What do you think?
Rate this book
শুভব্র�, তা� সম্পর্কি� সুসমাচার
হুমায়ুন আজাদ এই উপন্যাসে দেখিয়েছেন কীভাবে উদ্ভ� ঘট� ধর্ম � ধর্মপ্রবর্তকের�
216 pages, Hardcover
First published February 1, 1997
10 people are currently reading
123 people want to read
About the author
Humayun Azad
82books296followersHumayun Azad (Bangla: হুমায়ূন আজাদ) was a Bangladeshi author and scholar. He earned BA degree in Bengali language and literature from University of Dhaka. He obtained his PhD in linguistics from the University of Edinburgh in 1976. He later served as a faculty member of the department of Bengali language and literature at the University of Dhaka. His early career produced works on Bengali linguistics, notably syntax. He was regarded as a leading linguist of the Bangla language.
Towards the end of 1980s, he started to write newspaper column focusing on contemporary socio-political issues. Through his writings of 1990s, he established himself as a freethinker and appeared to be an agnostic. In his works, he openly criticized religious extremism, as well as Islam. In 1992 Professor Azad published the first comprehensive feminist book in Bangla titled Naari (Woman), largely akin to The Second Sex by Simone de Beauvoir in contents and ideas.
The literary career of Humayun Azad started with poetry. However, his poems did not show any notable poetic fervour. On the other hand his literary essays, particularly those based on original research, carried significant value.
He earned a formidable reputation as a newspaper columnist towards the end of 1980s. His articles were merciless attacks on social and political injustice, hypocrisy and corruption. He was uncowed in protesting military rule. He started to write novels in 1990s. His novel Chappanno Hazar Borgomile is a powerful novel written against military dictatorship. Azad's writings indicate his distaste for corrupt politicians, abusive military rulers and fundamentalist Islam. Nevertheless, his prose shows a well-knit and compact style of his own. His formation of a sentence, choice of words and syntax are very characteristic of him. Although he often fell victim to the temptation of using fiction as a vehicle of conspicuous political and philosophical message, he distinguished himself with his unique style and diction.
On August 11, 2004, Professor Azad was found dead in his apartment in Munich, Germany, where he had arrived a week earlier to conduct research on the nineteenth century German romantic poet Heinrich Heine. He was buried in Rarhikhal, his village home in Bangladesh.
In 2012, the Government of Bangladesh honored him with Ekushey Padak posthumously. Besides this, he was honored with Bangla Academy Award in 1986.
Towards the end of 1980s, he started to write newspaper column focusing on contemporary socio-political issues. Through his writings of 1990s, he established himself as a freethinker and appeared to be an agnostic. In his works, he openly criticized religious extremism, as well as Islam. In 1992 Professor Azad published the first comprehensive feminist book in Bangla titled Naari (Woman), largely akin to The Second Sex by Simone de Beauvoir in contents and ideas.
The literary career of Humayun Azad started with poetry. However, his poems did not show any notable poetic fervour. On the other hand his literary essays, particularly those based on original research, carried significant value.
He earned a formidable reputation as a newspaper columnist towards the end of 1980s. His articles were merciless attacks on social and political injustice, hypocrisy and corruption. He was uncowed in protesting military rule. He started to write novels in 1990s. His novel Chappanno Hazar Borgomile is a powerful novel written against military dictatorship. Azad's writings indicate his distaste for corrupt politicians, abusive military rulers and fundamentalist Islam. Nevertheless, his prose shows a well-knit and compact style of his own. His formation of a sentence, choice of words and syntax are very characteristic of him. Although he often fell victim to the temptation of using fiction as a vehicle of conspicuous political and philosophical message, he distinguished himself with his unique style and diction.
On August 11, 2004, Professor Azad was found dead in his apartment in Munich, Germany, where he had arrived a week earlier to conduct research on the nineteenth century German romantic poet Heinrich Heine. He was buried in Rarhikhal, his village home in Bangladesh.
