What do you think?
Rate this book
ফ্ল্যাপে লেখা কিছু কথ�
কড়া রো� চারদিকে। বাতা� উষ্ণ� গেটে� বাইর� প্রকাণ্ড শিমু� গাছে� লা� লা� ফুল। বসন্তকালের লক্ষ� এই একটিই। সে একটা সিগারে� ধরিয়ে উদাস চোখে শিমু� গাছে� দিকে তাকিয়� রইল। অ্যাসিন্টে� জেলা� সাহে� তাকে শম্ভুগঞ্� পর্যন্� রেলে� একটি পা� এব� ত্রিশট� টাকা দিয়েছেন� এব� খু� ভদ্রভাবে বলেছেন, জহুর, ভালোমত� থাকবে। ছাড়� পাবা� দি� সবাই খু� ভালো ব্যবহা� করে।
জহুর আম� ছ’বছর তি� মা� পর নীলগঞ্জে� দিকে রওনা হলো। কড়া রোড। বাতা� উষ্ণ � আর্দ্র� বসন্তকাল�
কড়া রো� চারদিকে। বাতা� উষ্ণ� গেটে� বাইর� প্রকাণ্ড শিমু� গাছে� লা� লা� ফুল। বসন্তকালের লক্ষ� এই একটিই। সে একটা সিগারে� ধরিয়ে উদাস চোখে শিমু� গাছে� দিকে তাকিয়� রইল। অ্যাসিন্টে� জেলা� সাহে� তাকে শম্ভুগঞ্� পর্যন্� রেলে� একটি পা� এব� ত্রিশট� টাকা দিয়েছেন� এব� খু� ভদ্রভাবে বলেছেন, জহুর, ভালোমত� থাকবে। ছাড়� পাবা� দি� সবাই খু� ভালো ব্যবহা� করে।
জহুর আম� ছ’বছর তি� মা� পর নীলগঞ্জে� দিকে রওনা হলো। কড়া রোড। বাতা� উষ্ণ � আর্দ্র� বসন্তকাল�
96 pages, Hardcover
First published January 1, 1970
4 people are currently reading
236 people want to read
About the author
Humayun Ahmed
447books2,760followersHumayun Ahmed (Bengali: হুমায়ূন আহমে�; 13 November 1948 � 19 July 2012) was a Bangladeshi author, dramatist, screenwriter, playwright and filmmaker. He was the most famous and popular author, dramatist and filmmaker ever to grace the cultural world of Bangladesh since its independence in 1971. Dawn referred to him as the cultural legend of Bangladesh. Humayun started his journey to reach fame with the publication of his novel Nondito Noroke (In Blissful Hell) in 1972, which remains one of his most famous works. He wrote over 250 fiction and non-fiction books, all of which were bestsellers in Bangladesh, most of them were number one bestsellers of their respective years by a wide margin. In recognition to the works of Humayun, Times of India wrote, "Humayun was a custodian of the Bangladeshi literary culture whose contribution single-handedly shifted the capital of Bengali literature from Kolkata to Dhaka without any war or revolution." Ahmed's writing style was characterized as "Magic Realism." Sunil Gangopadhyay described him as the most popular writer in the Bengali language for a century and according to him, Ahmed was even more popular than Sarat Chandra Chattopadhyay. Ahmed's books have been the top sellers at the Ekushey Book Fair during every years of the 1990s and 2000s.
Early life:
Humayun Ahmed was born in Mohongonj, Netrokona, but his village home is Kutubpur, Mymensingh, Bangladesh (then East Pakistan). His father, Faizur Rahman Ahmed, a police officer and writer, was killed by Pakistani military during the liberation war of Bangladesh in 1971, and his mother is Ayesha Foyez. Humayun's younger brother, Muhammed Zafar Iqbal, a university professor, is also a very popular author of mostly science fiction genre and Children's Literature. Another brother, Ahsan Habib, the editor of Unmad, a cartoon magazine, and one of the most famous Cartoonist in the country.
Education and Early Career:
Ahmed went to schools in Sylhet, Comilla, Chittagong, Dinajpur and Bogra as his father lived in different places upon official assignment. Ahmed passed SSC exam from Bogra Zilla School in 1965. He stood second in the merit list in Rajshahi Education Board. He passed HSC exam from Dhaka College in 1967. He studied Chemistry in Dhaka University and earned BSc (Honors) and MSc with First Class distinction.
Upon graduation Ahmed joined Bangladesh Agricultural University as a lecturer. After six months he joined Dhaka University as a faculty of the Department of Chemistry. Later he attended North Dakota State University for his PhD studies. He grew his interest in Polymer Chemistry and earned his PhD in that subject. He returned to Bangladesh and resumed his teaching career in Dhaka University. In mid 1990s he left the faculty job to devote all his time to writing, playwright and film production.
Marriages and Personal Life:
In 1973, Humayun Ahmed married Gultekin. They had three daughters � Nova, Sheela, Bipasha and one son � Nuhash. In 2003 Humayun divorced Gultekin and married Meher Afroj Shaon in 2005. From the second marriage he had two sons � Nishad and Ninit.
Death:
In 2011 Ahmed had been diagnosed with colorectal cancer. He died on 19 July 2012 at 11.20 PM BST at Bellevue Hospital in New York City. He was buried in Nuhash Palli, his farm house.
Early life:
Humayun Ahmed was born in Mohongonj, Netrokona, but his village home is Kutubpur, Mymensingh, Bangladesh (then East Pakistan). His father, Faizur Rahman Ahmed, a police officer and writer, was killed by Pakistani military during the liberation war of Bangladesh in 1971, and his mother is Ayesha Foyez. Humayun's younger brother, Muhammed Zafar Iqbal, a university professor, is also a very popular author of mostly science fiction genre and Children's Literature. Another brother, Ahsan Habib, the editor of Unmad, a cartoon magazine, and one of the most famous Cartoonist in the country.
Education and Early Career:
Ahmed went to schools in Sylhet, Comilla, Chittagong, Dinajpur and Bogra as his father lived in different places upon official assignment. Ahmed passed SSC exam from Bogra Zilla School in 1965. He stood second in the merit list in Rajshahi Education Board. He passed HSC exam from Dhaka College in 1967. He studied Chemistry in Dhaka University and earned BSc (Honors) and MSc with First Class distinction.
Upon graduation Ahmed joined Bangladesh Agricultural University as a lecturer. After six months he joined Dhaka University as a faculty of the Department of Chemistry. Later he attended North Dakota State University for his PhD studies. He grew his interest in Polymer Chemistry and earned his PhD in that subject. He returned to Bangladesh and resumed his teaching career in Dhaka University. In mid 1990s he left the faculty job to devote all his time to writing, playwright and film production.
Marriages and Personal Life:
In 1973, Humayun Ahmed married Gultekin. They had three daughters � Nova, Sheela, Bipasha and one son � Nuhash. In 2003 Humayun divorced Gultekin and married Meher Afroj Shaon in 2005. From the second marriage he had two sons � Nishad and Ninit.
Death:
In 2011 Ahmed had been diagnosed with colorectal cancer. He died on 19 July 2012 at 11.20 PM BST at Bellevue Hospital in New York City. He was buried in Nuhash Palli, his farm house.
Ratings & Reviews
Friends & Following
Create a free account to discover what your friends think of this book!
Community Reviews
Displaying 1 - 30 of 40 reviews
May 11, 2023
গুডরিড� অনুযায়ী 'এই বসন্তে' হুমায়� আহমেদে� কম জনপ্রিয় বইয়ের একটি� গড� রেটি� বে� কম।আমি এই রেটি� দেখে� বছরখানেক আগ� পড়ত� গিয়েও পড়িনাই। অথ� মোহাম্মদ আজ� তাঁর বই ' হুমায়� আহমে� ; পাঠপদ্ধত� � তাৎপর্� ' বইতে উক্ত নিয়� উপন্যা� নিয়� বিশদ আলোচনা রেখেছে� এব� হুমায়� আহমেদে� অন্যতম 'সিরিয়াস' রচনা হিসেবে এক� উল্লেখ করেছেন� তা দেখে বইটি একবসাত� শে� করলাম। খু� বেশি সময় লাগেনি।আ� কেনো এই বই অত� তাৎপর্যপূর্ণ তা তৎক্ষণাৎ জলের মত� না বুঝলেও বইটি কেনো জনপ্রিয় নয� তা বুঝত� সময় লাগেনি� বইটি সাধারণ� পাঠকদে� ভালো না লাগা� কারণ আছে। একটি ঘটনা� দিকে আগাত� আগাত� ঘটনা শুরু হব� ঠি� তখনই উপন্যাসট� শে� হয়ে যায়।পাঠকে� মন� হব� এটাও কো� রকমে ঈদ সংখ্যায় দিবা� জন্য abruptly শে� কর� দিয়েছেন হুমায়ুন আহমেদ।বিরক্ত আসাট� অত� স্বাভাবিক। কিন্তু পাঠক যদ� তৎপরতা দেখিয়� একটু খুঁটিয়ে পড়ে তাহলেই সে বুঝত� পারব� যে এই হঠাৎ শে� কর� ফেলবার জন্য� পুরো উপন্যাসট� লেখা!
