Byomkesh Bakshi (Bengali: ব্যোমকেশ বক্সী) is a fictional detective in Bengali literature created by Sharadindu Bandyopadhyay. He is one of the most famous detective characters in Bengali literature. This book contains all of his stories in one volume, including one incomplete story.
শরদিন্দু অমনিবা� (প্রথ�-দ্বাদশ খণ্ড) গ্রন্থ� সঙ্কলি� শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ে� যাবতীয় রচনা বিষয� অনুসার� এক একটি খণ্ড� বিন্যস্ত করার নব পরিকল্পন� অনুযায়ী লেখকের সমুদয় গোয়েন্দ� কাহিনী একত্রে ব্যোমকেশ সমগ্� নামে প্রকাশ কর� হল� শরদিন্দু অমনিবা�-এর প্রথ�, দ্বিতীয় � দ্বাদশ খণ্ড� বিধৃ� ব্যোমকেশ সংক্রান্� অন্যান্য রচনাগুলি� যেমন, সুকুমা� সেনে� 'ব্যোমকেশ উপন্যা�', প্রতুলচন্দ্র গুপ্তে� 'ব্যোমকেশ, সত্যবতী, সত্যবতী� গাড়�' � 'ব্যোমকেশ � সত্যবতী� প্রস্থান' এব� পার্� চট্টোপাধ্যায়ে� 'ব্যোমকেশের সঙ্গ� সাক্ষাৎকার' এই গ্রন্থ� (শেষোক্� দুটি দ্বিতীয় সংস্করণে) যুক্� কর� হয়েছে�
Sharadindu Bandyopadhyay (Bengali: শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায�; 30 March 1899 � 22 September 1970) was a well-known literary figure of Bengal. He was also actively involved with Bengali cinema as well as Bollywood. His most famous creation is the fictional detective Byomkesh Bakshi. He wrote different forms of prose: novels, short stories, plays and screenplays. However, his forte was short stories and novels. He wrote historical fiction like Kaler Mandira, GourMollar (initially named as Mouri Nodir Teere), Tumi Sandhyar Megh, Tungabhadrar Teere (all novels), Chuya-Chandan, Maru O Sangha (later made into a Hindi film named Trishangni) and stories of the unnatural with the recurring character Baroda. Besides, he wrote many songs and poems.
Awards: 'Rabindra Puraskar' in 1967 for the novel 'Tungabhadrar Tirey'. 'Sarat Smriti Purashkar' in 1967 by Calcutta University.
বাংল� গোয়েন্দ� চরিত্রের ভেতর অত� প্রিয় চরিত্র ব্যোমকেশ বক্সী� ধারালো না�, লম্ব� চেহারা, নাতিস্থূ� অবয়ব। অসামান্য পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা, অনবদ্য বিশ্লেষণী দক্ষতা� শুধু বুদ্ধি দিয়েই যাবতীয় জটিল রহস্যে� জট ছাড়ান এই সত্যান্বেষী� তব� কী রোমাঞ্চক� একেকটি ব্যোমকেশ কাহিনী� আসলে ব্যোমকেশের গল্প উপন্যা� নিছক গোয়েন্দ� কাহিনী হয়। বর� সাহিত্যে� ভোজে যা ছিলো অপাঙ্ক্তেয�, সে� গোয়েন্দ� কাহিনীকে ব্যোমকেশ কাহিনী� মধ্য দিয়� চিরায়� সাহিত্যে� স্তর� উত্তীর্� করেছিলেন শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়। জীবনকে এড়িয়� ব্যোমকেশ এড়িয়� ব্যোমকেশ কাহিনী সৃষ্টি করেননি তিনি� চেনা জীবনের মধ্যেই ফুটিয়� তুলেছে� অচেন� চমক। ব্যোমকেশ জীবনের এক ধারাবাহি� চলচ্ছব� এই বই�
অজিত বাবু� জবানবন্দিত� ব্যোমকেশের গল্পগুলো লেখা হয়েছে� অজিত শুধু ব্যোমকেশের সহকারী না বন্ধুর থেকে� বেশি ভাইও বল� যায়� ব্যোমকেশ যখ� সত্যবতীকে বিয়� কর� তখনও অজিত বাসা বদ� করেন� একসাথে� থেকেছে� ব্যোমকেশের প্রধান অস্ত্র ছিলো তা� শাণি� মস্তিষ্ক� কথার মা� প্যাচে� বে� অর্ধেক সত্যিট� বে� কর� ফেলতেন� পেশায় প্রাইভেট ডিটেকটিভ হলেও নিজেকে 'সত্যান্বেষী' পরিচয় দিতে� বেশি স্বাচ্ছন্দ বো� করেন� ব্যোমকেশের কাহিনী গুলো পড়ল� মন� হব� যে এম� ঘটনা আমদে� আশেপাশ� হরহামেশা� ঘটছে� সাদাসিধা গল্পের ভিতর� ছিলো রহস্যে� চাদর� মারকুট ছাড়� শুধু বুদ্ধি� জোরে কোথা� বিশ্বাসঘাতকত�, পারিবারি� কোন্দল, প্রতিশোধ কিংব� সুচারু চক্রান্ত সক� রহস্� ভে� করেছেন ব্যোমকেশ� সবকিছু� ছিমছাম তব� প্রাণোচ্ছল বর্ণনা দিয়েছেন শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়। লেখক ব্যোমকেশ ক্যারিয়ার� ''বিশুপা� বধ'' উপন্যাসট� শে� কর� যেতে পারেননি। তা� জন্য খারাপই লাগলো।
