**spoiler alert** লিপি, দশ� শ্রেণীতে পড়ে� সে তাদে� বাসা� বাড়িওয়াল� আহসা� সাহে� (বয়স� ৫৫) এর প্রেমে পড়েছে� আহসা� সাহে� যাতে তাকে নোটি� কর� তা� সে **spoiler alert** লিপি, দশ� শ্রেণীতে পড়ে� সে তাদে� বাসা� বাড়িওয়াল� আহসা� সাহে� (বয়স� ৫৫) এর প্রেমে পড়েছে� আহসা� সাহে� যাতে তাকে নোটি� কর� তা� সে উদ্ভ� কা� কর্ম করে। মেয়েট� অনেকটা পাগল এর মতো। একবা� সে ঠি� করলো উপন্যা� লিখবে। সে� উপন্যাসে সে কি লিখব� তা� নিয়� অনেক কিছু লেখা আছে। পুরো গল্পটি� অনেক ছোট। মাঝে লিপি� বড� মামা এস� লিপিদে� বাসায় থাকে� বড� মামা লিপি� মায়ের সম্পত্তি নিজে� নামে কর� ফেলা� ধান্দায় আছ�, এই ব্যাপারে একদম নিশ্চি� লিপি� বাবা� পর� দেখা গেলো লিপি� বড� মামা� সাথে তাদে� বাসা� কাজে� মেয়� সখিনার সম্পর্� রয়েছে� এইরক� আজগুবি গল্প দিয়� ছো� এই গল্পটি লেখা হয়েছে� ...more
**spoiler alert** খালে� সাহে� তরুক� জেরা করছে কারণ তা� কাছে সিগারে� এর প্যাকে� পাওয়া গেছে� তর� এই জেরা পা� করলো ওসমা� চাচা� না� নিয়ে। খালে� সাহেবে� **spoiler alert** খালে� সাহে� তরুক� জেরা করছে কারণ তা� কাছে সিগারে� এর প্যাকে� পাওয়া গেছে� তর� এই জেরা পা� করলো ওসমা� চাচা� না� নিয়ে। খালে� সাহেবে� মত� ওসমা� চাচা যা� কর� তা� ঠিক। ওসমা� সাহে� খালে� সাহে� এর বন্ধ�, তরুদের বাসায় ছাদে থাকেন। তিনি প্যারালাইজড। চলতে পারে� না, হুইল চেয়ার� বস� থাকেন। তরুদের বাসায় আর� এক ভাড়াটিয়া থাকে, সনজু তা� বো� � বোনে� দুলাভাই। সনজু� দুলাভা� এর প্রধান কা� সনজু আর তা� বো� শায়লাকে মারধোর করা। খালে� সাহে� এর প্রসঙ্গে আস� যা�, ভদ্রলো� � জনকে বিয়� করেছে। প্রথ� বউ এর মৃত্যু� পর প্রথ� বউ এর বোনকেই বিয়� করেছে। তরুর সন্দেহ তা� খালা � মাকে খালে� সাহেবই হত্য� করেছে। তর� ওসমা� সাহেবে� পরামর্� অনুযায়ী উপন্যা� লিখছে। সে� উপন্যাসে� মেইন কাহিনী অনেকটা এম�, এক লো� তা� দু� স্ত্রীকে হত্য� করেছ� কিন্তু কে� জানে না� সনজু� প্রসঙ্গে আস� যা�, সে তা� দুলাভা� এর সামন� বোকা হয়ে থাকে, সুযো� পেলে� টাকা চুরি কর� আর প্রচুর মাইর খায়� তা� সে ঠি� করেছ� তা� দুলাভাইক� শাস্তি দিবে� তরুর মাথায় কখ� কি চল� বুঝা মুশকিল� তা� সাথে আনিস এর বিয়� হওয়ার কথ� ছিলো, তর� নিজে� সে� বিয়� ভেঙ্গে দেয়, আবার নিজে� আনিসকে বিয়� করার প্রস্তাব দেয়� জটিল� তরুর মন� হয� তা� আস� বাবা খালে� সাহে� নয�, তা� বাবা ওসমা� সাহে�, কেনন� সে দেখত� একদম ওসমা� সাহে� এর মতো।...more
**spoiler alert** ফরহাদে� বিপদের উপ� বিপদ� ভালোবাসা� মানুষে� সাথে বিয়� ঠিক। সামনের রোববার বিয়�, আর এর মধ্যেই