"In fact, it is sheer disrespect to Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and Tajuddin Ahmad who never gave up their principles to the lure of power," he said. He said this at a book launching ceremony at the Asiatic Society of Bangladesh in capital. Tajuddin's daughter Sharmin Ahmad wrote the book titled "Tajuddin Neta o Pita", which is based on liberation and post-liberation history. "Those who worked against the birth of Bangladesh were defeated in 1971. They created distance between Bangabandhu and Tajuddin after the independence, and finally won in 1975 by killing the duo", said Prof Emeritus Anisuzzaman. Regarding the book, he said the writer had tried to bring the fact as much as possible, which might not be liked by many. Sharmin said, "No nation experiences as much blood as Bangladesh does. Similarly, no nation sees as much distortion of its history of birth as Bangladesh does." Tajuddin is hardly remembered now, though he had a great contribution to the country's Liberation War in 1971, she lamented. Tajuddin Ahmad, the first prime minister of Bangladesh's first government in exile, was murdered along with three of his political fellow travellers in the darkness of incarceration on November 3, 1975.
এই বইটা নিয়� ভবিষ্যতে অনেক লেখালেখি হব� সম্ভবত� তাজউদ্দী� আহমদ: নেতা � পিতা প্রকাশিত হয়েছি� ২০১৪ সালে� তখ� বইটা নিয়� খোলামেলা আলোচনা কর� সম্ভ� ছি� না� কারণ বঙ্গবন্ধ� সম্পর্কে কিছু স্পর্শকাতর বিষয়ে� প্রত� আলোকপা� করেছিলেন তাজউদ্দী� আহমদের কন্যা। বইটা প্রকাশের পর একাত্ত� টিভিতে একটা সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন শারমিন আহমদ (ইউটিউব� আছ�)� সেখানে বইটা নিয়� খোলামেলা ভাবে কথ� বলতে গিয়� খু� অস্বস্তি বো� করছিলে� তিনি� এটুক� বুঝিয়েছিলেন, তাজউদ্দী� আহমদ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায� যে বিশা� অবদা� রেখেছিলে�, সে� অবদানে� স্বীকৃতি তিনি পাননি।
কে ছিনিয়� নিয়েছ� তাজউদ্দী� আহমদের মুক্তিযুদ্ধে অবদানে� ক্রেডি�?
জুলা� বিপ্লবের পর শারমিন আহমদকে বিভিন্� টিভি চ্যানেলে সাক্ষাৎকার� নিয়মি� � বিষয� নিয়� অটপট আলোচনা করতে দেখা যাচ্ছে� আগ� যা বলতে পারে� নি, এখ� বলছেন।
তখ� টিভিতে না বলতে পারলেও এই গ্রন্থ� সেসব স্পর্শকাতর বিষয� আগেই অন্তর্ভুক্� করেছেন লেখক� একটা উল্লেখ কর� যেতে পারে�
বঙ্গবন্ধ� মুক্তিযুদ্ধে� পুরোটা সময় পাকিস্তানে বন্দী ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে� কো� প্রত্যক্� অভিজ্ঞতা তাঁর ছি� না� অথ� মুক্তিযু্দ্ধের নয� মা� কী ঘটেছিল, � বিষয়ে তাজউদ্দী� আহমদের কাছে কিছু� জানত� চাননি। বিস্ময়ক� ব্যাপা� বট�!
