What do you think?
Rate this book
Humayun Ahmed (Chronological List) #101
চাঁদের আলোয� কয়েকজ� যুবক
তারা হাঁটছে� পায়ের নিচে নদী� মাথা� উপ� অন্য এক রক� আকাশ� চারপাশ� থৈ থৈ জোছনা। যে জোছন� মানুষক� পাল্টে দেয়� যে জোছনায� সত্যকে মিথ্যা, মিথ্যাকে সত্য বল� ভ্রম হয়।
লেখকের কথ�
আমার ইচ্ছ� ছি� খু� আনন্দময় একটি গল্প লিখব� কয়েকজ� যুবক চাঁদের আলোয� পথ� পথ� হাঁটছে, হইচই করছে এই নিয়� গল্প� লিখত� লিখত� অন্যরক� হয়ে গেল। এই কারণেই আম� কখনও বিশে� কোনো পরিকল্পন� মাথায় রেখে লিখত� বস� না� সব সময় দেখেছি যা লিখত� চা� তা লিখত� পারি না� যা লিখত� চা� না তা লিখে ফেলি� আমার জন্য� লেখালেখি� পুরো ব্যাপারটাই কেমন এলোমেলো।
হুমায়ূন আহমে�
শহীদুল্লা� হল
লেখকের কথ�
আমার ইচ্ছ� ছি� খু� আনন্দময় একটি গল্প লিখব� কয়েকজ� যুবক চাঁদের আলোয� পথ� পথ� হাঁটছে, হইচই করছে এই নিয়� গল্প� লিখত� লিখত� অন্যরক� হয়ে গেল। এই কারণেই আম� কখনও বিশে� কোনো পরিকল্পন� মাথায় রেখে লিখত� বস� না� সব সময় দেখেছি যা লিখত� চা� তা লিখত� পারি না� যা লিখত� চা� না তা লিখে ফেলি� আমার জন্য� লেখালেখি� পুরো ব্যাপারটাই কেমন এলোমেলো।
হুমায়ূন আহমে�
শহীদুল্লা� হল
71 pages, Unknown Binding
First published February 1, 1995
5 people are currently reading
231 people want to read
About the author
Humayun Ahmed
453books2,759followersHumayun Ahmed (Bengali: হুমায়ূন আহমে�; 13 November 1948 � 19 July 2012) was a Bangladeshi author, dramatist, screenwriter, playwright and filmmaker. He was the most famous and popular author, dramatist and filmmaker ever to grace the cultural world of Bangladesh since its independence in 1971. Dawn referred to him as the cultural legend of Bangladesh. Humayun started his journey to reach fame with the publication of his novel Nondito Noroke (In Blissful Hell) in 1972, which remains one of his most famous works. He wrote over 250 fiction and non-fiction books, all of which were bestsellers in Bangladesh, most of them were number one bestsellers of their respective years by a wide margin. In recognition to the works of Humayun, Times of India wrote, "Humayun was a custodian of the Bangladeshi literary culture whose contribution single-handedly shifted the capital of Bengali literature from Kolkata to Dhaka without any war or revolution." Ahmed's writing style was characterized as "Magic Realism." Sunil Gangopadhyay described him as the most popular writer in the Bengali language for a century and according to him, Ahmed was even more popular than Sarat Chandra Chattopadhyay. Ahmed's books have been the top sellers at the Ekushey Book Fair during every years of the 1990s and 2000s.
Early life:
Humayun Ahmed was born in Mohongonj, Netrokona, but his village home is Kutubpur, Mymensingh, Bangladesh (then East Pakistan). His father, Faizur Rahman Ahmed, a police officer and writer, was killed by Pakistani military during the liberation war of Bangladesh in 1971, and his mother is Ayesha Foyez. Humayun's younger brother, Muhammed Zafar Iqbal, a university professor, is also a very popular author of mostly science fiction genre and Children's Literature. Another brother, Ahsan Habib, the editor of Unmad, a cartoon magazine, and one of the most famous Cartoonist in the country.
Education and Early Career:
Ahmed went to schools in Sylhet, Comilla, Chittagong, Dinajpur and Bogra as his father lived in different places upon official assignment. Ahmed passed SSC exam from Bogra Zilla School in 1965. He stood second in the merit list in Rajshahi Education Board. He passed HSC exam from Dhaka College in 1967. He studied Chemistry in Dhaka University and earned BSc (Honors) and MSc with First Class distinction.
Upon graduation Ahmed joined Bangladesh Agricultural University as a lecturer. After six months he joined Dhaka University as a faculty of the Department of Chemistry. Later he attended North Dakota State University for his PhD studies. He grew his interest in Polymer Chemistry and earned his PhD in that subject. He returned to Bangladesh and resumed his teaching career in Dhaka University. In mid 1990s he left the faculty job to devote all his time to writing, playwright and film production.
Marriages and Personal Life:
In 1973, Humayun Ahmed married Gultekin. They had three daughters � Nova, Sheela, Bipasha and one son � Nuhash. In 2003 Humayun divorced Gultekin and married Meher Afroj Shaon in 2005. From the second marriage he had two sons � Nishad and Ninit.
Death:
In 2011 Ahmed had been diagnosed with colorectal cancer. He died on 19 July 2012 at 11.20 PM BST at Bellevue Hospital in New York City. He was buried in Nuhash Palli, his farm house.
Early life:
Humayun Ahmed was born in Mohongonj, Netrokona, but his village home is Kutubpur, Mymensingh, Bangladesh (then East Pakistan). His father, Faizur Rahman Ahmed, a police officer and writer, was killed by Pakistani military during the liberation war of Bangladesh in 1971, and his mother is Ayesha Foyez. Humayun's younger brother, Muhammed Zafar Iqbal, a university professor, is also a very popular author of mostly science fiction genre and Children's Literature. Another brother, Ahsan Habib, the editor of Unmad, a cartoon magazine, and one of the most famous Cartoonist in the country.
Education and Early Career:
Ahmed went to schools in Sylhet, Comilla, Chittagong, Dinajpur and Bogra as his father lived in different places upon official assignment. Ahmed passed SSC exam from Bogra Zilla School in 1965. He stood second in the merit list in Rajshahi Education Board. He passed HSC exam from Dhaka College in 1967. He studied Chemistry in Dhaka University and earned BSc (Honors) and MSc with First Class distinction.
