Humayun Ahmed (Bengali: হুমায়ূন আহমে�; 13 November 1948 � 19 July 2012) was a Bangladeshi author, dramatist, screenwriter, playwright and filmmaker. He was the most famous and popular author, dramatist and filmmaker ever to grace the cultural world of Bangladesh since its independence in 1971. Dawn referred to him as the cultural legend of Bangladesh. Humayun started his journey to reach fame with the publication of his novel Nondito Noroke (In Blissful Hell) in 1972, which remains one of his most famous works. He wrote over 250 fiction and non-fiction books, all of which were bestsellers in Bangladesh, most of them were number one bestsellers of their respective years by a wide margin. In recognition to the works of Humayun, Times of India wrote, "Humayun was a custodian of the Bangladeshi literary culture whose contribution single-handedly shifted the capital of Bengali literature from Kolkata to Dhaka without any war or revolution." Ahmed's writing style was characterized as "Magic Realism." Sunil Gangopadhyay described him as the most popular writer in the Bengali language for a century and according to him, Ahmed was even more popular than Sarat Chandra Chattopadhyay. Ahmed's books have been the top sellers at the Ekushey Book Fair during every years of the 1990s and 2000s.
Early life: Humayun Ahmed was born in Mohongonj, Netrokona, but his village home is Kutubpur, Mymensingh, Bangladesh (then East Pakistan). His father, Faizur Rahman Ahmed, a police officer and writer, was killed by Pakistani military during the liberation war of Bangladesh in 1971, and his mother is Ayesha Foyez. Humayun's younger brother, Muhammed Zafar Iqbal, a university professor, is also a very popular author of mostly science fiction genre and Children's Literature. Another brother, Ahsan Habib, the editor of Unmad, a cartoon magazine, and one of the most famous Cartoonist in the country.
Education and Early Career: Ahmed went to schools in Sylhet, Comilla, Chittagong, Dinajpur and Bogra as his father lived in different places upon official assignment. Ahmed passed SSC exam from Bogra Zilla School in 1965. He stood second in the merit list in Rajshahi Education Board. He passed HSC exam from Dhaka College in 1967. He studied Chemistry in Dhaka University and earned BSc (Honors) and MSc with First Class distinction.
Upon graduation Ahmed joined Bangladesh Agricultural University as a lecturer. After six months he joined Dhaka University as a faculty of the Department of Chemistry. Later he attended North Dakota State University for his PhD studies. He grew his interest in Polymer Chemistry and earned his PhD in that subject. He returned to Bangladesh and resumed his teaching career in Dhaka University. In mid 1990s he left the faculty job to devote all his time to writing, playwright and film production.
Marriages and Personal Life: In 1973, Humayun Ahmed married Gultekin. They had three daughters � Nova, Sheela, Bipasha and one son � Nuhash. In 2003 Humayun divorced Gultekin and married Meher Afroj Shaon in 2005. From the second marriage he had two sons � Nishad and Ninit.
Death: In 2011 Ahmed had been diagnosed with colorectal cancer. He died on 19 July 2012 at 11.20 PM BST at Bellevue Hospital in New York City. He was buried in Nuhash Palli, his farm house.
এই উপন্যাসট� যত� না উত্ত� দিলো, তা� থেকে অনেক বেশি প্রশ্নের জন্ম দিলো� তব� হ্যা�, এত� সহ� (প্রায় সুরেলা) ভাষায় এম� ভয়োৎপাদ� ন্যারেটি�, আম� বাংলায� এর আগ� কখনও পড়িনি� এই সিরিজট� শে� হওয়ার আগ� অবধি বোধহয় এই দোলাচলেই কাটব� যে এই উপন্যা�-গুলো অতিপ্রাকৃতের বিবর�, নাকি নিছক ভ্রম আর বিভ্রমের বর্ণনা�
" I can not and will not belive that man can be evil. " আমরা যা বিশ্বা� কর� তা� কি বা� বা� বল�? নাকি যা বিশ্বা� কর� না কিন্তু করতে চা� তা� বা� বা� বল�?
বাক্যট� মিসি� আল� মাঝে মাঝে� বলেন� এট� তা� অন্যতম প্রিয় একটি বাক্য।
আগামীকা� ঈদ� আজ শে� রোজা� সেহেরি কর� ঘুমে� চেষ্টা করার কিছুখন পর বুঝত� পারলাম কোথা� একটা সমস্যা আছে। আসলে প্রচন্� গরমে শরীরে� তাপমাত্র� আবহাওয়াকে টেক্কা দিয়� যে বাড়ছে সেটা খেয়াল করিনি। জ্বর আসার এই মুহূর্তে� ঘো� টা আমার দারু� লাগে� সব কিছু যে� চোখে� সামন� ভেসে বেড়ায়। মন� হয�, এইতো! হা� দিলে� ছুয়� ফেলব! এভাব� নিজে� সাথে ঘন্টাখানেক কথ� বলতে বলতে ভাবলাম উঠ� কোনো বই পড়ি� কিন্তু শরী� তাতে� রাজী হয� না� গত সপ্তাহ� দেবী রি-রি� দেওয়া� পর ভাবলাম নিশীথিনী� ইবুক টা মেলে ধর� হয়ত এখ� দারু� মানাবে� দেবী সিরিজে� দেবী� আমার প্রিয় গল্প ছি� সব সময়� কিন্তু এই ঘোরালু মস্তিষ্ক� নিশীথিনী যে� আগের থেকে পূর্নত� পে�! ঘোরালু বল� কি আসলে� কোনো শব্দ আছ�? পর� দেখত� হবে। তব� কখনো এই রিএকশন টা এডিট করেও ঠি� করতে চা� না! থা� না একটা raw-অপ্রকৃতিস্� একটা ভাইব ❤️
মিসি� আল� অসম্ভব যুক্তিবাদী এক মানু�,যা� মত� প্রকৃত� রহস্� পছন্� করেনা।আসলে� কি তা�? এক প্রচন্� গরমে� দিনে মিসি� আলির ক্লাসে যেতে দেরি হয়ে যায়� তিনি গিয়� দেখে�,পুরো ক্লাসে শুধু আসমানি রঙের শাড়� পড়া এক মেয়� বস� আছে।মেয়েটির না� নীলু।নীলু মিসি� আলিক� তা� বাসায় যেতে বল� কোনো একটি জরুরী কথ� বলার জন্য।কী ছি� সে� জরুরী কথ�?
