Samaresh Majumdar (Bangla: সমরে� মজুমদা�) was a well-known Bengali writer. He spent his childhood years in the tea gardens of Duars, Jalpaiguri, West Bengal, India. He was a student of the Jalpaiguri Zilla School, Jalpaiguri. He completed his bachelors in Bengali from Scottish Church College, Kolkata. His first story appeared in "Desh" (a Bengali magazine) in 1967. "Dour" (Run) was his first novel, which was published in "Desh" in 1976.
Author of novels, short stories and travelogues, Samaresh received the Indian government's coveted Sahitya Akademi award for the second book of the Animesh series, Kalbela.
Some of his famous characters are: 1. Animesh & Madhabilata of Animesh trilogy (Uttaradhikar, Kaalbela, and Kalpurush) 2. Arjun - the sleuth cum science fiction character 3. Dipaboli - main character of Saatkahon
বলিষ্ঠ বাঙালি লেখকদে� এই এক চিরাচরিত সমস্যা, ফিনিশিংয়ে এস� ছন্দপতন। ছোটখাট দ্রুতগামী সামাজি� উপন্যাস। ভালো� তো এগোচ্ছিল� শেষটায� অম� না হলেও তো পারতো। বিয়োগান্ত� না হয়ে� কিঞ্চি� অতিনাটকীয়� এহেন পরিণতি বইয়ের শে� পাতা উল্ট� মন� হতাশার সৃষ্টি করে। ভালোলাগা� শে� রেষটুক� আঁকড়ে ধর�, বলতে ইচ্ছ� হয�, "হল� না� হল� না� আরেকটা টে� নেবো!"
যা� হো�, গল্পের কেন্দ্রে অবস্থি� স্বপ্নাশিষ� সে ক্লা� লেভেলে ক্রিকে� খেলে� মাতৃহী� বাড়িত� পিতৃদেবে� কঠোর হিটলার মাফি� শাসন সইতে হয� তাকে� ক্রিকে� খেলাকে ক্যারিয়ার হিসেবে দেখা যেখানে কল্পনা� অতী�! সে খেলত� চায়� বাংলার হয়ে! ভারতের হয়ে! কলেজের পড়া ব্যালেন্� কর�, সে কি পারব�?
কি ভাবছেন? স্পোর্টসের গন্ধ� বাতা� লেদা�-ময�? চিন্তা নে�, মত� নন্দী ঘরানার আদ্যোপান্ত 'খেলা উপন্যা�' � জিনি� নয়। � জিনি� একান্ত� সমরেশের। নইলে ভাড়াট� ম্যা� খেলত� গিয়� স্বপ্নাশিষের জীবন� আহিরের উপস্থিতি হয� কে�? কি কর� তব�, যা-ইচ্ছের বাজারে ক্রিকেটে� সাথে মিশে যায় প্রে�, কলকাতা � জীবনানন্� দা�? বাইশ গজের শৃঙ্খল� উপেক্ষ� কর� বল পেরোয় বাউন্ডারির বাইর�, কো� এক অচেন� ব্যালকনি� শাসনে। বিদ্রো� মাথানত কর� আটপৌরে সাজে� অনুষঙ্গে�
স্বল্পদৈর্ঘ্যে অনেক বিষয� ছুঁয়ে যা� লেখক, নেপথ্য� তা� গতিশী� স্বকীয় গদ্য� সবকিছু� সাথে সমানভাবে জাস্টি� করতে পারে� না ঠিকই� তব� � জিনিসে� পেছন� দেড়-দু ঘন্ট� ব্যয� করতে ক্ষত� নেই। গল্পের গতিপ্রকৃতি� সাথে না� বা হলাম একমত� প্রেডিক্টাবলিটির আমেজ� লেখকের কলমে একটি সিনেমাটি� উপন্যা� হিসেবে� যা পড়া� আর পড়া, এক অন্য যুগে� গল্প শুনতে। সে যুগে উইকে�-কিপা� হল�, ক্রিজে নামত� হত� আট কি �-নম্বরে� বলাই বাহুল্�, ধোনি পূর্� ভারত� রাত্রা-মোঙ্গিয়াদের খু� একটা সম্মান দেওয়া হত� না কোনোকালেই। আজকে� দিনে দাড়িয়ে যা ভাবলেও অবাক করে।
এস� গল্প হারিয়� গেছে এখন। পুরন� নিউজপেপারে� খেলা� পাতায়, বা হলদে কাব্যগ্রন্থে� উপহারে� কালিতে, এদের দেখা মেলে কদাচিৎ� তব� মন বল�, প্রতিশ্রুতির ফুটনোট� রয়ে গেছে চরিত্রগুলো� আর রয়ে গেছে, শহ� কলকাতা� শহুর�-মফস্বলের প্রেমে� সমীকরণে নায়�-নায়িকার বাউন্সার রুপি পিতা-প্রতিবেশীরা� হয়ত� আজ� বিদ্যমান, তব� আধুনকীকরণে� চোটে তাদে� সে� দাপট বহুদিন হাপিস। বইটি তা� আমার কাছে খারাপে� মাঝে� ভালো� আবার একইসাথ�...ভাইস-ভার্সা�
Finally found the Ananda Publishers bookstore at CR Park, and finally got into reading bangla books again after ages. Starting with this one from Samaresh Majumdar. Two innings in the book, very different in taste. Story took an abrupt turn somewhere, but I liked the flavor of both.
Had thought to write the review in bangla but that made me procrastinate the task by almost 3 weeks, so jotting it down lest I may end up forgetting altogether.
দেশবন্ধু পার্কে রো� ক্রিকে� প্র্যাকটিস কর� স্বপ্নাশিষ� তা� একমাত্� স্বপ্ন দেশে� বড� ক্রিকেটা� হবে। স্বপ্নাশিষের পিতৃদে� চানন� তা� মা হারা ছেলে ক্রিকেটা� হোক। বড� ভা� দেবাশিষে� সহযোগিতায় খেলাধূলায় বে� কিছুটা স্বস্ত� পেলে� বাবা হয়ত� সে প্রশ্রয়টা দেনন� কখনো� স্বপ্নাশিষের কো�, হরিমাধবদ�, যিনি অবিকল্� পরিশ্র� � কঠোর অনুশীলনের মধ্য দিয়� স্বপ্নাশিষকে তৈরি করছেন। একদি� হরিমাধবদাক� লুকিয়� লুকিয়� তা� বন্ধ� সুব্রত� জোরাজুরিতে শ্যামনগর� খে� খেলত� গিয়� নৈহাটি লোকালে চাপতেই দেখা পেলো রো� চশমা, পরনে সালোয়ার কামি�, হাতে মোটা বাঁধান� খাতা� এক রমনী� দিকে� উদাস ভঙ্গীমা� জানলার ধারে বস� বস� বাইরের দিকে তাকানো মেয়েটিক� এক নজ� দেখা� পর� মন� হল�, এই মেয়েট� হয়ত� খু� আপ� কে�! এতোট� শান্তি� মু�, চো� ফেরানো যায় না! ট্রে� থেকে নেমে� যে যা� গন্তব্যস্থলে চল� গেলে� ভাগ্� হয়ত� স্বপ্নাশিষের জন্য অন্য কিছু রেখেছিল। শ্যামনগর� মাঠে খেলা� সময় হঠাৎ পাশে� বাড়ির বারান্দায় দেখত� পেলো সে� মেয়েট� দাঁড়ানো! বুকে এল� সুখে� আভাস� কিন্তু একটা