In 2012, the Government of Bangladesh honored him with Ekushey Padak posthumously. Besides this, he was honored with Bangla Academy Award in 1986.
Ratings & Reviews
Friends & Following
Create a free account to discover what your friends think of this book!
Community Reviews
Displaying 1 - 8 of 8 reviews
February 20, 2021
আজাদের লেখালেখি অনেকের মন� অস্বস্তি জাগায় শুনেছি� না, যে বিষয� নিয়� লেখে�, সেটায় নয� শুধু, যেভাবে লেখে�, সেটাতে� আপত্তি উত্থিত হয়েছে� পাতাময� একটা অনুচ্ছেদ, আবার পুরো অনুচ্ছেদকে পারল� এক নিরবচ্ছিন্� লাইনেই শে� কর� দে� উনি। যে� নিঃশ্বাস না নিয়� একদম� কতদূ� বল� ফেলা যায় সেটা পরীক্ষা কর� দেখছেন�
আমার কাছে মন� হয়� আজাদের উপন্যাসগুল� একেকটা মৌলি� কবিতা। তা� শব্দচয়ন জহুরির মত নিখুঁত, বর্ণনা অবিকম্পি�, দু� মিলে পাঠক আর বইয়ের চরিত্রের মধ্য� নিবিড় সম্বন্� গড়ে দেয়� এই বইতে যেমন, আজাদ সচেতনভাব� রূপান্তরিত করেছেন নিজে� গদ্যকে, বারংবা� পুনরাবৃত্তিক ছান্দসিকতায় যুগে যুগে চল� আস� পবিত্র গ্রন্থের সর্বজ্� ঈশ্বরে� বাচনভঙ্গ� ফুটিয়� তুলেছে� বাংলায�, যে� সত্যিই বইটি শুভব্রতে� ওপ� নাজি� হওয়� সাক্ষা� ঐশীগ্রন্থ এক! ভাষা� ওপরে ঈর্ষণীয় দখ� না থাকল� এম� হয� না, এই বইটা আজাদ বাদে অন্য কে� লিখত� পারতেন না�
শুভব্র� সক� যুগে� ধর্মপ্রচারকদের সমবায়� গড়ে ওঠ� একজন চরিত্র� নির্বাণলাভ� বুদ্�, মূর্তিভাঙায় আব্রাহাম, অলৌকিক চিকিৎসায� মরিয়মপুত্� ঈস�, যুদ্ধে মৌর্যসম্রা� অশোক; আর হিজর�, ঐশিবাণী লা� � রাষ্ট্রশাসনে নবীজী� কাহিনি� সাথে সমান্তরালে হেঁটেছ� শুভব্রতে� জীবন� বিশে� কর� নবীজী� জীবন থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে অনেক অং� সচেতনভাব� পুনঃসৃষ্টি করেছেন লেখক; কিছুটা পড়লেই বোঝা যায় যে বিক্রমপল্লী� মাঝে মক্কার, অরুণারাজ্যের মাঝে মাদিনা�, অগ্নিকুমারের নামে আব� লাহাবে�, পারমিতার মাঝে মা খাদিজা, অঞ্জনা� মাঝে উম্মুল মুমিনী� আয়িশা (রা)—র ছায়� সুস্পষ্ট� এম� অজস্� ছায়ার মি� কখনো তিনি দেখিয়েছেন সংলাপে, কখনো নামে� গূঢ়ার্থে। প্রত্যক্� নয�, পরোক্ষরূপে� এই কারণ� যে কথাগুল� হত� পারত ধর্মের প্রত� সরাসরি অপমা�, সেগুলো বি� হারিয়� নেমে এসেছ� পর্যবেক্ষণলব্ধ রেফারেন্সে� কাতারে�
