের অজস্� মিথ্যাগুলো নন-ফিকশ� জনরায় উপস্থাপন করবো� তারই ফলশ্রুতিতে ২০১৯ এর একুশ� বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে আমার ২য� বই - ‘অবিশ্বাসী কাঠগড়ায়’। বইটি লিখা� কাজে পড়ত� গিয়� অনেক কিছু জেনেছি, নাস্তিকদের অনেক মিথ্যে বুলি� স্বরূপ চিনেছি� আশ� কর�, মুক্তচিন্তার কে� আমার লেখা ডিফিটা� পড়া� পর এই বইকে চমৎকার/অসাধার� না বল� লজ্জায� মাথা নামাবেন। খোলা মন নিয়� পড়া� আহ্বান রইলো�
হুমায়ূন আজাদের ভাষা আর লেখনশৈলী আসলে� চমৎকার� কুৎসিততম বিষয়কেও তিনি সুন্দর শব্দের মাধ্যম� প্রকাশ করতে পারেন। বইটি নানা� দিকে আল� ফেলে যদিও সব বিষয়ে আম� একমত নই� বিশেষত নৈতিকত�-অনৈতিকতা� প্রসঙ্গগুল� নিয়� মন� হচ্ছ� আর� অনেক ভাবা� আছে। এত সর� নয� বিষয়গুলো। আজাদের বই পড়ল� এক ধরনে� হতাশার সৃষ্টি হয়৷ ক্ষেত্রেবিশেষে এট� একটু বিপদজনকই বটে। �.�/�
এস� বই পড়ত� একটু সময় লাগে বেশি, যদিও দু'দিনে পড়ে শে� করেছি। বইটাতে মো� ৭ট� প্রবন্� আছ�, যদিও এট� প্রবন্� গ্রন্থ নয�; পাঠকের সুবিধা� জন্য লেখক � পরিচ্ছেদ� ভা� করেছে।
আমার ইন্দ্রিয়গুল� � নাইটিংগেলে� প্রত� অনুচ্ছেদ দুইট� ভালো ছিল। বাকি অনুচ্ছেদগুলো হল বিশ্বাসে� জগ�, মহাসমুদ্রে� ছোট্� চর� আমাদের গ্রা�, আরণ্যি� নির্বোধে� ভ্রান্� দুঃস্বপন এব� আমার অবিশ্বাস�
নিচে বই থেকে শেষে� কিছু লাইন তুলে দিলামঃ
কিছু� অপবিত্� নয�, যেমন কিছু� পবিত্র নয�, কিন্তু সব কিছু� সুন্দর, সবচেয়� সুন্দর এই তাৎপর্যহী� জীবন� অমরত� চাইন� আম�, বেঁচ� থাকত� চা� না একশো বছ�; আম� প্রস্তুত, তব� আজ নয়। চল� যাওয়া� পর আর কিছু চাইন� আম�; দে� বা দ্রাক্ষা, ওষ্ঠ বা অমৃত, বা অমরত�; তব� এখনি যেতে চা� না; তাৎপর্যহী� জীবনকে আমার ইন্দ্রিয� গুলো দিয়� আম� আর� কিছুকা� তাৎপর্যপূর্ণ কর� যেতে চা�, নক্ষত্� দেখত� চা�, নারী দেখত� চা�, শিশি� ছুতে� চা�, ঘাসে� গন্ধ পেতে চা�, পানিয়� স্বা� পেতে চা�, বর্ণমালা আর ধ্বনিপুঞ্জের সাথে জড়িয়� থাকত� চা�, মগজে আলোড়ন বো� করতে চাই।
আর� কিছুদি� আম� হেসে যেতে চাই। একদি� নামব� অন্ধকা�-মহাজগতের থেকে বিপু�, মহাকালের থেকে অনন্�; কিন্তু ঘুমিয়� পড়া� আগ� আম� আর� কিছু দূ� যেতে চাই।
