ŷ

Jump to ratings and reviews
Rate this book

কোথায় পাবো তারে

Rate this book

580 pages, Hardcover

First published December 1, 1968

10 people are currently reading
297 people want to read

About the author

Kalkut

27books21followers
Kalkut is the pen-name of author Samaresh Basu.

Ratings & Reviews

What do you think?
Rate this book

Friends & Following

Create a free account to discover what your friends think of this book!

Community Reviews

5 stars
49 (60%)
4 stars
23 (28%)
3 stars
4 (4%)
2 stars
4 (4%)
1 star
1 (1%)
Displaying 1 - 12 of 12 reviews
Profile Image for Riju Ganguly.
Author38 books1,760 followers
June 1, 2019
এই বইয়ের কি আদ� পা�-প্রতিক্রিয়া হয�? যদ� হয�, তাহল� কীভাবে তাকে সাজা� বলুন তো?
আজ থেকে প্রায় পঁচি� বছ� আগ� এই বইটি� সঙ্গ� আমার প্রথ� সাক্ষা� হয়। "অমৃত কুম্ভে� সন্ধান�" � "শাম্�" উত্ত� সে� সময়� আম� কালকূটের নেশায় ডুবে গেছিলাম। কিন্তু এই বইটি� বিষয়বস্তু আমার কাছে বড়ো� 'অন্যরক�' ঠেকেছিল। জল আর আকাশ, হিন্দুস্তা� � পাকিস্তা�, হিন্দু আর মুসলিম, প্রে� আর প্রতারণা, বিশ্বা� আর বেঁচ� থাকা মিশে যাওয়া� এই অপরূ� আখ্যানের মর্ম আম� সেদি� বুঝিনি�
দি� যায়� মে� ছাড়ার সময় কোথায় হারিয়� যায় বইটা� ক্রম� টা� আর মধ্যপ্রদেশ বাড়ে। পড়া-বেকারত্ব-চাকর�-সংসা� সবকিছু� মধ্য দিয়� এস� পৌঁছ� জীবন-নদী� খেয়াঘাটে। মাঝিকে খুঁজ� এই প্রশ্ন নিয়�, "ওপার� কো� দে� গো?"
এই সময়, 'নায়�' সিনেমা� সে� একদা দোর্দণ্ডপ্রতাপ চরিত্রের মত� "আম� নয�, আমার soul" পড়ত� চায় এই বইটাকে�
আম� বইটা আবার কিনলাম� তারপ� রাতে ঘর� ফিরে ডুবে গেলা� এই আশ্চর্� প্রদীপে, যেখা� থেকে বেরিয়� আস� জ্বিনও জানে না আম� ঠি� কী চাইছ� তা� কাছে� তারপ�...
এই উপন্যা� এক অনন্তযাত্রার� যাদে� আমরা শহুর�, শিক্ষি� ভাষায় প্রান্তি� মানু� বল�, তাদে� বিশ্বা�, আচার, সু�-দুঃখ, গা�, কিংবদন্ত� আর আশ�-নিরাশা� মহাকাব্য বল� চল� একে। লেখক এক� ক্ষেত্রসমীক্ষা� নির্মো� ফ্রেমে বাঁধেননি� এই লেখা� পেছন� তাঁর কোনো এজেন্ড� আম� অন্ত� খুঁজ� পাইনি। বর� আম� এত� পেয়েছ� অপার বিস্ময়। এত� আছ� প্রব� বেগে ধাবমান জীবন� পথের বাঁক� ফেলে আস� মানুষদের নিয়� নানা ভাবনার অনুরণন� আর আছ� "জীবন এত ছোটো কেনে?" এই অনুক্ত আক্ষেপ�
এই বইয়ের পা�-প্রতিক্রিয়া লেখা� সাধ্� সত্যিই আমার নেই। তা� বইটা, যদ� এখনও না পড়ে থাকে� তাহল� পড়ত� বলার অনুরোধটুকু ছাড়� আমার কিচ্ছু লেখা� নেই।
� বই না পড়ল� আপনা� কী হব�, জানি না� তব� পড়া� পর আপনি� লালনের শর� নিয়� হয়ত� গেয়� উঠবে�, "এম� মানব জন� আর কি হব�...?" আর হ্যা�, ঝিনি'� মত� এই বইটা� স্মৃতি� আপনা� কাছে থেকে যাবে অসহ্� সুখে� কষ্ট নিয়ে।
Profile Image for Monotosh Das.
6 reviews4 followers
June 8, 2021
নীললোহিতের দিকশূন্যপু� পড়ে মন� হয়েছি� - আমিও যদ� হারিয়� যেতে পারতাম ! কিন্তু ভাবা� সা�, কাজে� কা� আর কর� হয� না, কিন্তু এই রক� অনেক লো� আছ� ভেবে এক প্রকার শান্তি, এই যা�

কালকূটের এই কাহিনী পড়া শুরু কর� মন� হয়েছি� - সুনীলবাব� নির্ঘা� চুরি করেছিলেন, আর শে� কর� বুঝলাম ভু� ভেবেছিলাম। চলছি� বে�, "দেত্তর� ছা�, কেটে পড়ি" গোছে� কথকে� সাথে এগিয়ে চল� যায় সহজে, ঘো� আস�, কিন্তু মন� হয� ক্ষত� নেই। রহস্� রোমান্ধহী� এক কাহিনী� মাদকতায় ক্ষত� নেই। শেষে মন� হয� সব ভু�, কালকূট না� যে নাহল� বৃথা হয়ে যায়� অমৃত কুম্ভে� মধ্যেই বিষ।

অকারণে অজানার খোঁজ� হারিয়� যাওয়া� এক কাহিনী� কাল্পনিক না বাস্তব জানি না, এখ� শুধু� কালকূটকে আবিষ্কারের আনন্দ।
Profile Image for SOHAM GANGULY.
3 reviews
April 16, 2023
জীবন বড়ো মায়াময়� তা� অপরূ� খেলা ছড়িয়� থাকে ভারতবর্ষের পথ� প্রান্তরে। গন্তব্যহী� গন্তব্যে� উদ্দেশ্য� পথ চলি। কোথা থেকে এসেছ� জানা নে�, কোথায় যাবো তা� অজানা। এই কাহিনীতে লেখক নিজে� ঘুরে বেড়িয়েছে� অচেন�-অজানার পথেপ্রান্তরে� সাথে আমাকেও ঘুরিয়েছেন� ক্যানি� হয়ে গোসাবা যাবা� পথ� দরিয়া� বাঁধ থেকে সুদূ� উত্ত� পশ্চিমের সুবিস্তৃ� রাঢ়ের ধূলিমলিন রাঙা মাটি� পথ� চোখে� সামন� এক� এক� পা� হয়ে গেছে মৌলীক্ষা� মা�, বক্রেশ্বরে� রাতে� মহাশ্মশা�, শান্তিনিকেতনের পৌ� মেলা, চন্ডীদাসে� জন্মস্থা�, জয়দেবের কেন্দুলী� মেলা, সতীপী� অট্টহাস্যে� মন্দির, হাড়োয়া� পী� গোরাচাঁদের মেলা!! ইছামতী,কোপা�, অজয়, বিদ্যাধরী আর� কত� অজান� নদীনালা যে পা� হয়ে গেলা� তা� ইয়ত্ত� নেই। কত� অজান� মানুষে� সাথে দেখা হয়েছে! কত� বিচিত্� তাদে� জীবন-ধারণ, তাদে� জীবনের গল্প! মুগ্� বিস্ময়ে জোড়হা� কর� ভবের খেলা দেখে বেড়িয়েছি� যা পেয়েছ� তুলে রেখে দিয়েছ� আপ� ঝোলায়! কখনো দরিয়া� বাঁধ� লারা� ঠাকুরে� হোটেলে রাত্রিবা� করতে হয়েছে আবার কখনও রাত্রিযাপন করতে হয়েছে বাউলের আখড়ায� কিংব� তান্ত্রিকে� ঘর�! বিচিত্� তা� অভিজ্ঞতা�.......... ভারতবর্ষের পথ� পথ� সাধক� শুনেছিলা� তাদে� সাথে যে মেয়ের� থাকে তাদে� সাধনসঙ্গিনী বল� হয়। সাধারণ সংসারে� স্বামী-স্ত্রী এর মধ্য� যে আবেগী সম্পর্� থাকে তা তাদে� মধ্য� নেই। তব� আর সাধক-সাধিকা কেনো? সেখানে আছ� শুধু� নির্লিপ্তি, মুক্তি�...................... তব� কেনো গাজি� ফিরে আসার পথ চেয়� অপেক্ষ� কর� তা� সাধনসঙ্গিনী নয়নতারা? কেনো� বা রাঢ়ের ধুলোয় হারিয়� যাওয়া গোকুলে� জন্য চোখে� কোলে মে� নামে বিন্দু�? কো� অমোঘ আকর্ষণ� সে উদাসী হয়ে থাকে দূরে� দিগন্তের দিকে চেয়�? কেনো ভৈরব ব্রক্ষ্মানন্� অবধূ� আশ্র� ছেড়� গেলে তা� ফেরা� পথ চেয়� অপেক্ষ� কর� ভৈরবী যোগমতী? কেনো� বা তা� অনশন? কেনো� বা জন্মদুখিনী বিরাগীনী অলকা অনুসরণ কর� বেড়ায� বিরাগী কালকূটকে?........ জীবনের সু� বেজে যায় নীরব� নিভৃতে! রং বেশভূষ� পরিবর্তি� হত� থাকে শুধু� কখনো তা সাদা থা� কখনো বা গেরুয়� শাড়� কিংব� লা� শাড়�!! প্রাণে� সে� এক� অমোঘ সুরতরঙ্গ বেজে যায় মানব হৃদয়ে� সে� সু�.......ধর্ম জাতি বর্ণ ভেদাভেদে� উর্ধ্ব� গিয়� প্রতিষ্ঠ� দেয় মানুষক�, সমর্পণ শেখায় জীবনের প্রত�!...... নাহল� কেনো হিন্দু বোষ্টুমী নয়নতারা তা� দলছু� হয়ে হাঁট� দেয় মামু� গাজি� সাথে? কেনো বারোবিলাসিনী দুলি অনন্তক� রক্ষ� করতে চেয়� আশ্রয় নেয় মহামায়া হোটেলে? কেনো নীরজ� তা� প্রেমি� অচিনদা কে ফেলে শান্তিনিকেতন ছেড়� পা দেয় সুদূ� কলকাতা� পথ�? কেনো তা� চোখে� জল রুদ্� হয� না? কেনো এক সামান্� তাঁত� বৌ ঘর সংসা� ছেড়� রেখে পালিয়� আস� কার্তি� ঘোষালে� সাধিকা হত�? ........ জানা নেই। জীবনের গল্প শুনি� ঠি� ভু� সঠিক বেঠি� কে দূরে সড়িয়� রেখে জীবনের জয়যাত্র� দেখি! কত� অপূর্ব তা� কাহিনী! রূ� অরূপের দিকে না� বা তাকালা�? ........... দ্বাপর� যে ব্যাথায় বেজেছিলে� শ্রীরাধিকা সে� এক� ব্যাথায় যেনো বেজে চলেছ� ঝিনি, আঙুরলত�, সুষি, দুলি, বিন্দু, যোগমতীরা!........ আম� কেবল মানবলীলা� কাছে নত সমর্পণ� বুকে� কাছে দু হা� জড়ো কর� পথ চল�! মানবলীলা দেখত� দেখত� যাই। জীবনের খেলায় কারো� মূল্� কম নয়। বারোবিলাসীনী দুলি থেকে তাড়� খেয়� বুঁদ হয়ে থাকা রিক্সাচালক, সবাই অমূল্য! এই বিচিত্� সংসারে� খেলাঘর� সবাই যেনো এক মায়াময় ভূমিকা পালন কর� চলেছে।