কাহিনি মূলত� শুভব্রতে� ভেতরের দ্বিধা, ভয� � সংশয� নিয়ে। নিজে� জীবন তা� নিজে� নয�, ভর� যেমন রামে� খড়ম সিংহাসনে রেখে ভারত শাসন করেছিল, তেমন� ঈশ্বরক� মনের সিংহাসনে বসিয়ে শুভব্র� তা� জীবন শাসন করতে থাকে� কোথায় ঈশ্বরে� শুরু, কোথায় শুভব্রতে� শে�? কোনট� কল্পনা আর কোনট� বাস্তব? শুভব্র� ঠাহর করতে পারে না� সে একইসঙ্গে মুক্তি, ইন্দ্রিয়লোভ, নারীসঙ্গ আর ক্ষমতা� স্বপ্ন দেখে, স্বপ্ন দেখায়� একসময় ঈশ্ব� আর প্রচারকে� ভিন্� সত্ত� উন্মোচিত হয�, ঈশ্ব� তখ� হয়ে ওঠেন স্বয়ম্ভু।
সম্ভবত� আজাদের প্রকৃত উদ্দেশ্য ছি� একজন ধর্মপ্রচারকে� জীবনকে সর� কথায�, পক্ষপাতশূন্যভাবে বর্ণনা কর� এব� এর মাধ্যম� পুরো ব্যাপারটার অসারতা � হাস্যক� অযৌক্তিকতাকে চোখে আঙুল দিয়� দেখানো� কিন্তু তিনি শতভা� পক্ষপাতশূন্য থাকত� পারে� নি, তা� অভ্যন্তরী� ক্ষো�, তা� ব্যক্তিগ� বিকা� � সংকীর্ণত� বইয়ের সুপ্� সম্ভাবনাকে অনেক জায়গায় নিবিষ্� না কর� বর� বিনষ্ট কর� দিয়েছে।
তা� বল� কি আজাদ স্রে� একটি দুর্বল খোঁচাগ্রন্� প্রণয়� করলে�? তা� প্রচেষ্ট� কি শতভা� ব্যর্থ?
আম� বল�, না� পক্ষপাতদুষ্ট হওয়� সত্ত্বেও তিনি বালি� ওপরে আঁকা সহনশীলতার অদৃশ্য সীমানাকে অতিক্র� করেননি, নিখুঁত একটি সমাপ্ত� দিয়েছেন শুভব্রতকে। চটুল ব্যঙ্গগদ্য লেখা সহ� হত� পারে, কিন্তু একটা জম� জগ� তৈয়ার কর� সেখানে ধর্মের প্রতীকচিহ্ন আর মানবের পথিকচিহ্� নিয়� বুদ্ধিবৃত্তি� আলোচনা� নিরপেক্ষ চিন্তাক্ষেত্� প্রস্তুত করা� সহ� নয� মোটেই। এজন্যে আজাদ প্রশংস� পাবেন।
আমার কে� যে� মন� হয�, এই বইটি বিশ্বাসী� বিশ্বাসক� আর� উজ্জীবি� করবে, আর অবিশ্বাসী� অবিশ্বাসকে করবে তীব্রতর।
এট� আজাদের সাফল্য নাকি ব্যর্থতা, তা অবশ্� বলতে পারলাম না�
আমার কাছে মন� হয়� আজাদের উপন্যাসগুল� একেকটা মৌলি� কবিতা। তা� শব্দচয়ন জহুরির মত নিখুঁত, বর্ণনা অবিকম্পি�, দু� মিলে পাঠক আর বইয়ের চরিত্রের মধ্য� নিবিড় সম্বন্� গড়ে দেয়� এই বইতে যেমন, আজাদ সচেতনভাব� রূপান্তরিত করেছেন নিজে� গদ্যকে, বারংবা� পুনরাবৃত্তিক ছান্দসিকতায় যুগে যুগে চল� আস� পবিত্র গ্রন্থের সর্বজ্� ঈশ্বরে� বাচনভঙ্গ� ফুটিয়� তুলেছে� বাংলায�, যে� সত্যিই বইটি শুভব্রতে� ওপ� নাজি� হওয়� সাক্ষা� ঐশীগ্রন্থ এক! ভাষা� ওপরে ঈর্ষণীয় দখ� না থাকল� এম� হয� না, এই বইটা আজাদ বাদে অন্য কে� লিখত� পারতেন না�
শুভব্র� সক� যুগে� ধর্মপ্রচারকদের সমবায়� গড়ে ওঠ� একজন চরিত্র� নির্বাণলাভ� বুদ্�, মূর্তিভাঙায় আব্রাহাম, অলৌকিক চিকিৎসায� মরিয়মপুত্� ঈস�, যুদ্ধে মৌর্যসম্রা� অশোক; আর হিজর�, ঐশিবাণী লা� � রাষ্ট্রশাসনে নবীজী� কাহিনি� সাথে সমান্তরালে হেঁটেছ� শুভব্রতে� জীবন� বিশে� কর� নবীজী� জীবন থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে অনেক অং� সচেতনভাব� পুনঃসৃষ্টি করেছেন লেখক; কিছুটা পড়লেই বোঝা যায় যে বিক্রমপল্লী� মাঝে মক্কার, অরুণারাজ্যের মাঝে মাদিনা�, অগ্নিকুমারের নামে আব� লাহাবে�, পারমিতার মাঝে মা খাদিজা, অঞ্জনা� মাঝে উম্মুল মুমিনী� আয়িশা (রা)—র ছায়� সুস্পষ্ট� এম� অজস্� ছায়ার মি� কখনো তিনি দেখিয়েছেন সংলাপে, কখনো নামে� গূঢ়ার্থে। প্রত্যক্� নয�, পরোক্ষরূপে� এই কারণ� যে কথাগুল� হত� পারত ধর্মের প্রত� সরাসরি অপমা�, সেগুলো বি� হারিয়� নেমে এসেছ� পর্যবেক্ষণলব্ধ রেফারেন্সে� কাতারে�
কাহিনি মূলত� শুভব্রতে� ভেতরের দ্বিধা, ভয� � সংশয� নিয়ে। নিজে� জীবন তা� নিজে� নয�, ভর� যেমন রামে� খড়ম সিংহাসনে রেখে ভারত শাসন করেছিল, তেমন� ঈশ্বরক� মনের সিংহাসনে বসিয়ে শুভব্র� তা� জীবন শাসন করতে থাকে� কোথায় ঈশ্বরে� শুরু, কোথায় শুভব্রতে� শে�? কোনট� কল্পনা আর কোনট� বাস্তব? শুভব্র� ঠাহর করতে পারে না� সে একইসঙ্গে মুক্তি, ইন্দ্রিয়লোভ, নারীসঙ্গ আর ক্ষমতা� স্বপ্ন দেখে, স্বপ্ন দেখায়� একসময় ঈশ্ব� আর প্রচারকে� ভিন্� সত্ত� উন্মোচিত হয�, ঈশ্ব� তখ� হয়ে ওঠেন স্বয়ম্ভু।
সম্ভবত� আজাদের প্রকৃত উদ্দেশ্য ছি� একজন ধর্মপ্রচারকে� জীবনকে সর� কথায�, পক্ষপাতশূন্যভাবে বর্ণনা কর� এব� এর মাধ্যম� পুরো ব্যাপারটার অসারতা � হাস্যক� অযৌক্তিকতাকে চোখে আঙুল দিয়� দেখানো� কিন্তু তিনি শতভা� পক্ষপাতশূন্য থাকত� পারে� নি, তা� অভ্যন্তরী� ক্ষো�, তা� ব্যক্তিগ� বিকা� � সংকীর্ণত� বইয়ের সুপ্� সম্ভাবনাকে অনেক জায়গায় নিবিষ্� না কর� বর� বিনষ্ট কর� দিয়েছে।
তা� বল� কি আজাদ স্রে� একটি দুর্বল খোঁচাগ্রন্� প্রণয়� করলে�? তা� প্রচেষ্ট� কি শতভা� ব্যর্থ?
