What do you think?
Rate this book
বিন্দু� ছেলে
About the book
शरतचंद्र चट्टोपाध्याय का जन्म 15 सितंबर 1876 को देवानंदपुर (�. बंगा�) मे� हुआ। बँगल� के सुप्रसिद्ध उपन्यासकार एव� कहानीका� के रू� मे� ख्याति� वे अपने माता-पिता की नौ संतानो� मे� से एक थे� अठार� सा� की अवस्था मे� उन्होंने इंटर पा� किया� इन्ही� दिनो� उन्होंने ‘बासा� (घर) ना� से एक उपन्या� लि� डाला�
शरतचंद्र चट्टोपाध्याय का जन्म 15 सितंबर 1876 को देवानंदपुर (�. बंगा�) मे� हुआ। बँगल� के सुप्रसिद्ध उपन्यासकार एव� कहानीका� के रू� मे� ख्याति� वे अपने माता-पिता की नौ संतानो� मे� से एक थे� अठार� सा� की अवस्था मे� उन्होंने इंटर पा� किया� इन्ही� दिनो� उन्होंने ‘बासा� (घर) ना� से एक उपन्या� लि� डाला�
Unknown Binding
First published January 1, 1913
30 people are currently reading
213 people want to read
About the author
Sarat Chandra Chattopadhyay
212books870followersComplete works of Sarat Chandra (শর� রচনাবলী) is now available in this third party website:
Sarat Chandra Chattopadhyay (also spelt Saratchandra) (Bengali: শরৎচন্দ্� চট্টোপাধ্যায�) was a legendary Bengali novelist from India. He was one of the most popular Bengali novelists of the early 20th century.
His childhood and youth were spent in dire poverty as his father, Motilal Chattopadhyay, was an idler and dreamer and gave little security to his five children. Saratchandra received very little formal education but inherited something valuable from his father—his imagination and love of literature.
He started writing in his early teens and two stories written then have survived—‘Korel� and ‘Kashinath�. Saratchandra came to maturity at a time when the national movement was gaining momentum together with an awakening of social consciousness.
Much of his writing bears the mark of the resultant turbulence of society. A prolific writer, he found the novel an apt medium for depicting this and, in his hands, it became a powerful weapon of social and political reform.
Sensitive and daring, his novels captivated the hearts and minds of thousands of readers not only in Bengal but all over India.
Some of his best known novels are Palli Samaj (1916), Charitraheen (1917), Devdas (1917), Nishkriti (1917), Srikanta in four parts (1917, 1918, 1927 and 1933), Griha Daha (1920), Sesh Prasna (1929) and Sesher Parichay published posthumously (1939).
"My literary debt is not limited to my predecessors only. I'm forever indebted to the deprived, ordinary people who give this world everything they have and yet receive nothing in return, to the weak and oppressed people whose tears nobody bothers to notice and to the endlessly hassled, distressed (weighed down by life) and helpless people who don't even have a moment to think that: despite having everything, they have right to nothing. They made me start to speak. They inspired me to take up their case and plead for them. I have witnessed endless injustice to these people, unfair intolerable indiscriminate justice. It's true that springs do come to this world for some - full of beauty and wealth - with its sweet smelling breeze perfumed with newly bloomed flowers and spiced with cuckoo's song, but such good things remained well outside the sphere where my sight remained imprisoned. This poverty abounds in my writings."
Sarat Chandra Chattopadhyay (also spelt Saratchandra) (Bengali: শরৎচন্দ্� চট্টোপাধ্যায�) was a legendary Bengali novelist from India. He was one of the most popular Bengali novelists of the early 20th century.
His childhood and youth were spent in dire poverty as his father, Motilal Chattopadhyay, was an idler and dreamer and gave little security to his five children. Saratchandra received very little formal education but inherited something valuable from his father—his imagination and love of literature.
He started writing in his early teens and two stories written then have survived—‘Korel� and ‘Kashinath�. Saratchandra came to maturity at a time when the national movement was gaining momentum together with an awakening of social consciousness.
Much of his writing bears the mark of the resultant turbulence of society. A prolific writer, he found the novel an apt medium for depicting this and, in his hands, it became a powerful weapon of social and political reform.
Sensitive and daring, his novels captivated the hearts and minds of thousands of readers not only in Bengal but all over India.
Some of his best known novels are Palli Samaj (1916), Charitraheen (1917), Devdas (1917), Nishkriti (1917), Srikanta in four parts (1917, 1918, 1927 and 1933), Griha Daha (1920), Sesh Prasna (1929) and Sesher Parichay published posthumously (1939).
"My literary debt is not limited to my predecessors only. I'm forever indebted to the deprived, ordinary people who give this world everything they have and yet receive nothing in return, to the weak and oppressed people whose tears nobody bothers to notice and to the endlessly hassled, distressed (weighed down by life) and helpless people who don't even have a moment to think that: despite having everything, they have right to nothing. They made me start to speak. They inspired me to take up their case and plead for them. I have witnessed endless injustice to these people, unfair intolerable indiscriminate justice. It's true that springs do come to this world for some - full of beauty and wealth - with its sweet smelling breeze perfumed with newly bloomed flowers and spiced with cuckoo's song, but such good things remained well outside the sphere where my sight remained imprisoned. This poverty abounds in my writings."
Ratings & Reviews
Friends & Following
Create a free account to discover what your friends think of this book!
Community Reviews
Displaying 1 - 30 of 43 reviews
March 29, 2021
বইয়ের বিষয়বস্তুটি ভালো লেগেছিল। নিঃসন্তা� বিন্দু� ভাসুরপুত্র অমূল্যকে নিজে� সন্তান মন� কর� � বাড়ির সকলে� এমনক� ছেলেটি� আস� মায়ের� তাতে সর� মন� সম্মতি দিয়� যাওয়া, অমূল্য� প্রত� বিন্দু� মাত্রাতিরিক্� স্নে�, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠ�, ইত্যাদ� পড়ত� গিয়� মায়� লেগেছে� কিন্তু সব মিলিয়� বইটিকে খু� বেশি আহামরি কিছু মন� হয়নি।
September 21, 2020
'কিশো� শর�' � এই বড়গল্পট� রয়েছে� এইসব গল্প পাঠে� সময় অনুভূতিই আলাদ� ছিল। জীবন� আমার কোনোকালে� শৈশব� ফিরে যেতে ইচ্ছ� কর� নি� এখ� খোঁজ� খোঁজ� এস� রিভি� দিতে গিয়েই প্রথম্বারে� মত� আবার সেইস� দিনে ফিরে যেতে ইচ্ছ� করছে�
December 29, 2017
Bindo Ka Ladka is an emotional read.
November 26, 2022
এত� সুন্দর! এত� সুন্দর!