কয়েকট� দুঃসংবাদ পেয়� গেলো ফরহাদ। যে� **spoiler alert** ফরহাদে� বিপদের উপ� বিপদ� ভালোবাসা� মানুষে� সাথে বিয়� ঠিক। সামনের রোববার বিয়�, আর এর মধ্যেই কয়েকট� দুঃসংবাদ পেয়� গেলো ফরহাদ। যে� বাসায় থাকে, সে� জায়গা ডেভলাপারকে দিয়� দেয়� হয়েছে, বাসা ছেড়� দিতে হব�, বিয়ের দি� সকাল� ফরহাদে� দাদা� মৃত্যু, বিয়ের দি� ফরহাদে� হব� বউ আসমানী� বিরা� অসুখ হওয়া। এই � টি বড� কারণ� বিয়েট� আর হয়নি। আসমানী� রো� সাড়ার মত� নয়। থার্� স্টে� লিউকোমিয়া� দেশে� বাইর� নিয়� দেখাতে হব� কিন্তু ফলাফ� কি হব� কে� জানে না� ফরহাদদের বাড়� থেকে উঠিয়ে দেয়ার পর ফরহাদে� বাবা মা থাকে ফরহা� এর বো� জামা� এর বাসায়� এখান� ফরহাদে� মা ব্যস্ত নিজে� সম্মান রক্ষ� করতে, পরের বাড়িত� আশ্রয় তা� কিছুটা সম্মান নিয়� আহ� এক� সাথে চিন্তিত। কিন্তু ফরহাদে� বাবা� কোনো কিছু যায় আস� না, তিনি আছ� বাগা� কর� নিয়ে। গাছই তা� জীবন� ফরহা� থাকে নান্টু ভা� এর মেসে� সেখানে সিংগেল খা� পাতা আছ�, কে� আসলে তাকে সেখানে থাকত� দেয়� হয়। নান্টু ভা� এর ডিভোর্� হয়েছে, তা� একটি ছেলে আছ�, না� অর্ণব। সে� ছেলেকে অনেক ভালোবাসে নান্টু ভাই। ফরহা� যাতে দেশে� বাইর� আসমানী� কাছে যেতে পারে তা� সে তা� মায়ের গয়ন� বিক্রি কর� ফরহাদক� টাকা দিয়েছে। মানুষট� খুবই ভালো কিন্তু তা� একটা� আক্ষেপ, তা� সাথে কে� থাকে না, সবাই তাকে ছেড়� চল� যায়� ...more
**spoiler alert** রনির আপ� বাবা মা দুজন� মারা গিয়েছে। রন� তা� সৎ মা আর বাবা এর সাথে থাকে� রনির সব কিছু রুটি� কর�, রুটিনে� বাইর� সচরাচর যাওয়া হয� না�**spoiler alert** রনির আপ� বাবা মা দুজন� মারা গিয়েছে। রন� তা� সৎ মা আর বাবা এর সাথে থাকে� রনির সব কিছু রুটি� কর�, রুটিনে� বাইর� সচরাচর যাওয়া হয� না� রনির কাস্টড� নেয়ার জন্য রনির দাদা অনেক কোর্� কাচারি করছে� অনেকটা বন্দ� জীবন� রনির� এর� মধ্য� একদি� রনিদের বাসায় আস� হাব্বত আলী� রনির আর্ট টিচা� হওয়ার ইন্টারভি� দেয়� যদিও রনির মা এর হাব্বত আলীকে ভালো লাগেনি, কিন্তু রনির হাব্বত আলীকে সে� লেগেছে� তিনি খু� মজ� কর� কথ� বলে। একদি� রনিক� স্কু� থেকে� নিয়� এলো। রনিক� রিকশায� কর� নিয়� আসতে আসতে মন খারা� দূ� করার একটা চিকিৎসাও বল� দিলো� এই চিকিৎসার না� ঘো� চিকিৎসা। এই হাব্বত আলী যে রনিক� স্কু� থেকে বাসায় নিয়� এসেছ�, এই নিয়� রনিদের বাসায় বিরা� ঝামেলা হয়ে যায়� সবাই জানত� চায় রন� কা� সাথে বাসায় এসেছে। রনিও এত� খু� মজ� পাচ্ছিলো বল� সবাইকে সে তা� কথ� মত� ঘুরালো� রনির স্কুলে এক মেয়� লুতপাই� রনিক� খু� পছন্� করে। রনিক� ফো� কর�, তখ� রন� খু� বিরক্ত