What do you think?
Rate this book
Humayun Ahmed (Chronological List) #153
বৃষ্টি বিলা�
Sorry!! There is no description about this product.
Hardcover
First published February 1, 2000
59 people are currently reading
1,353 people want to read
About the author
Humayun Ahmed
453books2,764followersHumayun Ahmed (Bengali: হুমায়ূন আহমে�; 13 November 1948 � 19 July 2012) was a Bangladeshi author, dramatist, screenwriter, playwright and filmmaker. He was the most famous and popular author, dramatist and filmmaker ever to grace the cultural world of Bangladesh since its independence in 1971. Dawn referred to him as the cultural legend of Bangladesh. Humayun started his journey to reach fame with the publication of his novel Nondito Noroke (In Blissful Hell) in 1972, which remains one of his most famous works. He wrote over 250 fiction and non-fiction books, all of which were bestsellers in Bangladesh, most of them were number one bestsellers of their respective years by a wide margin. In recognition to the works of Humayun, Times of India wrote, "Humayun was a custodian of the Bangladeshi literary culture whose contribution single-handedly shifted the capital of Bengali literature from Kolkata to Dhaka without any war or revolution." Ahmed's writing style was characterized as "Magic Realism." Sunil Gangopadhyay described him as the most popular writer in the Bengali language for a century and according to him, Ahmed was even more popular than Sarat Chandra Chattopadhyay. Ahmed's books have been the top sellers at the Ekushey Book Fair during every years of the 1990s and 2000s.
Early life:
Humayun Ahmed was born in Mohongonj, Netrokona, but his village home is Kutubpur, Mymensingh, Bangladesh (then East Pakistan). His father, Faizur Rahman Ahmed, a police officer and writer, was killed by Pakistani military during the liberation war of Bangladesh in 1971, and his mother is Ayesha Foyez. Humayun's younger brother, Muhammed Zafar Iqbal, a university professor, is also a very popular author of mostly science fiction genre and Children's Literature. Another brother, Ahsan Habib, the editor of Unmad, a cartoon magazine, and one of the most famous Cartoonist in the country.
Education and Early Career:
Ahmed went to schools in Sylhet, Comilla, Chittagong, Dinajpur and Bogra as his father lived in different places upon official assignment. Ahmed passed SSC exam from Bogra Zilla School in 1965. He stood second in the merit list in Rajshahi Education Board. He passed HSC exam from Dhaka College in 1967. He studied Chemistry in Dhaka University and earned BSc (Honors) and MSc with First Class distinction.
Upon graduation Ahmed joined Bangladesh Agricultural University as a lecturer. After six months he joined Dhaka University as a faculty of the Department of Chemistry. Later he attended North Dakota State University for his PhD studies. He grew his interest in Polymer Chemistry and earned his PhD in that subject. He returned to Bangladesh and resumed his teaching career in Dhaka University. In mid 1990s he left the faculty job to devote all his time to writing, playwright and film production.
Marriages and Personal Life:
In 1973, Humayun Ahmed married Gultekin. They had three daughters � Nova, Sheela, Bipasha and one son � Nuhash. In 2003 Humayun divorced Gultekin and married Meher Afroj Shaon in 2005. From the second marriage he had two sons � Nishad and Ninit.
Death:
In 2011 Ahmed had been diagnosed with colorectal cancer. He died on 19 July 2012 at 11.20 PM BST at Bellevue Hospital in New York City. He was buried in Nuhash Palli, his farm house.
Early life:
Humayun Ahmed was born in Mohongonj, Netrokona, but his village home is Kutubpur, Mymensingh, Bangladesh (then East Pakistan). His father, Faizur Rahman Ahmed, a police officer and writer, was killed by Pakistani military during the liberation war of Bangladesh in 1971, and his mother is Ayesha Foyez. Humayun's younger brother, Muhammed Zafar Iqbal, a university professor, is also a very popular author of mostly science fiction genre and Children's Literature. Another brother, Ahsan Habib, the editor of Unmad, a cartoon magazine, and one of the most famous Cartoonist in the country.
Education and Early Career:
Ahmed went to schools in Sylhet, Comilla, Chittagong, Dinajpur and Bogra as his father lived in different places upon official assignment. Ahmed passed SSC exam from Bogra Zilla School in 1965. He stood second in the merit list in Rajshahi Education Board. He passed HSC exam from Dhaka College in 1967. He studied Chemistry in Dhaka University and earned BSc (Honors) and MSc with First Class distinction.
Upon graduation Ahmed joined Bangladesh Agricultural University as a lecturer. After six months he joined Dhaka University as a faculty of the Department of Chemistry. Later he attended North Dakota State University for his PhD studies. He grew his interest in Polymer Chemistry and earned his PhD in that subject. He returned to Bangladesh and resumed his teaching career in Dhaka University. In mid 1990s he left the faculty job to devote all his time to writing, playwright and film production.
Marriages and Personal Life:
In 1973, Humayun Ahmed married Gultekin. They had three daughters � Nova, Sheela, Bipasha and one son � Nuhash. In 2003 Humayun divorced Gultekin and married Meher Afroj Shaon in 2005. From the second marriage he had two sons � Nishad and Ninit.
Death:
In 2011 Ahmed had been diagnosed with colorectal cancer. He died on 19 July 2012 at 11.20 PM BST at Bellevue Hospital in New York City. He was buried in Nuhash Palli, his farm house.
Ratings & Reviews
Friends & Following
Create a free account to discover what your friends think of this book!
Community Reviews
Displaying 1 - 30 of 130 reviews
August 24, 2019