এদিক� উপন্যাসে� আরেকটি চরিত্র হল ফিরো� যে মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন।এক বন্ধুর বাড়� বেড়াত� যায় ফিরো�,যা ছি� এক জমিদারবাড়ি।সে বন্ধুদের নিয়�-নীতি সব� ছি� প্রাচীনপন্থী।বন্ধু আজমলের ছো� বো� নাজে� প্রেমে পড়ে যায় ফিরোজ।কিন্তু তা কিছুটা অপ্রকাশিতই থাকে� হানিফা� গুরুত্বও কোনো অংশে কম যায়নি এই উপন্যাসে।দ� বছরে� এই চটপট� বালিকা মিসি� আলির কাজে� মেয়ে।হঠাৎ একদি� মিসি� আল� আবিষ্কার করেন,হানিফা ঘুমে� ঘোরে একটি ইংরেজি বাক্� বলছে,যা হানিফা� পক্ষ� বল� সম্ভ� ছিলনা।তাহল� কি হানিফা অন্য কোনো বংশোদ্ভূ�?তা� আস� পরিচয় কী তাহল�?
আবার এদিক� একের পর এক খু� হয়ে� যাচ্ছে মানু�,যাদে� সবার হত্যাকারী একজন।খাল� গায়� চশমা পর� এক ছেলে....কে সে?আর নীলু� বা মিসি� আলিক� কী এম� বলেছিল?মিসি� আলী কি তা� সব রহস্যে� ব্যাখ্যা দিতে পেরেছিলে�?নাকি হা� মেনেছিলে� প্রকৃতির কাছে?
একটা সময়� চামড়া� ডায়েরী� বড্ড শখ ছিল। সোনালী কালিতে ডায়েরী� কভার� কিছু লেখা থাকবে। স্বপ্ন দেখতাম খসখস কর� ঠা� বুনোটে� ডায়েরী তে কল� ঘষ� ঘষ� কে� স্টাডি লিখব� ডিজিটা� স্ক্রি� এস� যাওয়াতে সে� লেখা� ইচ্ছ� থেকে অনেক দূরে সর� গিয়েছি। ভাবলাম, ডিজিটালি লিখে দেখি কেমন হয� !
কে� স্টাডি লেখা� সঠিক নিয়মে� ব্যাপারে আম� ওয়াকিবহাল না� তব� নিজে� মত� কিছু একটা লেখা যাক। মিসি� আল� মধ্যবয়স্ক কাল্পনিক চরিত্র
মিসি� আল� সাহে� কে নিয়� দুটো উপন্যা� পড়ে ফেললাম� পড়া� অবশ্� একটা অদ্ভুত কারণ আছে। হুমায়ূন আহমে� তা� সক� বইতে� উনার পড়া কো� না কো� বইয়ের রেফারেন্� টেনেছেন। সেগুলো কে� একত্� করেছ� কিনা সেটা খোঁজার অনেক চেষ্টা করলাম। আফসো�! কে� কর� নি� এত পড়ুয়� একজন মানুষে� পাঠ্যতালিক� বে� রি� হব� সেটা ভেবে� নিজে� তালিকা� উদ্দেশ্য� বইগুলো আবার পড়া শুরু করলাম।
প্রথ� পড়লাম "নিশীথিনী"� আজ থেকে আরোও � বছ� আগেও পড়েছিলাম। পড়ে অসম্ভব মুগ্� হয়েছিলা� যতটুকু মন� পড়ে� কিন্তু গতকা� খেয়াল করলা� কাহিনী� অনেক কিছু� মন� নেই। স্মৃতি বড্ড অদ্ভুত� অপ্রয়োজনীয় বিষয়বস্তু সে খু� স্পষ্টভাবে মন� রাখে কিন্তু প্রয়োজনীয় স্মৃতি সে সচেত� ভাবে এড়িয়� যায়� অবশ্�, নিশীথিনী� কাহিনী ভুলে গিয়� এক হিসেবে লা� � হয়েছে� প্রথ� মিসি� আল� পড়া� আনন্দটুক� আবার পেলাম।
মিসি� আল� সাহে� কে ঘিরে হুমায়ূনের বক্তব্� হচ্ছ� , মিসি� আল� যে� উনার� এক সত্ত্বা। মিসি� আল� কে হিমু� মত� কাল্� ফিগা� হিসেবে দেখানো� চেষ্টা না কর� হলেও তাকে অসম্ভব বুদ্ধিমা� বল� বে� কয়েকবার আখ্য� দেয়� হয়েছে� প্রতিট� কাহিনীতে� মিসি� সাহেবক� বুদ্ধিমা� ঠাউর করার যুক্তি আম� দেখছ� না� ভদ্রলোকে� আগ� থেকে আশেপাশের ইলিমেন্টের পরিপ্রেক্ষিত� সবকিছু বিচা� করার প্রবণত� আছে। বুদ্ধিমা� মানু� এত সহজে বিচারে বস� না� মিসি� আল� সাহেবে� এজাম্পশন মাঝে মাঝে ভুলও হয়েছে� অকস্মা� সামনের যে কাউক� বিচা� করাক� আম� বুদ্ধিমত্ত� হিসেবে দেখত� চাচ্ছি না� ভদ্রলোকে� চমকে দেয়ার অভ্যাস আছে। নিজে� চেয়� একটু কম বুদ্ধিমত্তার মানুষে� কাছে বিষয়ট� বিস্ময়ক� তব� মানুষক� ভড়ক� দিয়� আনন্� লাভে� বিষয়ট� এটেনশন পাবা� স্টান্� বল� মন� হয়েছে� অবশ্�, নিজেকে বুদ্ধিমা� হিসেবে কা� না ভা� লাগে�
ভদ্রলোকে� শরীরে� অবস্থা খু� খারাপ। অত্যন্� দূর্বল শরীর। প্রায়� দেখা যায়, লিভারে সমস্যা, জ্বর� আক্রান্ত হয়ে দিনে� পর দি� পড়ে আছেন� তবুও, নিজে� শরী� নিয়� একদম� খেয়াল নেই। ভদ্রলোকে� অনুরাগীরও অভাব নেই। চাইলেই তিনি নিজে� চিকিৎস� করাত� পারেন। এই খেয়ালীপনার কো� যৌক্তিকতাও আম� খুঁজ� পা� নি� গল্পের একাংশে তা� মাঝে পৃথিবী� অপার রহস্� না দেখে যেতে পারা� আক্ষেপ � দেখা গেছে� রহস্যপ্রেমী মানু� নিজে� আয়ু বর্ধনে সর্বোচ্চ চেষ্টাটুকু করে। মিসি� আলির মধ্য� সেরক� কো� তাড়না আম� দেখত� পা� নি�
কাহিনী� একপ্রান্তে নিলু� ব্যাপারে মিসি� আলির কামনাস্বরূ� চিন্তা দেখা গেছে� মধ্যবয়স্ক ভদ্রলো� যে সবকিছু� উর্ধ্ব� নন, তা প্রকাশ করার প্রয়া� যে� এটি। তব� আমার � ব্যাপারে একটি ভিন্নম� আছে। মিসি� আলির নিলু� ব্যাপারে আগ্র� বৃদ্ধি পেয়েছ� অতিপ্রাকৃতিক ক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়া� পর� মিসি� আলির আকর্ষণ খু� সম্ভবত ক্ষমতা� দিকে� প্রকৃত� হয়ত চেয়েছ�, দুটি অদ্ভুত ক্ষমতাবা� মানু� একত্� হল� কিরক� দাঁড়ায়� প্রকৃত� রহস্� পছন্� কর�, তবুও সে হয়ত চ্যালেঞ্� হিসেবে নিয়েছ�, দেখা যা�, মিসি� আল� আর নিলু একত্রে রহস্যে� সমাধান করতে পারে কিনা�
ফিরো� সংক্রান্� বিষয়ে� আমার একটা হাইপোথিসিস রয়েছে� সে ছোটবেলায� একটা বকুল গাছে� সাথে একটি নগ্ন মৃতক� ঝুলত� দেখে প্রথ� মানসিক আঘাতটুকু খায়� ধীরে ধীরে সে পরিণ� হয়েছে গ্রামবাসী� হাতে মৃ� এক অত্যাচারী জমিদারে। আমার মত�, এখান� ফিরোজে� বাবা ওসমা� সাহেবে� অনেক বড� একটা অবদা� রয়েছে� হত্যাকান্ডটুক�� � তা� কর� মন� হচ্ছে। অত্যন্� ক্ষমতাবা� পিতা� প্রতিবাদ তাকে এক হিংস্র উন্মাদ� পরিণ� করেছে। মিসি� আল� হয়ত সে বিষয়ট� বুঝত� পেরেছিলেন। রো��ের বী� যাতে উন্মুক্ত না হয� তা� হয়ত মিসি� আল� কে হত্যার চেষ্টা আমরা উপন্যাসে� শেষে দেখত� পাই।
ইমার ব্যাপারট� কাকতালীয়তা� শীর্ষে একটি ঘটনা� ইমার বাবা এত সহজে হা� ছেড়� দিবে� তা মেনে নেয়� অযৌক্তিক� আর ইম� থেকে হানিফা হওয়ার যাত্রাটুকু সম্পর্কে আমাদের হাতে কো� তথ্য নেই। রাস্তায় রাস্তায় বড� হওয়� ছোট্� একটা মেয়� কিভাবে ভিন্� পদের রান্না শিখল সেটা আমার বোধগম্� হচ্ছ� না� বাঙালি অত্যন্� কৌতূহলী জাতি� সামান্যত� বিষয়ে তাদে� সীমাহী� কৌতূহল� মেয়েটির কথ�-বার্তায় বিদেশী টা� ছিল। যে কারো� নজরে পড়ত� পারত বিষয়ট� এব� উচ্চমূল্� উপঢৌকনের লোভে মেয়েটিক� থানায় পৌঁছ� দিতে পারত� কিন্তু, তা হয়নি। খু� সম্ভবত , হানিফা� পার্টটুক� মিসি� আলির হ্যালুসিনেশন� কেনন�, নীলু এস� ঘর গুছিয়� গেছে� হানিফা থাকাকালী� নিলু� ঘর গুছানো� প্রয়োজনীয়তা� নেই।