হুমায়� আহমেদে� রচনাশৈলী� গুণে তিনি অনেক জটিল জিনি� তরলব� কর� বলেছেন।খুব সহজে এক কথায� দু'কথায� চলচ্চিত্রে� মত� স্পষ্ট কর� কো� অনেক বিস্তৃ� ঘটনা দেখিয়� দিকে পেরেছেন। তা� পড়বার সময় আমাদের মন� হয�- এত� তিনি বসেই লিখে ফেলেছে�, এরজন্য আবার ভাবত� বসেছেন নাকি?লোকট� একটু সেরিয়াস হলোন� জীবন�! অথ� হুমায়� আহমেদে� ইন্টার্ভিউ আর আজ� সাহেবে� আলোচনা থেকে বুঝত� পারছ� তিনি কত ভেবেচিন্তে একটা লেখা সে� করেছেন� হুমায়ুন আবার পা� করতে হব� কো� রক� ভক্তির আতিশয্� কিংব� সেরিয়াস পাঠকের কৌলীন্� এক সাইড� রেখে�
হুমায়� আহমেদে� রচনাশৈলী� গুণে তিনি অনেক জটিল জিনি� তরলব� কর� বলেছেন।খুব সহজে এক কথায� দু'কথায� চলচ্চিত্রে� মত� স্পষ্ট কর� কো� অনেক বিস্তৃ� ঘটনা দেখিয়� দিকে পেরেছেন। তা� পড়বার সময় আমাদের মন� হয�- এত� তিনি বসেই লিখে ফেলেছে�, এরজন্য আবার ভাবত� বসেছেন নাকি?লোকট� একটু সেরিয়াস হলোন� জীবন�! অথ� হুমায়� আহমেদে� ইন্টার্ভিউ আর আজ� সাহেবে� আলোচনা থেকে বুঝত� পারছ� তিনি কত ভেবেচিন্তে একটা লেখা সে� করেছেন� হুমায়ুন আবার পা� করতে হব� কো� রক� ভক্তির আতিশয্� কিংব� সেরিয়াস পাঠকের কৌলীন্� এক সাইড� রেখে�
November 5, 2022
এমনিতে দেড় তারা রেটি� হয়। জানল� দিয়� ফুরফুর� ঠান্ডা হাওয়া আর চাঁদের আল� আসছে (তাছাড়� কালক� রবিবার ছুটি� দি�), এইসব ছোটোখাটো আনন্দে হা� তারা বাড়িয়ে দিলাম।
এত� সুন্দর গদ্যশৈলী, এত� সাবলী� চরিত্রনির্মা�, এত� ঝকঝক� বাস্তবসম্ম� সংলাপ। অথ� হুমায়ূন আহমেদে� বেশিরভাগ উপন্যাসে� এন্ডিং এরকম ঝুপু� কর�, মাঝিকে অবাক কর� দিয়�, মাঝদরিয়ায� ডুবে যায় ক্যানো বারবার? বল� কেসট� কী ভা�??
এত� সুন্দর গদ্যশৈলী, এত� সাবলী� চরিত্রনির্মা�, এত� ঝকঝক� বাস্তবসম্ম� সংলাপ। অথ� হুমায়ূন আহমেদে� বেশিরভাগ উপন্যাসে� এন্ডিং এরকম ঝুপু� কর�, মাঝিকে অবাক কর� দিয়�, মাঝদরিয়ায� ডুবে যায় ক্যানো বারবার? বল� কেসট� কী ভা�??
September 24, 2021
বে� কয়ে� বছ� পর জহুর বোনে� বাড়� ফিরলো। মুক্তিযুদ্ধে� সময় সে কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেছে। এখ� সে জে� থেকে ফিরলো। মিথ্যা খুনে� মামলার আসামী হয়ে বছ� সাতে� কাটাতে হল জেলে� বোনে� বাড়িত� ফিরে এস� তেমন পরিবর্তন চোখে পড়ল� না, খালি বোনে� মেয়� টুনী, অঞ্জ� বড� হয়েছে� বো� তো নে�, দুলা ভা� দবির আবার বিয়� করেছিল� আগের পক্ষের দুটো যম� ছেলে আছ� এব� এর� নিঃশব্দে ঝগড়� করতে পটু।
কাহিনী বিশে� কিছু নয়। নীলগঞ্� গ্রামে� এই মানুষদের হা�-হকিক� আরকি�
কাহিনী পড়ে জানা যায় জহুরকে ফাঁদ� ফেলে চৌধুরি সাহেব। কিন্তু এদের কি কাহিনী তা খোলাসা কর� হয� নি� অবশ্� হুমায়ূন সাহেবে� বই থেকে তা আশাও কর� যায় না� উন� উনার মত� করেই লিখতেন, যেটুকু লিখত� ইচ্ছ� হয� সেটুকু� লিখতেন� অনেকটা ছাড়� ছাড়� ভা� আরকি! অনেকেই ভেবেছি� জহুর হয়ত� কিছু করবে তা� প্রত� ঘটিত অন্যায়ে� ব্যাপারে, কিন্তু সে শান্� হয়ে� বস� থাকে� তব� দেখা যায় সে বদ� ভাইয়ে� স্ত্রী� বাড়িত� যায় মাঝে মাঝে� এই বদ� ভাইক� খুনে� অপরাধে� তাকে জে� খাটত� হয়।
এরমধ্য� আবার দবির মিয়ার দোকানে চুরি হয়। নীলগঞ্� থানা� লোকেরা গ্রেফতার কর� দোকানেরই পাহাড়াদার মনসুরকে। পিটিয়� পিটিয়� আধমর� কর� ফেলে� রাতে রাস্তা দিয়� যাওয়া� সময় গানে� মাস্টা� সাইফুল একটা ভয়ানক আর্তচিৎকার শুনত� পায়� পরদি� সকাল� সবাই জানত� পারে মনসু� মা� খেয়� মারা গেছে� কে� � ব্যাপারে কিছু করতে যায় না�
এদিক� দেখা যায় টুনি� বিয়� ঠি� হয়। ছেলে তা� পছন্দও হয়েছে, তবুও সে কাঁদে। কিন্তু অঞ্জ� এই কান্না� কোনো কারণ খুঁজ� পায় না� অঞ্জুর কোনো হেলদোল নে�; সে তা� বাবা� হাতে মা� খেয়েও চুপচাপ থাকে যে� কিছু� হয� নি�
গানে� মাস্টা� সাইফুল প্রত� রাতে ঘর� যাওয়া� সময় দেখে মনসু� বস� আছ� নিজে� কবরে� কাছে� সে ভয� পায়� সবাইকে বলতে চায়� কে� বিচা� হচ্ছ� না!! পুলিশর� পিটিয়� মানু� মেরে ফেলল�!! সে চিঠি লিখা� সিদ্ধান্� নেয়, বেনামী চিঠি!! তাতে থাকব� এই অন্যায� ঘটনা� বিবরণ। যদিও সে আগেও অনেক চিঠি লিখেছে তা� গানে� ছাত্রীদে�, সেখানে নানা অশ্লী� কথাও লিখা আছ� তব� সেগুলো কাউক� দেয়� হয� নি� এবার এই চিঠি দিতে� হবে।
শেষে দেখা যায় মাস্টারে� ঘর সার্� কর� মেয়েদের কাছে লেখা চিঠি উদ্ধার কর� হয়েছে, চৌধুরী সাহেবে� উপস্থিতিতে তাকে উঠবস করান� হল� তারপরও সাইফুলের মন� হয� এই অন্যায়ে� ব্যাপারে চিঠি ছাপাতে হবে।
তারপ� হু� করেই শে� হয়ে গেল।
পড়ত� পড়ত� একটু অন্যরক� লাগছিল� একটা বার্তা! শেষট� কি হয়। আশ� জাগল�, আগ্র� বাড়লো� শেষে আশার মোমবাত্ত� ধূ� কইর্যা নিভ্যা গেল। আর আম� হয়ে গেলা� বিরক্ত.......
এটাও সে� দল� গেল। হুমায়ূন আহমেদে� লিখা� ইচ্ছ� হয়েছি�, তা�-� লিখেছিলেন।
~১৯ এপ্রিল, ২০২১
কাহিনী বিশে� কিছু নয়। নীলগঞ্� গ্রামে� এই মানুষদের হা�-হকিক� আরকি�
কাহিনী পড়ে জানা যায় জহুরকে ফাঁদ� ফেলে চৌধুরি সাহেব। কিন্তু এদের কি কাহিনী তা খোলাসা কর� হয� নি� অবশ্� হুমায়ূন সাহেবে� বই থেকে তা আশাও কর� যায় না� উন� উনার মত� করেই লিখতেন, যেটুকু লিখত� ইচ্ছ� হয� সেটুকু� লিখতেন� অনেকটা ছাড়� ছাড়� ভা� আরকি! অনেকেই ভেবেছি� জহুর হয়ত� কিছু করবে তা� প্রত� ঘটিত অন্যায়ে� ব্যাপারে, কিন্তু সে শান্� হয়ে� বস� থাকে� তব� দেখা যায় সে বদ� ভাইয়ে� স্ত্রী� বাড়িত� যায় মাঝে মাঝে� এই বদ� ভাইক� খুনে� অপরাধে� তাকে জে� খাটত� হয়।
এরমধ্য� আবার দবির মিয়ার দোকানে চুরি হয়। নীলগঞ্� থানা� লোকেরা গ্রেফতার কর� দোকানেরই পাহাড়াদার মনসুরকে। পিটিয়� পিটিয়� আধমর� কর� ফেলে� রাতে রাস্তা দিয়� যাওয়া� সময় গানে� মাস্টা� সাইফুল একটা ভয়ানক আর্তচিৎকার শুনত� পায়� পরদি� সকাল� সবাই জানত� পারে মনসু� মা� খেয়� মারা গেছে� কে� � ব্যাপারে কিছু করতে যায় না�
এদিক� দেখা যায় টুনি� বিয়� ঠি� হয়। ছেলে তা� পছন্দও হয়েছে, তবুও সে কাঁদে। কিন্তু অঞ্জ� এই কান্না� কোনো কারণ খুঁজ� পায় না� অঞ্জুর কোনো হেলদোল নে�; সে তা� বাবা� হাতে মা� খেয়েও চুপচাপ থাকে যে� কিছু� হয� নি�
গানে� মাস্টা� সাইফুল প্রত� রাতে ঘর� যাওয়া� সময় দেখে মনসু� বস� আছ� নিজে� কবরে� কাছে� সে ভয� পায়� সবাইকে বলতে চায়� কে� বিচা� হচ্ছ� না!! পুলিশর� পিটিয়� মানু� মেরে ফেলল�!! সে চিঠি লিখা� সিদ্ধান্� নেয়, বেনামী চিঠি!! তাতে থাকব� এই অন্যায� ঘটনা� বিবরণ। যদিও সে আগেও অনেক চিঠি লিখেছে তা� গানে� ছাত্রীদে�, সেখানে নানা অশ্লী� কথাও লিখা আছ� তব� সেগুলো কাউক� দেয়� হয� নি� এবার এই চিঠি দিতে� হবে।
শেষে দেখা যায় মাস্টারে� ঘর সার্� কর� মেয়েদের কাছে লেখা চিঠি উদ্ধার কর� হয়েছে, চৌধুরী সাহেবে� উপস্থিতিতে তাকে উঠবস করান� হল� তারপরও সাইফুলের মন� হয� এই অন্যায়ে� ব্যাপারে চিঠি ছাপাতে হবে।
তারপ� হু� করেই শে� হয়ে গেল।
পড়ত� পড়ত� একটু অন্যরক� লাগছিল� একটা বার্তা! শেষট� কি হয়। আশ� জাগল�, আগ্র� বাড়লো� শেষে আশার মোমবাত্ত� ধূ� কইর্যা নিভ্যা গেল। আর আম� হয়ে গেলা� বিরক্ত.......
