What do you think?
Rate this book
সর্বহারা
সর্বহারা কাজী নজরু� ইসলা� রচিত একটি কাব্যগ্রন্থ। ১৯২৬ খৃষ্টাব্দে এই কাব্যগ্রন্থট� প্রথ� প্রকাশিত হয়। সর্বহারা কাব্যগ্রন্থে ১০ টি কবিত� রয়েছে�
কবিতাসমূহে� তালিকা�
�. সর্বহারা
�. কৃষাণে� গা�
�. শ্রমিকের গা�
�. ধীবরদে� গা�
�. ছাত্রদলে� গা�
�. কাণ্ডারী হুশিয়ার
�. ফরিয়া�
�. আমার কৈফিয়�
�. প্রার্থন�
১০. গোকু� না�
কবিতাসমূহে� তালিকা�
�. সর্বহারা
�. কৃষাণে� গা�
�. শ্রমিকের গা�
�. ধীবরদে� গা�
�. ছাত্রদলে� গা�
�. কাণ্ডারী হুশিয়ার
�. ফরিয়া�
�. আমার কৈফিয়�
�. প্রার্থন�
১০. গোকু� না�
- GenresPoetry
48 pages, Hardcover
First published January 1, 1926
2 people are currently reading
53 people want to read
About the author
Kazi Nazrul Islam
157books262followersKazi Nazrul Islam (Bengali: কাজী নজরু� ইসলা�) was a Bengali poet, musician and revolutionary who pioneered poetic works espousing intense spiritual rebellion against fascism and oppression. His poetry and nationalist activism earned him the popular title of Bidrohi Kobi (Rebel Poet). Accomplishing a large body of acclaimed works through his life, Nazrul is officially recognised as the national poet of Bangladesh and commemorated in India.
Ratings & Reviews
Friends & Following
Create a free account to discover what your friends think of this book!
Community Reviews
Displaying 1 - 5 of 5 reviews
June 18, 2020
এই বইটি� কথ� বলতে গেলে সত্য� কষ্ট হয়। আশালতাকে বিয়�, সক্রিয� রাজনীতি, আর কবিতায� পার্সি প্রভাব এরকম নানা� রকমে� দোষে(!) দুষ্� হয়েছিলে� কব� তাইত� নিয়মি� 'শনিবারের চিঠি' পত্রিকায� নজরুলক� নিয়� তামাশা কর� হতো। একদিকে নজরুলে� ভক্ত শিস্�, আরেকদিকে তীব্� সমালোচনাকারী� তা� বোধহয় 'আমার কৈফিয়�' এর মত কবিতাও লিখত� হয� কবিকে।
আবার মাঝখান� তো স্বয়ং রবীন্দ্রনাথের সাথে� সাহিত্� মালিন্� হয়েছিলো� পড়ে অবশ্� রবীন্দ্রনাথ স্বীকা� করতে বাধ্� হয়েছিলে� নজরুলে� নিজস্ব ঢং আছে।
সত্যিই তা�, নজরু� তাঁর ঢং থেকে বে� না হয়ে বর� তাঁর যা ভা� লেগেছে সে তা� করেছে। রোমান্টিসিজম কিংব� রিয়েলিজ� কো� কিছু� নজরুলে� ব্র্যান্� হয়ন� নজরুলে� ব্র্যান্� নজরু� নিজে� সে বিদ্রোহে� কব�, প্রেমে� কব�, চি� যৌবনের কবি।
আবার মাঝখান� তো স্বয়ং রবীন্দ্রনাথের সাথে� সাহিত্� মালিন্� হয়েছিলো� পড়ে অবশ্� রবীন্দ্রনাথ স্বীকা� করতে বাধ্� হয়েছিলে� নজরুলে� নিজস্ব ঢং আছে।
সত্যিই তা�, নজরু� তাঁর ঢং থেকে বে� না হয়ে বর� তাঁর যা ভা� লেগেছে সে তা� করেছে। রোমান্টিসিজম কিংব� রিয়েলিজ� কো� কিছু� নজরুলে� ব্র্যান্� হয়ন� নজরুলে� ব্র্যান্� নজরু� নিজে� সে বিদ্রোহে� কব�, প্রেমে� কব�, চি� যৌবনের কবি।
March 8, 2023
"সর্বহারা" নন্দিত একটি রচনা নজরুলের। তিনি সমাজের কালে অধ্যায� গুলো কলমে� কালিতে লিপিবদ্ধ করেছেন মহাকাব্য করে। তা� কবিতাত� প্রথ� মাটি, শ্রমিক, চাষা, দারিদ্র্যে� দুঃখ গী� হয়ে ফুটে উঠেছে। তাদে� ব্যথায� তিনি কাতরান� তাদর� কথ� বলতে কী যদ� তাকে কারাবর� করতে হয�, তিনি তা� মেনে নিতে চান। কৃষকরে রক্ত দিয়� যারা হল� খেলে তাদে� তিনি বলেন,
"আজ কোথায় বা সে গা� গে� ভা� কোথায় সে কৃষা�?
