Complete works of Sarat Chandra (শর� রচনাবলী) is now available in this third party website:
Sarat Chandra Chattopadhyay (also spelt Saratchandra) (Bengali: শরৎচন্দ্� চট্টোপাধ্যায�) was a legendary Bengali novelist from India. He was one of the most popular Bengali novelists of the early 20th century.
His childhood and youth were spent in dire poverty as his father, Motilal Chattopadhyay, was an idler and dreamer and gave little security to his five children. Saratchandra received very little formal education but inherited something valuable from his father—his imagination and love of literature.
He started writing in his early teens and two stories written then have survived—‘Korel� and ‘Kashinath�. Saratchandra came to maturity at a time when the national movement was gaining momentum together with an awakening of social consciousness.
Much of his writing bears the mark of the resultant turbulence of society. A prolific writer, he found the novel an apt medium for depicting this and, in his hands, it became a powerful weapon of social and political reform.
Sensitive and daring, his novels captivated the hearts and minds of thousands of readers not only in Bengal but all over India.
"My literary debt is not limited to my predecessors only. I'm forever indebted to the deprived, ordinary people who give this world everything they have and yet receive nothing in return, to the weak and oppressed people whose tears nobody bothers to notice and to the endlessly hassled, distressed (weighed down by life) and helpless people who don't even have a moment to think that: despite having everything, they have right to nothing. They made me start to speak. They inspired me to take up their case and plead for them. I have witnessed endless injustice to these people, unfair intolerable indiscriminate justice. It's true that springs do come to this world for some - full of beauty and wealth - with its sweet smelling breeze perfumed with newly bloomed flowers and spiced with cuckoo's song, but such good things remained well outside the sphere where my sight remained imprisoned. This poverty abounds in my writings."
এই গল্পটা অনেক আগ� পাঠ্যবইয়ে থাকা� কারণ� পড়া হয়েছিলো� তখ� পড়া� সময় চোখে পানি চল� এসেছিল� শরী� শিউর� উঠেছিল� সেদি� একজায়গায় এই বইটি� না� দেখে আবার পড়ত� ইচ্ছ� করে। এবার বইটি পড়া� সময় আবছা আবছা গল্পের বিষয়বস্তু মন� হচ্ছিল� এট� পড়া� সময় ভূপে� হাজারিকা� শরৎবাব� গানটির কথ� মন� পড়ে গেলো� আগ� যখ� পড়েছিলা� তখ� এই গানট� জানা ছিলো না কিন্তু এবার অবশ্� গানট� আমার জানা� বইটি পড়া� সময় গানটির কথার মত� আসলে� মন� হচ্ছিল গফুর মহেশ এখ� কোথায় কেমন আছ�, আমিন� কোথায় হারিয়� গেছে? এট� আম� এভাব� কখনো ভেবে দেখিনি আসলেইত� কোথায় তারা? এখনো আমার চোখে� কোণে পানি জম� আছে। এবার আম� নস্টালজি� হয়ে গেলাম।