এটাও সে� দল� গেল। হুমায়ূন আহমেদে� লিখা� ইচ্ছ� হয়েছি�, তা�-� লিখেছিলেন।
~১৯ এপ্রিল, ২০২১
This entire review has been hidden because of spoilers.
October 1, 2019
এই উপন্যাসট� হুমায়ূন আহমেদে� অন্য উপন্যাসগুলোর মত� না� একটা ম্যাসে� দেওয়া� চেষ্টা করেছেন� ভালো লেগেছে�
মুক্তিযোদ্ধা কমাণ্ডার জহুর ফিরে এসেছে। যুদ্� থেকে নয়। জে� থেকে� নীলগঞ্জে� প্রতাপশালী ছো� চৌধুরী তাকে এক মিথ্যা খুনে� মামলায� জে� খাটায়� জহুর ফিরে আসার দি� থেকে উপন্যাসে� শুরু� সবার মনেই আশঙ্কা জহুর নিশ্চয়ই এবার ছো� চৌধুরী� ওপ� শো� নেবে� ছোট্� নীলগঞ্জে� নিস্তরঙ্� জনজীবন� একটা সাসপেন্স যে� তৈরি হলো।
দবির মিয়� গঞ্জ� কাপড়ে� দোকা� করেন� প্রায়শই রাতে চুরি হয়। তা� মনসুরক� দোকা� পাহারায় রেখেছিলে� দবির� তবুও দোকানে চুরি হলো। পুলি� ধর� নিয়� গে� নিরী� মনসুরকে। থানায় পিটিয়� মেরে ফেলল মনসুরকে। এই ঘটনা� সাক্ষী হল� গানে� শিক্ষক সাইফুল ইসলাম। যে আপাতদৃষ্টিতে আলাভোল�, একটু নারীলোভী স্বভাবের� অথ� বাইর� কারো কিচ্ছুটি বোঝা� উপায� নেই।
দবির সাহবের বড� মেয়� লুকিয়� গা� শেখে সাইফুল মাস্টারে� কাছে� দবির মিয়� সংসারজীবন� সুখী নন� সদাই উগ্রমূর্তি ধর� থাকেন। তারও টেনশ� শ্যালক জহুরকে নিয়ে। না জানি কী ঘটায� একদা অন্যায়ে� বিরুদ্ধে সোচ্চা� জহুর�
নীলগঞ্� থানা� পুলি� চায় নির্দো� মনসুরক� পিটিয়� হত্যার ঘটনা ধামাচাপা দিতে� স্থানীয় প্রভাবশালী চৌধুরী এক্ষেত্র� তাদে� পক্ষে। গানে� শিক্ষক সাইফুলের নিজে� সরাসরি কিছু করার ক্ষমতা নেই। সে বেনামে হুমক� দিয়� চিঠি পাঠাতে থাকে ওসিকে।
চৌধুরী জহুরের ভয� ভীত। সে তা� জহুরের আশ্রয়দাতা � তা� দুলাভা� দবির মিয়ার কন্যার জন্য ভালো পাত্রে� ব্যবস্থা করে। জহুরের জন্য চাকরির টো� ফেলে�
এদিক� গানে� মাস্টারে� সাধে� হারমনিয়াম চুরি হয়ে যায়� সে থানায় অভিযোগ দিতে গেলে পূর্বে হুমকিদাতার হস্তাক্ষরে� সাথে গানে� মাস্টারে� হস্তলিপি� মি� পেয়� পাকড়া� করেন গানে� মাস্টারকে।
নীলগঞ্� বাজা� আজ উ��্তপ্ত� লোকমুখ� শুধু� গানে� মাস্টারে� কথা। তাকে ভর� মজলিশে কা� ধর� উঠবস করিয়েছে� ছো� চৌধুরী� মারধোর কর� হয়েছে�
দবির মিয়� নীলগঞ্জে ছিলে� না� পৌঁছেই শুনলেন সবার মুখে এককথা। গানে� মাস্টারে� ঘটনা� বিরস মুখে বাড়� গিয়� দেখলেন একদা অন্যায়ে� বিরুদ্ধে সোচ্চা� জহুর চুপচাপ বস� সিগারে� ফুঁকছে� এই অন্যায� তাকে স্পর্শ করেনি। সে যে� অন্যায়ক� সইবা� জন্য� সদাপ্রস্তুত। তা দেখে নিজেকে সামলাত� পারলেন না দবির মিয়া। জহুরকে উদ্দেশ কর� বললে�,
' সব মানু� মাছে� মত� হল� বাঁচ� যায় না� দু'একজন অন্যরক� মানু� লাগে� '
চর� অপমানি� হয়ে অন্ধকারে ঝোপে বস� আছেন সাইফুল ইসলাম। ভাবছ� একসময় ছো� চৌধুরী� জুলুমে� প্রতিবাদ কর� জহুরের কথ� সকলে� মুখেমুখে এখনও ফেরে� তিনি কী এভাব� কাপুরুষে� মত� রাতে� আঁধারে পালিয়� যাবে�? নাকী রুখে দাঁড়াবে�? কে� হয়ত� তা� এই দ্রোহে সঙ্গী হব� না� গানে� মাস্টা� সাইফুল নিজেকে নিজে বলছে কে� আজ তা� সহযোদ্ধা না হো� নিশ্চয়ই জহুর তা� সহচর হবেই�
একটি মেয়� যা� বিয়� ঠি� হয়েছে ভালো ঘর�, সে মন খারা� কর� ঘুরে বেড়াচ্ছে। রান্না করছি� সে� হঠাৎ তা� মন� হল� তা� মামা নিশ্চয়ই মানুষটিক� আজ নিয়� আসবে� দবির মিয়ার কন্য� টুনী বাইর� এস� দেখল দহলিজে বস� তা� মামা জহুর বারান্দায় নেই। কোথায় গে� সে?
' এই বসন্তে ' হুমায়ূন আহমেদে� একেবারেই অনালোকিত উপন্যাস। তিনি লিখছেন বিস্তর� শুধু 'লিখত� হয� তা� লিখি' গোছে� রচনা� কম নয়। তব� সে� তালিকা� বাইর� জায়গা পেতে পারে ১৯৯২ সালে প্রকাশিত 'এই বসন্তে'� মত� ক্ষুদ্� উপন্যাসটি। এই উপন্যাসে যে বার্তাটি হুমায়ূন আহমে� দিতে চেয়েছেন তা তাঁর অনেক উপন্যাসে� নেই।
মুক্তিযোদ্ধা কমাণ্ডার জহুর ফিরে এসেছে। যুদ্� থেকে নয়। জে� থেকে� নীলগঞ্জে� প্রতাপশালী ছো� চৌধুরী তাকে এক মিথ্যা খুনে� মামলায� জে� খাটায়� জহুর ফিরে আসার দি� থেকে উপন্যাসে� শুরু� সবার মনেই আশঙ্কা জহুর নিশ্চয়ই এবার ছো� চৌধুরী� ওপ� শো� নেবে� ছোট্� নীলগঞ্জে� নিস্তরঙ্� জনজীবন� একটা সাসপেন্স যে� তৈরি হলো।
দবির মিয়� গঞ্জ� কাপড়ে� দোকা� করেন� প্রায়শই রাতে চুরি হয়। তা� মনসুরক� দোকা� পাহারায় রেখেছিলে� দবির� তবুও দোকানে চুরি হলো। পুলি� ধর� নিয়� গে� নিরী� মনসুরকে। থানায় পিটিয়� মেরে ফেলল মনসুরকে। এই ঘটনা� সাক্ষী হল� গানে� শিক্ষক সাইফুল ইসলাম। যে আপাতদৃষ্টিতে আলাভোল�, একটু নারীলোভী স্বভাবের� অথ� বাইর� কারো কিচ্ছুটি বোঝা� উপায� নেই।
দবির সাহবের বড� মেয়� লুকিয়� গা� শেখে সাইফুল মাস্টারে� কাছে� দবির মিয়� সংসারজীবন� সুখী নন� সদাই উগ্রমূর্তি ধর� থাকেন। তারও টেনশ� শ্যালক জহুরকে নিয়ে। না জানি কী ঘটায� একদা অন্যায়ে� বিরুদ্ধে সোচ্চা� জহুর�
নীলগঞ্� থানা� পুলি� চায় নির্দো� মনসুরক� পিটিয়� হত্যার ঘটনা ধামাচাপা দিতে� স্থানীয় প্রভাবশালী চৌধুরী এক্ষেত্র� তাদে� পক্ষে। গানে� শিক্ষক সাইফুলের নিজে� সরাসরি কিছু করার ক্ষমতা নেই। সে বেনামে হুমক� দিয়� চিঠি পাঠাতে থাকে ওসিকে।
চৌধুরী জহুরের ভয� ভীত। সে তা� জহুরের আশ্রয়দাতা � তা� দুলাভা� দবির মিয়ার কন্যার জন্য ভালো পাত্রে� ব্যবস্থা করে। জহুরের জন্য চাকরির টো� ফেলে�
এদিক� গানে� মাস্টারে� সাধে� হারমনিয়াম চুরি হয়ে যায়� সে থানায় অভিযোগ দিতে গেলে পূর্বে হুমকিদাতার হস্তাক্ষরে� সাথে গানে� মাস্টারে� হস্তলিপি� মি� পেয়� পাকড়া� করেন গানে� মাস্টারকে।
নীলগঞ্� বাজা� আজ উ��্তপ্ত� লোকমুখ� শুধু� গানে� মাস্টারে� কথা। তাকে ভর� মজলিশে কা� ধর� উঠবস করিয়েছে� ছো� চৌধুরী� মারধোর কর� হয়েছে�
দবির মিয়� নীলগঞ্জে ছিলে� না� পৌঁছেই শুনলেন সবার মুখে এককথা। গানে� মাস্টারে� ঘটনা� বিরস মুখে বাড়� গিয়� দেখলেন একদা অন্যায়ে� বিরুদ্ধে সোচ্চা� জহুর চুপচাপ বস� সিগারে� ফুঁকছে� এই অন্যায� তাকে স্পর্শ করেনি। সে যে� অন্যায়ক� সইবা� জন্য� সদাপ্রস্তুত। তা দেখে নিজেকে সামলাত� পারলেন না দবির মিয়া। জহুরকে উদ্দেশ কর� বললে�,
' সব মানু� মাছে� মত� হল� বাঁচ� যায় না� দু'একজন অন্যরক� মানু� লাগে� '
চর� অপমানি� হয়ে অন্ধকারে ঝোপে বস� আছেন সাইফুল ইসলাম। ভাবছ� একসময় ছো� চৌধুরী� জুলুমে� প্রতিবাদ কর� জহুরের কথ� সকলে� মুখেমুখে এখনও ফেরে� তিনি কী এভাব� কাপুরুষে� মত� রাতে� আঁধারে পালিয়� যাবে�? নাকী রুখে দাঁড়াবে�? কে� হয়ত� তা� এই দ্রোহে সঙ্গী হব� না� গানে� মাস্টা� সাইফুল নিজেকে নিজে বলছে কে� আজ তা� সহযোদ্ধা না হো� নিশ্চয়ই জহুর তা� সহচর হবেই�
একটি মেয়� যা� বিয়� ঠি� হয়েছে ভালো ঘর�, সে মন খারা� কর� ঘুরে বেড়াচ্ছে। রান্না করছি� সে� হঠাৎ তা� মন� হল� তা� মামা নিশ্চয়ই মানুষটিক� আজ নিয়� আসবে� দবির মিয়ার কন্য� টুনী বাইর� এস� দেখল দহলিজে বস� তা� মামা জহুর বারান্দায় নেই। কোথায় গে� সে?
