সাগুফত� শারমী� তানিয়া� জন্ম ১৯৭৬ সালে ঢাকা� বাসাবোয়। বাংলাদেশ প্রকৌশ� বিশ্ববিদ্যাল� থেকে স্থাপত্য� স্নাতক, মাস্টার্� লন্ডনে� গ্রিনউইচ বিশ্ববিদ্যালয়ে� আন্তর্জাতি� খ্যাতিসম্পন্� সাহিত্� জার্না� ‘ওয়াসাফিরি� এব� ‘এশিয়া লিটারারি রিভিউ’ত� তাঁর লেখা প্রকাশিত হয়েছে। ২০১৭ সালে সৃজনশী� লেখা� জন্য স্থা� কর� নিয়েছে� সেরা ২০� ভিনভাষী বিলেতি লেখকদে� তালিকায়। ২০১৯ সালে পেয়েছে� বাংল� একাডেমির সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ পুরস্কার� বর্তমানে যুক্তরাজ্য প্রবাসী � লেখকের পেশা শিক্ষকতা�
সাগুফতার তিনট� বই পড়া হইলো এই নিয়া।"পাখিসব" উড়ালপাখিগ� গল্প� মাত্� দুইট� গল্প আর একটা নভেল� আছ� বইতে� গল্প দুইট� নিয়� আলাদ� কইরা কিছু বলুম না� আমার বেশি ভাল্লাগছ� "নির্ধারি� শিল্পী� অনুপস্থিতিতে" নামে� নভেলাটা। কথ� ঢাকাইয়া ভাষায় গল্প করতেছে� সাগুফতার গল্প পইড়� একটা জিনি� বুঝছি। সেইট� হইলো, তিনি তা� চরিত্রগুলারে আয়নার সামন� দাঁড� করায়া দ্যান। এই যে আমরা জীবন� নানা� মিথ্যা আকড়াইয়� ধরবা� চা�, জাইন� শুইনাও নিজেরে নানা� ভুলভাল আশ্বাস দিয়� ভুলাইয়া রাখি- সাগুফতার গল্পের মানুষগুল� এম� বেকায়দা অবস্থায় প্রায়� ফাঁইসা থাকে� লেখিকা যেইট� করেন তা হইলো, এইসব মানুষর� তিনি নিজে� পায়� দাঁড� করায়া দ্যান।আর এইটা তিনি এম� কইরা করেন যে পুরা ব্যাপারটার� খু� স্বাভাবি� মন� হইবো।একবার� মন� হইবো না লেখিকা নিজে� সিদ্ধান্� তা� চরিত্রগো উপরে চাপায়� দিতাসেন। চরিত্রগুলা গল্পের নানা� চড়া� উতরা� পা� হয়া, নিচে� দিকে পড়ত� পড়ত� শেষমেশ সত্যরে মাইন� নিতে শিখে, নিজেরে মানু� বইলা ভাবত� শিখে,গা ঝাড়� দিয়� দাঁড়াইত� শিখে� সত্য, তাগো জীবন রাতারাতি পাল্টায়� যায় না, তাগো সমস্যা সব বাতাসে মিলায়� যায় না কিন্তু এই যে মাথা উচ� কইরা দাঁড়াইত� পারা, এইটা� অনেককিসু