কিছু গল্প� শার্লক আর পোয়ারোর আদ� মন� হব� কিন্তু ব্যোমকেশের আছ� নিজস্বতা, প্লট, পটভূমি আর বৈচিত্রতা। ব্যোমকেশের সাথে অনেকেই ফেলুদা তুলনায� নিয়� আসেন তা আসবে� স্বাভাবি� কিন্তু আমার ব্যাক্তিগত ভাবে মন� হয�, ফেলুদা কিশো� সাহিত্যে� গোয়েন্দাদের সর্দার আর ব্যোমকেশ সার্বজনীন। কখনো কখনো গল্প� খু� আর অবৈধ সম্পর্কে� আধিক্য থাকলেও বিরক্ত� আসেনি। কিছু না কিছু বৈচিত্� সবজায়গাতে� খুঁজ� পেয়েছি। যারা এখনো পড়েনন� অবশ্যই পড়ে ফেলু� শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ে� ব্যোমকেশ বক্সী�
বাংল� সাহিত্যে ব্যোমকেশ একদম প্রথ� দিককার গোয়েন্দ� (তা� ভাষায় সত্যান্বেষী) হলেও এখনও তা� জুড়� মেলা ভার। শার্লক, পয়র� দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে লেখা হয়েছি�, কিন্তু ব্যোমকেশের চরিত্রায়ন� স্বকীয়তা চোখে পড়া� মতন।
আমার কাছে যে কারণ� সবচেয়� উপাদেয� মন� হয়েছে তা হচ্ছ� ব্যোমকেশ সহ আশেপাশের সব চরিত্রের আটপৌরে আচরণ� এম� সাংসারিক গোয়েন্দ� আর কোথায় পাবে�? আর ভিলে�/ খল চরিত্রগুলো� যে� সমাজের অন্ধকা� দিকে� প্রতিমূর্তি। এরকম� আমার ভালো লাগে, কারণ মানুষে� জীবন� বিপদ কিন্তু বল� কয়ে আস� না� মুহূর্তে� ব্যবধানে ওল� পালট হয়ে যায়, আর তখ� দরকা� পড়ে সত্য অনুসন্ধানের। কালে� পার্থক্যের কারণ� কিছু কে� এখ� প্রেডিক্টেবল মন� হলেও তৎকালী� সময় বিবেচনায� তা প্রশংসার দাবিদার।
ব্যোমকেশের সাথে, ফেলুদা� তুলন� আসবেই। কিন্তু আম� বলবো ফেলুদা কিশো� সাহিত্যে� গোয়েন্দাদের সর্দার আর ব্যোমকেশ সার্বজনীন। কখনো কখনো গল্প� খু� আর পরকীয়�/অবৈধ সম্পর্কে� আধিক্য থাকলেও কখোনোই একঘেয়� লাগেনি� বৈচিত্র্� ছি� সব ক্ষেত্রেই।
ভালো লাগা� একটা মুখ্� কারণ লেখনী� এরকম স্মু� লেখনী পড়ে ভীষণ আরাম� ব্যস্ততা� মাঝে� � দিনে ১০০০ পেইজের বই শেষ।
ব্যোমকেশের সাথে ক্ষেত্� বিশেষে শারলকে� মি� পাওয়া গেলে� তা� নিজস্ব স্বকীয়তা আছে। আবার ব্যোমকেশের সংসারী দিকট� দেখত� ভালো লেগেছে� শেষে� দিকে অজিতকে লেখক কে� অম� গায়েব কর� দি� বুঝত� পারলাম না যদিও�
গল্পগুলোকে � তারা� দিতা� হয়ত, লেখনী� জন্য � তারা দিলাম।
ব্যোমকেশ কাহিনী পড়া শুরু করেছিলাম পথের কাঁট� দিয়ে।তারপ� পেলা� সত্যান্বেষী� খোঁজ� সত্য� বলতে ব্যোমকেশ আর অজিতের বন্ধুত্ব,কে�-কাহিনীগুলো গল্প আকার� লিখে অজিতের লেখক হওয়� এস� আমাক� শার্লকের কথাই মন� করিয়ে দিচ্ছিল। যদিও � ব্যাপারটায� মি� আছ� কিন্তু পর� দেখলাম ব্যোমকেশ এক্কেবার� আলাদ� একটা চরিত্র� রূ� নিয়েছে।ব্যোমকেশ একটি স্বতন্ত্� চরিত্র যা� কে�-কাহিনী সমাধান করার বাইরেও ঘরকন্যার দিকে� বে� গভী� নজ� আছ�! অজিত আর ব্যোমকেশের সম্পর্কট� শুধুমাত্� বন্ধুত্বের ছি� না,রক্তের সম্পর্� না থাকলেও ভ্রাতৃত্ববোধ ছি� সুদৃঢ়� তাইত� ব্যোমকেশ আর সত্যবতী বিয়� করার পরেও অজিতকে বেঁধ� রেখেছি� পারিকবারিক বন্ধনে� এই ভাবে� একেরপর এক সত্যান্বেষ� কর� গেছে বক্সী�
বইটা� ভাষা সাধু হলেও দাঁত ভাঙা� মত� কঠিন ছি� না।স্মুথলি পড়া যায়, একদম আরামসে!