' এই বসন্তে ' হুমায়ূন আহমেদে� একেবারেই অনালোকিত উপন্যাস। তিনি লিখছেন বিস্তর� শুধু 'লিখত� হয� তা� লিখি' গোছে� রচনা� কম নয়। তব� সে� তালিকা� বাইর� জায়গা পেতে পারে ১৯৯২ সালে প্রকাশিত 'এই বসন্তে'� মত� ক্ষুদ্� উপন্যাসটি। এই উপন্যাসে যে বার্তাটি হুমায়ূন আহমে� দিতে চেয়েছেন তা তাঁর অনেক উপন্যাসে� নেই।
November 15, 2020
কখনো কখনো খু� দুর্বল মানুষটাই হয়ে ওঠ� শক্তিশালী আর শক্তিশালী মানুষট� হয়ে যায় মাছে� মত�
June 1, 2023
ভালো লাগেনি� খাপছাড়া মন� হয়েছে পুরোটা বই�
September 19, 2018
জহুর ছয� বছ� পর জে� খেটে গ্রামে ফিরে আস� এব� সেখা� থেকে� উপন্যাসে� সূচনা। সে তা� মৃ� বোনে� সংসারে আশ্রয় নেয়� উপন্যাসে� এন্টাগোনিস্ট গোছে� চরিত্র হিসেবে চৌধুরী সাহেবক� দেখানো হয়েছে� জহুর এব� চৌধুরী সাহেবে� অতী� কখনো� পুরোপুরি প্রকাশ কর� হয়না।
জহুর, তা� দুলাভা� দবির মিয়�, টুনী, অঞ্জ�, গানে� শিক্ষক সাইফুল ইসলা�, চৌধুরী সাহে� - মোটামুটি এদেরকে নিয়েই কাহিনী এগিয়ে চলে।
জহুর, তা� দুলাভা� দবির মিয়�, টুনী, অঞ্জ�, গানে� শিক্ষক সাইফুল ইসলা�, চৌধুরী সাহে� - মোটামুটি এদেরকে নিয়েই কাহিনী এগিয়ে চলে।
October 17, 2020
# বু� রিভি�
# এই বসন্তে
# হুমায়� আহমে�
কড়া রো� চারিদিকে � বাতা� উষ্ণ � গেটে� বাইর� প্রকাণ্ড শিমু� গাছে লা� লা� ফু� � বসন্� কালে� লক্ষ� এই একটা� ।এরক� এক দিনে জেলখান� থেকে মুক্তি পায় জহুর আল� � ছয� বছ� তি� মা� আগ� একটি খুনে� দায়� তাকে শাস্তি ভো� করতে হয়েছে � বইটি� কাহিনী জহুরকে নিয়� , যাকে মিনু নামে একটি মহিলার স্বামী� খুনে� অভিযোগ� শাস্তি পেতে হয� , কিন্তু খুনট� কে করেছিল তা অবশ্� হুমায়� আহমে� বইটিতে স্পষ্ট করেননি � বইয়� ক্ষমতাশালী চৌধরী , ভা� মানু� দবির মিয়� , গায়� সাইফুল , থানা� নিষ্ঠু� ওস�, নির্দো� মনসু� থেকে শুরু কর� সব চরিত্র বাস্তবেই আছে। এট� একটি বাস্তবের� গল্প , যা আমাদের চারপাশ� প্রতিনিয়ত ঘট� যাচ্ছে � দবির মিয়ার সংসা� , সাইফুলের হাহাকা� এস� তো আমাদের বাস্তবের� গল্প �
বইটিতে আমাদের সমাজের বিত্তবানদে� প্রভাব ফুটিয়� তোলা হয়েছে � এছাড়া বইটি পড়ে মধ্যবিত্� সমাজের অসহয়ত� � পুলিশদের ভয়াবহ কর্মকাণ্� নিয়েও একটু আঁ� করতে পারবেন �
সব বইটি� শেষটাও অনেক অদ্ভুত ছি� � শে� হইয়� শে� হল� না এরকম টাইপ �
হ্যাপি রিডি� ! 🙂
# এই বসন্তে
# হুমায়� আহমে�
কড়া রো� চারিদিকে � বাতা� উষ্ণ � গেটে� বাইর� প্রকাণ্ড শিমু� গাছে লা� লা� ফু� � বসন্� কালে� লক্ষ� এই একটা� ।এরক� এক দিনে জেলখান� থেকে মুক্তি পায় জহুর আল� � ছয� বছ� তি� মা� আগ� একটি খুনে� দায়� তাকে শাস্তি ভো� করতে হয়েছে � বইটি� কাহিনী জহুরকে নিয়� , যাকে মিনু নামে একটি মহিলার স্বামী� খুনে� অভিযোগ� শাস্তি পেতে হয� , কিন্তু খুনট� কে করেছিল তা অবশ্� হুমায়� আহমে� বইটিতে স্পষ্ট করেননি � বইয়� ক্ষমতাশালী চৌধরী , ভা� মানু� দবির মিয়� , গায়� সাইফুল , থানা� নিষ্ঠু� ওস�, নির্দো� মনসু� থেকে শুরু কর� সব চরিত্র বাস্তবেই আছে। এট� একটি বাস্তবের� গল্প , যা আমাদের চারপাশ� প্রতিনিয়ত ঘট� যাচ্ছে � দবির মিয়ার সংসা� , সাইফুলের হাহাকা� এস� তো আমাদের বাস্তবের� গল্প �
বইটিতে আমাদের সমাজের বিত্তবানদে� প্রভাব ফুটিয়� তোলা হয়েছে � এছাড়া বইটি পড়ে মধ্যবিত্� সমাজের অসহয়ত� � পুলিশদের ভয়াবহ কর্মকাণ্� নিয়েও একটু আঁ� করতে পারবেন �
সব বইটি� শেষটাও অনেক অদ্ভুত ছি� � শে� হইয়� শে� হল� না এরকম টাইপ �
হ্যাপি রিডি� ! 🙂
March 30, 2021
সব গ্রামে� কিছু নির্বো� মানু� থাকে যারা নিজে� জন্য যেমন সমস্যা তৈরি কর� তেমন� তাদে� আশেপাশের মানুষদের� ঝামেলায় ফেলে� আমার কাছে সাইফুল কে এমনই একজন মন� হয়েছে� আর অন্য সবার মত সাহসী জহুর কে পছন্� না হয়ে আমার সব থেকে ভা� লেগেছে দবির কে � আবেগপ্রব� হলেও একইসাথ� বাস্তববুদ্ধি � আছে।
September 23, 2023
দু� কর� শে� হয়ে গে�!