মিসি� আল� সাহে� বে� বই পড়েন। যে বইগুলো� না� আম� টুকে রাখত� পেরেছি তা হচ্ছ�
পড়ে শে� করার পর বিন্দুমাত্� অপেক্ষ� করতে পারছিলাম না� এই রহস্যে� শে� জানত� ইচ্ছ� করছি� খুব। তা� দেরী না কর� সাথে সাথে� নিয়� বস� গিয়েছিলাম�
আমাক� খু� হতাশ করেছে। বইটি পড়ে আমার কাছে মন� হয়েছে তে� কাহিনী শে� কর� দিলে মন� হয� ভালো হত� মন� হয� আমার খু� বেশি আশ� ছি� এই বইটা থেকে, তা� হয়ত� অন্যান্য সবার থেকে বেশি� আশাহ� হয়ে আমিই�
দেবী পড়া� পর যেটা হইনি, নিশীথিনি পড়ে সেটা হইলো� মন� হইতেছে একটা ঘোরে� মধ্য� চল� গেছি :p
দেবী� সে� নিলু� সাথে মিসি� আলী� আলাপ শুরু হইলো প্রথমেই। এর পরেই মেইন গল্পটা শুরু হইলো ফিরো� নামে� এক ছেলেকে ঘিরে� এই গল্প� নিলু� কিছু মজার ব্যাপা� উঠ� এসেছে।
ফিরো� তা� এক বন্ধুর গ্রামে� বাড়িত� বেড়াইতে যায়, সেইখানেই ফিরোজে� মধ্য� জন্ম নে� এক অস্বাভাবিকতার। মিসি� আল� ফিরোজক� সুস্� করার জন্য লেগে পড়ে�
কিন্তু পরিশেষ� মিসি� আলির লজিক ব্যর্থ হইলো, মিসি� আল� ব্যর্থ হইলো, এর কারন কি? নিশ্চয� কোনো কারন আছে।
নিশীথিনী দেবী'� দ্বিতীয় পর্ব।হুমায়ূ� আহমেদে� যুক্তিবাদী লেখা� একটি এই বই।বইয়ে� প্রধান চরিত্র মিসি� আলী।যিন� বিশ্বা� করেন পৃথিবীতে কো� রহস্� থাকত� পারেনা�
গল্পের প্রথমদিকেই ভার্সিটি� ক্লাসে নীলু� সাথে দেখা মিসি� আলীর।যে দেখত� দেবী গল্পের রানু� চরিত্রের মত।তার কথাবার্ত�, চালচলন,আচড়� অবিক� রানু� মত� অন্যদিকে ফিরো� নামে� এক অসুস্থ মানুষে� মানসিক চিকিৎস� করছে� মিসি� আলী।প্রায� এক বছ� ধর� ফিরোজে� চিকিৎস� করছে� তিনি।প্রতি সপ্তাহ� একদি� তিনি ফিরোজে� সাথে সেশন� বসেন।একদিন তিনি বাসায় ফিরা� আগেই ফিরো� তা� বাসায় চল� আসে।মিসি� আল� বাসায় ফিরে দেখে� যে ফিরো� রড হাতে তা� কাজে� মেয়� হানিফা কে মারত� গিয়েছিলো।রহস্� সেখা� থেকে� জট পাকাতে শুরু করে।
ফিরোজে� ভয়ানক আচড়নে ভয� পেয়� অসুস্থ হয়ে পড়ে হানিফা।এ� পর্যায়ে মিসি� আল� অনুভ� করেন হানিফা কো� বড়লোক পরিবারের মেয়ে। তিনি হানিফাকে চিকিৎসার জন্য পিজি হাসপাতাল� ভর্ত� করিয়ে দে� এব� তা� পরিচয়ের সন্ধান করতে তা� পুলি� বন্ধ� সাজ্জাদে� সাথে দেখা করেন�
ফিরোজে� রহস্যে� ঝট খুলত� তিনি ছুটে যা� ফিরোজে� বন্ধ� আজমলের জমিদারবাড়িতে।সেখানে আজমলের বো� নাজনী� একদি� তাদে� জমিদারবাড়ির পুরোনো ছব� দেখাতে নিয়� যায় মিসি� আলিকে।যেখানে তিনি একটি ছব� দেখে অবাক হন।আজমলে� দাদা� বাবা একটি কালো প্যান্� এব� গোল্� রিমে� চশমা পড়ে একটি ঘোড়াত� বস� আছে।ঘটনাক্রম� তিনি জানত� পারে� তা� অত্যাচার� অতিষ্ট হয়ে গ্রামে� প্রজার� একদি� তাকে রড দিয়� পিটিয়� হত্য� করে।
অন্যদিকে শহরে এক নতুন ত্রাসে� সৃষ্টি হয়।এক নগ্নপাত্� কালো প্যান্� পড়ে,লোহা� রড হাতে প্রায় প্রত� রাতে� শহরে হামল� চালায়।ক� এই অগ্যাত নগ্নপাত্�?
