What do you think?
Rate this book
এই দিনত দি� নয� আর� দি� আছ� এই দিনেরে নি� আম� সে� দিনে� কাছে�
65 pages, Hardcover
Published February 1, 2009
7 people are currently reading
344 people want to read
About the author
Humayun Ahmed
453books2,763followersHumayun Ahmed (Bengali: হুমায়ূন আহমে�; 13 November 1948 � 19 July 2012) was a Bangladeshi author, dramatist, screenwriter, playwright and filmmaker. He was the most famous and popular author, dramatist and filmmaker ever to grace the cultural world of Bangladesh since its independence in 1971. Dawn referred to him as the cultural legend of Bangladesh. Humayun started his journey to reach fame with the publication of his novel Nondito Noroke (In Blissful Hell) in 1972, which remains one of his most famous works. He wrote over 250 fiction and non-fiction books, all of which were bestsellers in Bangladesh, most of them were number one bestsellers of their respective years by a wide margin. In recognition to the works of Humayun, Times of India wrote, "Humayun was a custodian of the Bangladeshi literary culture whose contribution single-handedly shifted the capital of Bengali literature from Kolkata to Dhaka without any war or revolution." Ahmed's writing style was characterized as "Magic Realism." Sunil Gangopadhyay described him as the most popular writer in the Bengali language for a century and according to him, Ahmed was even more popular than Sarat Chandra Chattopadhyay. Ahmed's books have been the top sellers at the Ekushey Book Fair during every years of the 1990s and 2000s.
Early life:
Humayun Ahmed was born in Mohongonj, Netrokona, but his village home is Kutubpur, Mymensingh, Bangladesh (then East Pakistan). His father, Faizur Rahman Ahmed, a police officer and writer, was killed by Pakistani military during the liberation war of Bangladesh in 1971, and his mother is Ayesha Foyez. Humayun's younger brother, Muhammed Zafar Iqbal, a university professor, is also a very popular author of mostly science fiction genre and Children's Literature. Another brother, Ahsan Habib, the editor of Unmad, a cartoon magazine, and one of the most famous Cartoonist in the country.
Education and Early Career:
Ahmed went to schools in Sylhet, Comilla, Chittagong, Dinajpur and Bogra as his father lived in different places upon official assignment. Ahmed passed SSC exam from Bogra Zilla School in 1965. He stood second in the merit list in Rajshahi Education Board. He passed HSC exam from Dhaka College in 1967. He studied Chemistry in Dhaka University and earned BSc (Honors) and MSc with First Class distinction.
Upon graduation Ahmed joined Bangladesh Agricultural University as a lecturer. After six months he joined Dhaka University as a faculty of the Department of Chemistry. Later he attended North Dakota State University for his PhD studies. He grew his interest in Polymer Chemistry and earned his PhD in that subject. He returned to Bangladesh and resumed his teaching career in Dhaka University. In mid 1990s he left the faculty job to devote all his time to writing, playwright and film production.
Marriages and Personal Life:
In 1973, Humayun Ahmed married Gultekin. They had three daughters � Nova, Sheela, Bipasha and one son � Nuhash. In 2003 Humayun divorced Gultekin and married Meher Afroj Shaon in 2005. From the second marriage he had two sons � Nishad and Ninit.
Death:
In 2011 Ahmed had been diagnosed with colorectal cancer. He died on 19 July 2012 at 11.20 PM BST at Bellevue Hospital in New York City. He was buried in Nuhash Palli, his farm house.
Early life:
Humayun Ahmed was born in Mohongonj, Netrokona, but his village home is Kutubpur, Mymensingh, Bangladesh (then East Pakistan). His father, Faizur Rahman Ahmed, a police officer and writer, was killed by Pakistani military during the liberation war of Bangladesh in 1971, and his mother is Ayesha Foyez. Humayun's younger brother, Muhammed Zafar Iqbal, a university professor, is also a very popular author of mostly science fiction genre and Children's Literature. Another brother, Ahsan Habib, the editor of Unmad, a cartoon magazine, and one of the most famous Cartoonist in the country.
Education and Early Career:
Ahmed went to schools in Sylhet, Comilla, Chittagong, Dinajpur and Bogra as his father lived in different places upon official assignment. Ahmed passed SSC exam from Bogra Zilla School in 1965. He stood second in the merit list in Rajshahi Education Board. He passed HSC exam from Dhaka College in 1967. He studied Chemistry in Dhaka University and earned BSc (Honors) and MSc with First Class distinction.
Upon graduation Ahmed joined Bangladesh Agricultural University as a lecturer. After six months he joined Dhaka University as a faculty of the Department of Chemistry. Later he attended North Dakota State University for his PhD studies. He grew his interest in Polymer Chemistry and earned his PhD in that subject. He returned to Bangladesh and resumed his teaching career in Dhaka University. In mid 1990s he left the faculty job to devote all his time to writing, playwright and film production.
Marriages and Personal Life:
In 1973, Humayun Ahmed married Gultekin. They had three daughters � Nova, Sheela, Bipasha and one son � Nuhash. In 2003 Humayun divorced Gultekin and married Meher Afroj Shaon in 2005. From the second marriage he had two sons � Nishad and Ninit.
Death:
In 2011 Ahmed had been diagnosed with colorectal cancer. He died on 19 July 2012 at 11.20 PM BST at Bellevue Hospital in New York City. He was buried in Nuhash Palli, his farm house.
Ratings & Reviews
Friends & Following
Create a free account to discover what your friends think of this book!
Community Reviews
Displaying 1 - 30 of 56 reviews
April 23, 2021
আসেন একটু আলগা আলাপচারিতা করি। রিভি� লিখত� আর তেমন ভালো লাগে না আজকাল। আলাপচারিতা-� সই� আবেগী কথাবার্ত� বল� একটু�
হুমায়ূন আহমেদক� আমার কেমন লাগে? বড়ই কঠিন প্রশ্ন� ঠিকঠাক ভাবি না � নিয়� কোনোদিন। মন� মন� এক জিনি� ঠি� কর� রেখে দিছিলা� , হুমায়ূন লিখে� ভালো� কেমন ভালো? বাসনার অভাব� কোনোকালে� এর উত্ত� খোঁজ� হয়ে উঠ� না আমার�
উনার কিছু বই পড়ল� বিরক্তিত� না� মু� কুচকায� আস� আমার� সেসব বইয়ের আদ� এব� মধ্যভা� জুড়� ভং-ন্যাকামি-উল্টাম� আর পরিশেষ� গিয়� এক টাংক� চমক। বড্ড একপেশে, সস্তা।
আর কিছু কিছু বই আছ�, এই অন্যদি� এর মতোই আরকি� সেইস� পড়ি, একটু সময় থমকা�, পর� বল�, দারু� ছি� লোকটা। নইলে এত� গভীরত�, এত� বিষণ্ণতা, এত� আবেগ..এতোস� এতোকিছুর এত� পার্ফেক্� ব্লেন্� কিভাবে প্রদান করতো কাগজ-কালিতে!
হুমায়ূন আহমে� পাঠক শ্রেণীকে মাথায় রেখে লেখেন। সর্বজনবিদি� সত্য কথা। এইজন্য� বোধহয় উনার ম্যালা সব বইয়� এত� সস্ত� জিনিস। চমকানো� প্রচেষ্ট�, দশ বালত� রোমান্�, দশ বালত� পাতল� হিউমার� পড়ল� আম পাব্লিকে� জানি না, আমার খু� বদহজ� হয়।
কিন্তু মাঝেমধ্য� অন্যদি� এর মত� কিছু বই পড়ত� গিয়� মন� পড়ে এই লোকটাও অসম্ভব সব জিনি� লিখত� পারত�, গিমি�-বিহী� সুন্দর কাব্যিকস� উপন্যা� রচনা কর� পাঠককে নাড়� দিয়� স্তব্ধ কর� ফেলত� পারত�,ন্যাকাবোকা প্রে�-পিরিতি না ঢুকায়াও মাথা উড়ায়� দিতো।�
অসাধার� লাগল� অন্যদি�!