May 19, 2022
ভাল্লাগে নাই। কোনো ক্লাইমেক্স না�, কোনো এন্ডিং না�, সাদামাটা গল্প
December 24, 2018
গল্পের শুরু, পটভূমি বে� ভা� লাগছিল � কিন্তু কেমন অদ্ভুত ভাবে শে� হয়ে গে� � মোটামুটি মানে� হলেও একটা পরিণতি আশ� করেছিলাম �
June 21, 2022
প্রেক্ষাপট
বইটি ছো� একটি বাজা� (নীলগঞ্�) এলাকার প্রভাবশালী ব্যাক্তি� প্রভাব, বিভিন্� অপরাধে� বিচা� না হওয়� এব� অপরাধীদে� বদলে নিরাপরাধীদে� বিচা� হওয়� নিয়� লেখা�
শুরু
বইটি একজন খুনে� মামলার (মিথ্যা মামল�) আসাম� জহুরের জে� থেকে ছাড়� পাবা� সময় থেকে শুরু হয়।
লেখন৶
বইটি� লেখক হুমায়ূন আহমেদে� লেখন৶ বরাবরে� মত� সাবলীল।
কাহিনি সংক্ষে�
জহুর আল� মূলত এই বইয়ের কেন্দ্রীয় চরিত্র� সে বিভিন্� অবিচারের বিরুদ্ধে কথ� বল�, আন্দোল� করত। এই সূত্রে সে বহুবার এলাকার প্রভাবশালী ছো� চৌধুরী� সাথে অনেক বাজে ব্যাবহার করে। একবা� ছো� চৌধুরী� কলার ধর� সে বলেছিল " হাতজোড� কর� মা� চা, নইলে এখানেই খু� কর� ফেলব"� তিনি সেখানে হাতজোড� কর� মা� চেয়েছেনও। এর প্রতিশোধ তিনি তোলে� জহুরকে বদ� খুনে� মামলার আসামী করে। এত� জহুরের নয� বছরে� মত জে� হয়। সে ছাড়� পায় ছয� বছ� তি� মা� পরে। জে� থেকে ছাড়� পাবা� পর অনেক ধরণে� কথাবার্ত� নীলাগঞ্জ বাজারে চলতে থাকে� এর মধ্য� একটা হচ্ছ� "সে ছো� চৌধুরী কে খু� করবে"� বদির স্ত্রী মিনুকে জহুর আগ� থেকে� পছন্� করত। ছাড়� পেয়� সে তা� সাথে দেখা কর� জানত� চায় যে মিনু� কি বিশ্বা� কর� কি না যে খুনট� জহুর করেছে। মিনু জানায় সে জানে জহুর করেনি। এরপর সে সেখানে বারবার যাওয়া আস� শুরু করে। মিনু� বিভিন্� কথ� ধারণ� দেয় যে সে� জহুরকে পছন্� করে। তব� এই ঘটনা আর বেশিদু� অগ্রসর হয� নাই। বইয়� দেখা যায় অনুফ� (জহুরের দুলাভা� এর দ্বিতীয় স্ত্রী) জহুরকে মানা কর� সে� বাড়িত� যেতে এব� জহুর সম্মতি জানায়�
জহুর জেলে যাবা� আগ� থাকত তা� আপার বাড়িতে। তা� দুলাভাইয়ে� না� দবির মিয়া। জহুর জেলে যাবা� পর তা� আপার এবরশ� হয়। সময়মত� হাসপাতাল� না যেতে পারা� কারণ� মৃত্যু হয� তার। দবিরের ��� মেয়ে। টুনী আর অঞ্জু। এরপর দবির অনুফ� নামক একজনকে বিয়� করে। তা� স্ত্রী� আগের পক্ষের দু� ছেলে ছিল। তারা দবিরদে� সাথে বসবা� শুরু করে। দবির সবসময়� বাচ্চা দুটি� (নিজে� বাচ্চাদে� সাথে�) সাথে খারা� ব্যাবহার করলে� শেষে� দিকে তাকে ভা� ব্যাবহার করতে দেখা যায়� দবিরের কাপড়ে� ব্যাবসা। � ছাড়াও তাকে ডা� স্টক করতে দেখা যায়�
অবিচারের আরেকটি আমরা দেখি দবিরের দোকানে চুরি হবার পর থেকে� ��ার নাইটগার্� মনসুরক� ধর� নিয়� যায় পুলি� চো� সন্দেহে। দবির ছাড়াত� গেলে� ছাড়� না� এরপর পুলিশে� মা� খেয়� মনসুরে� মৃত্যু হয়। তারা দবিরকে ডেকে বল� এট� নিয়� ঝামেলা না করতে এব� মানুষক� বলতে যে মনসু� আসলে� চো� ছিল।
সাইফুল ইসলা� একজন গানে� শিক্ষক� সে তা� ছাত্রীদেরক� নিয়� বিভিন্� অশ্লী� চিন্তাভাবন� কর� এব� ঘর� বস� তাদেরক� অনেক অশ্লী� চিঠি লিখত� মনসু� মারা যাবা� আগের রাতে সে থানা� পা� দিয়� যাবা� সময় চিৎকার শুনত� পায়� মনসু� হত্যার বিচারে� জন্য থানা � পত্রিক� অফিস� বেনামে চিঠি লিখত� থাকে� থানা� ওস� সেটা টে� পেয়� তা� ঘর সার্� কর� অশ্লী� চিঠিগুলো পেয়� প্রচার কর� এব� তাকে বাজারে বিশবার কানধরে উঠাবসা করায়।
উপন্যাসে� শেষদিক� আমরা দেখি দবির জহুরকে বলছে যে সব মানু� মাছে� মত হল� হয� না� সে জহুরকে তা� আগের কথ� (অন্যায়ে� প্রতিবাদকারী জহুর) মন� কর� দেবা� চেষ্টা কর�, যদিও সে শুরু থেকে� বল� আসছি� সব কথ� ভুলে গিয়� নতুন কর� জীবন শুরু করতে� একবারে শে� পর্যায়ে লেখক বোঝা� যে সাইফুলকে টুনী পছন্� কর� (এই জন্য টুনী� দুইট� বিয়ের প্রস্তাবের একটি নিয়েও খুশই হত� দেখা যায় না�)�
বাস্তবতা� সাথে তুলন�
ঘটনাগুলি� মি� বাস্তবতা� সাথে যথেষ্ট আছে। অবিচার, নিরপরাধীদে� শাস্তি, অপরাধে� বিচা� না হওয়� আমাদের সমাজ� নতুন কিছু না� এগুল� আমাদের সমাজ� এত বেশি যে, ঘটনাগুলো উপন্যাসে� না হয়ে সত্য� হলেও হয়ত কে� চমকে উঠ� না�
বইটি ছো� একটি বাজা� (নীলগঞ্�) এলাকার প্রভাবশালী ব্যাক্তি� প্রভাব, বিভিন্� অপরাধে� বিচা� না হওয়� এব� অপরাধীদে� বদলে নিরাপরাধীদে� বিচা� হওয়� নিয়� লেখা�
শুরু
বইটি একজন খুনে� মামলার (মিথ্যা মামল�) আসাম� জহুরের জে� থেকে ছাড়� পাবা� সময় থেকে শুরু হয়।
লেখন৶
বইটি� লেখক হুমায়ূন আহমেদে� লেখন৶ বরাবরে� মত� সাবলীল।
কাহিনি সংক্ষে�
জহুর আল� মূলত এই বইয়ের কেন্দ্রীয় চরিত্র� সে বিভিন্� অবিচারের বিরুদ্ধে কথ� বল�, আন্দোল� করত। এই সূত্রে সে বহুবার এলাকার প্রভাবশালী ছো� চৌধুরী� সাথে অনেক বাজে ব্যাবহার করে। একবা� ছো� চৌধুরী� কলার ধর� সে বলেছিল " হাতজোড� কর� মা� চা, নইলে এখানেই খু� কর� ফেলব"� তিনি সেখানে হাতজোড� কর� মা� চেয়েছেনও। এর প্রতিশোধ তিনি তোলে� জহুরকে বদ� খুনে� মামলার আসামী করে। এত� জহুরের নয� বছরে� মত জে� হয়। সে ছাড়� পায় ছয� বছ� তি� মা� পরে। জে� থেকে ছাড়� পাবা� পর অনেক ধরণে� কথাবার্ত� নীলাগঞ্জ বাজারে চলতে থাকে� এর মধ্য� একটা হচ্ছ� "সে ছো� চৌধুরী কে খু� করবে"� বদির স্ত্রী মিনুকে জহুর আগ� থেকে� পছন্� করত। ছাড়� পেয়� সে তা� সাথে দেখা কর� জানত� চায় যে মিনু� কি বিশ্বা� কর� কি না যে খুনট� জহুর করেছে। মিনু জানায় সে জানে জহুর করেনি। এরপর সে সেখানে বারবার যাওয়া আস� শুরু করে। মিনু� বিভিন্� কথ� ধারণ� দেয় যে সে� জহুরকে পছন্� করে। তব� এই ঘটনা আর বেশিদু� অগ্রসর হয� নাই। বইয়� দেখা যায় অনুফ� (জহুরের দুলাভা� এর দ্বিতীয় স্ত্রী) জহুরকে মানা কর� সে� বাড়িত� যেতে এব� জহুর সম্মতি জানায়�
জহুর জেলে যাবা� আগ� থাকত তা� আপার বাড়িতে। তা� দুলাভাইয়ে� না� দবির মিয়া। জহুর জেলে যাবা� পর তা� আপার এবরশ� হয়। সময়মত� হাসপাতাল� না যেতে পারা� কারণ� মৃত্যু হয� তার। দবিরের ��� মেয়ে। টুনী আর অঞ্জু। এরপর দবির অনুফ� নামক একজনকে বিয়� করে। তা� স্ত্রী� আগের পক্ষের দু� ছেলে ছিল। তারা দবিরদে� সাথে বসবা� শুরু করে। দবির সবসময়� বাচ্চা দুটি� (নিজে� বাচ্চাদে� সাথে�) সাথে খারা� ব্যাবহার করলে� শেষে� দিকে তাকে ভা� ব্যাবহার করতে দেখা যায়� দবিরের কাপড়ে� ব্যাবসা। � ছাড়াও তাকে ডা� স্টক করতে দেখা যায়�
অবিচারের আরেকটি আমরা দেখি দবিরের দোকানে চুরি হবার পর থেকে� ��ার নাইটগার্� মনসুরক� ধর� নিয়� যায় পুলি� চো� সন্দেহে। দবির ছাড়াত� গেলে� ছাড়� না� এরপর পুলিশে� মা� খেয়� মনসুরে� মৃত্যু হয়। তারা দবিরকে ডেকে বল� এট� নিয়� ঝামেলা না করতে এব� মানুষক� বলতে যে মনসু� আসলে� চো� ছিল।
সাইফুল ইসলা� একজন গানে� শিক্ষক� সে তা� ছাত্রীদেরক� নিয়� বিভিন্� অশ্লী� চিন্তাভাবন� কর� এব� ঘর� বস� তাদেরক� অনেক অশ্লী� চিঠি লিখত� মনসু� মারা যাবা� আগের রাতে সে থানা� পা� দিয়� যাবা� সময় চিৎকার শুনত� পায়� মনসু� হত্যার বিচারে� জন্য থানা � পত্রিক� অফিস� বেনামে চিঠি লিখত� থাকে� থানা� ওস� সেটা টে� পেয়� তা� ঘর সার্� কর� অশ্লী� চিঠিগুলো পেয়� প্রচার কর� এব� তাকে বাজারে বিশবার কানধরে উঠাবসা করায়।
উপন্যাসে� শেষদিক� আমরা দেখি দবির জহুরকে বলছে যে সব মানু� মাছে� মত হল� হয� না� সে জহুরকে তা� আগের কথ� (অন্যায়ে� প্রতিবাদকারী জহুর) মন� কর� দেবা� চেষ্টা কর�, যদিও সে শুরু থেকে� বল� আসছি� সব কথ� ভুলে গিয়� নতুন কর� জীবন শুরু করতে� একবারে শে� পর্যায়ে লেখক বোঝা� যে সাইফুলকে টুনী পছন্� কর� (এই জন্য টুনী� দুইট� বিয়ের প্রস্তাবের একটি নিয়েও খুশই হত� দেখা যায় না�)�
বাস্তবতা� সাথে তুলন�
ঘটনাগুলি� মি� বাস্তবতা� সাথে যথেষ্ট আছে। অবিচার, নিরপরাধীদে� শাস্তি, অপরাধে� বিচা� না হওয়� আমাদের সমাজ� নতুন কিছু না� এগুল� আমাদের সমাজ� এত বেশি যে, ঘটনাগুলো উপন্যাসে� না হয়ে সত্য� হলেও হয়ত কে� চমকে উঠ� না�
This entire review has been hidden because of spoilers.