I believe there are many persons like me who read it in high school as it was included in academic syllabus. How religionism and classism hatred could affect not only human beings but also a innocent animal, has been portrayed in this soul-stirring short story.
"মহেশ" শরৎচন্দ্রে� লেখা একটি ছো� গল্প� যা গফ� নামক এক লো� � তা� গর� মহেশ কে নিয়ে। দরিত্রতা� জন্য� গফ� নিজে খাবা� না পেলে� তা� গর� কে ঠিকই ঘর থেকে খড� বে� কর� দিতো� নিজে� ছেলে� মত ভালোবাসতো। একদি� তা� হতেই মারা যায় গরুটি।
মূলত গল্পটি তখনকার জীবন যাত্রা নিয়ে। এর সাথে সমাজের একটা করুন দি� তুলে ধরেছেন লেখক� ঈশ্বরে� � জগতে জী� জন্তুর খাবা� বন্ধ কর� রাখে মানুষ।
গল্পটি বে� ভালো লেগেছে� শেষে� দিকে খারা� এই লেগেছিলো� বিশে� কর� শেষে� কয়েকট� লাইন পড়ে� যা পুরো গল্পটিকে আর� অর্থপূর্� কর� তুলে� কিভাবে সমাজ� মানুষে� লোভে� কারণ� নির্বা� প্রাণীরা শাস্তি পায় আর কিভাবে দারিদ্র্� রা না খেয়� কাটায় দি� রাত।
গল্প বলায� তিনি অতুলনীয়; মনস্তত্ত্ব বিশ্লেষণ� অসাধারণ। হ্যা�, বলছিলা� একজন অসামান্য কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্� চট্টোপাধ্যায়ে� (১৮৭৬-১৯৩৮) কথা। কথাসাহিত্য সার্থক হয� ওই দুটি গু� থাকলে। যে-সাহিত্যে গল্প থাকে; থাকে চরিত্র� সে� সঙ্গ� থাকে লেখকের মতাদর্শি� অবস্থান। কিশো� বয়স� শরৎচন্দ্রে� অনেক লেখা পড়ে আমার চো� সজ� হতো। এখ� দেখলাম শরৎচন্দ্� ক্ষমতা রাখে� পরিণ� বয়সী পাঠকদেরকেও অভিভূত করতে� কারণ মনস্তত্ত্বের খব� তিনি রাখতেন� যেমন তা� কাল্পনিক মানুষদের, তেমন� তা� পাঠকদেরও� নিজে� আবেগকে তিনি অনায়াসে সংক্রমিত কর� দে� পাঠকের মধ্যে। একজন শিল্পী� জন্য সে� ক্ষমতাটা সামান্� নয়। কিন্তু কেবল আবেগের ওপ� প্রভাব� যে পড়ে, তা নয়। প্রভাব পড়ে চিন্তাধারা� ওপরেও। সে� প্রভাবটা সূক্ষ্�, তা� বল� অবাস্ত� নয়। যখ� শরৎসাহিত্য ধারাবাহিকভাব� পড়ছিলাম তখ� মন� হয়েছি�, সামন্তবাদে� সঙ্গ� তা� সম্পর্কট� অত্যন্� নিবিড়� সামন্তবাদে� সীমাবদ্ধতা তিনি জানে�, তা� সংশোধন চেয়েছেন� আবার সঙ্গ� সঙ্গ� সামন্তবাদে� প্রত� তা� মমতা� রয়েছে� এই মমতাটা খুবই সত্য� সামন্তবাদে� সঙ্গ� তা� সম্পর্� অনেকটা সচেত� পুত্রে� সঙ্গ� বৃদ্� পিতা� সম্পর্কে� মতো। পুত্� পিতা� সমালোচনা কর�, দুর্বলতাগুলো� সংশোধন চায়� কিন্তু পিতাকে যে প্রত্যাখ্যান কর�, তা নয়। এই গোপন মমতাটা সেকালে� শিক্ষি� মধ্যবিত্তে� ভেতর ছিল। এখনও যে নে�, তা নয়। শরৎচন্দ্� ওই মমতা� প্রতিনিধিত্ব করেন� সেটা একটা কারণ, যে জন্য তিনি অতটা জনপ্রিয় ছিলেন। আবার নেতি� দি� থেকে এই মমতা যে সামাজি� অগ্রসরমানতায� প্রতিবন্ধকতাকে অল্প পরিমাণ হলেও শক্তিশালী করেছ�, সেটা� স্বীকা� করতে হবে। সে জন্য সামন্তবাদে� সঙ্গ� তা� সম্পর্কটাক� নিরীক্ষণ করার সাহিত্যি� মূল্� তো আছেই, থাকবেই; সাংস্কৃতিক মূল্যও রয়েছে� রাজনৈতিক দি� থেকে� বিষয়ট� গুরুত্� বহ� করে। কারণ আমাদের এই স্বাধী� বাংলাদেশ�, একবা� নয�, দু� দুইবার স্বাধী� হওয়� বাংলাদেশেও, রাষ্ট্� যদিও পুঁজিবাদী স্বভাব নিয়েছ� তব� শাসক শ্রেণি� মনোভঙ্গিটা অনেকাংশে সামন্তবাদী� রাষ্ট্রক� তারা বড� একটা জমিদার� মন� করে। তাদে� রাজনৈতিক বিরো� জমিদার� জমিদার� সংঘর্ষের রূ� নেয়� পক্ষ-বিপক্ষ উভয়ের� লাঠিয়াল বাহিনী আছ�; আইনি এব� বেআইনি।