What do you think?
Rate this book
ফ্ল্যাপে লেখা কিছু কথ�
সিলেটে� মীরাবাজারে� পুরানো শ্যাওল� ধর� দালানে� একটা ঘর� মধ্যরাত্রি� পাঁচ-ছ� বছ� বয়েসী একটি শিশু বাবা-মা’র পাশে ঘুমুচ্ছে� বাইর� উথাল পাথা� জোছনা। সে� জোছন� বাড়ির ভেন্টিলেটর দিয়� ঘর� ঢুকেছে, পড়েছে শিশুটি� মশারির ছাদে� মন� হচ্ছ� আলোর ফু� ফুটে আছে। হঠাৎ শিশুটি� ঘু� ভেঙে গেল। সে বিস্ময� এব� ভয� নিয়� তাকিয়� রই� জোছনার ফুরে� দিকে� এক সময় বাবাকে ডেকে তুলে কাঁদ� কাঁদ� গলায� বল�, “এটা কি?� শিশু� বাবা ফুলে� রহস্� ব্যাখ্যা করলে�-“ভেন্টিলেটারের ফুলে� নকশাকাটা� জোচন� ভেন্টিলেটা� দিয়� ঢুকেছে বলেই ফু� হয়ে মশারির ছাদে পড়েছে� ভয়ে� কিচ্ছু নেই।� শিশু� ভয� তারপরে� যায় না� তখ� বাবা বললে�, “হাত দিয়� ফুলট� ধর, ভয� কেটে যাবে।� শিশুটি সে� ফু� হা� দিয়� ধরতে গেল। যতবারই ধরতে যায় ততবারই ফু� হা� গল� বে� হয়ে যায়� কব�-জোছনার ফু� ধরার গল্প� মহান বোধক� স্পর্শ করার আকাংক্ষা� গল্প� জীবনকে দেখা এব� না দেখা� গল্প
সিলেটে� মীরাবাজারে� পুরানো শ্যাওল� ধর� দালানে� একটা ঘর� মধ্যরাত্রি� পাঁচ-ছ� বছ� বয়েসী একটি শিশু বাবা-মা’র পাশে ঘুমুচ্ছে� বাইর� উথাল পাথা� জোছনা। সে� জোছন� বাড়ির ভেন্টিলেটর দিয়� ঘর� ঢুকেছে, পড়েছে শিশুটি� মশারির ছাদে� মন� হচ্ছ� আলোর ফু� ফুটে আছে। হঠাৎ শিশুটি� ঘু� ভেঙে গেল। সে বিস্ময� এব� ভয� নিয়� তাকিয়� রই� জোছনার ফুরে� দিকে� এক সময় বাবাকে ডেকে তুলে কাঁদ� কাঁদ� গলায� বল�, “এটা কি?� শিশু� বাবা ফুলে� রহস্� ব্যাখ্যা করলে�-“ভেন্টিলেটারের ফুলে� নকশাকাটা� জোচন� ভেন্টিলেটা� দিয়� ঢুকেছে বলেই ফু� হয়ে মশারির ছাদে পড়েছে� ভয়ে� কিচ্ছু নেই।� শিশু� ভয� তারপরে� যায় না� তখ� বাবা বললে�, “হাত দিয়� ফুলট� ধর, ভয� কেটে যাবে।� শিশুটি সে� ফু� হা� দিয়� ধরতে গেল। যতবারই ধরতে যায় ততবারই ফু� হা� গল� বে� হয়ে যায়� কব�-জোছনার ফু� ধরার গল্প� মহান বোধক� স্পর্শ করার আকাংক্ষা� গল্প� জীবনকে দেখা এব� না দেখা� গল্প
277 pages, Unknown Binding
Published June 1, 1996
58 people are currently reading
1,006 people want to read
About the author
Humayun Ahmed
447books2,760followersHumayun Ahmed (Bengali: হুমায়ূন আহমে�; 13 November 1948 � 19 July 2012) was a Bangladeshi author, dramatist, screenwriter, playwright and filmmaker. He was the most famous and popular author, dramatist and filmmaker ever to grace the cultural world of Bangladesh since its independence in 1971. Dawn referred to him as the cultural legend of Bangladesh. Humayun started his journey to reach fame with the publication of his novel Nondito Noroke (In Blissful Hell) in 1972, which remains one of his most famous works. He wrote over 250 fiction and non-fiction books, all of which were bestsellers in Bangladesh, most of them were number one bestsellers of their respective years by a wide margin. In recognition to the works of Humayun, Times of India wrote, "Humayun was a custodian of the Bangladeshi literary culture whose contribution single-handedly shifted the capital of Bengali literature from Kolkata to Dhaka without any war or revolution." Ahmed's writing style was characterized as "Magic Realism." Sunil Gangopadhyay described him as the most popular writer in the Bengali language for a century and according to him, Ahmed was even more popular than Sarat Chandra Chattopadhyay. Ahmed's books have been the top sellers at the Ekushey Book Fair during every years of the 1990s and 2000s.
Early life:
Humayun Ahmed was born in Mohongonj, Netrokona, but his village home is Kutubpur, Mymensingh, Bangladesh (then East Pakistan). His father, Faizur Rahman Ahmed, a police officer and writer, was killed by Pakistani military during the liberation war of Bangladesh in 1971, and his mother is Ayesha Foyez. Humayun's younger brother, Muhammed Zafar Iqbal, a university professor, is also a very popular author of mostly science fiction genre and Children's Literature. Another brother, Ahsan Habib, the editor of Unmad, a cartoon magazine, and one of the most famous Cartoonist in the country.
Education and Early Career:
Ahmed went to schools in Sylhet, Comilla, Chittagong, Dinajpur and Bogra as his father lived in different places upon official assignment. Ahmed passed SSC exam from Bogra Zilla School in 1965. He stood second in the merit list in Rajshahi Education Board. He passed HSC exam from Dhaka College in 1967. He studied Chemistry in Dhaka University and earned BSc (Honors) and MSc with First Class distinction.
Upon graduation Ahmed joined Bangladesh Agricultural University as a lecturer. After six months he joined Dhaka University as a faculty of the Department of Chemistry. Later he attended North Dakota State University for his PhD studies. He grew his interest in Polymer Chemistry and earned his PhD in that subject. He returned to Bangladesh and resumed his teaching career in Dhaka University. In mid 1990s he left the faculty job to devote all his time to writing, playwright and film production.
Marriages and Personal Life:
In 1973, Humayun Ahmed married Gultekin. They had three daughters � Nova, Sheela, Bipasha and one son � Nuhash. In 2003 Humayun divorced Gultekin and married Meher Afroj Shaon in 2005. From the second marriage he had two sons � Nishad and Ninit.
Death:
In 2011 Ahmed had been diagnosed with colorectal cancer. He died on 19 July 2012 at 11.20 PM BST at Bellevue Hospital in New York City. He was buried in Nuhash Palli, his farm house.
Early life:
Humayun Ahmed was born in Mohongonj, Netrokona, but his village home is Kutubpur, Mymensingh, Bangladesh (then East Pakistan). His father, Faizur Rahman Ahmed, a police officer and writer, was killed by Pakistani military during the liberation war of Bangladesh in 1971, and his mother is Ayesha Foyez. Humayun's younger brother, Muhammed Zafar Iqbal, a university professor, is also a very popular author of mostly science fiction genre and Children's Literature. Another brother, Ahsan Habib, the editor of Unmad, a cartoon magazine, and one of the most famous Cartoonist in the country.
Education and Early Career:
Ahmed went to schools in Sylhet, Comilla, Chittagong, Dinajpur and Bogra as his father lived in different places upon official assignment. Ahmed passed SSC exam from Bogra Zilla School in 1965. He stood second in the merit list in Rajshahi Education Board. He passed HSC exam from Dhaka College in 1967. He studied Chemistry in Dhaka University and earned BSc (Honors) and MSc with First Class distinction.
Upon graduation Ahmed joined Bangladesh Agricultural University as a lecturer. After six months he joined Dhaka University as a faculty of the Department of Chemistry. Later he attended North Dakota State University for his PhD studies. He grew his interest in Polymer Chemistry and earned his PhD in that subject. He returned to Bangladesh and resumed his teaching career in Dhaka University. In mid 1990s he left the faculty job to devote all his time to writing, playwright and film production.
Marriages and Personal Life:
In 1973, Humayun Ahmed married Gultekin. They had three daughters � Nova, Sheela, Bipasha and one son � Nuhash. In 2003 Humayun divorced Gultekin and married Meher Afroj Shaon in 2005. From the second marriage he had two sons � Nishad and Ninit.
Death:
In 2011 Ahmed had been diagnosed with colorectal cancer. He died on 19 July 2012 at 11.20 PM BST at Bellevue Hospital in New York City. He was buried in Nuhash Palli, his farm house.
Ratings & Reviews
Friends & Following
Create a free account to discover what your friends think of this book!
Community Reviews
Displaying 1 - 30 of 111 reviews
December 16, 2018
হুমায়ূন আহমেদে� 'কব�' আমার জন্য কেবল একটি বই না, অনেক অনুভূতির আধার বল� যায়� আমার ভালোলাগা� মেয়েট� রীতিমত নীতু � মত� তা� হয়ত�! বইটিতে ব্যবহা� কর� প্রতিট� কবিত� হুমায়ূন আহমেদে� নিজে� লেখা, প্রতিটিই অসাধারণ। কবিত� যাদে� বুকে সামান্� হলেও কাঁপুন� তোলে তাদে� জন্য অবশ্যপাঠ্য!
