ŷ

Jump to ratings and reviews
Rate this book

বিশ্বাসে� যৌক্তিকত�

Rate this book
আমরা অনেকেই হয়ত একটি কথ� শুনেছি� মুক্তচিন্তার চর্চাকারী � দেশে� একজন জনপ্রিয় সাহিত্যি� � পদার্থবিদও সে� কথাট� তাঁর কলমে তুলে ধরেন, ‘ধর্মে� ভিত্তি হচ্ছ� বিশ্বা�, কাজে� ধর্মগ্রন্থ� যা লেখা থাকে সেটাকে কে� কখনো প্রশ্ন কর� না, গভী� বিশ্বাসে গ্রহ� কর� নেয়� বিজ্ঞানে বিশ্বাসে� কো� স্থা� নেই।�

আসলে� কি তা�? স্রষ্টার অস্তিত্ব� বিশ্বা� কি শুধু� কুহেলিকা? এই বিশ্বা� কি প্রমাণহী� অন্ধ বিশ্বাসে� ন্যায়? কেবল� শৈশব� পিতামাতা কর্তৃক চাপিয়� দেয়� কো� বোঝা?

আর অপরদিক� বিজ্ঞা� কি কেবল� তথ্যপ্রমাণ নির্ভর? এখান� কি কো� বিশ্বাসে� স্থা� নে�? সত্যিই কি আমরা বিবর্তিত হয়ে আজকে� অবস্থায় এস� দাঁড়িয়েছ�? বিবর্তনবাদ কি সূর্যে� চারিদিকে পৃথিবী� ঘূর্ণনের মতোই নিশ্চি� কো� বিষয�?

জানত� চা�...? স্বাগত� আপনাকে অন্য এক জগতে...

80 pages, Paperback

Published December 21, 2017

5 people are currently reading
234 people want to read

About the author

Rafan Ahmed

11books289followers

Ratings & Reviews

What do you think?
Rate this book

Friends & Following

Create a free account to discover what your friends think of this book!

Community Reviews

5 stars
87 (55%)
4 stars
42 (26%)
3 stars
17 (10%)
2 stars
7 (4%)
1 star
5 (3%)
Displaying 1 - 30 of 30 reviews
Profile Image for Mahdi Prince.
16 reviews4 followers
May 18, 2018
বিশ্বা� করুন আর না� করুন, মানব মন মাত্রই বিশ্বাস। জীবনের শুরু থেকে� সে কোনো না কোনো বিশ্বা� নিয়েই জন্মে। হয� সে বিশ্বা� থাকে, না হয� livings and surroundings দ্বারা পরিবর্তি� হয়। বিশ্বাসে� অনেক ধর� রয়েছে� কিন্তু এর মধ্য� সবথেকে আদ� বা মূ� হল� basic belief, যা মানু� মনের অজান্ত� কোনো প্রমাণ ছাড়াই নিজে� মধ্য� স্থাপন করে। কারণ সেটা axiomatic (স্বপ্রমাণি�), প্রমাণ করার কথ� কে� চিন্তা� করেনি। অবজ্ঞা� ভাষায় একগোষ্ঠী যাকে বল� "অন্ধ বিশ্বা�"�
স্রষ্টায� বিশ্বা� হল� এমনই এক মৌলি� বিশ্বাস। যাকে প্রমাণ করার প্রয়োজন পড়ে না�

কিন্তু যারা আজকে নিজেকে অত্যাধিক পরিমাণ "বিজ্ঞানমনষ্ক" ভাবছ�, যারা এই মৌলি� বিশ্বা� নিয়� প্রশ্ন ছুঁড়ছ�, আমাদের "অন্ধবিশ্বাসী" আর poor ভাবছ� বা বলছে, তারা নিজেরা� জানেনা যে তারা নিজেরা� অন্ধবিশ্বাসে আবদ্ধ। সেটা হল� নিজে� অস্তিত্বের প্রত� বিশ্বাস। কখনো এই অস্তিত্ব নিয়� প্রশ্ন ছুঁড়েনি� ছো� থেকে� যা দেখে আসছে বিশ্বা� কর� আসছে� প্রমাণ করার প্রয়োজন মন� করেনি। কিংব� প্রয়োজন মন� করলে� কোনো প্রমাণ মিলাতে পারেনি�

আমরা কি পৃথিবীতে আসলে� exist করছি? নাকি আমাদের ব্রেইনকে avatar, matrix, source code মুভি� মত� অন্য কোথা� রেখে computer simulated করান� হচ্ছ�? মৃত্যু কি জাস্� সিমুলেশন বা ম্যাট্রিক্� থেকে বিচ্ছিন্� করার পদ্ধতি, যা� পর আমরা ফিরে যাবো আমাদের আস� ওয়ার্ল্ডে?

আশ্চর্� হলেও সত্য এতকিছু বে� করতে পারলেও এখনো কে� এটাই প্রমাণ করতে পারেনি যে, yes, we do exist. we are not in a matrix or in a super-simulated world.
কিন্তু প্রমাণ মেলেনি বল� কি তারা নিজেরা অস্তিত্বহীনতায� ভুগেছে কে�? ভুগেনি� আর ভুগবেও না� তাহল� স্রষ্টাক� নিয়� কে� এত প্রশ্ন? এত বিতর্ক?

বইটা ইতোমধ্যে তিনবার পড়ে ফেলেছি� যতবারই পড়ছ� নিজেকে হারিয়� ফেলছি। চিন্তা� অত� গহবর� পড়ে যাচ্ছি� যে বিজ্ঞানে� পরিধ� মাত্� � (চা�)%, যে বিজ্ঞা� পরিবর্তনশী�, সসী�, যে বিজ্ঞা� এখনো আমাদের অস্তিত্ব� প্রমাণ করতে পারে না, সে� বিজ্ঞানক� প্লাটফর্� বানিয়� কি কর� আমরা স্রষ্ট� � তা� সৃষ্টিকূ� নিয়� প্রশ্ন তুলছ�! বিতর্ক জমাচ্ছ�!