� সামন্তবা� জিনিসট� জমিদার� ব্যবস্থা� সঙ্গ� জড়িত। সেখ��ন থেকে� উদ্ভূত এব� তা� ওপরে� নির্ভরশীল। শরৎচন্দ্রে� কথাসাহিত্য� জমিদার� ব্যবস্থা� ছব� আছে। আর আছ� সামন্তবাদী সাংস্কৃতিক নানা প্রভাব � বিভিন্� মূল্যবোধ� বস্তুত এই সাংস্কৃতিক দিকটিই অধিক গুরুত্বপূর্ণ� শরৎচন্দ্� � দাবি করতে� পারে� যে, সাহিত্যক� তিনি অভিজাতদে� বসতবাড়ি থেকে বে� কর� নিয়� এসেছেন� বঙ্কিমচন্দ্র � রবীন্দ্রনাথের উপন্যাসে জমিদারদে� যে ধরনে� রাজবাড়ি� সাক্ষা� পাওয়া যায়, শরৎচন্দ্রে� লেখায় তা অনুপস্থিত। এর একটা কারণ শরৎচন্দ্� ওই দু� সাহিত্যিকে� পরবর্তী� দ্বিতীয় কারণ তা� নিজে� অবস্থা� সমাজের সর্বোচ্চ শ্রেণিতে ছি� না� তিনি নিম্�-মধ্যবিত্তে� ছিলেন। বড� আমলা কিংব� বড� জমিদার ছিলে� না� কিন্তু তা� অধিকাং� নায়�-নায়িকাই জমিদার� ব্যবস্থা� সঙ্গ� যুক্ত। এটাই ছি� স্বাভাবিক। সে সময়� নায়�-নায়িক� হিসেবে তারা� ছি� উপযুক্ত। পেশাজীবী একটি শ্রেণি গড়ে উঠেছিল, কিন্তু তাদে� ভেতর নায়কসুল� মানু� তেমন একটা পাওয়া যায়নি� শরৎচন্দ্� তা পেতে� চাননি। কেনন�, তিনি সাংস্কৃতিক সামন্তবাদক� ঘৃণা করেননি; তা� প্রত� তা� অনুরাগ ছিল। আর সামন্তবাদী সংস্কৃতি� প্রত� যদ� কারও অনুরাগ থাকে, তব� তিনি যে জমিদার-বিদ্বেষী হবেন_ এট� স্বাভাবি� নয়। সামন্তবাদক� শরৎচন্দ্� দেখেছে� মূলত নিম্�-মধ্যবিত্তে� দৃষ্টিতে� নিম্�-মধ্যবিত্� জমিদারদে� ঈর্ষ� কর� এব� তাদে� মত� হত� চায়� শরৎচন্দ্� � ধরনে� নিম্�-মধ্যবিত্� ছিলে� না� তিনি অসামান্য শিল্পী� এব� শিল্পী হিসেবে জমিদার� ব্যবস্থায় কৃষকের ওপ� নিপীড়নে� বাস্তবতা তা� অজান� ছি� না� কিন্তু শিল্পী তো আবার ব্যক্তিও� ব্যক্ত� শরৎচন্দ্� শিল্পী শরৎচন্দ্রে� ওপ� প্রভাব ফেলেছে; শিল্পী� মূল্যবোধকে নিয়ন্ত্রণের মধ্য� রাখত� চেয়েছে। সামন্তবাদী মূল্যবোধের ভেতর রয়েছে আনুগত্� � ভক্তি। আনুগত্� � ভক্ত� বিদ্যমান ব্যবস্থা � তাদে� সুবিধাভোগীদে� প্রতি। ওই ভক্ত� আবার ধর্মের সঙ্গ� যুক্� হয়ে যায়� পদধূলি গ্রহ� হয়ে দাঁড়ায় সাংস্কৃতিক উচ্চতা� নিদর্শন। সামন্তবাদে রয়েছে পুরাতনকে মহ� � নতুনকে ছো� কর� দেখা� মনোভাব� বিশেষভাব� আছ� বৈষম্যকে স্বাভাবি� বল� মেনে নেওয়া� বৈষম্যের বিশে� ভুক্তভোগী হচ্ছ� মেয়েরা। তাদে� মাতৃত্�, সেবাপরায়ণতা, রান্নাবান্না, ঘর-সংসা�, সতীত্�, আতিথেয়তা_ এস� সামান্� � ক্লান্তিকর কাজক� বাধ্যতামূল� কর� হয� এব� গু� হিসেবে চিহ্নি� কর� চলতে থাকে� সামন্তবা� অসংশোধনীয় রূপে পিতৃতান্ত্রিক।