Upon graduation Ahmed joined Bangladesh Agricultural University as a lecturer. After six months he joined Dhaka University as a faculty of the Department of Chemistry. Later he attended North Dakota State University for his PhD studies. He grew his interest in Polymer Chemistry and earned his PhD in that subject. He returned to Bangladesh and resumed his teaching career in Dhaka University. In mid 1990s he left the faculty job to devote all his time to writing, playwright and film production.
Marriages and Personal Life:
In 1973, Humayun Ahmed married Gultekin. They had three daughters � Nova, Sheela, Bipasha and one son � Nuhash. In 2003 Humayun divorced Gultekin and married Meher Afroj Shaon in 2005. From the second marriage he had two sons � Nishad and Ninit.
Death:
In 2011 Ahmed had been diagnosed with colorectal cancer. He died on 19 July 2012 at 11.20 PM BST at Bellevue Hospital in New York City. He was buried in Nuhash Palli, his farm house.
Ratings & Reviews
Friends & Following
Create a free account to discover what your friends think of this book!
Community Reviews
Displaying 1 - 30 of 45 reviews
August 17, 2021
মজিদ, আল� আর মাহি� তি� হতভাগা যুবক� ভাগ্� ওদের নিয়� দারু� তামাশা খেলছ�, তো এই তামাশা� বলয়� আটকে থাকা অবস্থাতে� এই তি� তরুণ এক জোছনায� ভাসা রাতে ঢাকা শহরে হাঁটতে বে� হয� এব� ওই রাতে� মজিদ এক সেলু� থেকে একটা ক্ষু� মেরে দেয়� হাতে থাকা ক্ষু� এব� জোছনায� ভেসে যাওয়া শহ� ওক� ঘোরে নিয়� যায়� আর সে� ঘোরে� টানে� মফিজ মন� কর�, একটা খু� কর� খু� বেশি প্রয়োজনীয় হয়ে ওঠেছে।
খুবই ছো� এই উপন্যাসট� পড়া� সময় নানা চরিত্রের সাথে আমরা পরিচিত হই� করিম, আমেরিকাফের� মীর্জা সাহে� এব� তা� মেয়� পলিন, মীরন, মজিদের মামা-মামী, আল�, মাহি�, আলমে� বাবা-মা-ছো� ভাই…এতো এত� চরিত্রের মধ্য� একজন মফিজের হাতে খু� হত� চলেছে। কে সে? ওয়ে�, বইয়ের শেষে গিয়� সেটা যখ� আমরা জানত� পারি, তখ� আর তেমন বিচলিত হই না� কারণ, ওই রাতে আরেকটি খু� হয়েছি� এব� আমাদের ভ্রু জোড়� তখ� সে� খুনে� নির্মমতায় কুঞ্চি� হয়ে থাকে� তা�, বইয়ের একদম শে� পাতা� ওই জোছন�-ভাসা মুহূর্তে মজিদের হাতে� রক্তাক্ত ক্ষুরট� আমাদের আর ততোটাও ভয়াবহ মন� হয� না�
খুবই ছো� এই উপন্যাসট� পড়া� সময় নানা চরিত্রের সাথে আমরা পরিচিত হই� করিম, আমেরিকাফের� মীর্জা সাহে� এব� তা� মেয়� পলিন, মীরন, মজিদের মামা-মামী, আল�, মাহি�, আলমে� বাবা-মা-ছো� ভাই…এতো এত� চরিত্রের মধ্য� একজন মফিজের হাতে খু� হত� চলেছে। কে সে? ওয়ে�, বইয়ের শেষে গিয়� সেটা যখ� আমরা জানত� পারি, তখ� আর তেমন বিচলিত হই না� কারণ, ওই রাতে আরেকটি খু� হয়েছি� এব� আমাদের ভ্রু জোড়� তখ� সে� খুনে� নির্মমতায় কুঞ্চি� হয়ে থাকে� তা�, বইয়ের একদম শে� পাতা� ওই জোছন�-ভাসা মুহূর্তে মজিদের হাতে� রক্তাক্ত ক্ষুরট� আমাদের আর ততোটাও ভয়াবহ মন� হয� না�
December 20, 2022
চাঁদের আলোয� হাঁটার মত� বন্ধ� থাকল� প্রত� রাতে হাঁটতা� আর হাটঁতাম। হাঁটতে হাঁটতে বাঁচতাম। বাঁচার মত� বাঁচতাম।
November 2, 2021
ফ্রেন্ডলিস্টের একেকজনের রেটি� দেখে চো� ছানাবড়া হয়ে যাচ্ছে� এই বই নিয়� কোনো বক্তব্� রাখা� শব্দের অপব্যবহার।
July 30, 2022
অদ্ভুত� সুন্দর�
বইয়ের কিছু ভালো লাগা লাইন�
'মৃত্যু পথযাত্রী� চো� বড� মায়াময়�'
'তারা হাঁটছে� পায়ের নিচে নদী� মাথা� উপ� অন্য একরক� আকাশ� চারপাশ� থৈথৈ জোছনা। যে জোছন� মানুষক� পাল্টে দেয়� যে জোছনায� সত্যকে মিথ্যা, মিথ্যাকে সত্য বল� ভ্রম হয়।'
বইয়ের কিছু ভালো লাগা লাইন�
'মৃত্যু পথযাত্রী� চো� বড� মায়াময়�'
