What do you think?
Rate this book
বীরবলে� হালখাত�
প্রম� চৌধুরী (; জন্ম� আগস্� �, ১৮৬৮; মৃত্যু� সেপ্টেম্বর �, ১৯৪৬) বিংশ শতাব্দী� অন্যতম প্রাবন্ধিক, কব� � লেখক� তাঁর পৈতৃ� নিবা� ছি� বাংলাদেশের পাবন� জেলা� চাটমোহ� উপজেলা� হরিপুর গ্রামে� তিনি বাংল� সাহিত্যে প্রথ� বিদ্রূপাত্মক প্রবন্� রচনা করেন এব� তিনি বাংল� গদ্য� চলিতরীতি� প্রবর্তক�
173 pages, Hardcover
First published January 1, 1916
9 people are currently reading
93 people want to read
About the author
Pramatha Choudhury
9books16followersPramathanath Chaudhuri (Bengali: প্রমথনাথ চৌধুরী), known as Pramatha Chaudhuri, alias Birbal, is an exceptionally illuminating persona in modern Bengali literature. It is astounding how he kept hold of his uniqueness in all-pervasive era of Rabindranath Tagore. As the editor of Sabuj Patra ("Green Leaves",1914) and the mentor of the group that gathered around this journal, Chaudhuri left a lasting legacy to the literature of Bengal.
Profoundly patriotic and a stated cosmopolitan, aficionado of Sanskrit, Pramatha Chaudhuri had immense faith in the native genius of the Bengali. “Today if the traditional high Bengali with its stilted Sanskritic elements makes place, more and more, for a form of spoken Bengali, if ‘current� Bengali is considered an effective medium of literature of Bengal (including the part that is now Bangladesh)- much of the credit must go to Pramatha Chaudhuri and his magazine Sabuj Patra,� says Arun Kumar Mukhopadhyay. Rabindranath Tagore evoked, “He (Chaudhuri) gave this magazine (Sabuj Patra) its distinctive character and paved the way for my literary activities to brunch out in new directions.�
Pramatha Chaudhuri was not only a pioneer; he was also a creative author of exceptional abilities in writing essays and fiction in specific. According to Arun Kumar Mukhopadhyay, “He is undoubtedly one of the most influential makers of the Bengali language and literature in the twentieth century.�
Profoundly patriotic and a stated cosmopolitan, aficionado of Sanskrit, Pramatha Chaudhuri had immense faith in the native genius of the Bengali. “Today if the traditional high Bengali with its stilted Sanskritic elements makes place, more and more, for a form of spoken Bengali, if ‘current� Bengali is considered an effective medium of literature of Bengal (including the part that is now Bangladesh)- much of the credit must go to Pramatha Chaudhuri and his magazine Sabuj Patra,� says Arun Kumar Mukhopadhyay. Rabindranath Tagore evoked, “He (Chaudhuri) gave this magazine (Sabuj Patra) its distinctive character and paved the way for my literary activities to brunch out in new directions.�
Pramatha Chaudhuri was not only a pioneer; he was also a creative author of exceptional abilities in writing essays and fiction in specific. According to Arun Kumar Mukhopadhyay, “He is undoubtedly one of the most influential makers of the Bengali language and literature in the twentieth century.�
Ratings & Reviews
Friends & Following
Create a free account to discover what your friends think of this book!
Community Reviews
Displaying 1 - 5 of 5 reviews
October 3, 2019
স্কু�-কলেজ� পড়াকালী� চেঁচিয়ে পাড়� একাকার করেছ�, "সাহিত্যি� প্রম� চৌধুরী� ছদ্মনা� 'বীরবল।' " অথ� কখনো বীরব� নামধার� কর� তিনি কী লিখেছে� তা পড়ি নি� "বীরবলে� হালখাত�" যখ� পড়লাম, অত্যন্� বিস্ময়ে আবিষ্কার করলা� কত সুন্দর,সাবলী� গদ্য লিখেছে� প্রম� চৌধুরী� হ্যা, দুটো গদ্য পাঠ্যবইত� পড়েছিলাম। কিন্তু নিতান্তই তা নম্বরে� লোভে।তাত� লেখা� রস আস্বাদ� করার সদিচ্ছ� মন� জাগে নি�
ত্রিশট� নানা স্বাদে� প্রবন্� নিয়� এই বই� তব� বেশিরভাগের বিষয়বস্তু বাঙালি� সাহিত্যচর্চা,মননশীলত� � শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে।আর প্রবন্ধগুল� প্রায় সব� "সবুজপত্র" - সাময়িকীতে বেরিয়েছিল�
বাঙালিকে হাড়�-অস্থিত� চিনেছিলে� প্রম� চৌধুরী� সে� চেনা� দরুন "হালখাত�" নামক পয়েলা প্রবন্ধে� নববর্ষের গুণাগু� বর্ণনপূর্ব� বাঙালি জাতে� অবস্থা নিয়� লিখেছে�,
" বৎসরের পর বৎসর যায়, আবার আসে।কিন্তু আমাদের নূতন লাভে� খাতায় কিছু নূতন কথ� থাকে না� আমরা এক হালখাত� থেকে আরেক হালখাতায� শুধু লোকসানের ঘরটা বাড়িয়ে চলেছি। এভাব� আর চললে কিছুদি� পর আমাদের জাতক� যে দেউল� হত� হব�, সে বিষয়ে সন্দেহ নেই।"
প্রবন্ধগুলোর প্রেক্ষাপট ইংরেজশাসিত ভারতবর্ষ� তা� সেইসময়ে বঙ্গশার্দুলদের অনেকেই শিক্ষা নিয়� শিল্�,সাহিত্� আর শাস্ত্রজগত� খো� ইংরেজে� ওপ� খোদকারী করতে কতটা পারঙ্গ� ছি� তা নিয়� পুরো বইতে বিস্তর লিখেছে� প্রম� চৌধুরী� নিজে� শক্তিমান কলমে আক্রমণ করেছেন তাদের। যা� যা হবার নয�, সে তা� হত� চাইছ� এম� ভঙ� সর্বত্� সে বিষয়ে ক্ষে� চেপে রাখত� পারে� নি� জাতি� বিজ্ঞত� নিয়� উপহা� করতে গিয়� লিখে�,
" বিজ্ঞত� জিনিসট� আমাদের বর্তমা� অবস্থা� একটি ফল মাত্র। � অবস্থাকে ইংরেজিতে বল�, Transition Period অর্থাৎ আমাদের জাতি� বয়ঃসন্ধ� উপস্থিত।"
বয়ঃসন্ধিত� থাকা জাতে� মননশীলত� কেমন হব� তা নিয়� সুতীক্ষ্� খোঁচার অন্ত ছি� না বইতে� যেমনটি খোঁচ� দিয়েছেন বিপিনচন্দ্� পালস� অন্যান্যদে� যারা চলিত ভাষারীতি� ঘোরত� বিরোধী ছিলেন।আর এই বিষয়ট� ইঙ্গিত দিচ্ছি�, প্রম� চৌধুরী� চলিত ভাষারীতি প্রবর্তনের পথটি মসৃণ তো ছিলই না, বর� সেকালে� অনেক রথী-মহারথীরা তাদে� বিদ্যা-বুদ্ধি� রথ নিয়� পথ আগলে রাখছিলেন জনাব চৌধুরীকে বাধা দিতে� সেইসময়ে� আরেকদল পন্ডিতের অস্তিত্ব পাওয়া যায়, যারা বাংলাক� সংস্কৃতে� দুহিতা বানাতে জং লড়ত� রাজি আছে।গদ্যকা� তাদে� সে� সা�-আহ্লাদ মাটি কর� দিয়� লিখেছে�,