আম� বল�, না� পক্ষপাতদুষ্ট হওয়� সত্ত্বেও তিনি বালি� ওপরে আঁকা সহনশীলতার অদৃশ্য সীমানাকে অতিক্র� করেননি, নিখুঁত একটি সমাপ্ত� দিয়েছেন শুভব্রতকে। চটুল ব্যঙ্গগদ্য লেখা সহ� হত� পারে, কিন্তু একটা জম� জগ� তৈয়ার কর� সেখানে ধর্মের প্রতীকচিহ্ন আর মানবের পথিকচিহ্� নিয়� বুদ্ধিবৃত্তি� আলোচনা� নিরপেক্ষ চিন্তাক্ষেত্� প্রস্তুত করা� সহ� নয� মোটেই। এজন্যে আজাদ প্রশংস� পাবেন।
আমার কে� যে� মন� হয�, এই বইটি বিশ্বাসী� বিশ্বাসক� আর� উজ্জীবি� করবে, আর অবিশ্বাসী� অবিশ্বাসকে করবে তীব্রতর।
এট� আজাদের সাফল্য নাকি ব্যর্থতা, তা অবশ্� বলতে পারলাম না�
March 27, 2015
হুমায়ুন আজাদ লোকটাক� আম� ঠি� বুঝত� পারি না� মত এত চমৎকার একটা বইয়ের ভূমিকা� একটা অং� ব্যয� করেছেন সৈয়� শামসুল হকের বিরুদ্ধে� লেখকের মত�, প্রধান প্রেরণ� কা�, যিনি নারীকে ভোগ্যপণ্যরূপ� ব্যবহারে অক্লান্ত, যিনি নারীকে যৌনপীড়� না কর� উপন্যা� বা অপন্যা� লিখত� পারে� না� একইরকম কথ� আজাদ লিখেছে� তাঁর বইয়েও� বইদুটো� প্রকাশকা� ১৯৯২� শুভব্র�, তা� সম্পর্কি� সুসমাচার বইটা� প্রকাশকা� ১৯৯৭� এই প্রকাশকা� উল্লেখ কর� আম� আপনাকে জিজ্ঞে� করতে চা�, আপনি নিজে কি করেছেন?
বইয়ের প্রথ� অং� মানে (পরের অংশও, তব� সেটা ভিন্� ধরণে�) শুভব্রতে� ধর্মপ্রচার করার আগের অংশটায� যৌনাচারে ভর্তি। আমার সবচেয়� খারা� লেগেছে যখ� আপনি নারী চরিত্রগুলো দিয়েই নোংর� কথ� বলিয়েছেন। পুরো বইয়ের কথ� যদ� বল�, তব� তিনজ� নারী চরিত্র� আছ� যারা � ধরণে� কা� করেন� বা করতে অনিচ্ছুক ছিল। দীপান্বিতা, অঞ্জনা, গীতাঞ্জলি। এই তি� চরিত্র দিয়� উপন্যাসে� মোড় কিছুটা হলেও ঘুরানো যে�, করেন নি আপনি, হুমায়ুন আজাদ� (এই খারাপলাগ� থেকে� রেটি� চা� থেকে তি� কর� দিলাম।)
বইটা ধর্মীয় ভন্ডামী নিয়ে। শুভব্র� তা� বিধাতা� না� নিয়� যে ধ্বংসযজ্� চালিয়েছ� আজ আইসি� আল্লাহ� না� নিয়� তা� করছে� এক� কা� হচ্ছ� যুগে যুগে, দেশে দেশে� কব� এই পৃথিবী এস� থেকে মুক্� হব� জানি না�
ফ্ল্যাপে� লেখাটা কে লিখেছে আমার জানত� মন চায়� জানত� পারল� ঘুষি মেরে জিজ্ঞে� করতা�, পুরো বইয়ের সামারি লিখত� বলেছ� কে? বইয়ের শে� পৃষ্ঠায় কি হব� সেটা যদ� আম� ফ্ল্যা� পড়ে� জেনে যা� তব� বইটা পড়ত� নিয়েছ� কে�? আগামী প্রকাশনী একটা ফ্ল্যা� বিক্রি করলে� তো পারত� -_- >:O
বইয়ের প্রথ� অং� মানে (পরের অংশও, তব� সেটা ভিন্� ধরণে�) শুভব্রতে� ধর্মপ্রচার করার আগের অংশটায� যৌনাচারে ভর্তি। আমার সবচেয়� খারা� লেগেছে যখ� আপনি নারী চরিত্রগুলো দিয়েই নোংর� কথ� বলিয়েছেন। পুরো বইয়ের কথ� যদ� বল�, তব� তিনজ� নারী চরিত্র� আছ� যারা � ধরণে� কা� করেন� বা করতে অনিচ্ছুক ছিল। দীপান্বিতা, অঞ্জনা, গীতাঞ্জলি। এই তি� চরিত্র দিয়� উপন্যাসে� মোড় কিছুটা হলেও ঘুরানো যে�, করেন নি আপনি, হুমায়ুন আজাদ� (এই খারাপলাগ� থেকে� রেটি� চা� থেকে তি� কর� দিলাম।)