January 9, 2022
নীলগঞ্জে দবির মিয়াঁ� কাপড়ে� ব্যবসা� সে খু� ধূর্� একজন মানুষ। আগ� থেকে হিসা� কর� বে� কর� রাখে কো� জিনিশে� দা� বাড়বে ভবিষ্যতে, সে� জিনি� সে কিনে জমায়। যখ� দা� বাড়� তখ� বিক্রি করে। তা� পরিবার� আছ� তা� প্রথ� পক্ষের বিয়ের � মেয়� টুনী � অঞ্জ� আর দ্বিতীয় পক্ষ বিয়ের � যম� ছেলে বাবল� � বাহাদুর। এর� দবির মিয়াঁ� সন্তান না� দ্বিতীয় পক্ষের বউ এর প্রথ� পক্ষের সন্তান� দবির মিয়াঁ� শ্যালক জহুর � বছ� পর জে� থেকে ছাড়� পায়� জহুর দবির মিয়াঁ� প্রথ� বউ এর ভাই। জহুরকে ফাঁসিয়ে দেয় গ্রামে� প্রতাপশালী ব্যাক্তিত্� চৌধুরী সাহেব। জহুর এস� উঠ� দবির মিয়াঁ� বাড়িতে। জহুরের আসার খব� শোনা� পর থেকে� চৌধুরী সাহেবে� মন� ভয� ঢুকে যায় এইবা� হয়ত� জহুর তা� বদলা নিবে� কিন্তু জহুর কিছু� কর� না� নীলগঞ্জে� বাজারে আমাবস্যা রাতে চুরি হবেই� দবির মিয়াঁ� দোকানে� চুরি হলো। আর পুলি� এস� ধর� নিয়� গেলো বুড়� মনসুরকে। মনসু� দবির মিয়ার দোকানে রাতে থাকত�, পাহারা দিতো� দবির মিয়� মনসুরক� ছাড়াত� যেয়� দেখে� মনসু� আধামৃত� থানাওয়ালারা পিটিয়� অবস্থা খারা� কর� দিয়েছে। তা� পর দি� খব� আস� যে থানাওয়ালারা মনসুরক� পিটিয়� মেরে� ফেলে� এই ব্যাপারট� সাইফুল ইসলা� এর মন� ব্যপ� দা� কাটে� সাইফুল ইসলা� নীলগঞ্জে একমাত্� গা� জানা লোক। টুনী সাইফুল ইসলামে� কাছে গা� শিখে লুকিয়� লুকিয়ে। এই ব্যাপারট� কে� জানে না� সাইফুল ইসলা� লোকট� নারীদে� নিয়� ফ্যান্টাসাইজ করতে পছন্� করে। তাদে� নানারক� অশ্লী� চিঠি লেখে কিন্তু পাঠায় না� এইরকমই বেনামী চিঠি লিখে ফেলল� থানাওয়ালাদে� কাছে� তাদে� কাছে মনসু� এর হত্যার খোলাসা চেয়� চিঠি পাঠাতে লাগলো। এমনিতে সাইফুল ইসলা� খু� ভীতু ধরণে� একজন লোক। কিন্তু তা� মন� হয� মনসু� এর হত্যার বিচা� পাওয়াটা খুবই জরুরি। এই নিয়� সে জহুর এর সাথে দেখা করে। নীলগঞ্জে সবাই জহুরকে ভয� পায় কারণ জহুর এর ছিলো অগাধ সাহস� কিন্তু জে� থেকে আসার পর কেমন মিইয়ে গেছে জহুর� সাইফুল ইসলামে� ঘর থেকে হারমোনিয়া� চুরি হওয়ায�, থানায় রিপোর্� করতে গিয়� সাইন করায� সাইফুল ইসলামে� বেনামী চিঠি� রহস্যা ফা� হয়ে যায়� তখ� তাকে জনসম্মুখ� উঠবস করান� হয়। দবির মিয়� নীলগঞ্জে ছিলে� না� পৌঁছেই শুনলেন সবার মুখে এককথা। গানে� মাস্টারে� ঘটনা� বিরস মুখে বাড়� গিয়� দেখলেন একদা অন্যায়ে� বিরুদ্ধে সোচ্চা� জহুর চুপচাপ বস� সিগারে� ফুঁকছে� এই অন্যায� তাকে স্পর্শ করেনি। সে যে� অন্যায়ক� সইবা� জন্য� সদাপ্রস্তুত। তা দেখে নিজেকে সামলাত� পারলেন না দবির মিয়া। জহুরকে উদ্দেশ্য কর� বললে�, ' সব মানু� মাছে� মত� হল� বাঁচ� যায় না� দু'একজন অন্যরক� মানু� লাগে� ' টুনী� একটা ভালো বিয়� ঠি� কর� দিয়েছেন চৌধুরী সাহে�, জহুরের চাকরির ব্যবস্থা� করছেন। কিন্তু তা� মন� তো ভয�, যদ� উলটা পালট� কিছু কর� বস� জহুর? টুনী� ভালো বিয়� ঠি� হলেও তা� মন� দুঃখ� সে সারাক্ষণ কাঁদে। বারান্দায় যখ� জহুরকে সে পায় না, তখ� সে ভাবে জহুর হয়ত� সাইফুল ইসলামক� আনতে গিয়েছে। সাইফুল ইসলামে� জন্য টুনী ভা� বসায়। মানুষট� বাড়িত� আসবে, � টা ভা� তো খাবে� টুনী� চেহারা তেমন ভালো নয়। কিন্তু আগ্নের আঁচে তাকে রাজকন্যা� মত� দেখাচ্ছে� আগুনের পাশে মানুষক� সবসময়� সুন্দর দেখায়�
This entire review has been hidden because of spoilers.
October 31, 2023
আধুনিকায়ন� চিড় ধরিয়ে চলুন পিছে� দিকে পাতা ওলটানো যা�! জানা যা� গল্পের মাধ্যম� কয়ে� যু� আগের মানুষদের কথা। জানা যা� তাদে� চল�,কথ�,ধরণে� নিয়মাবল� বা তাদে� খাদ্যাভ্যা� আর সমাজ ব্যাবস্থা। এস� তথ্যের জন্য হাতে চারকোণ� মুঠোফোনে� উইকিপিডিয়� না বর� একখানা বই তোলা যাক।
সত্ত� দশকে� জনজীবন,সামাজি� অবস্থা,পরিবর্তনের ধারাবাহিকত� সম্বলি� ❝এ� বসন্ত❞ উপন্যাসট� লেখকের ব্যক্তিগ� পছন্দের। সমকালী� উপন্যাসে� বৈশিষ্ট্� বলতে আমরা সে সময়টা� আবহে প্রতিট� উপাদানের সর� ব্যাখ্যা বুঝি� অর্থাৎ লেখক যে গল্পটা লিখছেন, যে চরিত্রগুলো সাজাচ্ছে�, সে সমাজ ব্যাবস্থার বর্ণনা দিচ্ছে�, যে নিয়� তুলে ধরছে� সেসব বিষয� সে সময়টা� প্রতিনিধিত্ব করবে� ঠি� যেমন 'এই বসন্তে' উপন্যাসট� সত্ত� দশকে� রুপায়ন।
কাহিনী সংক্ষেপঃ
কড়া রো� চারদিকে। বাতা� উষ্ণ� গেটে� বাইর� প্রকান্ড শিমু� গাছে লা� লা� ফুল। বসন্তকালের লক্ষ� এই একটি-ই।.....
নামানুসারে এভাব� বসন্তে� আবহাওয়া বর্ণনা কর� উপন্যাসে� সূচনা।
বিনাদোষে খুনে� আসামী হওয়� 'জহুর' চরিত্রটি� �-বছ� তিনমাস বাদে জে� থেকে ছাড়� পাওয়া� ঘটনা� মাধ্যম� কাহিনী� সুত্রপাত� জহুরের জে� হত� নীলগঞ্জে ফেরত আসাক� কেন্দ্� কর� ছয� বছরে� ব্যাবধান� নীলগঞ্জে� বিশদ পরিবর্তন,চেনা মানুষগুলোর জীবনধারা,আই� ব্যাবস্থ�,ব্যাবসায়ীদে� অবস্থা ইত্যাদ� বিষয়গুল� বিস্তরভাবে ঘটনাক্রম� ব্যাখ্যা কর� হয়েছে�
আর� বর্ণিত আছ� "মিনু" নামকএক বিধবার সমাজ� বেঁচ� থাকা� প্রক্রিয়া� বিধবাদের কত উত্থান-পতনে� মধ্য দিয়� যেতে হয� সমাজ� টিকে থাকা� জন্য? আছ� বহ� বছ� ধর� নীলগঞ্জে প্রভাব বিস্তা� করতে থাকা, ক্ষমতা কুক্ষিগত কর� রাখা 'চৌধুরী সাহে�' এর আত্মগ্লানি� অনুতপ্� হবার পর� তাঁর ভালো কাজে� চেষ্টা, অন্যের উপকারে� চেষ্টা কতখানি ছিলো?