পুরো সমগ্রট� পড়া� সময় অনেক উপভো� করেছি। ওদের বন্ডটা সবচেয়� বেশি ভালো লেগেছে।যদি� শেষট� কেমন যে� ছি� :( বেশি উপভো� করার আর� একটা কারণ হল আম� আর আপ� একসাথে এট� শুরু থেকে শে� করেছ� অডিও বু� শুনে� এরমধ্য� অর্ধেকটা� অডিও বুকে� রিডা� ছিলা� আমি😌ক� আই��িয়া করেছ� যে কে খুনি হত� পারে, পড়ত� পড়ত� আপুক� যে কতবা� বলেছ� দম না� আর!!অনেক ভালো সময় কেটেছে🖤
যদিও দু'জনের মধ্য� বে� কিছু পার্থক্য বিদ্যমান তবুও ব্যোমকেশ বক্সী কে বাংলার শার্লক হোমস বললে মোটে� অতিশয়োক্ত� হব� না�
আর বইটি সম্পর্কে কিছু কথ� বলতে হয়। শে� গল্পটি অসম্পূর্ণ। শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায� গল্পটি শে� কর� যেতে পারে� নি� মনের মধ্য� একটা জিজ্ঞাসা কা� করেছিল,শে� পর্যন্� ব্যোমকেশ,সত্যবতী,অজিতের কি হল? বইটি� শেষে লেখকের একজন গুণগ্রাহী প্রতুলচন্দ্র গুপ্তে� লেখা পরিশিষ্ঠের মাধ্যম� সে কৌতুহলের নিবৃত্তি ঘটেছে।
ভা� থেকো ব্যোমকেশ।পাঠকে� অন্তরালে চলুক তোমা� এই সত্যান্বেষণ।
There had been and perhaps always will be comparison between the two most famous detective series in Bengali.Feluda and Byomkesh....both are masterpieces and simply unputdownable...But the fact remains that this two series are different in their own ways..While the central character Feluda is someone who is a genius,Byomkesh bakshi appears to be a next door guy. The time-period in which the plots are set is also different. Sharadindu Bandyopadhyay, the author is heavily influenced by Sherlock Holmes and followed the same second person narrative, Ajith in place of Dr. Watson..He has finely depicted the socio-economic conditions of Bengal during Post World-War II and during partition of Bengal.I simply love it. You can't put the book down if you start reading it and believe me...even if you have read it once.Every time you read it.You’ll have something to cherish upon. While I feel Feluda is very entertaining for school going kids...I highly recommend Byomkesh for mature readers.