স্বাধীনতার ঘোষণ� নিয়েও আলাপের সুযো� উন্মুক্ত কর� এই বই�
যাহো�, বাংলাদেশের ইতিহাস নিয়� আগ্রহীদে� জন্য বইটা মাস্� রিড।
কতটুকু� বা আমরা জানি তাজউদ্দী� আহমদ সম্পর্কে? বাংলাদেশের প্রথ� প্রধানমন্ত্রী ( ১০ এপ্রিল ১৯৭১, মুজিবনগর সরকা� ) ছিলে� তিনি এব� স্বাধীনতার পর অর্থমন্ত্রী হন� এতটুকু� তথ্য জেনে এসেছ� এতগুলা বছর। অপরদিক�, যা� জন্ম না হল� দে� স্বাধী� হত� না, স্বাধীনতার সর্বাধিনায়ক, একজন ইন্ডিভিজুয়া� যে সবার ক্রেডি� এক� মেরে খেয়� এসেছিল এত গুলা বছর। একটা মানুষক� ঘিরে এত এত প্রশংস�, অথ� সে� মানুষটাই যেখানে সমগ্� যুদ্� সময়টা ছিলে� দেশে� বাইর� ( according to this Book - সেচ্ছায় ধর� দে� পা� বাহিনী� হাতে, এব� তাকে স্থানান্তর কর� হয� জেলখানায� )� অপরদিক� তা� অনুপস্থিতে, তাজউদ্দী� আহমদ একার ঘাড়� সমগ্� দেশে� অস্থায়ী সরকা� ব্যবস্থাকে সামলিয়ে ছিলেন। বাইরের দে� গুলা হত� সমার্থ� আদাই, মুক্তিযোদ্ধাদে� ট্রেনি� ব্যবস্থা, স্বর্ণার্থীদে� জন্য সাহায্� আদায� ইত্যাদ� অসংখ্য কা� করেছিলেন এমনক� মোশতাক আহমেদে� ধূর্তত� এব� স্বাধীনত� বানচাল করার জন্য ষড়যন্ত্� তিনি ধর� ফেলেছিলেন। সেদি� যদ� তিনি দূরদর্শী না হতেন, দে� আজ স্বাধী� হত� না� যু্দ্ধচলাকালী� সময়� তাজউদ্দী� আহমদ এব� তৎকালী� অনন্� নেতা বর্গ মিলে ঠি� করেছিলেন, যতদি� না দে� স্বাধী� হয� তারা নিজেদে� পরিবারের সাথে গিয়� থাকবেন না� তাদে� যুদ্� চলাকালী� সময়ের একমাত্� উদ্দেশ্য থাকব� দে� কে স্বাধীনত� এন� দেওয়া, কিন্তু মজার বিষয� হচ্ছ�, এক তাজউদ্দী� আহমদ ব্যতী� কে� এই ওয়াদা পালন করতে পারে� নাই। তাজউদ্দী� আহমদ ছিলে� একজন দেশপ্রেমিক, নিষ্ঠাবা� মানু� যে দেশে� কল্যাণের কথ� সবসময় চিন্তা কর� গিয়েছিলেন, নিজে� ব্যক্তিসার্থকে সর্বদা অবজ্ঞা করে। অতঃপ� যখ� দে� স্বাধী� হয�, যখ� স্বাধীনতার সর্বাধিনায়ক অবশেষে দেশে ফিরে আসেন, তাজউদ্দী� আহমদ চেয়েছিলেন সমগ্� যুদ্� সময়টা� ঘটনা তিনি ব্যক্ত করবে�, তাকে জানাবে� কে কে যুদ্ধে� সময় পাশে ছি� এব� কে কে বিশ্বাসঘাতকত� করেছিল� কতটা কষ্টের দ্বারা এই স্বাধীনতাট� অর্জিত হয়েছে কিন্তু... বঙ্গবন্ধ�, প্লে� থেকে নেমে�, তাজউদ্দী� আহমদের কানে কানে বলেন, "তাজউদ্দী� আম� কিন্তু, প্রধানমন্ত্রী হব�" কতটা আইরনিক�
আম� আজ শে� করলা�, শারমিন আহমদের রচিত, তাজউদ্দী� আহমদ নেতা � পিতা বইটা� বইটা পড়ত� পড়ত� এতটা শিহরিত হচ্ছিলাম� এম� সব ইনফো সম্পর্কে জানছিলাম, যা আমার ২১ বছরে� জীবন� এসেও জানতাম না� জাস্� ইমেজিন মগজধোলাই করতে কতটা সফ� হয়েছি� আমাদের ডিক্টেটর� আমার মন� হয� তাজউদ্দী� আহমদ তা� যুদ্� সময়কালী� অবদা� গুলা� জন্য যে পরিমাণ অ্যাপ্রিশিয়েশ� ডিসার্� কর� তা আমরা তাকে দিতে ব্যর্থ হয়েছি� আমরা একজনকে নিয়েই এত ব্যস্ত ছিলা� যে যুদ্ধে অন্যদে� অবদা� গুলা চোখে দেখি নাই। আফসোস।