�. শরৎচন্দ্রে� অবিস্মরণীয় একটি রচনা মহেশ� এট� সামন্তবাদবিরোধী একটি ছো� গল্প� 'মহেশ'-এর (১৯২৬) নায়� গফুর আগ� ছি� তাঁত�, এখ� হয়েছে ভাগচাষ� (ব্রিটি� শাসনের প্রত্যক্� ফল)� এখ� তাকে নানা রক� খাজন� দিতে হয�, এব� না দিতে পারল� কঠিন শাস্তি ভো� করতে হয়। গ্রীষ্মে� খর� পড়ায় গ্রামটিত� বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। পানীয় জলের ভীষণ অভাব� ব্রাহ্মণ শাসি� ছোট্� গ্রামটিত� গফুর � তা� মাতৃহী� কন্য� আমেন� একটি মুসলমা� পরিবার� জল সংগ্রহের সময় পাছে অন্যদে� অপবিত্� কর� ফেলে- এই ভয়ে আমেনাক� গা বাঁচিয়ে চলতে হয়। অতিকষ্টে সেদি� সে এক কল� জল সংগ্রহ করেছিল� গফুরের তৃষি� বৃদ্� ষাঁড� মহেশ, যাকে সে সন্তানের মত� আদ�-যত্ন কর� এব� উপার্জনে� একমাত্� অবলম্ব� হিসেবে জানে, সে� মহেশ জল পিপাসায় ছি� অত্যন্� কাতর� আমেনার কলসিতে মু� দিতে গিয়� মহেশ সেটা ভেঙে ফেলে� হিতাহি� জ্ঞানশূন্য গফুর তা� লাঙলের ফালট� নিয়� এস� মহেশকে আঘাত করে। মহেশ মারা যায়� হতভাগ্� গফুরের জন্য এবার আস� গো-হত্যার অপরাধে প্রায়শ্চিত্� করবা� পালা� শে� রাতে গফুর মেয়েক� নিয়� ঘর ছেড়� পালিয়� যায়� গন্তব্� চটকল, যেখানে মেয়েদের আব্র� থাকব� না বল� সে জানে� জমিদার� শোষণ� তাকে বাস্তুচ্যু� কর�, এব� ঠেলে দি� কারখানার দিকে� শেয়ালের হা� থেকে বে� হয়ে গিয়� বা� � মেয়� এবার পড়ব� গিয়� নেকড়ে� খপ্পড়ে। গল্পটি সামন্তবাদে� চরিত্র-উন্মোচ� কর� দেয়� জমিদার� ব্যবস্থা� প্রত� ধিক্কা� হিসেবে � গল্প অসাধারণ।
This entire review has been hidden because of spoilers.
আমার লেখা একটি ছো� গল্প রয়েছে- 'শেফালী � দধির গল্প'� গল্পটা ফেসবুক� পোস্� দিতে না দিতে� অনেক� মহেশ মহেশ কমেন্ট দিতে শুরু করেছিল� তখনও মহেশ গল্পটি পড়িনি� যা� হো�, অত্যন্� বিরক্ত� সহকারে গুগল� সার্� দিয়� কো� এক ওয়েবসাইটে মহেশ গল্পটি খুঁজ� পেলাম। তেমন মনোযোগ দিয়� পড়িনি� কেবল এইটুকু বোঝা� চেষ্টা করেছ�, আমার লেখা গল্পটি� সাথে এই গল্পের কো� মি� আছ� কিনা� না, নেই। দুটো গল্পের মি� বলতে গল্প� একটা গর� চরিত্রের উপস্থিতি� পাঠকদে� এই সীমাবদ্ধতা দেখে যারপরনাই হতাশ এব� বীতশ্রদ্ধবোধ করেছিলাম�
যা� হো�, এতদি� পর মনোযোগ সহকারে গল্পটি আরেকবা� পড়লাম� ভা� লাগা� সাথে দুঃখবো� মিশে রইল।
আমার খু� ছোটবেলায� পড়া একটা ছোটগল্প। দ্বিতীয় বা� আর পড়িনি� বা বল� ভালো পড়া� সাহস দেখাইনি। শরৎচন্দ্� চট্টোপাধ্যায� যে ভাবে � ছোটগল্পটির মধ্য� বাংলাদেশের দূরাবস্থার কথ� তুলে ধরেছেন� তা এক কথায� অসাধারণ। আর এই দূরাবস্থার কথ� লিখত� গিয়� মহেশ আর তা� প্রভুর ভালোবাসা দেখিয়েছেন তা বর্ননাতীত।
গফুর মিঞা আর তা� কন্য� যে ভাবে তাদে� একমাত্� পোষ্� মহেশকে আগলে রাখা�, বাঁচিয়ে রাখা� চেষ্টা করেছেন সে� নিয়� এইগল্প আগিয়েছে�
খু� সাধারণ একটা বিষয� বা বল� ভালো খু� সাধারণ একটা ঘটনা কে অসাধার� একটি গল্পতে পরিণ� করার প্রয়া� হল� মহেশ গল্পটি�
Actually this is more in the nature of a complaint than a review.....
It's about the rating system here. Lets see what the stars say - 1. did not like it, 2. it was ok, 3. liked it, 4. really liked it, 5. it was amazing... and that's it -_-
So how do i rate a book that is a sound piece of literature in every way but kicked my heart right in the balls??? Though i read this ages ago, my poor poor heart is still suffering major PTSD from it