" বিচা� না কর� একরা� সংস্কৃ� শব্দ জড়ো করলে� ভাষারও শ্রীবৃদ্ধি হব� না, সাহিত্যেরও গৌরব বাড়বে না, মনোভাব� পরিষ্কার ব্যক্ত হব� না� "
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরে� সমসাময়ি� প্রম� চৌধুরী� তিনি রবীন্দ্রনাথকে ভক্তির বস্ত� মন� করতে� বল� লেখা সাক্ষ্� দেয় না, বর� তিনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরে� সাহিত্যে� মূল্যায়� কর� তা� গ্রহ� কিংব� বর্জনে� পক্ষপাতী ছিলেন।সে� যাচাইকরণের মাধ্যমেই রবীন্দ্রনাথ ছি� প্রম� চৌধুরী� শ্রদ্ধার পাত্র। দিজেন্দ্রলাল রায়ের সাথে রবিঠাকুরের সম্পর্� বিশে� ভালো ছি� বল� মন� হয� না� যখ� থিয়েটার� ডি এল রায়ের নাটক নিয়� রায় মহাশয়কে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপে� সম্মুখী� হত� হয়েছে, তখ� ডি এল রায়ের পক্ষ� কল� ধরেছেন বীরব� প্রম� চৌধুরী� বাজারে� চে' পোকায় যে বইয়ের কাটত� ঢে� বেশি সে� আফসো� নিয়� লিখত� বস� এক� কলাম� লিখেছে� বাঙালি� বই কে� বিকোয় না, যাদে� বই লোকে কেনে তারা নাকি, উচ্চ� নয�, নিম্নও নন, মাঝারি লিখিয়� বল� দাবি করেছেন প্রম� চৌধুরী।যার� বই কেনে�, তাদে� উৎসা� দিয়� লিখেছে�,
" গ্রন্থক্রেতা যে নিঃস্বার্থ� পরোপকা� করেন তা নয়। চারিদিকে বই দ্বারা পরিবৃত্ত হয়ে থাকাতে একটা উপকা� আছে। চব্বিশঘণ্ট� চোখে� সম্মুখ� থেকে এই সত্যটি স্মর� করিয়ে দেয় যে, এই পৃথিবীতে চামড়ায় ঢাকা মন নামক একটি পদার্থ আছে।"
প্রথ� মহাযুদ্ধ চলছে� সে� সময়� বীরবলরূপী প্রম� চৌধুরী এই প্রশ্ন রেখেছে�, একজন যদ� অপরক� মারে তব� তা অপরা� হল�, অনেকজন মিলে অনেকজনকে মারল� তা অপরা� নয� কে�? পণপ্রথ�, বাল্যবিবাহ দুইই সমাজের ক্যান্সা� বিশেষ। সাহিত্যি� প্রম� চৌধুরী শুধু সাহিত্যাঙ্গন নিয়েই ভাবে� নি� পণপ্রথ�,বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে� কল� ধরেছেন� কংগ্রেসে� রাজনৈতিক কৌশলের, ভূমিকা� সমালোচনা করেছেন� সমাজের ধর্ম� যে নষ্ট কর� মনকে, মননক�, সৃষ্টিশীলতাক� তা বে� পরিষ্কারভাবে ব্যক্ত করেছেন� শিক্ষা নিয়� অনেককিছু লিখেছে� তিনি� তব� মাথায় গেঁথ� আছ� "তরজম� " নামক প্রবন্ধে� কথাট�,
" পাঁচটাকা বেতনের গুরু- নামক গোরু দ্বারা তাড়িত হওয়� অপেক্ষ� চাষা� ছেলে� পক্ষ� গোরু তাড়ান� শ্রেয়� '�'- অক্ষ� যেকোনো লোকে� পক্ষেই যে গোমাংস হওয়� উচিত সে কথ� সকলে� মানি।কিন্ত� '�' - অক্ষরে যে আমাদের রক্তমাংস হওয়� উচিত � ধারণ� সকলে� নেই।"
১৮� পৃষ্ঠা� দারু� গদ্য "বীরবলে� হালখাত�"� অনেকগুলো বিষয়ে পাঠককে ইঙ্গিত দেয় এই বই� বিশশতকের গোড়ার বাংলার শিক্ষি� মধ্যবিত্� সমাজের চরিত্র� আম� যদ� আর� পরিষ্কার কর� বল�, গত শতকে� সাহিত্যসচেতন সম্প্রদায়ের মনোভাব নিয়� একটি ধারণ� পেয়েছ� এই বইতে� পড়ত� গিয়� ভাবন� জগতে আচমক� প্রশ্ন জেগেছে তথাকথি� সাহিত্যপ্রেমীদে� মনোজগত সব সময়েই কী এম� ছি�? কিংব� এর� এত� সংস্কারবিরোধী� বা কে� ছি�?