April 26, 2022
বাঙালি সমাজ� এই সত্য�- জো� যা� মুলু� তার।
বিন্দু চরিত্রটি চূড়ান্ত ম্যানিপুলেটিভ। সে ব্যাপারটাকেই মেনে নি� সবাই� এগুল� পড়ে বড়ো হই বলেই হয়ত� পারিবারি� ইমোশনা� ব্ল্যাকমেইলগুল� যে কতটা টক্সিক তা বুঝত� এত সময় লেগে যায়� কথ� বল� ভু� বোঝাবুঝি বা সমস্� সমাধান করার চাইত� অভিমান করাটাকেই ঠি� মন� হয়। আমাদের পারিবারি� জীবনের অসুস্থ চিত্� খু� সুন্দর উঠ� এসেছ� গল্পে। আর এই অসুস্থতাকে আমরা কতটা মেনে নে� বা সমস্যা মন� কর� না, সে ব্যাপারটাও� লেখক তা বলতে হয়ত� চানন�, কিন্তু পড়ে আম� সে� উপলব্ধিই পেয়েছি।
তব� যে ব্যাপারট� সত্য� বা হয়ত� সুন্দর তা হল�, এম� দোষে ভর� মানুষগুলোকেও আমরা অনেক সময় মেনে নে�, মায়� করি। কিন্তু তাদে� � আচরণকে এভাব� প্রশ্রয় দেয়� ঠি� কী না, তা আমাদের ভেবে দেখা উচিৎ�
বিন্দু চরিত্রটি চূড়ান্ত ম্যানিপুলেটিভ। সে ব্যাপারটাকেই মেনে নি� সবাই� এগুল� পড়ে বড়ো হই বলেই হয়ত� পারিবারি� ইমোশনা� ব্ল্যাকমেইলগুল� যে কতটা টক্সিক তা বুঝত� এত সময় লেগে যায়� কথ� বল� ভু� বোঝাবুঝি বা সমস্� সমাধান করার চাইত� অভিমান করাটাকেই ঠি� মন� হয়। আমাদের পারিবারি� জীবনের অসুস্থ চিত্� খু� সুন্দর উঠ� এসেছ� গল্পে। আর এই অসুস্থতাকে আমরা কতটা মেনে নে� বা সমস্যা মন� কর� না, সে ব্যাপারটাও� লেখক তা বলতে হয়ত� চানন�, কিন্তু পড়ে আম� সে� উপলব্ধিই পেয়েছি।
তব� যে ব্যাপারট� সত্য� বা হয়ত� সুন্দর তা হল�, এম� দোষে ভর� মানুষগুলোকেও আমরা অনেক সময় মেনে নে�, মায়� করি। কিন্তু তাদে� � আচরণকে এভাব� প্রশ্রয় দেয়� ঠি� কী না, তা আমাদের ভেবে দেখা উচিৎ�
January 27, 2025
প্রসঙ্� যখ� নারী চরিত্রের গভীরত� � পবিত্র সম্পর্কে�, তখ� শরৎচন্দ্রই সেরা�
📚 বিন্দু� ছেলে
✍️ লেখক: শরংচন্দ্� চট্টোপাধ্যায�
🖇� জনরা: সামাজি� বড� গল্প
� ব্যাক্তিগত রেটি�: ১০/১০
🔹 বাড়ির নববধ� বিন্দুবাসিনী� রূপে � ধন-সম্পদে যেনো সাক্ষা� লক্ষ্মী� কিন্তু এর পাশাপাশি রয়েছে প্রচুর অহঙ্কা� � ফি� ধর� যাওয়া ব্যামো� ফিটে� ব্যামো বড� জা অন্নপূর্ণা� পুত্রসন্তা� দেড় বছরে� অমূল্যকে পেয়� কেটে যায়� ফলশ্রুতিতে অমূল্য খুড়িক� মা � মাকে দিদি ডাকত� শুরু করে। এভাবেই অমুল্য 'বিন্দু� ছেলে' হিসেবে বড� হত� থাকে� এই সাংসারিক জীবনের বিভিন্� আনন্�, বেদন�, রা�, ক্ষো�, ভালোবাসা, মমতা ঘিরে� রচিত হয়েছে গল্পটি�
🔹 বইটি মা-ছেলে� নামে প্রকাশিত হলেও এখান� সবচেয়� বেশি দেখানো হয়েছে দু� জা'য়ের সম্পর্ক। আর কি মধুর সে সম্পর্ক। সাধারণ� জা'রা এক� অন্যকে দেখত� পারে না� কিন্তু এখান� পর্যন্� ছেলে দিয়� দিতে� দ্বিধাবো� কর� না� অন্নপূর্ণা তো দারু� শান্তস্বভাবে� কিন্তু বিন্দুকে যখ� তা� নন� এস� অন্নপূর্ণা� বিরুদ্ধে দো� কর� তখ� সে বল�, "এরকম দো� যেনো সবার মধ্য� থাকে"� এছাড়া� যাদব বাবু� সাথে বিন্দু� সম্পর্কটাও দারুণ। আহ�! কি সুন্দর তাদে� অভ্যর্থন�!
🔹" বিন্দু� অবরুদ্� কর্ণরন্ধ্র� � কথ� অস্পষ্� হইয়� প্রবেশ করিল; সে অস্ফুট� 'কী করলে দিদি' বলিয়া সেইখানেই ঘাড় গুঁজিয়া আজ দ্বাদশ বর্ষ পর� অকস্মা� মূর্ছি� হইয়� পড়িল।"
� অধ্যায়ে� শে� অংশে� এই জায়গাটা পড়ে কো� কল্পনা ছাড়াই আম� প্রচুর ড্রামাটি� একটা ভাইব ফি� করছি� মাথা� মধ্য� একটা মা� বিজিএম বেজে উঠছিলো পড়া� সময়� ইশ কি দারু� টার্নি� টুইস্ট�
🔹 আমার শরৎচন্দ্রক� একজন পিউর হার্টে� মানু� মন� হয়। তিনি যেভাবে শুধু মানুষে মানুষে নয�, পশ�-প্রানী� সাথে সম্পর্� দেখিয়েছেন তা শুধু একটা বিশুদ্� আত্মার মানুষে� দ্বারা� সম্ভব। তা� কো� ধরনে� ভেজালহী� এই মমত্ববোধ� গল্পগুলো পড়ে এক ধরনে� অসাধার� ভালোবাসা� আবেশ ছড়িয়� যায় মনে। 'বিন্দু� ছেলে' গল্পটি শরৎচন্দ্� চট্টোপাধ্যায়ে� ভালো লাগা� দিকটিক� আর� বাড়িয়ে দিলো�
📚 বিন্দু� ছেলে
✍️ লেখক: শরংচন্দ্� চট্টোপাধ্যায�
🖇� জনরা: সামাজি� বড� গল্প
� ব্যাক্তিগত রেটি�: ১০/১০
🔹 বাড়ির নববধ� বিন্দুবাসিনী� রূপে � ধন-সম্পদে যেনো সাক্ষা� লক্ষ্মী� কিন্তু এর পাশাপাশি রয়েছে প্রচুর অহঙ্কা� � ফি� ধর� যাওয়া ব্যামো� ফিটে� ব্যামো বড� জা অন্নপূর্ণা� পুত্রসন্তা� দেড় বছরে� অমূল্যকে পেয়� কেটে যায়� ফলশ্রুতিতে অমূল্য খুড়িক� মা � মাকে দিদি ডাকত� শুরু করে। এভাবেই অমুল্য 'বিন্দু� ছেলে' হিসেবে বড� হত� থাকে� এই সাংসারিক জীবনের বিভিন্� আনন্�, বেদন�, রা�, ক্ষো�, ভালোবাসা, মমতা ঘিরে� রচিত হয়েছে গল্পটি�
🔹 বইটি মা-ছেলে� নামে প্রকাশিত হলেও এখান� সবচেয়� বেশি দেখানো হয়েছে দু� জা'য়ের সম্পর্ক। আর কি মধুর সে সম্পর্ক। সাধারণ� জা'রা এক� অন্যকে দেখত� পারে না� কিন্তু এখান� পর্যন্� ছেলে দিয়� দিতে� দ্বিধাবো� কর� না� অন্নপূর্ণা তো দারু� শান্তস্বভাবে� কিন্তু বিন্দুকে যখ� তা� নন� এস� অন্নপূর্ণা� বিরুদ্ধে দো� কর� তখ� সে বল�, "এরকম দো� যেনো সবার মধ্য� থাকে"� এছাড়া� যাদব বাবু� সাথে বিন্দু� সম্পর্কটাও দারুণ। আহ�! কি সুন্দর তাদে� অভ্যর্থন�!