এতদিনে যত পড়ছ� তত� জানছ�, এখ� মন চাচ্ছে, বাংলাদেশ � বিশ্� পরিচয় বইটা কেটে কুটি কুটি কর� ফেলতে। এখ� ইতিহাস জানত� এক বিশা� বইয়ের লিস্� করেছ� এব� আস্ত� ধীরে সবগুলা পড়া� ইচ্ছ� আমার আছে৷ মজার বিষয� একটা সময় আমার ফিকশনা� বই বাদে কিছু� ভা� লাগত না, আর এখ� আম� ফিকশ� বাদে সব পড়ছি। কারণ এই নন ফিকশনই ফিকশনে� চাইত� অধিক থ্রি� দিচ্ছে�
"আত্মাক� প্রতিট� মহান কাজে সদ� নিয়োজিত রাখা� সংগ্রামই প্রকৃত মানবজীবনের সংগ্রাম। আত্মার থেমে থাকা� অবকা� নেই। দেহান্তে� এই গতির শে� নেই। এটাই সৃষ্টি� মহাবিস্ময়কর রহস্য।" - সৈয়� জোহর� তাজউদ্দীনে� চিঠি� অংশবিশেষ�
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালী� নয়ট� মা� যে ব্যক্ত� বাংলাদেশের সংগ্রামক� স্বাধীনত� অর্জনে� পথ� নিয়েছেন তিনি তাজউদ্দী� আহমেদ। তাজউদ্দী� আহমেদক� নিয়� অনেক রাজনীতি বিশেষজ্ঞ� লিখেছে� তাদে� দৃষ্টিকো� থেকে� তাজউদ্দী� আহমেদে� কন্য� শারমিন আহমেদে� নেতা � পিতা তে মেলে নতুন আঙ্গিক� এখান� তাজউদ্দী� আহমে� স্রে� রাজনৈতিক ব্যক্ত� নন বর� একজন ফ্যামিলি ম্যা� ও। ১৯৬০ থেকে ১৯৭৫ মূলত এই পনের� বছ� নিয়েই নেতা � পিতা� ৬০ এর দশকে নেতা তাজউদ্দী� আহমেদে� চাইত� পিতা তাজউদ্দী� আহমেদকেই বেশি পাওয়া গিয়েছ� এই বইয়ে। আবার ৭১ � পারিবারি� জীবন সম্পূর্ণ ত্যা� কর� তিনি নয়মাসের জন্য হয়ে ছিলে� স্বদেশের তর� নিবেদি� এক রাজনৈতিক যোদ্ধা� বইয়� ব্যক্তিগ� স্মৃতিচারণ বেশি স্থা� পেলে�, একাত্তরে শে� ফজলু� হক মণ� প্রমুখ ছাত্রনেতার সাথে বিরো�, স্বাধীনতার ঘোষণ� সংক্রান্� বিতর্ক, মুক্তিযুদ্ধে মোস্তা� আহমেদে� বিতর্কিত ভূমিকা, যুদ্ধপরবর্তী বঙ্গবন্ধুর সরকা�, জেলহত্যা নিয়� লেখা হয়েছে�
বইটি� একটা অন্যতম ভালো দি� হল� তাজউদ্দী� আহমেদে� আশপাশে� মানুষদের নিয়েও লিখেছে� লেখিকা� তা� ব্যক্ত� তাজউদ্দী� আহমেদক� ফুটিয়� তোলা গিয়েছ� ভালোভাবে� তব� সন্তানের পিতা� প্রত� আবেগ বইয়� বে� স্পষ্ট� লেখা� শুরু� দিকে লেখিকা চেষ্টা করেছেন ভাষা নিয়� কিছু কাটাকুটি খেলার। দুইয়ে মিলে লেখা� গত� কখনো সখনো একটু বেশি� স্লথ ছিল।
বইটা মোটা দাগে বিভক্ত� মূ� লেখা� পর বে� বড� অং� নিয়� পরিশিষ্ট� সেখানে ছি� বিভিন্� মানুষে� সাক্ষাৎকার, লরেন্স লিফৎসুজে� বইয়ের কিছু অং�, তাজউদ্দী� আহমেদে� চিঠি, ১০ � ১৭ এপ্রিলের ভাষণ� বাংলাদেশের নাগরিকদে� উচিত তাজউদ্দীনক� জানা� সে� জানা� জন্য অসাধার� মাধ্যম বইটি�
তাজউদ্দী� আহমদের রাজনৈতিক জীবন সম্পর্কে রচিত দারু� একটি বই� বইটি পড়ল� পূর্ণাঙ্� ধারণ� পাওয়া যাবে তাজউদ্দী� সম্পর্কে � লেখিকা শারমিন আহমদ উনার বড� মেয়ে। বইটি প্রকাশিত হয়েছে ২০১৪ সালে� স্বৈরাচারী হাসিনা� আমলে� হাসিনা� বাপে� ব্যাপারে কিছু ঘটনা উঠ� এসেছে। এগুল� তুলে ধর� সাহসিকতা� কাজ। বইয়� উল্লেখিত ইতিহাসের সততা কতটুকু জানি না� বর্তমানে কোনো ইতিহাসকে বিশ্বা� করতে পারি না�
নেতা � পিতা বইয়ের মধ্য� তাজউদ্দি� আহমেদে� মেয়� শারমিন আহমে� দেখিয়েছেন একজন আদর্� পিতা কিভাবে একটি পরাধী� রাষ্ট্রক� স্বাধী� কর� আদর্� প্রধানমন্ত্রী হয়ে উঠেছিলেন।পাঠকে� অনেক আলোচনা যেমন ছিলো তেমন সমালোচনা� ছিলো এই বইয়ের�
ষাটে� দশকে� মাঝামাঝি সময় তখন। এই সময়ের সক� গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ঘটনা� কেন্দ্রে ছিলে� শে� মুজিবু� রহমা� � আব্ব� তাজউদ্দী� আহমদ�
প্রথমে আস�,বঙ্গবন্ধ� শে� মুজিবর রহমানে� কথ�, বঙ্গবন্ধ� শে� মুজিবর রহমানে� সম্মোহনী ব্যক্তিত্ব, জ্বালাময়ী ভাষণ দেওয়া� ক্ষমতা � বাঙালি জাতীয়তাবাদে� প্রতী� ভাবমূর্তির সঙ্গ� তাজউদ্দি� আহমেদে� সাংগঠনিক দক্ষতা, রাজনৈতিক দূরদর্শিতা � পরিশুদ্ধ চিন্তাবো� যুক্� হয়ে আওয়ামী লীগক� তৎকালী� পূর্� পাকিস্তানে� এক নম্ব� রাজনৈতিক দল� পরিণ� করেছিল।কিন্ত� দে� স্বাধী� হওয়ার পর এই আওয়ামীলীগে� দি� দি� জনপ্রিয়তা� উপ� চিড় ধরে।চিড় ধরার প্রধান কারণগুলো হল� বাকশাল, রক্ষীবাহিনী,২৬ হাজা� যুদ্� পরাধীদে� ক্ষম� কর� দেওয়া,নির্বাচন সুষ্ঠু না হওয়�,স্বাধীনত� যুদ্ধে� পূর্বে� সহকর্মীদে� পরবর্তীতে দূরে সরিয়ে দেওয়া,কপটচারীদে� কাছে টেনে নেওয়া ইত্যাদ�.....যে তাজউদ্দি� তা� রক্ষাকবচ হিসেবে ছিলো তাকে� তিনি প্রথমে� দূরে ঠেলে দিয়েছেন এব� তা� মনের মধ্য� ভয� ছিলো যে, তাজউদ্দি� আহমেদে� বাইরের দেশে� প্রধানদে� কাছে অনেক জনপ্রিয় ছিলে�, এইজন্য� যদ� তা� ক্ষমতা হারান। দে� স্বাধী� হওয়ার পর বঙ্গবন্ধ� যখ� দেশে আসেন তখ� তাজউদ্দি� আহমেদে� সাথে শে� মুজিবে� প্রথ� কথ�,তা� আম� কিন্তু প্রধানমন্ত্রী হবো।তাজউদ্দি� হতবা� ছিলেন।কথার পিঠে অনেক কথায� থাকে,পেছন� লুকায়িত থাকে অনেক সত্য� দল হিসেবে আজকে বাংলাদেশ� আওয়ামী লীগে� ব্যর্থতা হল, গণতন্ত্রের জন্য আজীবন লড়াইকারী বঙ্গবন্ধ� কে� বাকশাল গঠনে� সিধান্� নিলেন� সে প্রশ্নের মুখোমুখি না হওয়া।যা� হো�,তা� যে ভু� ছিলো, তা� মাশু� তাকে দিতে হয়েছে স্�-পরিবারে।
বাংলাদেশের ইতিহাস� ট্র্যাজি� অধ্যায� হচ্ছ� বঙ্গবন্ধ� � তাজউদ্দি� আহমেদে� বিচ্ছেদ।দে� স্বাধী� হওয়ার পর অস্থায়ী প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দি� আহমেদে� কথ�.... আমার দেখা রাজনৈতিক ব্যক্তির মধ্য�,তাজউদ্দি� আহমেদে� রাজনৈতিক তীক্ষ্ণত� ছিলো সবচেয়� বেশি।তিন� ব্যক্ত� হিসেবে ছিলে� খুবই স্পষ্ট ভাষী,সত্যবাদী,নীতিবান।তিনি তা� রাজনৈতিক জীবন� কখনো অন্যায়ে� সঙ্গ� আপোষ করেন নি।এ� জন্যেই হয়ত� বাকশাল� যোগদান করেও বাকশালের কো� কাজকর্মে ছিলে� নাহ।তিনি� প্রথ� মুজিবনগরকে রাজধানী হিসেবে ঘোষণ� করেছিলেন,যা মুজিবর রহমানে� ভালোলাগে নি।প্রধানমন্ত্রী পদ ছেড়� দেওয়া� পর তিনি অর্থমন্ত্রী হিসেবে যোগদান করেন এব� দেশে� অনেক উন্নতি সাধন করেন।কিন্ত� তাকে � পদ � ছেড়� দিতে হয� কারণ নীতি বিসর্জ� দিতে চা� নি।রাজনৈতি� ইস্তফা দেওয়া� পর তাকে তা� পরিবার অনেক কাছে পায়।ছেলেমেয়েরা তখ� দেখে� পিতা তাজউদ্দি� আহমেদকে। শে� মুজিবু� রহমানক� হত্য� করার পর দোসরদে� ভয� ছিলো জাতীয় চা� নেতাকে নিয়ে। বঙ্গবন্ধুক� মারা� পর তারা� ছিলে� যোগ্� প্রধান।এ� প্রধানদে� মধ্য� তাজউদ্দি� আহমদ ছিলে� অন্যতম।তাই তাকে সহ জাতীয় তি� নেতাকে প্রা� দিরে হলো। চারট� বুলেটে� আঘাত� সমাপ্ত� ঘটলো এক ইতিহাসের� শুরু হল� বেইমানের নতুন ইতিহাস....