উফ�! আতাউরে� শে� চিঠিটা পুরো বাজিমা� কর� দিলো� সত্যিই, ভালোবাসা,� এক অদ্ভুত অনুভূতির নাম। যা কখনো কাউক� বল� কয়ে আস� না� কখনো কখনো সেটা হঠাৎ করেই চল� আস�, আবার তেমন কর� হঠাৎ করেই চল� যায়� কা� যে কখ�, কাকে ভালো লেগে যেতে পারে তা� কোনো নিশ্চয়ত� নেই। প্রথমে যাকে দেখে বিরক্ত� ভা� চল� আস� হয়ত� তা� জন্য� পর� অনুভূত হয� এক ধরণে� আবেগ কিংব� ভালোবাসা�
শামা।এ গল্পের নায়িকা। পরিবারের বড� মেয়� � দেখত� বে� রুপবতী� কলেজ� পড়ে� তা� বাবা আবদু� রহমা� অগ্রণী ব্যাংকের ক্যাশিয়ার� একদি� কলেজ থেকে বাসায় এস� জানত� পারে বাবা তা� বিয়� ঠি� করেছে। ছেলে বাবারই অফিস� চাকর� করে। নতুন এসেছে। জুনিয়� অফিসার� আজ� দেখত� আসবে� ছেলে� না� আতাউর। শামা ছেলে� না� জানা� পর মন� মন� তাকে খাতাউর বল� ডাকে�
ছেলেপক্ষ বাসায় আস� শামাকে পচ্ছন্� কর� আংটি� পড়িয়� রেখে যায়� সেদি� রাতে� বাবা আতাউরে� সাথে কথ� বলার জন্য আতাউরে� বড� বোনে� বাসা� টেলিফো� নাম্বা� শামা� কাছে দেয়� শামা বাড়িওয়াল� চাচা� বাসা থেকে আতাউরক� ফো� দেয়� কিন্তু নিজে� পরিচয় গোপন কর� ছো� বো� এশার না� বলে। এভাব� দুষ্টামি কর� কথ� বলতে বলতে� শামা অনুভ� কর� এই আতাউ� ছেলেটা� প্রত� বিশে� দূর্বলতা�
বে� কিছুদি� পরের কথা। বান্ধবী� বিয়েত� গিয়� আশফা� নামে� এক ছেলে� সাথে পরিচয় হয়। ছেলেটি বে� বিত্তবান, প্রভাবশালি� এই আশফা� ছেলেটি শামাকে পচ্ছন্� কর� ফেলে� আবার এদিক� দূর্ভাগ্যক্রমে আতাউরে� সাথে বিয়েট� ভেঙে যায়� আতাউরে� একটা বিশে� রো� আছ� যা শামা� পরিবারের থেকে লুকিয়� ছিলো� আর সেটা জানত� পেরে� আতাউরে� সাথে বিয়� ভেঙে দেয় শামা� বাবা� আর আশফাকে� সাথে বিয়ের কথ� শুরু হয়। কিন্তু এর� মাঝে আতাউ� একটা চিঠি লেখে শামাকে� চিঠি পড়ে শামা জানত� পারে এক করুণ কাহিনী� যে চিঠি� কথ� প্রথমে বলেছি। এখ� কি করবে সে? কা� কাছে যাবে? আবার কি ফিরে যাবে আতাউরে� কাছে? অবশ্যই অসাধারণ।
শামা।এ গল্পের নায়িকা। পরিবারের বড� মেয়� � দেখত� বে� রুপবতী� কলেজ� পড়ে� তা� বাবা আবদু� রহমা� অগ্রণী ব্যাংকের ক্যাশিয়ার� একদি� কলেজ থেকে বাসায় এস� জানত� পারে বাবা তা� বিয়� ঠি� করেছে। ছেলে বাবারই অফিস� চাকর� করে। নতুন এসেছে। জুনিয়� অফিসার� আজ� দেখত� আসবে� ছেলে� না� আতাউর। শামা ছেলে� না� জানা� পর মন� মন� তাকে খাতাউর বল� ডাকে�
ছেলেপক্ষ বাসায় আস� শামাকে পচ্ছন্� কর� আংটি� পড়িয়� রেখে যায়� সেদি� রাতে� বাবা আতাউরে� সাথে কথ� বলার জন্য আতাউরে� বড� বোনে� বাসা� টেলিফো� নাম্বা� শামা� কাছে দেয়� শামা বাড়িওয়াল� চাচা� বাসা থেকে আতাউরক� ফো� দেয়� কিন্তু নিজে� পরিচয় গোপন কর� ছো� বো� এশার না� বলে। এভাব� দুষ্টামি কর� কথ� বলতে বলতে� শামা অনুভ� কর� এই আতাউ� ছেলেটা� প্রত� বিশে� দূর্বলতা�
বে� কিছুদি� পরের কথা। বান্ধবী� বিয়েত� গিয়� আশফা� নামে� এক ছেলে� সাথে পরিচয় হয়। ছেলেটি বে� বিত্তবান, প্রভাবশালি� এই আশফা� ছেলেটি শামাকে পচ্ছন্� কর� ফেলে� আবার এদিক� দূর্ভাগ্যক্রমে আতাউরে� সাথে বিয়েট� ভেঙে যায়� আতাউরে� একটা বিশে� রো� আছ� যা শামা� পরিবারের থেকে লুকিয়� ছিলো� আর সেটা জানত� পেরে� আতাউরে� সাথে বিয়� ভেঙে দেয় শামা� বাবা� আর আশফাকে� সাথে বিয়ের কথ� শুরু হয়। কিন্তু এর� মাঝে আতাউ� একটা চিঠি লেখে শামাকে� চিঠি পড়ে শামা জানত� পারে এক করুণ কাহিনী� যে চিঠি� কথ� প্রথমে বলেছি। এখ� কি করবে সে? কা� কাছে যাবে? আবার কি ফিরে যাবে আতাউরে� কাছে? অবশ্যই অসাধারণ।
January 14, 2024
হুমায়ূন আহমেদে� কো� উপন্যাসে� না� জানা� পর � পড়িনি এম� যদ� হয� তা বৃষ্টি বিলাস। জানি না নামে� কারনেই হো� বা কে� একজন বলেছিলেন খু� বেশি সুন্দর, তা� কারনেই হো� তুলে রেখেছিলা� অনেক বছর।
বৃষ্টি বিলা� শে� কর� আজ থেকে �-� দি� আগে। কিন্তু একটা জড়ত� এম� ভাবে আকড়� ধরেছিল যে দু� লাইনের পাঠপ্রতিক্রিয়� ( হে হে! এইটা পা� প্রতিক্রিয়া বলায� কে� অপমা� কইরে� না!) লিখব তা� লিখত� পারছিলাম না�
তব� কারন টা, আম� বে� দ্বিধা� ভেতর ছিলাম। উপন্যা� টা পড়া� সময় সত্য� আমার ভালো লাগে নি� গতানুগতি� একটা গল্প� ইভেন মন� হচ্ছিল খু� বেশি� প্রেডিক্টেবল আর সাধারণ�
কিন্তু, ওই যে শে� টা? চিঠি টা সব বদলে দিল। উপন্যা� শে� কর� খু� একটা ভাবা� সময় পা� নি কিন্তু মাথায় ঘুরে ফিরে চল� আসছি� বা� বার। আর এই আফটা� ইফেক্ট আমাক� ভালো লাগত� বাধ্� কর�! জানি না এই পয়েন্� অফ ভি� চেঞ্� হব� কিনা, তব� শেষে� অংশে� জন্য � বৃষ্টি বিলাস❞ ভালোবাসা� একটা যায়গা নিয়� নিলো�
বৃষ্টি বিলা� শে� কর� আজ থেকে �-� দি� আগে। কিন্তু একটা জড়ত� এম� ভাবে আকড়� ধরেছিল যে দু� লাইনের পাঠপ্রতিক্রিয়� ( হে হে! এইটা পা� প্রতিক্রিয়া বলায� কে� অপমা� কইরে� না!) লিখব তা� লিখত� পারছিলাম না�
তব� কারন টা, আম� বে� দ্বিধা� ভেতর ছিলাম। উপন্যা� টা পড়া� সময় সত্য� আমার ভালো লাগে নি� গতানুগতি� একটা গল্প� ইভেন মন� হচ্ছিল খু� বেশি� প্রেডিক্টেবল আর সাধারণ�
কিন্তু, ওই যে শে� টা? চিঠি টা সব বদলে দিল। উপন্যা� শে� কর� খু� একটা ভাবা� সময় পা� নি কিন্তু মাথায় ঘুরে ফিরে চল� আসছি� বা� বার। আর এই আফটা� ইফেক্ট আমাক� ভালো লাগত� বাধ্� কর�! জানি না এই পয়েন্� অফ ভি� চেঞ্� হব� কিনা, তব� শেষে� অংশে� জন্য � বৃষ্টি বিলাস❞ ভালোবাসা� একটা যায়গা নিয়� নিলো�
August 4, 2021
এই বইয়ের শেষদিক� একটা চিঠি আছে। �-� বছ� আগ� চিঠিটা পড়া� পর যেরক� ভয়ংকর একটা অনুভূত� হয়েছি�, আজ� সেরকমই লাগলো।
May 24, 2021
যা�, ঝড়ে� পূর্বাভা� দেখে ঘট� কর� “বৃষ্ট� বিলাস� পড়াটা মোটামুটি সার্থক হল�
March 17, 2022
বয়স তখ� ১৪ কি ১৫।সেই সময়ের দুর্দান্� পছন্দে� একটা বই “বৃষ্ট� বিলাস”।
শামা� বাবা একদি� হঠাৎ কর� অফিসের এক ছেলে আতাউরে� সাথে তা� বিয়ের কথ� শুরু করেন।প্রথমটা বাধোবাধো থাকলেও শামা� বো� এশ� সেজে শামা আতাউরে� সাথে ফোনে কথ� বল� শুরু করে।মানুষটার জন্য আশ্চর্� রকমে� মায়� কা� করতে থাকে শামার।ভালোলাগা� চর� মূহুর্তে আতাউরে� মানসিক সমস্যা� জন্য বিয়েট� ভেংগ� যায়।প্রায� ঠি� এম� সময়� শামা� জীবন� প্রবেশ কর� ধনী � প্রতিষ্ঠিত আশফাকুল।হার্� আর ব্রেইনের লড়াইয়ে শে� পর্যন্� কে জয়ী হয�?
এশ� আর মুত্তালি� চাচা� ক্যারেক্টা� দুটোকে বে� ভালো লেগেছে।এছাড়াও প্রতিট� আবেগ নিজে অনুভ� করবে� আপনি�
বইটা পড়ত� পড়ত� আম� নিজেকে� প্রশ্ন করেছ� যে আম� শামা� জায়গায় থাকল� কি করতা�!উত্ত� পাইনি।শামা হয়ত� পেয়� গিয়েছিল।বইয়ে� শেষে� দিকে একটা সুন্দর চিঠি আছে।পড়ত� আপনা� বে� ভালোলাগবে।গল্পের শেষট� আপনা� হাতে।আমি ধর� নিলা� যে শামা ভালোবাসা� টানে শে� পর্যন্� আতাউরে� অসুস্থতাকে অগ্রাহ্য কর� তা� হা� ধরেছিল �
সবাই ভালো থাকবেন,ভালোবাসায় থাকবেন�
শামা� বাবা একদি� হঠাৎ কর� অফিসের এক ছেলে আতাউরে� সাথে তা� বিয়ের কথ� শুরু করেন।প্রথমটা বাধোবাধো থাকলেও শামা� বো� এশ� সেজে শামা আতাউরে� সাথে ফোনে কথ� বল� শুরু করে।মানুষটার জন্য আশ্চর্� রকমে� মায়� কা� করতে থাকে শামার।ভালোলাগা� চর� মূহুর্তে আতাউরে� মানসিক সমস্যা� জন্য বিয়েট� ভেংগ� যায়।প্রায� ঠি� এম� সময়� শামা� জীবন� প্রবেশ কর� ধনী � প্রতিষ্ঠিত আশফাকুল।হার্� আর ব্রেইনের লড়াইয়ে শে� পর্যন্� কে জয়ী হয�?