বইয়ের যত রেফারেন্� আছ� সবগুলো পড়া� চেষ্টা চলছে� ইনশাআল্লাহ আর� জানবো।
Profile Image for Nahid Hasan.
131 reviews19 followers
May 22, 2019
এট� বুঝিনা নাস্তিকেরা শুধু সাজিদে� পিছে লেগে থাকে, এস� বইয়ের ধারেকাছে� ঘেঁষ� না, জবাব দেয়না�
1 review
January 12, 2018
এক শ্বাসে পড়া� মতো। ভালোমত� বুঝত� চাইল� একবা� পড়ল� হব� না� কয়েকবার পড়া আবশ্যিক। বিশে� কর� বিবর্ত� অং� পড়ে আমার দৃষ্টিভঙ্গিই বদলে গেছে�
1 review3 followers
July 7, 2018


এই বইটা নিয়� বিস্তারি� একটু না বললে� হচ্ছেনা। আমার সবচেয়� ভা� লেগেছে লেখকের ‘অ্যাপ্রোচ� টা� এর তিনট� দি� আমার অসাধার� লেগেছে �
�) লেখক শুরু করেছেন ওনার ‘দৃষ্টিভঙ্গি� স্পষ্টভাবে বুঝিয়� দিয়ে। আমার মত� এট� খুবই জরুরী� অনেক সময়েই পাঠকরা যেকোনো লেখাকে face value তে বিচা� করেই গ্রহ� কর� নেয়; লেখকের perspective টা লক্ষ্য করেনা। এত� দুটো গুরুতর ক্ষত� হয�-
প্রথমত, অনেক বক্তব্যে� সূক্ষ্� ইঙ্গিত বোঝা যায়না
দ্বিতীয়�, লেখনী� প্রভাব টা তা� উপ� ঠিকই পড়ে সেটা সচেত� / অবচেতন যেভাবে� হো� না কে� যদিও পাঠক তা ধরতে পারেনা�
এছাড়া, লেখক অনেক বিজ্ঞানীকে উদ্ধৃত করবা� সময় তাদে� নামে� পাশে বন্ধনীতে তাদে� বিশ্বা�/ জীবনদর্শ� উল্লেখ করেছেন� আম� এটাক� বক্তব্যে� দাবী প্রমাণ� খুবই প্রয়োজনীয় একটা কা� বলেই মন� করি।

�) লেখক পাঠককে আর্গুমেন্টটা পে� করেছেন সহজবোধ্য ‘বেসিক বিলিফ� আর ‘ফাংশনাল রিজনিং� দিয়� গ্রহ� করার আহ্বান জানিয়� � আর এর কারণটা� উন� উল্লেখ করেছেন খু� সুন্দর কর� � “সত্� এম� হওয়� প্রয়োজন যা সকলে� বুঝত� পারে”। এই ব্যাপারট� আমিও ভাবতাম� আপনাকে ব্যক্তিগ� অভিজ্ঞতা বল�, যখ� আম� ‘স্রষ্টা�-� অস্তিত্ব অস্বীকা� কর� শুরু করেছিলাম, তখ� আম� অযথা কমপ্লিকে� চিন্তাভাবন� কর� বাস্তবতা এড়িয়� গিয়� জ্ঞানী� ভা� করছিলাম। নিজে� মন� ‘ভান� টা টে� পেলে� বাস্তবতা এড়ানোটা টে� পেয়েছিলাম আর� পরে। আরেকটা ব্যাপা� আমার মধ্য� অস্বস্তি তৈরি কর�- ‘সত্য� কে� এম� হব� যে কিছু বিশে� শ্রেণী� মানু� না হল� তা বুঝা যাবেনা� কে� পৃথিবী� মহাসত্� কেবল কিছু মানু� অনুধাব� করবে আর বাকিরা এই জায়গায় এস� নগন্� অবুঝ হয়ে যাবে� সে� ভাবনার ব্যক্তিগ� সমাধান আম� পেয়েছিলাম ‘the God question� -এর উত্তরে� বইটি পড়ে তা� আর� আশ্বস্� হলাম� এরপর, ডিডাকটিভ রিজনিং/ সিলজিস� আমাদের মাঝে যারা বুঝবেন�, ‘অস্তিত্বে� সত্যতা� যে কোনরকম পর্যবেক্ষণের প্রয়োজন ছাড়াই একদম মৌলি� সহ� একটা সত্য- এট� তাদে� কাছে কিভাবে তুলে আন� যেতে পারে- এই ব্যাপারে আমার প্রশ্ন ছিল। এই বইয়ের ‘ফাংশনাল রিজনিং� অধ্যায়ে এস� আম� উত্তরট� পেলা� পাশাপাশি এই স্বতঃস্ফূর্ত সত্যগুলো কেমন ধরণে� বিশ্বা� এব� এগুলোর একাডেমিক সঙ্গায়নের ব্যাপারে� স্পষ্ট ধারণ� পেলাম।

�) তাছাড়� লেখক সবচেয়� বেশি ফোকা� রেখেছে�- ‘স্রষ্টায় বিশ্বা� মানুষে� সহজা� বৈশিষ্ট্� এব� এট� খুবই যৌক্তি�' এই দাবি� উপর। ফোকা� স্থি� রেখে� লেখক এই দাবিকে কেন্দ্� কর� প্রচলি� science আর scientism এর ব্যবধা� তুলে ধরেছেন� একইসাথ� উন� বিজ্ঞানে� প্রকৃত� � সীমাবদ্ধতা� উপরও মোটামুটি আলোকপা� করেছেন� আর প্রাসঙ্গিকভাবে বিবর্তনে� ব্যাপারে scientism -� আক্রান্ত অপপ্রচারকারিদে� ইচ্ছাকৃত লুকোছাপাগুলো -� তুলে ধরেছেন� সত্যিই scienceএর জগতে সত্য এক রক�, আর প্রচলি� সাধারণ বিশ্বা� সর্বগ্রাসী মিডিয়� প্রচারণায় দুম্ড়�-মুচড়ে scientism এর জগতে এন� সেটাকে কতটা বিকৃ� আর ক্ষতিক� কর� তুলে, তা অবাক করার মত� আর পুরো কাজট� লেখক যেসব বিজ্ঞানীদে� উদ্ধৃত কর� করেছেন, তাদে� বক্তব্যগুলোই এদেশের তথাকথি� 'বিজ্ঞানমনস্ক/ মুক্তমনা/ মুক্তচিন্ত�' ট্যা� নিয়� চল� scientism আক্রান্ত intellectually dishonest লোকেদে� চিন্তা� পক্ষপাতিত্�, বিজ্ঞানীদে� বক্তব্যক� আংশি� কর� তুলে এন� ভুলভাব� উপস্থাপন কর� এব� বিজ্ঞানে� কর্মপ্রকৃত� � সীমাবদ্ধতা এড়িয়� যাওয়া� যে অস� প্রবণত�- সে� মিথ্যাশ্রয়ী বিবেকক� সত্য দিয়� চপেটাঘাত করার জন্য যথেষ্ট� আর দিনশেষ� যদ� তবুও কারো ভাবনার উদ্রেক না হয�, তাহল� এই বইয়ের 'ফিরে দেখা' অধ্যায়ে� শে� লাইনটি� মত� লেখকের সুরে বলতে হয�- ''আপনি নিজেকে ছাড়� আর কাউক� বোকা বানাচ্ছে� না''

আমার কাছে বইটা সত্যিই অনেক ভালো লেগেছে� আশ� করছি লেখক philosophy of natural science, limitations of science এব� scientism � এই বিষয়গুল� নিয়� আর� সুন্দর কিছু লেখা উপহা� দিবেন।