Written with a sea of love and respect for a father, Sharmin Ahmed did get carried away and that, I think, has diminished the quality of this biography. She has done a lot of research and one would really get a vivid picture of Tajuddin Ahmed's character and resolve, as a father, as the interim prime minister of the Bangladesh government-in-exile and as the first finance minister of the country, overall, a principled politician, a dedicated 'son of the soil' and a true patriot. However, the writer has too often veered off of 'the objective' and delved into philosophizing, guessing, giving importance to dreams, that is, 'the subjective' often took over the narrative. Tajuddin Ahmed's political acumen and character have already been extolled by many and there seems to be no doubt that there was a great injustice done him in the first phase of Bangladesh as a nation but human beings are fallible and only a son or a daughter would wholly put credence to a father's infallibility.
জাতি হিসেবে কত টা নির্লজ্জ্ব আমরা, তাজউদ্দী� আহমে� এর মত নেতা কে আমরা ইতিহাসের পাতা থেকে মুছে ফেলেছি� দে� স্বাধী� করার জন্য� অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্ত� (সব থেকে গুরুত্বপুর্ন বললে� হয়ত খু� বেশি ভু� হব� না) কে আমাদের পাঠ্যপুস্তকে "স্বাধী� বাংলাদেশের প্রথ� প্রধানমন্ত্রী" হিসেবে চেনানো হয�, এর বেশি আমার মন� হয� না পড়েছি� অথ� এই তাজউদ্দী� আহমে� কে আপনি স্বাধী� বাংলার রূপকার বললে খু� বেশি বাড়িয়ে বল� হব� বল� আমার মন� হয� না� দেশে� রাজনৈতিক ব্যক্ত� রা ক্ষমতায় এস� উঠ� পড়ে লাগে কে স্বাধীনতার ঘোষক, সেটা নিয়�, কিন্তু বেমালু� ভুলে যা� তাজউদ্দী� আহমে� কে ইতিহাসের পাতায় রাখতে।
একটি জাতি� জন্ম � তা� রাজনৈতিক ইতিহাস জানবার জন্য দরকা� উন্মুক্ত মানসিকতা � সত্যকে জানবার অঙ্গীকার। রবীন্দ্রনাথ ঠাকু� বলেছিলেন, ‘ইতিহা� দেশে� গৌরব ঘোষণার জন্য নহ�, সত্য প্রকাশের জন্য।� ইতিহাস যত সুস্পষ্ট হব� ভবিষ্য� প্রজন্মে� জন্য সঠিক পথ বেছে নেওয়া তত সহ� হবে। কিন্তু দুঃখজন� হলেও সত্য আমাদের দেশে এই কালচার নাই। � দেশে সঠিক ইতিহাস লিখা হয� না, আবার যারা সঠিক কথ� বল� তাদেরক� বিভিন্� মহ� থেকে পাগল ঘোষণ� দেওয়া হয়। অপরদিক� আমাদের নতুন প্রজন্� খু� কম� ইতিহাস নিয়� ঘাঁটাঘাঁটি করে। বিভিন্� দলের লালি� পালি� মিডিয়� এব� আমাদের রাজনীতিবিদর� যা বলেন আমরা � বে� বাক্� বল� মন� করি।