One of the finest art by Dr. Azad. He touches some deep questions and explore elegantly. I cannot find my own words to sum up this beautiful book. The key takeaway from this masterful art in Author's own words:
অমরত� চাইন� আম�, বেঁচ� থাকত� চাইন� একশো বছ�; আম� প্রস্তুত, তব� আজ নয়। চল� যাওয়া� পর কিছু চা� না আম�; দে� বা দ্রাক্ষা, ওষ্ঠ বা অমৃত; তব� এখনি যেতে চাইন�; তাৎপর্যহী� জীবনকে আমার ইন্দ্রিয়গুল� দিয়� আম� আর� কিছুকা� তাৎপর্যপূর্ণ কর� যেতে চাই। আর� কিছুকা� আম� নক্ষত্� দেখত� চা�, নারী দেখত� চা�, শিশি� ছুঁত� চা�, ঘাসে� গন্ধ পেতে চা�, পানীয়� স্বা� পেতে চা�, বর্ণমালা আর ধ্বণিপুঞ্জের সাথে জড়িয়� থাকত� চাই। আর� কিছুদি� আম� হেসে যেতে চাই। একদি� নামব� অন্ধকা�- মহাজগতের থেকে বিপু�, মহাকালের থেকে অনন্�; কিন্তু ঘুমিয়� পড়া� আগ� আম� আর� কিছুদূ� যেতে চাই।
অজানাক� জানত� মানু� স্বভাবতই অনেক আগ্রহী� সে� আগ্র� মেটাতে গিয়� মানু� কখনও দ্বিধায় পর� যায় আবার কখনও সন্তুষ্ট� নিয়� ফিরে আসে। এই দ্বিধা আর সন্তুষ্ট� নির্ভর কর� তা� জানা� পরিধির উপর। একটি নির্দিষ্� বিষয়ে জ্ঞানে� মাপকাঠিত� একজন বিশ্বনন্দি� হত� পারে আবার � এক� ব্যাক্তি আরেকটি বিষয়ে জ্ঞানে� মাপকাঠিত� প্রাথমিক স্তরের নিচে নেমে যেতে পারে� আমাদের সাধারন পাঠকদে� সমস্যা হল আমরা অনেকেই স্পর্শকাতর বিষয� নিয়� পড়া� সময় � বিষয়ট� মন� রাখিনা� ফল� লেখা যেদিকে আমাদের নিতে চায় আমরা সেদিকে� চল� যাই। মাত্� দু একটি বই পড়ে� দেখা যায় অনেকের বিশ্বাসে চী� ধর� গেছে, বিশেষত কো� লেখক আমাদের প্রিয় হয়ে উঠলে তখ� তা� অনেক ভুলই আমাদের চোখে পরেন� কারন তখ� আমরা লেখা� স্রোতে ডুবে যাই। অন্যদিকে বিশে� কর� আজকে� জুগে যে বিষয� নিয়� আমরা সাধারণ� সবচেয়� কম জ্ঞা� রাখি তা� একটি হল ধর্ম� তা� দেখাযায় একদিকে পরিস্কার জ্ঞা� না থাকা আরেক দিকে লেখকের প্রশ্নবানে ডুবে যাওয়া একজনের বিশ্বা� নড়বরে কর� দেয়� কিন্তু যারা � বিষয়ে একটু সচেত� তারা ভু� গুলো চট কর� ধর� ফেলত� পারে�
ইসলা� নিয়� প্রথ� শ্রেণী� স্ক্লারর� যে ব্যাখ্যা দিয়� গেছে এব� দিচ্ছে জানা� আগ্রহে� অভাব� সে তথ্য গুলো গুটিকয়ে� মানুষে� হাতে পৌঁছ� অন্যদিকে পাশ্চাত্� নির্ভর চিন্তাভাবন� আমাদেরকে এম� কর� দিচ্ছে যে� ধর্ম বিশে� কর� ইসলা� সৃষ্টিকর্ত� প্রদত্� ধর্ম নয়। এসকল কারন� আমার অবিশ্বাস টাইপের বই গুলো সাধারন পাঠকদে� ভালই দ্বিধায় ফেলে� দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে এসকল পাঠক পরবর্তী জীবন� তা� দ্বিধাকে সত্য দিয়� বিচা� করতে খু� কম� চেষ্টা কর� ফল� এই ছিটক� যাওয়া অবিশ্বাস� তাদে� জীবন� ধ্রব সত্য দাড়িয়ে থাকে� তব� সেখা� থেকে� কে� কে� ফিরে আস� যাদে� মন� অবিশ্বাসের পর যাচা� নির্ভর স্থায়ী বিশ্বা� জন্ম নেয়� দুঃখের বিষয� বইয়ের লেখক ইসলা� সম্পর্কে সঠিক জ্ঞা� রাখেনি বর� বিখ্যাতদের দ্বারা বেশি প্রভাবিত হয়েছে� যেমন হকিং, রাসে�, ডারউয়িন ইত্যাদ� আর বাস্তব জীবন� তিনি যা ধর্ম সম্পর্কে দেখেছে� তা� ধর্মের অং� বল� বিশ্বা� করেছেন যা� অনেকটা� আদ� ধর্মের অং� নয� বর� মানুষে� বানানো তা� সঠিক ধারন� না থাকা� দরুন � থেকে ক্ষো� তৈরি হওয়� স্বাভাবিক। তব� উন� অনেক সত্য� কথাও বলেছেন যেমন ধনী দরিদ্রের প্রভেদ, সামাজি� কুসংস্কা�, রাজনৈতিক ব্যাপা� ইত্যাদি। অন্যদিকে এটাও ঠি� যে, ধর্মের নামে তথাকথি� জ্ঞানীরা ধর্মের অপব্যবহা� করেছ� এব� করছে আর আমরা অনেকেই ধর্ম সম্পর্কে পরিস্কার জ্ঞা� রাখিনা বল� যে দিকে� কথাগুল� যুক্তিসংগত মন� হয� আমরা সেদিকে� ঝুকে যা� এব� ধর্মকে ঘৃণা করতে শিখি� হয়ত� একদি� আমাদের ধর্ম সম্পর্কে পরিস্কার জ্ঞা� হব� এব� আমরা সবাই ধর্মকে নিয়� দ্বিধা আর অপব্যাবহারের খেলা থেকে বে� হয়ে আসতে পারব�
পরিশেষ� বল� যায় লেখক হুমায়ুন আজাদের লেখনী অনেকের নিকট আকর্ষণীয় হত� পারে কিন্তু স্পর্শকাতর স্থানে অসত্� /বিভ্রান্তিকর অপবা� দেয়� চমৎকার লেখনী� উচ্চ স্থা� পাওয়া� অধিকার রাখে কি? লেখকের প্রকৃত ধর্মীয় জ্ঞা� কতটা বিভ্রান্তিকর ছি� বিশেষত ইসলা� তা� চমৎকার উধাহরন রাফা� আহমেদে� "অবিশ্বাসী কাঠগড়ায�" বইটি, বিশে� কর� যারা "আমার অবিশ্বাস" বইটি পড়েছে� তাদে� জন্যতো বটেই� /book/show/4...
অসম্ভব প্রিয় একজন লেখকের সাথে পরিচয় (যদিওবা এর আগ� তাঁর একটি বই পড়া শুরু করেছিলাম, কিন্তু শে� করতে পারিনি) এব� সে� সাথে (নিঃসন্দেহে) এই বছরে পড়া অন্যতম সেরা একটি বই শে� করলাম। হুমায়ুন আজাদের লেখা আপনাকে ভাবত� শেখাবে, চিন্তা করতে শেখাবে, নির্মম সত্য উন্মোচ� কর� মাথা� চু� ছেঁড়া� পরিস্থিত� তৈরি করবে� তাঁর অবিশ্বাসের ব্যবচ্ছে� মুগ্� বিস্ময়ে পড়া� মত�!