এদিক� নীলু� মাঝে বে� পরিবর্তন দেখত� পায় মিসি� আলী � নীলু� বাবা জাহি� সাহেব। নীলু আগ� থেকে� ভবিষ্য� বলতে পারে।এমনকি মিসি� আলী� বেলায় � সে ভবিষ্য� বলতে পারে!নীলু বিশ্বা� কর� তা� মাঝে একজন দেবী আছ� যে কিনা রানু� মাঝে� ছিলো।কিন্ত� মিসি� আলী তা মানত� নারাজ। একদি� নীলু মিসি� আলীকে জানায় হানিফা� আস� না� "ইম�"।ক� সম্পর্� হানিফা� সাথে নীলু�?
নীলু মিসি� আলীকে জানায় ফিরো� মিসি� আলীকে মেরে ফেলা� চেষ্টা করবে।কিন্ত� ফিরো� অসুস্থ থাকায় তাকে তালাবন্ধ� কর� রাখা হয়েছে।তাহলে সে কিভাবে মিসি� আলীকে খু� করবে?
তব� কি সে� নগ্নপাত্রে� সাথে ফিরোজে� কো� মি� রয়েছে?
মিসি� আলীকে নীলু জানায় দেবী তাকে ��বিষ্যৎ জানত� সাহায্� করে।কিন্তু মিসি� আলী মন� করেন দেবী চরিত্রটি নীলু� হেলুশিনেসন� শে� অবধী নীলু কি তা� রহস্যময় জীবন থেকে সুস্� জীবন� ফিরত� পারব�? পরিশিষ্ট � সত্য� নগ্নপাত্� মিসি� আলীকে খু� করার চেষ্টা চালায়।কিন্ত� তাকে বা� চায় দেবী।এবং শে� অবধি দেবী মিসি� আলীকে জানায় নীলু� সাথে একদি� মিসি� আলী� বিয়� হব�! মিসি� আলী কি সত্য� দেবী রহস্যে� সমাধান করতে পারে? হানিফা� পরিচয় কি? ফিরো� কে কি সুস্� কর� তুলত� পারে� মিসি� আলী? সব জানা� জন্য রুদ্ধশ্বাস উপন্যা� নিশীথিনী বইটি পড়া� আহ্বান জানাই।
কিছু কথাঃ প্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদে� লজিক্যাল সৃষ্টি মিসি� আলী।লজিকবিহী� চরিত্র হিমু� মত� লজিক্যাল চরিত্র মিসি� আলীকে� বরাবরই আমার রহস্যময় মন� হয়।উপন্যাসে বিশে� সময়� মিসি� আলী� রসিকতা বরাবরে� মত� পাঠককে আনন্� দেবে� রহস্� আর যুক্তিতে নির্ভর উপন্যাসট� পড়া� আমন্ত্রন রইলো�
দেবী অনেক আগেই পড়া হয়েছিলো� মিসি� আল� সমগ্� কিনা� পর তা� শুরু করলা� নিশীথিনী দিয়ে। বাইর� বৃষ্টি, আর এই আবহাওয়া� সাথে মিসি� আল� খু� যাচ্ছে� মেঘে মেঘে ঘর্ষণে তৈরি হচ্ছ� হুংকার� সাথে গল্প পড়ত� গিয়� ভয� পাওয়া নতুন মাত্রা যো� করেছে।
This universe is much more complex and mysterious which goes a human being’s beyond understanding. But it was completely unnecessary to stretch the story of Debi and make a part 2 of it. Might as well could have call it a stand alone.