🔹" বিন্দু� অবরুদ্� কর্ণরন্ধ্র� � কথ� অস্পষ্� হইয়� প্রবেশ করিল; সে অস্ফুট� 'কী করলে দিদি' বলিয়া সেইখানেই ঘাড় গুঁজিয়া আজ দ্বাদশ বর্ষ পর� অকস্মা� মূর্ছি� হইয়� পড়িল।"
� অধ্যায়ে� শে� অংশে� এই জায়গাটা পড়ে কো� কল্পনা ছাড়াই আম� প্রচুর ড্রামাটি� একটা ভাইব ফি� করছি� মাথা� মধ্য� একটা মা� বিজিএম বেজে উঠছিলো পড়া� সময়� ইশ কি দারু� টার্নি� টুইস্ট�
🔹 আমার শরৎচন্দ্রক� একজন পিউর হার্টে� মানু� মন� হয়। তিনি যেভাবে শুধু মানুষে মানুষে নয�, পশ�-প্রানী� সাথে সম্পর্� দেখিয়েছেন তা শুধু একটা বিশুদ্� আত্মার মানুষে� দ্বারা� সম্ভব। তা� কো� ধরনে� ভেজালহী� এই মমত্ববোধ� গল্পগুলো পড়ে এক ধরনে� অসাধার� ভালোবাসা� আবেশ ছড়িয়� যায় মনে। 'বিন্দু� ছেলে' গল্পটি শরৎচন্দ্� চট্টোপাধ্যায়ে� ভালো লাগা� দিকটিক� আর� বাড়িয়ে দিলো�
January 25, 2024
�.৭৫/�
একজন মেয়ের মা হয়ে ওঠার জন্য গর্ভ� সন্তান ধারণ করাটাই সবচেয়� বড� বিষয� না� মা হওয়ার বী� বুকে ধারণ করেই মেয়েদের জন্ম হয়।
একজন মেয়ের মা হয়ে ওঠার জন্য গর্ভ� সন্তান ধারণ করাটাই সবচেয়� বড� বিষয� না� মা হওয়ার বী� বুকে ধারণ করেই মেয়েদের জন্ম হয়।
April 20, 2018
শুরুতে বইটি সম্পর্কে আম� বলবো যে Masterpiece বল� কোনো শব্দ যদ� থেকে থাকে তাহল� সেটি অবশ্যই এই বইটি� জন্য প্রযোজ্য� সত্য� কথ� বলতে এত আবেগময� বই আসলে আম� খু� কম� পেয়েছি।অসাধার� বা � জাতীয় কোনো শব্দ দ্বারা � বই সম্পর্কে অভিম� জানানো সম্ভ� না�
যদ� বইএর কাহিনী সম্পর্কে বলতে হয� তাহল� বলবো, যাদব � মাধব দু� বৈমাত্রে়য� ভাই।তব� তাদে� সম্পর্কট� এতটা� গভী� যে এট� সবাই ভুলে� যায়।দরিদ্� যাদব � তা� স্ত্রী অন্নপূর্ণা অনেক কষ্ট কর� মাধবকে পড়াশোনা করিয়ে ওকালতি পা� করায� এব� বিন্দুবাসিনী এর সাথে বিয়� দেয়।তবে রূপবতী বিন্দু� রূপে� সাথে ছি� অহংকার � অভিমান।ফলে তাকে কিছু বলাও যে� না কারণ তাকে কিছু বললে� তা� ছি� মূর্ছা যাওয়া� ব্যামো।কিন্ত� অন্নপূর্ণা এই ব্যামো এর প্রতিকার খুঁজ� বে� কর� যা হল� বিন্দুকে অন্নপূর্ণা� ছেলে অমূল্য এর দায়িত্ব দেওয়া� ফল� বিন্দু� নিকট� অমূল্য বেড়� উঠতে থাকে আর তাকে� মা এর আস� � দেখত� থাকে।তবে পারিবারি� কিছু প্রেক্ষাপট এই মাতৃস্নে� কে যেভাবে প্রভাবিত কর� তা� এক মনোমুগধক� বর্ণনা লেখক এই বইটিতে আবেগভর� হত� ফুটিয়� তুলেছেন।
বইটি পড়া� সময় আপনি নিজেকে এক ভিন্নধরনের আবেগজড়ি� জগতে আবিষ্কার করবে� যেখানে পাঠকদে� চোখে� জল ধর� রাখা� দায় হবে।আম� এই নিশ্চয়ত� দিতে পারি যে, বইটি আপনা� হৃদয়ে এক অসাধার� আবেগময� অনুভূতির পরিস্ফুট� ঘটাবে।তা� আপনাদে� প্রত� আমার অনুরোধ থাকব� বইটি অবশ্যই পড়া� চেষ্টা করবেন।
My Rating: 4.9/5
যদ� বইএর কাহিনী সম্পর্কে বলতে হয� তাহল� বলবো, যাদব � মাধব দু� বৈমাত্রে়য� ভাই।তব� তাদে� সম্পর্কট� এতটা� গভী� যে এট� সবাই ভুলে� যায়।দরিদ্� যাদব � তা� স্ত্রী অন্নপূর্ণা অনেক কষ্ট কর� মাধবকে পড়াশোনা করিয়ে ওকালতি পা� করায� এব� বিন্দুবাসিনী এর সাথে বিয়� দেয়।তবে রূপবতী বিন্দু� রূপে� সাথে ছি� অহংকার � অভিমান।ফলে তাকে কিছু বলাও যে� না কারণ তাকে কিছু বললে� তা� ছি� মূর্ছা যাওয়া� ব্যামো।কিন্ত� অন্নপূর্ণা এই ব্যামো এর প্রতিকার খুঁজ� বে� কর� যা হল� বিন্দুকে অন্নপূর্ণা� ছেলে অমূল্য এর দায়িত্ব দেওয়া� ফল� বিন্দু� নিকট� অমূল্য বেড়� উঠতে থাকে আর তাকে� মা এর আস� � দেখত� থাকে।তবে পারিবারি� কিছু প্রেক্ষাপট এই মাতৃস্নে� কে যেভাবে প্রভাবিত কর� তা� এক মনোমুগধক� বর্ণনা লেখক এই বইটিতে আবেগভর� হত� ফুটিয়� তুলেছেন।
বইটি পড়া� সময় আপনি নিজেকে এক ভিন্নধরনের আবেগজড়ি� জগতে আবিষ্কার করবে� যেখানে পাঠকদে� চোখে� জল ধর� রাখা� দায় হবে।আম� এই নিশ্চয়ত� দিতে পারি যে, বইটি আপনা� হৃদয়ে এক অসাধার� আবেগময� অনুভূতির পরিস্ফুট� ঘটাবে।তা� আপনাদে� প্রত� আমার অনুরোধ থাকব� বইটি অবশ্যই পড়া� চেষ্টা করবেন।
My Rating: 4.9/5
January 22, 2020
সত্য� বলতে এক অজান� কারণ� শর�, বঙ্কিম প্রমুখ উনাদের বই পড়া� সাহস কখনো করতে পারি নি� কে� যে� মন� হত এস� লেখদের বই মানে� কাঠিন্� দিয়� ভরপুর।
ক্লা� সেভেনে পুরষ্কার পাওয়া বই প্রায় বারো বছ� পর আজকে প্রথমবারের মত পড়ে আমার সে� ভু� ভাঙ্গ���� কী সুন্দর, সাবলী�! সমস্� গল্পটা জুড়েই যে� একটা প্রাণে� সঞ্চার ছিল।
লেখকের গল্পবিন্যা� চমৎকার, কোনো অতিরিক্ত আড়ম্ব� কোথায় পা� নি� প্রত্যেকটি চরিত্রকে� লেখক যথাযথভাব� ব্যবহা� করেছেন� ভেবেছিলা� শেষে গতানুগতি� নিয়মে বিরহ দিয়� শে� হবে। কিন্তু লেখক এখান� পাঠককে একটি সুখময় আভাস দিয়� গল্পের ইত� টেনেছে� (আমার পড়ে মন� হয়েছে)� এক কথায� অসাধার� একটি বই!
ক্লা� সেভেনে পুরষ্কার পাওয়া বই প্রায় বারো বছ� পর আজকে প্রথমবারের মত পড়ে আমার সে� ভু� ভাঙ্গ���� কী সুন্দর, সাবলী�! সমস্� গল্পটা জুড়েই যে� একটা প্রাণে� সঞ্চার ছিল।
লেখকের গল্পবিন্যা� চমৎকার, কোনো অতিরিক্ত আড়ম্ব� কোথায় পা� নি� প্রত্যেকটি চরিত্রকে� লেখক যথাযথভাব� ব্যবহা� করেছেন� ভেবেছিলা� শেষে গতানুগতি� নিয়মে বিরহ দিয়� শে� হবে। কিন্তু লেখক এখান� পাঠককে একটি সুখময় আভাস দিয়� গল্পের ইত� টেনেছে� (আমার পড়ে মন� হয়েছে)� এক কথায� অসাধার� একটি বই!
February 6, 2025
বিন্দু� ছেলে খু� অল্প কয়েকট� চরিত্র নিয়� রচিত একটা বড� গল্প� এই ছোট্� পরিসরে� বইতে বড� প্রেক্ষাপটকে খু� নিখুঁতভাবে তুলে ধর� শরৎচন্দ্রে� কাছে মন� হয� দুধভাত� একটা পরিবার কেন্দ্রি� গল্প� পরিবারের সব কিছুকে� তুলে আনার বিচারে এই বইকে বিচা� করলে সব ধাপে� পা� কর� যাবে এই বই� পরিবারের কা�, এক� অপরে� সম্পর্�, মা� অভিমান, টুকিটাকি যা কিছু চল� আরকি� শুরু� দিকে� নাটকীয়তা আর শেষে� দিকে� আবেগ সবকিছু� এক� তে একশ। অল্প কিছু অতিনাটকীয় বিষয়ক� আমলে না নিয়�, এই বই যদ� কে� না কেঁদ� শে� করতে পারে তাহল� সে হয়ত� মহামান� হয়ে গেছে; যাকে দুঃখ-কষ্ট, আবেগ কিছু� তাড়� করেন�, আর নয়ত� সে পাষাণ। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ফিকশনকেও ফিকশ� বল� গা না ভাসিয়� বাস্তবতা� চূড়ান্ত পর্যায়ে রেখে দিয়েছেন শরৎচন্দ্র। বিন্দু� মা� অভিমান আর, চেয়েও করতে না পারা� দিকট� তা� সর্বোৎকৃষ্� উদাহরণ� বাংল� ছাড়� এত আবেগ আর কো� ভাষা জাগাতে পারে!