'মোহগ্রস্� নই আম�, আম� সৎ থাকত� চা�, সিসিফাসে� মত� মেনে নিতে চা� জীবনের নিরর্থকত�, এব� অস্বীকারও করতে চা� নিরর্থকতাকে।'
যুক্তি বা দর্শনে� আশায� বইটা ধর� নাই। ভালো করেছিলাম, কারণ তা� অভাব বে� প্রকট। ���া� পৃষ্ঠা� পর অধিকাংশই নিঃসার আস্ফালনই লেগেছে� কিন্তু� কিন্তু, বাংল� চমৎকার� তা� জন্য� পড়া� অধুনাকাল� বাংল� বইগুলো, সাহিত্� হো� বা সন্দর্�, আমার পড়ত� বিরক্ত লাগে� ভাষা, শব্দচয়ন, বাক্যসঞ্চর�; কোনোটিতে� গত� পা� না� বাক্যে� উপ� চো� চালাতে চালাতে হোঁচ� খা� বারবার� হুমায়ূন আজাদ নিয়� আর যা� বল�, এব� অনেক কিছু� বলতে পারি, তাঁর বাংলার প্রশংস� করতে� হয়। প্রথ� থেকে� বে� সুন্দর, যদিও শেষে� দিকে কিছুটা ভাটা পড়ে� তব� একদম শে� অক্ষ� পর্যন্� যেটা� সম্মুখী� হয� নি চো�, সেটা হোঁচট। এইটুকু� জন্য হলেও তাঁক� ধন্যবাদ।
� বা বিশ্বা�, ধর্ম বা জীবনের তাৎপর্� নিয়� তাঁর বক্তব্� এখনই ভুলত� শুরু করেছি। তব� সাহিত্� নিয়� তাঁর বক্তব্যগুল� রেখাপা� করেছ� অনেক� জীবনানন্� আর রবীন্দ্রনাথকে টেনেছে� বারবার� জীবনানন্দে� কবিতার কিছু টেক্স্� আরেকটু ভালো কর� বুঝত� পেরেছি� ম্যাথি� আর্নল্ডে� 'ডোভা� বি�' পড়লাম, এব� বুঝলাম অবশেষে� একধরনে� তৃপ্তি দেয় এই কুড়ান� জ্ঞানগুলো।
একটা বাক্� পড়ে মন� হল হিউমের উপরে নীটশেক� বিচা� করছে� তিনি� এট� আমার কাছে নিতান্তই হাস্যকর। নীটশের আবেগী উদ্গীরণ কবিত� হিসেবে খু� উঁচু দরের হলেও, যুক্তি হিসেবে খুবই পানসে।
প্রতিট� প্রধান ধর্ম নিয়� কমবেশি কিছু তথ্য পেলা� তাঁর কাছে� পড়ত� হবে। তব� তাঁর বিজ্ঞানে� বু� আলোড়নের থেকে boredom-এর উদ্রেক� বেশি করেছে।
রাজনীতি� জায়গায় তাঁর বাক্যপ্রক্ষেপণ ভালো লেগেছে� এখান� আপত্তি কর� না তেমন কিছু� সাথে�
This book is mostly a compilation of other writers/philosophers' thoughts. The chapter 'Religion/Dhormo' was alright. Apart from it, the author has failed to sequentially and/or logically present his arguments throughout the book and borrowed others' ideas. His lack of originality and respect for others was of obvious nature.
Very well-written. The author's enthusiasm about disbelief or the demerits of believing bring certain points up for discussion. But is it a good book from the perspective of a believer?
Liked how many issues were brought up for clarification. Didn't like the adamant refusal or disinterest in exploring the controversies further at some points.
Found it meaningful in terms of historical events and names and beliefs of different groups or professions or just people. Found it lacking in terms of the rigidness of disbelief and lack of research work needed on the Quran and the life of Prophet (SAW). But it's understandable since the author claims to be a disbeliever.
N.B: The last chapter was highly entertaining but quite offensive in many respects. Gave lots of food for thought & topics to ponder over with people.
Overall, a book that makes you think, doubt, question things but does not give or claim to have all the correct answers. I kind of like that aspect but I dislike how most criticisms point mostly towards religion.
খুবই তথ্যবহুল � অসাধার� লেখনি। তব� ধর্মের পুরোটা� খারা� এট� আম� মানত� রাজি নই� আম� নিজে� ধর্ম� বিশ্বা� কর� না, তব� ধর্মের অনেক ভালো গু� রয়েছে এটাও মানত� হবে। এছাড়া� জন্ম মৃত্যু কিংব� সামাজি� যোগাযো� রক্ষায� যেসব আচার অনুষ্ঠান হয� সেগুলো� � প্রয়োজনীয়তা আছে। তাছাড়� কিছু সংস্কা� মানুষে� মধ্য� থাকা আমার মোটে� খারা� মন� হয� না, অল্পস্বল্প সংস্কা� থাকা� দরকা� আছে।
জীবন অর্থহী�, তাৎপর্যহী� এব� ইহাই জীবনের সৌন্দর্য্য� জীবন সম্পর্কে এই সহ� সত্যিটাক� স্বীকা� না করার প্রবনতাই মানুষে� যত যুক্তিহী� অন্ধ বিশ্বাসে� প্রধাণ কারণ