লেখকের সাথে ঘুরে ঘুরে রাঢ়ের বারোভুঁইয়াদের লোককথা শুনি� বাউলের আখড়ায� গোপীদাসে� মুখে সাধনতত্ত্ব শুনি� তান্ত্রি� ব্রহ্মানন্� অবধূতে� মুখে শুনি তন্ত্রের কথ� শুনি� বুঝিনা কিছু�! শুধু বিস্ময়ে অভিভূত হই!!.... বাকিটা তীব্� আক্ষেপ! সাধক আর হত� পারলাম কই? কেনো গোপীদা� বল� ওঠ�.... "আম� বাউল নই গো বাবু! সারাটা জীবন পথ� প্রান্তর� ঘুরে ঘুরে গা� গেয়েই কাটিয়� দিলাম। বাউল আর হত� পারলাম কোথা?"..... ফকির মামু� গাজি বল� ওঠ� .... "তা বাবু শুনেছো সাধ��ে� কখনো কোনো ছাওয়া� পাওয়া� থাকে? সাধক আর হত� পারলুম কই? মিয়�-বিবি হয়ে� জীবন কেটে গেলো!!"........ তান্ত্রি� অবধূ� বল� ওঠ�..... "ধু� শালো, শশ্মানের কুত্যা� মত� ঘুরে ঘুরে� সারাজীবন কেটে গেলো! সাধন ভজ� আর হল� কই?"..........আম� যেনো লেখকের মত� দেখত� পা�......কোনো ফকির নয�, কোনো বাউল নয�, কোনো তান্ত্রি� নয�, এক নিতান্তই গরী� ভারতবর্ষীকে!

এই বই যতদি� স্মৃতিতে থাকব� ততদি� ঝিনি� জড়িয়� থাকব� জীবনজোড়�! দরিয়া� বুকে যেতে যেতে যে নাগরিকার সাথে দেখা হয়েছিলো কালকূটের, কেনো সে আজীবন অনুসরণ করতে থাকে কালকূটকে? কেনো সে� দার্শনিকার চোখে উজান বেয়� যায় বারবার? মে� এস� থমকে দাঁড়ায় চোখে� কোলে? কেনো সে� শহুর� বিদুষী বারবার কালকূটের কাছে এস� ব্যাক্� কর� নিজে� চোখে� জলকে? চিঠি� উত্ত� না দেওয়ায় কেনো তা� এত� অভিমান? কেনো সে সাহিত্যিকক� ডেকে নিয়� যায় অজয় আর কোপাইয়ে� তীরে নির্জন নিরালায় শুধু একটু মনের কথ� বলবা� জন্য�? "আমাক� তোমা� পায়� একটু শুতে দেবে গো?" বললা� "পায়� কেনো? কোলে� মাথা রাখো!"...... কেনো বারবার ঝিনি ভবঘুরে লেখককে জিগ্যে� কর� ওঠ� "এরপর কোথায় যাবে? " " বাড়� ফিরব� না? কেনো? ফিরত� ভয� হয�? পাছে আম� আবার� চিঠি লিখে বস�!"........ "আম� আবার� চিঠি লিখবো। তোমা� কা� থেকে কোনো প্রত্যুত্ত� আশ� না করেই!"...... কেনো ঝিনি� ভেজা কন্ঠ� আর্তস্বর বেজে ওঠ� বারবার " আম� তো কিছু কিনত� আসিনি। শুধু নিজেকে হা� কর� বিকোতে এসেছ�"!!............. � পর্যায়ে এস� লেখকের কথ� শুনে রা� হয� বৈকি!!.... গাজি� মত� সুরে গেয়� উঠতে ইচ্ছ� কর� "যে জন প্রেমে� ভা� জানে না / তা� সঙ্গ� কীসে� লেনাদেনা?" .........