তব� আপত্তি আছ� অন্যখানে� যখ� প্রম� চৌধুরী বীরবলে� হালখাত� লিখছেন, তখনও বঙ্গের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানু� বাঙালি মুসলমান। অথ� সারা বই তন্নতন্ন কর� খুঁজলে� বোঝা� উপায� নে� বঙ্গ� বাঙালি মুসলমা� বল� কোনো প্রাণী� অস্তিত্ব আছে। "হালখাত�" প্রবন্ধে বাঙালি� পরিচয় দিলে�, " বো� ঘো� দে মিত্� গু� " ইত্যাদ� উল্লেখ কর�! আবার লিখলেন,
" ধর্ম এব� নীতি� দোহা� দিয়েই মুসলমানেরা আলেকজান্ড্রিয়ার লাইব্রের� ভস্মসা� করেছিল� "
অথ� এট� একটি বিতর্কিত তথ্যমাত্র। প্রমাণিত কোনো সত্য নয়। অনেক ঐতিহাসিক এক� মি� বৈ কিছু ভাবত� রাজি নন� অথ� প্রম� চৌধুরী� মত� শিক্ষি� সচেত� লেখক যদ� এই তথ্যকে ফলাও করেন তখ� নিঃসন্দেহে বঙ্গ� 'অসাম্প্রদায়িক' শব্দটি� ভু� ভাবে কত লোকে� নামে� আগ� আমরা ব্যবহা� কর� তা ভাবত� বসতে বাধ্� হই�
তবুও প্রম� চৌধুরী� "বীরবলে� হালখাত�" একটি ভালো বই; সাহিত্যে� স্বরূপ বুঝত�, শিক্ষা� দো� জানতে।
ত্রিশট� নানা স্বাদে� প্রবন্� নিয়� এই বই� তব� বেশিরভাগের বিষয়বস্তু বাঙালি� সাহিত্যচর্চা,মননশীলত� � শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে।আর প্রবন্ধগুল� প্রায় সব� "সবুজপত্র" - সাময়িকীতে বেরিয়েছিল�
বাঙালিকে হাড়�-অস্থিত� চিনেছিলে� প্রম� চৌধুরী� সে� চেনা� দরুন "হালখাত�" নামক পয়েলা প্রবন্ধে� নববর্ষের গুণাগু� বর্ণনপূর্ব� বাঙালি জাতে� অবস্থা নিয়� লিখেছে�,
" বৎসরের পর বৎসর যায়, আবার আসে।কিন্তু আমাদের নূতন লাভে� খাতায় কিছু নূতন কথ� থাকে না� আমরা এক হালখাত� থেকে আরেক হালখাতায� শুধু লোকসানের ঘরটা বাড়িয়ে চলেছি। এভাব� আর চললে কিছুদি� পর আমাদের জাতক� যে দেউল� হত� হব�, সে বিষয়ে সন্দেহ নেই।"
প্রবন্ধগুলোর প্রেক্ষাপট ইংরেজশাসিত ভারতবর্ষ� তা� সেইসময়ে বঙ্গশার্দুলদের অনেকেই শিক্ষা নিয়� শিল্�,সাহিত্� আর শাস্ত্রজগত� খো� ইংরেজে� ওপ� খোদকারী করতে কতটা পারঙ্গ� ছি� তা নিয়� পুরো বইতে বিস্তর লিখেছে� প্রম� চৌধুরী� নিজে� শক্তিমান কলমে আক্রমণ করেছেন তাদের। যা� যা হবার নয�, সে তা� হত� চাইছ� এম� ভঙ� সর্বত্� সে বিষয়ে ক্ষে� চেপে রাখত� পারে� নি� জাতি� বিজ্ঞত� নিয়� উপহা� করতে গিয়� লিখে�,
" বিজ্ঞত� জিনিসট� আমাদের বর্তমা� অবস্থা� একটি ফল মাত্র। � অবস্থাকে ইংরেজিতে বল�, Transition Period অর্থাৎ আমাদের জাতি� বয়ঃসন্ধ� উপস্থিত।"
বয়ঃসন্ধিত� থাকা জাতে� মননশীলত� কেমন হব� তা নিয়� সুতীক্ষ্� খোঁচার অন্ত ছি� না বইতে� যেমনটি খোঁচ� দিয়েছেন বিপিনচন্দ্� পালস� অন্যান্যদে� যারা চলিত ভাষারীতি� ঘোরত� বিরোধী ছিলেন।আর এই বিষয়ট� ইঙ্গিত দিচ্ছি�, প্রম� চৌধুরী� চলিত ভাষারীতি প্রবর্তনের পথটি মসৃণ তো ছিলই না, বর� সেকালে� অনেক রথী-মহারথীরা তাদে� বিদ্যা-বুদ্ধি� রথ নিয়� পথ আগলে রাখছিলেন জনাব চৌধুরীকে বাধা দিতে� সেইসময়ে� আরেকদল পন্ডিতের অস্তিত্ব পাওয়া যায়, যারা বাংলাক� সংস্কৃতে� দুহিতা বানাতে জং লড়ত� রাজি আছে।গদ্যকা� তাদে� সে� সা�-আহ্লাদ মাটি কর� দিয়� লিখেছে�,