আতাহার, সাজ্জা�, মজিদ, জায়েদ�, নীতু, হোসে� সাহে� মোসাদ্দে�, কণ�, গণ�, মিলি সহ আর� অনেকগুলো মানুষে� জীবনের খু� সূক্ষ্� কিছু পাওয়া না পাওয়া� উপাখ্যান এই বইটি� আপাতদৃষ্টিতে যাদে� খু� পুর্� বল� মন� হয� তাদে� জীবনেও অনেক অপূর্ণতা থেকে যায়, যাদে� সফ� বল� মন� হয� জীবনভর তারা� হয়ত কো� না কো� ব্যর্থতা� গ্লানি বয়ে বেড়ায়। এই অনুভূতিগুলোর সংগায়� বে� একেকজনের কাছে একেকরকম।আমার পক্ষ� এই আবেগের নামকরণ কর� অসম্ভব� তব� গুণবাবুর কবিতার মত কর� বল� যায়, ''যে আবেগের না� আজ� স্থি� কর� উঠতে পারেনি মানু�, আর সুনির্দিষ্� কো� না� না থাকা� জন্য� যে আবেগের রহস্� কখনো ঘুচবার নয�; অর্থাৎ কো� অনির্দিষ্টকে ধরবা� ক্ষেত্রে কো� সুনির্দিষ্� শব্দ যেখানে সবচেয়� বেশিবা� ব্যর্থ হয�...'' এমনি কো� অদেখ� আবেগের বহিঃপ্রকাশ কবি।
আতাহার, সাজ্জা�, মজিদ, জায়েদ�, নীতু, হোসে� সাহে� মোসাদ্দে�, কণ�, গণ�, মিলি সহ আর� অনেকগুলো মানুষে� জীবনের খু� সূক্ষ্� কিছু পাওয়া না পাওয়া� উপাখ্যান এই বইটি� আপাতদৃষ্টিতে যাদে� খু� পুর্� বল� মন� হয� তাদে� জীবনেও অনেক অপূর্ণতা থেকে যায়, যাদে� সফ� বল� মন� হয� জীবনভর তারা� হয়ত কো� না কো� ব্যর্থতা� গ্লানি বয়ে বেড়ায়। এই অনুভূতিগুলোর সংগায়� বে� একেকজনের কাছে একেকরকম।আমার পক্ষ� এই আবেগের নামকরণ কর� অসম্ভব� তব� গুণবাবুর কবিতার মত কর� বল� যায়, ''যে আবেগের না� আজ� স্থি� কর� উঠতে পারেনি মানু�, আর সুনির্দিষ্� কো� না� না থাকা� জন্য� যে আবেগের রহস্� কখনো ঘুচবার নয�; অর্থাৎ কো� অনির্দিষ্টকে ধরবা� ক্ষেত্রে কো� সুনির্দিষ্� শব্দ যেখানে সবচেয়� বেশিবা� ব্যর্থ হয�...'' এমনি কো� অদেখ� আবেগের বহিঃপ্রকাশ কবি।
July 2, 2023
আতাহার, সাজ্জা� আর ওদের পরিবার এব� বন্ধুবান্ধবদের নিয়� "কব�"� কাহিনী� বইয়ের না� কব� কারণ ওর� দু'জন কবিত� লিখে বেড়ায়। আতাহার নিম্� মধ্যবিত্� আর সাজ্জা� অত� ধনী কাজে� আতাহার মধ্য লেভেলে� ভবঘুরে আর সাজ্জা� অত� উচ্চ লেভেলের। আতাহারের প্রধান কাজে� একটি হচ্ছ� সাজ্জাদে� বাসায় নাস্তা কর� আর সাজ্জাদে� ছো� বো� নীতু� অপমানজনক কথ� শোনা� তব� সাজ্জাদে� বাবা হোসে� সাহে� মন� মন� আতাহারকে ভীষণ পছন্� করেন আর ওর সাথে মেয়ের বিয়ের কথাও ভাবেন। আতাহারের কোনো কাজকর্� নে�, সে একটা কা� ভালো পারে সেটা হচ্ছ� বাবা রশী� সাহেবে� ভয়ে তটস্� থাকা আর সাজ্জাদে� লে� ধর� ঘোরা� আতাহারের এক ছো� ভা� আছ�, না� ফরহা�; মিলি � মণিক� নামে� দু� বোনও আছ�, মণিক� আপ� স্বামী� সাথে বিদেশে থাকে� এব� প্রায়� লজ্জায� মর� যেতে যেতে কিছু চিঠি লিখে পাঠান। কাহিনী� শুরু থেকে ওদের মা হাসপাতাল� ভর্ত� ছিলে� (উনাক� আমার ভালো লেগেছে)� আর আতাহারদে� বন্ধ� মজিদকে আমার সুস্�-স্বাভাবি� আর বাস্তবিক মন� হয়েছে�
সে� পরিচিত হুমায়ূন� তব� � বইয়ের পৃষ্ঠা সংখ্যা বেশি হওয়ায� ভবঘুরে আর তাদে� প্রেমে হাবুডুবু খাওয়া অত� রূপবতী নায়িকাদের সংখ্যা� বেশি, একজন একটু কম সুন্দরী নায়িকাও আছেন�
হুমায়ূনের এইসব একঘেয়� পাঁচালী যে খারা� লাগে তা না� খারা� লাগল� অবশ্যই পড়তাম না! কাজে� ইমোশনা� থেকে শুরু কর� সব ধরনে� বিনোদন� পেয়েছ�, তিনট� তারা� যদ� প্রথ� দিককার পড়া কোনো হুমায়ূনীয় বই হত� তাহল� না�-চো� ডলতে ডলতে �/� তারা দিয়� দিতা� অনায়াসে!
� জুলা�, ২০২৩
সে� পরিচিত হুমায়ূন� তব� � বইয়ের পৃষ্ঠা সংখ্যা বেশি হওয়ায� ভবঘুরে আর তাদে� প্রেমে হাবুডুবু খাওয়া অত� রূপবতী নায়িকাদের সংখ্যা� বেশি, একজন একটু কম সুন্দরী নায়িকাও আছেন�
হুমায়ূনের এইসব একঘেয়� পাঁচালী যে খারা� লাগে তা না� খারা� লাগল� অবশ্যই পড়তাম না! কাজে� ইমোশনা� থেকে শুরু কর� সব ধরনে� বিনোদন� পেয়েছ�, তিনট� তারা� যদ� প্রথ� দিককার পড়া কোনো হুমায়ূনীয় বই হত� তাহল� না�-চো� ডলতে ডলতে �/� তারা দিয়� দিতা� অনায়াসে!
� জুলা�, ২০২৩
January 16, 2025
আমার ধারণ� কব� এম� একটা সময়� লেখা, যখ� হুমায়ূন আহমে� আত্মবিশ্বাসে টইটুম্বুর। যখ� তিনি কেবল বুঝত� পারছেন যে, লেখা নিয়� যত ধরণে এক্সপেরিমেন্� করতে চা�, করতে পারবেন� তিনি যা লিখবেন, একদল পাঠক সেটা� গিলবে। আমিও সে� দলেই� কবিত� আমরা হুমায়ূন আহমেদে� যত রূ� দেখত� পা�, তা� খু� কম বইয়েই তেমনটা দেখা যায়�
November 11, 2023
আমাদের অনুভূত� গুলো বড্ড অদ্ভুত� মানু� হিসাবে আমাদের অন্যতম ক্ষমতা অন্যদে� এই অনুভূত� গুলো অনুভ� করা। উপন্যাসে গভী� ভাবে মনসত্বাত্তিক দি� থেকে ভাবল� দেখা যায় প্রতিট� চরিত্র� যে� এক অন্যের অনুভূত� বোঝা� জন্য� তৈরী হয়েছে� যে� ভালোবাসা� অদ্ভুত এক ম্যাট্রিক্স৷
সম্পূর্ন উপন্যা� জুড়� বিষন্নতা� এক আবেশ যেমন উপন্যাসে� চরিত্রগুলো কে ঘিরে রেখেছে, ঠি� তেমন� পাঠক কেও।
হুমায়ুনিও স্বাদে লেখা উপন্যা� বরাবরই সু পাঠ্য৷ তব� বেশিরভাগ সময় আফসো� থাকে একটু বড� কলোবরে কে� হয়ন�! কব� সে� আফসো� অনেকটা� পূরন করেছে৷
সম্পূর্ন উপন্যা� জুড়� বিষন্নতা� এক আবেশ যেমন উপন্যাসে� চরিত্রগুলো কে ঘিরে রেখেছে, ঠি� তেমন� পাঠক কেও।
হুমায়ুনিও স্বাদে লেখা উপন্যা� বরাবরই সু পাঠ্য৷ তব� বেশিরভাগ সময় আফসো� থাকে একটু বড� কলোবরে কে� হয়ন�! কব� সে� আফসো� অনেকটা� পূরন করেছে৷
February 1, 2023
মন� হল� হিমু সিরিজে� কোনো উপন্যা� পড়লাম� ব্যতিক্র� বলতে হিমু সিরিজে� বইগুলোতে একটা কর� হিমু চরিত্র থাকে� আর এই বইটাতে এক� সাথে দুইট� হিমু বিদ্যমান�
June 17, 2017
জীবন� কতোবার যে আম� "কব�" উপন্যাসে� "আতাহার" হত� চেয়েছ�!
একদিকে আমার মধ্যবিত্� জীবনের টানাপোড়েন আর অন্যদিকে কবিতাময় এক বাউণ্ডুল� জীবন � একদিকে উচ্চবিত্� পরিবারের আদরে� দুলালী অভিমানী নীতু� ভালোবাসা আর অন্যদিকে আমার মধ্যবিত্� জীবনের কঠিন বাস্তবতা, বারংবা� বুঝে� না বোঝা� ভা� কর� নীতু� ভালোবাসাকে এড়িয়� যাওয়া � � যে� এক কঠিন লুকোচুরি খেলা!
আবার মাঝে মাঝে মন� হয�- আচ্ছ�, আম� নিজেকে আতাহার হিসাবে কল্পনা করছি কে� ? আম� তো নিজেকে মজিদ হিসাবে� কল্পনা করতে পারতাম!
আম� কি নৈঃশব্দবতী� প্রেমে পড়িনি? বারবার� তো আম� নৈঃশব্দবতী� প্রেমে পড়ে হাবুডুবু খেয়েছ� � নৈঃশব্দবতী� পায়ের কাছে যখ� সকালের রোদ্গুলো হুটোপুটি খেতো তখ� কি আম� প্রচন্� ঈর্ষ� অনুভ� কর� না� ??
এমনও তো হত� পারে, কোনো একদি� মজিদের মত� আমিও এই কাব্যময় বাউণ্ডুল� জীবন ছেড়� ছুড়� দূরে� কোনো এক অজোপাড়া গাঁয়ে� গার্লস স্কুলে মাস্টারি করছি � যেখানে আমার জীবন্ত কবিত� নৈঃশব্দবতী আছ�, সেখানে আমার কবিতার আর কী প্রয়োজন!!