January 25, 2025
সত্যিই বিন্দু কপাল কর� জন্মেছিল, তা নাহল� এম� ভাসু� পাওয়া চারটিখান� কথ� নয়।গল্পটি পড়ে শেষে� দিকে চোখে� পানি ধর� রাখত� পারিনি।এমন বই পড়ল� মন� হয� ভাগ্যি� বাঙালি হয়ে জন্মেছিলাম�
প্রতিট� চরিত্রকে শরৎচন্দ্� একদম বাস্তবরূপে উপস্থাপন করেছেন� একজন বাঙালি হিসেবে এই বই অবশ্� পাঠ্য।
প্রতিট� চরিত্রকে শরৎচন্দ্� একদম বাস্তবরূপে উপস্থাপন করেছেন� একজন বাঙালি হিসেবে এই বই অবশ্� পাঠ্য।
April 2, 2025
5/5 for making me cry
July 7, 2017
অপরাজেয় কথাশিল্পী শরৎচন্দ্� চট্টোপাধ্যায� (১৮৭৬-১৯৩৮) রচিত একটি ছোটগল্� "বিন্দু� ছেলে"� গল্পটি ১৯১৩ সালে রচিত� একান্নবর্তী পরিবারের পারিবারি� সম্প্রীতি, টানাপোড়নস� নানা চড়া�-উৎরা� সুন্দরভাবে গল্পেটিত� তুলে ধর� হয়েছে�
যাদব মাধব মুখুয্যে দু� বৈমাত্রেয় জ্ঞাতি ভাই। কিন্তু তারা কখনো আপ� ভা� ব্যতী� নিজেদেরক� অন্যকিছু ভাবেনি� শত অভাব অনটনের মাঝে� যাদব � তা� স্ত্রী অন্নপূর্ণা মাধবকে আই� পা� করায়। এর মাঝে মাধবের ঘর� বউ হয়ে আস� জমিদারকন্য� বিন্দুবাসিনী, সংক্ষেপে বিন্দু�
যাদব � তা� স্ত্রী� সাথে বিন্দু� ভা� সম্পর্� থাকলেও বিন্দু ছি� প্রচন্� অভিমানী� অল্পতে� সে অভিমান কর� এব� মূর্ছা যাওয়া তা� অভ্যাস ছিল। একপর্যায়ে দেখা যায়, কো� একদি� বিন্দু� মূর্ছা যাওয়া� পূর্বে অন্নপূর্ণা তা� দেড় বছরে� ছেলে অমূল্যচরণক� বিন্দু� কোলে দিয়� গেলে বিন্দু মূর্ছা যায় না 😜
এরপর থেকে অমূল্য বিন্দু� কাছে মানু� হত� থাকে এব� তাকে� মা বল� ডাকে� অমূল্যকে নিয়েই বিন্দু� সমস্� দি� কেটে যায়� ফল� তা� মূর্ছা যাওয়া� ব্যামো দূ� হয� 😃
এভাব� বিন্দু� কোলে মানু� হত� থাকে অমুল্য� এক পর্যায়ে যাদব-মাধবের বো� এলোকেশী তাদে� সংসারে ঠা� নেয়� এলোকেশী� ছেলে নরেনের পাল্লায় পড়ে অমূল্য বখ� যেতে শুরু করলে অন্নপূর্ণা � বিন্দু� মাঝে দূরত্ব সৃষ্টি হয়। এরপর গল্প নতুন মোড় নেয়� বাকিটুকু আর না বলি। সবাইকে গল্পটি পড়া� আমন্ত্রণ রই� :)
� হ্যা�, আরেকটা কথ� বল� রিভি� শে� করি। "বিন্দু� ছেলে"� উপ� এপার � ওপার বাংলায� চলচ্চিত্� তৈরি হয়েছে� চাইল� সেগুলো� দেখে ফেলত� পারেন। ধন্যবা� :)
যাদব মাধব মুখুয্যে দু� বৈমাত্রেয় জ্ঞাতি ভাই। কিন্তু তারা কখনো আপ� ভা� ব্যতী� নিজেদেরক� অন্যকিছু ভাবেনি� শত অভাব অনটনের মাঝে� যাদব � তা� স্ত্রী অন্নপূর্ণা মাধবকে আই� পা� করায়। এর মাঝে মাধবের ঘর� বউ হয়ে আস� জমিদারকন্য� বিন্দুবাসিনী, সংক্ষেপে বিন্দু�
যাদব � তা� স্ত্রী� সাথে বিন্দু� ভা� সম্পর্� থাকলেও বিন্দু ছি� প্রচন্� অভিমানী� অল্পতে� সে অভিমান কর� এব� মূর্ছা যাওয়া তা� অভ্যাস ছিল। একপর্যায়ে দেখা যায়, কো� একদি� বিন্দু� মূর্ছা যাওয়া� পূর্বে অন্নপূর্ণা তা� দেড় বছরে� ছেলে অমূল্যচরণক� বিন্দু� কোলে দিয়� গেলে বিন্দু মূর্ছা যায় না 😜
এরপর থেকে অমূল্য বিন্দু� কাছে মানু� হত� থাকে এব� তাকে� মা বল� ডাকে� অমূল্যকে নিয়েই বিন্দু� সমস্� দি� কেটে যায়� ফল� তা� মূর্ছা যাওয়া� ব্যামো দূ� হয� 😃
এভাব� বিন্দু� কোলে মানু� হত� থাকে অমুল্য� এক পর্যায়ে যাদব-মাধবের বো� এলোকেশী তাদে� সংসারে ঠা� নেয়� এলোকেশী� ছেলে নরেনের পাল্লায় পড়ে অমূল্য বখ� যেতে শুরু করলে অন্নপূর্ণা � বিন্দু� মাঝে দূরত্ব সৃষ্টি হয়। এরপর গল্প নতুন মোড় নেয়� বাকিটুকু আর না বলি। সবাইকে গল্পটি পড়া� আমন্ত্রণ রই� :)
� হ্যা�, আরেকটা কথ� বল� রিভি� শে� করি। "বিন্দু� ছেলে"� উপ� এপার � ওপার বাংলায� চলচ্চিত্� তৈরি হয়েছে� চাইল� সেগুলো� দেখে ফেলত� পারেন। ধন্যবা� :)
July 11, 2021
শে� দিকে হঠাৎ চোখে জল এস� গেল।� খুবই সুন্দর কাহিনী।।
September 23, 2022
আবার� প্রমানিত হল� যে বাইরের লো� কে আশ্রয় দিলে ফল ভালো হয়ন�
September 15, 2023
"মা আম� যে তো� জন� জন� মা
লোকে যে যা বলুক জানি�
আম� যে তো� মা�"
আচ্ছ� জন্ম দিলে� কী শুধু তাঁক� মা বল� যায়? তব� যা� সন্তান ধারণের ক্ষমতা নে� তাঁর কী মা ডা� শোনা� ক্ষমতা নে�? মায়ের আদ� স্নেহে যাকে বুকে কর� আগলে রেখেছে সেকি সন্তান হত� পারে না? তাঁর ভালোবাসা নিয়�, তাঁর মুখে মা ডা� শুনে যদ� একটু বেঁচ� থাকা� অবলম্ব� খুঁজ� পায় তাতে তো আসলে দোষে� কিছু নয়।
কিন্তু ওই যে বল� নারী� মন বোঝা বড� দায়� সবাই তো সবকিছু সবসময় মেনে নিতে পারে না� জন্ম না দিয়� নিজে� সন্তানের উপরে আরেকজনের কর্তৃত্ব কতদি� মেনে যায় আর� নাহয� একটু দয়া দেখিয়� দিয়েছিল নিজে� ছেলেকে� তা� বল� অন্যের এত� কর্তৃত্ব কেনো মানত� হব�! কখনো� না�
নিজে� ছেলে� উপরে নিজে� আগ� দাবী� কথায� বল� না "মায়ের চেয়� মাসি� দর� বেশি" এসেছ� বড� দরদে� লোক। কখনো আর ওঁ� কাছে ছেলেকে মিশত� দেয়� যাবে না� আদ� দিয়� দিয়� ছেলে� মাথাটা খাচ্ছে� নিজে� ছেলে হয়ে নিজে� কাছে আসতে চায় না� গিয়� মা বল� ঝাঁপিয়ে পড়ে তাঁর বুকে!! নাহ্ কিছুতে� বরদাস্� কর� যাবে না�
কথাগুল� শুনে কিছু� বুঝত� পারলেন না তো� কে কা� আস� ছেলে, কে কা� জন্য রেগে আছ� চিন্তা পর� হবে। ঘটনা আরেকটু শোনা দরকার।
// অন্নপূর্ণা� ছেলে�
যাদবের স্ত্রী অন্নপূর্ণা� বে� ভর ভরান্ত সংসার। বড� বউ হয়ে দক্ষ হাতে সংসারে� হা� ধরতে বে� পটু। সংসা� যেমন দক্ষ হাতে সামলায� তেমন� তাঁর ব্যবহারে স্বামী� বে� সন্তুষ্ট� এব� সবখানে� তা� বড� বউয়ের বে� প্রশংস� কর� সবাই�
একমাত্� ছেলে অমূল্য� একমাত্� ছেলে বল� আসলে� মায়ের চোখে� মণি। অন্নপূর্ণা ছেলেকে যত্ন নিয়� মানু� করেন� ভালোবাসা� সবটুকু ছেলে� জন্য� অমূল্য সবার কাছে আসলে� অমূল্য� সার্থক না� দেওয়া হয়েছে তাঁর�
//বিন্দু� ছেলে�
পুরো না� বিন্দুবাসিনী� সংসারে� ছো� ছেলে মাধবের বউ� শিক্ষিতা, সুন্দরী সব মিলিয়� নজরকাড়া আসলেই। বিন্দুবাসিনী কিন্তু বে� অহংকারী, অভিমানী� আর একটা সমস্যা আছ� সেটা হল� নিজে� কথ� অন্যকে মানাতে গিয়� মাঝে মাঝে কিন্তু রাগে মূর্ছা যায়�
এব� তখ� তাঁক� নিয়� আরেক মুশকিল� সংসারে� কোনো কিছু পছন্� না হলেই সে একেবার� দক্ষযজ্ঞ বাঁধিয়ে দেয়� একমাত্� ভাসু� যাদব ছাড়� বাকিরা বিন্দুকে একটু ভয� পায়� পারল� একদম এড়িয়� চলে।
কিন্তু এভাব� কী আর সংসা� চল�! অন্নপূর্ণা ভাবলেন বিন্দুকে বর� কোনো কাজে ব্যস্ত রাখা যাক।
তখ� তিনি চিন্তা কর� একদি� অমূল্যকে কোলে নিয়� বিন্দু� কাছে গিয়� তুলে দিলে� বিন্দু� কোলে� অমূল্য� সব ভা� নাকি আজ থেকে বিন্দুর। বিন্দু প্রথমে অবাক হলেও পর� খুশিমন� অমূল্য� সব দায়িত্ব নিয়� নেয়� কারণ শত হলেও মাতৃত্বে� স্বা� পেতে কে না চায়� আস্ত� আস্ত� বিন্দু� আর কোনো দিকে মন নেই। অমূল্যকে নিয়� দিব্যি মেতে আছ� সে�
// তবুও যে ঝড� আসেঃ
সংসা� জীবন যে বড� কঠিন� সামল� রাখা বড়ই কষ্টের কাজ। তা� অন্নপূর্ণা� একসময় অমূল্যকে নিয়� বিন্দু� কর� বাড়াবাড়িতে মন� মন� অসন্তুষ্� হয়ে উঠলেন।
ছেলেটা তো তাঁর তব� বিন্দু� এত� বাড়াবাড়ি কেনো তাঁক� নিয়ে। অন্নপূর্ণা ভাবলেন তাঁর নিজে� গুরুত্� তো আর থাকছ� না� নিজে� ছেলে পর হয়ে যাচ্ছে। তা� এত� ভালো মনের অন্নপূর্ণা� একসময় বদলে গেলেন। অশান্ত� সৃষ্টি হত� শুরু করলো�
যাদব বড� ছেলে হয়ে কিন্তু আসলে কোনো অশান্ত� সৃষ্টি হো� সেটা চাননি। সংসারক� একসূত্রে বেঁধ� রাখতেই চেয়েছিলেন তিনি� ছো� বউকে তিনি লক্ষ্মী বল� সম্বোধ� করেন� তিনি কী কর� ছো� বউয়ের থেকে অমূল্যকে কেড়� নেবেন।
ছো� ভা� মাধব � কখনো� দাদাকে ছেড়� আলাদ� হত� চায়নি� কিন্তু নারীদে� দ্বন্দ� পড়ে বাধ্� হয়ে মাধবকে রাজি হতেই হল� আলাদ� থাকা� জন্য� এত� কর� যদ� অশান্ত� একটু কমে। বিন্দুকে� বোঝানো� চেষ্টা করেছেন এত� জে� ভালো না�
কিন্তু শে� পর্যন্� রক্ষ� হল� না� শুধু� দ্বন্দ বেড়� চলেছ� আর ওদিক� বেচারা অমূল্য তাঁর হয়েছে মুশকিল� এতদি� বিন্দু� ন্যাওট� হয়ে থেকে আজ তাঁক� যেতে দেয়� হচ্ছ� না বিন্দু� কাছে�
তাহল� শেষমেশ কী হব�? বিন্দু� ছেলে কী বিন্দু� কাছে আসতে পারব�? মায়ের আদরে যাকে মানু� করেছ� তাঁর থেকে দূরে থেকে বিন্দু বাঁচবে কী কর�? দ্বন্দের অবসা� আদ� হব�?
// পা� প্রতিক্রিয়া�
শরৎচন্দ্রে� লেখা এই দীর্� ছোটগল্পে� সার্থকতা এখানেই যে এখান� জীবনের ছো� ছো� বিষয়গুল� খু� সুন্দর কর� ফুটিয়� তোলা হয়েছে� এব� একটা মানু� যে ভু� ভ্রান্তি� উর্দ্ধ� নয� তা� বে� স্পষ্ট� কারণ পাঠকের মন� হয়ত� বিন্দু� জন্য একটু রা� বা বিরক্তির উদ্রেক হত� পারে কিন্তু মানু� তো দো� গু� দুটো মিলিয়েই�
পেটে� ছেলে না হয়ে� যখ� অমূল্যকে অগাধ স্নেহে নিজে� ছেলে� মত� ভালবাসতে পারে তাহল� বিন্দু একেবার� খারা� নয� এইটুকু বল� যায়�
আমার কাছে বে� ভালো লেগেছে� এব� বে� নাতিদীর্� এই গল্পটি এক বসায� পড়ে শে� করেছি। কেমন একটা সুন্দর অনুভূতিত� আটকে রেখেছি� পুরো গল্পটা�
এব� শেষে� অংশট� হয়ত� পাঠককে আবেগী কর� দিতে পারে� কারণটা আম� বলবো না পড়লেই বোঝা যাবে�
"মা নাহলেও মা হওয়� যায় মায়ের মমতায়"