" বিচা� না কর� একরা� সংস্কৃ� শব্দ জড়ো করলে� ভাষারও শ্রীবৃদ্ধি হব� না, সাহিত্যেরও গৌরব বাড়বে না, মনোভাব� পরিষ্কার ব্যক্ত হব� না� "
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরে� সমসাময়ি� প্রম� চৌধুরী� তিনি রবীন্দ্রনাথকে ভক্তির বস্ত� মন� করতে� বল� লেখা সাক্ষ্� দেয় না, বর� তিনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরে� সাহিত্যে� মূল্যায়� কর� তা� গ্রহ� কিংব� বর্জনে� পক্ষপাতী ছিলেন।সে� যাচাইকরণের মাধ্যমেই রবীন্দ্রনাথ ছি� প্রম� চৌধুরী� শ্রদ্ধার পাত্র। দিজেন্দ্রলাল রায়ের সাথে রবিঠাকুরের সম্পর্� বিশে� ভালো ছি� বল� মন� হয� না� যখ� থিয়েটার� ডি এল রায়ের নাটক নিয়� রায় মহাশয়কে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপে� সম্মুখী� হত� হয়েছে, তখ� ডি এল রায়ের পক্ষ� কল� ধরেছেন বীরব� প্রম� চৌধুরী� বাজারে� চে' পোকায় যে বইয়ের কাটত� ঢে� বেশি সে� আফসো� নিয়� লিখত� বস� এক� কলাম� লিখেছে� বাঙালি� বই কে� বিকোয় না, যাদে� বই লোকে কেনে তারা নাকি, উচ্চ� নয�, নিম্নও নন, মাঝারি লিখিয়� বল� দাবি করেছেন প্রম� চৌধুরী।যার� বই কেনে�, তাদে� উৎসা� দিয়� লিখেছে�,
" গ্রন্থক্রেতা যে নিঃস্বার্থ� পরোপকা� করেন তা নয়। চারিদিকে বই দ্বারা পরিবৃত্ত হয়ে থাকাতে একটা উপকা� আছে। চব্বিশঘণ্ট� চোখে� সম্মুখ� থেকে এই সত্যটি স্মর� করিয়ে দেয় যে, এই পৃথিবীতে চামড়ায় ঢাকা মন নামক একটি পদার্থ আছে।"
প্রথ� মহাযুদ্ধ চলছে� সে� সময়� বীরবলরূপী প্রম� চৌধুরী এই প্রশ্ন রেখেছে�, একজন যদ� অপরক� মারে তব� তা অপরা� হল�, অনেকজন মিলে অনেকজনকে মারল� তা অপরা� নয� কে�? পণপ্রথ�, বাল্যবিবাহ দুইই সমাজের ক্যান্সা� বিশেষ। সাহিত্যি� প্রম� চৌধুরী শুধু সাহিত্যাঙ্গন নিয়েই ভাবে� নি� পণপ্রথ�,বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে� কল� ধরেছেন� কংগ্রেসে� রাজনৈতিক কৌশলের, ভূমিকা� সমালোচনা করেছেন� সমাজের ধর্ম� যে নষ্ট কর� মনকে, মননক�, সৃষ্টিশীলতাক� তা বে� পরিষ্কারভাবে ব্যক্ত করেছেন� শিক্ষা নিয়� অনেককিছু লিখেছে� তিনি� তব� মাথায় গেঁথ� আছ� "তরজম� " নামক প্রবন্ধে� কথাট�,
" পাঁচটাকা বেতনের গুরু- নামক গোরু দ্বারা তাড়িত হওয়� অপেক্ষ� চাষা� ছেলে� পক্ষ� গোরু তাড়ান� শ্রেয়� '�'- অক্ষ� যেকোনো লোকে� পক্ষেই যে গোমাংস হওয়� উচিত সে কথ� সকলে� মানি।কিন্ত� '�' - অক্ষরে যে আমাদের রক্তমাংস হওয়� উচিত � ধারণ� সকলে� নেই।"
১৮� পৃষ্ঠা� দারু� গদ্য "বীরবলে� হালখাত�"� অনেকগুলো বিষয়ে পাঠককে ইঙ্গিত দেয় এই বই� বিশশতকের গোড়ার বাংলার শিক্ষি� মধ্যবিত্� সমাজের চরিত্র� আম� যদ� আর� পরিষ্কার কর� বল�, গত শতকে� সাহিত্যসচেতন সম্প্রদায়ের মনোভাব নিয়� একটি ধারণ� পেয়েছ� এই বইতে� পড়ত� গিয়� ভাবন� জগতে আচমক� প্রশ্ন জেগেছে তথাকথি� সাহিত্যপ্রেমীদে� মনোজগত সব সময়েই কী এম� ছি�? কিংব� এর� এত� সংস্কারবিরোধী� বা কে� ছি�?