'তারা হাঁটছে� পায়ের নিচে নদী� মাথা� উপ� অন্য একরক� আকাশ� চারপাশ� থৈথৈ জোছনা। যে জোছন� মানুষক� পাল্টে দেয়� যে জোছনায� সত্যকে মিথ্যা, মিথ্যাকে সত্য বল� ভ্রম হয়।'
July 7, 2022
লেখক চেয়েছিলেন একটা সুখী গল্প লিখত�,সেটা হয়ে গে� দুঃখের� আসলে কি দুঃখের? আমার মন� হয়ন� দুঃখের গল্প,মন� হয়েছে অদ্ভুত একটা সুখে� গল্প এটা।
April 3, 2025
বে� প্রমিসিং একটা বিগিনি� ছিলো� কিন্তু সেটা স্থায়ী হয়নি। চরিত্রগুলোকে অল্প কথায� গুছিয়� একটা একটা কর� নির্দিষ্� বিন্দুতে এন� সাজানো হচ্ছিলো। কিন্তু এরপর ছন্দপত� হলো। মজিদ চরিত্রকে ঘিরে গল্প ঘুরত� লাগলো। এব� সে� গল্প খু� একটা ইউনি� কিছু না�
গল্পের সবচে স্ট্রং ব্যাপারট� হল� বিত্তবানদে� প্রত� মজিদের দৃষ্টিভঙ্গি। অনেক নিম্নবিত্ত/নিম্নমধ্যবিত্ত মানু� প্রায় সিমিলা� ভাবে বিত্তবানদে� ঘৃণা করেন তব� বেশিরভাগ ক্ষেত্রে� তা চিরকাল সুপ্তাবস্থাতেই থাকে�
গল্পের সবচে স্ট্রং ব্যাপারট� হল� বিত্তবানদে� প্রত� মজিদের দৃষ্টিভঙ্গি। অনেক নিম্নবিত্ত/নিম্নমধ্যবিত্ত মানু� প্রায় সিমিলা� ভাবে বিত্তবানদে� ঘৃণা করেন তব� বেশিরভাগ ক্ষেত্রে� তা চিরকাল সুপ্তাবস্থাতেই থাকে�
April 8, 2023
ইয়ার্কি
পিওর সময় নষ্ট
�.�/�
পিওর সময় নষ্ট
�.�/�
June 25, 2021
মোটামুটি বে� ভারী একটা বই পড়ে শে� কর� স্বভাবতই ভাবছিলাম হালক� কিছু পড়ত�! আর যা হো� আপাত� নয়ত� রিডার্� ব্লক� পড়বার আশংক� আমার ছিলো! এমনই সময়� গতকা� বিকেলে ছাদে ভীষণ অদ্ভুত সুন্দর চাঁদের আর্বিভাব! প্রায় সঙ্গ� সঙ্গেই আমার এই বইটি� কথ� মন� পড়ল�! সারা রা� চাঁদ নিয়� আবেগ করতে করতে বই নিয়� বস� প্রায় সাড়� তিনট� নাগা�! সত্ত� পেইজের বই বে� দ্রু� গতিত� এগিয়েছে! পৃষ্ঠা চল্লিশ পেরিয়� যেতে� আম� বুঝলাম আম� পুরন� ভালোলাগায় আচ্ছন্� হয়েছি!
বইয়ের না� থেকে ভেতরের বিষয়বস্তু খানিকট� অনুমান কর� নেওয়া যায় ঠি�, তব� পুরোটা নয� এব� আমার ধারণ� যা অনুমান কর� হব� তা সঠিক হব� খু� সামান্�! লেখক-কে আমার এতোট� পছন্� হবার কারণ বললে আম� বলবো, তাঁর লেখা এম� অনেক বই আম� পড়েছি যেখানে উন� উনার লেখা� মাঝে শুরু থেকে খু� সাধারণ ভাবে এগিয়ে নিয়� গেছে� এব� তারপ� হঠাৎ� উন� আচমক� একটা ধাক্কা দিয়েছেন এব� এই ধাক্কা শুরু হতেই আপনি টে� পাবে� এই যে আপনি টালমাটাল একটা অবস্থায় পড়ে গেলে� এব� এট� বইয়ের শে� অব্ধ� চলবে ! হুমায়ূন আহমে� যদ� কখনো ওনার কো� লেখাতে পাঠকের মনস্তাত্ত্বি� তোলপাড� তুলেছে� তব� তা হব� মাথায় মাথায় এক অদ্ভুত যুদ্� চলতে থাকা! ঠি�-ভু�, যুক্তি-তর্কের অদ্ভুত এক সম্মোহনী যুদ্� উন� চালিয়েছেন! উন� তা চাইলেই পারতেন!
আল�,মজিদ,মাহি� তি� বন্ধ� কো� এক আশ্বিন মাসে� ভর� পূর্ণিমা রাতে পথ� পথ� ঘুরে বেড়াচ্ছ�! তারা হাঁটছে� পায়ের নিচে নদী� মাথা� উপ� অন্য এক রক� আকাশ� চারপাশ� থৈ থৈ জোছনা। যে জোছন� মানুষক� পাল্টে দেয়� যে জোছনায� সত্যকে মিথ্যা, মিথ্যাকে সত্য বল� ভ্রম হয়। গল্পের মূ� চরিত্র মজিদ! হুমায়ুন আহমে�-এর অদ্ভুত একটা ক্ষমতা হচ্ছ�, উন� ওনার লেখায় প্রতিট� চরিত্রকে অদ্ভুতভাবে গুরুত্বপূর্ণ কর� ফুটিয়� তুলবার ক্ষমতা রাখতেন! যে কারণেই মজিদ প্রধান চরিত্র হবার পরেও আমার মন� হয়েছে প্রতিট� পার্শ্� চরিত্রের উঠ� আসবা� প্রয়োজনীয়তা ততোটাই দরকা� ছিলো যেভাবে লেখক করেছেন� গল্পের শেষট� একেবারেই এমনট� হব� আশ� করিন�, করিন� বলেই হয়ত� ভেবেছিলা� ভীষণ হাল্কা কো� কিছু পড়ছ�! বইয়ের অর্ধেকের বেশি পড়ে ফেলবার পর যখ� গল্প মোড় বদলাতে শুরু করলো, হাল্কা থেকে ক্রমেই সবকিছু বিভিন্� দি� থেকে মাথা-কে এনগেইজ� কর� ফেলেছে আম� তখনো বুঝি নি শেষট� এতোটাই অন্যরক� এব� এতোট� পারফেক্ট হত� পারে! চাঁদের আলোর মা� দিয়� হাঁটতে হাঁটতে ঠি�-ভুলে� পর্দাট� যখ� একটু একটু কর� উঠ� যাচ্ছিলো আমার প্রত� মুহুর্তে শুধু মন� হয়েছে আম� এম� কিছু পড়ছ� যা ভীষণ বাস্তব, যেনো এমনই হত� হত�! সাহসী-ভীরু� সংজ্ঞা� ভীতে� মাটিটা যখ� খু� কর� আলগা হয়ে আস� তা পাঠকের মন� অদ্ভুত প্রশান্ত� আনবে !!