শ্যা�!!! পুরো মা� ধর� ভেবেছিলা� শুধু মিতিনমাসী আর ব্যোমকেশ সমগ্� পড়বো। কিন্তু মিতি� মাসী� �-� টা গল্প পড়ে মন আর টানেনি� তা� পড়ব� দেখি আর� কয়টা। কিন্তু ব্যোমকেশ বক্সী! আহ�, আগ� যখ� একটা দুইট� পড়তাম,তখ� সাথে সাথে মুভি� দেখে ফেলতাম� এবার যদিও তা সম্ভ� হয়নি। কিন্তু বই পড়া� সময় কিছু কিছু মুভি� না� মন� পড়ছিল� শার্লক হোমস-ওয়াটস� জুটি� পর কে� জানি এখ� ব্যোমকেশ-অজিতের জুটি� বে� ভালো লাগলো। সমগ্রট� শে� কর� আসলে� অনেক খারা� লাগছে। কিন্তু সমস্যা নে�,মির্চি� ব্যোমকেশ বক্সী� অডিওবু� সবগুলো এক এক কর� শুনব� এখন। ধন্যবা� সত্যান্বেষী, এই মাসটায� আমার পাশে থাকা� জন্য💜
ব্যোমকেশ এতদি� পড়া হয� না�... কে� পড়া হয� না� তা জানি না� কে� কে� বলতো কঠিন বাংল�, কে� বলতো বড়দের বই ইত্যাদ� ইত্যাদি। বে� কিছুদি� আগ� মোটামুটি রো� চেপে গে�... ব্যোমকেশ এখ�... এই মুহূর্তে� পড়ব� পড়তেই হবে। মাথা গর� কর� দিলা� পিডিএফ ডাওনলোড। এদিক� বই খুলে মাথা চক্ক�! ১০০৮ পৃষ্ঠা!! এই পর্যন্� পিডেফে হাইয়েস্� সাড়� ছয়শ� পে� পড়েছি.. কিন্তু হাজা�!
চোখে� যা হয� হো� এই ভেবে পরিচিত� পর্ব শেষে ডু� দিলা� ব্যোমকেশের সাথে সত্যান্বেষণে� ব্যা�... আর যায় কোথা? পরবর্তী ১৫/২০ দি� ব্যোমকেশ� আমার সঙ্গী� হাঁটছি... সাথে সাথে বই পড়ছ�, শুয়� আছ�, বই পড়ছ�, ক্লাসে টিচা� আসতে দেরী হচ্ছ�? আলাপ বা� দিয়� বই পড়ছ� এতদি� এভাবেই ঘোরে� ভিতর কেটেছে আমার দিবস রজনী� ইচ্ছ� কর� কৃপণের মত� অল্প অল্প কর� পড়ছিলাম.. শে� হয়ে যাবে যে! অবশ্� সব কিছুরই একটা শে� আছ�- এই আপ্তবাক্� অনুযায়ী বই� পড়া শে� হল� কিন্তু শে� হবার পর থেকে, এখ� পর্যন্� খু� চিনচিন� একটা 'মন খারা�' ভাবে আচ্ছন্� হয়ে আছি।
শরদিন্দু বাবু� ব্যোমকেশ শার্লক হোমসের কিছুটা অনুকরণ� তৈরি, অনুপ্রেরণা� বল� চলে। তেইশ-চব্বিশ বছ� বয়স, ধারালো না�, কিছুটা লম্বাট� চেহারা, নাতিস্থু� অবয়� আর চো�-মু� ইঙ্গিত দিচ্ছে শাণি� মগজে�- মোটামুটি এই হল ব্যোমকেশের বাহ্যি� পরিচয়� আগ� থাকতেন হ্যারিসন রোডে� উপ� পরবর্তীতে কলকাতা� দক্ষিণ� কেয়াতলায় ঘাঁট� গাড়ে। ব্যোমকেশের প্রথ� গল্প সত্যান্বেষীতে পরিচয় হয� তাঁর এক � অদ্বিতীয় সহকারী অজিতের সাথে� ব্যা�... বাংল� সাহিত্� পেয়� যায় অনবদ্য এক জুটি� অজিত যে কেবল তা� সহকারী তা-� নয�, তাঁর বন্ধ�, ভা�, সুহৃদ। আর তা� তো ব্যোমকেশের বিয়ের পর আলাদ� হয়ে যেতে চাইলেও নব দম্পতি� আপত্তি� চোটে তা আর হয়ে উঠ� না�
যা হো�, যা বলছিলা�... ব্যোমকেশ কো� পুলি� কর্মকর্ত� নন, কিংব� নন কো� গোয়েন্দ� বিভাগে� কো� হর্তাকর্তা� খু� সাধারণ একজন মানু�; যে কি না শখের বস� সত্য অন্বেষ� করে। অন্যান্য ডিটেকটিভদে� সাথে ব্যোমকেশের পার্থক্য এখানেই� অন্য ডিটেকটিভরা যেখানে খুনী কিংব� অপরাধী ধরার জন্য বদ্ধ পরিক�, ব্যোমকেশ সেখানে খুঁজছে আসলে ঘটনা কি হয়েছি�, কে� হয়েছিল। অপরাধী কে, কে�, কি কারণ� অপরা� হয়েছে সেটা� সবসময় মুখ্� না� সাহিত্� জগতে ব্যোমকেশের যে সময়� আবির্ভাব, সে সময়টা তা� জন্য উপযুক্� সময় ছি� না� সামাজি� উপন্যা� কিংব� অন্যান্য উপন্যাসে� ভিড়� গোয়েন্দ� গল্প নেহায়েত অপন্যাস। ঠি� এখানটাতে� শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ে� কৃতিত্ব। ব্যোমকেশের মাধ্যম� গোয়েন্দ� গল্পকে সাহিত্যে� মর্যাদায� পৌঁছ� দেয়া। আমরা বর্তমানে� বেশিরভাগ পাঠককু� গোয়েন্দ� গল্প কিংব� থ্রিলারে� ভক্ত বল� নিজেদে� পরিচয় দিতে ভালবাস�, আমাদের ভিতট� মুলত গড়ে দেয়� হয়েছি� তখনই� ব্যোমকেশের সত্যান্বেষণে� জন্য যেসব কাহিনী� সৃষ্টি করেছিলেন, তখ� তো বটেই এমনক� এখনও পড়ল� মন� হব� 'আর�! এরকম� তো আজকা� ঘটছে!'