" ক্ষ্যাপা না জেনে তু� আপ� খব�
যাবি কোথায়? "

এই বইকে আগলে রেখে আম� থেকে যাবো সারাটি জীবন� চো� বন্ধ করলে� দেখত� পাবো এক আলখাল্লা পর� মানু� রাতে� গাঢ় অন্ধকারে গা� গাইত� গাইত� এগিয়ে যায় আঁকাবাঁক� পথ ধর� ধর�! যুগান্তে� ওপার থেকে যেনো সে হেঁট� এসেছ�!! কলস্বর� স্রোতস্বিনী আর রাতে� একফালি চাঁদ তা� স্বাক্ষী! জন্ম মৃত্যু রূ� অরূপ অচেন� অজানার বাঁধ� পেরিয়� কোথা থেকে যেনো এক রহস্যময়ী কন্ঠস্বর ভেসে আস�............" এমনও সাধে� জন� আর পাবে না মন/ বারে বারে আর ফিরে আস� হব� না".......
16 reviews3 followers
July 23, 2020
কেবল পাতা� সংখ্যায় না, সাহিত্যে� বিচারে� � এক বিশা� বড� উপন্যা�, তাতে সন্দেহ নেই। বিট্টু (স্ত্রী - ২০১৮ ) � মত প্রেমভাব থেকে বর্জিত মানুষে� জন্য একবারে� সুপারি� যোগ্� নয়। হিন্দি বা ইংরাজিতে একের পর এক ক্রাইম থ্রিলা�, সাইক� থ্রিলা� কিংব� টেরোরিস্� হান্টি� মূলক সিরি� দেখে দেখে যদ� মন একঘেয়� হয�, তাহল� মন ভালো করার জন্য যথোচিত উপাদান�
আর একটা কথ�, পাঠকদে� চাহিদা হো� বা ডা� ব্রাউন গোত্রীয় বিদেশি লেখকের অত� প্রভাব হো�, ইদানিং কালে� সাহিত্যে লেখকদে� মধ্য� নিজে� গবেষণা� মাহাত্ম্� প্রচারের প্রাচুর্যত� � বেশি দেখি� কে� বিজ্ঞানী, কে� ঐতিহাসিক, কে� বা আবার পৌরাণিক। ভাষা� লালিত্�, বর্ণনামূলক চিত্রায়� কিংব� জীবনের ছো� ছো� মুহূর্� উপভো� যে আনন্� এই প্রকারের গল্প পড়ে পাওয়া যায়, সেটা ক্রমশঃ কম� আসছে � লেখকদে� সেদিকে দৃষ্টিপা� কর� উচিত�
Profile Image for Kumkum Ghosh.
19 reviews5 followers
August 30, 2023
সমরে� বস�.. বাংল� সাহিত্যে� রাজপুত্র..জীবন� যাপন� ব্যতিক্রমী.. মধ্যবিত্� বাঙালি� কোনো সজ্ঞাতেই যে� ঠিকমতো খা� খায়না এম� চিন্তা এব� প্রাত্যহিক যাপন� ঠি� এই জায়গা থেকে� "কালকূট" নিজে� জা� নিজে� আত্মপরিচয় যে� ঘোষণ� করেন� আম� সকলে� নই.. আম� আমার অন্ত�-জা� প্রে� ভালোবাসা� বশ.. এব� বশংবদ।
লালন বলেছিলেন--ভজলে মানু� সোনা� মানু� পাবি� আগুন� পুড়লে তবেই সোনা হয� খাঁট�... মানু� �...
27 reviews4 followers
July 9, 2022
#পাঠ_অভিজ্ঞতা

বই: কোথায় পা� তারে
লেখক: কালকূট
প্রকাশ�: আনন্� পাবলিশার্স
প্রচ্ছ� � অলংকরণ: পূর্ণেন্দু পত্রী
মুদ্রি� মূল্�: ৪০�/

"দি� তা� তুলন� কি
যা� প্রেমে জগ� সুখী,
হেরিলে জুড়ায� আঁখি, সামান্যে কি দেখিতে পারে তারে ?
তারে যে দেখেছে সে� মজেছ� ছা� দিয়� সংসারে,
হারায়� সে� মানুষে তা� উদ্দেশ�
আম� দে� বিদেশে বেড়াই ঘুরে�
আম� কোথায় পা� তারে
আমার মনের মানু� যে রে..."
~ গগ� হরকর�

কে সে� মনের মানু� যা� খোঁজ� ঘুরে বেড়ান লেখক ? কী সে� রূ� যা� দর্শ� অভিলাষী তিনি ? তিনি কি কোনো দে� বিগ্রহ বা পর� সাধক, মন্দির� বা মসজিদে যাঁর বা� ? বু� ভর্ত� বিষে� ভান্� নিয়� কাকে খুঁজ� ফেরে� কালকূট ?