এই উপমহাদেশের রাজনীতি� ইতিহাস নিয়� কিছু বল� � লেখা অনেক ক্ষেত্রে� বিপদজনক। তব� কিছু সাহসী মানুষেরা কল� ধরেন� তুলে আনার চেষ্টা করেন সঠিক ইতিহাস� এই বইটি সে রকমই একটি বই� যমুন� নদীতে নৌকায় বস� বস� বইটা পড়ছিলাম� ঠান্ডা অবহাওয়া� ভিতর� সত্য� কথ� বলতে কি, এই বইটা পড়া� সময় কে� জানি খু� ছটফটান� হচ্ছিল� এভাবেই ইতিহাস ধ্বং� করছি আমরা, আমাদের জানত� দেওয়া হয� না আস� ইতিহাস কোনটা। যারা মুজিবনগর সরকা�, মুজি� বাহিনী, ১৫ আগস্টে� হত্যাকান্ড, জে� হত্য�, স্বাধীনতার ঘোষণ�, বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন, ২৫ শে মার্� ইত্যাদ� সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানত� চা� এই বইটি পড়ত� পারেন।
তাজউদ্দী� আহমদকে নিয়� আর কি বলব। ব্যক্তিগ� ভাবে উন� আমার সবচেয়� প্রিয় রাজনীতিবিদ। অাফসুস বাঙ্গালী জাতি এই লোকটাক� তাঁর প্রাপ্� সম্মানটুকু কোনদিন দিতে পারল না� বইটিতে কন্যার বয়ানে পিতা� জীবনের নানা� ঘটনা উঠ� এসেছে। তাজউদ্দী� আহমদ এর শৈশব, যৌবন, রাজনীতি, মুক্তিযুদ্� চলাকালী� সময়� ওনার কর্মকান্�, এছাড়া� ওনার পরিবারের নানা� ঘটনা বইটিতে আলোচনা কর� হয়েছে� সবচেয়� উল্লেখ্যযোগ্� বিষয� হল, প্রতিট� কথার সঠিক রেফারেন্� দেওয়া হয়েছে এব� অনেকের ইন্টারভি� নেওয়া হয়েছে�
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পূর্বে মুজি� � তাজউদ্দী� ছিলো এক আত্মা। তারা তখ� দে� � জাতি� স্বার্থে সক� কিছু ত্যা� করতে এক পায়� দাড়িয়ে ছিলেন। তাজউদ্দী� একজন নেতা হিসাবে যেমন নিষ্ঠাবা� ছিলেন। তেমন� পিতা হিসাবে তা� সন্তানদে� কাছে শ্রেষ্ঠ। তিনি এক অসাধার� মেধাবী ছাত্� ছিলেন। তিনি তা� মেধাকে চূড়ান্ত কাজে লাগিয়েছিলেন স্বাধীনত� যুদ্ধে� নিজে� সত্য আদর্� � কঠোর পরিশ্রমে� বিনিময়ে পশ্চিম পাকিস্তানে� বৈষম্য কাঠামো থেকে পূর্� পাকিস্তা� বে� হয়েছিলো� তিনি দেশে� প্রত� সব সময় স্বার্থহী� ছিলেন। যা� ফলস্বরূপ স্বাধীনতার পরবর্তী সময়� তাকে � বছরে� মাথায় মন্ত্রীসভ� থেকে বা� দেওয়া হয়। যে মুজিবে� আদর্� � নি� আদর্� এককর� এতদি� বেঁচ� ছিলেন। সে মুজিবে� কাছে তিনি অবহেলা� পাত্� হলেন� মুজিবে� মৃত্যু� আগ� সতর্কবাণী বহ� কর� একজন ছিলে� তিনি� মুক্তিযুদ্ধে� দালালদের সংস্পর্শ� এস� মুজি� সে� আগের মুজি� ছিলে� না� বাকশাল প্রতিষ্ঠার মধ্য� দিয়� মুজিবে� জনপ্রিয়তা শূন্যে� কোটায় পৌঁছে। তা� ফলাফ� দেখা যায় ১৫ আগস্� দিনে� বেলায় তা� মৃত্যু� খব� শুনে মানুষে� চিন্তাহী� ভাবন� দেখে� দেশে� অপশাসনের শিকা� তিনি নিজে� হলেন� পর� � নেতা� একসাথে হত্য� হল� ঢাকা� কেন্দ্রীয় কারাগারে� তা� পরিবার এক অবহেলা � লাঞ্চনার শিকা� হলো। মৃত্যু� পরবর্তী সময়েও দেশে� অবৈধ সরকা� তা� পরিবারকে ছাড় দেয়নি� ছাড় দেয়নি তাদে� গৌরবান্বিত ইতিহাসকে� ধামাচাপা পড়ে গে� এক ত্যাগী নেতা� কঠোর পরিশ্রমে� ফসল।
তাজউদ্দী� আহমদ ছিলে� একাধার� বাংলাদেশের প্রথ� প্রধানমন্ত্রী, বঙ্গবন্ধুর অন্যতম সহচর এব� জাতীয় চা� নেতা� একজন� তিনি মুজিবনগর সরকারে� প্রধান হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে� সময় ভারত� অবস্থা� কর� যুদ্� পরিচালনায় খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেন� তা� নেতৃত্বে প্রবাসী সরকা� মুক্তিযুদ্� ত্বরান্বিত করার সফ� প্রচেষ্টা� চালায়� ফল� বাংলাদেশ স্বাধীনত� লা� করে। কিন্তু ১৯৭৫ সালে� ১৫� আগস্� বঙ্গবন্ধুক� পরিবারসহ হত্য� করার পর� ৩র� নভেম্ব� ঢাকা কারাগারে হত্য� কর� হয� তাজউদ্দী� আহমদ সহ জাতীয় চা� নেতাকে�
নেতা � পিতা বইয়� এই মহান নেতা� জেষ্ঠ্� কন্য� শারমিন আহমদের ভাষায় পিতাকে ঘিরে তাদে� শৈশব স্মৃতি, ১৯৭১ � তাজউদ্দী� আহমদের ভুমিকা, ভারত� শরনার্থী হিসেবে তাদে� অবস্থা�, যুদ্� পরবর্তী ঘটনাবলী, মন্ত্রীসভ� থেকে তাজউদ্দী� আহমদের পদত্যা�, বাকশাল বিষয়ে বঙ্গবন্ধুর সাথে তা� বিরো�, চা� নেতা� হত্যাকাণ্ড ইত্যাদ� ঘটনাবলী তুলে ধরেছেন� মূলত একজন কন্যার দৃষ্টিতে একজন সংগ্রামী নেতা� সাথে ঘট� যাওয়া নাটকীয় ঘটনাবলী ফুটে উঠেছ� বইয়ে। বাংলাদেশের ইতিহাসের সোনালি অধ্যায� মহান মুক্তিযুদ্� এব� এরপরের কালো অধ্যায� সম্পর্কে জানত� আগ্রহীদে� জন্য রিকমেন্ডেড থাকব� বইটি�
সন্তানের কাছে বাবা মায়ের গুরুত্� অনেকখানি� একজন আদর্� পিতা তেমন� খু� গর্বের� পিতা� আদর্�, কর্মনিষ্ঠা যখ� অন্যদে� কাছে গ্রহনযোগ্য হয� এব� সমাজের মানুষে� মন� জায়গা কর� নেয় তখ� সে পিতা� সন্তান হয়ে� গর্ব অনুভ� হয়।
তেমন� এক বলিষ্ঠ বাংলার নেতা তাজউদ্দী� আহমদ যিনি একাধার� পিতাও। জাতি� কাছে তাঁর কর্ম � আদর্শে একজন ত্যাগী নেতা, সন্তানের কাছে আদর্� পিতা� পিতা তাজউদ্দী� আহমদ কে নিয়� লেখা শারমিন আহমদ এর "তাজউদ্দী� আহমদ নেতা � পিতা"� মূলত এখান� পিতা� থেকে তিনি জনগণের নেতা বেশী ভাবে দেখানো হলেও তিনি পিতা হিসেবে � আদর্� � স্নে� পরায়ন�
তব� রাজনৈতিক জীবনের থেকে লেখিকা� শৈশব স্মৃতি এখান� বেশী কর� উঠ� এসেছে। রাজনীতিতে যোগদানের সময় বা শুরু� দিকে� ঘনটা এখান� কম� স্থা� পেয়েছে। তব� যুদ্� পূর্ববর্তী � পরবর্তী ঘটনা এখ� তুলে আন� হয়েছে� কা� থেকে দেখা একজন নেতাকে, দেশে� কাজে� জন্য ক্ষুদ্� বৃহৎ স্বার্� ত্যা� জীবনের চেয়� দেশক� ভালোবাসা, পরিবারের থেকে� দেশেকে বেশী ভালোবাসা সব তুলে এনেছেন স্মৃতি থেকে�
বাংলাদেশের ইতিহাস� তাজউদ্দী� আহমদ একটি স্মরণীয় অধ্যায়। মহান মুক্তিযুদ্ধে তারই নেতৃত্বে দীর্� নয� মা� যুদ্� সংঘটিত হয� � মুজিবনগর সরকা� গঠ� এব� ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দির� গান্ধী� সাথে যুদ্ধে� সময় চুক্তি কর� এস� তা� মাধ্যমেই সম্পূর্ণ হয়েছে ১৯৭১ সালে � একজন দক্ষ প্রশাস� এব� সংগঠ� হিসেবে তা� অবদা� ইতিহাস� বইগুলোতে বর্তমানে নেই। লেখিকা তা� লেখায় যথেষ্ট রেফারেন্� ব্যবহা� করেছেন � দীর্� নয� মাসে� বাঙালি কিভাবে যুদ্� করেছ� সে সম্পর্কে কো� কিছু� শুনত� চা� নে� শে� মুজিবু� রহমা� � হাজা� বছরে� শ্রেষ্� বাঙালি শে� মুজিবু� রহমানে� হাজা� ১৯৭১ সালে যে জনপ্রিয়তা ছি� তা তলানিত� ঠেকেছে ১৯৭৫ সালে �
There is a lot of actual history to learn about from this book that was manipulated or twisted by our government.