এম� জীবন ঘনিষ্ঠ উপন্যা� বলেই চরিত্রের উপরও তা� প্রভাব পড়েছে� ব্যোমকেশ যে অন্যান্য আট দশজন ডিটেকটিভের মত� নয� তা বল� হয়েছে অনেক আগেই� তাইত� দেখা যায়, শুধুমাত্� কাট্টাখোট্টা সত্যান্বেষ� ছাড়াও সে ডু� দেয় এক নারী� হৃদয়ে লুকিয়� থাকা সত্য উদঘাটনের মাঝে� হ্যা, ব্যোমকেশ� প্রেমে পড়ে� বিয়� কর� পছন্দে� সে� নারীকেই। বিয়ের পর থেকে অন্যান্য গল্পগুলো জুড়� ছি� সত্যবতী� উপস্থিতি� হয়ত� অতোট� বিশদভাবে নয� তারপরে� যেটুকু ছি�, সত্যবতীকে বোঝা� জন্য, তাদে� দাম্পত্য জীবনটাকে বোঝা� জন্য যথেষ্ট� ছিল। সত্য অন্বেষ� কর� ছি� ব্যোমকেশের নেশা, পেশা নয়। কিন্তু শুধু সত্যান্বেষ� করলে� তো হব� না, জীবিকা নির্বাহে� জন্য� কিছু কর� চাই। তা� তো অজিত আর তাকে যৌ� মালিকানায় বইয়ের দোকা� দিতে দেখি� কালক্রমে অন্যান্য গৃহী ব্যক্তির মত� বাড়িও করতে দেখি�
বইয়ের শুরুতে যে� চব্বিশ বছ� বয়সী টগবগ� তরুণ যুবাপুরু� ব্যোমকেশের সাথে আমাদের পরিচয় হয�, সময়ের আবর্তন� সে� বুড়� হয়ে যায় :/ সাথে সত্যবতীও। অজিত তাদে� সাথে থাকে না, জীবিকা� ধান্দায় সে� থাকে অন্য আরেক জায়গায়� ওহ! হ্যা�... ব্যোমকেশের সমস্� কীর্তিকলাপ আমরা অজিতের লেখনীতে পড়ত� পাই। ব্যোমকেশের সহকারী বল� হেলাফেলা� উপায� নে� একদম! সে কিন্তু বিখ্যা� একজন লেখকও। বে� যাচ্ছি� দিনকাল, শরদিন্দু বাবু� মাথায় কি ভূ� ভর কর�, কে জানে... অজিতকে ব্যোমকেশ থেকে আলাদ� কর� দিলেন। একদম হু� করেই� তাহল� ব্যোমকেশের কীর্তি প্রচার করবে কে?