গল্পটা দু� মায়ের� গল্পটা ভালোবাসার। গল্পটা মাতৃস্নেহের। যেখানে ভালোবাসা সবসময়� কানায় কানায় পূর্ণ।
বইয়ের নামঃ "বিন্দু� ছেলে"
লেখক� শরৎচন্দ্� চট্টোপাধ্যায�
ব্যক্তিগ� রেটিংঃ �.�/�
লোকে যে যা বলুক জানি�
আম� যে তো� মা�"
আচ্ছ� জন্ম দিলে� কী শুধু তাঁক� মা বল� যায়? তব� যা� সন্তান ধারণের ক্ষমতা নে� তাঁর কী মা ডা� শোনা� ক্ষমতা নে�? মায়ের আদ� স্নেহে যাকে বুকে কর� আগলে রেখেছে সেকি সন্তান হত� পারে না? তাঁর ভালোবাসা নিয়�, তাঁর মুখে মা ডা� শুনে যদ� একটু বেঁচ� থাকা� অবলম্ব� খুঁজ� পায় তাতে তো আসলে দোষে� কিছু নয়।
কিন্তু ওই যে বল� নারী� মন বোঝা বড� দায়� সবাই তো সবকিছু সবসময় মেনে নিতে পারে না� জন্ম না দিয়� নিজে� সন্তানের উপরে আরেকজনের কর্তৃত্ব কতদি� মেনে যায় আর� নাহয� একটু দয়া দেখিয়� দিয়েছিল নিজে� ছেলেকে� তা� বল� অন্যের এত� কর্তৃত্ব কেনো মানত� হব�! কখনো� না�
নিজে� ছেলে� উপরে নিজে� আগ� দাবী� কথায� বল� না "মায়ের চেয়� মাসি� দর� বেশি" এসেছ� বড� দরদে� লোক। কখনো আর ওঁ� কাছে ছেলেকে মিশত� দেয়� যাবে না� আদ� দিয়� দিয়� ছেলে� মাথাটা খাচ্ছে� নিজে� ছেলে হয়ে নিজে� কাছে আসতে চায় না� গিয়� মা বল� ঝাঁপিয়ে পড়ে তাঁর বুকে!! নাহ্ কিছুতে� বরদাস্� কর� যাবে না�
কথাগুল� শুনে কিছু� বুঝত� পারলেন না তো� কে কা� আস� ছেলে, কে কা� জন্য রেগে আছ� চিন্তা পর� হবে। ঘটনা আরেকটু শোনা দরকার।
// অন্নপূর্ণা� ছেলে�
যাদবের স্ত্রী অন্নপূর্ণা� বে� ভর ভরান্ত সংসার। বড� বউ হয়ে দক্ষ হাতে সংসারে� হা� ধরতে বে� পটু। সংসা� যেমন দক্ষ হাতে সামলায� তেমন� তাঁর ব্যবহারে স্বামী� বে� সন্তুষ্ট� এব� সবখানে� তা� বড� বউয়ের বে� প্রশংস� কর� সবাই�
একমাত্� ছেলে অমূল্য� একমাত্� ছেলে বল� আসলে� মায়ের চোখে� মণি। অন্নপূর্ণা ছেলেকে যত্ন নিয়� মানু� করেন� ভালোবাসা� সবটুকু ছেলে� জন্য� অমূল্য সবার কাছে আসলে� অমূল্য� সার্থক না� দেওয়া হয়েছে তাঁর�
//বিন্দু� ছেলে�
পুরো না� বিন্দুবাসিনী� সংসারে� ছো� ছেলে মাধবের বউ� শিক্ষিতা, সুন্দরী সব মিলিয়� নজরকাড়া আসলেই। বিন্দুবাসিনী কিন্তু বে� অহংকারী, অভিমানী� আর একটা সমস্যা আছ� সেটা হল� নিজে� কথ� অন্যকে মানাতে গিয়� মাঝে মাঝে কিন্তু রাগে মূর্ছা যায়�
এব� তখ� তাঁক� নিয়� আরেক মুশকিল� সংসারে� কোনো কিছু পছন্� না হলেই সে একেবার� দক্ষযজ্ঞ বাঁধিয়ে দেয়� একমাত্� ভাসু� যাদব ছাড়� বাকিরা বিন্দুকে একটু ভয� পায়� পারল� একদম এড়িয়� চলে।
কিন্তু এভাব� কী আর সংসা� চল�! অন্নপূর্ণা ভাবলেন বিন্দুকে বর� কোনো কাজে ব্যস্ত রাখা যাক।
তখ� তিনি চিন্তা কর� একদি� অমূল্যকে কোলে নিয়� বিন্দু� কাছে গিয়� তুলে দিলে� বিন্দু� কোলে� অমূল্য� সব ভা� নাকি আজ থেকে বিন্দুর। বিন্দু প্রথমে অবাক হলেও পর� খুশিমন� অমূল্য� সব দায়িত্ব নিয়� নেয়� কারণ শত হলেও মাতৃত্বে� স্বা� পেতে কে না চায়� আস্ত� আস্ত� বিন্দু� আর কোনো দিকে মন নেই। অমূল্যকে নিয়� দিব্যি মেতে আছ� সে�
// তবুও যে ঝড� আসেঃ
সংসা� জীবন যে বড� কঠিন� সামল� রাখা বড়ই কষ্টের কাজ। তা� অন্নপূর্ণা� একসময় অমূল্যকে নিয়� বিন্দু� কর� বাড়াবাড়িতে মন� মন� অসন্তুষ্� হয়ে উঠলেন।
ছেলেটা তো তাঁর তব� বিন্দু� এত� বাড়াবাড়ি কেনো তাঁক� নিয়ে। অন্নপূর্ণা ভাবলেন তাঁর নিজে� গুরুত্� তো আর থাকছ� না� নিজে� ছেলে পর হয়ে যাচ্ছে। তা� এত� ভালো মনের অন্নপূর্ণা� একসময় বদলে গেলেন। অশান্ত� সৃষ্টি হত� শুরু করলো�
যাদব বড� ছেলে হয়ে কিন্তু আসলে কোনো অশান্ত� সৃষ্টি হো� সেটা চাননি। সংসারক� একসূত্রে বেঁধ� রাখতেই চেয়েছিলেন তিনি� ছো� বউকে তিনি লক্ষ্মী বল� সম্বোধ� করেন� তিনি কী কর� ছো� বউয়ের থেকে অমূল্যকে কেড়� নেবেন।
ছো� ভা� মাধব � কখনো� দাদাকে ছেড়� আলাদ� হত� চায়নি� কিন্তু নারীদে� দ্বন্দ� পড়ে বাধ্� হয়ে মাধবকে রাজি হতেই হল� আলাদ� থাকা� জন্য� এত� কর� যদ� অশান্ত� একটু কমে। বিন্দুকে� বোঝানো� চেষ্টা করেছেন এত� জে� ভালো না�
কিন্তু শে� পর্যন্� রক্ষ� হল� না� শুধু� দ্বন্দ বেড়� চলেছ� আর ওদিক� বেচারা অমূল্য তাঁর হয়েছে মুশকিল� এতদি� বিন্দু� ন্যাওট� হয়ে থেকে আজ তাঁক� যেতে দেয়� হচ্ছ� না বিন্দু� কাছে�
তাহল� শেষমেশ কী হব�? বিন্দু� ছেলে কী বিন্দু� কাছে আসতে পারব�? মায়ের আদরে যাকে মানু� করেছ� তাঁর থেকে দূরে থেকে বিন্দু বাঁচবে কী কর�? দ্বন্দের অবসা� আদ� হব�?