দূর্ঘটনায় বল গিয়� লাগল সে মেয়ের কপাল�! ব্যা� ম্যা� ডিসমিস! কিন্তু বে� কিছুদি� পরেই দেখা হল� আবার� এবার তা� বন্ধুর সাথে� একটা সময় স্বপ্নাশিষ বুঝত� পারল� যে, ক্রিকে� ছাড়াও তা� আরেকটা জগ� আছ�, সে জগৎটার না� আহির! আহির! যে নাকি নিজে� জড়িয়� পড়ে স্বপ্নাশিষের ভালোবাসায়� প্রগাঢ� ভালোবাসা দিয়� ভর� উঠলে� একসময় বাধা হয়ে দাঁড়ায় আহিরের বাবা� সে আহিরতে অন্যত্� বিয়ের ব্যবস্থা করার কথ� বললে� স্বপ্নাশিষের ভালোবাসা� টানে পেছন� ফেলে আস� জন্মান্তরে� বন্ধন। কঠোর এব� স্ত্রী হারা পিতা কোনভাবেই মেনে নে� না তা� ছেলে একটা মেয়েক� এভাব� তুলে এন� বিয়� করবে� � হ্যা�, ওর� কিন্তু বিয়ের প্ল্যানি� � করেছে। কেনন� সব সম্পর্কেরই একটা পবিত্র সমাপ্ত� থাকে আর সেটা ওদের জন্য ছিলো বিয়ে। কিন্তু পিতৃদে� ছো� পুত্রক� ত্যাজ্� ঘোষণ� কর� বাসা থেকে বিতাড়িত করার পরেই আহির আর স্বপ্নাশিষের উপ� নেমে আস� প্রব� ঝড়। � সময় একেবার� আপ� মায়ের মত� পাশে ছিলো স্বপ্নাশিষের দূ� সম্পর্কে� মাসি� তিনি আহিরকে থাকত� দে�, তাদে� মেন্টালি সাপোর্� পর্যন্� দে� যেটা খু� খু� প্রয়োজন ছিলো তাদের। এত� কাহিনী� পর যখ� স্বপ্নাশিষ আর আহির এক হয� ঠি� তখুন� নেমে আস� তাদে� উপ� আরেক বিপর্যয়� আহির, যাকে ছাড়� বাঁচ� অনেকটা কষ্টসাধ্� সে� আহিরের ধর� পড়ে এক কঠিন রোগ। কোনরকম কষ্ট� জোগানো এক চাকুরিতে কীভাবে কী করবে সে চিন্তায় আর� ভয়াবহ অবস্থা� সম্মুখী� হত� হয� তাদের। শে� পর্যন্� কী হয়েছিলো তাদে�? আহিরের কী হয়েছিলো যা� জন্য আহিরের মা পর্যন্� চল� এসেছিল�? আর এতোট� পথ হেঁট� স্বপ্নাশিষ কী পারব� আহিরের রো� থেকে মুক্তি দিতে?
আম� সমরেশে� বই পড়েছি খু� কম� তা� লেখনশৈলী আমার ভীষণ পছন্দের। বিশে� কর� কলকাতা� গল্প, ট্রা� বা� এস� টপিক আমার রীতিমত� ভালোবাসা� জন্ম দিয়েছে। তব� তা� যে কয়ট� বই পড়েছি তারমধ্যে এই বইটা আমার কাছে একটু সিনেম্যাটি� লেগেছে বেশী� কেনো লেগেছে জানিনা তব� আম� গল্পটা� পুরোটা� অন্য রক� আশ� করেছিলাম! যারা সমরেশে� লেখা ভালোবাসে� তারা হয়ত� ইতিমধ্যে� বইটি পড়ে ফেলেছেন। যারা পড়েনন� তারা পড়ত� পারেন। আর ক্রিকে� প্রেমী হল� তো কথাই নে�! খাপে খাপ।
গল্পের শুরুতে এম� পরিণতি আশ� কর� নি� সমরে� মজুমদারক� নিয়� নতুন কর� বলার কিছু নেই। তব� এভাব� এরকম পরিণতি পাঠক হিসেবে মনের ওপ� প্রভাব ফেলে, হয়ত লেখক ঠি� তা� চেয়েছেন�
মজুমদা� সাহেবে� বই আমাক� কখনো আশাহ� কর� নি� প্রত্যেকবা� গল্প কাহিনী� প্রতিট� চরিত্র মনের মধ্য� একটা গভী� রেখাপা� করে। মন� হয� ওই চরিত্রটা আমিই� আমার সাথে� ঘট� যাচ্ছে সমস্� কাহিনী� গল্প� বাস্তবতা� সংমিশ্রণ থাকে বলেই হয়ত� এমনট� হয়।
'মনের মত মন' উপন্যা� হলেও শেষট� রবীন্দ্রনাথের ছো� গল্পের মত� এখান� শে� টুকু নিজে� মত ভেবে নিতে হবে। উপন্যাসে� ৫০/৬০% বিষয়বস্তু ক্রিকে� কেন্দ্রীক। একজন উদীয়মা� ক্রিকেটা� তরুণের গল্প� যদ� এই উপন্যাসট� �/� বছ� আগ� পড়তাম তাহল� হয়ত� আম� পড়তাম� না� কারণ তখ� ক্রিকে� খেলা নিয়� আগ্র� থাকলেও এখনকার মত এত আগ্র� ছি� না�
ছোটগল্পে� ধর্ম� হচ্ছ� শেষট� নিজে� মত ভেবে নেয়া। অন্যান্য পাঠকদে� দেখলাম শেষট� পড়ে তারা আশাহত। এই উপন্যাসে� শেষট� যদ� আমার মত কর� ভেবে নিতে হয� আম� কখনো� ৯০% পাঠকের চাওয়া� মত হ্যাপি এন্ডিং ভাবত� পারব না� কারণ, ভাগ্� কখনো� সব সময় সবটা দেয় না� কিছু অপ্রাপ্ত� অপূর্ণতা জীবন� থাকেই।
আম� ভেবে নিয়েছ�, আহিরের অপারেশ� সফ� হয়। স্বপ্নাশিষের পিতৃদে� তাদেরক� মেনে নিয়েছে। আগের মত আর পিতৃদে� অহেতুক রাগারাগি করেনা। দেবাশিষও ব্রহ্মচারি জীবন ত্যা� কর� বিয়� করেছে। ডাক্তারে� বেধে দেয়� সময় অনুযায়ী আহির �/� বছরই বাঁচে। স্বপ্নাশিষকে ইন্ডিয়া� হয়ে খেলত� দেখা আহিরের সবচেয়� বড� স্বপ্ন।সেইটা সে দেখে যেতে না পারলেও এক সময় স্বপ্নাশিষ ইন্ডিয়া� হয়ে খেলে এব� তা� প্রতিট� শত� আহিরের জন্য উৎস্বর্গ করে।
সবশেষে, কো� হরিমাধবে� মত অভিভাব� এব� আহিরের মত জীবনসঙ্গী সকলে� জীবন� আসুক�
ক্রিকে� আর প্রেমে� সম্পর্� খু� বিশাল। প্রত্যেকটি ক্রিকেটা� একবা� হলেও প্রেমে পড়ে� একদিকে নিজে� ক্যারিয়ার অন্যদিকে ভালবাস� কোনটিক� বাঁচাব� এম� প্রশ্ন সবার জীবন� একবা� হলেও আসে। ভালবাস� নিজে ভালবাসার শত্র� সবর্দা� একজন ছেলেকে মানু� করতে বাবা-মা� খু� কষ্ট হয়। তাকে নিয়� তাদে� বিশা� বিশা� স্বপ্ন থাকে� যখ� একটি বাবা চেষ্টা কর� তা� ছেলে মেয়েক� সঠিক পথ� রাখত� হব� তিনি সহজা� প্রবৃত্ত� থেকে রগচট� মানু� হবে। উপন্যা� � নায়কে� বাবা� এম� একজন রগচট� আর খিটখিট� মানুষ। সমরে� বাবু সত্য� একজন বাবা যেমন হো� রক্ষণশী� সে� চরিত্রটি তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন� তিনি সফলও হয়েছে� সে� ক্ষেত্রে� যে ঘর� ভালবাসার শব্দ উচ্চার� কর� নিষে� সে� বাড়ির ছেলে প্রেমে পড়ল� স্বভাব� খু� কঠিন হয়ে যায় পরিস্থিতি। স্বপ্ন যখ� আহিরের প্রেমে পড়ে তাকে আর ক্রিকে� ছাড়� তা� ভাবনার দুয়ার যে� বন্ধ হয়ে গিয়েছিল�
আহিরের পরিবার বিয়ের জন্য চা� দিলে আহির স্বপ্নের কাছে চল� আসে। শত বাঁধ� ডিঙিয়� তারা ভালবাস� জয� করলে� পরিবারের কাছে তারা মৃ� হয়ে পড়ে� শুরু হয� দুটি নতুন প্রাণে� এক� লড়াই। শেষমেশ হয়ন� তাদে� শেষরক্ষা, বাসা বেঁধেছ� তা� ভালবাসার হৃদয়ে ক্যান্সার।
ব্যক্তিগ� ভাবে আর সমরে� এর এক অভিনবত্ব লেখা� পাগল হিসেবে আম� ভু� ত্রুটি থাকা সত্যেও এই উপন্যা� আমার মনের মত� হৃদয়ে দা� কেটে গেছে�
সাতকাহ� দিয়েই লেখকের সাথে আমার পরিচয়।এ� পর ওনার অনেক গুলো বই কিনলেও আর কোনোটা পড়া হয়ে ওঠেনি। একদি� মন� হল� একটা বই শুরু কর� যাক। মনের মত� মন বইটা আম� একটা পুরোনো বইয়ের দোকা� থেকে কিনি প্রচ্ছ� দেখে� প্রচ্ছদট� অনেক সুন্দর হওয়ায� খেয়াল� করিন� এট� ইন্ডিয়া� পাবলিসার্সদে� বই � না� তা� বাংলাদেশের নরমা� বইয়ের ফন্ট� কলকাতা� কথ� পড়ত� একটু কেমন� জানি লাগছিলো। এবার আস� গল্প� একজন উঠটি ক্রিকেটা� স্বপ্নাশিষ আর আহিরকে নিয়� বইটা লেখা� ক্রিকে� খেলত� গিয়েই তাদে� পরিচয়� ধীরে ধীরে তাদে� আলাপ প্রেমে গড়ায় কিন্তু স্বপ্নাশিষের বাবা এসবে� ঘো� বিরোধী� তারপরও তাদে� বিয়েট� হয� কিন্তু শেষে এক আচমক� দুর্ঘটনা নেমে আস� তাদে� জীবনে।
বইটা আমার শুরু থেকে� তেমন একটা ভালো লাগেনি।প্রথম থেকে� লাগছিল� লেখক সব কিছুকে একটা সিনেম্যাটি� ওয়েতে প্রেজেন্� করছেন। মাঝে এস� লাগল� খুবই দ্রু� সব শে� করতে চাচ্ছেন। সব মিলিয়� কেমন� যেনো�
ক্রিকে� ক্রিকে� ক্রিকে� - পুরো উপন্যা� জুড়� এটাই আছ�,নাহ্ ভু� বললা� ৫০% ক্রিকে� আর ৫০% প্রে� আছে। প্রথমত বল�, খেলা� প্রত� আমার কোনো ইন্টারেস্ট না�, তা� উপন্যাসট� পড়া� ক্ষেত্রে প্রথ� প্রথ� বে� বিরক্ত হয়েছি।আমি তো এক এক সময় ভাবছিলাম জাস্� চো� বুলিয়� শে� কর� দেবো, ভালো লাগছ� না পড়ত�, আর � স্টারে� বেশি দেবই না।কিন্ত� গল্পের ৫০% পড়া� পর সত্যিই আমার দারু� লেগেছে� গল্পটা শে� করার পর মনটা ভীষণ ইমোশনা� হয়ে পড়েছিল।গল্পের শে� ৫০% এর জন্য �.� স্টা� দিতে চাই।
স্বপ্নাশিষ একজন ক্রিকে� প্রেমী� ছোটো ক্লাবে ক্রিকে��� প্রাক্টি� কর�, বেঙ্গল টিমে� হয়ে খেলা তা� স্বপ্ন� কিন্তু কোনোদি� সে তা� বাবা� সাপোর্� পায়নি� হঠাৎ করেই তা� জীবন� আহির নামে� এক মেয়ের আবির্ভাব ঘট�, যাকে প্রথ� দেখাতে� স্বপ্নাশিষের ভালো লেগে যায়� অন্যদিকে বাবা� আদেশ মেয়েদের থেকে দূরত্ব বজায� রাখত� হবে। শেষপর্যন্ত পরিস্থিতির চাপে পড়ে দুজন বিয়� কর�, এব� আলাদ� সংসা� বাঁধে। কিন্তু বিয়ের পর এক কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়ত� হয� তা��ের� পারব� কি তারা সে� কঠিন সিচুয়েশনে� মোকাবিলা করতে ?