হুমায়ূন আহমেদক� আমার কেমন লাগে? বড়ই কঠিন প্রশ্ন� ঠিকঠাক ভাবি না � নিয়� কোনোদিন। মন� মন� এক জিনি� ঠি� কর� রেখে দিছিলা� , হুমায়ূন লিখে� ভালো� কেমন ভালো? বাসনার অভাব� কোনোকালে� এর উত্ত� খোঁজ� হয়ে উঠ� না আমার�
উনার কিছু বই পড়ল� বিরক্তিত� না� মু� কুচকায� আস� আমার� সেসব বইয়ের আদ� এব� মধ্যভা� জুড়� ভং-ন্যাকামি-উল্টাম� আর পরিশেষ� গিয়� এক টাংক� চমক। বড্ড একপেশে, সস্তা।
আর কিছু কিছু বই আছ�, এই অন্যদি� এর মতোই আরকি� সেইস� পড়ি, একটু সময় থমকা�, পর� বল�, দারু� ছি� লোকটা। নইলে এত� গভীরত�, এত� বিষণ্ণতা, এত� আবেগ..এতোস� এতোকিছুর এত� পার্ফেক্� ব্লেন্� কিভাবে প্রদান করতো কাগজ-কালিতে!
হুমায়ূন আহমে� পাঠক শ্রেণীকে মাথায় রেখে লেখেন। সর্বজনবিদি� সত্য কথা। এইজন্য� বোধহয় উনার ম্যালা সব বইয়� এত� সস্ত� জিনিস। চমকানো� প্রচেষ্ট�, দশ বালত� রোমান্�, দশ বালত� পাতল� হিউমার� পড়ল� আম পাব্লিকে� জানি না, আমার খু� বদহজ� হয়।
কিন্তু মাঝেমধ্য� অন্যদি� এর মত� কিছু বই পড়ত� গিয়� মন� পড়ে এই লোকটাও অসম্ভব সব জিনি� লিখত� পারত�, গিমি�-বিহী� সুন্দর কাব্যিকস� উপন্যা� রচনা কর� পাঠককে নাড়� দিয়� স্তব্ধ কর� ফেলত� পারত�,ন্যাকাবোকা প্রে�-পিরিতি না ঢুকায়াও মাথা উড়ায়� দিতো।�
অসাধার� লাগল� অন্যদি�!
June 22, 2024
ছোট্� পরিসরে হলেও সত্যিই মন ছুয়� গেছে� লেখক চরিত্র গুলো দিয়ে। আর� একটা গল্প যা এখনো সময়ের পরিবর্তন� চেঞ্� হয়ন� আমার কাছে�
আর পান্থনিবাস আপনা� মন� দা� কাটত� যথেষ্ট�
আর পান্থনিবাস আপনা� মন� দা� কাটত� যথেষ্ট�
January 28, 2019
উপন্যাসে� কাহিনী ধীরগতির। কিন্তু এর উপলবদ্ধি অনেক তীক্ষ। সফিক, রঞ্জ� , নিশিনা� এদের চল� কত দূ�! একটা সামজিক প্রেক্ষাপট থেকে এই উপন্যাসে� সৃষ্ট। উপন্যা� শে� হলেও কিছুক্ষন পাঠক কে সময় নিয়� বলতে হবে। আসলে ঠি� কত টা ভালো লেগেছে� বা মন্দ লেগেছে� কে� না এর উত্ত� গুলো হু� কর� আসবে না�
হুমায়ুন আহমে� এর উপন্যা� এর ধারা গুলো এইরকমেই। যা� কি অবয়� তা একেবার� তীক্ষ্� কর� বুঝিয়� দেবার। উপন্যাসে পারুলে� একটা চরিত্র আছ� রঞ্জুর বোন। সফিক তাকে বুদ্ধিমত� বলেছ�, আমার� মন� হয়েছে সে ঠি� কা� টা� করেছে। রঞ্জুর বাবা মানুষট� ঠি� স্বাভাবি� না� রঞ্জুর মাকে� অনেক কিছু সামলাত� হয়। সব মিলে উপন্যা� আমার কাছে ভালো� লাগল � কিন্তু সফিক এর জন্য কোথা� একটু হতাশা। এই ব্যাপারট� পাঠক বই শে� করলে� বুঝবেন, কে� আমার এই অনুভূতি।
হুমায়ুন আহমে� এর উপন্যা� এর ধারা গুলো এইরকমেই। যা� কি অবয়� তা একেবার� তীক্ষ্� কর� বুঝিয়� দেবার। উপন্যাসে পারুলে� একটা চরিত্র আছ� রঞ্জুর বোন। সফিক তাকে বুদ্ধিমত� বলেছ�, আমার� মন� হয়েছে সে ঠি� কা� টা� করেছে। রঞ্জুর বাবা মানুষট� ঠি� স্বাভাবি� না� রঞ্জুর মাকে� অনেক কিছু সামলাত� হয়। সব মিলে উপন্যা� আমার কাছে ভালো� লাগল � কিন্তু সফিক এর জন্য কোথা� একটু হতাশা। এই ব্যাপারট� পাঠক বই শে� করলে� বুঝবেন, কে� আমার এই অনুভূতি।
April 24, 2021
সত্তুরের ঢাকা শহরে� সফরে� সাথে এক মেসবাড়ি� ছাপোষাদে� নিত্� সু� দুঃখের সাতকাহ� চিরায়� হুমায়ূনের ভাষায় একটানে পড়ে ফেলা� মত গল্প হলেও এর গভীরতার চালচিত্র বিংশ শতাব্দীতে কমেন� এক বিন্দু.এত মায়ায� মগ্ন কর� রাখা গল্পের শেষটায� ভগ্নপ্রায় মন নিয়� ভাবত� বাধ্� হবেন,"এটাই কি শে� দি�, না
সামন� আছ� পড়ে কোনো অন্যদিন,অন্� কোনো খানে"
রেটি�: 🌠🌠🌠
সামন� আছ� পড়ে কোনো অন্যদিন,অন্� কোনো খানে"
রেটি�: 🌠🌠🌠
November 7, 2021
শেষদিক� শেলী� অংশটুক� অপ্রয়োজনীয় ছি� বল� যাবে না, তব� এর বদলে ঘটনা� উদ্দেশ্য ঠি� রেখে অপেক্ষাকৃত ~উচ্চমানের~ কিছু একটা লেখা� ক্ষমতা লেখকের অবশ্যই ছিল। 😒
April 23, 2021
ভয়ানক, ভয়ানক ধরণে� মন খারা� কর� গল্প� এট� হুমায়ূন আহমেদে� সে� সময়কা� গল্প যখ� তিনি মানুষক� সত্যিকার অর্থেই পর্যবেক্ষণ করতে�, মানুষক� দেখতেন, মানুষে� ভেতরটা� দেখতেন, একগাদা চাটুকা� পরিবেষ্টিত হয়ে নিজে� রঙমহলে বস� থাকতেন না� সু� আর বিলা� মহ� কিছু সৃষ্টি� জন্য অন্তরায়; হুমায়ূনের প্রথ� দিককার আর পরের দিককার লেখাগুলো তুলন� করলে� সেটা বুঝা যায়� গল্প� মেসবাড়ি আর তা� বাসিন্দাদে� যে জীবন দেখানো হয়েছে, আম� ভাগ্যবান যে সে জীবনের মা� দিয়� আমাক� যেতে হয়ন�, কিন্তু চারপাশের পানুষক� সে জীবন কাটাতে দেখেছি� কিন্তু হুমায়ূনের মত অতটা হৃদয়বিদারকভাব� সে জীবনকে এতটা স্বল্প পরিসরে� মাঝে �'জন তুলে ধরতে পেরেছে� জানি না� বেশি সুখে থাকল� পড়ত� পারে�, মন-মেজা� খারা� থাকল� বইটা আপাত� এড়িয়� যাওয়া� ভাল। জীবন যে নির্মম সে আমরা সবাই জানি, শখ কর� সবসময় সেটাকে বইয়ের পাতায় দেখত� ভা� না-� লাগত� পারে�
November 13, 2019
হুমায়ূন আহমেদে� মৃত্যু� পর, একটা ব্যাপা� খু� ভোগাতো� সব বই পড়া হয়ে গেছে! সে� মন খারা� ভাবট� দূ� করতে পুরন� বইগুলো কতবা� কর� পড়া হয়েছে হিসে� নেই। এই বছরে� মাঝামাঝি সময়� কীযে� একটা কাজে বইয়ের তালিকা ঘাটত� গিয়� আবিষ্কার করলা�, অন্যদি� নামট� অচেন� ঠেকছে। ইন্টারনেটে সামান্� এদিক-সেদি� দেখে বুঝত� পারলাম, সৌভাগ্যবশত এই বইটা আগ� কখনও পড়া হয়নি।
রীতিমত� অবিশ্বাস্য ব্যাপা�! হুমায়ূন আহমেদে� প্রত্যেকটা বই আমার কাছে আলাদ� মলাট� যেমন আছ�, তেমনিভাব� আবার সংগ্রহ কর� হয়েছে এযাব� বে� হওয়� সবগুলো রচনাসমগ্র। সে� বিষয়ে বহুবার চে�-রিচে� হয়েছে� তা� কোনদিন ভাবিনি, এম� একটা বই খুঁজ� পাবো যেটা আগ� পড়া হয়ন�! তা� কিনা আবার লেখক জীবনের শুরু� দিকে লেখা উপন্যা�, যা� পরতে পরতে শঙখনী� কারাগা�, নন্দিত নর� অথবা কোথা� কে� নে� এর মত� রিক্�-বিষণ্ণতা� ছাপ।
বইটা রেখে দিয়েছিলাম, দিনক্ষ� ঠি� কর� আয়োজন কর� পড়ব� প্রিয় লেখকের জন্মদিনে অনেকটা সময় নিয়� পড়লাম 'অন্যদি�'� একেকটা পৃষ্ঠা উল্টাত� ভয� হচ্ছিল, এই বুঝি শে� হয়ে যায়...এই বুঝি শে� হয়ে যায়...