তব� আপত্তি আছ� অন্যখানে� যখ� প্রম� চৌধুরী বীরবলে� হালখাত� লিখছেন, তখনও বঙ্গের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানু� বাঙালি মুসলমান। অথ� সারা বই তন্নতন্ন কর� খুঁজলে� বোঝা� উপায� নে� বঙ্গ� বাঙালি মুসলমা� বল� কোনো প্রাণী� অস্তিত্ব আছে। "হালখাত�" প্রবন্ধে বাঙালি� পরিচয় দিলে�, " বো� ঘো� দে মিত্� গু� " ইত্যাদ� উল্লেখ কর�! আবার লিখলেন,
" ধর্ম এব� নীতি� দোহা� দিয়েই মুসলমানেরা আলেকজান্ড্রিয়ার লাইব্রের� ভস্মসা� করেছিল� "
অথ� এট� একটি বিতর্কিত তথ্যমাত্র। প্রমাণিত কোনো সত্য নয়। অনেক ঐতিহাসিক এক� মি� বৈ কিছু ভাবত� রাজি নন� অথ� প্রম� চৌধুরী� মত� শিক্ষি� সচেত� লেখক যদ� এই তথ্যকে ফলাও করেন তখ� নিঃসন্দেহে বঙ্গ� 'অসাম্প্রদায়িক' শব্দটি� ভু� ভাবে কত লোকে� নামে� আগ� আমরা ব্যবহা� কর� তা ভাবত� বসতে বাধ্� হই�
তবুও প্রম� চৌধুরী� "বীরবলে� হালখাত�" একটি ভালো বই; সাহিত্যে� স্বরূপ বুঝত�, শিক্ষা� দো� জানতে।
January 30, 2022
সুক্ষ্� একটা সারকাজ� আছ� লেখা� মধ্য�, যেটা ভালো লাগছে। তব� সবগুলো প্রবন্ধে� বিষয়বস্তু আসলে ঠি� ভালো লাগেনি�
December 29, 2019
মসিজীবী, ছিবলেম�, পণ্ডিতপ্রব�, চ্যবনপ্রাশ, কুন্তলবৃষ্�, পরুষ, কুন্তলী� তাম্বুলী�, বৈশেষিকদর্শন, ইতোনষ্টস্তোভ্রষ্�, ঋষিবাক্যসক�, কন্থ�, বিশল্যকরণী, গন্ধমাদন, খেউড�, কেষ্টবিষ্ট�, রণচণ্ডী, কান্তি, গালাভর�, সারঙ্গী, মতদ্বৈ�, জোতা, প্রত্য, চিদাকা�, দোকর, বৈতানি�, বৈতালি�, ধষ্মিল্ল, প্রাড়বিবা�, মলিম্লুচ�, কৌম্ভবমণ�, ধ্বজবজ্রাঙ্কুশ, যাস্�, ফেৎকারিনী, ডামর, উড্ডী�, করঙ্�, ভৃগুপোক্�...
দশজন মানুষক� বল� যাবে একটা বাংল� বই পড়েছি, বলাবাহুল্য, বইটি বাংলায� রচিত� আনন্দে� বিষয� এই যে, ভাগ্যক্রমে লেখক বৈয়াকরণ নয� বর� ঘোরত� সাহিত্যস্রষ্টা� বইটি ৪০ শতাং� পড়ে এই শব্দগুলো সংগ্রহ করেছিলাম�
মাথা� ভিতর অপারেশ� থিয়েটার চালু হয়ে যায়� পরবর্তী অংশে অবশ্� এম� নতুন শব্দের ঝর্ণাধারার স্রো� ক্ষী� ���য়ে এসেছে।
পরবর্তী অংশে� কত� দুষ্পাচ্� শব্দ: খন্ত�, ক্ষুদ্রাদপিক্ষুদ্র, আহেল�, কথাসরিৎসাগ�, পরাঞ্জপে, বিদ্বন্মণ্ডলী, লগুড�, বরুণাস্ত্র ইত্যাদি।
কিছু বাগধারাও উল্লেখ্য: কাব্যে� ঝুমঝুম�, বিজ্ঞানে� চুষিকাঠি, দর্শনে� বেলু�, রাজনীতি� রাঙালাঠি, ইতিহাসের ন্যাকড়া� পুতু�, নীতি� টিনে� ভেঁপ�, ধর্মের জয়ঢাক� � কয়ট� কেবল একটা জায়গা থেকে খাবল� দিয়� তুলে দিলাম। পুরো বই কেঁচ� সব লিখে দিলে প্রম� চৌধুরী নিজে এস� আমার কা� মল� দিয়� যেতে পারেন।
একটু উঁচুতে না-চড়ল� আমরা দর্শ� এব� শ্রোতৃমণ্ডলী� নয়ন-মন আকর্ষণ করতে পারি নে� বেদিতে না বসলে আমাদের উপদে� কে� মানে না, রঙ্গমঞ্চ� না-চড়ল� আমাদের অভিনয় কে� দেখে না, আর কাষ্ঠমঞ্চে না-দাঁড়ালে আমাদের বক্তৃত� কে� শোনে না�
বেশি আলোয� আমাদের চো� ঝলসে যায়, আর আমরা ফুলে� ঘায়� মূর্ছা যাই।