না�, উপন্যাসে� আরেক কেন্দ্রীয় চরিত্র সাজ্জা� হিসাবে আম� নিজেকে কখনো� কল্পনা করতে পারিনি, হয়ত� মধ্যবিত্� জীবনের কঠিন শৃঙ্খলের মধ্য� বেড়� উঠেছ� বলেই উচ্চবিত্� পরিবারের ছেলে সাজ্জাদে� মত� উড়নচণ্ডী, ভবুঘুর� হিসাবে নিজেকে ভাবত� পারিনি � ভাবত� পারিনি মাতা� হয়ে রাতে� শিল্পী কণার বাসায় রা� কাঁটানোর কথাও �
� উপন্যাসে� পার্শ্বচরিত্� পত্রিকার সম্পাদ� গণ� ভা�, আতাহারের ছো� বো� মিলি, ছো� ভা� ফরহা�,বড� আপ� মণিক�, বাবা রশী� আলী সাহে�, মা সালম� বানু, সাজ্জাদে� বাবা হোসে� আলী সাহে�, সাজ্জাদে� বন্ধ� আর্টিস্ট মোসাদ্দে� সাহে�, আতাহারের বন্ধ� আব্দুল্লাহ সাহে�, হাসপাতাল� আতাহারের মাকে দেখাশোনা কর� সে� মহিল� ডাক্তা� কিংব� রাতে� শিল্পী কণ� কাউকেই আসলে আমার কাছে পার্শ্বচরিত্� বল� মন� হয়ন� � প্রতিট� চরিত্র� উপন্যাসে� সাথে এমনভাব� মিশে গেছে যে প্রতিট� চরিত্র� আপনাদেরক� কখনো হাসাবে, কখনো কাঁদাব�, আবার কখনো ভাবাবে �
মূল্যায়�:
� পর্যন্� হুমায়ূন আহমে� স্যারে� যতোগুল� লেখা পড়েছি সেগুলো� মধ্য� তাঁর লেখা "কব�" উপন্যাসট� কে� যেনো একটু বেশি� ভালো লাগে � যতোবার� পড়ি একবারে� জন্যেও মন� হয� না স্বাদট� আগের চেয়� ফিকে হয়ে গেছে � বর� ভালো লাগাটা আগের চেয়� আর� বেড়� যায় �
এটাক� বইয়ের রিভি� বল� যায় কি না আম� ঠি� জানি না! তব� এট� বলতে� পারি ���ে "হুমায়ূন আহমে�" স্যারে� অনেকগুলো বইয়ের মধ্য থেকে একটা মাত্� বই বেছে নিতে বললে আম� নিঃসঙ্কোচে "কব�" বইটাকে বেছে নেবো�
একদিকে আমার মধ্যবিত্� জীবনের টানাপোড়েন আর অন্যদিকে কবিতাময় এক বাউণ্ডুল� জীবন � একদিকে উচ্চবিত্� পরিবারের আদরে� দুলালী অভিমানী নীতু� ভালোবাসা আর অন্যদিকে আমার মধ্যবিত্� জীবনের কঠিন বাস্তবতা, বারংবা� বুঝে� না বোঝা� ভা� কর� নীতু� ভালোবাসাকে এড়িয়� যাওয়া � � যে� এক কঠিন লুকোচুরি খেলা!
আবার মাঝে মাঝে মন� হয�- আচ্ছ�, আম� নিজেকে আতাহার হিসাবে কল্পনা করছি কে� ? আম� তো নিজেকে মজিদ হিসাবে� কল্পনা করতে পারতাম!
আম� কি নৈঃশব্দবতী� প্রেমে পড়িনি? বারবার� তো আম� নৈঃশব্দবতী� প্রেমে পড়ে হাবুডুবু খেয়েছ� � নৈঃশব্দবতী� পায়ের কাছে যখ� সকালের রোদ্গুলো হুটোপুটি খেতো তখ� কি আম� প্রচন্� ঈর্ষ� অনুভ� কর� না� ??
এমনও তো হত� পারে, কোনো একদি� মজিদের মত� আমিও এই কাব্যময় বাউণ্ডুল� জীবন ছেড়� ছুড়� দূরে� কোনো এক অজোপাড়া গাঁয়ে� গার্লস স্কুলে মাস্টারি করছি � যেখানে আমার জীবন্ত কবিত� নৈঃশব্দবতী আছ�, সেখানে আমার কবিতার আর কী প্রয়োজন!!
না�, উপন্যাসে� আরেক কেন্দ্রীয় চরিত্র সাজ্জা� হিসাবে আম� নিজেকে কখনো� কল্পনা করতে পারিনি, হয়ত� মধ্যবিত্� জীবনের কঠিন শৃঙ্খলের মধ্য� বেড়� উঠেছ� বলেই উচ্চবিত্� পরিবারের ছেলে সাজ্জাদে� মত� উড়নচণ্ডী, ভবুঘুর� হিসাবে নিজেকে ভাবত� পারিনি � ভাবত� পারিনি মাতা� হয়ে রাতে� শিল্পী কণার বাসায় রা� কাঁটানোর কথাও �
� উপন্যাসে� পার্শ্বচরিত্� পত্রিকার সম্পাদ� গণ� ভা�, আতাহারের ছো� বো� মিলি, ছো� ভা� ফরহা�,বড� আপ� মণিক�, বাবা রশী� আলী সাহে�, মা সালম� বানু, সাজ্জাদে� বাবা হোসে� আলী সাহে�, সাজ্জাদে� বন্ধ� আর্টিস্ট মোসাদ্দে� সাহে�, আতাহারের বন্ধ� আব্দুল্লাহ সাহে�, হাসপাতাল� আতাহারের মাকে দেখাশোনা কর� সে� মহিল� ডাক্তা� কিংব� রাতে� শিল্পী কণ� কাউকেই আসলে আমার কাছে পার্শ্বচরিত্� বল� মন� হয়ন� � প্রতিট� চরিত্র� উপন্যাসে� সাথে এমনভাব� মিশে গেছে যে প্রতিট� চরিত্র� আপনাদেরক� কখনো হাসাবে, কখনো কাঁদাব�, আবার কখনো ভাবাবে �
মূল্যায়�:
� পর্যন্� হুমায়ূন আহমে� স্যারে� যতোগুল� লেখা পড়েছি সেগুলো� মধ্য� তাঁর লেখা "কব�" উপন্যাসট� কে� যেনো একটু বেশি� ভালো লাগে � যতোবার� পড়ি একবারে� জন্যেও মন� হয� না স্বাদট� আগের চেয়� ফিকে হয়ে গেছে � বর� ভালো লাগাটা আগের চেয়� আর� বেড়� যায় �
এটাক� বইয়ের রিভি� বল� যায় কি না আম� ঠি� জানি না! তব� এট� বলতে� পারি ���ে "হুমায়ূন আহমে�" স্যারে� অনেকগুলো বইয়ের মধ্য থেকে একটা মাত্� বই বেছে নিতে বললে আম� নিঃসঙ্কোচে "কব�" বইটাকে বেছে নেবো�
March 7, 2022
হুমায়ুন আহমে� এর বেশি� ভা� বই এর আম� এক� রিভি� দিবো� একঘেয়�..� এক উদাসী� কবি। তা� আশায� বস� থাকা wannabe প্রেমিকা� অপ্রাসঙ্গি� দু� একটা ইমোশনা� স্টোরি� আর কি! এই!
তব� কে� পড়ি? কিছু না কিছু অদ্ভুত সুন্দর খুঁজ� পাওয়া� যাই। যেমন এই বইতে জোসন� কবিতার শুরু আর কবিতাট�
" সাথীদে� ঠিকানা লেখা কার্ডট� আতাহারের মানিব্যাগে� সাইড পকেট� এখনো আছে। তা� বাসায় গিয়� উপস্থি� হল� কেমন হয�? সাথী� স্বামীকে সে বলবে, ভা�, আপনা� স্ত্রীকে কি ধা� দেবে�?তাকে নিয়� জোসন� দেখব�
.
.
.
গৃহত্যাগ� হবার মত জোসন� কি উঠেছ�?
.
.
.
একজন সৃষ্টিশী� মানুষে� সৃষ্টি� প্রথ� শর্ত হচ্ছ� পূর্� মুক্তি "
তব� কে� পড়ি? কিছু না কিছু অদ্ভুত সুন্দর খুঁজ� পাওয়া� যাই। যেমন এই বইতে জোসন� কবিতার শুরু আর কবিতাট�
" সাথীদে� ঠিকানা লেখা কার্ডট� আতাহারের মানিব্যাগে� সাইড পকেট� এখনো আছে। তা� বাসায় গিয়� উপস্থি� হল� কেমন হয�? সাথী� স্বামীকে সে বলবে, ভা�, আপনা� স্ত্রীকে কি ধা� দেবে�?তাকে নিয়� জোসন� দেখব�
.
.
.
গৃহত্যাগ� হবার মত জোসন� কি উঠেছ�?
.
.
.