"যে রাঁধ�, সে চুলও বাঁধ� "- এই প্রবাদ� উদ্বুদ্ধ হয়ে শরদিন্দু বাবু দিলে� কল� তুলে ব্যোমকেশের হাতে! -_- (ব্যক্তিগতভাব� ব্যাপারট� আমার একদম পছন্� হয়ন�, এই দু:খে পুরো একটা দি� ব্যোমকেশ পড়া বন্ধ রেখেছিলা�)
বিস্তর কথাবার্ত� বললাম। এদ্দিন গোয়েন্দ� চরিত্র� প্রথ� পছন্� ছি� ফেলুদা, এখ� যুক্� হ��়েছ� ব্যোমকেশও। এখ� অনেকেই ক্যাচা� লাগাতে চাইব� এই বল� যে- কে শ্রেষ্�? ব্যোমকেশ নাকি ফেলুদা? আসলে দুইজ� ডিটেকটিভ হলেও তাদে� ক্ষেত্� আলাদা। গল্পের ভিতরের কন্টেন্টের কথ� চিন্তা কর� যদ� শ্রেণী বিভা� কর� তাহল� বল� যায় ফেলুদা যদ� কৈশোরকালের পাঠ্� বই হয�, ব্যোমকেশ হওয়� উচিত কৈশো� পরবর্তী ধাপে� অনেক� বল�, ব্যোমকেশের ভাষা কঠিন কিসে� কি! হাল্কা সাধু ভাষা (মানুষজ� বঙ্কিম পড়ে হজ� কর� ফেলে আর এই বই তো কো� ছাড়!) আর একটা জিনি� যাস্� অসুবিধ� হচ্ছিল সেটা হল টাকা� হিসা� :D ব্যোমকেশের আমলে� টাকা আর এখনকার আমলে� টাকা� মা� ভিন্� যেখানে আমরা হাজা��/লাখখানেক টাকা নিয়� কথ� বল� সেখানে কেবল �' টাকা� দৌরাত্ম্� :v
যা� হো�.... ব্যোমকেশের সাথে দুর্দান্� কয়েকট� দি� কেটেছে আমার� এখনও যারা পড়েনন� তারা সে� ভাগ্যবান/ভাগ্যবতী :/ কারণ পড়ে ফেললেই তো সব শে�...
ব্যোমকেশের কাহিনী পড়া শুরু কর� সে� লকডাউনের মাঝে� একটু একটু কর� পড়ছিলাম, এখ� মন� হচ্ছ� ধু� কর� শে� হয়ে গে�! এই গোগ্রাসে গিলছ�, তো এই আবার শেলফ� উঠিয়ে রাখছি। বল� যায়, রসিয়ে রসিয়ে খাচ্ছিলাম।
ব্যোমকেশের গল্পগুলো লেখা হয়েছে অজিতের জবানবন্দিতে। অজিতকে ব্যোমকেশের সহকারী না, বন্ধুর থেকে� বেশি, ভাইই বল� চলে। সবসময় একসাথে� থাকতো। এমনক� ব্যোমকেশের বিয়ের পরেও এই ভ্রাতৃত্ববোধের কারণ� অজিতের বাসা বদ� কর� হয়ন�, ব্যোমকেশ-সত্যবতী� সাথে� থেকে গেছে� ওহ, সত্যবতী হচ্ছ� ব্যোমকেশের সহধর্মিণী� অজিতের ভাষায় ব্যোমকেশ হচ্ছ� তেইশ-চব্বিশ বছ� বয়সী এক যুবক, যাকে দেখল� শিক্ষি� ভদ্রলো� বল� মন� হয়৷ গায়ের রঙ ফরসা, বে� সুশ্রী সুগঠিত চেহারা-মুখে চোখে বুদ্ধি� একটা ছা� আছে। ব্যোমকেশের প্রধান অস্ত্র ছি� তা� শাণি� মস্তিস্ক� কথ� বলেই অর্ধেক সত্যিট� বে� কর� নিতো� পেশায় প্রাইভেট ডিটেক্টি� হলেও নিজেকে সে 'সত্যান্বেষী' বল� পরিচয় দিতে বেশি পছন্� করতো� কারণ তা� কা� হচ্ছ� সত্য অন্বেষ� করা। চো�-ডাকা�-খুনীকে খোঁজ� নয�, তা� কা� হচ্ছ� অপরাধে� পেছনের কাহিনী খুঁজ� বে� করা৷ সত্য অন্বেষ� করার পাশাপাশি জীবনধারণের জন্য সে আর অজিত মিলে একটা ছাপাখানা� খুলে ফেলে� আমার মন� হয� ব্যোমকেশ এমনই একজন গোয়েন্দ�, যে কীনা বে� সাংসারিক�! তা� তো সে একটু প্রে� কর�, নিজে� প্রেমিকাকে বিয়েও কর�, বাড়িও কিনে বসে৷ সাংসারিক বট�!