এই যে শে� হয়ে গেলো! :(
রীতিমত� অবিশ্বাস্য ব্যাপা�! হুমায়ূন আহমেদে� প্রত্যেকটা বই আমার কাছে আলাদ� মলাট� যেমন আছ�, তেমনিভাব� আবার সংগ্রহ কর� হয়েছে এযাব� বে� হওয়� সবগুলো রচনাসমগ্র। সে� বিষয়ে বহুবার চে�-রিচে� হয়েছে� তা� কোনদিন ভাবিনি, এম� একটা বই খুঁজ� পাবো যেটা আগ� পড়া হয়ন�! তা� কিনা আবার লেখক জীবনের শুরু� দিকে লেখা উপন্যা�, যা� পরতে পরতে শঙখনী� কারাগা�, নন্দিত নর� অথবা কোথা� কে� নে� এর মত� রিক্�-বিষণ্ণতা� ছাপ।
বইটা রেখে দিয়েছিলাম, দিনক্ষ� ঠি� কর� আয়োজন কর� পড়ব� প্রিয় লেখকের জন্মদিনে অনেকটা সময় নিয়� পড়লাম 'অন্যদি�'� একেকটা পৃষ্ঠা উল্টাত� ভয� হচ্ছিল, এই বুঝি শে� হয়ে যায়...এই বুঝি শে� হয়ে যায়...
এই যে শে� হয়ে গেলো! :(
July 17, 2013
জীবনের তাগিদে ভিন্� ভিন্� জায়গা থেকে আস� ভিন্� ভিন্� মানুষগুলোর এক ছাদে� নিচে বসবা�, তাদে� কঠিন জীবন সংগ্রা�, প্রত্যেকের আলাদ� আলাদ� গল্প , ছো� ছো� সু� দুঃখ, হাসি কান্না, জীবন যুদ্ধে টিকে থাকা� জন্য সফিকের লড়া� , সাফল্যের স্বপ্ন দেখে যাওয়া, হা� না ছাড়ার মানসিকতা - আমাক� ভীষণ আলোড়ি� কর� �
� ধরনে� প্লটের উপন্যাসে� জন্য সম্ভবত হুমায়ূন আহমেদে� কোনো তুলন� নেই।
নিশানা� চরিত্রটা মন� থাকব� অনেকদি� � একশোয় একশ।
� ধরনে� প্লটের উপন্যাসে� জন্য সম্ভবত হুমায়ূন আহমেদে� কোনো তুলন� নেই।
নিশানা� চরিত্রটা মন� থাকব� অনেকদি� � একশোয় একশ।
May 4, 2021
গ্রামে� থেকে ��হর� পড়ত� আশ� এক যুবকের স্ট্রাগলের গল্প� ১৯৬৫ সালে� কাহিনী� দেশে� অবস্থা খু� একটা ভালনা। এমতাবস্থায� ঢাকা শহরে বি� পড়ত� এস� পান্থনিবাস নামে এক মেসে উঠ� আস� রঞ্জু। নানা কিসিমে� লোকজনে ভর্ত� পান্থনিবাস� এদের সাথে� মিশে যায় রঞ্জু। জীবনের সাথে যুদ্� কর� নিজেকে উৎরাতে চায় সবাই� কিন্তু কথ� হচ্ছ� যুদ্� জয়ে� জন্য কি � যুদ্� নাকি কোনরকম� জীবন� টিকে থেকে মৃত্যু� দিকে ধাবি� হওয়ার জন্য??
� গল্পটা পান্থনিবাসের নিবাসীদে� জয� পরাজয় নিয়েই�
� গল্পটা পান্থনিবাসের নিবাসীদে� জয� পরাজয় নিয়েই�
January 18, 2016
পান্থনিবাস বোর্ডি� হাউজ, একটা মেস। অনেক মানুষে� বসবাস। তাদে� জীবনযাপন ভিন্�, জীবনের দুঃখ কষ্ট গুলো� ভিন্ন। তাদে� ঘিরে� গড়ে উঠেছ� উপন্যা� অন্যদিনে� কাহিনী�
হুমায়ূন স্যারে� প্রথ� দিকে� উপন্যা�, প্রচন্� মন খারা� করা। তব� শেষট� কেমন জানি খাপছাড়া...
হুমায়ূন স্যারে� প্রথ� দিকে� উপন্যা�, প্রচন্� মন খারা� করা। তব� শেষট� কেমন জানি খাপছাড়া...
December 31, 2020
বছরে� শুরুটা হয়েছিলো হুমায়ুন আহমে� দিয়ে।শেষটাও তা� দিয়ে।
February 2, 2023
পাহ্ননিবাস বোর্ডি� হাউজ
১১-বি কাঁঠালবাগা� লে� (দোতল�)
ঢাকা-�
রঞ্জ� আর সফিক এই ঠিকানাতে� থাকে। আর� থাকে� করিম সাহে�,আজিজ,সিরা�,নবী সাহে�,জ্যোতিষী নিশানা�,মে� মালি� রশী�,সুলতানসহ অনেকেই� এদের সবার একটা না একটা গল্প আছে। কারো বাড়� থেকে চিঠি� পর চিঠি আসছে টাকা� জন্য,কারো স্ত্রী স্বামী বাড়� থেকে আসার সময় চুলে� ফিতা লিখে দিয়েছ� নিয়� যেতে হব�,কারো বো� মারা গেছে টেলিগ্রা� আসতে আসতে কব� হয়ে গেছে� তবুও ওদের কাঁদার সময় নে�,বাড়� গিয়� বাবা মাকে সান্ত্বন� দেবা� সময় নেই। জীবন� বেঁচ� থাকা� লড়াইয়ে হা� থেকে তলোয়া� খসলে� এদের মৃত্যু�
এদের মধ্য� অদ্ভুত একটা বন্ডিং আছে। একজন না খেয়� থাকল� সাতজ� মিলে টাকা তুলছ�,একজনের বাসা থেকে আত্নীয় আসলে বোর্ডারর� ডেকে ঘর� নিয়� গিয়� গল্প করছে,ঘুমানো� জায়গা দিচ্ছে� একজনের মন খারা� হল� রাতে তিনজ� চল� আসছে, চুপচাপ বস� চা খেতে খেতে নিঃশব্� স্বান্তন� দিচ্ছে,"আমরা আছি।"
এই উপন্যাসে� সবচেয়� স্ট্রং চরিত্র জ্যোতিষী নিশানাথ। তিনি কি অনেক বড� মাপে� জ্যোতিষী ছিলে�? হয়ত�! কিন্তু অভাব তাকে� সাধারণের কাতারে ফেলে দিয়েছিলো। তাকে� অন্যদে� মত� খাওয়া� চিন্তা,মেসভাড়া� চিন্তায় কাতর হত� হয়েছে�
অন্যদি� ৬০ পাতা� গল্প� ১৯৭৬ সালে� এই রচনায় হুমায়ূন আহমেদে� নন্দিত নরকে, শঙ্খনী� কারাগারে� সে� ফি� খুঁজ� পাবেন। ঠি� তেমনই মায়াবী একটা গল্প� যাদে� কাছে হুমায়ূন আহমেদে� সেরা লেখা ওনার প্রথমদিকের লেখাগুলো তাদে� জন্য এইটা মাস্টরিড�
১১-বি কাঁঠালবাগা� লে� (দোতল�)
ঢাকা-�
রঞ্জ� আর সফিক এই ঠিকানাতে� থাকে। আর� থাকে� করিম সাহে�,আজিজ,সিরা�,নবী সাহে�,জ্যোতিষী নিশানা�,মে� মালি� রশী�,সুলতানসহ অনেকেই� এদের সবার একটা না একটা গল্প আছে। কারো বাড়� থেকে চিঠি� পর চিঠি আসছে টাকা� জন্য,কারো স্ত্রী স্বামী বাড়� থেকে আসার সময় চুলে� ফিতা লিখে দিয়েছ� নিয়� যেতে হব�,কারো বো� মারা গেছে টেলিগ্রা� আসতে আসতে কব� হয়ে গেছে� তবুও ওদের কাঁদার সময় নে�,বাড়� গিয়� বাবা মাকে সান্ত্বন� দেবা� সময় নেই। জীবন� বেঁচ� থাকা� লড়াইয়ে হা� থেকে তলোয়া� খসলে� এদের মৃত্যু�
এদের মধ্য� অদ্ভুত একটা বন্ডিং আছে। একজন না খেয়� থাকল� সাতজ� মিলে টাকা তুলছ�,একজনের বাসা থেকে আত্নীয় আসলে বোর্ডারর� ডেকে ঘর� নিয়� গিয়� গল্প করছে,ঘুমানো� জায়গা দিচ্ছে� একজনের মন খারা� হল� রাতে তিনজ� চল� আসছে, চুপচাপ বস� চা খেতে খেতে নিঃশব্� স্বান্তন� দিচ্ছে,"আমরা আছি।"
এই উপন্যাসে� সবচেয়� স্ট্রং চরিত্র জ্যোতিষী নিশানাথ। তিনি কি অনেক বড� মাপে� জ্যোতিষী ছিলে�? হয়ত�! কিন্তু অভাব তাকে� সাধারণের কাতারে ফেলে দিয়েছিলো। তাকে� অন্যদে� মত� খাওয়া� চিন্তা,মেসভাড়া� চিন্তায় কাতর হত� হয়েছে�
অন্যদি� ৬০ পাতা� গল্প� ১৯৭৬ সালে� এই রচনায় হুমায়ূন আহমেদে� নন্দিত নরকে, শঙ্খনী� কারাগারে� সে� ফি� খুঁজ� পাবেন। ঠি� তেমনই মায়াবী একটা গল্প� যাদে� কাছে হুমায়ূন আহমেদে� সেরা লেখা ওনার প্রথমদিকের লেখাগুলো তাদে� জন্য এইটা মাস্টরিড�
July 22, 2019
Md Abir Khan: একটা ময়ল�, বসবা� অযোগ্য গলিত� একটা খুপরী� মত মে� বাড়ী� তা� না� পান্� নিবাস। সেখানে থাকা প্রতিট� মানুষে� আলাদ� আলাদ� জীবনের কাহিনী� কারও সু� তো কারও দুঃখ, কারও প্রমোশ� হয� তো কারও চাকরী চল� যাওয়ায় মেসে� ভাড়� বাকি পরে। কারও গ্রা� থেকে বৌ এর সোহা� মাখা চিঠি আস� তো কারও আস� মায়ের অসুখ, বাবা� অসুখের খব�! কে� গোটা একটা রু� নিয়� এক� থাকে, তো কে� মা� শেষে পরিবার� টাকা পাঠাতে গিয়� নিজে� খাওয়া� খরচটাই ওঠাত� পারে না..... এই নিয়� লেখা এক অসাধার� উপন্যা� 'অন্যদি�'� শত দুঃখ-বিষাদে� মাঝে� উপন্যাসটায� খুঁজ� পাওয়া যাবে হুমায়ুন-সুলভ রসবো� আর তা� গভী� জীবন দর্শন।পড়া শেষে পাঠকের হয়ত� একটা� উপলব্ধ� হব� যে, প্রত্যেকের জীবনের গন্তব্� এক� হলেও তাদে� গন্তব্যে� রাস্তাটা ভিন্�! প্রভাত সূর্� উদিত হল� প্রত্যেকের জীবনেই যে� শুরু হয� এক 'অন্যদি�'�
June 15, 2017
শেষে গিয়� মন� হয� লেখক খুঁজ� পাইতেছিলেন না� এই বিষয়ে তিনি যে� অবতারণ ঘটাইলে� ভালো লাগে নাই।
ক্যারেক্টারগুল� ভালো আছ� এম্নিতে। বইটা� ভালোই। বস্তুত, হুমায়ূন আহমে� ভালো ছিলে�, এট� মন� রাখা� জন্য মাঝে মাঝে এইরক� কর� একটা দুইট� বই বুকশেল� থেকে পড়ে যাওয়া দরকার।
আন্তরি� বই, আন্তরি� বয়ান। গিমি� না�, কোনো আদিখ্যেত� নাই।
ক্যারেক্টারগুল� ভালো আছ� এম্নিতে। বইটা� ভালোই। বস্তুত, হুমায়ূন আহমে� ভালো ছিলে�, এট� মন� রাখা� জন্য মাঝে মাঝে এইরক� কর� একটা দুইট� বই বুকশেল� থেকে পড়ে যাওয়া দরকার।
আন্তরি� বই, আন্তরি� বয়ান। গিমি� না�, কোনো আদিখ্যেত� নাই।
Read
June 25, 2024অনেকদি� পর� ফিকশ� টা� করলাম। এক বসায� পড়া� জন্য� বইটা ভালোই৷ নিম্� মধ্যবিত্� পরিবারের যুবকের ব্যাচেলর লাইফের একটা গল্প ক্যানভাস� আঁকা� চেষ্টা করেছেন� সে� সাথে গল্প� স্থা� পেয়েছ� ভিন্� ভিন্� পেশা� মানুষ। গল্প� সব চরিত্রের বিষাদগুল� চমৎকারভাবে তুলে ধরেছেন� এম� সব মানুষগুল� জড়ো হয়েছে� পান্থনিবাস নামক একটা মেসে� গল্পের সূচন� সময়কা� ১৯৬৫।গল্পে� ব্যাপ্তি অ্যাভারে� হুমায়ুন আহমেদে� বইয়ের সাইজের মতোই� ৬৪ পাতায় শে� করেছেন� এই গল্পের ক্যানভাসটা আর� বড� কর� যেতো ; চরিত্রগুলো� গল্পের ডালপাল� আর� বিস্তৃ� কর� যেতো� গল্পটা মন� হল� দ্রু� শে� কর� দেওয়া হলো। শে� অং� ড্রামাটিক৷ বইটাকে চাইল� খু� সহজে� ২২�-২৫� পাতায় নেওয়া যেতো ; হয়ত� আর� ইন্টারেস্টিং হত� পারতো।
এক বসায� পড়া� জন্য� খারা� না�
এক বসায� পড়া� জন্য� খারা� না�
October 9, 2024
এট� একটি মে�-বাড়ির গল্প, মেসে� মানু� গুলো� গল্প� তব� সে গল্প বলার আগ� নিজেদে� গল্প বল� নি� খানিকটা।
এই কদিন আগের কথা। আম� যে মেসে থাকি সে মেসে� এক ভা� রিসেন্টল� বিশ্ববিদ্যালয়ের পা� চুকিয়েছেন� এখ� বিদায়ের বেলা� বিদায় উপলক্ষ� ছোট্� আয়োজন কর� হয়েছিলো মেসে� বাকি সদস্যদের পক্ষ থেকে� কে� কাটাকাটি, হৈ-হুল্লোড়, হাসাহাসি শেষে একটা সময় সবাই নীরব হয়ে গেলাম। ভা� আমাদের ধন্যবা� জানিয়� বললে�, "...সত্য� বলতে, আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের তেমন কোনো মেমোরি নেই। কিন্তু � মে� ঘিরে অনেক ভালো মেমোরি আছে। এগুল� কখনো ভোলা� মত� না.."
� কথায� নাটকীয়তা ছিলোনা, অত্যুক্ত� ছিলো না� ছিলো নিরে� আবেগ� মে� বাসা অনেকটা এমনই� দীর্ঘদিন একসাথে থাকা� ফল� একটা সময় সেটা পরিবারের মতোই হয়ে যায়� এমনক� নিজে� যে পরিবার� যে 'স্বাধীনত�'� দেখা মিলে না, মে� বাড়িত� সেটুকু� পাওয়া যায়� দুক্�-কষ্ট এব� হাজারো সমস্যা� পরেও এর একটা আলাদ� আবেদ� থেকে� যায়�
� বইয়ের প্রোটাগনিস্ট 'আম�' বা রঞ্জু। তব�, রঞ্জুর চরিত্রকে ছাপিয়� যায় তা� জীবনযুদ্ধে সংগ্রামর� বন্ধ� সফিক� তব� বইটাকে পূর্ণত� দেয় 'পান্থশাল�' মেসে� বাকি সদস্যরা। কতজনের কথাই বা বল�?