একজন সৃষ্টিশী� মানুষে� সৃষ্টি� প্রথ� শর্ত হচ্ছ� পূর্� মুক্তি "
October 14, 2023
সবকিছুতে পূর্ণত� পাওয়া যায় না� কিছু জিনি� অপূর্ণ থাকে মানুষে� জীবনে।
August 22, 2016
হুমায়ুনের সেরাগুলো� একটি�
প্রথ� অর্ধেক পড়ল� হাসত� হাসত� পেটে খি� ধর� যাবে,বাকী অর্ধেক পড়ল� কিছুক্ষণ পর� পর� চো� দিয়� জল গড়াবে�
এক কথায� অসাধার� :-D
প্রথ� অর্ধেক পড়ল� হাসত� হাসত� পেটে খি� ধর� যাবে,বাকী অর্ধেক পড়ল� কিছুক্ষণ পর� পর� চো� দিয়� জল গড়াবে�
এক কথায� অসাধার� :-D
April 19, 2020
এই বইটি পড়ে আপনা� মধ্য� যেসব অনুভূত� কা� করতে পারে তা বলছি:
--শে� কর� প্রচন্� খারা� লাগব�, সাথো রাগও�
হুমায়ূন স্যারে� উপ� প্রচন্� রা� হবে। হয়ত আপনা� খু� খু� বিষণ্ণ অনুভ� হব�
--কিছু লেখা পড়ে খু� হাসবেন� তেমনিই কিছু লেখা পড়ে খারা� লাগব� খু�, বারবার পড়বেন কিছু লেখা
--কিছু অধ্যায� পড়ত� বিরক্ত অনুভ� হব�(মন� হব� শে� করলে� বাচি)� তেমনিই কিছু অধ্যায� পড়ে খারা� লাগব�(কান্না� পেতে পারে)
--চরিত্রগুলো খু� কাছে� মন� হবে।
মন� হব� এর� আপনা� খু� কাছে� মানু�
--বইটা শে� কর� আপনি হয়ত গল্পটা আবার মন� করার চেষ্টা করবেন। খু� পছন্দে� লেখাগুলো খু� মন� পড়ব�
--শে� কর� প্রচন্� খারা� লাগব�, সাথো রাগও�
হুমায়ূন স্যারে� উপ� প্রচন্� রা� হবে। হয়ত আপনা� খু� খু� বিষণ্ণ অনুভ� হব�
--কিছু লেখা পড়ে খু� হাসবেন� তেমনিই কিছু লেখা পড়ে খারা� লাগব� খু�, বারবার পড়বেন কিছু লেখা
--কিছু অধ্যায� পড়ত� বিরক্ত অনুভ� হব�(মন� হব� শে� করলে� বাচি)� তেমনিই কিছু অধ্যায� পড়ে খারা� লাগব�(কান্না� পেতে পারে)
--চরিত্রগুলো খু� কাছে� মন� হবে।
মন� হব� এর� আপনা� খু� কাছে� মানু�
--বইটা শে� কর� আপনি হয়ত গল্পটা আবার মন� করার চেষ্টা করবেন। খু� পছন্দে� লেখাগুলো খু� মন� পড়ব�
September 23, 2017
আট দশটা কব� লিখলেও ভালো লাগত�
April 4, 2020
� পরিপূর্ণভাবে নিজেকে যে মানু� জেনে ফেলে তা� কাছে জীবন অর্থহী� হয়ে যায়।স� তখ� জীবন থেকে মুক্তি কামন� করে।�
খুবই চমৎকার একটি উপন্যা� আমাদের পাঠক সমাজ� উপহা� দিয়েছেন হুমায়ুন আহমেদ।শুরু থেকে শে� পযন্� একধরনে� তীব্� অনুভূতির স্রোতে পৃষ্ঠা� পর পৃষ্ঠা উল্টিয়ে রহস্যময় এক অনুভূতির সৃষ্টি হল�,যা হুমায়ুন স্যারে� লেখা পড়ল� বরাবরই অনুভ� কর� যায়।ভাল� ভালো রসিকতা� সাথে আবেগমিশ্রি� এক অশ্রুবিগলি� অবস্হা� সম্মুখী� হত� হয়। চো� দিয়� অনেকবা� জল গড়িয়� পড়ব� পড়ব� করেও পরেন�,প্রব� ইচ্ছ� ছিলো জল গড়িয়� আমার কপোল বেয়� পড়ু�,� চরিত্রগুলি� গভী� বেদণ� আমিও উপভো� করতে চেয়েছিলাম;এই বেদণ� অনুভ� করার মধ্যেও একপ্রকার সুখে� মত� ব্যাথা পাওয়া যায়।হঠা� হঠাৎ চিন্তা করেছ� � চরিত্রগুলি� মত� দুঃখ আমার জীবনের দুয়ার� কড়া নাড়লে মন্দ হয়না।
উপন্যাসটাক� আর� ভালো লাগা থেকে ব্যাঘা� ঘটাল� শেষে� অংশটুকু।হুমায়ুন স্যারে� প্রায় সক� লেখাতে� শেষট� গাঁজাখুর� না হল� যেনো হুমায়ুনীজম থাকে না।শেষের দিকট� একটু সুন্দরভাবে গুছিয়� লিখল� এই উপন্যাসট� হয়ত� আমার পছন্দে� তালিকায় চল� আসতো�
তবুও যা পেয়েছ� এই উপন্যা� থেকে তা কিন্তু কম নয�,মনের থল� সম্পূর্ণ ভরাট না হলেও,ভেতরটা রস� টসটস করছে�
খুবই চমৎকার একটি উপন্যা� আমাদের পাঠক সমাজ� উপহা� দিয়েছেন হুমায়ুন আহমেদ।শুরু থেকে শে� পযন্� একধরনে� তীব্� অনুভূতির স্রোতে পৃষ্ঠা� পর পৃষ্ঠা উল্টিয়ে রহস্যময় এক অনুভূতির সৃষ্টি হল�,যা হুমায়ুন স্যারে� লেখা পড়ল� বরাবরই অনুভ� কর� যায়।ভাল� ভালো রসিকতা� সাথে আবেগমিশ্রি� এক অশ্রুবিগলি� অবস্হা� সম্মুখী� হত� হয়। চো� দিয়� অনেকবা� জল গড়িয়� পড়ব� পড়ব� করেও পরেন�,প্রব� ইচ্ছ� ছিলো জল গড়িয়� আমার কপোল বেয়� পড়ু�,� চরিত্রগুলি� গভী� বেদণ� আমিও উপভো� করতে চেয়েছিলাম;এই বেদণ� অনুভ� করার মধ্যেও একপ্রকার সুখে� মত� ব্যাথা পাওয়া যায়।হঠা� হঠাৎ চিন্তা করেছ� � চরিত্রগুলি� মত� দুঃখ আমার জীবনের দুয়ার� কড়া নাড়লে মন্দ হয়না।
উপন্যাসটাক� আর� ভালো লাগা থেকে ব্যাঘা� ঘটাল� শেষে� অংশটুকু।হুমায়ুন স্যারে� প্রায় সক� লেখাতে� শেষট� গাঁজাখুর� না হল� যেনো হুমায়ুনীজম থাকে না।শেষের দিকট� একটু সুন্দরভাবে গুছিয়� লিখল� এই উপন্যাসট� হয়ত� আমার পছন্দে� তালিকায় চল� আসতো�
তবুও যা পেয়েছ� এই উপন্যা� থেকে তা কিন্তু কম নয�,মনের থল� সম্পূর্ণ ভরাট না হলেও,ভেতরটা রস� টসটস করছে�
June 24, 2017
একদম টিপিকা� হুমায়ুনীয়।তাঁ� এইসব বই পড়লেই প্রতিবার উপলব্ধ� হয� উন� কোথা� কে� নে�,এইসব দিনরাত্রিগুল� লিখা� পর আর না লিখলেই ভালো করতেন।এই শব্দগুলো লিখা� চেয়� বারান্দায় বস� উন� যদ� খালি জোছনাও দেখতেন,পৃথিবী অনেককিছু পেয়� যেত।
July 8, 2018
One of my favorites <3
August 28, 2023
ফ্ল্যাপে লেখা কথাট� ভীষণ মন� ধরেছিল� "কব� - জোছনার ফু� ধরার গল্প"� তব� বইটা পড়ে মন� হল� কব� সাহে� সে� মহান বোধক� পুরোপুরি স্পর্শ করতে পারেননি। গল্পটা ওই ফ্ল্যাপে� লেখাটা� মত� অতোট� গভী� হয়নি। বর� কব� সাহেবে� দৈনন্দিন জীবনের সাদামাটা একটা গল্প বললে� চলে। কিছুটা একঘেয়ে।
এছাড়া আরেকটা ব্যাপা� ছিল। হুমায়ুন আহমেদে� বইয়ের একটা বিশেষত্ব হল� তা� কোনো চরিত্র প্রথমে কিছু একটা করবে ভাবে বা সিদ্ধান্� নেয়, এব� তারপ� এম� কিছু ঘট� যে তারা সেটা করতে অপার� হয়ে যায়� নিঃসন্দেহে তখ� ওই চরিত্রটা এব� সে� সাথে সম্মানিত পাঠক� একটা ধাক্কা খান। এই জিনিসট� তা� লেখাকে অন্যদে� লেখা থেকে আলাদ� কর� রাখে� উনার লেখা� এই ধাঁচটা আমার পছন্� ছিল। এট� লেখাকে বাস্তবধর্মী কর� তুলতো। তব�, ব্যাপারট� ততক্ষণ পর্যন্তই পাঠককে মন্ত্রমুগ্� কর� রাখত� পারে যতক্ষণ না তিনি কৌশলটা ধর� ফেলেন। হতাশার কথ� হল�, বইতে এই ব্যাপারট� ছিলো চোখে পড়া� মত� এব� কিছু ক্ষেত্রে না করলে� চলতো� তা� ব্যাপারট� বুঝে ফেলা মাত্� মন� হল� বইটা� প্রত� আমার আগ্র� অর্ধেকটা কম� গেল। অবশ্�, এন্ডিংটা মোটামুটি ভালো ছিল। লাস্� টুইস্টটা আম� ধরতে পারিনি�
তব� বল�, জোছনার ফু� ধরার গল্পটা আর� অসাধার� হত� পারত�; হওয়� উচিত ছিল।
বইটা পড়ে তি� তারক� দেওয়া� তীব্� ইচ্ছ� হলেও ফ্ল্যাপে� ছোট্� গল্পটা আর এন্ডিং-এর জন্য চা� তারক� দিয়� দিলাম।