হয়। কিন্তু হাব্বত আল� রনিক� বুঝায় সে যাতে লুতপাই� এর সাথে খারা� ব্যবহা� না কর�, কেনন� লুতপাই� হব� তা� স্ত্রী� হাব্বত আলী আসলে কে এই ব্যাপারট� লেখক একটু ধোঁয়াটে� রেখে দিয়েছেন�...more
আগুনের পরশমণি ছব� বানানো� সময় লেখক হুমায়ূন আহমে� এর যা যা সমস্যায় পড়ত� হয়েছে, যত সু� দুঃখের কাহিনী আছ�, তা নিয়� এই বইটি� পরিচাল� হিসাবে হুমায়ূনআগুনের পরশমণি ছব� বানানো� সময় লেখক হুমায়ূন আহমে� এর যা যা সমস্যায় পড়ত� হয়েছে, যত সু� দুঃখের কাহিনী আছ�, তা নিয়� এই বইটি� পরিচাল� হিসাবে হুমায়ূন আহমে� এর ছিলো প্রথ� ছবি। একটি ছব� দেখত� যেমন� লাগু�, ছবিট� যখ� বানানো হয�, সে� ছবিত� থাকে ১০� জন মানুষে� কঠিন পরিশ্রম।...more
**spoiler alert** জামা� � নায়লা এব� তাদে� ছোট্� সন্তানকে নিয়� তাদে� মো� � জনের একটি সুন্দর সংসার। � তালা এক বাসা� ছাদে� এক রুমে থাকে তারা� লিফট ব্যব**spoiler alert** জামা� � নায়লা এব� তাদে� ছোট্� সন্তানকে নিয়� তাদে� মো� � জনের একটি সুন্দর সংসার। � তালা এক বাসা� ছাদে� এক রুমে থাকে তারা� লিফট ব্যবহা� করার পারমিশ� নে�, কারণ জামা� লিফট এর টাকা ভাড়� দেয় না� তা� � তালায় উঠ� লাগে হেটে হেঁটেই� জামা� খু� কম বেতনের এক অফিস� কা� করে। সে খু� হনেস্ট এব� আল� ভোলা টাইপ মানুষ। কারো সাতে পাচে নেই। এর মধ্য� জামা� এর বন্ধ� আল� এর সাথে পরিচয় হয� নায়লার। আল� এসেছ� আমেরিক� থেকে, বিপু� টাকা� নায়লাদে� বাসায় আসলে� কোনো দামী উপহা� নিয়� আসে। নায়লা� উপ� দায়িত্ব পড়ে আলমে� জন্য পাত্রী খোজার। সে� সুবাদে আল� থেকে নায়লা জানত� পারে আল� এক কালে এক মেয়ের পিছন� পাগল হয়েছিলো, সে� মেয়� দেখত� একদম নায়লা� মতো। তারপ� থেকে নায়লা� মানসিকতা চেঞ্� হত� থাকে� জামানক� কিছু হলেই কথ� শোনাতো� এই পর্যায� জামা� এর চাকর� চল� যায়, জামা� তা� তা� গ্রামে� বাড়� যায় আর নায়লা যায় তা� মা এর বাড়ি। গ্রামে� বাড়� থেকে নায়লাকে জামা� চিঠি পাঠিয়� জানায় তা� চাকর� চল� যাওয়া� কথা। নায়লা আলমে� প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছিলো, কিন্তু বাসায় তা� সন্তান আর স্বামীকে দেখল� মন� হত� � কি করছে সে� কঠিন এক অবস্থায় ঝুলছিলো। নায়লা� এই কঠিন অবস্থা� জন্য দায়ী আলম। সে নায়লা খু� বাজে ভাবে নিজে� দিকে ভেড়াত� চাচ্ছিলো� কিন্তু গল্পের শেষে নায়লা তা� স্বামীকে� বেছে নেয়�...more
**spoiler alert** হাসানদের অফিস ছোট। সে বস, তা� পি� লীনা � একজন পিয়ন। গল্পের শুরু হয� হাসা� � লীনা� মাধ্যমে। ইয়াকু� নামে� একজন ধনী মানু� তা� নাতনী� **spoiler alert** হাসানদের অফিস ছোট। সে