Tajuddin Ahmad was a great leader. It’s unfortunate that we know so little about him and his sacrifices for the welfare of Bangladesh.
The author loved her father deeply, and that’s why a lot of pages were exaggerated; without it, the book could be a few pages shorter. That’s the only thing I didn’t like because I was only interested in knowing the history rather than an individual’s life.
বাংলাদেশের স্বাধীনত� যুদ্ধে� অনেক কিছু� জানা গে� বইটি পড়ে� আমাদেরকে বইয়� শুধু ব্যাক্তি কেন্দ্রি� কিছু ইতিহাস সেখানো হয�, যা� অধিকাংশই মিথ্যা, যা এই বইটি প্রমান করে। বাবা� প্রত� লেখিকা� অত� বিশেষণের অং� বা� দিলে, একটি ভা� ঐতিহাসিক বই হত� পারত� অতিরিক্ত বিশেষায়িত অং� বা� দিলে কলেব� আর� ছো� হত� পারত, তব� তা পাঠে কো� সমস্যা তৈরি কর� না� বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রকৃত ইতিহাস জানত� চাইল�, অবশ্� পাঠ্�!
এর সাথে মেজর এম � জলিল লিখি� অরক্ষি� স্বাধীনতাই পরাধীনত�-� পড়া যেতে পারে�
তাজউদ্দি� আহমদকে জানা� জন্য বইটি পড়ে অনেকটা অন্ধের হাতি দেখা� মত অভিজ্ঞতা হল� বইয়ের বে� বড� একটা অংশজুড়ে রয়েছে লেখিকা� শৈশবের স্মৃতিচারণ� রাজনীতিতে তাজউদ্দি� আহমদের '৭০ সা� পূর্� ভূমিকা উল্লেখিত হয়ন� বললে� চলে। তব� তৎকালী� বাংলাদেশ সম্পর্কে, বিশে� কর� মুজি� বাহিনী, যুদ্ধাপরাধীদেরবিচার ইত্যাদ� সম্পর্কে কিছু তথ্যবহুল আলোচনা রয়েছে�
ইতিহাসের চাপা পড়া কিছু তিক্� সত্য এই বইতে উঠ� এসেছে। সবার মধ্যেই কম আর বেশি হো� কিছু অসাধুত�, কপটত�, মিথ্যা, খারা� দি� বিরাজমান� তেমন শে� মুজিবুরে� মধ্যেও ছি� এব� তাজউদ্দীনে� মধ্যেও আছ� কিন্তু লেখিকা নিজে� মেয়� হওয়াত� তাজউদ্দীনে� ইতিহাস লেখা� ক্ষেত্রে সেসব দি� দৃষ্টিগোচর কর� গেছেন। মাঝেমধ্য� পড়া� সময় মন� হচ্ছ� লেখিকা Biased�
Might be a little biased and over-glorified but the author at least tried to stick to facts and provide references. Kudos for that. This book offered insights into Tajuddin, both the leader and the person. These insights were illuminating.
আম� এতোদিন আমার দেশে একজন নেলস� ম্যান্ডেলা� খোঁজ করছিলাম। পাচ্ছিলা� না� তব� আজ পেলাম। উল্লেখ্য এই যে নেলস� ম্যান্ডেলা কি করেছ� আম� তা জানি না, জেনে নিবো পরে। কিন্তু আম� তা� মত� এম� ব্যাক্তিত্যপূর্ণ মানুষে� খোঁজ করছিলা� এতোদিন� বাংলাদেশ অনেক নক্ষত্� হারিয়ে। তারমধ্� তিনি একজন�
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস� 'তাজউদ্দী�' একটি উপেক্ষিত না�, উপেক্ষিত অধ্যায়। ৭১এর মুক্তিযুদ্ধে� সবচেয়� সফ� এই সংগঠকে� দেশে� জন্য অবদা� আর ব্যক্ত� তাজউদ্দীনক� জানা� জন্য এই বই যথার্থ!