যারা সততা� সাথে সত্যিসত্যি ‘সত্য� কে খুঁজ� পেতে চায়, এই পৃথিবীতে নিজে� অস্তিত্ব আর বিশ্�-মহাবিশ্বের সুনিপু� বিশালতার মাঝে জীবনের উদ্দেশ্যের সমীকর� খুঁজতে চায়, তাদে� সে� অনুসন্ধানে� পথ� এই দারু� বইটি একটা মাইলফল� হবে।
Profile Image for Mehraj Hussain kawsar.
94 reviews33 followers
October 3, 2018
"আমরা স্রষ্টায� � কারণ� বিশ্বা� কর� না যে আমরা যুক্তি খাটিয়� তা বে� করতে পারি� যোক্তি� চিন্তা করার ক্ষমতা� কা� হল, ফিতরাহ্ক� জাগিয়� তোলা� যাদে� এই প্রকৃত� ঘোলাটে বা বিক্ষপ্ত হয়ে গেছে, তাদে� মাঝে বিদ্যমান সহজা� এই প্রকৃতিক� আবার� প্রজ্জ্বলি� কর�" - বিশ্বাসে� যৌক্তিকত�, পৃ- ২৭

মাস্টারপিস এক বই� নাস্তি� বা সংষয়বাদীদে� জন্য� চিন্তা� অনেক খোরা� রয়েছে ছোট্� এই বইটিতে� আর বিশ্বাসীদে� জন্য� রয়েছে নিজে� ঈমানকে মজবু� করার মত অনেক সম্পদ।
Profile Image for আকাশ আব্দুল্লাহ.
92 reviews22 followers
September 13, 2021
আস্তিকতা- নাস্তিকত�- ধর্ম এব� বিজ্ঞা� নিয়� অনলাইন� রাফা� আহমেদে� কিছু লেখাজোখা পড়া হলেও তা� গোটা একটা বই কখনো পড়া হয� নাই। অনলাইন� তা� লেখন�, যুক্তি বে� প্রমিজিং মন� হয়েছে পড়ে� সে অনুযায়ী বে� এক্সপেক্টেশন নিয়� শুরু করেছিলাম বইটা� আস্তিকতা কিভাবে বিজ্ঞানস� সবদি� থেকে যৌক্তি� তা নিয়� লেখা বই� পড়া শেষে বল� যায়, সম্পূর্নভাবে হতাশ হয়েছি�

মিডিওকোর লেখন�, দুর্বল লজিক আর অগভী� আলোচনায় এট� কো� বই � হয়নি। একেকটা চ্যাপ্টা� এক পৃষ্ঠা- দু পৃষ্ঠা করে। একটা টপিক� যে রয়ে সয়ে বিস্তরভাবে-বড� কলেবরে ইন ডেপথ আলোচনা হব� এমনট� কোথা� ছিলো না� কো� টপিকেই আলোচনা পূর্নত� পায়নি� এই ইস্যুত� দু লাইন না বলতে� অন্য ইস্যুত� দু� লাইন... এভাব� কর� আধখ্যাচড়া একটা লেখায় দাড়িয়েছে বইটা� আর হবেই বা কি করে। আস্ত বইটা মোটে আশ� পৃষ্ঠা� আবার এই আশ� পৃষ্ঠা� এক তৃতীয়াংশই চল� গেছে বিভিন্� বই, ওয়েবসাইটে� রেফারেন্সে� নির্ঘন্ট দিতে গিয়ে। ফেসবুকের লুতুপুতু রোমান্টি� কয়েকট� বড� গল্প যো� কর� দিলে এই বইয়ের সাইজ� দাড়ায� যাবে�


বইয়ের পজেটিভ দি� বলতে পুরো বইয়� মাত্� দু একটা লজিক গ্রহনযোগ্য লেগেছে� বলার মত� ইতিবাচ� আর কিছু খুজে পাচ্ছিনা�

নেতিবাচক দি� বললে প্রথমে যেটা চোখে পড়েছে- আস্তিকতা� পক্ষ� লেখক তা� ভাষ্� পোক্� করতে বইজুড়� অসংখ্য বিখ্যা� নাস্তি� এব� সংশয়বাদীদে� কো� তুলে দিয়েছেন� কোটেশনগুলো পড়ল� দেখা যায় নাস্তিকর� নাস্তি� হয়ে� নাস্তিকতার বিরুদ্ধে বলছে�(!), কে� মহাবিশ্ব সৃষ্টি� পেছন� কো� শক্ত� নিশ্চিতভাবেই আছ� বলছে�, কে� সখেদ� বলছে� বিবর্তনবাদ� খু� আছ�, বিষ্ময� প্রকাশ করছে� কি কর� জড� পরমানু থেকে তৈরী দেহে আপনাআপনি চেতন�(আত্মা�) চল� আসলো, কে� বলছে� বিজ্ঞা� অমুকের উত্ত� দিতে পারে না, তমুকের উত্ত� দিতে পারেনা...ইত্যাদ� ইত্যাদি। ইভেন আস্তিকতা� পক্ষ� খো� রিচার্� ডকিন্সের একটা কোটও পেয়েছ� বইয়�!

এস� কোটেশন আলোচনায় সুংযুক্ত করার উদ্দেশ্য হল� লেখক নাস্তি�/সংশয়বাদী পাঠকদে� চোখে আঙুল দিয়� দেখাতে চেয়েছেন 'এইযে দেখো, তোমাদে� গুরুরা� বিশ্বাসে� মাঝে যৌক্তিকত� খুজে পেয়েছেন, আস্তিকতা� পক্ষেই কথ� বলেছেন'�

লেখকের এই কৌশলটা আমার কাছে খুবই দুর্বল এব� কিছুটা হাস্যক� লেগেছে�
ধরুন, আম� একটা চাকর� করি। নয়ট� পাচট� ব্যস্ত সময় কাটে আমার, দম ফেলবার ফুসর� পাইন�, ফ্যামিলিকে সময় দিতে পারিনা� তো বন্ধুদের সাথে দেখা হল� আম� ক্লান্� গলায� বলতে� পারি "ভাইর� চাকর� মানুষে কর� না� এইটা কো� মানুষে� জীবন না�"
এখান� এই কথ� দিয়� কি মী� করছি আম�? আক্ষরিকভাবেই আম� চাকর� করতে অনিচ্ছুক? আসলে� আম� অসুখী চাকর� কর�?

বিভিন্� নাস্তি� তাদে� বিভিন্� বইয়� এরকম ম্যাটা� অফ ফ্যাক্� টাইপ কিছু কথ� বলেছেন যেগুলা ইভেন ডিরেক্টল� নাস্তিকতাক� নাকচ� কর� দেয় না, তেমন কিছু বক্তব্� লেখক বইয়� এন� জুড়� দিয়েছেন� সবচেয়� বড� ফাকট� যেটা তিনি ধরতে পারে� নি তা হল� যাদে� বক্তব্� কো� করেছেন তারা যদ� আস্তিকতা� যৌক্তিকতায� সম্পুর্নরূপে আসলে� বিশ্বা� করতো তাহল� এখনো কেনো নাস্তিকই রয়ে গেলে�!