এই বইটা আম� আগেও পড়েছি� এখ� শে� রাতে ঘু� না আসায� আবার� পড়লাম� যতবা� ফিরোজে� কথ� এসেছ� ততোবার� আমার� শিরদাঁড়� বেয়� শীতল স্রো� বয়ে গেছে...মানসিক সমস্যা এত� জটিল আর ভয়ঙ্কর। মিসি� আলী� মত� আমিও বিশ্বা� কর� মানুষে� মন দূরে� � নক্ষত্ররাজির মত� অথবা এর চেয়েও বেশি জটিল� এর প্যাঁচ খুলত� পারা� চেষ্টাটা� তা� হয� খু� Overwhelming.. এই গল্প� আমার কোনো কিছু মন� হয়ন� রহস্� রয়ে গেছে।দেবী� সাথে মেলালে দু� গল্প� একটা প্যাকে� হয়েছে� একটা তারা কম দেওয়া� কারণ একটা খাপছাড়া ভা� লেগেছে বইয়ের শেষে� দিকে এসে। মন� হচ্ছ� লেখক পাজল নিয়� বস� যে� মেলাতে পারলেন না একটা পিস।
মিসি� আলির চতুর্থ কাহিনী পড়ে ফেললাম� মিসি� আলির সাথে আমার প্রথ� আলাপ 'অন্য ভুবন' গল্প� তা� পাঁচ বছ� আগ�, কিশো� সমগ্রত� গল্পটি ছিলো� তারপ� পড়েছিলা� 'হিমু� দ্বিতীয় প্রহ�' হিমু সমগ্রে� কে� যদ� এখ� জিজ্ঞে� কর� হিমু বা মিসি� আল� এই দু� চরিত্রের মধ্য� প্রিয় কে, এক বাক্যে বল� দে� মিসি� আলি। এলোমেল� ভাবে মিসি� আলির দুইট� গল্প পড়েছি, তারপ� ঠি� করলা� সিরিয়াল মেইনটেইন করেই পড়ি, সে� ভাবন� মত প্রথমে দেবী এব� আজকে নিশীথিনী পড়ে শে� করলাম।
এই গল্প� হুমায়ুন আহমে� মিসি� আলির ভাষ্যে একটা চমৎকার কথ� আমাদের জানা� দেয়, "লেখকের কল্পনা হচ্ছ� আল�, পাঠকের বিভ্রান্তি হচ্ছ� অন্ধকার।" এই কথাট� এই বইয়ের ক্ষেত্রে� এক� শতাং� সত্য� এই বইয়ের শেষটাও কেমন একটা বিভ্রান্তিকর, ঠি� বুঝত� পারিনা, গল্পকা� কি মিসি� আলির লজিক দুর্বল কর� দিয়েছ� এইখানে? মিসি� আল� যুক্তি� বাইর� কিছু মানে না, কিন্তু এই কাহিনীতে মিসি� আলির সামন� অলৌকিকতা� যে� জয়ী হলো। দেবীতে� অলৌকিক বিষয়বস্তু ছিলো কিন্তু মিসি� আলির সামনাসামনি কিছু ঘটেনি। এই বইতে একেবার� স্বয়ং মিসি� আল� আধিভৌতিক ঘটনা� প্রত্যক্ষদর্শী�
অসুস্থ এব� চর� খারা� অবস্থায় সে� অলৌকিক দেবী� মুখোমুখি হয� মিসি� আল�, দেবী তাকে প্রশ্ন কর�, "� জগতে� সমস্তই কি যুক্তিগ্রাহ্�? এই আকাশ, অনন্� নক্ষত্রপুঞ্জ? তুমি কি বলতে চা�, এর কোথা� কোনো রহস্� নে�? অসী� কী? এই সামান্� প্রশ্নের জবাব কি তোমা� জানা আছ�? বল, তুমি জা�?" মিসি� আলির উত্ত� ছিলো তিনি না জানলেও ভবিষ্য� প্রজন্� জানবে। মিসি� আল� ব্যথায� কাতরাচ্ছ�, সে দেবী� অস্তিত্ব দেখে� বিশ্বা� করতে পারছ� না আবার কো� যুক্তিতে� ফেলত� পারছ� না কিন্তু সে দেবীকে� অনুরোধ করছে তাকে সুস্� কর� দেওয়া� জন্য, কি অদ্ভুত পরিস্থিত�! হুমায়ুন আহমে� এক কুয়াশাময় পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছিলেন 'নিশীথিনী' গল্পের এই জায়গাটিতে�
হুমায়ুন আহমেদে� গল্পের চরিত্ররা বিভিন্� বই পড়ে, এই গল্পের মাধ্যমেও কয়েকট� বইয়ের না� জেনেছি, এট� অবশ্� হুমায়ুন আহমেদে� প্রায় সব বইতে� লক্ষণীয়� এছাড়া� এই বইতে একটি প্যারাসাইকোলোজিক্যাল পূর্ণাঙ্� কে� স্টাডি� উল্লেখ করেছেন লেখক� হয়ত� এই বইয়ের বর্ণিত কিছু ঘটনা সত্য� ছিলো� কারণ কাহিনী� শেষে লেখক একটি ফুটনোট দিয়েছেন,"গল্পের অধিকাং� চরিত্র� কাল্পনিক� পরিচিত কিছু চরিত্র এব� কিছু ঘটনা ব্যবহা� করেছি। তব� কাউক� হেয় করবা� জন্য� কর� হয� নি� মানুষে� প্রত� আমার মমতা মিসি� আলির মত� হয়ত� নয�, কিন্তু খু� কম� নয�"�
দেবী গল্প� আমরা নিলু� দেখা পা�, এই গল্পের� অন্যতম প্রধান চরিত্র সে� নিলু� মিসি� আলির ছাত্রী নিলু� ছাত্রী শিক্ষকের এক জটিল সম্পর্কে� বিষয� অবতারণ� করেছেন লেখক এই গল্প� � রানু মারা যাবা� পর � দেবী নিলুকে ঘিরে রাখত� সারাক্ষণ� কাহিনী� শেষে দেখা যায় নিলু অনেক অসুস্থ,নিলু কি শেষপর্যন্ত সুস্� হত� পেরেছিলো? লেখক অবশ্� এই বিষয়ে কিছু� জানানন� আমাদের� নিলু� সে� দেবী মিসি� আলির চর� পরিস্থিতিত� তা� কাছে পৌঁছেছিল, কিন্তু যুক্তিবাদী মিসি� আল� তা� অস্তিত্ব দেখে� বিশ্বা� করেননি�
এই গল্প� আর� আছ� ফিরো�, মূলত তা� কে� নিয়েই গল্প আবর্তি� হয়েছে শুরু থেকে শে� পর্যন্ত। সিরিয়াল কিলি� এর মত ব্যাপা� আছ� এই বইটিতে� সমস্� অলৌকিক ঘটনাকে� মিসি� আল� যুক্তি দিয়� ব্যাখ্যা করার চেষ্টা কর�, এই বইতে� তা� সে� বৈশিষ্ট্� বিদ্যমান, কিন্তু তারপরও যুক্তি কি হেরে গিয়েছিল�? পাঠককে� এই প্রশ্নের উত্ত� খুঁজতে হবে।
নীলু এক খারা� লোকে� খপ্পরে পড়েছিল। তখ� রাণু� সাথে থাকা দেবী তাকে উদ্ধার কর� এব� সে� লোকক� হত্য� করে। তখ� থেকে সে� দেবী� নীলু� সাথে রয়েছে বল� দাবি নীলুর। তব� মিসি� আল� এই যুক্তি মানত� নারাজ। তাঁর ধারণ� লোকট� স্বাভাবি� কোনো ��ারণে� মারা গিয়েছ� এব� তা� ময়নাতদন্ত রিপোর্� তাইই প্রমাণ করে। সে� ঘটনা� পর নীলু� মধ্য� বে� কিছু পরিবর্তন দেখা যায়� নীলু� চেহারা� সাথে রানু� মি� এব� নীলু অনেককিছু� আগ� থেকে বল� দিতে পারে� মিসি� আল� কীভাবে ঘটনাগুলোকে ব্যাখ্যা দিবে�?