বইটা ধর্মীয় ভন্ডামী নিয়ে। শুভব্র� তা� বিধাতা� না� নিয়� যে ধ্বংসযজ্� চালিয়েছ� আজ আইসি� আল্লাহ� না� নিয়� তা� করছে� এক� কা� হচ্ছ� যুগে যুগে, দেশে দেশে� কব� এই পৃথিবী এস� থেকে মুক্� হব� জানি না�
ফ্ল্যাপে� লেখাটা কে লিখেছে আমার জানত� মন চায়� জানত� পারল� ঘুষি মেরে জিজ্ঞে� করতা�, পুরো বইয়ের সামারি লিখত� বলেছ� কে? বইয়ের শে� পৃষ্ঠায় কি হব� সেটা যদ� আম� ফ্ল্যা� পড়ে� জেনে যা� তব� বইটা পড়ত� নিয়েছ� কে�? আগামী প্রকাশনী একটা ফ্ল্যা� বিক্রি করলে� তো পারত� -_- >:O
October 29, 2021
What a satire!!!
January 10, 2017
What an incredible satire of world religions! A must-read for people who prefer to think of religions in a different light.
June 30, 2017
Humayun Azad, not for the first time, is merciless on religion, the inherent hypocrisies within, and the 'blindness' that it may bring in society. Belief without questions becomes faith, seems to be his credo. The unconventional writer remains as such, even enhances that more so with this novel. As usual, the narrative flies off the handle, the rambling goes on and on, more than I would have liked; the book could have been shorter without losing its message. Feminists may get angry with the way women are portrayed (as men's property) but look deeper and you find a writer who is feeling pain for that secondary role of women in a religious society. Overlong, hard to carry on at times but quite interesting, still.
March 8, 2016
আজাদ সাহে� চাইলেই ২৪� পৃষ্ঠা� এই বই 'সু-সমাচার�' সমৃদ্ধ কর� ৫০� পৃষ্ঠা করতে পারতেন� কিন্তু তাতে কর� আমার ইতোমধ্যে� অর্ধেক বিগড়ে যাওয়া মাথা পুরোটা� বিগড়ে যেত। কারণ, বই শুরু কর� সেটা ফেলে পারতপক্ষ� আরেকটা বই ধর� না, কষ্ট হলেও শে� কর� ফেলি� মাঝামাঝি আসার পর� অত্যাচারের মত� মন� হয়েছে; ধর্মীয় ভন্ডামী নিয়� এত� তীব্� লিখা তেমন একটা পড়ি নি বলেই হয়ত� এমনট� লেগেছে�
September 1, 2021
.. তা� সম্পর্কি� অতোসুন্দ� সুসমাচার বাঙলায� আগ� আর কে� লেখেনি!
March 24, 2024
একটি উন্নতমানের স্যাটায়ার
Displaying 1 - 8 of 8 reviews
Can't find what you're looking for?
Get help and learn more about the design.