// পা� প্রতিক্রিয়া�
শরৎচন্দ্রে� লেখা এই দীর্� ছোটগল্পে� সার্থকতা এখানেই যে এখান� জীবনের ছো� ছো� বিষয়গুল� খু� সুন্দর কর� ফুটিয়� তোলা হয়েছে� এব� একটা মানু� যে ভু� ভ্রান্তি� উর্দ্ধ� নয� তা� বে� স্পষ্ট� কারণ পাঠকের মন� হয়ত� বিন্দু� জন্য একটু রা� বা বিরক্তির উদ্রেক হত� পারে কিন্তু মানু� তো দো� গু� দুটো মিলিয়েই�
পেটে� ছেলে না হয়ে� যখ� অমূল্যকে অগাধ স্নেহে নিজে� ছেলে� মত� ভালবাসতে পারে তাহল� বিন্দু একেবার� খারা� নয� এইটুকু বল� যায়�
আমার কাছে বে� ভালো লেগেছে� এব� বে� নাতিদীর্� এই গল্পটি এক বসায� পড়ে শে� করেছি। কেমন একটা সুন্দর অনুভূতিত� আটকে রেখেছি� পুরো গল্পটা�
এব� শেষে� অংশট� হয়ত� পাঠককে আবেগী কর� দিতে পারে� কারণটা আম� বলবো না পড়লেই বোঝা যাবে�
"মা নাহলেও মা হওয়� যায় মায়ের মমতায়"
গল্পটা দু� মায়ের� গল্পটা ভালোবাসার। গল্পটা মাতৃস্নেহের। যেখানে ভালোবাসা সবসময়� কানায় কানায় পূর্ণ।
বইয়ের নামঃ "বিন্দু� ছেলে"
লেখক� শরৎচন্দ্� চট্টোপাধ্যায�
ব্যক্তিগ� রেটিংঃ �.�/�
March 18, 2025
শরৎচন্দ্� বরাবরই সামাজি� আর মনস্তাত্বি� লেখা লিখতেন� উপন্যাসে� প্রধান নারী চরিত্রগুলোকে কিভাবে যেনো দেবতাতুল্য কর� তৈরি করতেন। বিন্দু� ছেলে-� তা� ব্যতিক্র� নয়। আম� এই বইটি হাতে নিয়� পড়িনি, লং জার্নি� সময় অডিওবুকে শুনেছি� সেজন্য� কিনা জানি না, গল্পের এক পর্যায� থেকে আমার পুরোটা জার্নিতে চো� ছলছল করছিলো, কতবা� যে হা� দিয়� চো� মুছলাম তা� সঠিক হিসে� আম� বলতে পারব না�
� যুগে� ধারণ� থেকে বইটা পড়ল� পাঠকের কাছে অনেক বেশি কাল্পনিক অথবা অতিরঞ্জণ মন� হত� পারে� কিন্তু আম� সেকেলে মানুষ। একইসাথ� মানুষক� অবজারভ করতে পছন্� করি। এস� মিলিয়� আমার কাছে মন� হল�, শরৎবাব� খু� বাড়িয়ে কিছু বলেননি� এমনট� ঘটে। বর্তমানে হয়ত নিউক্লিয়া� পরিবারব্যবস্থায় এইরূ� ঘটনা অকল্পনীয়, তব� আগ� যে বে� ঘটতো তা অনুমেয়।
কাহিনী সংক্ষেপঃ যাদব � মাধব বৈমাত্রেয় দু� ভাই। কিন্তু কে বলবে তারা আলাদ� মায়ের গর্ভজা�? যাদব বড� ভা� হয়ে তা� সমস্� জীবন উৎসর্গ করেছ� ছোটো ভা� মাধবের জন্য� যাদবের স্ত্রী অন্নপূর্ণা যেনো দেবী অন্নপূর্ণা� চেয়� কম ছিলে� না� মায়ের স্নে� দিয়� মাধবকে মানু� করেছেন� প্রতিদান� মাধব� তাদে� অনুগ� ছিলো সবসময় এব� একইসাথ� পড়াশোনায় ভালো কর� আইনজীবী পেশায় নিজেকে নিয়োগ করেন� এরপর তাদে� সংসারে ধনী ঘরের মেয়� বিন্দুবাশিনী আস� মাধবের বউ হয়ে� অন্নপূর্ণা� ছেলে অমূল্য তখ� কোলে� শিশু� মাধবের স্ত্রী বিন্দুবাশিনী� স্নে� মায়ায� অমূল্য বড� হয়ে কাকীকে� মা, আর মা কে যেনো বড�-মা বলেই জ্ঞা� করত। অমূল্য� ঘু� ভাঙ্গা থেকে রাতে ছোটো মা-কে ধর� ঘুমোতে যাওয়া অবধি, আদ্যোপান্ত সবকিছু ঘিরে� থাকত বিন্দুবাশিনী� এভাবেই বিন্দু মায়ের ভূমিকায় অমূল্যচরণক� আগলে রেখে খু� সুখে শান্তিতে� তাদে� ছোট্টো সংসা� চলছিলো� (বল� রাখা ভালো বিন্দু� কোনো সন্তান ছিলো না�)
অতঃপ� গল্প� নতুন চরিত্র আস� এলোকেশী � তা� ছেলে নরেন্দ্র� নরেন প্রায় অমূল্য� সমবয়সী� নরেনের পাল্লায় পর� ক্রমেই অমূল্য বখ� যেতে শুরু করলো� যা নিয়� অন্নপূর্ণা� তেমন বোধোদয� না হলেও বিন্দু� তা সহ্য হচ্ছিল� না� অতঃপ� ঘটনাপ্রবাহ� নানা হৃদয়বিদার� পারিবারি� টানাপোড়নে� মাঝে গল্প সামন� এগিয়ে যায়.........
� গল্প� শরৎচন্দ্� ভালোবাসা� কি রকমফের হত� পারে তা দেখিয়েছেন অমূল্য � বিন্দু� চরিত্রে। আবার অন্নপূর্ণা � বিন্দু� মাঝে চলমা� ঝগড়�, শ্লে�, এসবে� মাঝে� যে পারস্পারিক শ্রদ্ধ� � মৌ� প্রেমভাব ছিলো তা দেখিয়েছেন� পরিবার এক জটিল বন্ধ�, � বন্ধনে হু� কর� চল� আস� মানুষেরা কিভাবে সাজানো ঘরকে ভেঙ্গে চুরমার কর� দিতে পারে তা� দেখিয়েছেন� যাদবের মত� সর�, মহৎপ্রাণ মানুষে� পরিণতি, তারা সমাজ থেকে প্রকারান্ত� কতোট� সম্মান ফিরে পা� সে বিশ্লেষণ� করেছেন� এম� আর� অনেক কিছু�
আম� অডিওবু� শুনেছি, আর কষ্ট পেয়েছি। এটাকেই বোধহয় লেখকের স্বার্থকতা বলে। একবা� পড়া হলেও রে� রয়ে যায় অনেকটা সময়� শতবর্ষ পর� এস� আধুনিকতা� ধুলোবালু� ভিঁড়ে� যে কিভাবে আম� অতীতে চল� গেলা�! তা� টাইম মেশি� ছাড়াই - � বড� বিস্ময়। শরৎবাব� বড� বিস্ময়। <3
� যুগে� ধারণ� থেকে বইটা পড়ল� পাঠকের কাছে অনেক বেশি কাল্পনিক অথবা অতিরঞ্জণ মন� হত� পারে� কিন্তু আম� সেকেলে মানুষ। একইসাথ� মানুষক� অবজারভ করতে পছন্� করি। এস� মিলিয়� আমার কাছে মন� হল�, শরৎবাব� খু� বাড়িয়ে কিছু বলেননি� এমনট� ঘটে। বর্তমানে হয়ত নিউক্লিয়া� পরিবারব্যবস্থায় এইরূ� ঘটনা অকল্পনীয়, তব� আগ� যে বে� ঘটতো তা অনুমেয়।
কাহিনী সংক্ষেপঃ যাদব � মাধব বৈমাত্রেয় দু� ভাই। কিন্তু কে বলবে তারা আলাদ� মায়ের গর্ভজা�? যাদব বড� ভা� হয়ে তা� সমস্� জীবন উৎসর্গ করেছ� ছোটো ভা� মাধবের জন্য� যাদবের স্ত্রী অন্নপূর্ণা যেনো দেবী অন্নপূর্ণা� চেয়� কম ছিলে� না� মায়ের স্নে� দিয়� মাধবকে মানু� করেছেন� প্রতিদান� মাধব� তাদে� অনুগ� ছিলো সবসময় এব� একইসাথ� পড়াশোনায় ভালো কর� আইনজীবী পেশায় নিজেকে নিয়োগ করেন� এরপর তাদে� সংসারে ধনী ঘরের মেয়� বিন্দুবাশিনী আস� মাধবের বউ হয়ে� অন্নপূর্ণা� ছেলে অমূল্য তখ� কোলে� শিশু� মাধবের স্ত্রী বিন্দুবাশিনী� স্নে� মায়ায� অমূল্য বড� হয়ে কাকীকে� মা, আর মা কে যেনো বড�-মা বলেই জ্ঞা� করত। অমূল্য� ঘু� ভাঙ্গা থেকে রাতে ছোটো মা-কে ধর� ঘুমোতে যাওয়া অবধি, আদ্যোপান্ত সবকিছু ঘিরে� থাকত বিন্দুবাশিনী� এভাবেই বিন্দু মায়ের ভূমিকায় অমূল্যচরণক� আগলে রেখে খু� সুখে শান্তিতে� তাদে� ছোট্টো সংসা� চলছিলো� (বল� রাখা ভালো বিন্দু� কোনো সন্তান ছিলো না�)
অতঃপ� গল্প� নতুন চরিত্র আস� এলোকেশী � তা� ছেলে নরেন্দ্র� নরেন প্রায় অমূল্য� সমবয়সী� নরেনের পাল্লায় পর� ক্রমেই অমূল্য বখ� যেতে শুরু করলো� যা নিয়� অন্নপূর্ণা� তেমন বোধোদয� না হলেও বিন্দু� তা সহ্য হচ্ছিল� না� অতঃপ� ঘটনাপ্রবাহ� নানা হৃদয়বিদার� পারিবারি� টানাপোড়নে� মাঝে গল্প সামন� এগিয়ে যায়.........