ব্যোমকেশের কাহিনীগুলো পড়ল� মন� হব� এম� ঘটনা আমাদের আশেপাশ� প্রতিনিয়ত� ঘট� থাকে� অতিরঞ্জি� না, সবকিছুরই ছিমছাম, তব� সূক্ষ্� বর্ণনা দেওয়া� এমনক� প্রতিট� গল্পের চরিত্রগুলো� মেকি মন� হয়নি৷ অপরাধী তো আমাদের আশেপাশের এস� সাধারণ মানুষই হয়ে থাকে� একেক গল্পের রসদও একেক রকম। কোথা� পরকীয়� ছি�, কোথা� বিশ্বাসঘাতকত�, পারিবারি� কোন্দল কিংব� সুচারু চক্রান্ত� একদম সামাজি� উপন্যাসে� মশলা� এখান� পাওয়া যায়� এক কথায� বল� যায় ব্যোমকেশ হচ্ছ� আমাদের ঘরের লোক। কোনো ঢিশু� ঢাশু� নে�, শুধু� বুদ্ধি� খেলা�
কিছু কিছু কে� প্রেডিক্টেবল ছি�, গল্প� আর কতটুকু� বা সাসপেন্স তৈরি কর� যায়� তব� কাহিনীগুলো দেশভাগের� আগের লেখা দেখে মন� হয� বে� কিছু গল্প� মেয়েদেরকে হেয় কর� হয়েছে� কিংব� লেখক বোধহয় কিঞ্চি� নারী বিদ্বেষী ছিলে�, সুযো� পেলে� গল্পের নারীদে� খোঁচ� মারতেন� কখনো সত্যবতীকে নিয়� সস্ত� মজ� করছে�, কিংব� "মেয়েরাই অপরাধে� উৎ�", "মেয়েদের জন্যেই দুনিয়ায� এত সমস্যা"- এস� বলছেন। আগেকার সমাজ� এম� মন্তব্� স্বাভাবি� ছি� বল� এই সমস্যাটুকু না দেখা� ভা� করলাম৷
ব্যোমকেশের শে� গল্প 'বিশুপা� বধ' লেখক শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায� শে� কর� যেতে পারেননি।
সাধু ভাষায় লেখা হলেও পড়ত� আরাম, পুরো সমগ্� চাইলেই দু'সপ্তাহের মধ্য� শে� কর� দেওয়া যায়� আপনি যদ� রহস্যপ্রেমী হয়ে থাকে�, তাহল� এট� পড়ে দেখু�, হতাশ হবেন না� আম� মুগ্� হয়েছি, সবগুলো পড়া শে� হয়ে গেছে দেখে একটু কষ্ট লাগছ�, এই যা�
বাঙল� ভাষায় গোয়েন্দাকাহিনী� শিরদাঁড়� বল� চলে। যুক্তি� মারপ্যাঁ�, অকল্পনীয় কিন্তু স্বাভাবি� পরিণতি আর সুপাঠ্� প্রাঞ্জল ভাষা রচনাগুলোকে এম� মাত্রা দিয়েছ� যে এক নিশ্বাসে� পড়ে ফেলত� পারলেই যে� পাঠকের পূর্ণত� ! পটভূমি সাজাতে� লেখকের জুড়� মেলা ভার। তুলনামূলকভাব� ভৌগলিক বৈচিত্র্� আর সম্ম্মুখ সংঘা� কম হলেও কাহিনী� শক্তিত� লেখক সে� অপূর্ণতাকে জয� করেছেন�
ব্যোমকেশ বক্সী নিয়� রিভি� লিখা� দরকা� নাই। কিনু� আর পড়া শুরু করুন� একটানা না পড়ে ধীরে ধীরে পড়ুন। প্রতিট� গল্পের স্বা� পাবে� এতে। আম� জুনে শুরু কর� আজ শে� করলা� দু� একটা পর� অন্য বই পড়তাম� এত� দীর্ঘকাল সত্যান্বেষী� সাথে কাটাতে পেরেছি�
ব্যোমকেশ সমগ্�! প্রথ� যখ� বইটা হাতে পেয়েছিলাম, অজান� এক আশ্চর্� শিহর� বয়ে গিয়েছিল� শিরদাঁড়� বেয়ে। নেড়েচেড়ে আবার শেল্ফে তুলে রেখেছিলাম। সাহস হয়নি।
প্রথ� ব্যোমকেশের সাথে অভিযান শুরু হয� লকডাউনের মাঝে� হাতে অখণ্� অবসর� একবা� শুরু করেই নিজে� অজান্তেই গোগ্রাসে গিলেছি� আবার হঠাৎ থমকে গেছি� তুলে রেখেছে শেল্ফে� শে� হয়ে যায় কিনা� আটকে রাখত� পারিনি নিজেকে আবার রহস্যে� গল� ঘুপচিত� ঘুড়� বেড়ানো। থমকে দাঁড়ানো� সত্য অন্বেষণে� বিচিত্� পথ একরক� আচ্ছন্� কর� রেখেছে� অবশেষে, আজ সত্যিই শে� হয়ে গেল। অসমাপ্�!