নিরে� প্রে� টে� এর বাইর� গিয়� লেখা এই ছোট্� বইটা বে� চমৎকার একটা সময় কাটানো� সুযো� দিয়েছ� আমাকে। নব্ব� দশকে� পূর্বে� হুমায়ূন আসলে অন্য জিনি� ছিলেন। তা� লেখা� মধ্য� একটা 'ক্লাসি�' আব� পাওয়া যেতো, এ�� বইতে সে� ফ্লেভারট� যেনো পাচ্ছিলাম। যা� হো�, প্রে� পীরিতি� বাইর� যেয়� কিছু পড়ত� চাইল� � বইটা সাজেসটেড রইলো�
এই কদিন আগের কথা। আম� যে মেসে থাকি সে মেসে� এক ভা� রিসেন্টল� বিশ্ববিদ্যালয়ের পা� চুকিয়েছেন� এখ� বিদায়ের বেলা� বিদায় উপলক্ষ� ছোট্� আয়োজন কর� হয়েছিলো মেসে� বাকি সদস্যদের পক্ষ থেকে� কে� কাটাকাটি, হৈ-হুল্লোড়, হাসাহাসি শেষে একটা সময় সবাই নীরব হয়ে গেলাম। ভা� আমাদের ধন্যবা� জানিয়� বললে�, "...সত্য� বলতে, আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের তেমন কোনো মেমোরি নেই। কিন্তু � মে� ঘিরে অনেক ভালো মেমোরি আছে। এগুল� কখনো ভোলা� মত� না.."
� কথায� নাটকীয়তা ছিলোনা, অত্যুক্ত� ছিলো না� ছিলো নিরে� আবেগ� মে� বাসা অনেকটা এমনই� দীর্ঘদিন একসাথে থাকা� ফল� একটা সময় সেটা পরিবারের মতোই হয়ে যায়� এমনক� নিজে� যে পরিবার� যে 'স্বাধীনত�'� দেখা মিলে না, মে� বাড়িত� সেটুকু� পাওয়া যায়� দুক্�-কষ্ট এব� হাজারো সমস্যা� পরেও এর একটা আলাদ� আবেদ� থেকে� যায়�
� বইয়ের প্রোটাগনিস্ট 'আম�' বা রঞ্জু। তব�, রঞ্জুর চরিত্রকে ছাপিয়� যায় তা� জীবনযুদ্ধে সংগ্রামর� বন্ধ� সফিক� তব� বইটাকে পূর্ণত� দেয় 'পান্থশাল�' মেসে� বাকি সদস্যরা। কতজনের কথাই বা বল�?
নিরে� প্রে� টে� এর বাইর� গিয়� লেখা এই ছোট্� বইটা বে� চমৎকার একটা সময় কাটানো� সুযো� দিয়েছ� আমাকে। নব্ব� দশকে� পূর্বে� হুমায়ূন আসলে অন্য জিনি� ছিলেন। তা� লেখা� মধ্য� একটা 'ক্লাসি�' আব� পাওয়া যেতো, এ�� বইতে সে� ফ্লেভারট� যেনো পাচ্ছিলাম। যা� হো�, প্রে� পীরিতি� বাইর� যেয়� কিছু পড়ত� চাইল� � বইটা সাজেসটেড রইলো�
September 12, 2020
মাঝে মাঝে যখ� হুমায়ুন আহমেদে� বই পড়ত� পড়ত� বিরক্ত হয়ে যা�, তখ� এরকম অসাধার� বইগুলো পেয়� যাই। খু� ছো� সাধারণ একটা স্যারে� সিগনেচার টাইপের গল্প� কিন্তু উনার লেখা� কারণ� এই সাধারণ গল্পটা� অসাধার� হয়ে উঠে। হুমায়ুন আহমে� গল্প লেখে� না, পাঠকের ইমোশ� নিয়� খেলেন।
March 3, 2019
অসম্ভব সুন্দর�
March 15, 2020
I enjoyed it.
This entire review has been hidden because of spoilers.
June 2, 2021
হাসি-আনন্� দিনশেষ� জীবন সংগ্রামে মিলিয়� যায়� প্রতিট� বাকে বাকে লুকিয়� থাকা গল্প ফুটিয়� তোলায় হুমায়ূন স্যারে� জুড়� নেই।
December 25, 2024
সুন্দর একটি গল্প� ছো� গল্প� অনেক কিছু জানা� ইচ্ছ� রয়ে গেলো�
January 7, 2023
বছ� শুরু� প্রথ� পড়া।এ� ব্যাটা� লেখা মুটামুটি কয়েকট� পড়েছি সব গুলাতে� কেনো যেনি তিক্তত� থাকে।মনে� মধ্য� ফাকা ফাকা লাগে তা� বো� হয� এই ব্যাটা� ফ্যা� ফলোয়া� বেশী👍
September 30, 2022
"এই দিনত দি� নয� আর� দি� আছ�, এই দিনেরে নি� আম� সে� দিনে� কাছে�" - বই এর ট্রেলারে এতটুকু� লেখা�
হুমায়ুন আহমে� স্যা� এর লেখা সব চেয়� পুরোনো উপন্যাসগুলোর মধ্য� "অন্যদি�" একটি� গল্পটি ১৯৭৬ সালে� স্বাধীনত� সংখ্যা বিচিত্রায় প্রথ� প্রকাশিত হয়। অবশ্� হুমায়ুন স্যা� এর ভাষ্যমতে পুস্তকাকার� প্রকাশের সময় তিনি আগাগোড়া নতুন কর� লিখেছে� বল� জানিয়েছেন পুস্তকের মুখবন্ধে�
কাহিনি টা খুবই ছো�, মাত্� ৪৮ পৃষ্ঠা� কিন্তু ছো� হলেও কাহিনিটা খুবই বাস্তব বাস্তব মন� হয়। গত শতাব্দির ৭০ দশকে� ঢাকায় একটি অত� সাধারন মে� এর জীবন, সেখানে থাকা কিছু মানুষে� গল্প� গল্পের মূ� চরিত্র রঞ্জ� এব� তা� বন্ধ� সফিক� রঞ্জ� গ্রা� থেকে তা� বন্ধ� সফিকের মে� � ওঠে। মে� এর না� পান্থনিবাস বোর্ডি� হাউজ� মেসে� জীবন এখান� বে� সুন্দর ভাবে ফুটে ওঠে। বিভিন্� বয়সের বিভিন্� পেশা� মানু� থাকে� এই বোর্ডি� হাউজে। প্রতিট� মানুষে� জীবনরেখা� এক মিলনমেলা হয� বোর্ডি� হাউজটিতে� গল্পটা ছো� হওয়ার কারন� চরিত্রগুলো পুরোপুরি ভাবে বিস্তা� করতে পারে না� � এব� সবার অতী� ভবিষ্য� অসমাপ্তই থেকে যায়� সল্প সময়ের গল্প� তব� যতটুকু সময়কে লেখক তা� লেখায় আবদ্� করেছেন, সে� সময়টা অনেক প্রাণবন্ত। আম� পড়ে অনেক তৃপ্তি অনুভ� করেছি। ফিকশ� পড়া� উদ্দেশ্য� হল� সে� ফিকশনে� মধ্য� জীবন খুঁজ� পাওয়া� গল্পটি ছো� হলেও পড়ত� গেলে এই স্বাদট� পাওয়া যায় তবুও� গল্পটা আর একটু বড� হল� আমার মন� হয� আর� ভালো লাগতো। তব� ছো� জন্যেই বোধহয় বেশি ভালো লেগেছে�
হুমায়ুন আহমে� স্যা� এর লেখা সব চেয়� পুরোনো উপন্যাসগুলোর মধ্য� "অন্যদি�" একটি� গল্পটি ১৯৭৬ সালে� স্বাধীনত� সংখ্যা বিচিত্রায় প্রথ� প্রকাশিত হয়। অবশ্� হুমায়ুন স্যা� এর ভাষ্যমতে পুস্তকাকার� প্রকাশের সময় তিনি আগাগোড়া নতুন কর� লিখেছে� বল� জানিয়েছেন পুস্তকের মুখবন্ধে�
কাহিনি টা খুবই ছো�, মাত্� ৪৮ পৃষ্ঠা� কিন্তু ছো� হলেও কাহিনিটা খুবই বাস্তব বাস্তব মন� হয়। গত শতাব্দির ৭০ দশকে� ঢাকায় একটি অত� সাধারন মে� এর জীবন, সেখানে থাকা কিছু মানুষে� গল্প� গল্পের মূ� চরিত্র রঞ্জ� এব� তা� বন্ধ� সফিক� রঞ্জ� গ্রা� থেকে তা� বন্ধ� সফিকের মে� � ওঠে। মে� এর না� পান্থনিবাস বোর্ডি� হাউজ� মেসে� জীবন এখান� বে� সুন্দর ভাবে ফুটে ওঠে। বিভিন্� বয়সের বিভিন্� পেশা� মানু� থাকে� এই বোর্ডি� হাউজে। প্রতিট� মানুষে� জীবনরেখা� এক মিলনমেলা হয� বোর্ডি� হাউজটিতে� গল্পটা ছো� হওয়ার কারন� চরিত্রগুলো পুরোপুরি ভাবে বিস্তা� করতে পারে না� � এব� সবার অতী� ভবিষ্য� অসমাপ্তই থেকে যায়� সল্প সময়ের গল্প� তব� যতটুকু সময়কে লেখক তা� লেখায় আবদ্� করেছেন, সে� সময়টা অনেক প্রাণবন্ত। আম� পড়ে অনেক তৃপ্তি অনুভ� করেছি। ফিকশ� পড়া� উদ্দেশ্য� হল� সে� ফিকশনে� মধ্য� জীবন খুঁজ� পাওয়া� গল্পটি ছো� হলেও পড়ত� গেলে এই স্বাদট� পাওয়া যায় তবুও� গল্পটা আর একটু বড� হল� আমার মন� হয� আর� ভালো লাগতো। তব� ছো� জন্যেই বোধহয় বেশি ভালো লেগেছে�
June 9, 2019
১৯৮৩ সন� বই আকার� এট� বে� হয়। তারো আগ� ধারাবাহি� আকার� মাসি� পত্রিকায� বে� হয়েছিল। কাহিনী� পটভূমি ১৯৬৫�
সাদামাটা গল্প, তব� হুমায়ূন তা� জাদুকরী লেখনী শক্তির বদৌলতে উপস্থাপনাটাই বদলে দিয়েছেন� সে� সময়ের লেখা যখ� হুমায়ূন তা� বাণিজ্যি� নকশায় হালক� প্রেমে� বইগুলো লেখা শুরু করেননি�
অসাধার� লেগেছে�
ঘোরলাগ� কো� একটা বিকেলে চায়ের কাপে চুমু� দিতে দিতে পড়া� মত� বই�
সাদামাটা গল্প, তব� হুমায়ূন তা� জাদুকরী লেখনী শক্তির বদৌলতে উপস্থাপনাটাই বদলে দিয়েছেন� সে� সময়ের লেখা যখ� হুমায়ূন তা� বাণিজ্যি� নকশায় হালক� প্রেমে� বইগুলো লেখা শুরু করেননি�
অসাধার� লেগেছে�
ঘোরলাগ� কো� একটা বিকেলে চায়ের কাপে চুমু� দিতে দিতে পড়া� মত� বই�
March 24, 2022
শেষে কি হল� তা তো লেখক বল� গেলে� না কিন্তু আম� ধর� নিলা� শফিক অনেক অনেক সফ� হয়েছে জীবনে। সব ভালোবাসা শফিকের জন্যে। <3
November 14, 2020
বই:- অন্যদি�
লেখক:- হুমায়ূন আহমে�
ধর�:- উপন্যা�
পৃষ্ঠা:-৬৫
মুদ্রি� মূল্�:-১২০টাক�
প্রকাশনী:- অন্বেষ�
প্রচ্ছ� :- ধ্রু� এষ
প্রকাশকা�:- ফেব্রুয়ার� ২০০৯
অন্যদি� উপন্যাসে� কথ� রঞ্জু।গল্পের শুরু হয� রঞ্জুর নীলগঞ্� গ্রা� থেকে ঢাকায় বন্ধ� সফিকের পান্থনিবাস মেসে প্রবেশের মাধ্যমে। রঞ্জুর জবানিতেই কাহিনি এগিয়ে চলে।হতদরিদ্র রঞ্জ� তিনবছর পড়ালেখায় গ্যা� দিয়� ঢাকায় পড়ত� বন্ধ� সফিকের মেসে ওঠে।রঞ্জুর আপ� বলেত� চাকরিচ্যুত কর্মহী� বাবা, মা আর দু� বো� পারু� � আনজু।চিঠিত� সফিক মেসে� আদ্যোপান্ত ঠিকানা উল্লেখ করলে� রঞ্জুক� মেসে পৌঁছাত� যতেষ্ট বে� পেতে হয়। পান্থনিবাস� এসেই রঞ্জুর প্রথ� দেখা হয� নিশানা� জ্যোতির্ষানব এর সাথে।তার কা� মানুষে� হা� গণনা করা। তব� তা� হা� গণনায় মানু� যতেষ্ট সন্দেহ পোষন করে।বং� পরমপরায় জ্যোতি� চর্চ� কর� নিবারনের তাতে কিছু� যায় আস� না�
দীর্ঘদিন পর� সফিকের সাথে রঞ্জুর দেখা হল� তা� মন� হয� সফিক যেনো বদলে গেছে।সদা হাস্যজ্জ�, চঞ্চ� সে� সফিক আর নেই।সফিকের পড়ালেখায়� গাছাড়� ভা�, আচার আচরনেও অনেকটা পাগলাট� আর খামখেয়ালি� পান্থনিবাস� সদস্� হয়ে শুরু হয� রঞ্জুর মে� জীবন� এক� এক� মেসে� সদস্� নবী সাহে�, সিরা�, করিম, নিবারন সকলে� সাথে� পরিচয় হয়।এভাবেই চল� রঞ্জুর দিনগুলো। নিজে� পড়াশোনা আর সে� সাথে হাড় ভাঙা কষ্টের টিউশনি� সবকিছু মিলিয়� রঞ্জুর এই মেসে� মানুষগুলোক� অনেক আপ� মন� হয়।অনেক রাতে বন্ধ� সফিকের সাথে দেখা হয়।রঞ্জ� রাতে হঠাৎ হঠাৎ লক্ষ কর� সফিকের ঘু� হয� না।ছটফ� করে।তা� শরী� ভেঙে যাচ্ছে,চোখে� নীচে দীর্� কালি�
সফিক তা� স্বপ্নের পেছন� ছোটে।কখন� রাস্তায় হকার� কর� কাপড� বিক্রি কর�, কখনো সূ� আবার কখনোবা না খেয়� টাকা জমায� নিজে একটা হোটে� দিবে বলে।মাঝে মাঝে গ্রা� থেকে রঞ্জুর বাবা আসে।মেসে� সবার সাথে খু� খাতি� হয� তা�,আবার চল� যাওয়া� সময় শিশু� মত� অঝোর� কাদে।রঞ্জু� টিউশনিতে তা� ছাত্রী শেলীকে তা� ভালো লাগে।তাক� পরী� মত� মন� হয়। আবার পরোক্ষনে মন� হয� নিম্� মধ্যবিত্� জীবন� ভালোবাসা আজন্� পাপ।গ্রা� থেকে মায়ের চিঠি আসে।যা� সবটা� লেখা থাকে অভাব-অনটনের গল্প, বাবা� শরী� অচ�, দিনকাট� অনাহারে।টাকা� অভাব� বোনে� স্কু� থেকে না� কাটা যায়�
তবুও রঞ্জুর মে� জীবন ভালো লাগে।নিজেক� শিকড� গজান� বৃক্� মন� হয়।মায়ার বাধন� জড়িয়� পরে। তেমন� হঠাৎ একদি� মায়ার বাধন ছিন্নও হয়। জীবনের গতিপ� বদলায়� কে� কে� বুকে আজন্� স্বপ্ন লালন করে।সফিক, রঞ্জ�, নিশানা� বাবু,নবী, সিরা�, করিম সাহে� জীবনের দূর্গম গতিপথে কতোদূর যেতে পারে? তাদে� শে� পরিনতি� বা কি? যা একজন পাঠক কে সামাজি� প্রেক্ষাপট� ভাবাতে বাধ্� করে।জানত� হল� পড়ু� অন্যদিন।
লেখক:- হুমায়ূন আহমে�
ধর�:- উপন্যা�
পৃষ্ঠা:-৬৫
মুদ্রি� মূল্�:-১২০টাক�
প্রকাশনী:- অন্বেষ�
প্রচ্ছ� :- ধ্রু� এষ
প্রকাশকা�:- ফেব্রুয়ার� ২০০৯