এশ� আর মুত্তালি� চাচা� ক্যারেক্টা� দুটোকে বে� ভালো লেগেছে।এছাড়াও প্রতিট� আবেগ নিজে অনুভ� করবে� আপনি�
বইটা পড়ত� পড়ত� আম� নিজেকে� প্রশ্ন করেছ� যে আম� শামা� জায়গায় থাকল� কি করতা�!উত্ত� পাইনি।শামা হয়ত� পেয়� গিয়েছিল।বইয়ে� শেষে� দিকে একটা সুন্দর চিঠি আছে।পড়ত� আপনা� বে� ভালোলাগবে।গল্পের শেষট� আপনা� হাতে।আমি ধর� নিলা� যে শামা ভালোবাসা� টানে শে� পর্যন্� আতাউরে� অসুস্থতাকে অগ্রাহ্য কর� তা� হা� ধরেছিল �
সবাই ভালো থাকবেন,ভালোবাসায় থাকবেন�
November 28, 2023
গল্প খু� স্বাভাবি� হুমায়নী ভঙ্গিত� আগাচ্ছিলো। অন্যান্য উপন্যা� থেকে ভিন্নত� কিছু মন� হচ্ছিলোনা। কিন্তু শেষে হুমায়ুন এম� মাস্টা� স্ট্রো� দিলে� যে থম মেরে বস� থাকা ছাড়� কিছু করার ছিলোনা� ভেতর� কিছু একটা হচ্ছিল�, সেটা টে� পাচ্ছিলাম। একটা উপন্যাসে� এই যে একটা মানুষক� বিমূঢ় কর� তোলা, এতেই এর বাকি সব ত্রুটি অদৃষ্টিগোচ� হয়ে যায়�
�.�/�*
�.�/�*
August 25, 2019
"মস্ত বড� কোনো সিদ্ধান্� নেবা� আগ� আগ� মেয়েদের চোখে সবসময় পানি আস�"কি অদ্ভুত একটা কথ� কিন্তু যা� শতভাগই ধ্রু� সত্য সতি্যই জীবনের খু� সিন্ধান্� নেবা� আগ� অধিকাং� আবেগপ্রব� মেয়ের আবেগ নদী� দুকু� ভাসিয়� উপচে পড়ে চো� দিয়� অশ্র� বিন্দু হয়ে.শামা� সাথে তা� কল্পনা� কথোপকথ� সাথী খাতাউর না বন্ধ� তৃণা� ঠি� কর� আশফাকুরে� সাথে গাঁটছড়া বাঁধ� হল� কি না সেটা না হয� মাকড়সার জালে� মত� ধাঁধ� হয়ে� থাকল কিন্তু শেষভাগ� আতাউরে� চিঠি সত্যিই দাবা খেলা� মত কিস্তিমা� কর� দিয়েছ� পুরো ব্যাপারট�.চরিত্র প্রয়োজন� মন্ট�,সুলতান�,আবদু� রহমা� অথবা বাড়ীওয়ালা আসলে� একমাত্� এশাকেই আমার শামা� থেকে আর� বেশি স্ট্রং মন� হয়েছে,তা� চাপা স্বভাব আর যুক্তিবোধে� জন্যই বোধহয় সে মন� দা� কেটেছে.
আমার � এখ� বৃষ্টি বিলা� করতে ইচ্ছ� করছে, একদম চু� কর� সবকিছু থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়� , হিসেবে নিকেশে� খাতা কলমে কাটাকুটি কর� গাইত� মন চাইছ�
"আজ� ঝরঝর মুখর � বাদল দিনে
জানিনে জানিনে কিছুতে কে� মন � লাগে না"
আমার � এখ� বৃষ্টি বিলা� করতে ইচ্ছ� করছে, একদম চু� কর� সবকিছু থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়� , হিসেবে নিকেশে� খাতা কলমে কাটাকুটি কর� গাইত� মন চাইছ�
"আজ� ঝরঝর মুখর � বাদল দিনে
জানিনে জানিনে কিছুতে কে� মন � লাগে না"
November 2, 2021
শেষে� অংশে এস� চোখে� পানি আটকাতে পারিনি�
তব� শ্যামা� বড� সিদ্ধান্তট� কি ছি� তা জানত� খু� ইচ্ছ� কর�......
তব� শ্যামা� বড� সিদ্ধান্তট� কি ছি� তা জানত� খু� ইচ্ছ� কর�......
January 22, 2022
এই বইটা হুমায়ুন স্যারক� পুরোপুরি রিপ্রেজেন্� করে। তা� দর্শ� জ্ঞা� কতটা প্রখ� ছিলো তা�-� প্রমাণ এই বইটা�
December 30, 2015
I think, khub kom manush e ache jer ai boita pore valo lage nai. Ami usually kono boi 2nd time pori na. Ai boi ta 2009 shaale Ami prothom pori. Tokhn 'Shama' character ta sotty khub valo legeclo.
Ekhn boli 2nd time porer onuvuti. "Shama" n "Esha" 2bon. Ekjon sobkichu te chomke dite valobashe. Arekjon sobkichu juktitorko diye vabte valobashe. Kintu Tara 2jon e odvud karone tader valobasher manush k pochondo Kore. Meyera kokhnoi kono celer chehera ba ter ortho dekhe valobashe na. I think, kono meye e bolte perbe na, she ter valbasher manush k keno valbashe. R Jodi bolte pare, tahole she kono kale take valobashe nai. Ekhanei "Shama" n "Esha" 2 bon er modhe mil. 1ta meye jotoi jibone chomotker ba jukti torko Kore vabuk, valobashe kintu ojana karonei.
Ekhn boli 2nd time porer onuvuti. "Shama" n "Esha" 2bon. Ekjon sobkichu te chomke dite valobashe. Arekjon sobkichu juktitorko diye vabte valobashe. Kintu Tara 2jon e odvud karone tader valobasher manush k pochondo Kore. Meyera kokhnoi kono celer chehera ba ter ortho dekhe valobashe na. I think, kono meye e bolte perbe na, she ter valbasher manush k keno valbashe. R Jodi bolte pare, tahole she kono kale take valobashe nai. Ekhanei "Shama" n "Esha" 2 bon er modhe mil. 1ta meye jotoi jibone chomotker ba jukti torko Kore vabuk, valobashe kintu ojana karonei.