� গল্প� শরৎচন্দ্� ভালোবাসা� কি রকমফের হত� পারে তা দেখিয়েছেন অমূল্য � বিন্দু� চরিত্রে। আবার অন্নপূর্ণা � বিন্দু� মাঝে চলমা� ঝগড়�, শ্লে�, এসবে� মাঝে� যে পারস্পারিক শ্রদ্ধ� � মৌ� প্রেমভাব ছিলো তা দেখিয়েছেন� পরিবার এক জটিল বন্ধ�, � বন্ধনে হু� কর� চল� আস� মানুষেরা কিভাবে সাজানো ঘরকে ভেঙ্গে চুরমার কর� দিতে পারে তা� দেখিয়েছেন� যাদবের মত� সর�, মহৎপ্রাণ মানুষে� পরিণতি, তারা সমাজ থেকে প্রকারান্ত� কতোট� সম্মান ফিরে পা� সে বিশ্লেষণ� করেছেন� এম� আর� অনেক কিছু�
আম� অডিওবু� শুনেছি, আর কষ্ট পেয়েছি। এটাকেই বোধহয় লেখকের স্বার্থকতা বলে। একবা� পড়া হলেও রে� রয়ে যায় অনেকটা সময়� শতবর্ষ পর� এস� আধুনিকতা� ধুলোবালু� ভিঁড়ে� যে কিভাবে আম� অতীতে চল� গেলা�! তা� টাইম মেশি� ছাড়াই - � বড� বিস্ময়। শরৎবাব� বড� বিস্ময়। <3
September 13, 2022
#পাঠ_প্রতিক্রিয়া
জমিদার বাড়ির বড়ছেল� যাদব, তা� ভা� মাধবের বিয়� দেয় বিন্দুবাসিনী� সাথে� বিন্দুকে সংসারে� কোনো কা� করতে হয� না সেভাবে� শাশুড়�-নন� কে� না থাকায় সংসারে� সব দায়-দায়িত্ব সামলায� অন্নপূর্ণা অর্থাৎ যাদবের বউ� এই অন্নপূর্ণা তা� সন্তান অমূল্যচরণক� দেখাশোনা� দায়িত্ব দেয় বিন্দু� ওপর। কারণ সংসারে� সব কা� সামল� তা� পক্ষ� ছেলে মানু� কর� কঠিন হয়ে যাচ্ছিল। এরপর এই অমূল্যচর� ধীরে ধীরে বিন্দু� কোলে� মানু� হত� থাকে� আর নিঃসন্তা� বিন্দু� অমূল্যকে ছেলে রূপে পেয়� তা� মায়�-মমতা, ভালোবাসা� সমস্তট� উজার কর� দিয়� তাকে মানু� করতে থাকে�
ধনী জমিদার বাড়ির মেয়� বিন্দু� কিছু ক্ষেত্রে ভীষণ জেদী � একরোখা মেয়� সে� কেবল তা� ভাসু� যাদব ছাড়� বাকি বাড়ির সবাই তাকে একটু ভয়ই পায় তা� আচরণের জন্য� তব� এগুলোর সবকিছুকে ছাপিয়� যায় তা� মাতৃত্� এব� সন্তান অমলে� প্রত� প্রগাঢ�, অকৃত্রিম ভালোবাসা� স্বল্প পরিসরে� মধ্য� এত� সুন্দর কাহিনী লিখে তা পাঠকের মন� স্থা� কর� নেওয়া� ক্ষমতা মন� হয� শরৎচন্দ্� চট্টোপাধ্যায়ে� পক্ষেই সম্ভব।
জানি এই বই বেশিরভাগ মানুষেরই পড়া� তবুও যারা পড়েনন� এখনও, পড়ে ফেলু� দ্রু� এবার� খু� ভালো ভালো বই�
জমিদার বাড়ির বড়ছেল� যাদব, তা� ভা� মাধবের বিয়� দেয় বিন্দুবাসিনী� সাথে� বিন্দুকে সংসারে� কোনো কা� করতে হয� না সেভাবে� শাশুড়�-নন� কে� না থাকায় সংসারে� সব দায়-দায়িত্ব সামলায� অন্নপূর্ণা অর্থাৎ যাদবের বউ� এই অন্নপূর্ণা তা� সন্তান অমূল্যচরণক� দেখাশোনা� দায়িত্ব দেয় বিন্দু� ওপর। কারণ সংসারে� সব কা� সামল� তা� পক্ষ� ছেলে মানু� কর� কঠিন হয়ে যাচ্ছিল। এরপর এই অমূল্যচর� ধীরে ধীরে বিন্দু� কোলে� মানু� হত� থাকে� আর নিঃসন্তা� বিন্দু� অমূল্যকে ছেলে রূপে পেয়� তা� মায়�-মমতা, ভালোবাসা� সমস্তট� উজার কর� দিয়� তাকে মানু� করতে থাকে�
ধনী জমিদার বাড়ির মেয়� বিন্দু� কিছু ক্ষেত্রে ভীষণ জেদী � একরোখা মেয়� সে� কেবল তা� ভাসু� যাদব ছাড়� বাকি বাড়ির সবাই তাকে একটু ভয়ই পায় তা� আচরণের জন্য� তব� এগুলোর সবকিছুকে ছাপিয়� যায় তা� মাতৃত্� এব� সন্তান অমলে� প্রত� প্রগাঢ�, অকৃত্রিম ভালোবাসা� স্বল্প পরিসরে� মধ্য� এত� সুন্দর কাহিনী লিখে তা পাঠকের মন� স্থা� কর� নেওয়া� ক্ষমতা মন� হয� শরৎচন্দ্� চট্টোপাধ্যায়ে� পক্ষেই সম্ভব।
জানি এই বই বেশিরভাগ মানুষেরই পড়া� তবুও যারা পড়েনন� এখনও, পড়ে ফেলু� দ্রু� এবার� খু� ভালো ভালো বই�
March 6, 2025
সত্য� কথ� বলতে বিন্দু চরিত্রটি আমার খু� একটা ভালো লাগেনি� গল্প� এক জায়গায় উল্লেখ কর� হয়েছে যে তা� বয়স সাতা� কি আটাশ হত� চলেছে। তা� মানে সে এতোট� নির্বো� ন��় যতটা শিশুসুলভ আচরণ সে করেছে। দো� তা�, বয়স� সবচেয়� ছোটো সে, তা� পরেও সে কিছুতে� একবা� ক্ষম� চাইল� না� নিজে� জেদটাই রাখল� শে� অবধি�
তব� যেটা ভালো লেগেছে, এত� মা�-অভিমান, ঝগড়� বিবাদে� পরেও পরস্পরের প্রত� যে টা� � ভালোবাসা, এটাই হয়ত� একটি পরিবারকে বেঁধ� রাখে শত ঝড�-ঝাপটার মধ্যেও�
তব� যেটা ভালো লেগেছে, এত� মা�-অভিমান, ঝগড়� বিবাদে� পরেও পরস্পরের প্রত� যে টা� � ভালোবাসা, এটাই হয়ত� একটি পরিবারকে বেঁধ� রাখে শত ঝড�-ঝাপটার মধ্যেও�
November 30, 2022
Would you believe a 24-year-old man can cry over a book written in the context of family? Sarat Chandra Chattopadhyay managed to do it with this book. It was so well written and the characters are so brief yet well crafted it all makes sense. Highly recommended!!
January 27, 2023
বিন্দু� চরিত্রটি খু� বাজে� এম� রা� দেখিয়� সবাইকে হাতে রাখা, কথায� কথায� অভিমান কর�, বাড়� মাথায় কর� কোনো মহত্� নয়। মানুষক� কন্ট্রোল করাক� ভালবাস� ভাবে সবাই� তব� এম� মানু� সত্যিই সমাজ � অহরহ� আমাদের অসুস্থ সমাজের ছব� খু� ভালোভাবে� প্রতিফলি� হয়েছে� তা� ভালো লেগেছে গল্পটা�
June 3, 2020
মানুষে� সহজা� প্রবৃত্তিক� কত সুন্দর কর� ফুটিয়� তোলা হয়েছে� দোষে-গুণে� মানু�, এই কথাটিই যে� গল্পের মূ� মন্ত্র�
May 27, 2021
চোখে জল আসলো� খু� সুন্দর এখান� বিনামূল্যে শুনু�
January 26, 2022
Absolutely amazing!
September 25, 2022
বিন্দু� অমূল্য� প্রত� মাতৃত্� আসলে� হৃদয়ক� মহিমান্বিত করেছে।
January 16, 2023
সহ�-সর� পারিবারি� ভালোবাসা� গল্প� মা-ছেলে� নিখা� সম্পর্কে� গল্প�
January 17, 2023
মাতৃত্�, শ্রদ্ধ�, ভালোবাসা� ❤️
Displaying 1 - 30 of 43 reviews
Can't find what you're looking for?
Get help and learn more about the design.