এছাড়া আরেকটা ব্যাপা� ছিল। হুমায়ুন আহমেদে� বইয়ের একটা বিশেষত্ব হল� তা� কোনো চরিত্র প্রথমে কিছু একটা করবে ভাবে বা সিদ্ধান্� নেয়, এব� তারপ� এম� কিছু ঘট� যে তারা সেটা করতে অপার� হয়ে যায়� নিঃসন্দেহে তখ� ওই চরিত্রটা এব� সে� সাথে সম্মানিত পাঠক� একটা ধাক্কা খান। এই জিনিসট� তা� লেখাকে অন্যদে� লেখা থেকে আলাদ� কর� রাখে� উনার লেখা� এই ধাঁচটা আমার পছন্� ছিল। এট� লেখাকে বাস্তবধর্মী কর� তুলতো। তব�, ব্যাপারট� ততক্ষণ পর্যন্তই পাঠককে মন্ত্রমুগ্� কর� রাখত� পারে যতক্ষণ না তিনি কৌশলটা ধর� ফেলেন। হতাশার কথ� হল�, বইতে এই ব্যাপারট� ছিলো চোখে পড়া� মত� এব� কিছু ক্ষেত্রে না করলে� চলতো� তা� ব্যাপারট� বুঝে ফেলা মাত্� মন� হল� বইটা� প্রত� আমার আগ্র� অর্ধেকটা কম� গেল। অবশ্�, এন্ডিংটা মোটামুটি ভালো ছিল। লাস্� টুইস্টটা আম� ধরতে পারিনি�
তব� বল�, জোছনার ফু� ধরার গল্পটা আর� অসাধার� হত� পারত�; হওয়� উচিত ছিল।
বইটা পড়ে তি� তারক� দেওয়া� তীব্� ইচ্ছ� হলেও ফ্ল্যাপে� ছোট্� গল্পটা আর এন্ডিং-এর জন্য চা� তারক� দিয়� দিলাম।
January 4, 2020
কেমন� কেমন� জানি এই বইটা বা� পড়ে গিয়েছিল� সত্য� বলতে বই পড়ে এতটা� হুমায়ুনোভিত যে চিন্তা করলা� যে এই বই একবারে পড়া যাবেনা� কিছুক্ষন পড়ে পড়ে রেখে দিতে হবে। যাতে যত সময় ধর� পড়ব ততক্ষন সে� চরিত্রের রে� রয়ে যাবে� পড়ে যাচ্ছি নিতু� প্রেমে� পড়ে যাচ্ছি আতাহারের প্রেমে�
আতাহারের মাঝে একটু হিমু� ভা� আছে। বইটা ৯৬ এর� প্রত� পৃষ্ঠায় অনেক লেখা� দেখে� জিভে জল আস বৈকি�
অনেকদি� পর হুমায়ুনের বড� উপন্যা� পড়লাম মন� হচ্ছিল� � সপ্তাহ লাগিয়ে। পড়ত� পড়ত� নীতুকে বা� দিয়� আবার কনার প্রেমে পড়েছি� কল্পনায় ভেসে উঠেছ� হাস্যজ্জ্ব� রমনী� মুখ। যা� দু�� গালে টো� পড়ে� বেণি� আছে। টো� পড়া� ব্যাপারট� আমার নিজে� সৃষ্টি�
হেটেছি আতাহারের সাথে সাথে রৌদ্� তপ্ত পথ ধরে। চায়ের দোকানে গিয়� বস� থেকেছি� চা খাইনি। পকেট থেকে টাকা বে� কর� ভেবেছি বা� ভাড়� হবেত� নীতু� মত নাস্তা খাওয়া একটা ঘর থাকল� মন্দ হত না� এই নিসং� ঢাকা শহরে একজন আমার জন্য নাস্তা নিয়� বস� থাকবে। চিঠি লিখব�, আবার ছিড়বে� কুচিকুচি কর� ছিড়বে ভাবতেই কত ভালো লাগে� ভালো লেগেছে সাজ্জাদে� পাগলামি। কবির জন্য কবিতার জন্য পাগলামি। অফিসের সে� চা� দেয়াল� বসের রক্তচক্ষ� কবিক� কখনও� তা� সত্তায� থাকত� দিবেনা� তা� হাসফাসের দি� ��েড়ে আস� যায়� কিন্তু ড্রাগস� সে� হয়ত এক� কবিত্ব�
হুমায়ুন এভাবেই আমাদের মনের মাঝে প্রভাব ফেলেন। আমরা নিজেদে� কে সে� আতাহার ভাবত� থাকি� ভাবত� ভাবত� নিতু� জন্য মন খারা� করি। জীবন সায়াহ্ন� এসেই সে� নিতুকে� খুজত� থাকি� আমিত মন্দ নারে� হায় নিতু যদ� আমার মনের কথ� জানত� আর সুদুরে হালক� হিমে� হাওয়ায় ছাদে� উপরে বা বাসা� রেলি� থেকে নীতু� চোখে� জ্বল টপকে টপকে বাইরের ঘাসে� উপ� পড়ে� দু� থেকে সে� আলোত� সব কিছু ঝলকে উঠে। হায় আতাহার যদ� তা জানত�
মধ্যবিত্� পরিবার� তা� স্বপ্নের সংসার। পোড় খাওয়া বাবা� অতৃপ্ত মৃত্যু� বোনে� বিয়ে। সব কিছু নিয়েই সে� হুমায়ুনীয় মধ্যবিত্� জীবন�
জীবন যখ� শুকায়� যায়
করুণাধারায� এসো।
সক� মাধুরী লুকায়� যায়,
গীতসুধারসে এসো।
আতাহারের মাঝে একটু হিমু� ভা� আছে। বইটা ৯৬ এর� প্রত� পৃষ্ঠায় অনেক লেখা� দেখে� জিভে জল আস বৈকি�
অনেকদি� পর হুমায়ুনের বড� উপন্যা� পড়লাম মন� হচ্ছিল� � সপ্তাহ লাগিয়ে। পড়ত� পড়ত� নীতুকে বা� দিয়� আবার কনার প্রেমে পড়েছি� কল্পনায় ভেসে উঠেছ� হাস্যজ্জ্ব� রমনী� মুখ। যা� দু�� গালে টো� পড়ে� বেণি� আছে। টো� পড়া� ব্যাপারট� আমার নিজে� সৃষ্টি�
হেটেছি আতাহারের সাথে সাথে রৌদ্� তপ্ত পথ ধরে। চায়ের দোকানে গিয়� বস� থেকেছি� চা খাইনি। পকেট থেকে টাকা বে� কর� ভেবেছি বা� ভাড়� হবেত� নীতু� মত নাস্তা খাওয়া একটা ঘর থাকল� মন্দ হত না� এই নিসং� ঢাকা শহরে একজন আমার জন্য নাস্তা নিয়� বস� থাকবে। চিঠি লিখব�, আবার ছিড়বে� কুচিকুচি কর� ছিড়বে ভাবতেই কত ভালো লাগে� ভালো লেগেছে সাজ্জাদে� পাগলামি। কবির জন্য কবিতার জন্য পাগলামি। অফিসের সে� চা� দেয়াল� বসের রক্তচক্ষ� কবিক� কখনও� তা� সত্তায� থাকত� দিবেনা� তা� হাসফাসের দি� ��েড়ে আস� যায়� কিন্তু ড্রাগস� সে� হয়ত এক� কবিত্ব�
হুমায়ুন এভাবেই আমাদের মনের মাঝে প্রভাব ফেলেন। আমরা নিজেদে� কে সে� আতাহার ভাবত� থাকি� ভাবত� ভাবত� নিতু� জন্য মন খারা� করি। জীবন সায়াহ্ন� এসেই সে� নিতুকে� খুজত� থাকি� আমিত মন্দ নারে� হায় নিতু যদ� আমার মনের কথ� জানত� আর সুদুরে হালক� হিমে� হাওয়ায় ছাদে� উপরে বা বাসা� রেলি� থেকে নীতু� চোখে� জ্বল টপকে টপকে বাইরের ঘাসে� উপ� পড়ে� দু� থেকে সে� আলোত� সব কিছু ঝলকে উঠে। হায় আতাহার যদ� তা জানত�
মধ্যবিত্� পরিবার� তা� স্বপ্নের সংসার। পোড় খাওয়া বাবা� অতৃপ্ত মৃত্যু� বোনে� বিয়ে। সব কিছু নিয়েই সে� হুমায়ুনীয় মধ্যবিত্� জীবন�
জীবন যখ� শুকায়� যায়
করুণাধারায� এসো।
সক� মাধুরী লুকায়� যায়,
গীতসুধারসে এসো।
August 9, 2021
উপন্যাসট� পড়ত� খারা� লাগেনি� বেসিক্যালি হুমায়ূন আহমেদে� কো� উপন্যা� পড়ত� খারা� লাগে না, কিন্তু প্রত্যেকটা উপন্যাসেরই একটা উদ্দেশ্য থাকে� � উপন্যাসট� পড়ে মন� হল�, এট� লেখা� কো� উদ্দেশ্য নেই। উপন্যাসে� ট্রে� শে� স্টপেজ� গিয়� থামেনি� খাপছাড়াভাবে এক স্টেশন থেকে উঠ� এলোমেল� ভাবে কো� এক স্টেশন� গিয়� থেমেছে�
September 3, 2016
হুমায়ুন আহমেদে� লেখা পড়ত� গেলে একটা কথাই শুধু মন� হয� , এই লোকটার সব থেকে বড� গু� ছিলো অনেক কঠিন কথ� অনেক সহ� ভাবে বলতে পারা� আর এখানেই কব� হিসেবে তা� সার্থকতা ! �*�/�
April 6, 2019
চরিত্র গুলো� মাঝে উদ্ভ� ভিন্নত� দেবা� জন্য এম� সব বর্ণনা� আশ্রয় নিয়েছ� যে শেষে� দিকটার বর্ণনা খু� বিরক্তিক� লেগেছে, আবার হয়ত� এই বর্ণনা� কারণেই বইটা অনেকের প্রিয়� তারপ� কিছু ভালো লাগা ছিল।
October 16, 2022
সেইই পছন্দে� একটা বই এইটা�
আবার পড়লাম�
আবার� আগের মতোই ভালো লাগলো।
আবার পড়লাম�
আবার� আগের মতোই ভালো লাগলো।
May 1, 2021
হুমায়ূন আহমেদে� নায়� গুলো এম� ক্যা� ? স্বাভাবি� কিছু কি এর� করতে পারে না? কি হত সাজ্জা� যদ� সুস্�-স্বাভাবি� হয়ে ঘর সংসা� কর� ? তাহল� অবশ্� তা� জন্য এম� মায়� লাগত না� অনেক দি� পর হুমায়ুন আহমেদে� সুন্দর একটা বই পড়লাম �
March 23, 2025
হুমায়ূন আহমেদক� কিছুটা ভিন্� ধাঁচ� দেখত� পেয়েছ� বল� আমার পাঠকমন� বোধগম্� হল� কে� যেনো! সবশেষে বললে বলতে হয� কব� যে� জোছন� গায়� মেখে স্না� করার মতোই� অনুভূত� আছ� তব� তা হা� দিয়� ধর� যায় না�
September 6, 2019