June 22, 2022
কিছু বই আছ� হয়ন� এম�, পড়ে শে� করার পর ভীষণ একটা আবেগ হুড়মুড়িয়ে মনের ঘর ছাপিয়� দেয়? বন্যার পানি� মত? বহুবার পড়া এই বইটি তেমন� কেমন একটা হাহাকা� কেমন একটা ভা� লাগা� বিষণ্ণ বর্ষার দিনে� মতো।
April 6, 2024
�.�/�
সে� চিরচেন� হুমায়ূন আহমেদে� চিরচেন� মধ্যবিত্� গল্প� তবুও পড়ত� ভালো লাগে� এই এক� গল্প বা� বা� ফিরে আস�, তবুও কে� পড়ত� ভালো লাগে? ভালো লাগে কারন আমিও এই শহরে� এই চিরচেন� মধ্যবিত্� একজন� জীবনের মূল্� আম� খুঁজ� যে সক� উপাদান� হুমায়ূন আহমে� সে� উপাদানগুলো দিতে পারে তা� গল্প�, তা� হয়ত� ভালো লাগে�
হুমায়ূন আহমেদে� গল্পের মধ্যবিত্� পরিবার� অসম্ভব সুন্দরী যে নায়িকাগুল� থাকে আমরা সব সময় এদের খুঁজ�, জীবন� এদের ভালোবাসা পেতে চা�, আমরা চা� আমাদের রমণীরা অসম্ভব সুন্দরী হব�, মমতাময়ী হব�, তাদে� ভালোবাসা হব� নির্লো�, তাদে� ভালোবাসা হব� অপার্থিব, তাদে� ভালোবাসা হব� পবিত্রতায় মোড়ানো। কিন্তু গল্পের এই নায়িকাদের আমরা আমাদের জীবন� পা� না, তা� বারবার গল্প� ফিরে যা�, আর গল্প থেকে জীবনের অপূর্ণ সুখটুক� নেই।
পুরো গল্পটা খু� সাদামাটা ভাবে� আগাচ্ছিল, যেভাবে হুমায়ূন আহমে� আগায়। কিন্তু শে� চিঠিটা গল্পটাকে রঙিন কর� তুলল�, অসাধার� কর� তুললো। শে� চিঠিটা� জন্য এক তারা বোনাস।
বইয়ের ভালো লাগা লাইন:
যে মিথ্যা কথ� বলতে পারে না তাকে মানু� ভয� পায়� ভালো � বাসে না পছন্� � কর� না�
সে� চিরচেন� হুমায়ূন আহমেদে� চিরচেন� মধ্যবিত্� গল্প� তবুও পড়ত� ভালো লাগে� এই এক� গল্প বা� বা� ফিরে আস�, তবুও কে� পড়ত� ভালো লাগে? ভালো লাগে কারন আমিও এই শহরে� এই চিরচেন� মধ্যবিত্� একজন� জীবনের মূল্� আম� খুঁজ� যে সক� উপাদান� হুমায়ূন আহমে� সে� উপাদানগুলো দিতে পারে তা� গল্প�, তা� হয়ত� ভালো লাগে�
হুমায়ূন আহমেদে� গল্পের মধ্যবিত্� পরিবার� অসম্ভব সুন্দরী যে নায়িকাগুল� থাকে আমরা সব সময় এদের খুঁজ�, জীবন� এদের ভালোবাসা পেতে চা�, আমরা চা� আমাদের রমণীরা অসম্ভব সুন্দরী হব�, মমতাময়ী হব�, তাদে� ভালোবাসা হব� নির্লো�, তাদে� ভালোবাসা হব� অপার্থিব, তাদে� ভালোবাসা হব� পবিত্রতায় মোড়ানো। কিন্তু গল্পের এই নায়িকাদের আমরা আমাদের জীবন� পা� না, তা� বারবার গল্প� ফিরে যা�, আর গল্প থেকে জীবনের অপূর্ণ সুখটুক� নেই।
পুরো গল্পটা খু� সাদামাটা ভাবে� আগাচ্ছিল, যেভাবে হুমায়ূন আহমে� আগায়। কিন্তু শে� চিঠিটা গল্পটাকে রঙিন কর� তুলল�, অসাধার� কর� তুললো। শে� চিঠিটা� জন্য এক তারা বোনাস।
বইয়ের ভালো লাগা লাইন:
যে মিথ্যা কথ� বলতে পারে না তাকে মানু� ভয� পায়� ভালো � বাসে না পছন্� � কর� না�
September 21, 2015
গল্পের শেষে শামা কি কর� তা বল� হয়নি। তব� আম� ধর� নিলা� সে খাতাউর-এর সাথে� বাকি জীবন কাটিয়েছিল� তা� এব� খাতাউর-এর কেমিস্ট্রি খুবই ভা� লেগেছে� মন� হয়েছে তারা এক� অন্যের পরিপূরক। তারা আসলে� আলাদ� বসবা� করলে কষ্ট পাব। তা� এট� মিলনান্ত� গল্প হিসেবে ধর� নিলাম। :)
June 2, 2023
একটা চিঠি� সহ� ভাষায় ভয়ংকর গল্প আষ্টেপৃষ্ঠ� থাকা একটা চিঠি� টানে এই বইটা আম� বারবার পড়ি� ওই চিঠি একটা অসুখ গিলে আছে।
হুমায়ূন সাহে� আবার� শে� করেও শে� করেননি বইটা� তব� আম� কল্পনা করতে পারি, শ্যামা, আতাউ� আর তাদে� ছোট্� মেয়� আশ� তিনজনে হা� ধরাধরি কর� বৃষ্টিবিলা� করছে� তাদে� ছোট্� মেয়� আশার না� রাখা হয়েছে আতাউরে� � আর শ্যামা� শা থেকে�
মজ� ব্যাপা� বইটা আম� দু'বছ� আগ� এই হা� ইয়ার্লি� বাংল� পরীক্ষা� আগের রা� জেগে পড়েছিলাম। আজকে পড়লাম� পরশুদি� আমার হা� ইয়ার্লি বাংল� ১ম পত্তর। হেহে -,-
হুমায়ূন সাহে� আবার� শে� করেও শে� করেননি বইটা� তব� আম� কল্পনা করতে পারি, শ্যামা, আতাউ� আর তাদে� ছোট্� মেয়� আশ� তিনজনে হা� ধরাধরি কর� বৃষ্টিবিলা� করছে� তাদে� ছোট্� মেয়� আশার না� রাখা হয়েছে আতাউরে� � আর শ্যামা� শা থেকে�
মজ� ব্যাপা� বইটা আম� দু'বছ� আগ� এই হা� ইয়ার্লি� বাংল� পরীক্ষা� আগের রা� জেগে পড়েছিলাম। আজকে পড়লাম� পরশুদি� আমার হা� ইয়ার্লি বাংল� ১ম পত্তর। হেহে -,-
March 15, 2023
আব্দুর রহমা� সাহে� বারান্দায় রাখা একটি পা ভাঙ্গা চেয়ার� বস� আছেন� আজকে উন� অনেক খুশি কারণ উন� উনার বড� মেয়� শামা� বিয়� ঠি� কর� এসেছেন� উনির� অফিস� নতুন জয়ে� কর� একটা ছেলে� সাথে� ছেলে রহমা� সাহেবে� খুবই পছন্দ। তা� ছেলে সম্পর্কে কোনো খোঁজ খব� নেননি। আজকে� নাকি ছেলেপক্ষ শামাকে দেখত� আসবে� যে� কথ� সে� কাজ। বিকে� বেলায় ছেলেপক্ষ হাজি� রহমা� সাহেবে� বাসায়� মেয়� হিসেবে শামা অত্যন্� রূপবতী� যে কারোরই দেখে পছন্� হবার মতো। কিন্তু একটু রসিকতা করতে পছন্� করে। তা� যখ� ছেলেপক্ষের সবাইকে নাস্তা দেবা� সময় এল তখ� শামা প্রথমে� নাস্তা� প্লেটট� তুলে দি� ছেলে� হাতে� শামা� ইচ্ছ� ছি� সবাইকে একটু চমকিয়� দেয়ার� তা� হলো। মুরব্বির� এত� একটু বিব্রতবো� করলেন। কিন্তু এত� অবশ্� বিয়ের কথ� পাকাপাকি করার ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হয়নি। ছেলেপক্ষ যাওয়া� সময় শামাকে একটি আংটি এব� একটি খামে এক হাজা� এক টাকা দিয়� গেল। ছেলেপক্ষ নাকি আগ� জমিদার ছিল। জমিদার থাকা অবস্থায় যখ� উনার� কোনো মেয়� দেখত� যেতে� তখ� মেয়েক� এক হাজা� একটি আশরাফি দিয়� আসতেন। কিন্তু এখ� তো আর সেটা সম্ভ� নয়। তবুও পরিবারের ঐতিহ্যকে ধর� রাখা� জন্য এই এক হাজা� এক টাকা দেয়া। অহ�!! ছেলে� নামই তো বল� হল� না� ছেলে� না� হচ্ছ� আতাউর। অবশ্� শামা রসিকতা কর� তাকে ডাকে খাতাউর�
শামারা যে� বাসায় ভাড়� থাকে সে� বাসা� মালি� হচ্ছেন মুত্তালি� সাহেব। উনার বয়স পঞ্চাশ অথবা তাঁর কিছুটা উপরে হবে। উন� উনার ফ্লাটে একাই থাকেন। স্ত্রী� সাথে ডিভোর্� হয়েছে অনেক বছ� আগেই� মেয়ের বিয়� হয়ে গেছে� এখ� সে তা� জামাইয়ে� সাথে আমেরিকাত� থাকে� মুত্তালি� সাহে� কারো� সাথে� যোগাযো� রাখত� চা� না শুধুমাত্� একটি মানু� ছাড়া। আর সে� মানুষট� হচ্ছ� শামা� কোনো এক অজান� কারণ� মুত্তালি� সাহে� শামা� প্রত� প্রচন্� টা� অনুভ� করেন�
শামা প্রায় প্রতিদিন� মুত্তালি� সাহেবে� বাসায় আস� টেলিফো� করার জন্য� টেলিফোনে� অপ� প্রান্তে যারা থাকে তারা সবাই শামা� বান্ধবী� একদি� শামা তা� বান্ধবী তৃণাকে ফো� করল। তৃণা তাকে মন� করিয়ে দি� আসছে ১৭ তারিখে তাদে� আরেক বান্ধবী মীরা� বিয়ে। অনেক হৈ হুল্লোড় হবে। বিয়ের দি� সারারা� থাকত� হবে। সে যে� আগ� থেকে� বাসা থেকে ভিসা করিয়ে রাখে�
রহমা� সাহে� একদি� উনার মেজো মেয়� এশাক� ডেকে একটি হলুদ রঙের কাগজ দিলেন। কাগজটিতে একটি ফো� নম্ব� লেখা� ফো� নম্বরট� হচ্ছ� আতাউরে� বোনে� বাসা� নম্বর। সে এখ� নিজে� বোনে� সাথে� আছে। রহমা� সাহে� কাগজটি শামাকে দিতে বললেন। যেহেতু বিয়� ঠি� হয়ে� গেছে সেহেতু এখ� কথ� বলতে কোনো দো� নেই। শামা নম্বরট� পাওয়া� পর একটি ফন্দ� আটল। সে আতাউরে� সাথে কথ� বলবে ঠিকই কিন্তু শামা হিসেবে নয� এশ� হিসেবে�
রি� বাজছে। অন্য কে� নয� আতাউরই ফো� রিসি� করল। শামা এশ� সেজে আতাউরক� ক্লা� শেষে কলেজের পাশে� একটি কনফেকশনারি� দোকানে থাকত� বলল। আতাউ� প্রথমে অনেক না করলে� পর� রাজি হলো। আতাউ� পরেরদি� অফিস কামা� দিয়� শামা� সাথে দেখা করতে গেল। শামা এম� একটা ভা� কর� যে সে এটার কিছু� জানে না� শামা আতাউরক� নিজেদে� বাসায় চা খাওয়া� দাওয়া� দিল। আতাউ� সংকোচবোধ কর� সত্ত্বেও
রাজি হল� শামা ঠি� কর� আজকে সে আতাউরক� নিয়� মার্কেটে যাবে এব� মীরা� বিয়ের জন্য একটা উপহা� কিনবে। আর কেনাকাটা শেষে আতাউরই তাকে মীরাদে� উত্তরা� বাসায় দিয়� আসবে�
মীরাদে� বাড়ী� সামন� দাঁড়িয়� শামা ভাবছ� এই বাড়ী� একটা মেয়� কেনো ইডেন� পড়বে। তা� তো পড়া� কথ� বিলেতে� কোনো কলেজে। বিলে� না হলেও কমপক্ষ� দার্জিলি�-টার্জিলি� জাতীয় তো কিছু একটা হবে। তৃণা বাড়ী� বাইর� শামাকে দাঁড়িয়� থাকত� দেখে বাড়ী� বারান্দা থেকে হা� নাড়ল। শামা বাড়ী� ভিতর� ঢুকল� শামা� সব বান্ধবী এস� হাজির। তৃণা সেখা� থেকে শামাকে মীরা� বাসর ঘর�� নিয়� গেল। শামা একটি কোণে বস� বাসর ঘর সাজানো দেখত� লাগল কিন্তু তা� কিছু� ভালো লাগছ� না� মন চাইছ� আতাউরক� ফো� করতে যে� সে এক্ষনি এস� তাকে নিয়� যায়� এর� মধ্য� বাসা� কাজে� মানু� জাতীয় একজন এস� শামাকে খুঁজতে শুরু করল। শামা� নাকি একটা ফো� এসেছে। তাড়াতাড়ি কর� সিঁড়ি দিয়� নামা� সময় শামা� সাথে হলুদ ব্লেজা� পর� একজনের দেখা হল� মীরা� বান্ধবীরা নাকি মজ� কর� তা� চশমাটা লুকিয়� রেখেছে� ���নার খুবই সমস্যা হচ্ছে। শামা এই ব্যাপারে যদ� তাকে একটু সাহায্� করে। কিন্তু শামা তো এই সর্ম্পকে কিছু� জানে না� তা� লোকট� আবার� সিঁড়ি বেয়� উপরে উঠ� গেল। শামা ফো� রিসি� কর� দেখে মুত্তালি� সাহে� ফো� করেছেন� রহমা� সাহেবে� শরী� নাকি খুবই খারাপ। বারবার নাকি তা� কথ� জিগে� করছেন। মুত্তালি� সাহে� ইতোমধ্যে শামা� জন্য গাড়ী পাঠিয়� দিয়েছেন� যেকোনো সময় মীরাদে� বাসায় পৌঁছ� যাবে� শামা যে� কোনো ধরণে� কা� ক্ষেপন না কর� তাড়াতাড়ি বাসায় চল� আসে। শামা ফোনট� নামিয়� দেখে সে� হলুদ ব্লেজা� পর� লোকট� দাঁড়িয়� আছেন� উন� সন্দেহ করছে� শামা� ব্যাগে� তাঁর চশমাটি রয়েছে� শামা তা� ব্যাগে হা� দিয়� দেখে আসলে� লোকটির চশমা তা� ব্যাগে� সে দেখত� পে� তৃণা হাসছে। শামা� একটু� বুঝত� বাকি রই� না যে এট� আসলে তৃণারই কাজ। লোকট� শামাকে কয়েকট� কট� কথ� শুনালেন। শামা কাঁদতে কাঁদতে সেখা� থেকে বেরিয়� পড়ল�
আতাউরে� সঙ্গ� শামা� বিয়� ভেঙ্গে
গেছে� আতাউরে� নাকি খু� বড� ধরণে� একটি সমস্যা আছে। মানসিক সমস্যা� এই সমস্যাটি যে সব সময় হয� এমনট� নয়। মাঝে মাঝে হয়। কিন্তু যখ� হয� তখ� তাকে দু� তি� দি� একটি ঘর� তালাবন্ধ কর� রাখত� হয়। শামা একদি� এশ� সেজে আতাউরক� ফো� কর� এব� জানত� চাইল সে কেনো তা� অসুস্থতা� কথাট� তাদে� কাছে লুকাল। আতাউ� স্বীকা� কর� যে অসুস্থতা� ব্যাপারট� লুকানো তা� ঠি� হয়নি। আতাউ� শেষবারের মত� শামা� সাথে কয়েকট� কথ� বলতে চাইল� কিন্তু শামা এশ� হিসেবে তাকে জানিয়� দি� যে শামা তা� সাথে কোনো ধরণে� কথ� বলতে রাজি নয়।
হলুদ ব্লেজা� পর� সে� লোকটার আস� না� হচ্ছ� আশফাকু� রহমান। মীরা� বিয়ের দি� শামা� ব্যাগে যে উনার চশমাটি তৃণা লুকিয়� রেখেছি� এই ব্যাপারট� তিনি জানত� পেড়েছেন� এরজন্য তিনি খুবই লজ্জিত এব� তিনি শামা� কাছে ক্ষমাও চেয়েছেন� শুধু যে ক্ষম� চেয়েছ� তা� নয়। আশফাকু� সাহেবে� মা শামা� খোঁজ খব� নিয়েছেন� এমনক� শামা� কলেজ� পর্যন্� গিয়েছেন� সবকিছু ঠিকঠাক থাকল� শু� কাজে দেরি হব� না� কারণ আশফাকু� সাহেবে� বাবা মৃত্যু পথযাত্রী� বারডেম হাসপাতাল� ভর্তি। তিনি ছেলে� একটা গত� দেখে যেতে চান।