রিভিউএ� এতোটুক� পড়ে মন� হত� পারে আম� বোধয� ঘোরত� নাস্তিক। না ভাই। আস্তিক এব� যৌক্তি� রুচি� একজন পাঠক হিসেবে আম� চা� ধর্মকে যারা যৌক্তিকভাব� উপস্থাপন করবে, সেটা যেনো শক্তিশালী যুক্তি� মাধ্যমেই করে। দুর্বল লজিকের লেখাজোখা যদ� নাস্তি� সার্কেলে হাস্যরসে� সৃষ্টি কর� তাহল� ওরকম লেখা� সমালোচনা বিশ্বাসীদে� মধ্য� থেকে� আগ� হওয়� উচিত আম� মন� করি।


যাহো�, পড়ত� পড়তেই সন্দেহ হল� এট� লেখকের শুরু দিককার লেখা কিনা� কারন অনলাইন� পড়া তা� লেখা আর� পরিন� ছিলো� ঘেটে দেখলাম সত্যিই তাই। এট� লেখকের প্রথ� বই� দু� সময়ের লেখা তুলন� কর� নিসঃন্দেহে বল� যায় তা� লেখন� এব� ভাবনার গভীরতায� আর� উন্নতি হয়েছে� সেজন্য 'রাফা� আহমে� বাজে লেখক' এট� বলার অবকা� পাচ্ছিনা� শুরু� দিকে� অপরিপক্কতা হিসেবে এট� মেনে নেয়� যায়� তা� পরের বইগুলা নিশ্চই সবদি� থেকে আর� গ্রহনযোগ্য হবে। তা� অবিশ্বাসী� কাঠগড়ায� বইটা শিঘ্রি পড়বো।


যেহেতু বইটা পড়ে আম� নিজে� সন্তুষ্ট না, তা� কাউক� রিকমেন্ড করছিনা� সেক্ষেত্রে অন্য আরেকটা বইয়ের কথ� বল� যা� সংক্ষেপে�
রাফা� আহমেদদের সার্কেলেরই আরেক লেখক আছ�, আসিফ আদনান। তা� লেখা বই 'চিন্তাপরাধ' একটা অসম্ভব অসম্ভব ভালো বই� এত� অসাধার� বুদ্ধিদীপ্� যৌক্তি� আলোচনা আম� খু� কম বইয়েই পড়েছি� জীবন� অসংখ্য বই পড়া হয়েছে, তা� মধ্য� খু� নগন্� সংখ্যক বই-� আছ� যেগুলো আমার দৃষ্টিভঙ্গী আর চিন্তা করার ধরনে পরিবর্তন আনতে পেরেছে� চিন্তাপরাধ সে� লিস্টে� একদম উপরে� দিকে থাকবে। LGBTQ, হোয়াই� টেরোরিজম, কলোনিয়া� এফেক্ট, নারী স্বাধীনত�, নৈতিকতার মানদন্�... এসবক� ভিন্নভাব� ভাবত� শেখাবে বইটা� সবাইকে হাইল� রিমমেন্ডেড�
1 review
January 12, 2018
রাফা� আহমে� ভাইয়ে� বিশ্বাসে� যৌক্তিকত� বইটি আজ শে� করলাম। যদ� এক কথায� বলতে হয� তাহল� বল� বইটি নাস্তিকদের কর� অভিযোগের একটি দাঁতভাঙ্গা জবাব।মানুষ জন্মগত অর্থ্যাৎ প্রকৃতিক ভাবে স্রষ্টার প্রত� বিশ্বাসী।সৃষ্টিকর্তারপ্রতি মানুষে� বিশ্বা� সহজাত।আজ যারা নাস্তি� তারা� একসময় স্রষ্টায� বিশ্বাসী ছিলে�, কিন্তু তাদে� বেড়� উঠার পরিবেশ,দৃষ্টিভঙ্গ�,ভ্রান্� মতবা�,কুযুক্তি,অযুক্ত� তাদে� এই বিশ্বাসক� আস্ত� আস্ত� দুর্বল কর� নাস্তিকে রুপান্তর করেছে।

নাস্তিকদের এই কুযুক্তি, অযুক্তির বিপরীতে সুযুক্তি দিয়� রাফা� ভা� নাস্তিকদের ঘোমট� খুলে দিয়েছেন�

বিজ্ঞা� আর অপ বিজ্ঞানে� দ্বন্ধটা, আসলে� যারা বিজ্ঞানী তাঁদের আর আমাদের তথাকথি� বিজ্ঞানবাজ ভন্ডদে� দাবি� মাঝখান� যে আলোকবর্ষ গ্যা�,তা বুঝা� জন্য বিশ্বাসে� যৌক্তিকত� বইটি অনবদ্য� এই বইটি� যেটা সবচেয়� আকর্ষি� তা হল রেফারেন্স। তথাকথি� মুক্তচিন্তকর� যদ� শুধু এই রেফারেন্সগুল� ধর� সত্যিকারের মুক্তচিন্ত� কর� তাহল� তাদে� সক� চেতন� ধুয়েমুছ� যাবে, তারা সত্যের সন্ধান পেয়� যাবে�

বইটি� শেষে� পরিশিষ্ট� বিবর্তনবাদ নিয়� লেখাটি বিবর্তনবাদীদে� একেবার� ফাটিয়� দিয়েছেন।বিবর্তনবাদীদে� অসারতাগুলো রেফারেন্� সহ ভেঙ্গে ভেঙ্গে বুঝিয়� দিয়েছেন।বিবর্তনবা� যে সেক্যুলারদের আবিষ্কৃত আরেকটি ধর্ম সেটা তুলে ধরেছেন�

আস� কর� আমাদের মুক্তচিন্তকর� মুক্ত���� নিয়� বইটি পড়বে।

আর বইটি বিশ্বাসীদে� ফিতরাহকে, বিশ্বাসীদে� বিশ্বাসক� আর� প্রজ্জ্বলি� করবে, আর� শাণী� করবে�
Profile Image for Kawkab .
191 reviews23 followers
February 28, 2022
অসাধারণ।পরিসরে ছোট্� কিন্তু ভাবিয়� তুলা� ব্যাপ্তিতে বিশাল।
This entire review has been hidden because of spoilers.
Profile Image for Ahmed Shamim.
50 reviews28 followers
May 4, 2018
"স্রষ্ট� যদ� সবকিছু সৃষ্টি ��রে থাকে, তাহল� স্রষ্টাক� কে সৃষ্টি করেছ�?"
'স্রষ্টাক� কে� না কে� অবশ্যই সৃষ্টি করতে হব�', এই যাদে� মোক্ষম যুক্তি, সে� নাস্তিকরাই 'এই মহাবিশ্বের কোনো স্রষ্ট� থাকা সম্ভ� না' বিশ্বা� করাকেই যৌক্তি� মন� করে। স্রষ্ট� যে এই তুচ্� সৃষ্টি প্রক্রিয়া� উর্ধ� এট� মানত� তাঁদের অহমিকায় আঘাত লাগে� 'গড অব দ্� গ্যাপ্�' তাঁদের কাছে হাস্যক� মন� হয�, অথ� 'শূন্�' থেকে এই তাবৎ মহাবিশ্বের সবকিছু সৃষ্টি হয়েছে এব� সুচারুরূপে অসংখ্য নিয়মে� ভারসাম্য রক্ষ� কর� টিকে আছ� সেটা� কিনা তাঁদের বিশ্বাসে� ভিত্তি�
যে� বিজ্ঞানে� মোলি� বিধানই হচ্ছ� যে, 'বিজ্ঞা� কোনো কিছুকে পর� সত্য বল� না, বলতে পারে না', বিজ্ঞানে� সূত্রগুল� কোথা থেকে কীভাবে আসলো সেটা ব্যাখ্যা কর� বিজ্ঞানে� জন্য অসম্ভব- সে� বিজ্ঞানে� বাটখারায� স্রষ্টার অস্তিত্ব মেপে নিজেদে� জ্ঞা� জাহি� কর� যে একেবারেই মূর্খত� সেটা বোঝা� মত জ্ঞা� কি এই নাস্তিকদের আদ� হব� না?
যুক্তি আর বিজ্ঞানক� যারা নিজেদে� ধর্ম বানিয়� স্রষ্টার আসনে বসিয়েছে এই বই তাঁদের জন্য এক মোক্ষম জবাব� বিজ্ঞানে� বুলি আউড়� আর সস্ত� যুক্তি বেঁচ� খাওয়া নাস্তিকদের কথায� যারা মাঝে মাঝে বিভ্রান্� হন, তাঁদের জন্য� এই বই পড়া খুবই গুরুত্বপূর্ন�
Profile Image for Asfarur Rahman.
10 reviews
January 29, 2022
প্রায় প্রত� পূর্ণিমারাতে আমরা দু� বন্ধ� হ্যাংআউট� বে� হই� আম� সংশয়ে� দোলাচল� দুলছ� স্রষ্ট�, ঈশ্ব�, আল্লাহ এস� নিয়ে। আদ� কি এই পৃথিবী� স্রষ্ট� আছেন? আছেন কোনো নিখুঁত ডিজাইনার? আমার পরিবার� একটা কথ� প্রচলি� আছে। কে� যখ� প্রত্যাবর্তন কর� সত্যের দিকে, তখ� সে বে� কঠিনভাবে সত্যকে আঁকড়ে ধরে। মাঝেমধ্য� ভয� পেয়� যা� এস� কথ� শুনে� আমার বিশ্বা� কি আদ� সত্য? নাকি অন্যদে� স্রষ্টাতত্ত্� সত্য?

চাঁদটা আজ বে� উজ্জ্বল। কৃত্রি� আলোর যে কোনো প্রয়োজন নে�, তা বে� ভালোভাবে� জানা� দিচ্ছে� বস� আছ� বাড়ির ধারে� মাঠে� এক কোণে� সাথে আমার বন্ধ� শরীফ। হ্ঠা� করেই ওক� প্রশ্ন কর� শুরু করলাম।

- "আচ্ছ� শরী�! আমার কয়েকট� প্রশ্ন� আমাদের স্রষ্ট� বলতে আদ� কি কে� আছেন? যেখানে আমরা শূন্� থেকে এসেছ�, সেখানে স্রষ্টাতত্ত্বট� কি মেনে নেয়� যায়? ম্যাট্রিক্� থিওর� তাহল� কি? আমরা যে পরাবাস্ত� জগতে নে�, তা� শক্ত প্রমাণ কী?

বিজ্ঞা� তো সব� আবিষ্কার কর� ফেলেছে� বর্তমানে এম� এক পর্যায়ে গিয়েছ� যে, একসময় স্রষ্টাক� আবিষ্কারের পর্যায়ে চল� যাবে� তাহল� বিজ্ঞা� বা� দিয়� অন্যদিকে যাবো কেনো? 'আস্থ� রাখো দ্বিতীয় বিদ্যায়...' এটাত� জানি� তাহল� শুধু শুধু অদেখ� বিষয়ে বিশ্বা� করবো কেনো? যা দেখিনা, তা বিশ্বা� কর� অযৌক্তিক� একজন মানু� হিসেবে অযৌক্তিকতা মানায় না�" এক নিশ্বাসে কথাগুল� বল� থামলাম�

- তো� কথ� শে� হইছে? হয়ে থাকল� এবার আমার কথ� শোন। হ্যা�, তু� ঠি� বলেছিস।বাংলাদেশে� মুক্তমনা দুইজ� লেখক বইয়� লিখেছে� "...আধুনিক বিজ্ঞা� এখ� যে জায়গায় পৌঁছ� গেছে ঈশ্ব� বল� কিছু থেকে থাকল� কোনো না কোনভাব� বিজ্ঞানে� চোখে তা ধর� পড়া� কথ� ছিলো...'' (অবিশ্বাসের দর্শ�, পৃষ্ঠা:১২, ঢাকা, শুদ্ধস্ব� প্রকাশ�)� কিন্তু ডার্� এনার্জির ধারণ� আবিষ্কারের জন্য ২০১১ সালে নোবে� পুরস্কার পাওয়া দলের একজন, প্রফেস� অ্যালেক্সে ফিলিপ্পেনক� এক সাক্ষাতকার� বলেন, "...আম� মহাবিশ্বকে একজন বিজ্ঞানী� দৃষ্টিকো� থেকে আলোচনা করতে চা� ... কো� অতিমানবি� বা স্বকীয় স্রষ্ট� আছেন কিনা বা এই মহাবিশ্বের কো� উদ্দেশ্য আছ� কিনা সে বিষয়ে আম� কিছু বল� না- এই প্রশ্নগুলো� উত্ত� বিজ্ঞানীরা দিতে পারেনা...�" (https:/)
- আরেকটা জিনি� জানি�? ডক্ট� জাফর ইকবা� স্যা� কিন্তু উনার বইয়� অকপট� স্বীকা� কর� নিয়েছেন এই প্রকৃতির সব কিছু� বিজ্ঞা� কখনো� জানত� পারব� না�
- 'বিজ্ঞানীরা সবিস্ময়� আবিষ্কার করেছেন যে, প্রকৃত� আসলে কখনো� সবকিছু জানত� দেবে না, সে তা� ভেতরের কিছু-কিছু জিনি� মানুষে� কা� থেকে লুকিয়� রাখে� মানু� কখনও� সেটা জানত� পারবেন�- সবচেয়� চমকপ্র� ব্যাপা� হচ্ছ� এট� কিন্তু বিজ্ঞানে� অক্ষমত� বা অসম্পূর্ণত� নয়। এড়া� হচ্ছ� বিজ্ঞান। (কোয়ান্টাম মেকানিক্�, �. জাফর ইকবা�, পৃষ্ঠা: ১০, ঢাকা, মাওল� ব্রাদার্�)
- আচ্ছ�! মানলাম তো� কথ�, বিজ্ঞা� সবকিছু আবিষ্কার করতে পারেনা� এবার তব� বল, স্রষ্টার প্রত� ভীতি কি পরিবার জো� কর� ঢুকিয়� দেয় না? এট� কি ব্যক্তিস্বাধীনতায� হস্তক্ষে� নয�?
- � এই কথ�! এট� হচ্ছ� একটা মৌলি� বিশ্বাস। যেহেতু মুসলিম পরিবার� জন্মেছিস, ইসলামি� পরিভাষ� কিছু হলেও জানিস। 'ফিতরাহ' বা বুনিয়াদ� বিশ্বা� সম্পর্কে জানি�? স্রষ্টার প্রত� ভয� কিন্তু প্রতিট� শিশু� জন্মগত বৈশিষ্ট্য। চো� বড� বড� কর� তাকাচ্ছি� কেনো?
- অক্সফোর্� বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্টা� সাইকোলজিস্� �. জাস্টি� এল. ব্যারে� শিশুদে� উপ� গবেষণা করেন� � ব্যাপারে বেশকিছ� বই� লিখেছে� তিনি� বইগুলো� মধ্য� একটি হল� "বর্ন বিলিভার্�"� যেখানে তিনি সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন, "... শিশুরা জন্মগতভাবে বিশ্বাসী, যাকে আম� বল� 'সহজা� ধর্ম'..." (Dr. Justine L. Barrett, Born Believers: The Science of Children's Religious Belief; Page: 136, Simon and Schuster, Mar 20, 2012)
- অক্সফোর্� বিশ্ববিদ্যালয়ের (নাস্তি�) মনোবিজ্ঞানী �. অলিভের� প্যাট্রোভি� Peer Reviewd জার্নালে তাঁর গবেষণা� ফল জানা�, "কিছু ধর্মীয় বিশ্বা� যে সার্বজনী� হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে (যেমন কো� বিমূর্� সত্তাক� বিশ্বজগতের স্রষ্ট� হিসেবে মৌলি� বিশ্বা�), এর (স্বপক্ষে) শক্তিশালী প্রমাণ ধর্মগ্রন্থের বাণী� চেয়� বর� (বৈজ্ঞানি�) গবেষণা থেকে� বেশি বেরিয়� আসছে বল� প্রতীয়মা� হচ্ছে।" ()
-


দেখল� তো এবার? বৈজ্ঞানি� গবেষণা� ফলাফ� দেখিয়� দিচ্ছে যে, মানু� সহজা� � স্বত:স্ফূর্তভাব� অদ্বিতীয় সর্বোচ্চ এক বুদ্ধিমত্তায� বিশ্বা� গড়ে তোলে� আর� নিবি উদাহরণ?
আচ্ছ� বল� ভালো জ্ঞা� নিতে তো আপত্তি নেই।

তাহল� শোন। ইয়ে� ইউনিভার্সিটি� আরেক নাস্তি� গবেষ� পল ব্লু� তাঁর Peer Reviewd জার্নালে দেখিয়েছেন ঐশ্বরি� সত্ত্বার পাশাপাশি মানুষে� যে মন বল� কিছু� অস্তিত্ব আছ�, � ধারণাও সহজাতভাবেই শিশুদে� মাঝে উদ্ভূত হয়। (Paul Bloom, Religion is natural (2007), Journal of Development Science 10:1, Page: 147-151. DOI: )

আজ তাহল� � পর্যন্� থাক। আরেকদি� কথ� বলবো ম্যাট্রিক্�, পরাবাস্ত� জগ�, মৌলি� বিশ্বা�, বিজ্ঞা� � বস্তুবাদ, বিবর্ত� এসবকিছ� নিয়�!

শরী� যেনো আমার এতদিনে� বিশ্বাসে প্রচণ্� এক নাড়� দিয়� গেলো� এখ� আমাক� সন্ধান করতে হব�, কো� সে মহামহি� সত্ত�? যা� কল্যাণ� এই চাঁদনিরাতে বস� বস� মুখর পরিবেশ� করতে পারছ� মনোমুগ্ধকর সব আলাপ� যে স্রষ্টার ডিজাইন� নে� কোনো ত্রুটি� কো� সে "এক" তুমি? তোমা� সন্ধান� তব� শুরু হো� পবিত্র এক যাত্রা!

আম� নাহয� শরীফে� কা� থেকে বাকি বিষয়গুল� জেনে নিবো� কিন্তু আপনি? যদ� এম� সংশয়ে� দোলাচল� থেকে থাকে�, তাহল� পড়ে ফেলু� সংশয়বাদের কালো থাবা থেকে বেরিয়� এস� আলোর পথ� হেঁট� চল� এক পথিক, ডাক্তা� রাফা� আহমে� ভাইয়ে� "বিশ্বাসে� যৌক্তিকত�" বইটি�


সবশেষে বইটি সম্পর্কে ডাক্তা� শামসুল আরেফিন শক্ত� ভাইয়ে� অভিমতট� হুবহ� তুলে ধরছি: "বিজ্ঞা� আর অপবিজ্ঞানে� দ্বন্দ্বটা, আসলে� যারা বিজ্ঞানী তাঁদের আর আমাদের বিজ্ঞানবাজ বন্ধুদের দাবি� মাঝে আলোকবর্ষের যে গ্যাপট�, তা বুঝা� জন্য রেফারেন্সস� এম� একটা বইয���ের বড্ড প্রয়োজন ছিলো� দু:খে� বিষয� হল�, ওনার� আমাদের বই পড়ে� না বা মন দিয়� পড়ে� না� অন্ত� এই একটা পাতল� বই মন দিয়� পড়া� আহ্বান� আসুন দেখি মনটা আসলে� কতটুকু মুক্ত। আর খণ্ডনে� অপেক্ষায� তো সাজিদে� আম� থেকে� আছি। (সুদীর্ঘশ্বাস)"
- ডাক্তা� শামসুল আরেফিন, এমবিবিএস (ঢাকা), বিসিএস (স্বাস্থ্�), লেখক- ডাবল স্ট্যান্ডার্�, কষ্টিপাথ�; সহলেখক- প্রত্যাবর্তন�
Profile Image for Faridh.
7 reviews
March 8, 2019
বইটি অত্যন্� ছো� হলেও তথ্যপ্রমাণের দি� থেকে খুবই দৃঢ়� মজবুত। বইটা মুক্তচিন্ত� নিয়� চেঁচায� যারা তাদে� উপহা� দেয়ার মত�
Profile Image for Zanika Mahmud.
173 reviews8 followers
November 5, 2020
ভালো লেগেছে� বস্তুবাদী বিজ্ঞানক� প্রশ্ন কর�, Must read with lots of documents and lists of sources.
Profile Image for Edward Rony.
78 reviews7 followers
March 16, 2022
''ঈশ্বরে� অস্তিত্ব আছ�, কি নে� সেটা আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ না� ঈশ্বরে� অস্তিত্ব স্বীকারকারীদে� মাঝে একদল তাদে� বিশ্বা� অন্যদে� উপ� চাপিয়� দিতে চায়� আবার অবিশ্বাসকারীদে� একদল� তাদে� বিশ্বা� চাপিয়� দিতে চায় অন্যদে� উপর। এই দু� দল� সমান ক্ষতিকর।"