বইয়ের না� থেকে ভেতরের বিষয়বস্তু খানিকট� অনুমান কর� নেওয়া যায় ঠি�, তব� পুরোটা নয� এব� আমার ধারণ� যা অনুমান কর� হব� তা সঠিক হব� খু� সামান্�! লেখক-কে আমার এতোট� পছন্� হবার কারণ বললে আম� বলবো, তাঁর লেখা এম� অনেক বই আম� পড়েছি যেখানে উন� উনার লেখা� মাঝে শুরু থেকে খু� সাধারণ ভাবে এগিয়ে নিয়� গেছে� এব� তারপ� হঠাৎ� উন� আচমক� একটা ধাক্কা দিয়েছেন এব� এই ধাক্কা শুরু হতেই আপনি টে� পাবে� এই যে আপনি টালমাটাল একটা অবস্থায় পড়ে গেলে� এব� এট� বইয়ের শে� অব্ধ� চলবে ! হুমায়ূন আহমে� যদ� কখনো ওনার কো� লেখাতে পাঠকের মনস্তাত্ত্বি� তোলপাড� তুলেছে� তব� তা হব� মাথায় মাথায় এক অদ্ভুত যুদ্� চলতে থাকা! ঠি�-ভু�, যুক্তি-তর্কের অদ্ভুত এক সম্মোহনী যুদ্� উন� চালিয়েছেন! উন� তা চাইলেই পারতেন!
আল�,মজিদ,মাহি� তি� বন্ধ� কো� এক আশ্বিন মাসে� ভর� পূর্ণিমা রাতে পথ� পথ� ঘুরে বেড়াচ্ছ�! তারা হাঁটছে� পায়ের নিচে নদী� মাথা� উপ� অন্য এক রক� আকাশ� চারপাশ� থৈ থৈ জোছনা। যে জোছন� মানুষক� পাল্টে দেয়� যে জোছনায� সত্যকে মিথ্যা, মিথ্যাকে সত্য বল� ভ্রম হয়। গল্পের মূ� চরিত্র মজিদ! হুমায়ুন আহমে�-এর অদ্ভুত একটা ক্ষমতা হচ্ছ�, উন� ওনার লেখায় প্রতিট� চরিত্রকে অদ্ভুতভাবে গুরুত্বপূর্ণ কর� ফুটিয়� তুলবার ক্ষমতা রাখতেন! যে কারণেই মজিদ প্রধান চরিত্র হবার পরেও আমার মন� হয়েছে প্রতিট� পার্শ্� চরিত্রের উঠ� আসবা� প্রয়োজনীয়তা ততোটাই দরকা� ছিলো যেভাবে লেখক করেছেন� গল্পের শেষট� একেবারেই এমনট� হব� আশ� করিন�, করিন� বলেই হয়ত� ভেবেছিলা� ভীষণ হাল্কা কো� কিছু পড়ছ�! বইয়ের অর্ধেকের বেশি পড়ে ফেলবার পর যখ� গল্প মোড় বদলাতে শুরু করলো, হাল্কা থেকে ক্রমেই সবকিছু বিভিন্� দি� থেকে মাথা-কে এনগেইজ� কর� ফেলেছে আম� তখনো বুঝি নি শেষট� এতোটাই অন্যরক� এব� এতোট� পারফেক্ট হত� পারে! চাঁদের আলোর মা� দিয়� হাঁটতে হাঁটতে ঠি�-ভুলে� পর্দাট� যখ� একটু একটু কর� উঠ� যাচ্ছিলো আমার প্রত� মুহুর্তে শুধু মন� হয়েছে আম� এম� কিছু পড়ছ� যা ভীষণ বাস্তব, যেনো এমনই হত� হত�! সাহসী-ভীরু� সংজ্ঞা� ভীতে� মাটিটা যখ� খু� কর� আলগা হয়ে আস� তা পাঠকের মন� অদ্ভুত প্রশান্ত� আনবে !!
April 1, 2025
সমগ্� রোজা� মাসট� কেটেছি� মানসিক শান্তিতে� টুকটাক ভালই বই পড়ছিলাম কিন্তু হুমায়ূন আহমেদে� যেকয়ট� বই পড়েছি একটা� ভা� লাগে নাই। সবগুলো� সে� স্টোরী রিপিটেডল� প্রিন্� করা। আর আলগা প্রে� ভালোবাসা� মত� রং ঢং পড়তেও ভা� লাগছিল না�
মন� মন� তো ঠি� কর� ফেলছিলাম বিরা� একটা ব্রে� নি� হুমায়ূন লেখনী থেকে� ওনার লেখা কোয়ালিটিফুল বই গুলা হয়ত অলরেডি পড়ে ফেলেছি�
আজ ঈদের দ্বিতীয় দিন। ঈদ মানে� একাকীত্বে নিপাতি� হওয়া। সোশ্যা� মিডিয়ায� দেখছ� মানুষজ� ঘুরছ� ফিরছ� নিজেদে� বন্ধুবান্ধ�, কাজীনদের সাথে� আর আম�.. যাইহোক, একীকৃ� কাটাতে� এই ছোট্� বইটা পড়া শুরু কর�� আর এরপর... আফসোসে� মাত্রা আর� বেড়� যায়� বারবার ভাবছিলাম এম� কিছু বন্ধ� আজ আমার থাকল�, এম� রুমে� ভিতর একলা পড়ে ঈদ কাটানো লাগত না� হয়ত চাঁদের আলোয� আমিও বে� হত� পারতাম পাশে থাকত আমার সবচেয়� কাছে� কিছু মানু� যারা কখনই পি� পিছে বিট্রে করবে না�
বইটা খু� ছোট। আহামরি কো� কাহিনি না কিন্তু বইটা আম� পড়েছি এম� একটা সময়� যখ� নিজে� একটা ঘোরে� মধ্য� ছিলাম। ভালই লেগেছে আমার� সময়টা ভা� কেটেছে�
মন� মন� তো ঠি� কর� ফেলছিলাম বিরা� একটা ব্রে� নি� হুমায়ূন লেখনী থেকে� ওনার লেখা কোয়ালিটিফুল বই গুলা হয়ত অলরেডি পড়ে ফেলেছি�
আজ ঈদের দ্বিতীয় দিন। ঈদ মানে� একাকীত্বে নিপাতি� হওয়া। সোশ্যা� মিডিয়ায� দেখছ� মানুষজ� ঘুরছ� ফিরছ� নিজেদে� বন্ধুবান্ধ�, কাজীনদের সাথে� আর আম�.. যাইহোক, একীকৃ� কাটাতে� এই ছোট্� বইটা পড়া শুরু কর�� আর এরপর... আফসোসে� মাত্রা আর� বেড়� যায়� বারবার ভাবছিলাম এম� কিছু বন্ধ� আজ আমার থাকল�, এম� রুমে� ভিতর একলা পড়ে ঈদ কাটানো লাগত না� হয়ত চাঁদের আলোয� আমিও বে� হত� পারতাম পাশে থাকত আমার সবচেয়� কাছে� কিছু মানু� যারা কখনই পি� পিছে বিট্রে করবে না�
বইটা খু� ছোট। আহামরি কো� কাহিনি না কিন্তু বইটা আম� পড়েছি এম� একটা সময়� যখ� নিজে� একটা ঘোরে� মধ্য� ছিলাম। ভালই লেগেছে আমার� সময়টা ভা� কেটেছে�
July 22, 2020
এইটা� না� 'ঘো�' রাখা যেত।
Read
July 10, 2021এই বইয়ের এভারেজ রেটি� দেখে আম� অবাক হয়ে গেলাম। লোকজনে� এই বই ভাল্লাগে/ভাল্লাগতেস� না?