আজকে আশফাকু� সাহেবে� সাথে শামা� বিয়ে। কিন্তু বিয়ের আগ� কিছু কা� কর� এখনও বাকি� আতাউরক� আংটিটি এব� টাকাটা ফেরত দিয়� আসতে হবে। কিন্তু সুলতান� কোনোভাবে� নিজে� মেয়েক� যেতে দিবে� না� শামা একটি চিঠি বে� কর� তা� মা� হাতে দিল। চিঠিটি আতাউরে� লেখা� সুলতান� চিঠিটি পড়ে জানত� পারল ছোটবেল� থেকে� আতাউরে� বিভিন্� ধরণে� রো� বালা� লেগে� থাকতো। তা� তা� বাবা একদি� ঠি� করলে� ছেলেকে নিয়� প্রতিদিন ভোরবেল� হাঁটতে বে� হবেন আর ঠি� এক মাইল হাঁটবেন। হেঁট� হেঁট� সান্ধিকোনো পুলে� কাছে� বটগা� পর্যন্� যাবেন। উনার বিশ্বা� এভাব� ঠি� একমা� হাঁটলে উনার ছেলে� সব শারিরী� সমস্যা দূ� হয়ে যাবে� একদি� খু� ঝড� শুরু হলো। কিন্তু তা� বল� তো আর হাঁট� বা� দেয়� যাবে না� ছাতা ছাড়াই দুইজ� বেরিয়� পড়ল হাঁটতে� কিন্তু বটগাছে� কাছে পৌঁছাত� না পৌঁছাতেই বটগাছে� পিছন থেকে কয়েকজ� বেরিয়� এস� আতাউরে� বাবাকে ধর� কাদায় ফেলে দিল। এরপর তাদে� মধ্য� থেকে একজন গর� �*বা� করার মস্ত বড� একটা ছু*রি বে� করল। আতাউরে� বাবা তাদেরক� অনেক আকুত� করলে� যে� তা� ছেলেকে এই দৃশ্� দেখত� দেয়� না হয়। তাকে যে� সরিয়ে অন্য জায়গায় নিয়� যাওয়া হয়। কিন্তু তারা তাঁর একটি কথ� শুনল না� তা� সামন� তা� বাবাকে গরুর মত� �*বা� কর� হলো। তারপ� তারা মূহুর্তে� মধ্য� উধাও হয়ে গেল। বৃষ্টি� পানি �*ক্তে লা� হয়ে গেল। এই ঘটনা� পর থেকে� তা� এই মানসিক সমস্যা� সৃষ্টি� এই সমস্যা� অনেক চিকিৎস� করান� হয়েছে� কলকাতায় গিয়� বড� সাইকিয়াট্রিস্� দেখানো হয়েছে� কিন্তু কোনো লা� হয়নি। দু� তি� বছ� পর পর বর্ষার সময় এই সমস্যাটা দেখা দেয়� বৃষ্টি� পানি� দিকে তাকালে� মন� হয� সে যে� একটা খোলা মাঠে দাঁড়িয়� আছে। আর তা� গায়� টকটক� লা� বৃষ্টি� ফোঁট� আছড়� পড়ছে। সাইকিয়াট্রিস্� তাকে বৃষ্টি� দিকে তাকাতে না করেছেন� বলেছেন যে� বৃষ্টি হলেই ঘরের সব দরজা জানালা বন্ধ কর� সে যে� বস� থাকে� এখ� সে সে� চেষ্টা� করছে�
এই পুরো ব্যাপারট� লুকানো� পিছন� শুধুমাত্� একটি কারণ� ছিল। আতাউ� ভেবেছি� বৃষ্টি� সময় কে� যদ� গভী� মমতায় তা� হাতট� ধর� রাখে, কানে কানে তাকে বল� যে, ভয� নেই। আম� তোমা� পাশে� আছি। তাহল� তা� এই রোগট� বো� হয� ঠি� হয়ে যাবে�
তা� এই চিন্তা ভাবনার পিছন� আসলে কোনো যুক্তি নেই। কিন্তু ভালো হওয়ার সামান্� আশ� নিয়েই এই সবকিছু করা। আতাউ� টেলিফোনে এশার সাথে তা� কথ� বলার ব্যাপারট� শামাকে জানা� এব� শামাকে অনুরোধ কর� যে� সে এশাক� এই ব্যাপারে কিছু না বলে।সবশেষে, চিঠিটা এশাক� দেখাতে বল� সে চিঠিটা শে� করে।
মুত্তালি� সাহে� গাড়� নিয়� বে� হয়েছেন। পিছনের সীটে মুত্তালি� সাহে� এব� শামা বস� আছে। বাইর� প্রচন্� বৃষ্টি হচ্ছে। তারা কোথায় যাচ্ছে কে� জানে না� শামা কি কিছুক্ষন ঘুরে আবার বাসায় ফিরে যাবে? বাসায় গিয়� আশফাকু� সাহেবে� সাথে বিয়ের পিঁড়িতে বসবে নাকি আতাউরে� কাছে গিয়� বলবে, চলুন আজকে আমরা বৃষ্টিতে ভিজব, আজকে আমরা বৃষ্টি বিলা� কর� আর আম� একটি মূহুর্তে� জন্য� আপনা� হা� ছাড়� না, সারাক্ষন আপনা� হাতট� শক্ত কর� ধর� রাখব? কী করবে শামা?
শামারা যে� বাসায় ভাড়� থাকে সে� বাসা� মালি� হচ্ছেন মুত্তালি� সাহেব। উনার বয়স পঞ্চাশ অথবা তাঁর কিছুটা উপরে হবে। উন� উনার ফ্লাটে একাই থাকেন। স্ত্রী� সাথে ডিভোর্� হয়েছে অনেক বছ� আগেই� মেয়ের বিয়� হয়ে গেছে� এখ� সে তা� জামাইয়ে� সাথে আমেরিকাত� থাকে� মুত্তালি� সাহে� কারো� সাথে� যোগাযো� রাখত� চা� না শুধুমাত্� একটি মানু� ছাড়া। আর সে� মানুষট� হচ্ছ� শামা� কোনো এক অজান� কারণ� মুত্তালি� সাহে� শামা� প্রত� প্রচন্� টা� অনুভ� করেন�
শামা প্রায় প্রতিদিন� মুত্তালি� সাহেবে� বাসায় আস� টেলিফো� করার জন্য� টেলিফোনে� অপ� প্রান্তে যারা থাকে তারা সবাই শামা� বান্ধবী� একদি� শামা তা� বান্ধবী তৃণাকে ফো� করল। তৃণা তাকে মন� করিয়ে দি� আসছে ১৭ তারিখে তাদে� আরেক বান্ধবী মীরা� বিয়ে। অনেক হৈ হুল্লোড় হবে। বিয়ের দি� সারারা� থাকত� হবে। সে যে� আগ� থেকে� বাসা থেকে ভিসা করিয়ে রাখে�
রহমা� সাহে� একদি� উনার মেজো মেয়� এশাক� ডেকে একটি হলুদ রঙের কাগজ দিলেন। কাগজটিতে একটি ফো� নম্ব� লেখা� ফো� নম্বরট� হচ্ছ� আতাউরে� বোনে� বাসা� নম্বর। সে এখ� নিজে� বোনে� সাথে� আছে। রহমা� সাহে� কাগজটি শামাকে দিতে বললেন। যেহেতু বিয়� ঠি� হয়ে� গেছে সেহেতু এখ� কথ� বলতে কোনো দো� নেই। শামা নম্বরট� পাওয়া� পর একটি ফন্দ� আটল। সে আতাউরে� সাথে কথ� বলবে ঠিকই কিন্তু শামা হিসেবে নয� এশ� হিসেবে�
রি� বাজছে। অন্য কে� নয� আতাউরই ফো� রিসি� করল। শামা এশ� সেজে আতাউরক� ক্লা� শেষে কলেজের পাশে� একটি কনফেকশনারি� দোকানে থাকত� বলল। আতাউ� প্রথমে অনেক না করলে� পর� রাজি হলো। আতাউ� পরেরদি� অফিস কামা� দিয়� শামা� সাথে দেখা করতে গেল। শামা এম� একটা ভা� কর� যে সে এটার কিছু� জানে না� শামা আতাউরক� নিজেদে� বাসায় চা খাওয়া� দাওয়া� দিল। আতাউ� সংকোচবোধ কর� সত্ত্বেও
রাজি হল� শামা ঠি� কর� আজকে সে আতাউরক� নিয়� মার্কেটে যাবে এব� মীরা� বিয়ের জন্য একটা উপহা� কিনবে। আর কেনাকাটা শেষে আতাউরই তাকে মীরাদে� উত্তরা� বাসায় দিয়� আসবে�
মীরাদে� বাড়ী� সামন� দাঁড়িয়� শামা ভাবছ� এই বাড়ী� একটা মেয়� কেনো ইডেন� পড়বে। তা� তো পড়া� কথ� বিলেতে� কোনো কলেজে। বিলে� না হলেও কমপক্ষ� দার্জিলি�-টার্জিলি� জাতীয় তো কিছু একটা হবে। তৃণা বাড়ী� বাইর� শামাকে দাঁড়িয়� থাকত� দেখে বাড়ী� বারান্দা থেকে হা� নাড়ল। শামা বাড়ী� ভিতর� ঢুকল� শামা� সব বান্ধবী এস� হাজির। তৃণা সেখা� থেকে শামাকে মীরা� বাসর ঘর�� নিয়� গেল। শামা একটি কোণে বস� বাসর ঘর সাজানো দেখত� লাগল কিন্তু তা� কিছু� ভালো লাগছ� না� মন চাইছ� আতাউরক� ফো� করতে যে� সে এক্ষনি এস� তাকে নিয়� যায়� এর� মধ্য� বাসা� কাজে� মানু� জাতীয় একজন এস� শামাকে খুঁজতে শুরু করল। শামা� নাকি একটা ফো� এসেছে। তাড়াতাড়ি কর� সিঁড়ি দিয়� নামা� সময় শামা� সাথে হলুদ ব্লেজা� পর� একজনের দেখা হল� মীরা� বান্ধবীরা নাকি মজ� কর� তা� চশমাটা