বস, তা� পি� লীনা � একজন পিয়ন। গল্পের শুরু হয� হাসা� � লীনা� মাধ্যমে। ইয়াকু� নামে� একজন ধনী মানু� তা� নাতনী� জন্য একটি পার্� বানাতে চা�, সে� পার্� বানানো� দায়িত্ব তিনি হাসানদের দিয়েছেন� লীনা � হাসা� এর সম্পর্� যেকোনো বস, পি� দে� মতোই� কিন্তু লীনা তা� বস হাসা� এর প্রেমে গভী� ভাবে আচ্ছন্ন। কখনো যদ� তা� মা অথবা ছো� বো� বীনাকে চিঠি লেখে তাহল� হাসা� সম্পর্কি� কথাই থাকে মূ� বিষয়। ছো� বো� বীনা এই ব্যাপারট� জানে এব� লীনাকে মাঝে মাঝে� কথ� শোনায়� তাছাড়� লীনা� বিয়� ঠি� হয়ে আছ� ফিরো� এর সাথে� ফিরো� খুবই সহ� সর� একটি ছেলে� লীনা� ভা� এর বন্ধু। ফিরো� এর আফসো� যে সে খুবই বোরিং। হাসা� এর পরিবার� হাসানে� বউ নাজম�, তা� � ছেলে মেয়� অন্ত�, নীতু আছে। অন্তুর সাথে খু� গভী� সম্পর্� হাসানের। কিন্তু ছেলেটি কঠিন এক রোগে মারা যায়� হাসা� ইয়াকু� সাহেবে� পার্� তৈরী করেছে। পার্কে� না� ছিলো মায়ানগর� সে� মায়ানগর� হাসা� এর ছেলে কখনো আসতে পারেনি� হাসানে� মায়� চিরতরে রয়ে গেছে� ...more
**spoiler alert** গল্পের প্রধান চরিত্র হুমায়ূন� একদি� তা� স্কুলে� এক সহপাঠী মুনি� তাকে নিয়� যায় ভূতে� বাচ্চা� কাছে� ভূতে� বাচ্চা নাকি পালবে। যা� কা**spoiler alert** গল্পের প্রধান চরিত্র হুমায়ূন� একদি� তা� স্কুলে� এক সহপাঠী মুনি� তাকে নিয়� যায় ভূতে� বাচ্চা� কাছে� ভূতে� বাচ্চা নাকি পালবে। যা� কাছে নিয়� গিয়েছিল� সে� লো� দেখত� অবিক� রবীন্দ্রনাথ ঠাকু� এর মতো। তিনি একটা শিশিতে কর� ভূ� এন� দিলেন। তা� এর না� হয়েছিলো বোতল ভূত। তো এই বোতল ভূ� নিয়� সবার অনেক আগ্রহ। হুমায়ূন এর বাসায় সবাই বোতল ভূ� দেখত� লাগলেন� আশ্চর্� ব্যাপা� এই যে এই বোতল ভূ� যা� হাতে যায়, শিশি� কালা� চেঞ্� হয়ে যায়� এই রহস্� বে� করেছ� হুমায়ূনদে� অং� স্যার। তিনি বোতল ভূ� এর ভিতর যা ছিলো তা উপ� কর� খেয়� ফেললেন� তা� পর থেকে� তা� ঢেকু� সমস্যা শুরু হলো। অং� স্যারক� নিয়� যাওয়া হল� সে� রবী ঠাকু� এর মত� ব্যাক্তি� কাছে� তিনি কিছু একটা জিনি� খাওয়ালেন। তারপ� অঙ্ক স্যা� ঠি� হলেন� এরপর আর� অনেক কাহিনী হল� বোতল ভূ� নিয়ে। বোতল ভূতক� যা আবদা� কর� হত� তা সে পূরণ করতো, যেমন স্কুলে� গ্রীষ্মকালী� ছুটি এগিয়ে নিয়� গেলো, পাড়ার ফুটব� টুর্নামেন্� জিতে দিলো, হুমায়ূন এর বড� চাচা� যন্ত্রনা থেকে মুক্তি, অর� আপার বিয়� আটকানো� আর� অনেক কিছু� বোতল ভূ� বাড়িত� আসার � বছ� পর� বোতল ভূতক� হারিয়� যায়� কিভাবে হারায় কে� জানে না� ...more
**spoiler alert** এই গল্প� একটা একটি পরিবার রয়েছে� পরিবারটি যে বাড়িত� থাকে সে� বাড়ির না� "নিরিবিলি"� পরিবার� রয়েছে