অন্যদি� উপন্যাসে� কথ� রঞ্জু।গল্পের শুরু হয� রঞ্জুর নীলগঞ্� গ্রা� থেকে ঢাকায় বন্ধ� সফিকের পান্থনিবাস মেসে প্রবেশের মাধ্যমে। রঞ্জুর জবানিতেই কাহিনি এগিয়ে চলে।হতদরিদ্র রঞ্জ� তিনবছর পড়ালেখায় গ্যা� দিয়� ঢাকায় পড়ত� বন্ধ� সফিকের মেসে ওঠে।রঞ্জুর আপ� বলেত� চাকরিচ্যুত কর্মহী� বাবা, মা আর দু� বো� পারু� � আনজু।চিঠিত� সফিক মেসে� আদ্যোপান্ত ঠিকানা উল্লেখ করলে� রঞ্জুক� মেসে পৌঁছাত� যতেষ্ট বে� পেতে হয়। পান্থনিবাস� এসেই রঞ্জুর প্রথ� দেখা হয� নিশানা� জ্যোতির্ষানব এর সাথে।তার কা� মানুষে� হা� গণনা করা। তব� তা� হা� গণনায় মানু� যতেষ্ট সন্দেহ পোষন করে।বং� পরমপরায় জ্যোতি� চর্চ� কর� নিবারনের তাতে কিছু� যায় আস� না�
দীর্ঘদিন পর� সফিকের সাথে রঞ্জুর দেখা হল� তা� মন� হয� সফিক যেনো বদলে গেছে।সদা হাস্যজ্জ�, চঞ্চ� সে� সফিক আর নেই।সফিকের পড়ালেখায়� গাছাড়� ভা�, আচার আচরনেও অনেকটা পাগলাট� আর খামখেয়ালি� পান্থনিবাস� সদস্� হয়ে শুরু হয� রঞ্জুর মে� জীবন� এক� এক� মেসে� সদস্� নবী সাহে�, সিরা�, করিম, নিবারন সকলে� সাথে� পরিচয় হয়।এভাবেই চল� রঞ্জুর দিনগুলো। নিজে� পড়াশোনা আর সে� সাথে হাড় ভাঙা কষ্টের টিউশনি� সবকিছু মিলিয়� রঞ্জুর এই মেসে� মানুষগুলোক� অনেক আপ� মন� হয়।অনেক রাতে বন্ধ� সফিকের সাথে দেখা হয়।রঞ্জ� রাতে হঠাৎ হঠাৎ লক্ষ কর� সফিকের ঘু� হয� না।ছটফ� করে।তা� শরী� ভেঙে যাচ্ছে,চোখে� নীচে দীর্� কালি�
সফিক তা� স্বপ্নের পেছন� ছোটে।কখন� রাস্তায় হকার� কর� কাপড� বিক্রি কর�, কখনো সূ� আবার কখনোবা না খেয়� টাকা জমায� নিজে একটা হোটে� দিবে বলে।মাঝে মাঝে গ্রা� থেকে রঞ্জুর বাবা আসে।মেসে� সবার সাথে খু� খাতি� হয� তা�,আবার চল� যাওয়া� সময় শিশু� মত� অঝোর� কাদে।রঞ্জু� টিউশনিতে তা� ছাত্রী শেলীকে তা� ভালো লাগে।তাক� পরী� মত� মন� হয়। আবার পরোক্ষনে মন� হয� নিম্� মধ্যবিত্� জীবন� ভালোবাসা আজন্� পাপ।গ্রা� থেকে মায়ের চিঠি আসে।যা� সবটা� লেখা থাকে অভাব-অনটনের গল্প, বাবা� শরী� অচ�, দিনকাট� অনাহারে।টাকা� অভাব� বোনে� স্কু� থেকে না� কাটা যায়�
তবুও রঞ্জুর মে� জীবন ভালো লাগে।নিজেক� শিকড� গজান� বৃক্� মন� হয়।মায়ার বাধন� জড়িয়� পরে। তেমন� হঠাৎ একদি� মায়ার বাধন ছিন্নও হয়। জীবনের গতিপ� বদলায়� কে� কে� বুকে আজন্� স্বপ্ন লালন করে।সফিক, রঞ্জ�, নিশানা� বাবু,নবী, সিরা�, করিম সাহে� জীবনের দূর্গম গতিপথে কতোদূর যেতে পারে? তাদে� শে� পরিনতি� বা কি? যা একজন পাঠক কে সামাজি� প্রেক্ষাপট� ভাবাতে বাধ্� করে।জানত� হল� পড়ু� অন্যদিন।
April 24, 2021
রঞ্জ� কাজে� খোজে বাড়িত� বাবা মা আর বোনক� রেখে ঢাকা এসেছে। সে উঠেছ� সফিকের মেসে� মেসে� না� "পান্� নিবা�"� এখান� নিশীনাথবাব� রয়েছে� যে কিনা ভালো হা� দেখত� পারে�, কিন্তু তা� পসার তেমন নাই। সারাক্ষণ সফিকের সাথে খুনসুট� তা� লেগে� থাকে� কিন্তু সফিক যেমন নিশিনাথবাবুক� ভালোবাসে তেমন� নিশিনাথবাবুও সফিককে ছেলে� মত� ভালোবাসেন। প্রায় গভী� রাতে দেখা যায় দুজন� চু� চু� কর� চা খাচ্ছে� এছাড়া� রয়েছে আজিজ সাহে�, সিরা� সাহে� যা� নতুন বিয়� হয়েছে, বউ থাকে বাড়িত�, তা� জন্য কি মায়� তার। আছেন নবী সাহেব। উনার ঢাকায় মেয়� থাকে, কিন্তু মেয়ের বাড়িত� তিনি থাকবেন না� এই মেসে থাকা প্রতিট� মানুষে� চোখে রয়েছে শুধু স্বপ্ন কিন্তু বাস্তব� এর� সবাই ভালোবাসা� কাঙ্গাল। হাড়ভাঙ্গা খাটুনি করেও পয়স� আয� হচ্ছ� না কারো কারো� বাড়ির প্রত� মন পড়ে থাকে সফিক, রঞ্জুর� কিন্তু বাড়িত� যেতে পারে না, যাওয়া আস� করতে গেলে অনেক টাকা চল� যায়� সু�, কাটা কাপড� বিক্রি কর� কিছু আয� রোজগার কর� সফিক� রঞ্জ� করায� টিউশনি� এইভাবে কষ্ট� কষ্ট� দি� চল� যায়� এক পর্যায� এই পান্� নিবা� ভেঙ্গে ফেলা� প্রকল্� শুরু হয�, তখ� এক� এক� সবাই চল� যায়� থেকে যায় সফিক� স্টো� জ্বালিয়� চা খাচ্ছে� ওর আর কে� নে� রঞ্জ� ছাড়া। এই গল্পটা এম� এক গল্প, যে� গল্প পড়ে মন� হয� লোকগুল� যেনো খু� কাছে� কেউ।
This entire review has been hidden because of spoilers.
May 25, 2022
পরিচিত হুমায়ূনের অন্যধারা� একটা গল্প� অদ্ভুত সুন্দর বিষণ্নতা� মোড়কে বাঁধান� একটা মেসবাড়ি, পরিবার ছেড়� আস� কিছু মানু্ষের নতুন এক পরিবারের অং� হয়ে ওঠ�, অভাব-অনটন, আর শেষে গিয়� সফিকের সে� লাইনটা, "... তু� নিজে� যদ� আমাক� ছেড়� চল� যা�, আমার তাতে কিছু� যাবে আসবে না� আম� ঠি� উঠ� দাঁড়া�!"
গল্পটা এম� একটা সময়� পড়লাম, যখ� রঞ্জ�-সফিকদে� মত� আমিও হয়ত অন্যদিনে� অপেক্ষায� আছ�, রোজকার স্বভাব আর পরিচিত মুখগুলোর ভীষণভাবে বদলে যাওয়া� প্রাক্কালে সময় যখ� থমকে গিয়� আমাক� নাড়িয়ে তুলছ�! অন্যসময় হল� হয়ত অনুভূতিগুলোর পারদের সাথে পাল্লা দিয়� পেরে উঠতা� না� তব� ওই যে, আমাদের এক হুমায়ূন আছেন! না চাইতেও কেমন কর� যে� বিষণ্নতা� হাহাকারে সে� ডুবিয়েই দিলেন। এম� বিষণ্নতায় ডুবতেও সু�!