লুকিয়� রেখেছে� ���নার খুবই সমস্যা হচ্ছে। শামা এই ব্যাপারে যদ� তাকে একটু সাহায্� করে। কিন্তু শামা তো এই সর্ম্পকে কিছু� জানে না� তা� লোকট� আবার� সিঁড়ি বেয়� উপরে উঠ� গেল। শামা ফো� রিসি� কর� দেখে মুত্তালি� সাহে� ফো� করেছেন� রহমা� সাহেবে� শরী� নাকি খুবই খারাপ। বারবার নাকি তা� কথ� জিগে� করছেন। মুত্তালি� সাহে� ইতোমধ্যে শামা� জন্য গাড়ী পাঠিয়� দিয়েছেন� যেকোনো সময় মীরাদে� বাসায় পৌঁছ� যাবে� শামা যে� কোনো ধরণে� কা� ক্ষেপন না কর� তাড়াতাড়ি বাসায় চল� আসে। শামা ফোনট� নামিয়� দেখে সে� হলুদ ব্লেজা� পর� লোকট� দাঁড়িয়� আছেন� উন� সন্দেহ করছে� শামা� ব্যাগে� তাঁর চশমাটি রয়েছে� শামা তা� ব্যাগে হা� দিয়� দেখে আসলে� লোকটির চশমা তা� ব্যাগে� সে দেখত� পে� তৃণা হাসছে। শামা� একটু� বুঝত� বাকি রই� না যে এট� আসলে তৃণারই কাজ। লোকট� শামাকে কয়েকট� কট� কথ� শুনালেন। শামা কাঁদতে কাঁদতে সেখা� থেকে বেরিয়� পড়ল�
আতাউরে� সঙ্গ� শামা� বিয়� ভেঙ্গে
গেছে� আতাউরে� নাকি খু� বড� ধরণে� একটি সমস্যা আছে। মানসিক সমস্যা� এই সমস্যাটি যে সব সময় হয� এমনট� নয়। মাঝে মাঝে হয়। কিন্তু যখ� হয� তখ� তাকে দু� তি� দি� একটি ঘর� তালাবন্ধ কর� রাখত� হয়। শামা একদি� এশ� সেজে আতাউরক� ফো� কর� এব� জানত� চাইল সে কেনো তা� অসুস্থতা� কথাট� তাদে� কাছে লুকাল। আতাউ� স্বীকা� কর� যে অসুস্থতা� ব্যাপারট� লুকানো তা� ঠি� হয়নি। আতাউ� শেষবারের মত� শামা� সাথে কয়েকট� কথ� বলতে চাইল� কিন্তু শামা এশ� হিসেবে তাকে জানিয়� দি� যে শামা তা� সাথে কোনো ধরণে� কথ� বলতে রাজি নয়।
হলুদ ব্লেজা� পর� সে� লোকটার আস� না� হচ্ছ� আশফাকু� রহমান। মীরা� বিয়ের দি� শামা� ব্যাগে যে উনার চশমাটি তৃণা লুকিয়� রেখেছি� এই ব্যাপারট� তিনি জানত� পেড়েছেন� এরজন্য তিনি খুবই লজ্জিত এব� তিনি শামা� কাছে ক্ষমাও চেয়েছেন� শুধু যে ক্ষম� চেয়েছ� তা� নয়। আশফাকু� সাহেবে� মা শামা� খোঁজ খব� নিয়েছেন� এমনক� শামা� কলেজ� পর্যন্� গিয়েছেন� সবকিছু ঠিকঠাক থাকল� শু� কাজে দেরি হব� না� কারণ আশফাকু� সাহেবে� বাবা মৃত্যু পথযাত্রী� বারডেম হাসপাতাল� ভর্তি। তিনি ছেলে� একটা গত� দেখে যেতে চান।
আজকে আশফাকু� সাহেবে� সাথে শামা� বিয়ে। কিন্তু বিয়ের আগ� কিছু কা� কর� এখনও বাকি� আতাউরক� আংটিটি এব� টাকাটা ফেরত দিয়� আসতে হবে। কিন্তু সুলতান� কোনোভাবে� নিজে� মেয়েক� যেতে দিবে� না� শামা একটি চিঠি বে� কর� তা� মা� হাতে দিল। চিঠিটি আতাউরে� লেখা� সুলতান� চিঠিটি পড়ে জানত� পারল ছোটবেল� থেকে� আতাউরে� বিভিন্� ধরণে� রো� বালা� লেগে� থাকতো। তা� তা� বাবা একদি� ঠি� করলে� ছেলেকে নিয়� প্রতিদিন ভোরবেল� হাঁটতে বে� হবেন আর ঠি� এক মাইল হাঁটবেন। হেঁট� হেঁট� সান্ধিকোনো পুলে� কাছে� বটগা� পর্যন্� যাবেন। উনার বিশ্বা� এভাব� ঠি� একমা� হাঁটলে উনার ছেলে� সব শারিরী� সমস্যা দূ� হয়ে যাবে� একদি� খু� ঝড� শুরু হলো। কিন্তু তা� বল� তো আর হাঁট� বা� দেয়� যাবে না� ছাতা ছাড়াই দুইজ� বেরিয়� পড়ল হাঁটতে� কিন্তু বটগাছে� কাছে পৌঁছাত� না পৌঁছাতেই বটগাছে� পিছন থেকে কয়েকজ� বেরিয়� এস� আতাউরে� বাবাকে ধর� কাদায় ফেলে দিল। এরপর তাদে� মধ্য� থেকে একজন গর� �*বা� করার মস্ত বড� একটা ছু*রি বে� করল। আতাউরে� বাবা তাদেরক� অনেক আকুত� করলে� যে� তা� ছেলেকে এই দৃশ্� দেখত� দেয়� না হয়। তাকে যে� সরিয়ে অন্য জায়গায় নিয়� যাওয়া হয়। কিন্তু তারা তাঁর একটি কথ� শুনল না� তা� সামন� তা� বাবাকে গরুর মত� �*বা� কর� হলো। তারপ� তারা মূহুর্তে� মধ্য� উধাও হয়ে গেল। বৃষ্টি� পানি �*ক্তে লা� হয়ে গেল। এই ঘটনা� পর থেকে� তা� এই মানসিক সমস্যা� সৃষ্টি� এই সমস্যা� অনেক চিকিৎস� করান� হয়েছে� কলকাতায় গিয়� বড� সাইকিয়াট্রিস্� দেখানো হয়েছে� কিন্তু কোনো লা� হয়নি। দু� তি� বছ� পর পর বর্ষার সময় এই সমস্যাটা দেখা দেয়� বৃষ্টি� পানি� দিকে তাকালে� মন� হয� সে যে� একটা খোলা মাঠে দাঁড়িয়� আছে। আর তা� গায়� টকটক� লা� বৃষ্টি� ফোঁট� আছড়� পড়ছে। সাইকিয়াট্রিস্� তাকে বৃষ্টি� দিকে তাকাতে না করেছেন� বলেছেন যে� বৃষ্টি হলেই ঘরের সব দরজা জানালা বন্ধ কর� সে যে� বস� থাকে� এখ� সে সে� চেষ্টা� করছে�
এই পুরো ব্যাপারট� লুকানো� পিছন� শুধুমাত্� একটি কারণ� ছিল। আতাউ� ভেবেছি� বৃষ্টি� সময় কে� যদ� গভী� মমতায় তা� হাতট� ধর� রাখে, কানে কানে তাকে বল� যে, ভয� নেই। আম� তোমা� পাশে� আছি। তাহল� তা� এই রোগট� বো� হয� ঠি� হয়ে যাবে�
তা� এই চিন্তা ভাবনার পিছন� আসলে কোনো যুক্তি নেই। কিন্তু ভালো হওয়ার সামান্� আশ� নিয়েই এই সবকিছু করা। আতাউ� টেলিফোনে এশার সাথে তা� কথ� বলার ব্যাপারট� শামাকে জানা� এব� শামাকে অনুরোধ কর� যে� সে এশাক� এই ব্যাপারে কিছু না বলে।সবশেষে, চিঠিটা এশাক� দেখাতে বল� সে চিঠিটা শে� করে।
মুত্তালি� সাহে� গাড়� নিয়� বে� হয়েছেন। পিছনের সীটে মুত্তালি� সাহে� এব� শামা বস� আছে। বাইর� প্রচন্� বৃষ্টি হচ্ছে। তারা কোথায় যাচ্ছে কে� জানে না� শামা কি কিছুক্ষন ঘুরে আবার বাসায় ফিরে যাবে? বাসায় গিয়� আশফাকু� সাহেবে� সাথে বিয়ের পিঁড়িতে বসবে নাকি আতাউরে� কাছে গিয়� বলবে, চলুন আজকে আমরা বৃষ্টিতে ভিজব, আজকে আমরা বৃষ্টি বিলা� কর� আর আম� একটি মূহুর্তে� জন্য� আপনা� হা� ছাড়� না, সারাক্ষন আপনা� হাতট� শক্ত কর� ধর� রাখব? কী করবে শামা?
This entire review has been hidden because of spoilers.
July 31, 2023
মেয়� দেখত� বাড়িত� ছেলেপক্ষ আসলে যদ� সিঙ্গারা বানা� আর সিঙ্গারা� কোণা সুন্দর না হয�, তাহল� একদম বিয়� করবে� না! এট� এক বড� অলক্ষণ!