� ভা�, মোদে� রক্ত জল হয়ে আজ ভরতেছে বোতল�"
আজ চারদিক� হত� ধনিক বণিক শোষণকারী জা�
� ভা� জোঁকের মত� শুষছ� রক্ত, কাড়ছে থালা� ভা�
মো� বুকে মরছে খোকা, নাইক� আমার হা�
আজ সতী মেয়ের বস� কেড়� খেলছ� খেলা খল�"
কব� কৃষকদে� জাগত� বলেছেন তা� প্রত� উচ্চার� কর� বাক্যে� তাদে� শোণি� অস্ত্র ক্ষুধা� জ্বালা মিটাবে� অত্যাচারী� বুকে শেঁল বেঁধ� স্বাধীনত� কেঁড়র নিতে তিনি আহবা� করেছেন� শ্রমিকদে� জেগে উঠ� সভ্যতা বাঁচাত� আহবা� করেছেন� তাদে� হাতে সুনির্মি� হব� আগামী� ইতিহাস� হাতুড়�, শাবল দিয়� গাঁথবে তারা আগামী� ভীত।
জেলেদে� জীবনসংগ্রামে� তিনি রং তুলি� আছড়� গড়েছে অম� কথা। তিনি বলেন,
"আজ সবার গায়� লাগছ� ব্যথ�
সবাই আজ� কইছে কথ� রে
আমরা এমনি মর�, কইনে কিছু
মড়া� লাথি খেলে
এবার উঠ� রে সব ঠেলে�"
এই সমাজ ছাত্রদের দিয়� গড়া� তা� তিনি ছাত্রসমাজে� বন্দনা করতে ভুলে যাননি। তাদে� এগিয়ে আসার আহবা� করেছেন সক� কাজে� তারা যে� ধূমকেতুর মত� লক্ষ্য� পৌঁছাব� সমাজ বিনিমার্ণে�
"সর্বহারা" বিদ্রোহী মূলক বই বল� চল� কাজী নজরু� ইসলামের। কিন্তু তিনি যে দার্শনিকতা� কথ� বলতে চেয়েছেন তা যে� তা� লেখা� মাঝে অনুপস্থিত। কোথায় যেনো বিদ্রোহে� সু� তিনি কবিত� গুলোতে জাগাতে পারে� নি� চাষা-ভুখাদে� নিয়� যে গী� তিনি গাইত� চেয়েছেন তা সহ� না হয়ে কঠিন হয়ে উঠে। "বিদ্রোহী" কবিতার মাঝে যে জ্বালা আর ভেঙে গড়া� প্রত্যাশ� তৈরী হয� এত� যেনো তা অদেখা।
"আজ কোথায় বা সে গা� গে� ভা� কোথায় সে কৃষা�?