আম� অনেক অনেকদি� আগ� পড়সিলাম, আজ আবার এইটা� কথ� হঠাৎ মন� পড়লো। অনবদ্য এক জিনিস।
� বই নিয়� আর� আলোচনা দরকা�, জীবনকে নিয়� ভাবত� শেখায় এব� এট� পড়ে� ম্যাবি জীবন� প্রথমবার নেতৃত্� জিনিসটাক� উপলব্ধ� করসিলাম।
আবার পড়া লাগবে। টানতেসে।
আম� অনেক অনেকদি� আগ� পড়সিলাম, আজ আবার এইটা� কথ� হঠাৎ মন� পড়লো। অনবদ্য এক জিনিস।
� বই নিয়� আর� আলোচনা দরকা�, জীবনকে নিয়� ভাবত� শেখায় এব� এট� পড়ে� ম্যাবি জীবন� প্রথমবার নেতৃত্� জিনিসটাক� উপলব্ধ� করসিলাম।
আবার পড়া লাগবে। টানতেসে।
January 8, 2023
*অত� মাত্রায় চাঁদের আল� মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিক�*
April 8, 2023
উপন্যাসে� গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র� রয়েছে তিনজ� যুবক� আল�, মজিদ � মাহিন৷ তাঁর� তিনজ� এক� অপরে� বন্ধু। আল� নিতান্তই মধ্যবিত্� পরিবারের সন্তান � তাঁর পরিবার� বিভিন্� অভাব-অনটন লেগে রয়েছে� অন্যদিকে বাবা-মা হারা মজিদ ফুপা-ফুপি� সাথে থাকে� সে তা� ফুফা� দোকানে কা� করে৷ তাঁর নামে বদনা� আছ� যে সে নাকি তা� ফুপা� দোকা� থেকে চুরি টুরি করে। মজিদের একটি বৈশিষ্ট্� হচ্ছ�, সে যেকোনো কথ� উল্ট� কর� বলতে পারে� যেমন- নখ� রে� বলফে(মানে-খু� কর� ফেলব)� আর মাহি� হচ্ছ� ধনী পরিবারের সন্তান� তারপরও তা� পরিবার� বিভিন্� ঝামেলা লেগে� থাকে� এক জ্যোৎস্নার রাতে চাঁদের আলোয� তাঁর� তিনজ� হাঁটতে বে� হয�.....
পাঠপ্রতিক্রিয়াঃ-
উপন্যাসে� নামট� আমার কাছে বে� ইন্টারেস্টিং লেগেছিল। ছোটোখা� একটা উপন্যা� তারপরও পড়ে তৃপ্তি পেয়েছি। এক বসায� পড়ে ফেলেছি� ঘুমন্ত শহরে� পথ� জ্যোৎস্নার আলো। আর এই চাঁদের আল� বড� অদ্ভুত জিনিস৷ তি� বন্ধুর জোৎস্ন� রাতে� চাঁদের আলোয� বিভিন্� কর্মকান্� আমাক� বে� মজ� দিয়েছে। বিশে� কর�, মজিদ যুবকটি� যে কিনা উল্ট� কর� কথ� বলতে পারে তাঁর হাবভাব আমাক� বিশেষভাব� বিনোদন দিয়েছে। মজিদ সে� রাতে বিভিন্� মানুষক� হকচকিয়ে দেওয়া� জন্য বিভিন্� কর্মকান্� কর� যা পাঠককে হাসাতে বাধ্� করবে� তি� যুবকের গল্প পড়ত� পড়ত� আম� নিজেকে তাঁদের মাঝে যে� হারিয়� ফেলেছি� আম� নিজেকে তাঁদের তিনজনে� একজন সঙ্গী হিসেবে কল্পনা করেছি৷
সবমিলিয়� বলবো উপভো� করার মত� এক উপন্যা� এটি৷ চাইল� পড়ে নিতে পারেন।
পার্সোনা� রেটিং—৩.�/�
পাঠপ্রতিক্রিয়াঃ-
উপন্যাসে� নামট� আমার কাছে বে� ইন্টারেস্টিং লেগেছিল। ছোটোখা� একটা উপন্যা� তারপরও পড়ে তৃপ্তি পেয়েছি। এক বসায� পড়ে ফেলেছি� ঘুমন্ত শহরে� পথ� জ্যোৎস্নার আলো। আর এই চাঁদের আল� বড� অদ্ভুত জিনিস৷ তি� বন্ধুর জোৎস্ন� রাতে� চাঁদের আলোয� বিভিন্� কর্মকান্� আমাক� বে� মজ� দিয়েছে। বিশে� কর�, মজিদ যুবকটি� যে কিনা উল্ট� কর� কথ� বলতে পারে তাঁর হাবভাব আমাক� বিশেষভাব� বিনোদন দিয়েছে। মজিদ সে� রাতে বিভিন্� মানুষক� হকচকিয়ে দেওয়া� জন্য বিভিন্� কর্মকান্� কর� যা পাঠককে হাসাতে বাধ্� করবে� তি� যুবকের গল্প পড়ত� পড়ত� আম� নিজেকে তাঁদের মাঝে যে� হারিয়� ফেলেছি� আম� নিজেকে তাঁদের তিনজনে� একজন সঙ্গী হিসেবে কল্পনা করেছি৷
সবমিলিয়� বলবো উপভো� করার মত� এক উপন্যা� এটি৷ চাইল� পড়ে নিতে পারেন।
পার্সোনা� রেটিং—৩.�/�
December 2, 2021
চাঁদের আলোয� মজিদ, আল�, মাহি� � বন্ধ� ঘুড়ছে� � জনের পরিচয় দেয়� যা�, আল� এর পরিবারের খু� নড়বড়� অবস্থা� সে টিউশনি কর� কিছু টাকা আয� কর�, কিন্তু বাসায় অবস্থা অনেক খারাপ। এরপর মজিদ, ফুপা ফুপি� সাথে থাকে ছো� থেকে� ফুপা� গম-চিনি� আরতে থাকে রাতে� সেখানে প্রায় ফুপা� বাজে ব্যবহা� এর স্বীকা� হত� হয�, মজিদ এর একটা স্পেশা� ট্যালেন্� আছ�, সে উলটা কর� কথ� বলতে পারে � এরপর মাহি�, সে একটু ভালো পরিবারের সন্তান, কিন্তু খু� কৃপণ� � বন্ধ� রাতে বে� হয়ে হয়েছে ঘুরতে। মজিদ এক সেলু� থেকে ক্ষু� চুরি কর� সে� ক্ষু� দিয়� রাস্তা� মানুষক� ভয� দেখাচ্ছে� সেভাবে� একজনকে ভয� দেখাতে গিয়� পরিচয় হয� মীর্জা সাহেবে� সাথে� মীর্জা সাহে� আমেরিক� থাকে, দেশে এসেছেন তা� মেয়� পলিনকে নিয়ে। নিজে� দে� দেখাবে� বলে। মীর্জা সাহেবে� সাথে তারা কিছুক্ষণ হাসি তামাশা করে। এরপর তারা আস� করিমের বাসায়� করিমের বাসায় ঢুকত� গিয়� দেখে করিম তা� রুমে� বাইর� দাঁড়ানো, চেহারা কাঁদ� কাঁদো। সেখা� থেকে জানত� পারল�, করিম যাদে� জন্য কা� কর�, সে� মালি� এর ছেলে ফু� বিক্রি কর� এম� এক বাচ্চা মেয়েক� জো� জবরদস্তি কর� নিয়� এসেছে। তখ� মজিদের বলতে থাকে "নখ� রে� বোলফ�", মানে খু� কর� ফেলবো। চাঁদের আলোয� ভ্রম সৃষ্টি হয�, সে� ভ্রমকে� রিয়েলিট� মন� হয়।
This entire review has been hidden because of spoilers.
June 11, 2024
পড়ত� পড়ত� হঠাৎ জীবনানন্দে� 'ক্যাম্পে' কবিতার লাইন মাথায় এলো।
'বসন্তে� জ্যোৎস্নায� ওই মৃ� মৃগদের মত�
আমরা সবাই�'
যেরক� তীব্� জ্যোৎস্নারাত� ঘা� হরিণী� রহস্যময় ডাকে প্রেমাকাঙ্খী নেশাতু� হরিণের� সক� ভয� উপেক্ষ� কর� নিজেদে� প্রা� সপ� দেয়,
সেরকমই কোনো এক জ্যোৎস্নারাতের মায়াময়ী শক্তির প্রভাব� মজিদ হাতে চকচক� ধারালো ক্ষু� নিয়� বলতে থাকে, 'নখ� রে� বলফে'�
'চিতা� বুকে জেগে ওঠ� বিস্ময়ে'� মত� একটি খুনে� স্বপ্ন চিরি� কর� উঁকি মারে তা� সমগ্� অস্তিত্বে।
আর আমরা কবির মত� কিংব� আল�,মাহি� আর মীর্জা� মত� মৃত্যু� শব্দ� 'হৃদয়ে এক অবসা�' জম� করি।
চাঁদের নিচে কয়েকজ� যুবক�
'তারা হাঁটছে� পায়ের নিচে নদী� মাথা� উপ� অন্য এক রক� আকাশ� চারপাশ� থৈথৈ জোছনা। যে জোছন� মানুষক� পাল্টে দেয়� যে জোছনায� সত্যকে মিথ্যা, মিথ্যাকে সত্য বল� ভ্রম হয়। তারা হাঁটছে...'
...
'বসন্তে� জ্যোৎস্নায� ওই মৃ� মৃগদের মত�
আমরা সবাই�'
যেরক� তীব্� জ্যোৎস্নারাত� ঘা� হরিণী� রহস্যময় ডাকে প্রেমাকাঙ্খী নেশাতু� হরিণের� সক� ভয� উপেক্ষ� কর� নিজেদে� প্রা� সপ� দেয়,
সেরকমই কোনো এক জ্যোৎস্নারাতের মায়াময়ী শক্তির প্রভাব� মজিদ হাতে চকচক� ধারালো ক্ষু� নিয়� বলতে থাকে, 'নখ� রে� বলফে'�
'চিতা� বুকে জেগে ওঠ� বিস্ময়ে'� মত� একটি খুনে� স্বপ্ন চিরি� কর� উঁকি মারে তা� সমগ্� অস্তিত্বে।
আর আমরা কবির মত� কিংব� আল�,মাহি� আর মীর্জা� মত� মৃত্যু� শব্দ� 'হৃদয়ে এক অবসা�' জম� করি।
চাঁদের নিচে কয়েকজ� যুবক�
'তারা হাঁটছে� পায়ের নিচে নদী� মাথা� উপ� অন্য এক রক� আকাশ� চারপাশ� থৈথৈ জোছনা। যে জোছন� মানুষক� পাল্টে দেয়� যে জোছনায� সত্যকে মিথ্যা, মিথ্যাকে সত্য বল� ভ্রম হয়। তারা হাঁটছে...'
...