October 26, 2020
হুমায়ূন আহমে� এর টানা কয়েকট� বই পড়লেই মোটামুটি একটা ধারণ� কর� যা� এই ঘটনা� পর পরবর্তী কি ঘটনা ঘটতে পারে� এই বইয়ের ক্ষেত্রে� ব্যতিক্র� কিছু ঘটেনি।
অসাধার� কিছু খুঁজ� পাইনি। উনার বই যেরকমট� হয� ঠি� সেরকমট� ই। তব� পড়ল� টানা পড়ত� ইচ্ছ� কর�, যত� মন� হো� না কেনো আপনি মোটামুটি জানে� এরপর কি ঘটবে তবুও! এট� উনার লেখা� ভালো একটা দি� যেটা আমার পছন্দের।
আর শেষে শামা নামে� মেয়েট� কি সিদ্ধান্� নিলো এট� বইয়� উল্লেখ না থাকলেও বইয়ের না� "বৃষ্টি বিলা�" থেকে কিছুটা হলেও আন্দাজ কর� যায়�
অসাধার� কিছু খুঁজ� পাইনি। উনার বই যেরকমট� হয� ঠি� সেরকমট� ই। তব� পড়ল� টানা পড়ত� ইচ্ছ� কর�, যত� মন� হো� না কেনো আপনি মোটামুটি জানে� এরপর কি ঘটবে তবুও! এট� উনার লেখা� ভালো একটা দি� যেটা আমার পছন্দের।
আর শেষে শামা নামে� মেয়েট� কি সিদ্ধান্� নিলো এট� বইয়� উল্লেখ না থাকলেও বইয়ের না� "বৃষ্টি বিলা�" থেকে কিছুটা হলেও আন্দাজ কর� যায়�
August 21, 2023
শেষদিক� প্রচন্� মন খারা� হয়ে যায়, এক অদ্ভূত অনুভূত�,ঠি� বল� বোঝাবা� নয�!
January 16, 2024
একেই তো ভালোবাসা বলে।
July 15, 2024
বইয়ের শেষে� দিকে� চিঠিটা পুরো উল্ট� পাল্টে দিলো মনটা�
July 24, 2023
শেষট� এম� হব� ভাবিনি�
July 29, 2021
এই চিঠিটা পড়ত� আম� বারবার বইটা পড়ি� মানুষে� বয়সের সাথে তা� অনুভূতিও বদলে যায়� ১৫ তে পড়ে যা ভেবেছি, ২১ � তা ভাবছ� না� আবার ৩০ � অন্য কিছু ভাবা স্বাভাবিক। চিঠিটা এক� থাকব�, শুধু ভাবন� বদলে যাবে� এটাই জীবন�
August 4, 2016
সামান্� একটি গল্পকে অসামান্য কর� তুলে ধরেছেন লেখক�
নামে� স্বার্থকতা জানা� জন্য পাঠকদে� শে� পর্যন্� অপেক্ষ� করতে হবে।
কিন্তু এই অপেক্ষ� হতাশার কারণ হব� না, হব� কিছু অসংজ্ঞায়ি� বৃষ্টিস্না� আবেগের :)
নামে� স্বার্থকতা জানা� জন্য পাঠকদে� শে� পর্যন্� অপেক্ষ� করতে হবে।
কিন্তু এই অপেক্ষ� হতাশার কারণ হব� না, হব� কিছু অসংজ্ঞায়ি� বৃষ্টিস্না� আবেগের :)
March 6, 2019
মায়ার জগ�, মায়ায� বন্দী মানু�... কখ� যে হঠাৎ কর� ভালোলাগা তৈরি হয�,তা সে নিজে� বুঝত� পারে না...❤অসাধারণ লেখা...�
June 18, 2023
শেষট� সুন্দর❤️
February 4, 2018
ভালো লাগা� এক অনন্� না� বৃষ্টিবিলা�
October 8, 2023
এম� ভালোবাসা এই লুতুপুতু� যুগে পাওয়া যাবে না� চুমোচুমি, অশ্লীলত� বাদে কেবল ঘটনাপ্রবাহ দিয়েই, এত গভী� ভালোবাসা বোঝানো যায়!
January 22, 2025
গল্পের শেষে একটা সুন্দর চিঠি আছে।
January 5, 2020
আমার অসম্ভব প্রিয় একটা উপন্যাস। প্রথ� কব� পড়েছিলা� মন� নে�, তব� এরপরেও একাধিকবা� পড়া বই বৃষ্টি বিলাস।
ঘটনা� কেন্দ্রবিন্দুত� এক তরুণী, যা� বিয়ের কথাবার্ত� হচ্ছে। সম্ভাব্য পাত্� হিসেবে একজন সহ� সর� সাদামাটা যুবক� সে� অদ্ভুত মানুষটার জীবন� রয়েছে বিষাদময় এক অতী�, কিন্তু তা� ভালবাসার বিস্তৃতি বিস্ময়কর।
পুরো উপন্যাসটাই মনোযোগ ধর� রাখা� মত চমৎকার এক লেখা, তব� শেষে� দিকে এস� কাহিনী� অপূর্ব বাঁকগুলো অসাধারণ। এখানকা� কিছু লাইন এখনো আমার মন� আছে। আরেকটা ব্যাপা� না বললে� নয�, সাধারণ হলেও প্রচ্ছদটাও বে� চিত্তাকর্ষক।
নিঃসন্দেহে হুমায়ূন আহমেদে� মাস্টারপিস ধাঁচের লেখা� মধ্য� বৃষ্টি বিলা� অন্যতম�
ঘটনা� কেন্দ্রবিন্দুত� এক তরুণী, যা� বিয়ের কথাবার্ত� হচ্ছে। সম্ভাব্য পাত্� হিসেবে একজন সহ� সর� সাদামাটা যুবক� সে� অদ্ভুত মানুষটার জীবন� রয়েছে বিষাদময় এক অতী�, কিন্তু তা� ভালবাসার বিস্তৃতি বিস্ময়কর।
পুরো উপন্যাসটাই মনোযোগ ধর� রাখা� মত চমৎকার এক লেখা, তব� শেষে� দিকে এস� কাহিনী� অপূর্ব বাঁকগুলো অসাধারণ। এখানকা� কিছু লাইন এখনো আমার মন� আছে। আরেকটা ব্যাপা� না বললে� নয�, সাধারণ হলেও প্রচ্ছদটাও বে� চিত্তাকর্ষক।
নিঃসন্দেহে হুমায়ূন আহমেদে� মাস্টারপিস ধাঁচের লেখা� মধ্য� বৃষ্টি বিলা� অন্যতম�
This entire review has been hidden because of spoilers.
October 24, 2022
আজ সারা দি� বৃষ্টি হচ্ছ� আর এর মধ্যেই পড়ে ফেললাম, বৃষ্টি বিলাস।
ভালো ছি�,খারা� না�
শামা� চেয়� এশ� কে ভালো লেগেছে।মাঝেমধ্যে আমরা এম� মানুষে� কাছে চল� আস� যারা কিছুক্ষণ আগেও অচেন�-অজান� ছিল।
শামা� জীবন� আস� খাতাউর মানে আতাউ�, শামা� বাবা� বিয়� ঠি� কর� তা� সাথে�
শামা যখ� খাতাউর কে নিয়� আকাশ -কুসু� ভাবছ� তখ� তা� বাবা জানে ছেলে পাগল!!বিয়� ভেঙে যায়!! আবার
শামা� বিয়� ঠি� হয� ছেলে ধনী এব� শিক্ষিতও।শাম� খাতাউরের চিঠি পায় যা দেখে শামা� খু� কষ্ট হয়। এখ� সে কী করবে!!
আহামরি কিছু না,তবুও উপন্যা� পড়ে ভালো� লেগেছে- কারণ হুমায়ূন আহমেদে� লেখা গুলো এম� যে পড়ত� খারা� লাগে না�
কিন্তু শেষট� এম� যে,শে� হয়ে� হল� না শে�!!
ভালো ছি�,খারা� না�
শামা� চেয়� এশ� কে ভালো লেগেছে।মাঝেমধ্যে আমরা এম� মানুষে� কাছে চল� আস� যারা কিছুক্ষণ আগেও অচেন�-অজান� ছিল।
শামা� জীবন� আস� খাতাউর মানে আতাউ�, শামা� বাবা� বিয়� ঠি� কর� তা� সাথে�
শামা যখ� খাতাউর কে নিয়� আকাশ -কুসু� ভাবছ� তখ� তা� বাবা জানে ছেলে পাগল!!বিয়� ভেঙে যায়!! আবার
শামা� বিয়� ঠি� হয� ছেলে ধনী এব� শিক্ষিতও।শাম� খাতাউরের চিঠি পায় যা দেখে শামা� খু� কষ্ট হয়। এখ� সে কী করবে!!
আহামরি কিছু না,তবুও উপন্যা� পড়ে ভালো� লেগেছে- কারণ হুমায়ূন আহমেদে� লেখা গুলো এম� যে পড়ত� খারা� লাগে না�
কিন্তু শেষট� এম� যে,শে� হয়ে� হল� না শে�!!
Displaying 1 - 30 of 130 reviews
Can't find what you're looking for?
Get help and learn more about the design.