মিসি� আলির বাসায় হানিফা নামে� একটি মেয়� থাকে� রান্নাবান্না কর�; বিনিময়ে খেতে � থাকত� পারে মিসি� আলির বাসায়� একদি� জ্বরের ঘোরে ইংরেজিতে ম���কে ডাকে সে� আবার মিসি� আল� ডাক্তারে� থেকে জানত� পারে� মেয়েটির ওপেন হার্� সার্জারি কর� হয়েছি�, তা� কিনা বিদে� থেকে! তখ� মিসি� আল� তা� পুলি� বন্ধ� সাজ্জাদক� দিয়� খুঁজতে থাকে� হানিফা� বাবা-মাকে� হানিফা কি তা� বাবা-মায়ের কাছে ফিরে যেতে পারব�?
মিসি� আল� দীর্ঘদিন যাবত ফিরো� নামে� এক রোগি� চিকিৎস� করছেন। ফিরো� বন্ধ� আজমলের গ্রামে� বাড়িত� বেড়াত� গিয়েছিল� সেখানে� নাকি খালি গা, কালো প্যান্� � গোল্� রিমে� চশমা পর� এক ব্যক্তির সাথে পরিচিত হয�; সে� লো� নাকি তাকে পরামর্� দিয়েছ� লোহা� রড দিয়� মানু� হত্যার� এরপর থেকে ফিরো� একটি লোহা� রড হাতে ঘুরে বেড়ায়। অসুস্থতা� উন্নতি হলেও আবার কিছুদি� পর অবনত� হয়। শহরে� মধ্য� ত্রা� সৃষ্টি কর� ফিরোজ। সে� ফিরো� কি আসলে� কোনো ব্যক্তির দেখা পেয়েছিল নাকি পুরোটা� তা� কল্পনা? রহস্� সমাধান� মাঠে নেমেছে� মিসি� আলি। পারবেন কি সফ� হত�?
'দেবী' বইতে নীলু� যে পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছি�; 'নিশীথিনী' বইতে সে� পরিবর্তন ডালপাল� মেলেছে� বইটাতে ভৌতি� আব� সৃষ্টিতে লেখক সফল। সুন্দর, সাবলী� কাহিনি প্রবাহ� তব� আমার কে� জানি দেবী বইটাকে� বেশি ভালো লেগেছে! হ্যাপি রিডিং।
ময়মনসিংহে� মোহনগঞ্জ� বন্ধ� আজমলের গ্রামে� প্রাসাদোপম বাড়িত� বেড়াত� গিয়� ভয়াবহ � অতিপ্রাকৃত এক অভিজ্ঞতা� সম্মুখী� হল� ফিরোজ। এই ঘটনা� জে� ধরেই, তাকে পেয়� বসলো জটিল মানসিক সমস্যা� ফিরোজে� বাবা ওসমা� সাহে� মিসি� আলী� দ্বারস্থ হলেন� চলতে লাগল� জটিল এই মানসিক সমস্যা� চিকিৎসা।
জাহি� সাহে� আজকা� নিজে� মেয়� নীলুকে কে� যে� চিনত� পারেননা। একসময়কা� সদাহাস্যজ্জ্বল মেয়েট� কেমন যে� গম্ভী� প্রকৃতির হয়ে গেছে হঠাৎ করেই� ভবিষ্যতে� অনেক ঘটনা� নীলু কিভাবে যে� আগ� থেকে জেনে যায়� গভী� রাতে কা� সাথে যে� ফিসফিস কর� কথাও বলে। আর তখ� ওর ঘর থেকে ভেসে আস� অচেন� কো� নারী� চাপা কণ্ঠস্বর!