সবার রিভি� দেখে আম� হতবা�! হত� পারে সবচেয়� সুন্দর আর ভালো লেখা� পৃষ্ঠাগুলো আমার বইটাতে ছি� না এব� সেগুলা পড়ত� না পারা� কারণ� বইটা আমার একদম � ভালো লাগে নাই। যদ� এরকম কিছু না হয়ে থাকে তাহল� বুঝত� হব�, এই বইয়ের এরকম সহ� সর� লেখাগুলো� গভী� এব� গূঢ় যে অর্থ রয়েছে সেগুলো বুঝা� ক্ষমতা আমার এখনো হয� না�, এজন্যে বইটা আমার ভালো লাগে নাই।
March 22, 2016
one of the best book of sir Humayun Ahmed... i love this book :)
June 12, 2022
আতাহারদে� বাবা রিটায়ার্ড শিক্ষক রশী� আল� যিনি এখ� মেয়েদের টিউশ� পড়া�, মা সালম� বানু রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতাল� থাকে�, ছো� বো� মিলি, ছো� ভা� ফরহা� যে বা� বা� পরীক্ষায় ফে� করছে আর বড� বো� মনিক� যে দেশে� বাইর� থাকে স্বামী� সাথে�
আতাহার উঠতি কবি। কবিত� নিয়� বিপু� উৎসাহ। তা� কবিতাগুল� গণ� ভা� এর কাছে দিয়� আস� পত্রিকায� ছাপানো� জন্য, কিন্তু গণ� ভা� প্রত্যেকবারই তা� কবিত� ছাপায় না, উলটো অনেক কথ� শুনিয়� দেয়� প্রথ� প্রথ� গণ� ভা� এর প্রত� লেখক একধরণে� ঘৃণা� চরিত্র তুলে ধরলে� পরবর্তীতে গণ� ভা� এর প্রত� আতাহার একধরণে� মমতা পোষণ করেছিলো।
আতাহারের বিপদের সময় গণ� ভা� আতাহারের কবিতাগুল� ছেপে আতাহারের হাতে টাকা তুলে দিতো�
আতাহার কোনো চাকর� কর� না� সারাদি� ঘুরে বেড়ায�, কবিত� লেখে আর বন্ধ� সাজ্জাদে� বাসায় গিয়� নাস্তা করে। সাজ্জাদক� প্রায় সময়� পাওয়া যায় না� তব� সাজ্জাদে� বো� নীতু আর বাবা হোসে� আলীকে পাওয়া যায়� নীতু আতাহারকে প্রায়� অপমা� কর� প্রতিদিন তাদে� বাসায় এস� নাস্তা করার জন্য� কিন্তু আতাহার এগুল� গায়� মাখায় না� নীতু এই অপমানগুল� মন থেকে কর� না, তা� মন� রয়েছে আতাহার� জন্য গভী� ভালোবাসা� কিন্তু সে তা� ভালোবাসা আতাহারকে দেখায় না� তা� মন� হয� আতাহারকে তা� মনের কথ� বললে� হয়ত� আতাহার থেকে সে দূরে সর� যাবে� নীতু� সেলফ কনফিডেন্� খু� কম, কারণ সে নিজেকে সুন্দরী মন� কর� না�
সাজ্জাদে� বাবা হোসে� আলী রিটায়ার্ড জজ সাহে�, খুবই জ্ঞানী মানু�, বুড়� হয়ে গেছে�, সারাক্ষণ� গল্প করার জন্য সঙ্গী খুঁজেন� কিন্তু কে� তা� কথ� শুনত� চায় না� তিনি আতাহারকে খু� পছন্� করে। আতাহারকে একবা� পেলে তাকে ঘন্টার পর ঘন্ট� বসিয়ে গল্প করেন� তা� আতাহার সবসময় হোসে� আলীকে এড়িয়� চলতে চায়� কিন্তু গল্পের শেষে� দিকে আতাহার এর মাথা� উপ� কিছুটা ছায়ার মতোই ছিলো হোসে� আলী সাহেব। তখ� আতাহার আর উনাক� এড়িয়� চলতো না, এক প্রকার মায়� চল� এসেছিল আতাহার এর হোসে� আলী� উপর।
সাজ্জাদে� মা , তা� বাবাকে ডিভোর্� দিয়� , বাবা� বন্ধুক� বিয়� করে। এই ব্যাপারট� সাজ্জাদক� খু� ভোগায়� সে এরকম একটা ব্যাপা� নিতে পারেনি� ফল� মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে যায়� স্কুলে খু� ভালো রেজাল্� কর�, কলেজ� ডাব্বা মেরে আবার অনার্স� ভালো রেজাল্� করে। কিন্তু সে ভবঘুরে� মত� ঘুরে বেড়ায�, কয়ে� দি� এর জন্য উধাও হয়ে যায়� মাঝে মাঝে সে এক পেইন্টার এর বাসায় গিয়� নু� পোট্রে� আঁকা দেখে� যা� পোট্রে� আঁকা হয�, তা� না� কণা। কণার প্রত� তা� দুর্বলতা চল� আস�, কণার ইচ্ছ� গুলো সে পূরণ করতে থাকে� এক ফাঁক� বিয়ের কথাও বলে। কিন্তু কণ� বিবাহিত। তা� সংসা� আছে। হয়ত� ছোটবেলায� তা� মা এর পরকীয়ার শো� নিতে� সাজ্জা� এম� করছিলো� অন্যের সংসা� ভাংত� চাচ্ছিলো� সাজ্জাদে� বাবা সাজ্জাদক� খু� ভালো একটি চাকরিত� জয়ে� করিয়েছিলো, কিন্তু সাজ্জা� সে� চাকর� ছেড়� দিয়� নিজে� মত� ঘুরত� থাকে, নেশা করে। মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে�
কণার স্বামী ফার্মাসীতে চাকর� করে। কিন্তু তা� চুরি করার স্বভাবের কারণ� বা� বা� চাকর� হারাতে হয়েছে� কণার পেটে � বা� সন্তান এসেছ� প্রতিবার� বাচ্চা নষ্ট করতে হয়েছে� কারণ কণ� নিরুপায়, তা� স্বামী� চুরি� কারণ� কোনো চাকরিতেই সে টিকত� পারেনি� ফলস্বরূপ তাকে প্রতিবার� চাকর� থেকে বরখাস্� কর� হয়েছে� এই রক� অবস্থায় কণ� তা� সংসারে নতুন মানুষক� আনতে পারে না�
সালম� বানু � রশী� আলির বিয়ের গল্পটা খু� সুন্দর� সালম� বানু একবা� তা� মামা� সাথে সম্পূর্ণ এক অচেন� জায়গায় ঝড়ে� সময় আটকা পড়ে যায়� সে� বাড়� খুবই ধার্মিক। সে� বাড়ির লোকেরা সালমাক� পছন্� কর� তাদে� ছেলে� জন্য� তব� সালমার মামা এই বিয়েত মত দেয়নি� কিন্তু সালামা বানু তাদে� ছেলে (রশী� আলী) কে দেখা� পর বিয়েত� রাজি হয়ে যায়� সে� যে সালম� বানু আটকা পড়েছিলো তাদে� বাড়িত�, সেখা� থেকে আর মুক্তি পায়নি� তা� সংসা� হয়েছে সেখানেই।
রশী� আলীকে বাড়� ছাড়তে হব�, নতুন বাসা খুঁজতে হবে। প্রচুর দৌড়াদৌড়ি কর� রশী� আলী ক্লান্ত। বাসা খুজে পাচ্ছে� না, সবাই তাড়িয়ে দিচ্ছে� এদিক� বড� ছেলে কোনো কা� কর� না, ছো� ছেলে ফে� করছে� সব চিন্তায় অস্থির রশী� আলী রাতে ঘুমাতে পারছিল� না� তখ� তিনি ফরহাদে� গু� গু� আওয়াজ শুনত� পা�, ফরহা� পড়ছিলো। কিন্তু এই ব্যাপারট� রশী� আলী নিতে পারল�, ফরহাদক� পেটানো শুরু করেন এব� পেটাতে পেটাতে� তা� স্ট্রো� হয�, তিনি মারা যান।
সালম� বানু রশী� আলী� মৃত্যু� খব� সহজভাবেই নে� কিন্তু তিনি মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে যান। তা� কিছুদি� পর কোমায় চল� যান। আতাহারদে� সুন্দর পরিবারটা ভেঙ্গে পড়ে� মিলি, ফরহা�, আতাহার তাদে� মামা� বাসায় এস� উঠে। মিলি� বিয়� দেয়� হয� খু� ভালো এক ছেলে� সাথে� মিলি সুখী হয�, সাথে ফরহাদকেও নিয়� যায় মিলি� ফরহাদও সুখী হয়। মিলি� কাছে থেকে� ফরহা� পড়ালেখা শে� করে। এব� শেষমেষ তা� বড� বোনে� পাঠানো ভিসা আর ইমিগ্রেশ� নিয়� আমেরিক� চল� যায়� আমেরিক� যাওয়া� সময় ফরহা� খু� ফিটফাট হয়ে ছিলো� আতাহার এর হা� ধর� ছিলো শে� সময় পর্যন্ত। আতাহার কথ� দেয় ফরহাদক� যে সে� একদি� আসবে এখ� সে যেতে পারছ� না কারণ সে দেশে� কবি। দেশে� কব� বিদেশে থাকত� পারে না�
কোমায় থাকা মা � ছিলো আতাহার এর একমাত্� কথ� বলার সঙ্গী� প্রতদি� মা এর সাথে গুটু� গুটু� কর� কথ� বলতো আতাহার� মা এর জবাব নিজে� কল্পনা কর� নিতো� একদি� সে� মা� চল� গেলো� এক� হয়ে গেলো আতাহার� জীবন� নে� কে� কথ� বলার, কে� আশ্রয় দেয়ার� পকেট� নে� কোনো টাকা� সারাদি� উদ্ভ্রান্তদে� মত� চলাফেরা। ক্ষুদা পেটে �/� সিগারে� সম্ব� কর� খু� কষ্টের এক জীবন পা� করছিলো আতাহার� এই কষ্টের সময় তা� সাথে ছিলো হোসে� সাহে� � গণ� ভাই।