March 22, 2022
আসলে �.�
April 26, 2016
পূর্ণিমা� চা�, জোছন� আর খাওয়া দাওয়া� হুমায়ুন স্যারে� বইগুলোতে এগুলোই বা� বা� ঘুরে ফিরে আসে। তবুও খারা� লাগে না� মাঝে মাঝে তো অসাধার� লেগে যায়� যেমন এই বইটা,,,,,
October 7, 2018
জীবনকে ভিন্নভাব� দেখা আরেকটি অসাধার� বই!
October 27, 2019
হুমায়ূন আহমেদে� শ্রেষ্� একটি উপন্যাস। প্রচলি� গল্প বলার বাইর� একরাত্রি� অদ্ভুত স্যুরিয়াল গল্প উঠ� এসেছ� � বইতে�
March 15, 2023
বৃষ্টি� পর জোছনার আলোত� গন্তব্যহী� হাটা
এম� এক সুন্দর পরিবেশ� এইরক� ফালত� একটা গল্প 😒
শামসুল আল� তি� বছ� আ���� এম � পা� করেছে। তি� বছ� ধরেই চাকরির চেষ্টা কর� শেষে এক অজপাড়� গায়ের স্কুলে একটি শিক্ষকতা� চাকরির অফার পা�, কিন্তু সেটা তা� পছন্� না� এদিক� বাড়ির অবস্থা বে� খারা� চাকরিট� না করলে� নয়।
আলমে� বন্ধ� মজিদ কা� কর� ফুপা� রেশনের দোকানে� বিনিময়ে ফুপা� বাড়িত� থাকা-খাওয়া, বেতন বা টাকা পয়স� কিছু পায় না� এক জোৎস্ন� রাতে আল� আর মজিদ হাটত� বে� হয� রাস্তায় সেখানে দেখা হয� তাদে� আরেক বন্ধ� মাহি� এর সাথে, সে সেলুনে চু� কাটাচ্ছিল। মাহিনে� অবস্থা তাদে� বন্ধুদের মাঝে সবচেয়� ভালো হলেও সে� কৃপন� তা� স্বভাব হচ্ছ� বন্ধুদের সাথে দেখা হ��ে� টাকা ধা� চাওয়া�
মাহিনক� নিয়� সেলু� থেকে বে� হয়ে দেখা গে� মজিদ সেলুন থেকে একটা খু� চুরি করেছ�, সে� খু� নিয়� যখ� রাস্তায় নামে তারা তখনই মজিদ অদ্ভুত সব আচরণ করতে শুরু কর�,একটা ঘোড়ের মধ্য� চল� যায় সে�
অন্যদিকে মির্জা সাহে� তা� মেয়� পলিনকে নিয়� ২২ বছ� পর� বিদে� থেকে দেশে এসেছেন মেয়েক� না, নিজে দে� দেখবেন বলে। এয়ারপোর্ট থেকে সরাসরি একটি ফাইভস্টা� হোটেলে চল� গেলে� তিনি, মেয়েক� হোটেলে� রুমে রেখে। নিজে বে� হয়ে গেলে� জোসনার আলোয� রাস্তায় হাঁটতে�
তখনই মির্জা সাহেবে� সঙ্গ� দেখা হয়ে যায় খু� হাতে মজিদ আর তা� বন্ধুদের সঙ্গে।
খু� হাতে মজিদ কি কর� তা জানত� এই ফালত� বইটি পড়ে ফেলু�, আর পড়ে আমায� দুটি মিষ্টি কথ� বল� যেয়েন আপনা� কৌতুহল জাগানো� জন্য 😌
আর হ্যা� গল্প যত� বাজে হো� হুমায়ূন আহমেদে� লেখা� সা� ঠিকই পাবে�
তা� আমার পক্ষ থেকে � তারা
এম� এক সুন্দর পরিবেশ� এইরক� ফালত� একটা গল্প 😒
শামসুল আল� তি� বছ� আ���� এম � পা� করেছে। তি� বছ� ধরেই চাকরির চেষ্টা কর� শেষে এক অজপাড়� গায়ের স্কুলে একটি শিক্ষকতা� চাকরির অফার পা�, কিন্তু সেটা তা� পছন্� না� এদিক� বাড়ির অবস্থা বে� খারা� চাকরিট� না করলে� নয়।
আলমে� বন্ধ� মজিদ কা� কর� ফুপা� রেশনের দোকানে� বিনিময়ে ফুপা� বাড়িত� থাকা-খাওয়া, বেতন বা টাকা পয়স� কিছু পায় না� এক জোৎস্ন� রাতে আল� আর মজিদ হাটত� বে� হয� রাস্তায় সেখানে দেখা হয� তাদে� আরেক বন্ধ� মাহি� এর সাথে, সে সেলুনে চু� কাটাচ্ছিল। মাহিনে� অবস্থা তাদে� বন্ধুদের মাঝে সবচেয়� ভালো হলেও সে� কৃপন� তা� স্বভাব হচ্ছ� বন্ধুদের সাথে দেখা হ��ে� টাকা ধা� চাওয়া�
মাহিনক� নিয়� সেলু� থেকে বে� হয়ে দেখা গে� মজিদ সেলুন থেকে একটা খু� চুরি করেছ�, সে� খু� নিয়� যখ� রাস্তায় নামে তারা তখনই মজিদ অদ্ভুত সব আচরণ করতে শুরু কর�,একটা ঘোড়ের মধ্য� চল� যায় সে�
অন্যদিকে মির্জা সাহে� তা� মেয়� পলিনকে নিয়� ২২ বছ� পর� বিদে� থেকে দেশে এসেছেন মেয়েক� না, নিজে দে� দেখবেন বলে। এয়ারপোর্ট থেকে সরাসরি একটি ফাইভস্টা� হোটেলে চল� গেলে� তিনি, মেয়েক� হোটেলে� রুমে রেখে। নিজে বে� হয়ে গেলে� জোসনার আলোয� রাস্তায় হাঁটতে�
তখনই মির্জা সাহেবে� সঙ্গ� দেখা হয়ে যায় খু� হাতে মজিদ আর তা� বন্ধুদের সঙ্গে।
খু� হাতে মজিদ কি কর� তা জানত� এই ফালত� বইটি পড়ে ফেলু�, আর পড়ে আমায� দুটি মিষ্টি কথ� বল� যেয়েন আপনা� কৌতুহল জাগানো� জন্য 😌
আর হ্যা� গল্প যত� বাজে হো� হুমায়ূন আহমেদে� লেখা� সা� ঠিকই পাবে�
তা� আমার পক্ষ থেকে � তারা
October 25, 2024
“তার� হাঁটছে� পায়ের নিচে নদী� মাথা� উপ� অন্য এক রক� আকাশ� চারপাশ� থৈ থৈ জোছনা। যে জোছন� মানুষক� পাল্টে দেয়� যে জোছনায� সত্যকে মিথ্যা, মিথ্যাকে সত্য বল� ভ্রম হয়।�
মলাটের উল্টোদিকের এই লেখা আর বইয়ের নামট� পড়ে ধারণ� করেছিলাম বইটাতে হয়ত� জোৎস্ন� রাতে� মনোর� সৌন্দর্যের বিবর� এব� হালক� আমেজের কিছু ঘটনা�
উল্লেখ থাকবে। কিন্তু পড়ত� পড়ত� কাহিনী বদলে যেতে লাগলো।
এজন্যই মনেহয় লেখক নিজে� বলেছেন,
“আমা� ইচ্ছ� ছি� খু� আনন্দময় একটি গল্প লিখব� কয়েকজ� যুবক চাঁদের আলোয� পথ� পথ� হাঁটছে, হইচই করছে এই নিয়� গল্প� লিখত� লিখত� অন্যরক� হয়ে গেল। এই কারণেই আম� কখনও বিশে� কোনো পরিকল্পন� মাথায় রেখে লিখত� বস� না� সব সময় দেখেছি যা লিখত� চা� তা লিখত� পারি না� যা লিখত� চা� না তা লিখে ফেলি� আমার জন্য� লেখালেখি� পুরো ব্যাপারটাই কেমন এলোমেলো।�
মলাটের উল্টোদিকের এই লেখা আর বইয়ের নামট� পড়ে ধারণ� করেছিলাম বইটাতে হয়ত� জোৎস্ন� রাতে� মনোর� সৌন্দর্যের বিবর� এব� হালক� আমেজের কিছু ঘটনা�
উল্লেখ থাকবে। কিন্তু পড়ত� পড়ত� কাহিনী বদলে যেতে লাগলো।
এজন্যই মনেহয় লেখক নিজে� বলেছেন,
“আমা� ইচ্ছ� ছি� খু� আনন্দময় একটি গল্প লিখব� কয়েকজ� যুবক চাঁদের আলোয� পথ� পথ� হাঁটছে, হইচই করছে এই নিয়� গল্প� লিখত� লিখত� অন্যরক� হয়ে গেল। এই কারণেই আম� কখনও বিশে� কোনো পরিকল্পন� মাথায় রেখে লিখত� বস� না� সব সময় দেখেছি যা লিখত� চা� তা লিখত� পারি না� যা লিখত� চা� না তা লিখে ফেলি� আমার জন্য� লেখালেখি� পুরো ব্যাপারটাই কেমন এলোমেলো।�
June 12, 2024
ইদানী� বই পড়ত� আমার দারু� অস্বস্তি হচ্ছে। পড়ত� গেলে খে� হারিয়� ফেলি বল� যায় অন্য চিন্তা মাথায় ডুকে যায় তা� বইয়ের ক্লাইমেক্সের সাথে কানেক্টে� হত� পারি না� আজ বাতিঘর� এসেই হুমায়ূন আহমে� স্যারে� 'চাঁদের আলোয� কয়েকজ� যুবক' বইটা নিয়� বস� পড়লাম� শুরু থেকে� বইটা ভালো� হুকড কর� রেখেছিলো আমাকে। এক বসায� ৭১ পেইজের এই বইটা শে� কর� ফেললাম� এখ� আমার খু� কর� ইচ্ছ� করছে দুইজ� বন্ধ� নিয়� কো� এক পূর্ণিমা রাতে উদ্ভ� সব কান্� করবো আর সারারা� হাঁটবো, হাঁটতে� থাকব�...�.
June 24, 2023
প্রথ� থেকে� চরিত্রগুলো� উপ� প্রচন্� মাত্রায় বিরক্ত� চেপে বসেছিলো। উদ্ভ� সব পাগলাম� করেই যাচ্ছিলো� তব� শেষটায� গিয়� মোড় পাল্টে গেলো� মজিদের উপ� প্রথ� থেকে যে বিরক্ত� ছিলো,শেষটায� সেটা খারা� লাগায় চল� গেছে�
চাঁদের আলোয� একধরনে� ভ্রান্তি মিশে থাকে।সেই ভ্রান্তি� কারণ� সত্যিক� মিথ্যা, মিথ্যাকে সত্য� বল� মন� হয়।
চাঁদের আলোয� একধরনে� ভ্রান্তি মিশে থাকে।সেই ভ্রান্তি� কারণ� সত্যিক� মিথ্যা, মিথ্যাকে সত্য� বল� মন� হয়।
December 13, 2023
চাঁদের আলোয� আমিও হেটেছিলা� অনেএ� দিন। বে� হয়ে যেতা� ভাইদের সাথে কোনো এক গন্তব্যে� তা� এই বইয়েও মজিদ, আল�, মাহি� � মীর্জা সাহেবদের চাঁদের আলোয� হাটা� যে অনুভূত� তা পুরো বুঝত� পারছিলাম� ছো� পরিসরে দারু� এক আখ্যান বল� যায়�
April 30, 2024
হুমায়ুন আহমেদে� লেখা বরাবরই ভালো লাগে।ব� পুরোটা সময়� আকর্ষণ ধর� রাখত� সক্ষ� শুধুমাত্� ফিনিশি� টা কেমন যেনো একটু তারাহুরো� মধ্য� হয়ে গেলো।তবে হুমায়ুন আহমেদে� লেখা যাদে� ভালো লাগে এব� একটু ভিন্নধর্মী কিছু পড়ত� চা� তাদে� জন্য মাস্� রিড।
November 10, 2018
পছন্দে� একটা বই� নামট� আর� বেশি পছন্দের।
August 30, 2020
কে� খু� হবে।
This entire review has been hidden because of spoilers.
July 24, 2021
বইটা পড়া� পুরো সময়টায় একটা ঘোরে� মধ্য� ছিলাম।
August 31, 2022
বাড়াবাড়ি রকমে� সুন্দর।�
Displaying 1 - 30 of 45 reviews
Can't find what you're looking for?
Get help and learn more about the design.