চরিত্র পর্যালোচনা�
প্রথমে� বলবো "দবির মিয়�"-� কথা। পুরো উপন্যাসে� প্রায় প্রতিট� ঘটনায় তা� উপস্থিতি� নীলগঞ্জে� এই ব্যাবসায়ী দবির মিয়� ব্যাক্তিগতভাবে কেমন? আমার চরিত্রটিকে ভালো লেগেছে� রাগী চরিত্রটি� চারপাশ নিয়� ভাবন�,নির্দোষীকে নিয়� ভাবন� আমার ভালো লেগেছে� আবার অনেক জায়গায় তা� অপ্রয়োজনীয় রা� খারা� লেগেছে�
'জহুর' এর ব্যবহারে, নিশ্চুপতায�,কর্মকান্ডে,চলনে তা� সাহসিকতা� শক্ত একটা রে� পাওয়া যায়� এইদিকে এই চরিত্র বে� স্ট্রং ইম্প্যাক্ট দেয়�
'টুনি আর অঞ্জ�' চরিত্রটি দুঃখের কাঠি ছুঁইয়েছে। টুনি� গানে� শখ,অশ্রুপাত,অঞ্জুর সর� জীবনিপাতেও ছিলো দুঃখের পরশ।
'সাইফুল ইসলা�' চরিত্রটি উপভোগ্য।
'মনসু� আল�' এই চরিত্রটি� পরিণতি বড্ড কষ্টদায়ক। � চরিত্রটিকে কেন্দ্� কর� খুবই বিশে� এক বার্তা দেওয়া হয়েছে� ছো� শহরগুলোত� আমাদের আই� ব্যাবস্থ� ঠি� কতটুকু কার্যক�? বা প্রশাসনে� চো� ফাকি দিয়� প্রশাসনি� কর্মকর্তার� কি অন্যায� করছে�?
পরিশেষ� দবির আলির দোকা�,বারান্দা,বেচারি অনুফার অসুস্থতা,মিনু� অসহায়ত্�,নান্টু� মিউজিক টেস্� সব মিলিয়� উপন্যাসট� ভিজুয়ালাই� করতে দারু� লাগছে।
মতামতঃ
উপন্যা� থেকে পাওয়া বার্তাটা অনেক স্ট্রং� নেহাৎই সত্ত� দশকে� সমাজব্যাবস্থার মেজর অং� উঠ� এসেছ� এই উপন্যাসে� চরিত্রগুলো� ছিলো জীবন্ত,হৃদস্পর্শী�
রেটিংঃ �/�
সত্ত� দশকে� জনজীবন,সামাজি� অবস্থা,পরিবর্তনের ধারাবাহিকত� সম্বলি� ❝এ� বসন্ত❞ উপন্যাসট� লেখকের ব্যক্তিগ� পছন্দের। সমকালী� উপন্যাসে� বৈশিষ্ট্� বলতে আমরা সে সময়টা� আবহে প্রতিট� উপাদানের সর� ব্যাখ্যা বুঝি� অর্থাৎ লেখক যে গল্পটা লিখছেন, যে চরিত্রগুলো সাজাচ্ছে�, সে সমাজ ব্যাবস্থার বর্ণনা দিচ্ছে�, যে নিয়� তুলে ধরছে� সেসব বিষয� সে সময়টা� প্রতিনিধিত্ব করবে� ঠি� যেমন 'এই বসন্তে' উপন্যাসট� সত্ত� দশকে� রুপায়ন।
কাহিনী সংক্ষেপঃ
কড়া রো� চারদিকে। বাতা� উষ্ণ� গেটে� বাইর� প্রকান্ড শিমু� গাছে লা� লা� ফুল। বসন্তকালের লক্ষ� এই একটি-ই।.....
নামানুসারে এভাব� বসন্তে� আবহাওয়া বর্ণনা কর� উপন্যাসে� সূচনা।
বিনাদোষে খুনে� আসামী হওয়� 'জহুর' চরিত্রটি� �-বছ� তিনমাস বাদে জে� থেকে ছাড়� পাওয়া� ঘটনা� মাধ্যম� কাহিনী� সুত্রপাত� জহুরের জে� হত� নীলগঞ্জে ফেরত আসাক� কেন্দ্� কর� ছয� বছরে� ব্যাবধান� নীলগঞ্জে� বিশদ পরিবর্তন,চেনা মানুষগুলোর জীবনধারা,আই� ব্যাবস্থ�,ব্যাবসায়ীদে� অবস্থা ইত্যাদ� বিষয়গুল� বিস্তরভাবে ঘটনাক্রম� ব্যাখ্যা কর� হয়েছে�
আর� বর্ণিত আছ� "মিনু" নামকএক বিধবার সমাজ� বেঁচ� থাকা� প্রক্রিয়া� বিধবাদের কত উত্থান-পতনে� মধ্য দিয়� যেতে হয� সমাজ� টিকে থাকা� জন্য? আছ� বহ� বছ� ধর� নীলগঞ্জে প্রভাব বিস্তা� করতে থাকা, ক্ষমতা কুক্ষিগত কর� রাখা 'চৌধুরী সাহে�' এর আত্মগ্লানি� অনুতপ্� হবার পর� তাঁর ভালো কাজে� চেষ্টা, অন্যের উপকারে� চেষ্টা কতখানি ছিলো?
চরিত্র পর্যালোচনা�
প্রথমে� বলবো "দবির মিয়�"-� কথা। পুরো উপন্যাসে� প্রায় প্রতিট� ঘটনায় তা� উপস্থিতি� নীলগঞ্জে� এই ব্যাবসায়ী দবির মিয়� ব্যাক্তিগতভাবে কেমন? আমার চরিত্রটিকে ভালো লেগেছে� রাগী চরিত্রটি� চারপাশ নিয়� ভাবন�,নির্দোষীকে নিয়� ভাবন� আমার ভালো লেগেছে� আবার অনেক জায়গায় তা� অপ্রয়োজনীয় রা� খারা� লেগেছে�
'জহুর' এর ব্যবহারে, নিশ্চুপতায�,কর্মকান্ডে,চলনে তা� সাহসিকতা� শক্ত একটা রে� পাওয়া যায়� এইদিকে এই চরিত্র বে� স্ট্রং ইম্প্যাক্ট দেয়�
'টুনি আর অঞ্জ�' চরিত্রটি দুঃখের কাঠি ছুঁইয়েছে। টুনি� গানে� শখ,অশ্রুপাত,অঞ্জুর সর� জীবনিপাতেও ছিলো দুঃখের পরশ।
'সাইফুল ইসলা�' চরিত্রটি উপভোগ্য।
'মনসু� আল�' এই চরিত্রটি� পরিণতি বড্ড কষ্টদায়ক। � চরিত্রটিকে কেন্দ্� কর� খুবই বিশে� এক বার্তা দেওয়া হয়েছে� ছো� শহরগুলোত� আমাদের আই� ব্যাবস্থ� ঠি� কতটুকু কার্যক�? বা প্রশাসনে� চো� ফাকি দিয়� প্রশাসনি� কর্মকর্তার� কি অন্যায� করছে�?
পরিশেষ� দবির আলির দোকা�,বারান্দা,বেচারি অনুফার অসুস্থতা,মিনু� অসহায়ত্�,নান্টু� মিউজিক টেস্� সব মিলিয়� উপন্যাসট� ভিজুয়ালাই� করতে দারু� লাগছে।
মতামতঃ
উপন্যা� থেকে পাওয়া বার্তাটা অনেক স্ট্রং� নেহাৎই সত্ত� দশকে� সমাজব্যাবস্থার মেজর অং� উঠ� এসেছ� এই উপন্যাসে� চরিত্রগুলো� ছিলো জীবন্ত,হৃদস্পর্শী�
রেটিংঃ �/�
January 28, 2024
জনপ্রিয় লেখকের আন্ডাররেটে� বই সম্পর্কি� আলোচনা� এক পর্যায়ে এক বড়ভাই এই বইটা� কথ� বলেছিল� বইটা শুরু করবা� আগ� কথাট� মন� পড়ে গেল। হুমায়ুন আহমেদে� অন্য অনেক বইয়ের মত� এখান� কো� সমাপ্ত� নেই। অনেক পাঠকের কাছে� বিষয়ট� ভালো না� লাগত� পারে, তব� এই গল্পের শে� না থাকলেও লেখক একটা ম্যাসে� দিতে চেয়েছেন�
মিথ্যা মামলায� �'বছ� জে� খাটা� পর মুক্তি পায় জহুর� তাকে জে� খাটত� হয়েছি� চৌধুরি সাহেবে� ষড়যন্ত্রে� জহুর প্রচন্� তেজোদীপ্� যুবক, মুক্তিযুদ্ধে� কমান্ডার� তব� এই সব� এখ� অতীত। জে� থেকে বে� হওয়ার পর তা� সব অনুভূত�-� যেনো ধুয়� মুছে সা� হয়ে গেছে� তব� গল্পের শেষে তা� পরিবর্তন ঘট� কীনা তা নিশ্চি� হওয়ার উপায� নেই।
গল্পের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র দবির মিয়�, প্রচন্� অনুভূতিশী� মনকে তিনি লুকিয়� রাখে� ভাবলেশহী�, রাগী মুখাবয়বের আড়ালে� দ্বিতীয় স্ত্রী� প্রথ� পক্ষের দু� ছেলেকে কারণ� অকারণে প্রহার করলে� গভী� রাতে কিসস� শনাত� কার্পণ্যতা করেন না তিনি� বিয়ের পাত্� পছন্� না হওয়ায� মেয়েক� বকলে� দুইদিন পর অজান� কো� কারণ� বিয়� ভেঙে যায়� জেলফের� শ্যালকের হাতে টাকা না দিয়� মেয়েক� দিয়� চুপিচুপি পকেট� রেখে দিতে� সাস্থন্দ্য বো� করেন তিনি� কাজে� লোকক� পুলি� পিটিয়� মেরে ফেলল� বিপদ জেনে� তাদে বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া� কথ� ভাবে� তিনি� আবার এক� সাথে উটকো কো� ঝামেলা� চা� না তিনি, জহুরের জে� খাটা� পেছন� চৌধুরি� হা� আছ� জেনে� তাদে� মিট্মা� করার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়ে� তিনি� নির্দো� জেনে� পুলিশে� কথায� চাকরের চুরি� ঘটনা রটান তিনি�
সাইফুল ইসলা� মেয়েল� স্বভাবের গানে� শিক্ষক� ফর্স� মেয়েদের নিয়� ভাবত� এব� তাদে� অস্লী� চিঠি লিখতেই স্বাছন্দ্য বো� কর� সে� তব� লেখা পর্যন্তই, সে চিঠি কখনো কাওক� পাঠানো হয� না� কিন্তু হঠাত এক দুঃসাহসী কা� কর� ফেললেন তিনি� বেনামী চিঠি লেখে ফেললেন পুলিশকে। নিরী� গানে� মাস্টা� থেকে গল্পের একমাত্� প্রতিবাদী চরিত্র সে�
সব মানু� মাছে� মত� হল� বাঁচ� যায় না� দু'একজন অন্যরক� মানু� লাগে�
মিথ্যা মামলায� �'বছ� জে� খাটা� পর মুক্তি পায় জহুর� তাকে জে� খাটত� হয়েছি� চৌধুরি সাহেবে� ষড়যন্ত্রে� জহুর প্রচন্� তেজোদীপ্� যুবক, মুক্তিযুদ্ধে� কমান্ডার� তব� এই সব� এখ� অতীত। জে� থেকে বে� হওয়ার পর তা� সব অনুভূত�-� যেনো ধুয়� মুছে সা� হয়ে গেছে� তব� গল্পের শেষে তা� পরিবর্তন ঘট� কীনা তা নিশ্চি� হওয়ার উপায� নেই।
গল্পের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র দবির মিয়�, প্রচন্� অনুভূতিশী� মনকে তিনি লুকিয়� রাখে� ভাবলেশহী�, রাগী মুখাবয়বের আড়ালে� দ্বিতীয় স্ত্রী� প্রথ� পক্ষের দু� ছেলেকে কারণ� অকারণে প্রহার করলে� গভী� রাতে কিসস� শনাত� কার্পণ্যতা করেন না তিনি� বিয়ের পাত্� পছন্� না হওয়ায� মেয়েক� বকলে� দুইদিন পর অজান� কো� কারণ� বিয়� ভেঙে যায়� জেলফের� শ্যালকের হাতে টাকা না দিয়� মেয়েক� দিয়� চুপিচুপি পকেট� রেখে দিতে� সাস্থন্দ্য বো� করেন তিনি� কাজে� লোকক� পুলি� পিটিয়� মেরে ফেলল� বিপদ জেনে� তাদে বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া� কথ� ভাবে� তিনি� আবার এক� সাথে উটকো কো� ঝামেলা� চা� না তিনি, জহুরের জে� খাটা� পেছন� চৌধুরি� হা� আছ� জেনে� তাদে� মিট্মা� করার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়ে� তিনি� নির্দো� জেনে� পুলিশে� কথায� চাকরের চুরি� ঘটনা রটান তিনি�
সাইফুল ইসলা� মেয়েল� স্বভাবের গানে� শিক্ষক� ফর্স� মেয়েদের নিয়� ভাবত� এব� তাদে� অস্লী� চিঠি লিখতেই স্বাছন্দ্য বো� কর� সে� তব� লেখা পর্যন্তই, সে চিঠি কখনো কাওক� পাঠানো হয� না� কিন্তু হঠাত এক দুঃসাহসী কা� কর� ফেললেন তিনি� বেনামী চিঠি লেখে ফেললেন পুলিশকে। নিরী� গানে� মাস্টা� থেকে গল্পের একমাত্� প্রতিবাদী চরিত্র সে�
সব মানু� মাছে� মত� হল� বাঁচ� যায় না� দু'একজন অন্যরক� মানু� লাগে�
May 4, 2024
হুমায়ুন স্যারে� খু� আন্ডারেটেড একটি বই�
সত্ত� - আশ� দশকে� জনজীবন, সামাজি� অবস্থা, পরিবর্তনের ধারাবাহিকত� মিলিয়� "এই বসন্�" উপন্যাসটি।
বইয়� 'মনসু� আল�' চরিত্রটিকে কেন্দ্� কর� গল্প এগিয়ে যায় এব� এই চরিত্রের পরিণতি বড়ই কষ্টদায়ক। তব� � চরিত্রটিকে কেন্দ্� কর� খুবই বিশে� এক বার্তা দেওয়া হয়েছে� যা আমাদের সমাজ ব্যাবস্থ� নিয়� ভাবত� বাধ্� করবে�
বইটি যেহেতু হুমায়ুন আহমে� স্যারে� লেখা, তা� লেখন৶ নিয়� খু� বেশি কিছু বলবো না�
সচারাচ� উনার উপন্যাসগুল� যেমন হয�, এটাও তেমন� পড়ল� কিছুক্ষণ বিষন্ন লাগব�, আবার না পড়লেও ক্ষত� নেই।
ঠি� যখ� সবকিছু একটা পরিণতি� দিকে এগিয়ে যাচ্ছি�, সে� সময় ঠা� কর� শে� হয়ে গেল।
সত্ত� - আশ� দশকে� জনজীবন, সামাজি� অবস্থা, পরিবর্তনের ধারাবাহিকত� মিলিয়� "এই বসন্�" উপন্যাসটি।
বইয়� 'মনসু� আল�' চরিত্রটিকে কেন্দ্� কর� গল্প এগিয়ে যায় এব� এই চরিত্রের পরিণতি বড়ই কষ্টদায়ক। তব� � চরিত্রটিকে কেন্দ্� কর� খুবই বিশে� এক বার্তা দেওয়া হয়েছে� যা আমাদের সমাজ ব্যাবস্থ� নিয়� ভাবত� বাধ্� করবে�
বইটি যেহেতু হুমায়ুন আহমে� স্যারে� লেখা, তা� লেখন৶ নিয়� খু� বেশি কিছু বলবো না�
সচারাচ� উনার উপন্যাসগুল� যেমন হয�, এটাও তেমন� পড়ল� কিছুক্ষণ বিষন্ন লাগব�, আবার না পড়লেও ক্ষত� নেই।
ঠি� যখ� সবকিছু একটা পরিণতি� দিকে এগিয়ে যাচ্ছি�, সে� সময় ঠা� কর� শে� হয়ে গেল।
June 14, 2022
কড়া রো� চারদিকে। বাতা� উষ্ণ� গেটে� বাইর� প্রকাণ্ড শিমু� গাছে� লা� লা� ফুল। বসন্তকালের লক্ষ� এই একটিই। সে একটা সিগারে� ধরিয়ে উদাস চোখে শিমু� গাছে� দিকে তাকিয়� রইল। অ্যাসিন্টে� জেলা� সাহে� তাকে শম্ভুগঞ্� পর্যন্� রেলে� একটি পা� এব� ত্রিশট� টাকা দিয়েছেন� এব� খু� ভদ্রভাবে বলেছেন, জহুর, ভালোমত� থাকবে। ছাড়� পাবা� দি� সবাই খু� ভালো ব্যবহা� করে।
জহুর আম� ছ’বছর তি� মা� পর নীলগঞ্জে� দিকে রওনা হলো। কড়া রোড। বাতা� উষ্ণ � আর্দ্র� বসন্তকাল�
জহুর আম� ছ’বছর তি� মা� পর নীলগঞ্জে� দিকে রওনা হলো। কড়া রোড। বাতা� উষ্ণ � আর্দ্র� বসন্তকাল�
June 22, 2023
হুমায়ুন আহমে� এর ছো� উপন্যা� গুলোতে উন� প্রোপা� এন্ডিং এর ধাঁর ধাঁরেন না তব� " শে� হয়ে� যে� হইলো না শে�" টাইপ একটা ভালো লাগা� অনুভূত� কা� করে। পাঠকের চিন্তা� অবকা� থাকে� সে� তুলনায� এটার শে� টা অনেক � বাজে� প্লট ভালো� ক্যারেকটার দে� যে� রঙতুলি তে আঁকানো সেটা� ভালো� তব� শে� টা করার আগ� আরোও কিছু প্রপার বাইন্ডিং প্রয়োজন ছি� কাহিনী�
May 11, 2021
বরাবরে� মত� সুপাঠ্� ! ক্যানভাস টা অনেক বড� ছিলো ... এব� আর� অনেক কিছু� কর� যে� � পরিশেষ� একটা অতৃপ্ত� থেকে গেলো �
.
.
কিন্তু ঐয� হুমায়ুন আহমে� এর সাবলী� উপস্থাপন .. তা� জন্য �/� না দিয়� উপায� নে� �
.
.
কিন্তু ঐয� হুমায়ুন আহমে� এর সাবলী� উপস্থাপন .. তা� জন্য �/� না দিয়� উপায� নে� �
March 19, 2025
হুমায়ূন আহমেদে� শত শত স্থূ� উপন্যাসে� মধ্য� এট� একটা উপন্যা� যা সত্যিই অনেক গভীরে গিয়� একটা চিন্তা দর্শনক� তুলে ধরেছেন� কিন্তু লেখক সে� চিন্তাটাকে পয়েন্টটাক� আরেকটু সুন্দরভাবে ইচ্ছ� করেই তুলে ধরেন নায়� পয়েন্� দেখানো শে�, উপন্যাসও শেষ। অনেকেই এত� বিরক্ত� বটে।
কিন্তু আমার অস্থির লেগেছে�
কিন্তু আমার অস্থির লেগেছে�
January 14, 2021
গল্পের প্লটটা ভালো লেগেছে� বইটা পড়া� সময় ঘোরে� মধ্য� ছিলাম। কখ� যে বইয়ের শে� প্রান্তে চল� এসেছ� টেরই পাইনি।
April 18, 2021
বই শেষে� দিকে আসলে� যে� উনার কি হয�!
June 7, 2021
খু� ভা� লেখা�
August 19, 2021
বইটা ভালই লাগছিল পড়ত� কিন্তু শেষে এস� কি হল কিছু� বুঝলাম না!! প্রথমে ভেবেছি হয়ত ভুলে পৃষ্ঠা বা� পরেছ� বইয়ে। কিন্তু আসলে না, শেষট� একদম� আধ-খাপছ� 😐
September 23, 2021
কি পড়লাম কে� পড়লাম বইটা শে� করেই ভুলে গেলা� কিন্তু যতক্ষণ পড়লাম অদ্ভুত এক নেশায় বুঁদ হয়ে ছিলাম।
July 5, 2022
হুমায়ুন আহমেদে� বই যেমন তেমন� 😐
September 24, 2022
এই বইটা আগ� পড়া হয়নি। অবশ্� পড়া� পর মন� হল�, না পড়লেও বিশে� ক্ষত� কিছু ছিলো না� সবকিছু যে� একটা পরিণতি� দিকে এগোচ্ছিল�, হঠাৎ ঠা� কর� গল্প শে�!
December 31, 2022
কোনো এন্ডিং ছিলো না, যেকারণ� মেজা� খারা� হয়ে গেছে� ভালো একটা এন্ডিং অবশ্যই দেওয়া যেতো, তা� না?
Displaying 1 - 30 of 40 reviews
Can't find what you're looking for?
Get help and learn more about the design.