সাজ্জা�, আতাহার, মজিদ তি� বন্ধু। তব� মজিদ থাকে নেত্রোকোনা� সেখানে এক বাড়িত� থাকে, তাদে� মেয়েক� (জাহেদা) পড়ায়� আর স্কুলে টিচারি করে। মজিদ যে মেয়েক� পড়ায় তাকে প্রতিদিন দেখা� জন্য মজিদের মন উতলা হয়ে থাকে� কিন্তু সে� মেয়� মাথা নীচে� থেকে উপরে� দিকে কখনো� তুলে না� এত� মজিদের মন খু� খারা� হয়। সাজ্জা� আর আতাহার একবা� তা� সাথে দেখা করতে আসে। তাদে� সাথে মিলে কবিত� গল্প কর�, নেশা কর�, নেঙ্গট� হয়ে নদীতে লাফালাফি কর� মধ্যরাতে� এই ব্যাপারট� মজিদ যে� বাড়িত� থাকে তা� কর্ত� দেখা ফেলে এব� মজিদের চাকর� বাতি� কর� দেয়� মজিদ মন খারা� কর� তা� সব কিছু গুছিয়� বিদায় নেয়ার জন্য বস� থাকে আর তখনই তা� কাছে আছ� সে� জাহেদা� তা� চোখে পানি� সে চো� নীচে� দিকে কর� নে�, সে তাকিয়� আছ� মজিদের দিকে� মজিদের কর্মকান্ডে সে কষ্ট পেয়েছ� কিন্তু মজিদকে সে যেতে দিবে না� মজিদ এই মেয়েক� পাওয়া� জন্য তা� এক প্রিয় জিনি� কবিত� ছেড়� দিলো� মজিদের সাথে সে� মেয়ের বিয়� ঠি� হয়। সে� বিয়ের কার্� ছাপানো হয�, পাঠানো হয� সাজ্জা� আর আতাহারকে� সেখানে লেখা ছিলো "আমার বিয়েত� আসবি না তোরা�"
নীতু� বিয়� ঠি� হয়েছিলো� কার্� ছাপানো� শে� কিন্তু শেষে নীতু� বিয়� ভেংগ� দেয়� সে আতাহারকে ভালোবাসে� কিন্তু কয়েকবার আতাহারকে মনের কথ� বলতে গিয়েও বলতে পারেনি� নিজে� কথাগুল� নিজে� মধ্যেই থেকেছে� তাছাড়� হোসে� সাহেবও চায় আতাহার এর সাথে নীতু� বিয়� হো�, কিন্তু নীতু আতাহারকে যেভাবে অপমা� কর� তা� নীতুকে বিয়ের কথ� বলার সাহস হয� না হোসে� সাহে� এর� হোসে� সাহে� নিজেকে এক পরাজিত বাবা হিসাবে ভাবত� শুরু করেন� ফুপিয়� ফুপিয়� কাদেন। তা� সন্তানদে� তিনি মানু� করতে পারেননি। এক জন নেশাখো�, আরেকজন বিয়� ভাংছে। তা� বাবা� এই অবস্থা থেকে নীতু সিদ্ধান্� নেয় যে সে আতাহারকে বিয়� করবে, তা� আতাহার এর খোজে লো� পাঠায়� কিন্তু আতাহার কখনো জানল� নীতু� মনের কথা।
একবা� এক বর্ষাকাল� এক দোকানে আশ্রয় নিয়েছিল আতাহার� দোকানে� না� লৌ� বিতান। আর দোকানে� মালিকে� না� আবদুল্লাহ। তা� দু� পা নেই। তিনি দেখত� শুনত� খুবই সম্ভ্রান্ত ধরনের। তিনি আতাহারকে তা� ছাতা দিয়েছিল� সে� বর্ষায়। তারপ� থেকে আতাহার প্রায়� আস� এই দোকানে� যেমনটা শেষবার এসেছিলো। সারাদি� রা� পথ� পথ� ঘুরে জলজ্যান্� কংকা� এর মত� লাগছিল� আতাহারকে� সে� আবদুল্লা� এর কাছে খু� ঠান্ডা এক গ্লা� পানি চায় তা� কিছুক্ষণ পরেই সে অজ্ঞান হয়ে যায়� চেতন� আসার পর সে খু� সুন্দর এক তরুনীকে তা� পাশে দেখত� পায়, তা� না� নীতু, আবদুল্লা� সাহে� এর স্ত্রী� আতাহারকে হাসপাতাল� নেয়� হবে। আতাহার তখনো ঘোরে� মধ্যে। ঘোরে� মধ্য� সে� বললো, " আমার যদ� কিছু হয়ে যায় তাহল� যেনো নীতুকে একটা কথ� বলল্বেন। ওক� বলবে� আম� যে দিনে� পর দি� সাজ্জাদে� পেছন� ঘুরতাম, ওদের বাড়িত� যেতা�, সকাল ঘু� থেকে উঠেই নাশত� খাবা� জন্য চল� যেতা�, সেটা শুধুমাত্� ওক� দেখা� জন্য� অন্য কিছু না� "
আতাহার উঠতি কবি। কবিত� নিয়� বিপু� উৎসাহ। তা� কবিতাগুল� গণ� ভা� এর কাছে দিয়� আস� পত্রিকায� ছাপানো� জন্য, কিন্তু গণ� ভা� প্রত্যেকবারই তা� কবিত� ছাপায় না, উলটো অনেক কথ� শুনিয়� দেয়� প্রথ� প্রথ� গণ� ভা� এর প্রত� লেখক একধরণে� ঘৃণা� চরিত্র তুলে ধরলে� পরবর্তীতে গণ� ভা� এর প্রত� আতাহার একধরণে� মমতা পোষণ করেছিলো।
আতাহারের বিপদের সময় গণ� ভা� আতাহারের কবিতাগুল� ছেপে আতাহারের হাতে টাকা তুলে দিতো�
আতাহার কোনো চাকর� কর� না� সারাদি� ঘুরে বেড়ায�, কবিত� লেখে আর বন্ধ� সাজ্জাদে� বাসায় গিয়� নাস্তা করে। সাজ্জাদক� প্রায় সময়� পাওয়া যায় না� তব� সাজ্জাদে� বো� নীতু আর বাবা হোসে� আলীকে পাওয়া যায়� নীতু আতাহারকে প্রায়� অপমা� কর� প্রতিদিন তাদে� বাসায় এস� নাস্তা করার জন্য� কিন্তু আতাহার এগুল� গায়� মাখায় না� নীতু এই অপমানগুল� মন থেকে কর� না, তা� মন� রয়েছে আতাহার� জন্য গভী� ভালোবাসা� কিন্তু সে তা� ভালোবাসা আতাহারকে দেখায় না� তা� মন� হয� আতাহারকে তা� মনের কথ� বললে� হয়ত� আতাহার থেকে সে দূরে সর� যাবে� নীতু� সেলফ কনফিডেন্� খু� কম, কারণ সে নিজেকে সুন্দরী মন� কর� না�
সাজ্জাদে� বাবা হোসে� আলী রিটায়ার্ড জজ সাহে�, খুবই জ্ঞানী মানু�, বুড়� হয়ে গেছে�, সারাক্ষণ� গল্প করার জন্য সঙ্গী খুঁজেন� কিন্তু কে� তা� কথ� শুনত� চায় না� তিনি আতাহারকে খু� পছন্� করে। আতাহারকে একবা� পেলে তাকে ঘন্টার পর ঘন্ট� বসিয়ে গল্প করেন� তা� আতাহার সবসময় হোসে� আলীকে এড়িয়� চলতে চায়� কিন্তু গল্পের শেষে� দিকে আতাহার এর মাথা� উপ� কিছুটা ছায়ার মতোই ছিলো হোসে� আলী সাহেব। তখ� আতাহার আর উনাক� এড়িয়� চলতো না, এক প্রকার মায়� চল� এসেছিল আতাহার এর হোসে� আলী� উপর।
সাজ্জাদে� মা , তা� বাবাকে ডিভোর্� দিয়� , বাবা� বন্ধুক� বিয়� করে। এই ব্যাপারট� সাজ্জাদক� খু� ভোগায়� সে এরকম একটা ব্যাপা� নিতে পারেনি� ফল� মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে যায়� স্কুলে খু� ভালো রেজাল্� কর�, কলেজ� ডাব্বা মেরে আবার অনার্স� ভালো রেজাল্� করে। কিন্তু সে ভবঘুরে� মত� ঘুরে বেড়ায�, কয়ে� দি� এর জন্য উধাও হয়ে যায়� মাঝে মাঝে সে এক পেইন্টার এর বাসায় গিয়� নু� পোট্রে� আঁকা দেখে� যা� পোট্রে� আঁকা হয�, তা� না� কণা। কণার প্রত� তা� দুর্বলতা চল� আস�, কণার ইচ্ছ� গুলো সে পূরণ করতে থাকে� এক ফাঁক� বিয়ের কথাও বলে। কিন্তু কণ� বিবাহিত। তা� সংসা� আছে। হয়ত� ছোটবেলায� তা� মা এর পরকীয়ার শো� নিতে� সাজ্জা� এম� করছিলো� অন্যের সংসা� ভাংত� চাচ্ছিলো� সাজ্জাদে� বাবা সাজ্জাদক� খু� ভালো একটি চাকরিত� জয়ে� করিয়েছিলো, কিন্তু সাজ্জা� সে� চাকর� ছেড়� দিয়� নিজে� মত� ঘুরত� থাকে, নেশা করে। মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে�
কণার স্বামী ফার্মাসীতে চাকর� করে। কিন্তু তা� চুরি করার স্বভাবের কারণ� বা� বা� চাকর� হারাতে হয়েছে� কণার পেটে � বা� সন্তান এসেছ� প্রতিবার� বাচ্চা নষ্ট করতে হয়েছে� কারণ কণ� নিরুপায়, তা� স্বামী� চুরি� কারণ� কোনো চাকরিতেই সে টিকত� পারেনি� ফলস্বরূপ তাকে প্রতিবার� চাকর� থেকে বরখাস্� কর� হয়েছে� এই রক� অবস্থায় কণ� তা� সংসারে নতুন মানুষক� আনতে পারে না�
সালম� বানু � রশী� আলির বিয়ের গল্পটা খু� সুন্দর� সালম� বানু একবা� তা� মামা� সাথে সম্পূর্ণ এক অচেন� জায়গায় ঝড়ে� সময় আটকা পড়ে যায়� সে� বাড়� খুবই ধার্মিক। সে� বাড়ির লোকেরা সালমাক� পছন্� কর� তাদে� ছেলে� জন্য� তব� সালমার মামা এই বিয়েত মত দেয়নি� কিন্তু সালামা বানু তাদে� ছেলে (রশী� আলী) কে দেখা� পর বিয়েত� রাজি হয়ে যায়� সে� যে সালম� বানু আটকা পড়েছিলো তাদে� বাড়িত�, সেখা� থেকে আর মুক্তি পায়নি� তা� সংসা� হয়েছে সেখানেই।