� ভা�, মোদে� রক্ত জল হয়ে আজ ভরতেছে বোতল�"
আজ চারদিক� হত� ধনিক বণিক শোষণকারী জা�
� ভা� জোঁকের মত� শুষছ� রক্ত, কাড়ছে থালা� ভা�
মো� বুকে মরছে খোকা, নাইক� আমার হা�
আজ সতী মেয়ের বস� কেড়� খেলছ� খেলা খল�"
কব� কৃষকদে� জাগত� বলেছেন তা� প্রত� উচ্চার� কর� বাক্যে� তাদে� শোণি� অস্ত্র ক্ষুধা� জ্বালা মিটাবে� অত্যাচারী� বুকে শেঁল বেঁধ� স্বাধীনত� কেঁড়র নিতে তিনি আহবা� করেছেন� শ্রমিকদে� জেগে উঠ� সভ্যতা বাঁচাত� আহবা� করেছেন� তাদে� হাতে সুনির্মি� হব� আগামী� ইতিহাস� হাতুড়�, শাবল দিয়� গাঁথবে তারা আগামী� ভীত।
জেলেদে� জীবনসংগ্রামে� তিনি রং তুলি� আছড়� গড়েছে অম� কথা। তিনি বলেন,
"আজ সবার গায়� লাগছ� ব্যথ�
সবাই আজ� কইছে কথ� রে
আমরা এমনি মর�, কইনে কিছু
মড়া� লাথি খেলে
এবার উঠ� রে সব ঠেলে�"
এই সমাজ ছাত্রদের দিয়� গড়া� তা� তিনি ছাত্রসমাজে� বন্দনা করতে ভুলে যাননি। তাদে� এগিয়ে আসার আহবা� করেছেন সক� কাজে� তারা যে� ধূমকেতুর মত� লক্ষ্য� পৌঁছাব� সমাজ বিনিমার্ণে�
"সর্বহারা" বিদ্রোহী মূলক বই বল� চল� কাজী নজরু� ইসলামের। কিন্তু তিনি যে দার্শনিকতা� কথ� বলতে চেয়েছেন তা যে� তা� লেখা� মাঝে অনুপস্থিত। কোথায় যেনো বিদ্রোহে� সু� তিনি কবিত� গুলোতে জাগাতে পারে� নি� চাষা-ভুখাদে� নিয়� যে গী� তিনি গাইত� চেয়েছেন তা সহ� না হয়ে কঠিন হয়ে উঠে। "বিদ্রোহী" কবিতার মাঝে যে জ্বালা আর ভেঙে গড়া� প্রত্যাশ� তৈরী হয� এত� যেনো তা অদেখা।
April 28, 2024
'ব্যথার সাতা�-পানি-ঘেরা
চোরাবালি� চর,
ওর� পাগল! কে বেঁধেছিস
সে� চর� তো� ঘর?'
'� ভাইআমর� কলির কলের কুলি,
কলুর বল� চক্ষ�-ঠুলি
হীরা পেয়� রা�-শিরে দি� তুলি রে!
আজমানব-কুলে� কালি মেখে
আমরা কালো কুলি� দল
ধর্� হাতুড়�, তোল্� কাঁধ� শাবল'
'দুর্গম গিরি, কান্তা�-মর�, দুস্তর পারাবা�
লঙ্ঘিত� হব� রাত্রি-নিশীথে, যাত্রীরা হুশিয়ার!'
চোরাবালি� চর,
ওর� পাগল! কে বেঁধেছিস
সে� চর� তো� ঘর?'
'� ভাইআমর� কলির কলের কুলি,
কলুর বল� চক্ষ�-ঠুলি
হীরা পেয়� রা�-শিরে দি� তুলি রে!
আজমানব-কুলে� কালি মেখে
আমরা কালো কুলি� দল
ধর্� হাতুড়�, তোল্� কাঁধ� শাবল'
'দুর্গম গিরি, কান্তা�-মর�, দুস্তর পারাবা�
লঙ্ঘিত� হব� রাত্রি-নিশীথে, যাত্রীরা হুশিয়ার!'
August 30, 2024
“জনগণে যারা জোঁক সম শোষে তারে মহাজ� কয�,
সন্তান-সম পালে যারা জম�, তারা জমিদার নয়।
মাটিতে যাদে� ঠেকে না চর�, মাটি� মালি� তাঁহারাই হন-
যে যত ভন্ড ধড়িবা� আজ সে� তত বলবান।�
৩৬ জুলা�, ২০২৪ এর পর অনেকেই আমরা অন্যায�, অবিচার নিয়� কথ� বলার সাহস পেয়েছি। আর নজরু� তা� কবিতাগুল� লিখে গিয়েছেন সে� ব্রিটি� আমলে, তা� লেখা পড়ে মনেহয় এতদি� আমাদের যে� সাহসটা ছি� না উন� সেটা কীভাবে পেয়েছিলেন আর আমরা� বা আগ� কেনো পা� না�...
সন্তান-সম পালে যারা জম�, তারা জমিদার নয়।
মাটিতে যাদে� ঠেকে না চর�, মাটি� মালি� তাঁহারাই হন-
যে যত ভন্ড ধড়িবা� আজ সে� তত বলবান।�
৩৬ জুলা�, ২০২৪ এর পর অনেকেই আমরা অন্যায�, অবিচার নিয়� কথ� বলার সাহস পেয়েছি। আর নজরু� তা� কবিতাগুল� লিখে গিয়েছেন সে� ব্রিটি� আমলে, তা� লেখা পড়ে মনেহয় এতদি� আমাদের যে� সাহসটা ছি� না উন� সেটা কীভাবে পেয়েছিলেন আর আমরা� বা আগ� কেনো পা� না�...
Want to read
November 21, 2015I didn't read this before.......!
Displaying 1 - 5 of 5 reviews
Can't find what you're looking for?
Get help and learn more about the design.