"... আম� তীর্� অতীর্� জানি না� মন্ত্রতন্ত্র সাধনপূজন সন্যাস-বৈরাগ্�, কিছু আমার নেই। কীসে� সন্ধান� ফিরি তা� জানি না�... আম� যে� এমনি কর� চলতে পারি, এমনি কর� দেখত� পা�, আর পাওন� নিয়� চল� যাই। পথ চলাত� এই আমার পর� পাওয়া যে�...�"

এই; এই পথ চলাই আদতে তাঁর ডেস্টিনেশন� তা� দক্ষিণের বিদ্যেধরী� ঢেউয়ে ভর কর� তাঁর ভেসে পড়া� তা� মলুট� / মল্লহাটি� কালীপুজো থেকে বোলপুর শান্তিনিকেতনের পৌষমেল�, চন্ডীদা� আর রজকিনী� পদধুলি ধন্য নানু� থেকে সিউড়িতে বাউল গোপীদাসে� আখড়�, বক্রেশ্বরে বাবা� 'থা�' আর মহাশ্মশা� থেকে অট্টহাসে� সতীপী� হয়ে কেন্দুলিতে জয়দেবের মেলা, নবদ্বীপে� ধুলট উৎসব থেকে ফাল্গু� মাসে হাড়োয়ায় পী� গোরাচাঁদের মেলা ঘুরে বেড়ান তিনি� মেলা দেখেন। কত রক� কত মানুষে� সঙ্গ� দেখা হয়ে যায়� তিনি মানু� দেখেন। কত আশ্চর্� সম্পর্কে� পর� লাগে তাঁর গায়ে। স্নে�, প্রীতি, সখ্য, তাঁক� ভরিয়ে তুলত� চায়� তিনি সাড়� না দিয়� পারে� না� অথ� যে কোনো বন্ধনক� তাঁর ভয়। ভয� তাঁর নিজে� মনকেই।

"... মানুষে� প্রাণে� টা� তাকে কোথায় নিয়� যায়� কেবল সম্পর্কে� কথ� মেনেছি� কিন্তু সম্পর্� গড়ে ওঠার কত যে বিচিত্� বিস্ময� রহস্�, সময়ের আশ্চর্� মাপজোক, তা যে� এম� কর� জানা ছি� না�... সে সম্পর্কে� কোনও না� নে�, শুরু নে�, শে� নেই। সে সম্পর্কে� খোঁজ পাবে না এই সমাজের শাস্ত্রে বিধানে� এত� তুমি যে রং-� মাখাতে চা�, রং ধরবে না� এই পরিচয় আছ� অচিন� বিচিত্রে...�"

গাজি তাঁক� শুধোয়� "... কেমন বোঝে� বাবু ?
তা� চোখে� ঝিলিকে যে� রহস্য। ভুরু নেচে ওঠে। কী বোঝা� কথ� বল� গাজি ? কথ� আস� কো� বায় থেকে ? জিজ্ঞে� কর�, 'কীসে� ?'
গাজি ঘাড় দুলিয়� দূরে� দিকে দেখিয়� বল�, 'এই ভেসে পড়া?..."

এই ভেসে পড়া� পথ� দেখা হয়ে যায় মামু� গাজি, অলকা চক্রবর্তী ওরফে ঝিনি, দুলি, মাহাতো চাচা � আঙরি, সুষি, ধন�, অচিনবাবু, গোপীদা� বাউল � তাঁর প্রকৃত� রাধা, গোকু� বাউল � তা� প্রকৃত� বিন্দু, সুজন, কুসু�, কাশীনা�, নিতা�, অবধূ� � তা� প্রকৃত� যোগমতী, মদ� বাউল � তাঁর প্রকৃত� মনোহরা � আর� কত না� না জানা মানুষে� সঙ্গে। চলার পথ� তিনি মানবজমিন আবাদ কর� চলেন, তাতে তাঁর প্রাণে� ভিতর� কলকলিয়ে যায়� তাতে যদ� চোখে� জলের ছিটে থাকে, একটা খুশি� ঝরনা� বাজে� তিনি অবাক হন যত, মুগ্� হন আর� বেশি� চলার পথ� এই তাঁর প্রাপ্তি� কী খুঁজ� ফেরে� তা তিনি জানে� না, শুধু পথ চলাক� তিনি গড� করেন�

"...কেবল মন� হয� আম� এখান� নে�, বর্তমানে নেই। আম� যে� হাজা� বছ� ধর� অনেক পায়ের চিহ্নে চিহ্নে চলেছি। আম� বহ� দূ� থেকে আস� আমার� ছায়ায� ছায়ায়। এক� না, বহ� লক্ষ কোটি� সঙ্গে।"

চলতে চলতে তিনি উপলব্ধ� করেন সব কিছু� চেয়� মানু� বড়। মানুষে� জীবনধর্ম বড়। শুধুমাত্� পুরোহি� আর মোল্লা� মন্ত্রেই মানু� মানুষে� কাছে ধর� পড়ে না� মর� মন্ত্র� জাগে না� প্রাণে� ধিকিধিকি চা�...�

এই প্রাণে� ধিকিধিকি� খোঁজ পাওয়া যায় গাজী, আঙরি, ঝিনি, অচিনবাবু, গোপীদা�, বিন্দু, যোগমতী� প্রীতি� নির্ঝরে। গোপীদা� তাঁক� শেখায় বাউল ফকিরের অমোঘ মন্ত্র � যা নে� ভান্ডে তা নে� ব্রহ্মান্ডে।

।। রূ� স্বরূপ অরূপ দিখাকে
হা� হি মে হা� হি খেলে...
আপনি মাধী মে আপ মে ডোলু
খেলু� সহ� স্�-ইচ্ছ� ।। (কবী�)

"... জিজ্ঞে� কর�, 'তোমা� রা� নে�, আলিও নে� ?'

গাজি যে� চো� ঘুরি��়ে মশকর� করে। বল�, 'না বাবু, রা� না�, আল� নাই। কাশী গয়া মক্ক� মদিন�, কিছু� নাই।'

'তব� কী আছ�, কে আছ� ?'

হা� মেলে ধর� ঘুরিয়� নিয়� তর্জনী দিয়� নিজে� বু� দেখায়� ঘাড় বাঁকিয়ে বল�, 'বাবু এই ঘরখানি আছে।'

মুরশেদ আর গুরু� নামে পথ চলার এম� বিচিত্� ছব� দেখত� দেখত� বারে বারে বুকে� কাছে হা� এন�, কাকে যে নমস্কা� করতে চা� তিনি নিজে� বুঝত� পারে� না� কেবল প্রার্থন� করেন, "আমার মনকে স্পন্দিত রাখত� দা�, আমার চো� খোলা রাখো�"

নিজেকে বিকিয়� হা� করতে আস� তাঁর অচিন অধরা� সন্ধানে। ত্রাণে� খোঁজ� যা� কিনা তা তিনি জানে� না, শুধু এইটুকু জানে� তাঁর সব� বিষে� ভরা। সে� বি� তিনি সইতে পারে� না� অমোঘ সে� কালকূট বি� নিয়েই তাঁর চলা।

এই মহাগ্রন্থে� কোনো পা� প্রতিক্রিয়া বোধহয় হয� না� শুধু পৃষ্ঠায় পৃষ্ঠায়, আখরে আখরে এক ধর�-অধরা, বোঝা না বোঝা� খেলা চলতে থাকে� ইচ্ছ� হয� কালকূট সে� বি� কন্ঠ� ধারণ কর� দেখি মুরশেদের নামে� মরণে কেমন সুখ।

"পথের যা কিছু পাওয়া সব কিছুতে� এক অরূপরত� আছে।"

জয়গুরু।
7 reviews1 follower
August 31, 2021
এই বই সম্পর্কে কিছু বল� মানে� ধৃষ্টতা। গতরাত্তিরে শে� করেছি। এখনও ঘোরে� মধ্য� রয়েছি� এম� সুন্দর করেও লেখা যায়?
বইটিতে লেখক পরিব্রাজ� হয়ে নিজে ঘুরেছেন। আমাকেও ঘুরিয়েছেন� আম� ওনার সাথে� দক্ষিণের বাদা অঞ্চলে� লোনা হাওয়ায় শ্বা� নিয়েছ�, বীরভূমের লালমাটির ধুলো মেখে বাউল শুনেছি, বাউলের সাধনতত্ত্ব জেনেছি� সর্বোপরি দেখেছি মানুষকে। লেখক এই এক উপন্যাসে মানবসত্ত্বার কত না রূ� দেখিয়েছেন� এত ভিন্� রূ�, এত ভিন্� ভাষা, ভিন্� সমাজ, তা সত্ত্বেও একটা মৌলি� জায়গায় সব মানুষই এক� দ্বাপর� যে ব্যথায� বেজেছি� শ্রীরাধিকা, সে� এক� ব্যাথায় গল্প� বেজেছে ঝিনি, দুলি, বিন্দু, যোগোরা� মানবের দুনিয়ায� কেউই ফেলন� নয়। দাগী চো� হো� অথবা মদমাতা� ভৈরব, সক� শ্রেণী� মানুষই তাদে� অন্তরে কোনো না কোনো ঐশ্বর্যে� খন� কেটে রেখেছে� প্রথ� দর্শনে বা সামান্� আলাপনে সে খনির হদিশ পাওয়া যায় না� কিন্তু লেখকের মত� ক্ষমতা থাকল�, সে� ঐশ্বর্যে ধনী হয়ে ঘর� ফেরা যায় অনায়াসেই। তা�, এই বই পড়ল� নিজেকে ক্ষুদ্� লাগে� মন� হয�, মানুষে� জগতে� এহেন পরিচয় নিজে� অভিজ্ঞতায় প্রত্যক্� করতে না পারল�, এই মানবজীবনের মূল্� কোথায়?