হুমায়ূনের প্রচুর বইয়ের নামে� সাথে কাহিনী গুলিয়� ফেলি� এর মাঝে কিছু গল্প আলাদাভাব� জায়গা কর� নেয়� একঘেঁয়ে প্লট আর চরিত্রের খামখেয়ালি� বাইর� "অন্যদি�" এর গল্পটা তেমন� একটা মন� রাখা� মত� গল্প� তব� এখানেও রঞ্জুর বাবা আর শেলীকে এন� লেখক ঠিকই তাঁর ওই স্বভাবসিদ্� হুমায়ূনধারা বহাল রেখেছে�, যে� কে� ভু� কর� "� গল্প হুমায়ূনের?" বল� ভ্রু কুঁচকে না ফেলত� পারে!
এর বাইর�? গল্পটা সুন্দর ^_^
গল্পটা এম� একটা সময়� পড়লাম, যখ� রঞ্জ�-সফিকদে� মত� আমিও হয়ত অন্যদিনে� অপেক্ষায� আছ�, রোজকার স্বভাব আর পরিচিত মুখগুলোর ভীষণভাবে বদলে যাওয়া� প্রাক্কালে সময় যখ� থমকে গিয়� আমাক� নাড়িয়ে তুলছ�! অন্যসময় হল� হয়ত অনুভূতিগুলোর পারদের সাথে পাল্লা দিয়� পেরে উঠতা� না� তব� ওই যে, আমাদের এক হুমায়ূন আছেন! না চাইতেও কেমন কর� যে� বিষণ্নতা� হাহাকারে সে� ডুবিয়েই দিলেন। এম� বিষণ্নতায় ডুবতেও সু�!
হুমায়ূনের প্রচুর বইয়ের নামে� সাথে কাহিনী গুলিয়� ফেলি� এর মাঝে কিছু গল্প আলাদাভাব� জায়গা কর� নেয়� একঘেঁয়ে প্লট আর চরিত্রের খামখেয়ালি� বাইর� "অন্যদি�" এর গল্পটা তেমন� একটা মন� রাখা� মত� গল্প� তব� এখানেও রঞ্জুর বাবা আর শেলীকে এন� লেখক ঠিকই তাঁর ওই স্বভাবসিদ্� হুমায়ূনধারা বহাল রেখেছে�, যে� কে� ভু� কর� "� গল্প হুমায়ূনের?" বল� ভ্রু কুঁচকে না ফেলত� পারে!
এর বাইর�? গল্পটা সুন্দর ^_^
August 30, 2020
অন্যদি� উপন্যাসট� হুমায়ূন আহমেদে� প্রথ� দিককার উপন্যাসগুলোর একটি� যা� কাহিনী আবর্তি� হয়েছে ৬০ এর দশকে� পান্থনিবাস নামে� একটি মেসক� ঘিরে� এখানকা� বাসিন্দারা বিভিন্� জায়গা থেকে আস� নিম্� মধ্যবিত্তগ� � তাদে� প্রত্যেকের� জীবনযুদ্ধে� গল্প এই বোর্ডি� হাউজের ছাদে� নিচে চাপা পড়ে থাকে� ছো� ছো� সু� দুঃখ, হাসি কান্না এই অচেন� মানুষগুলোক� পরিবার� পরিণিত করে। হা� না ছাড়ার মানসিকতা, ধৈর্� দ্রুততার সাথে তাদে� মানিয়� নিতে হয� নাহল� যে তারা রাজধানীতে টিকত� পারব� না� এখান� চলার পথ� নিজে� ভিতর� আমূল পরিবর্তন আনতে হয়। শিক্ষা ত্যা� করতে হয� পেটে� কথ� ভেবে�
প্রতেকের� গন্তব্� ভিন্ন। সেখানে যাওয়া� পথ� ভিন্� � তখ� না চাইলেও ভবিষ্যতে� আশায� স্নে� ভালবাস� ফেলে রেখে মানুষগুলোক� সুদূ� পাড়� জমান� লাগে� উপন্যাসে একজনের শেষে� দিকে� কাহিনী একটু খাপছাড়া হলেও লেখক অত্যন্� রিয়ালিস্টিক ভাবে একটি মেসে� জীবনযাত্রা গভী� জীবনাদর্শনের সাথে তুলে ধরেছেন� প্রতেকটি চরিত্র যে� প্রমাণ দিচ্ছে ভুলট� এই শহরে� মধ্যবিত্তদেরই।
প্রতেকের� গন্তব্� ভিন্ন। সেখানে যাওয়া� পথ� ভিন্� � তখ� না চাইলেও ভবিষ্যতে� আশায� স্নে� ভালবাস� ফেলে রেখে মানুষগুলোক� সুদূ� পাড়� জমান� লাগে� উপন্যাসে একজনের শেষে� দিকে� কাহিনী একটু খাপছাড়া হলেও লেখক অত্যন্� রিয়ালিস্টিক ভাবে একটি মেসে� জীবনযাত্রা গভী� জীবনাদর্শনের সাথে তুলে ধরেছেন� প্রতেকটি চরিত্র যে� প্রমাণ দিচ্ছে ভুলট� এই শহরে� মধ্যবিত্তদেরই।
January 25, 2024
মন কেমন কর� একটা বই
পৌ� মাসে� শীতল মধ্যরাতে অসম্ভব মন খারা� কর� দেয়ার মতোন একটা বই।কালকে গণিত পরীক্ষা� আপাততঃ গণিত বইটা হা� দিয়� ধর� দেখত� ইচ্ছ� করছে না।উদ্ভাসে যায় হয়ত� আমাক� আবার চু� কর� বস� থাকত� হবে। রো�, রেজিস্ট্রেশন ভু� কর� লিখত� হব� যেনো নাম্বা� না আসে। তবুও এক� থাকত� ইচ্ছ� করছে ।ঘ� অন্ধকা� কর�, নিঃশব্দে চিন্তা করতে ইচ্ছ� কর�! নিজে� মানুষক� নিয়� ভাবি, জীবন, বাস্তবতা নিয়� চিন্তা করি।
পান্থনিবাস বোর্ডি� হাউসের এই গল্প আমার মন� গেঁথ� গেলো� নিশানা� বাবু� কথ� এখনও মন� পড়ছ�! আসলে� কি মায়� কেটেছি� তা�? জীবন জগ� থেকে অণ� কেমন হারিয়� গেলো�
হারিয়� যাওয়া মানুষে� খোঁজ কে� রাখেনা� আমাদের সমস্� কৌতুহল এক দি� দিয়� বর্তমা� নিয়েই!
বহুদিন বাদে জীবন বাস্তবতা� একটা নিখুঁত চিত্� পড়লাম
পৌ� মাসে� শীতল মধ্যরাতে অসম্ভব মন খারা� কর� দেয়ার মতোন একটা বই।কালকে গণিত পরীক্ষা� আপাততঃ গণিত বইটা হা� দিয়� ধর� দেখত� ইচ্ছ� করছে না।উদ্ভাসে যায় হয়ত� আমাক� আবার চু� কর� বস� থাকত� হবে। রো�, রেজিস্ট্রেশন ভু� কর� লিখত� হব� যেনো নাম্বা� না আসে। তবুও এক� থাকত� ইচ্ছ� করছে ।ঘ� অন্ধকা� কর�, নিঃশব্দে চিন্তা করতে ইচ্ছ� কর�! নিজে� মানুষক� নিয়� ভাবি, জীবন, বাস্তবতা নিয়� চিন্তা করি।
পান্থনিবাস বোর্ডি� হাউসের এই গল্প আমার মন� গেঁথ� গেলো� নিশানা� বাবু� কথ� এখনও মন� পড়ছ�! আসলে� কি মায়� কেটেছি� তা�? জীবন জগ� থেকে অণ� কেমন হারিয়� গেলো�
হারিয়� যাওয়া মানুষে� খোঁজ কে� রাখেনা� আমাদের সমস্� কৌতুহল এক দি� দিয়� বর্তমা� নিয়েই!
বহুদিন বাদে জীবন বাস্তবতা� একটা নিখুঁত চিত্� পড়লাম
Displaying 1 - 30 of 56 reviews
Can't find what you're looking for?
Get help and learn more about the design.