মিসি� আলী সাহেবে� কাজে� মেয়� হানিফা� অতীতক� খুঁজ� বে� করার জন্য তিনি অস্থির হয়ে উঠলেন। পুলি� কর্মকর্ত� বন্ধুর সাহায্� চাইলেন তিনি� মেয়েটার জন্মপরিচয় জানা তাঁর বড� দরকার। একদিকে ফিরোজে� চিকিৎস� আর অন্যদিকে হানিফা� অতীতে� খোঁজ - একইসাথ� চলতে লাগলো।
এদিক� গভী� রাতে ঢাকা� পুরানা পল্ট� এলাকায� নগ্নগাত্রে� এক উন্মাদ খুনী রড হাতে কর� ঘুরে বেড়াচ্ছে। আতঙ্কি� হয়ে পড়েছে আশেপাশের মানুষজন। পুলিশও তৎপর হয়ে উঠলো ম্যানিয়াকটাকে পাকড়া� করার জন্য� এসবে� সাথে আমাদের গল্পের কি সম্পর্�?
সুপুরু� এক যুবকের অদ্ভুত মানসিক সমস্যা� সমাধান করতে গিয়� মিসি� আলী সাহে� মুখোমুখি হলেন আর� গভী� এক রহস্যের। বিশ্বা� আর অবিশ্বাসের মাঝামাঝি যে� ঠি� একটা চিকন সুতো� ফারাক। শেষমেষ জয� হয� কিসে�, সেটা� দেখা� ব্যাপার।
ব্যক্তিগ� মতাম� : গল্পের জাদুকর হুমায়ূন আহমেদে� তুমু� পাঠকপ্রিয়তা পাওয়া মিসি� আলী বিষয়ক উপন্যা� 'দেবী'-এর সিক্যুয়েল 'নিশীথিনী'� 'দেবী' উপন্যাসে� মত� এখানেও লেখক সমাবেশ ঘটিয়েছে� দারু� কিছু মনস্তাত্ত্বি� রহস্যের। জাদুকরী লেখনী� বল� সে� রহস্যগুল� হয়ে উঠেছ� দারু� উপভোগ্য।
'নিশীথিনী' উপন্যাসট� আম� এবার দিয়� কতোত� বারে� মত� পড়লাম, নিজে� জানিনা� তব� প্রথমবার পড়া� সে� ভালো লাগাটা সন্দেহাতীতভাব� এখনো অমলি� রয়ে গেছে� যখ� প্রথ� পড়ি (সম্ভবত ক্লা� এইটে� দিকে), রিভি� কি জিনি� জানতামনা� লেখা তো অনেক দূরে� কথা। প্রিয় একটা বইয়ের রিভি� লিখত� পেরে অনেক হালক� লাগছ� নিজেকে�
হুমায়ূন আহমে� পাঠকমন� চিরজীবী হয়ে থাকবেন� চিরজীবী হয়ে থাকব� তাঁর সৃষ্� চরিত্ররা�
দেবী� ২য� পার্ট। মিসি� আল� ক্লা� নিতে গিয়� ছাত্রী নীলু� মধ্য� মৃতা রানু যে কিনা তা� কাছে চিকিৎসার জন্য এসেছিল তা� ছা� দেখত� পান। এর মধ্য� তা� চিকিৎস� নিতে আস� মেডিকেলে� ছাত্� ফিরো� যা� মধ্য� কিনা অদ্ভুত সমস্যা হয�, সে মিসি� আলিক� মারত� পর্যন্� যায়।কিন্ত� � যে দেবী� প্রত্যাবর্তন নীলু� থেকে এস� তাকে বাঁচায়।পুনশ্চ মিসি� আল� এর মাঝে নীলু� প্রেমে পড়ে যা� হয়তো। দেবী বা যে� হো� সে বল� যায় তা� সাথে নীলু� বিয়� হবে।
সিরিয়াসলি!? দেবী� সিক্যুয়েল! ভাল্লাগে নি� ফিরো� একটা কালোপ্যান্� লাঠি হাতে ঘুরে বেড়াচ্ছ�, আবার রা�-বিরাতে মানুষক� ডান্ডা মেরে একবারে খু� করতেছে! 😒
মাঝে মাঝে কিছু কিছু বই অসমাপ্� থাকা� বেটার। যেমন� দেবী� এই পার্� বে� না হলেও চলতো�
This entire review has been hidden because of spoilers.
When I found out that this is the sequel of Debi, I instantly started reading it. This book is what one would call psychological horror. There are parts in the books that made me look around me, just to make sure I was alone.
হুমায়ূন আহমেদে� গল্পগুলি কে� যে� আর ভা� লাগে না, ইদানীং। উপন্যাসে� কথ� আলাদ�, যেমন মধ্যাহ্ন, মাতা� হাওয়া, বাদশাহ নামদার� আর আলাদ� মিসি� আলী� কথা। এই বইটা খু� সম্ভ� আমার পড়া মিসি� আলী� সেরা বই�
প্রানী হিসেবে মানুষে� তুলন� নেই। তা� অবচেতন মন সর্বক্ষণ কা� করে। যথাসময়ে তাকে সজাক কর� দেয়� বিপদের আভাস দিতে চেষ্টা করে। মুশকিল হচ্ছ� তা� কর্���পদ্ধতি আমাদের জানা নেই।
হুমায়ূন আহমেদে� বেশি� ভা� বই এর সমাপ্ত� � আমার পছন্� হয়না। এই বই এর সমাপ্ত� � আমার মন� ধরেন�, এখ� কা� দিনে� লেখা হল� বলতা� কোনো ভাবে শে� কর� দিয়েছেন� তব� অন্ত� শে� করেছেন, যেটা কে� যে� করতে চা� না উনি।