'বিশ্বাসে� যৌক্তিকত�' বইতে রাফা� আহমে� কিছু তথ্যপ্রমাণ উপাস্থাপ� করেছেন আল্লাহ� অস্তিত্ব প্রামাণে� লেখক বে� কিছু যুক্তি দিয়েছেন, নানা তথ্য উপস্থাপন করেছেন� ছোট্� এই বইটাতে তথ্যের চেয়� আসলে তথ্যের সোর্� (ফু� নো�) বেশি� বাঁশের চেয়� কুঞ্চি বড� ধরনের। তব�, লেখক বিভিন্� সোর্� থেকে নানা� রেফারেন্� একত্� করেছেন এবিষয়� কো� সন্দেহ নেই। এই পরিশ্রমে� জন্য� লেখক কিছুটা প্রশংসার দাবীদার।

এবার আস� অন্য দিকে, এই বইটা পড়া� আগ� মন� রাখত� হব� আল্লাহ� অস্তিত্ব� বিশ্বা� কর� ইসলামে� মূ� ভিত্তি� এট� নিয়� প্রশ্ন কর� বা প্রমাণ চাওয়া� স্বাধীনত� ইসলা� আমাদের দেয় না� এট� মাথায় রেখে বইটি রচিত�

আবার মন� করেন, পৃথিবী যে সমতল (ফ্ল্যা�) এর পক্ষ� আপনি লা� লা� প্রমাণ পাবেন। ঠি� তেমনটা� মন� হয়েছে এই বইটা�
আর, বিবর্তনর� অধ্যায়ট� তো পুরা� যা তা একদম�

বিবর্তনে� পক্ষ� বিপক্ষ� আলোচনা তর্ক বিতর্ক হত� পারে� কিন্তু যে ব্যক্ত� বিবর্ত� বলতে কেবল ডারউইর এর মতবা� নিয়� কচলাকচলি কর� তা� কাছে হয়ত বিবর্ত� মানে 'বান্দর থেকে মানু� হইছে'!

আরেকটা দৃষ্টিকট� বিষয� হচ্ছ�, লেখক কিছু 'নাস্তি�' ব্যক্তির মতাম� বা বক্তব্� কো� করেছে। তাদে� নামে� পাশে 'নাস্তি�' শব্দটা লেখক লিখে দেছেন। কিন্তু যারা আস্তিক, তাদে� ক্ষেত্রে উন� এমনট� করেন নি� সাইকোলজিক্যা� এম� অনেক গে� লেখক খেলেছেন।

ওহ�, এই বইটা� কিন্তু বাঁশের চে কুঞ্চি বড়। মো� পে� ৮০, যা� প্রথ� ১৬ পে� ভূমিকা, এর মতাম� ওর মতামত। শে� ১০ পে� পরিশিষ্ট, নির্ঘণ্ট, প্রন্থপঞ্জী নাম।

আর গড়ে প্রত� পেজে� এক তৃতীয়াং� কেবল বিভিন্� ফুটনোট�

পরিশেষ� বল�, বইটা পড়ত� চাইল� সময় নিয়� বসবেন। লেখক কি বোঝাতে চেয়েছেন, তা �/� বা� না পড়ল� বুঝবেন না�
Profile Image for Ibnul Shah.
60 reviews23 followers
May 19, 2021
বইটি অত্যন্� ছো� পরিসরে� হওয়� সত্ত্বেও এত� বে� তাৎপর্যপূর্ণ কিছু আলোচনা কর� হয়েছে� স্রষ্টার অস্তিত্ব� বিশ্বা� যে কেবল কোনো অন্ধবিশ্বা� নয� কিংব� শৈশবের ইনডক্ট্রিনেশনে� ফল নয�, এর সপক্ষে বিভিন্� পিয়ার রিভিউড জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা, দার্শনিক � বিজ্ঞানীদে� মতাম�, বইয়ের উদ্ধৃত� ইত্যাদ� উপস্থাপন কর� বিষয়টিক� বিশ্লেষণ কর� হয়েছে� দারু� একটা কা� করেছেন লেখক রাফা� আহমেদ।
বইয়ের লেখাগুলো অধুন� বিজ্ঞানভক্� মানুষজনে� কাছে অত্যন্� চমকপ্র� হয়ে ধর� দেবে� � ধরনে� বই-� বাংলাদেশ� বইয়ের জগতে একটা বিরা� পরিবর্তন এন� দিয়েছ� সাম্প্রতিককালে, এই পরিবর্তন অব্যাহ� থাকুক।
এখান� লেখক ডেলিবারেটল� বইয়ের পরিস� ছো� রেখেছে� কি না জানি না� তব� তিনি যেসব গবেষণা� ফলাফ� উদ্ধৃত করেছেন, বিশে� কর� ফিতরাহ সম্পর্কি� অধ্যায়ে, সেসবের খানিকট� বিস্তারি� বর্ণনা করলে আর� ভালো হত� একারণে� তি� তারা�
Profile Image for Shadab Dip.
24 reviews1 follower
February 24, 2025
বিশ্বাসে� যৌক্তিকত� বইটি আম� ভেবেছিলা� মন� হয� এক ঈশ্বরে� প্রত� বিশ্বাসে� যৌক্তি� কিছু ব্যাখ্যা� কিন্তু বইটি মূলত আমাদের এই চিন্তা খন্ড� করার চেষ্টা করেছ� যে বিজ্ঞা� সম্পর্কে আমাদের যে ধারণ� "এট� সম্পূর্ণ যুক্তি� ভিত্তিতে গঠিত এব� এর কখনও ভু� হত� পারে না"� বিভিন্� পপুলার সায়েন্সের বিশ্বাসে� সাথে বিজ্ঞানীদে� বিশ্বাসে� যে পার্থক্য সেটা বে� ভালো কর� বোঝা যায় বইটি পড়লে। তব� আমার কিছু দুর্বলতা মন� হয়েছে বইটি নিয়� সেটা হল� কোনো যুক্তি উপস্থাপন এর জন্য লেখক নাস্তি� বিজ্ঞানী বা দার্শনিকদে� বিভিন্� উক্ত� প্রমাণ হিসেবে রেখেছেন। আম� বইটি নাস্তিক্যবাদ আর বিশ্বাসীদে� চিন্তা ভাবনার কিছু পার্থক্য বোঝা� জন্য পড়েছিলা� এব� এই জন্য বইটি ভালো হত� পারে�
Profile Image for Muhi Uddin.
93 reviews4 followers
June 21, 2023
বিশ্বাসে� যৌক্তিকত� একটা অবিশ্বাস্য বই� এত� অল্প কথায� তথ্যবহুল লেখা আর যৌক্তি� সমাধান আসলে আমাদের অঙ্গনে কম� দেখা যায়�

এম� বই থাকল� "মুক্তচিন্ত�" দাবীদা� বদ্ধচিন্তাওয়ালাদে� চো� কিছুটা হলেও খুলব� বল� আশাবাদী�

এম� কা� আর� হোক। এম� বইয়ের পাঠক আর� বাড়ুক�

যাদে� আজ্ঞেয়বাদী রো� আছ�, তারা চাইল� বইটি পড়ত� পারেন। আম� আশাবাদী, এই বই আপনাকে অনেক সাহায্� করবে�

পাঠকের পা� সার্থক বল� মন� করি।
Profile Image for Golam Kibria.
33 reviews2 followers
May 21, 2018
লেখক এখান� চমৎকারভাবে দেখিয়েছেন যে সৃষ্টিকর্তার প্রত� বিশ্বা� জন্মগত� অল্প কয়েকট� পাতা� ভেতর লেখক অনেক information তুলে ধরেছেন�
Profile Image for Md Suny.
66 reviews
April 22, 2020
এক� বিষয�, তব� ব্যাখ্যা� ধর� তুলনামূলকভাব� কিছুটা আলাদা। সাথে সংক্ষিপ্� আলোচনা� মাধ্যম� যুক্তি খন্ডন। তা� উপভো� করেছ� আলহামদুলিল্লাহ�
Profile Image for Muntasir.
46 reviews4 followers
April 22, 2021
ভালো একটা বই� ঠান্ডা মাথায় ধীরে ধীরে বুঝে পড়া লাগবে। পড়া� আগেই নিজে� স্ট্যান্� ধর� না পড়ে, নিউট্রালভাবে পড়ল� বেটার।

মতামতঃ
"পড়া উচিত "
Profile Image for MEHEDI HASAN.
7 reviews
July 31, 2023
Very good book which illustrates that believers have substantive reasons to believe.
Profile Image for Rafi Robin.
6 reviews
September 24, 2023
অন্ত� আরিফ আজাদের থেকে ভালো লেখে�
আর কভারটা কি বানিয়েছ�!! ভাইর� ভাই। মন� হয� কোনো ক্রাইম থ্রিলা� বইয়ের কভার�
Profile Image for Ahsanul Ameen Ameen.
18 reviews
February 16, 2025
সংক্ষিপ্� কলেবরে মেদহী� চমৎকার উপস্থাপন� বিস্তর তথ্যের গাঁথুনিত� ছোট্� একটি মালা�
Profile Image for Tamim wn.
113 reviews
April 19, 2024
"তারা কি আপনা-আপনি� সৃজি� হয়েছে,
না তারা নিজেরা� স্রষ্ট� ? না তারা নভোমণ্ডল
� ভূমণ্ড� সৃষ্টি করেছ�? আদতে তো তারা
নিশ্চি� নয়।"

- (সূরা তূ� ৫২:৩৫-৩৬)

স্রষ্ট� বিজ্ঞানে� আলোচ্য বিষয� নয়। বিজ্ঞানে� সংজ্ঞা� আমাদের বলছে বিজ্ঞা� স্রষ্টার ব্যাপারে নিরব থাকে � প্রকৃত�, মহাবিশ্ব এদের চালচলন, ধর�, বৈশিষ্ট্�, অস্তিত্ব, এস� নিয়েই বিজ্ঞানে� পথচলা।

তব� এই প্রকৃত� � মহাবিশ্ব তো স্রষ্টার� সৃষ্টি� তা� প্রকৃতির � মহাবিশ্বের কো� কিছু� স্রষ্টার বিপরীতে যেতে পারে না�
ধর্ম � বিজ্ঞানে� মাঝে কোনো সংঘা� নে� বর� আছ� সহাবস্থান। কিন্তু বস্তুবাদীদে� পক্ষ� বিষয়ট� মেনে নেওয়া কষ্টকর�

বেস্টসেলার লেখক রাফা� আহমেদে� লেখা 'বিশ্বাসে� যৌক্তিকত�' বইয়� তিনি বোঝানো� চেষ্টা করেছেন সৃষ্টিকর্তায� বিশ্বা� মানুষে� একটি সহজা� বৈশিষ্ট্�, জো� কর� চাপিয়� দেয়� কোনো বোঝা নয়। বইটিতে ব্যাপক তথ্যের সমাহার রয়েছে� লেখকের উপস্থাপন ভঙ্গিও প্রশংসনীয়� আগ্রহী পাঠকদে� অবশ্যই উচিত বইটি পড়ে দেখা� উপকৃ� হবেন বল� আশ� করছি �
Profile Image for Md. Jamal Uddin.
80 reviews14 followers
September 10, 2019
১। স্রষ্ট� কে অকুণ্ঠ ভাবে বিশ্বা� করতে যদ� এখনো কিছুটা সংশয� থেকে থাকে তব� একবা� হলেও পড়ে দেখু� বইটি�
২। স্রষ্টার প্রত� বিশ্বা� কে আর� যুক্তিযুক্� কর� নিজে� � কাছে� মানুষদের কাছে তুলে ধরতে চা�, তব� পড়ে দেখু� এই বইটি�
৩। সর্বোপরি আপনা� আশ� পাশে ঘুরে বেড়ান� নব্য নাস্তিকদের প্রশ্নের জবাব দিতে বার্� বা আপনা� কাছে� কো� পরিচিত নাস্তি� কে বুঝানো� জন্য ভালো একটি যুক্তি, বিজ্ঞা� � দর্শ� সম্পূর্ণ তথ্যবহুল বই খুঁজছে�, তাহল� এই বইটি পড়ে দেখুন।
1 review
January 20, 2018
বে� ভালো লেগেছে বইটি� এর একটা পজিটিভ দি� হল�, দর্শ� বা বিজ্ঞানে� বিভিন্� বিষয়ে� বিস্তারি� আলোচনায় না গিয়� সিদ্ধান্তগুলোক� সংক্্ষেপ� উপস্থাপন কর� হয়েছে� পৃষ্ঠা বিন্যাসও ভালো লেগেছে� বইয়ের শেষে ইনডেক্সট� দেওয়া পুরো ভিন্� একটা সংযোজন� গবেষণামূলক বিদেশী বইগুলোতে এম� থাকে� মো� কথ�, হ্যাপি রিডিং।
Displaying 1 - 30 of 30 reviews

Can't find what you're looking for?

Get help and learn more about the design.