লোকট� কী মাত্রা� শাণি� মস্তিষ্কের ছি� কিছুটা টে� পাওয়া যায় আমাদের ভোঁত� মস্তিষ্ক� বাংলায� বাংল� অঞ্চলে� ইতিহাস, আচার, সংস্কৃতি� বিচা� � কটাক্ষের দফ� রফ� কর� যুক্তি প্রবেশ করাত� গিয়ে। আর� দশজন প্রম� চৌধুরী থাকল� পর� বো� কর� এই বুদ্ধিমাত্রাটাকে গা সওয়� কর� নিতে পারতাম�
দশজন মানুষক� বল� যাবে একটা বাংল� বই পড়েছি, বলাবাহুল্য, বইটি বাংলায� রচিত� আনন্দে� বিষয� এই যে, ভাগ্যক্রমে লেখক বৈয়াকরণ নয� বর� ঘোরত� সাহিত্যস্রষ্টা� বইটি ৪০ শতাং� পড়ে এই শব্দগুলো সংগ্রহ করেছিলাম�
মাথা� ভিতর অপারেশ� থিয়েটার চালু হয়ে যায়� পরবর্তী অংশে অবশ্� এম� নতুন শব্দের ঝর্ণাধারার স্রো� ক্ষী� ���য়ে এসেছে।
পরবর্তী অংশে� কত� দুষ্পাচ্� শব্দ: খন্ত�, ক্ষুদ্রাদপিক্ষুদ্র, আহেল�, কথাসরিৎসাগ�, পরাঞ্জপে, বিদ্বন্মণ্ডলী, লগুড�, বরুণাস্ত্র ইত্যাদি।
কিছু বাগধারাও উল্লেখ্য: কাব্যে� ঝুমঝুম�, বিজ্ঞানে� চুষিকাঠি, দর্শনে� বেলু�, রাজনীতি� রাঙালাঠি, ইতিহাসের ন্যাকড়া� পুতু�, নীতি� টিনে� ভেঁপ�, ধর্মের জয়ঢাক� � কয়ট� কেবল একটা জায়গা থেকে খাবল� দিয়� তুলে দিলাম। পুরো বই কেঁচ� সব লিখে দিলে প্রম� চৌধুরী নিজে এস� আমার কা� মল� দিয়� যেতে পারেন।
একটু উঁচুতে না-চড়ল� আমরা দর্শ� এব� শ্রোতৃমণ্ডলী� নয়ন-মন আকর্ষণ করতে পারি নে� বেদিতে না বসলে আমাদের উপদে� কে� মানে না, রঙ্গমঞ্চ� না-চড়ল� আমাদের অভিনয় কে� দেখে না, আর কাষ্ঠমঞ্চে না-দাঁড়ালে আমাদের বক্তৃত� কে� শোনে না�
বেশি আলোয� আমাদের চো� ঝলসে যায়, আর আমরা ফুলে� ঘায়� মূর্ছা যাই।
লোকট� কী মাত্রা� শাণি� মস্তিষ্কের ছি� কিছুটা টে� পাওয়া যায় আমাদের ভোঁত� মস্তিষ্ক� বাংলায� বাংল� অঞ্চলে� ইতিহাস, আচার, সংস্কৃতি� বিচা� � কটাক্ষের দফ� রফ� কর� যুক্তি প্রবেশ করাত� গিয়ে। আর� দশজন প্রম� চৌধুরী থাকল� পর� বো� কর� এই বুদ্ধিমাত্রাটাকে গা সওয়� কর� নিতে পারতাম�
March 2, 2019
ভিতর� মালমশল� খু� একটা না থাকলেও ভাষা� কারুকা� চমৎকার� প্রবন্ধগুল� সব একশো বছরেরও বেশী আগ� লেখা� সংক্ষেপে বাঙালি� শুধু রবীন্দ্রনাথ ভালো আর বাকি সব খারাপ। বাঙালি� চেহারা খারা�, পোষা� খারা�, সু� খারা�, সাহিত্� খারা�, বসন্� না�, শিশুসাহিত্� না�, রাজনীতি খারা�, যুদ্� কর� না, অন্যদিকে ইউরোপীয়দে� সব ভালো�
September 15, 2024
‘বীরবলে� হালখাতা� প্রম� চৌধুরী� ৩০টি প্রবন্ধে� সংকলন। তৎকালী� সাহিত্�, রাজনীতি � সমাজনীতি নিয়� বে� যুক্তিপূর্� আলোচনা করেছেন লেখক� এই লেখাগুলো এম� একটা সময়ের যখ� ভারতবাসী জনগণের মধ্য� জাতীয়তাবাদে� উত্থান ঘটছে� প্রম� চৌধুরী সে� সময় ‘সবু� পত্র� পত্রিক� সম্পাদনা করতেন। অনেকেই অবগত আছেন যে, বাংল� সাহিত্যে চলিত ভাষা� প্রচলন� এই পত্রিক� অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিল� তব� তৎকালী� সাহিত্যি� মহলে � নিয়� কম জলঘোলা হয়নি। বিতর্ক যা� হো�, প্রম� চৌধুরী প্রবর্তি� চলিতরীতি শে� পর্যন্� টিকে গেছে�
এই বইয়ের প্রবন্ধে� শিরোনামে� দিকে খেয়াল করলে� তৎকালে� সাহিত্� সম্পর্কে কিছুটা ধারণ� পাওয়া যায়� যেমন: ‘মলা�-সমালোচনা�, ‘সাহিত্য� চাবুক�, ‘তরজমা�, ‘বইয়ে� ব্যবসা�, ‘বঙ্গসাহিত্যের নবযুগ�, ‘সাহিত্য� খেলা� � ‘শিশ�-সাহিত্য’।
কতিপয় প্রবন্� পড়ল� বোঝা যায় প্রচলি� শিক্ষা� প্রত� লেখক খু� একটা শ্রদ্ধাশী� ছিলে� না� যেমন: ‘শিক্ষার নব আদর্শ� প্রবন্ধে তিনি বলেছেন, ‘আমাদে� শিক্ষা� ভিতর আনন্� নে� বল� আনন্দে� ভিতর যে শিক্ষা থাকত� পারে, তা আমাদের বুদ্ধি� অগম্য’। গাধা পিটিয়� ঘোড়� বানানো� শিক্ষা পদ্ধতিকে চিরকাল অপছন্দ কর� এসেছেন মননশী� এই লেখক�
‘সবু� পত্র� পত্রিকায� প্রকাশিত কতিপয় সমালোচনা� জবাব� এই গ্রন্থ� প্রবন্ধাকারে উল্লিখিত হয়েছে� এছাড়া ‘কনগ্রেসের আইডিয়াল� প্রবন্ধে লেখকের রাজনৈতিক জ্ঞানে� পরিচয় পাওয়া যায়� ‘আমর� � তোমরা� প্রবন্ধে বে� সরলভাব� লেখক বাঙালি � পশ্চিমাদের জীবনযাত্রা� পার্থক্য দেখিয়েছেন� বস্তুত, এই বইয়ের বিবি� প্রবন্ধগুলোর মাধ্যম� লেখক যে প্রচলি� সমাজব্যবস্থা� কোথা� খু� সূক্ষভাব�, কোথা� বা খু� কড়া ভাষায় সমালোচনা করেছেন তা পাঠকমাত্রই বুঝত� পারবেন�
বই: বীরবলে� হালখাত�
রচয়িত�: প্রম� চৌধুরী
প্রকাশ�: বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্�
প্রচ্ছ�: ধ্রু� এষ
পৃষ্ঠাসংখ্যা: ১৭� পৃষ্ঠা
মুদ্রি� মূল্�: ২২� টাকা�
এই বইয়ের প্রবন্ধে� শিরোনামে� দিকে খেয়াল করলে� তৎকালে� সাহিত্� সম্পর্কে কিছুটা ধারণ� পাওয়া যায়� যেমন: ‘মলা�-সমালোচনা�, ‘সাহিত্য� চাবুক�, ‘তরজমা�, ‘বইয়ে� ব্যবসা�, ‘বঙ্গসাহিত্যের নবযুগ�, ‘সাহিত্য� খেলা� � ‘শিশ�-সাহিত্য’।
কতিপয় প্রবন্� পড়ল� বোঝা যায় প্রচলি� শিক্ষা� প্রত� লেখক খু� একটা শ্রদ্ধাশী� ছিলে� না� যেমন: ‘শিক্ষার নব আদর্শ� প্রবন্ধে তিনি বলেছেন, ‘আমাদে� শিক্ষা� ভিতর আনন্� নে� বল� আনন্দে� ভিতর যে শিক্ষা থাকত� পারে, তা আমাদের বুদ্ধি� অগম্য’। গাধা পিটিয়� ঘোড়� বানানো� শিক্ষা পদ্ধতিকে চিরকাল অপছন্দ কর� এসেছেন মননশী� এই লেখক�
‘সবু� পত্র� পত্রিকায� প্রকাশিত কতিপয় সমালোচনা� জবাব� এই গ্রন্থ� প্রবন্ধাকারে উল্লিখিত হয়েছে� এছাড়া ‘কনগ্রেসের আইডিয়াল� প্রবন্ধে লেখকের রাজনৈতিক জ্ঞানে� পরিচয় পাওয়া যায়� ‘আমর� � তোমরা� প্রবন্ধে বে� সরলভাব� লেখক বাঙালি � পশ্চিমাদের জীবনযাত্রা� পার্থক্য দেখিয়েছেন� বস্তুত, এই বইয়ের বিবি� প্রবন্ধগুলোর মাধ্যম� লেখক যে প্রচলি� সমাজব্যবস্থা� কোথা� খু� সূক্ষভাব�, কোথা� বা খু� কড়া ভাষায় সমালোচনা করেছেন তা পাঠকমাত্রই বুঝত� পারবেন�
বই: বীরবলে� হালখাত�
রচয়িত�: প্রম� চৌধুরী
প্রকাশ�: বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্�
প্রচ্ছ�: ধ্রু� এষ
পৃষ্ঠাসংখ্যা: ১৭� পৃষ্ঠা
মুদ্রি� মূল্�: ২২� টাকা�
Displaying 1 - 5 of 5 reviews
Can't find what you're looking for?
Get help and learn more about the design.