এই বইয়ের সবকথ� বুঝত� পেরেছি, এম� বলার সাহস আমার নেই। এত গভী� উপলব্ধ� দিয়� লেখক কাহিনি গড়েছে� যে তা� সম্পূর্ণ মর্মার্থ আমার এই স্বল্প বয়সের অনভিজ্� জীবন দিয়� টে� পাওয়া সম্ভ� নয়। তথাপ�, যতটুকু বুঝেছি, সেটুকু� ঘো� থেকে� এখনও বেরোতে পারি নি�

বইটা পড়ত� পড়ত� কখনো মন� হয়েছে, � তো কবিতা। কবিতার মত� রূপক� সাজানো সুন্দর শব্দবন্ধ দিয়� লেখক লিখে গেছেন। কখনও মন� হয়েছে, রোমান্টি� ক্লাসিক। আবার কখনো মন� হয়েছে নিছক একটা ভ্রমণকাহিনী পড়ছি। একেকটা পর্ব� একেকটা অনভূতি� যতগুলো চরিত্র লেখক গড়েছে�, সবকটাক� ভালো না বেসে থাকা যায় নি� এমনক� তুচ্� রিক্সাওয়ালাকে� প্রেমে� দেশে� মাঝি মন� হয়েছে� সবার মধ্য� ঐশ্বর্য। সব্বাই ধনী� লেখক আর তাঁর সাথে সাথে আম� নিজে� কেবল রিক্ত। সকলে� অন্তরে� ঐশ্বর্� থেকে সংগ্রহ কর� কর� ফিরি�

এই বই সবার পড়া উচিত� বারবার পড়া উচিত� অন্ত� এই একটা বই না পড়ল� জীবন� বড� একটা কিছু মি� হয়ে যায়�
6 reviews1 follower
November 23, 2022
আমরা শহুর�, শিক্ষি� ভাষায় যাদে� প্রান্তি� মানু� বল�, তাদে� বিশ্বা�, আচার, সু�-দুঃখ, গা�, কিংবদন্ত� আর আশ�-নিরাশা� মহাকাব্য বল� চল� এই বইকে� এত� আছ� প্রব� বেগে ধাবমান জীবন� পথের বাঁক� ফেলে আস� মানুষদের নিয়� নানা ভাবনার অনুরণন� আর আছ� “জীবন এত ছোটো কে�?� এই অনুক্ত আক্ষেপ�

� বই না পড়ল� আপনা� কী হব�, জানি না� তব� পড়া� পর আপনি� লালনের শর� নিয়� হয়ত� গেয়� উঠবে�, “এমন মানব জন� আর কি হবে�?� আর হ্যা�, ঝিনি’র মত� এই বইটা� স্মৃতি� আপনা� কাছে থেকে যাবে অসহ্� সুখে� কষ্ট নিয়ে। যে ভাবে ঝিনি চরিত্রটি দেখানো হয়েছে, মনের ভিতর� কোথা� কিছু একটা বেজেছে � বারংবা� ইচ্ছ� হয়েছে যে� তাকে শক্ত হত� দেখি, লেখকের ওপরে নিষ্ফল ক্রো� জন্ম নিয়েছে। নিজেকে কালকূট প্রমাণ করার জন্য এতটা� দরকা� ছি� কি? সামান্� পাঠক আম�, উত্ত� জানা নেই।

আম� শুধু কল্পনা করতে পারি যে কালকূটের যাত্রাপথের শে� হব� ঝিনি নামক নদীতে মিশে..যদ্দিন না শে� হচ্ছ� তদ্দিন চরৈবতি..
Profile Image for Rahul Chakraborty.
1 review
June 7, 2020

“আমি কোথায় পা� তারে, আমার মনের মানু� যেরে�
হারায়� সে� মানুষে তা� উদ্দেশ� দে� বিদেশে, আম� দে� বিদেশে বেড়াই ঘুরে�
কোথায় পা� তারে আমার মনের মানু� যেরে।�


পড়ত� পড়ত� খেয়াল হয়ন� কখ� নারা� ঠাকু�, মাহাতো চাচী-চাচা, সুষি, কুসু�, লিলি, ভৈরবী, গোপীদা�, অবধূ�, অধ� মাঝিকে নিয়� তৈরী কর� পৃথিবী� মধ্য� ঢুকে গেছি�
� যে� এক অনন্� যাত্রা, যেখানে পথ চলতে চলতে চরিত্রগুলো বদলে যেতে থাকে; কিছু চরিত্র কিছুটা পথ সঙ্গ দেয়, তো কিছু চরিত্র আরেকটু বেশী সময় সাথে থাকে�

অতিথির তারাপদ কিসে� ডাকে যে� বারবার দৌড়� যে�, আংটি চাটুজ্যে� ছোটভাই বসন্তেরও মন বস� না ঘর� - এই বারংবা� বাঁধনহার� হত� চাওয়া� চেষ্টাটা হয়ত জীবনের� একটা অং�, যারা একেবার� পেরে যায় তারা অন্যজগতে� সন্ধান পায়; লেখকের মত� কারো অবস্থা হয� পরশপাথ� সন্ধানকারী মানুষে� মত� - কি যে� তারা খুঁজেই চল�; আর কিছু মানু� যাঁতাকলে পিষত� পিষতেও ভিতর� ভিতর� সদ� পলাত� হয়ে জীবনটা কাটিয়� দেয়�
যারা বেরিয়� পড়ত� পারে একবা� তারা� সে� ইন্দ্রজালে� সন্ধান পায় যে মায়ার বশ� সিঁধেল চোরও চুরি ছাড়তে পারে, বছরে অন্ত� একবা� একসাথে কাঁদবা� জন্য কোনও কাঁধ পাওয়া যায়�
কিসে� সন্ধান� � যাত্রা ছি�? সত্যের, সুন্দরের, জীবনের - কোনটার? জানিনা আম�..আম� শুধু মানু� দেখলাম একের পর এক..সবাই যে� কোনও এক� জায়গায় শেষমেশ লী� হয়ে গেলেন।

গাজী, অনেক জন্মের বন্ধ� ছিলে যে� তুমি - মামু� গাজীকে হয়ত কোনদিন� ভুলত� পারব না, বা বল� চল� চাইব না� এরকম বন্ধ�, সঙ্গী হয়ত বইয়ের পাতাতে� পাওয়া যায়� দেখা হব� দোস্� কোথা� না কোথা� - চিনে নে� তোমাকে এক দেখাতেই।

পড়ত� পড়ত� লেখকের সাথে সহমর্মিত� বর� কম� বো� করেছ�, যতটা আত্মীয়তা তৈরী হওয়ার তা হয়েছে ঝিনি� সাথেই। মন� হচ্ছিল - লেখা� কোনও একটা চরিত্র হয়ে ঝিনি’ক� বল�, ‘পাশ� আছ�, পাশে থাকব� তুমি যত ইচ্ছ� বি� পা� কর..যেদি� সে আসবে তুমি চল� যে�; ততদি� না হয� তোমা� পাশটুকুত� থাকি - না হয� একটু দূরে� রইলাম।�
এতদি� মাধবীলতার মোহাবিষ্� ছিলা�, ঝিনি এস� সে� মোহপাশ থেকে যে� মুক্� করলেন।
যে ভাবে ঝিনি চরিত্রটি দেখানো হয়েছে, মনের ভিতর� কোথা� কিছু একটা বেজেছে - বারংবা� ইচ্ছ� হয়েছে যে� তাকে শক্ত হত� দেখি, লেখকের ওপরে নিষ্ফল ক্রো� জন্ম নিয়েছে। নিজেকে কালকূট প্রমাণ করার জন্য এতটা� দরকা� ছি� কি? সামান্� পাঠক আম�, উত্ত� জানা নেই।

আম� শুধু কল্পনা করতে পারি যে যাত্রাপথের শে� হব� ঝিনি নামক নদীতে মিশে..যদ্দিন না শে� হচ্ছ� তদ্দিন চরৈবতি..

পুনশ্চ : আবার� পড়ব, আর� যত্ন সহকারে..
This entire review has been hidden because of spoilers.
Profile Image for Sabir Chowdhury.
11 reviews
July 11, 2024
বইটি আমাক� চৌধুরানী উপহা� দিয়েছিল �

সমরে� বস� ( কালকূট ) এর লেখা নিতান্তই আমাক� মুগ্� কর� | বিশে� কর� এই বইটি |

যেটি আমার পড়া অন্য সক� বইয়ের মধ্য� এট� খুবই অন্যরক� বই � এই বইটি� রিভি� দেয়� খু� কঠিন! যা� লিখব� না কেনো কম হয়ে যাবে!
একটি বই যেটা আপনাকে অন্য ভিন্� কোনো জগতে নিয়� যেতে পারে ,
এই বই খু� সুন্দর এব� কথাগুল� এত সুন্দর কর� বর্ণনা কর� যা সত্য� অসাধার� |
প্রে� , ভালোবাসা � এক গভী� ফিলসফি তে ভর� এই বইটি !

এক টানে কখ� বইটি পড়ে শে� করলা� টেরও পেলা� না!
Profile Image for Sudipta Dey.
4 reviews
July 6, 2023
A book full of philosophy, love, longings and wander thirst. It requires a very qualified person to review the book. It feels audacious to review it. I only can say that I loved the journey and now standing speechless at the end.
Displaying 1 - 12 of 12 reviews

Can't find what you're looking for?

Get help and learn more about the design.