মূলত লেখকের না� দেখে বইটি পড়া� আগ্র� তৈরি হয়। শে� হয়ে গে� এক বৈঠকে। আমরা যখ� নিজে� পছন্দে ক্যারিয়ার গড়ত� শুরু কর� তখ� প্রায় হুচট খেতে হয� নানাভাবে� আবার ক্যারিয়ারের হা� বোল্টা� মুহূর্তে এস� ধর� দেয় প্রেম। এটিও তাই। স্বপ্নাশিষ যখ� ভালো খেলত� শুরু কর� তখনি প্রে� হয়ে যায় আহিরের সাথে� দু� পরিবারের অমতে� বিয়� হয� তাদের। এরপর শুরু হয� জীবন সংগ্রাম। তব� সবচেয়� ভালো লেগেছে স্বপ্নাশিষ যা� কাছে ক্রিকে� খেলা শিখেছে লোভে� সমুদ্র পেয়েও তে বেইমান� করেনি।
উপন্যাসট� সাধারণ কোনো উপন্যা� নয� আমার জন্য� আর যা� হো� এই বইটি� কথ� ভুলে যাওয়া আমার পক্ষ� বো� হয� সম্ভ� নয়। দুজন মানু� দুজন� ভালোবাসল� বো� হয� কোনো কিছু� আর তাদে� ছুঁত� পারে না� আম� বিশ্বা� কর� আহির আবার সুস্� হয়ে উঠেছ� আর স্বপ্নাশিষ তাকে জড়িয়� আবার তারা দুজন নতুন কর� শুন্� থেকে জীবন শুরু করেছে।
সত্যিকার অর্থ�, মনের মত� মন যারা খুঁজ� পায় তারা হয়তোব� সৌভাগ্যবান কিংব� সৌভাগ্যবতী।সমরেশের লেখায় সবসময়� আলাদ� একটা অসাধার� ব্যাপা� থাকে� আর এই বইটা� না� হয়তোব� পুরো জীবন জুড়� মন� থাকব� আমার� একদম নি� হাতে ডালা সাজিয়� দেয়ার মত� কর� সমরে� এই বইয়� কাহিনীটা তুলে ধরেছেন� আর বইটা� না� টা� খু� মিষ্টি�" মনের মত� মন".......
বাবা-মা'� কাঠিন্� আর চা� যে কত ছেলেমেয়ের স্বপ্ন পুরনের পথ� বাধা এমনক� জীবনের পথেও বাধা হয়ে দাঁড়ায় তা স্পষ্ট হয়ে উঠেছ� এই লেখায়� জীবন� নিজে� স্বপ্ন পুরণ করতে প্রতিট� ছেলে মেয়েকেই প্রচুর লড়া� করতে হয�...
শেষট� মনমত / পুরো বইটা পড়া� সময় যে ভালোলাগা ছি� তা ধর� রাখত� পারে নি, অতিনাটকীয় মন� হয়েছে� ছোটখাট দ্রুতগামী সামাজি� উপন্যাস। লেখকের না� দেখে মূলত বইটা শুরু করা। একবা� পড়া� জন্য� ঠি� আছে।
খেপে ক্রিকে� খেলত� গিয়� দেখা� তারপ� প্রেম। একদিকে ক্রিকে� অন্যদিকে ভালোবাসা� এইতো গল্প� আসলে কি কর� শুরু করবো বুঝত� পারছ� না� উপন্যাসট� পড়া� সময় বুকে লাগছিল সুখে� ব্যাথা� আর কিছু পাচ্ছি না বলার মতো।
রোমান্টি� জনরা টা ঠি� আমার রিডি� হ্যাবিটে� সাথে যায় না� � জনরা� বই � তেমন পড়া হয়ন�, পড়ত� ইচ্ছ� হয়নি। কিন্� সমরেশে� এই বই পড়া� আগেও জানতাম না যে এট� রোমান্টি� ধাঁচের বই, তাহল� হয়ত আর পড়া� হত� না 😃� গল্পের সাথে ক্রিকেটে� কিছু যোগসূত্র আছ� বলেই কোনমতে বইটা শে� কর� গেছে