সোবহান সাহে� � তা� স্ত্রী মিনু,**spoiler alert** এই গল্প� একটা একটি পরিবার রয়েছে� পরিবারটি যে বাড়িত� থাকে সে� বাড়ির না� "নিরিবিলি"� পরিবার� রয়েছে সোবহান সাহে� � তা� স্ত্রী মিনু, � কন্যা। বড� মেয়� বিলু মেডিকেলে পড়ে � ছো� মেয়� মিলি ইউনিভার্সিটি সেকেন্� ইয়ারে পড়ে� এছাড়া রয়েছে ফরিদ� বিলু মিলি� মামা� আর নিরিবিলিতে কা� কর� রহিমার মা � কাদের।
এই বাড়িত� ভাড়াট� হিসাবে উঠেছ� লেখক আনিস� তা� � সন্তান� টগ� � নিশি� এদের দুজনকে দেখল� মন� হব� দেবশিশ� কিন্তু এর� সবাইকে জ্বালিয়� মারে� এদের মত� দুষ্� বাচ্চা পাওয়া মুশকিল� কিন্তু এদের মা নে� তা� আনিস চাইলেও এদের কোনো শাসন করতে পারে না� সময় পেলে� গুটু� গুটু� কর� বা�-ছেলে-কন্য� গল্প করে।
সোবহান সাহে� এর গ্রা� থেকে এসেছ� এমদা� আলী তা� নাতনী পুতুলক� নিয়ে। এমদা� সাহে� মিথ্যা বলেন অনায়েসে� তিনি তা� নাতনীকে সঙ্গ� কর� এনেছ� কারণ গ্রামে গুন্ডা ছেলেরা উৎপা� কর� অনেক� এখান� কারো সাথে বিয়� দিয়� দিতে পারল� তিনি বাঁচেন�
এছাড়া এই গল্প� রয়েছে মনসুর। পেশায় ডাক্তার। সে নিরিবিলি'� কাছে� এক চেম্বারে বসেন� সদ্য পা� হয়ে বে� হয়েছেন। একদি� মিলি তা� চেম্বারে ঔষুধ কিনত� আস�, সেখানে� মিলিকে প্রথ� দেখা � প্রথ� ভালোলাগা� এর পর থেকে বিনা কারণ� বহুবার মনসু� নিরিবিলি গিয়েছ�, মিলিকে একটু দেখা� জন্য, মিলি� সাথে কথ� বলার জন্য� প্রায় সববারই কোনো না কোনো কান্� কর� এসেছে। একবা� তো তা� প্রে� নিবেদন করেও ফেললো। কিন্তু প্রে� নিবেদন সে মিলিকে করেনি। বিলুকে করেছে। কি কান্�! কি কান্�!
সোবহান সাহে� দে� এর চিন্তায় ব্যস্ত� তিনি প্রথমে মেতেছে� দেশে� মা� নিয়ে। এদেশের সব মা� শে� হয়ে যাচ্ছে, কিভাবে মা� বাঁচান� যায় এই প্রচেষ্টা। তারপ� তিনি ক্ষুদা� স্বরূপ বোঝা� জন্য কয়েকদিন না খেয়� ছিলেন। এর পর সে� ক্ষুদা নিয়� ৩০� পেইজ+ প্রবন্� লিখেছেন। সে� প্রবন্� শুনত� গিয়� তো মনসু� একবা� ঘুমিয়েই পড়লো। তারপ� তিনি মেতেছিলে� সত্য নিয়ে। মঙ্গলবারকে সত্য দিবস করেছেন� এই দিনে সবাই সত্য বলবে� এছাড়া� ফরিদের সাথে তা� রেষারেষি তো রয়েছেই। ফরিদ একটু পাগল কিছিমের। সে তা� দুলাভাইক� যেকোনো বিষয়ে রাগাতে পারে� ইচ্ছ� কর� রাগায় এম� না� কিন্তু তা� কথ� বার্তা� এম� যে সবাই রেগে যায়� এত� কোনো কিছু যায় আস� না ফরিদের� সে তা� কথ� চালিয়� যায়� সে তো মা� নিয়� একটি ফিল্মও বানাতে চেয়েছিলো। ফিল্মে� না� "হে মা�"� এরপর সে বানাতে চেয়েছিল� "ক্ষুদা হে"� আর� কত পাগলামির উদাহরণ রয়েছে�
এই গল্প� কয়েকট� ভালোবাসা� গল্প রয়েছে� কিন্তু এই গল্পটি ভালোবাসা� গল্প না� কিন্তু তারপরে� লেখক সুন্দর কর� ভালোবাসা বিষয়ট� এই গল্পের মুখ্� বিষয� কর� তুলেছে� মনসু� মিলিকে পছন্� করে। মিলি� মনসুরক� পছন্� কর� কিন্তু � জন ২জনে� পছন্দে� কথ� এক� অন্যকে বলেনি। এদিক� এমদা� সাহে� কথার প্যাচে ফেলে পুতু� এর সাথে মনসু� এর বিয়� ঠি� কর� ফেললেন� তা� জন্য মিলি খু� কষ্ট পেলো� খামে বন্দ� কর� দুটো চিঠি� রেখে দিলো বাবা আর মা এর জন্য� সোবহান সাহে� এর স্ত্রী মিনু� চিঠি পেয়� জলদি জলদি মিলি� সাথে মনসু� এর বিয়ের ব্যবস্থা করলেন। এদিক� বিলু আনিস সাহে� এর ছেলেমেয়েগুলিক� খুবই পছন্� করে। মন� মন� তাদে� মা হত� চায়� তাইত� যখ� আনিস সাহে� বিলুকে স্টীমারে কর� মেডিকে� কলেজ� রেখে আসতে যাচ্ছিলো তখ� বিলু তা� পছন্দে� কথ� আনিস সাহেবক� বলেই বসলো� বরিশাল নেমে� ওর� কাজী অফিস� বিয়� কর� ফেলে� ঢাকায় আসার পর পুতু� আনিসকে তা� ভালো লাগা� কথ� জানায়� � এক আজ� সমস্যা� যে� সমস্যায় আনিস কখনো পড়ব� ভাবেনি�
এই গল্প� সবার হ্যাপী এন্ডিং আছে। পুতু� কিছুটা কষ্ট পেয়েছিল�, কিন্তু সামল� নিয়েছে। পুতু� এর বয়সী মেয়েদের আবেগজড়ি� প্রে� বেশিদি� স্থায়ী হয়না। এই গল্পটি আমার খু� প্রিয়� আগেও ভালো লেগেছিলো� আজকে শে� কর� আবার ভালো লেগেছে�...more
**spoiler alert** আহসা� সাহে� একটি কলেজের প্রফেসর। তা� স্ত্রী তারি� এর মৃত্যু হয়েছে তাদে� ছেলে� জন্ম দেয়ার সময়� তারি� এর সাথে আহসা� এর সম্পর্� খু� **spoiler alert** আহসা� সাহে� একটি কলেজের প্রফেসর। তা� স্ত্রী তারি� এর মৃত্যু হয়েছে তাদে� ছেলে� জন্ম দেয়ার সময়� তারি� এর সাথে আহসা� এর সম্পর্� খু� ভালো ছিলো কিন্তু বেশিদি� তা� সঙ্গ পাওয়া হয়নি। আহসা� থাকে করিম সাহে� এর ভাড়� বাড়িতে। করিম সাহে� ধর্মভীরু মানুষ। তা� � মেয়ে। সবাই কঠিন পর্দ� কর� চলে। সম্প্রীতি করিম সাহে� এর এক্সিডেন্ট হয়েছে� বাঁচ� মরার ব্যাপার। এই গল্প� আহসা� বিভিন্� মেয়েদের মধ্য� তারিনক� খুজে পায়� তারি� এর সাথে মি� আছ� এম� কিছু খুজে পায়� এরকম এক ঝড়ো রাতে এক নিশিকন্যার সাথে আহসা� এর পরিচয় হয়। ঝড� এর সে রাতে আহসা� তাকে বাসায় থাকত� দিয়েছিলো। এই গল্প� তারি� এর ছো� বো� এর কিছু ভূমিকা রয়েছে� অসম্ভব মেধাবী সে� মেয়েট� হয়ত� আহসা� এর প্রেমে পড়েছিলো� এছাড়া� বাড়িওয়ালার � নং মেয়� মহ� যা� না�, সে আহসানক� খু� পছন্� করে। এক ঝড়ো রাতে আহসা� মহলক� বিয়ের প্রস্তাব দেয়� মহলক� তা� সিদ্ধান্� জানাতে বল� এক কা� চা আনতে বলে। মহ� চা নিয়� আস� অনেকক্ষণ পর� মহ� শাড়� পড়েছিলো, সেজেছিলো� তা� সাথে মহ� এর বড� � বোনও শাড়� পড়ে এসেছিল� মহ� এর সাথে� এই � বো� সব কিছু একসাথে করে। ...more