রশী� আলীকে বাড়� ছাড়তে হব�, নতুন বাসা খুঁজতে হবে। প্রচুর দৌড়াদৌড়ি কর� রশী� আলী ক্লান্ত। বাসা খুজে পাচ্ছে� না, সবাই তাড়িয়ে দিচ্ছে� এদিক� বড� ছেলে কোনো কা� কর� না, ছো� ছেলে ফে� করছে� সব চিন্তায় অস্থির রশী� আলী রাতে ঘুমাতে পারছিল� না� তখ� তিনি ফরহাদে� গু� গু� আওয়াজ শুনত� পা�, ফরহা� পড়ছিলো। কিন্তু এই ব্যাপারট� রশী� আলী নিতে পারল�, ফরহাদক� পেটানো শুরু করেন এব� পেটাতে পেটাতে� তা� স্ট্রো� হয�, তিনি মারা যান।
সালম� বানু রশী� আলী� মৃত্যু� খব� সহজভাবেই নে� কিন্তু তিনি মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে যান। তা� কিছুদি� পর কোমায় চল� যান। আতাহারদে� সুন্দর পরিবারটা ভেঙ্গে পড়ে� মিলি, ফরহা�, আতাহার তাদে� মামা� বাসায় এস� উঠে। মিলি� বিয়� দেয়� হয� খু� ভালো এক ছেলে� সাথে� মিলি সুখী হয�, সাথে ফরহাদকেও নিয়� যায় মিলি� ফরহাদও সুখী হয়। মিলি� কাছে থেকে� ফরহা� পড়ালেখা শে� করে। এব� শেষমেষ তা� বড� বোনে� পাঠানো ভিসা আর ইমিগ্রেশ� নিয়� আমেরিক� চল� যায়� আমেরিক� যাওয়া� সময় ফরহা� খু� ফিটফাট হয়ে ছিলো� আতাহার এর হা� ধর� ছিলো শে� সময় পর্যন্ত। আতাহার কথ� দেয় ফরহাদক� যে সে� একদি� আসবে এখ� সে যেতে পারছ� না কারণ সে দেশে� কবি। দেশে� কব� বিদেশে থাকত� পারে না�
কোমায় থাকা মা � ছিলো আতাহার এর একমাত্� কথ� বলার সঙ্গী� প্রতদি� মা এর সাথে গুটু� গুটু� কর� কথ� বলতো আতাহার� মা এর জবাব নিজে� কল্পনা কর� নিতো� একদি� সে� মা� চল� গেলো� এক� হয়ে গেলো আতাহার� জীবন� নে� কে� কথ� বলার, কে� আশ্রয় দেয়ার� পকেট� নে� কোনো টাকা� সারাদি� উদ্ভ্রান্তদে� মত� চলাফেরা। ক্ষুদা পেটে �/� সিগারে� সম্ব� কর� খু� কষ্টের এক জীবন পা� করছিলো আতাহার� এই কষ্টের সময় তা� সাথে ছিলো হোসে� সাহে� � গণ� ভাই।
সাজ্জা�, আতাহার, মজিদ তি� বন্ধু। তব� মজিদ থাকে নেত্রোকোনা� সেখানে এক বাড়িত� থাকে, তাদে� মেয়েক� (জাহেদা) পড়ায়� আর স্কুলে টিচারি করে। মজিদ যে মেয়েক� পড়ায় তাকে প্রতিদিন দেখা� জন্য মজিদের মন উতলা হয়ে থাকে� কিন্তু সে� মেয়� মাথা নীচে� থেকে উপরে� দিকে কখনো� তুলে না� এত� মজিদের মন খু� খারা� হয়। সাজ্জা� আর আতাহার একবা� তা� সাথে দেখা করতে আসে। তাদে� সাথে মিলে কবিত� গল্প কর�, নেশা কর�, নেঙ্গট� হয়ে নদীতে লাফালাফি কর� মধ্যরাতে� এই ব্যাপারট� মজিদ যে� বাড়িত� থাকে তা� কর্ত� দেখা ফেলে এব� মজিদের চাকর� বাতি� কর� দেয়� মজিদ মন খারা� কর� তা� সব কিছু গুছিয়� বিদায় নেয়ার জন্য বস� থাকে আর তখনই তা� কাছে আছ� সে� জাহেদা� তা� চোখে পানি� সে চো� নীচে� দিকে কর� নে�, সে তাকিয়� আছ� মজিদের দিকে� মজিদের কর্মকান্ডে সে কষ্ট পেয়েছ� কিন্তু মজিদকে সে যেতে দিবে না� মজিদ এই মেয়েক� পাওয়া� জন্য তা� এক প্রিয় জিনি� কবিত� ছেড়� দিলো� মজিদের সাথে সে� মেয়ের বিয়� ঠি� হয়। সে� বিয়ের কার্� ছাপানো হয�, পাঠানো হয� সাজ্জা� আর আতাহারকে� সেখানে লেখা ছিলো "আমার বিয়েত� আসবি না তোরা�"
নীতু� বিয়� ঠি� হয়েছিলো� কার্� ছাপানো� শে� কিন্তু শেষে নীতু� বিয়� ভেংগ� দেয়� সে আতাহারকে ভালোবাসে� কিন্তু কয়েকবার আতাহারকে মনের কথ� বলতে গিয়েও বলতে পারেনি� নিজে� কথাগুল� নিজে� মধ্যেই থেকেছে� তাছাড়� হোসে� সাহেবও চায় আতাহার এর সাথে নীতু� বিয়� হো�, কিন্তু নীতু আতাহারকে যেভাবে অপমা� কর� তা� নীতুকে বিয়ের কথ� বলার সাহস হয� না হোসে� সাহে� এর� হোসে� সাহে� নিজেকে এক পরাজিত বাবা হিসাবে ভাবত� শুরু করেন� ফুপিয়� ফুপিয়� কাদেন। তা� সন্তানদে� তিনি মানু� করতে পারেননি। এক জন নেশাখো�, আরেকজন বিয়� ভাংছে। তা� বাবা� এই অবস্থা থেকে নীতু সিদ্ধান্� নেয় যে সে আতাহারকে বিয়� করবে, তা� আতাহার এর খোজে লো� পাঠায়� কিন্তু আতাহার কখনো জানল� নীতু� মনের কথা।
একবা� এক বর্ষাকাল� এক দোকানে আশ্রয় নিয়েছিল আতাহার� দোকানে� না� লৌ� বিতান। আর দোকানে� মালিকে� না� আবদুল্লাহ। তা� দু� পা নেই। তিনি দেখত� শুনত� খুবই সম্ভ্রান্ত ধরনের। তিনি আতাহারকে তা� ছাতা দিয়েছিল� সে� বর্ষায়। তারপ� থেকে আতাহার প্রায়� আস� এই দোকানে� যেমনটা শেষবার এসেছিলো। সারাদি� রা� পথ� পথ� ঘুরে জলজ্যান্� কংকা� এর মত� লাগছিল� আতাহারকে� সে� আবদুল্লা� এর কাছে খু� ঠান্ডা এক গ্লা� পানি চায় তা� কিছুক্ষণ পরেই সে অজ্ঞান হয়ে যায়� চেতন� আসার পর সে খু� সুন্দর এক তরুনীকে তা� পাশে দেখত� পায়, তা� না� নীতু, আবদুল্লা� সাহে� এর স্ত্রী� আতাহারকে হাসপাতাল� নেয়� হবে। আতাহার তখনো ঘোরে� মধ্যে। ঘোরে� মধ্য� সে� বললো, " আমার যদ� কিছু হয়ে যায় তাহল� যেনো নীতুকে একটা কথ� বলল্বেন। ওক� বলবে� আম� যে দিনে� পর দি� সাজ্জাদে� পেছন� ঘুরতাম, ওদের বাড়িত� যেতা�, সকাল ঘু� থেকে উঠেই নাশত� খাবা� জন্য চল� যেতা�, সেটা শুধুমাত্� ওক� দেখা� জন্য� অন্য কিছু না� "
This entire review has been hidden because of spoilers.
June 24, 2022
বরাবরে� মত� এই বইটি� ভালো লেগেছে� প্রচ্ছদকথায় অল্পটু পড়ে� বইটা� প্রত� আগ্র� হয়। এই উপন্যাসে� চরিত্রের ডালপাল� বিস্তর� সংক্ষেপে যতটু� বল� যায়�
তি� বন্ধু—মজি�, সাজ্জা�, আতাহার� তিনজনই বাউণ্ডুলে। ভেতর� কবিসত্তা নিয়� জন্মেছে। কিন্তু জীবনসংগ্রামে এস� মজিদ আর সাজ্জা� কবিত� ছেড়� দেয়� কিন্তু আতাহার ছাড়েনি। আতাহারের জীবনটা বিচিত্র। একজন মানুষে� কব� হত� যতটু� দুঃখের প্রয়োজন আতাহার তা� জীবন� ততটু� পেয়� যায়� আতাহারের জীবনের ইতিট� কব� থাকতেই হয়।
তি� বন্ধু—মজি�, সাজ্জা�, আতাহার� তিনজনই বাউণ্ডুলে। ভেতর� কবিসত্তা নিয়� জন্মেছে। কিন্তু জীবনসংগ্রামে এস� মজিদ আর সাজ্জা� কবিত� ছেড়� দেয়� কিন্তু আতাহার ছাড়েনি। আতাহারের জীবনটা বিচিত্র। একজন মানুষে� কব� হত� যতটু� দুঃখের প্রয়োজন আতাহার তা� জীবন� ততটু� পেয়� যায়� আতাহারের জীবনের ইতিট� কব� থাকতেই হয়।
August 11, 2020
হুমায়ূন আহমে� এটার চেয়� ভা� কোনো বই লিখেছে� বল� আমার মন� হয� না....
November 7, 2020
পছন্দে� একজন লেখকের লিখা�
কবিদের ব্যাপারে ধারণ� পরিবর্তন করতে চা� না�
কবিদের ব্যাপারে ধারণ� পরিবর্তন করতে চা� না�
February 15, 2022
নতুন কিছু নয� তব� উপন্যাসট� সুন্দর,সাবলী� � অসাধারণ।
আশ্চর্�!
আশ্চর্�!
May 10, 2022
এই বইটা� �-ম্বা রিভি� লিখবো।
Displaying 1 - 30 of 111 reviews
Can't find what you're looking for?
Get help and learn more about the design.