ব্যোমকেশের রহস্যগুলোক� কোনো বিশে� বিশষণে বিশেষায়িত করার স্পর্ধ� আমার নেই। এট� যে� এক বিচিত্� অভিজ্ঞতা� কখনো পারিবারি� কোন্দল, কখনো বিশ্বাসঘাতকত�, চক্রান্ত, পরকীয়�.. কি নে� এত�? পড়ত� যেয়� আপনি কখনো� অধৈর্য হবেন না, সে সুযোগই নেই। এতটুকু নিশ্চয়ত� নির্দ্বিধায় দিতে পারি�
ব্যোমকেশ আমাদের খু� কাছের। কখনো� মন� হব� না সে আপনা� ধরাছোঁয়ার বাইরে। কিন্তু তা� শূন্যত� ঘিরে থাকে� এর থেকে রেহা� নেই।
অল্প কথায� ব্যোমকেশের প্রংশস� যেমন কর� যায় না� তেমন� অনেক প্রশংসার বুলি ছড়িয়েও ব্যোমকেশকে নিয়� আমার মুগ্ধত� প্রকাচ কর� যাবে না, সম্ভ� না� বিশুপা� বধের অসমাপ্তত� এটাই প্রমাণ কর�, ব্যোমকেশ চিরঞ্জী�, তা� অবস্থা� চিরদিন অম্লান হয়ে থাকব� পাঠকদে� হৃদয়ে� তা� শূন্যস্থান পূরণ কর� সম্ভ� নয�!
যদিও আগেই একটা গল্প পড়া ছি�, কিন্তু সত্য� বলতে কি, ব্যোমকেশ সম্পর্কে আমার তেমন উঁচু ধারণ� ছি� না� বাংল� গোয়েন্দার জগতে ফেলুদা� আমার কাছে রাজা� আর ব্যোমকেশ? অনেকেই তো গোয়েন্দ� গল্প লেখা� চেষ্টা কর�, এও সেরক� কিছু� হবে। তারপ�? একটা একটা গল্প পড়ি, আর ধারণ� যায় পাল্টে� ফেলুদা� গল্পগুলোতে একটা চেনা গৎ আছ�, বেশিরভাগ কে� এক� রকমে�; কিন্তু ব্যোমকেশের প্রতিট� গল্প� আলাদা। আলাদ� আলাদ� প্রেক্ষাপট, আলাদ� টুইস্ট� শার্লক হোমসের চেয়� আমাদের ব্যোমকেশ কোনো অংশে কম নয়। তব� পুরোপুরি বাঙালি গোয়েন্দ� আমাদের এই ব্যোমকেশ� আমার মত যেসব কল্পনাপ্রব� টিনেজা� গোয়েন্দ� হত� চায়, তারা শার্লক হোমসকে অনুসরণ না কর� ব্যোমকেশকে অনুসরণ করলে� বেশি কাজে দেবে! ফেলুদাকে এখ� থেকে আম� বল� শিশু কিশোরদের সেরা গোয়েন্দ�, আর ব্যোমকেশ, সে তো সার্বজনীন।
I read it at the age of 15. And believe me, it was an epic journey to experience. Each and every story has a great plot. The stories are not that typcal detective thriller types but also contain social structures and human natures as well. Byomkesh is a famous detective of Bengali. But if you haven't read it yet, then you are missing a bunch of masterpiece. Just give it a try, you won't regret:-)
হাজা� পৃষ্ঠা� বই পড়ে শে� কর� তা� আবার � মাসে, it's like a dream to me. এহেম এহেম! একচুয়াল� বইটা আম� পড়ি নাই। পুরোটা অডিও শুনেছি� কখনো ইউটিউব থেকে আবার কখনো আমার বো� নিজে� পাঠক হয়ে আমাক� বই টা পড়ে শুনিয়েছে। ১০০৮ পেজে� প্রায় অর্ধেক অংশই আমার বো� আমাক� পড়ে শুনিয়েছে। নাহল� এট� পড়া� সাহস আমার হত� না� এজন্যই হয়ত� � মা� টাইম লেগেছে� জোরে পড়া আর নিরব� পড়া� মাঝে অনেক পার্থক্য হয়ে থাকে� সে যদ� বইটা নিজে এক� এক� পড়ত� তাহল� �/� দিনে� শে� কর� ফেলতো। এট� তা� লাইফের সর্বোচ্চ সময় নিয়� বই পড়া� আর এই বইটা পড়া অবস্থায় সে আমার অসংখ্য না� আবিষ্কার কর� ফেলেছে 😂😂😂.........
I am thankful to Rifat 🤪 Love You so much Sis 🥰
বইটা খুবই ভা� লেগেছে� স্পেশালি চিড়িয়াখানা আর অচিন পাখি অনেক ভা� লেগেছে� অচিনপাখি টা� খুনীকে ক্র্যাকই করতে পারি নি কে হত� পারে� বিশুপা� বধ শে� হওয়ার আগেই লেখক শরদেন্দু বন্দ্যোপাধ্যায� মারা যান। না জানি উন� কিভাবে এর শে� কল্পনা কর� রেখেছিলেন।একটা রহস্� থেকে� যায় এখানে। তা� পর বাকী লেখা টা সম্পন্� করেন নারায়� সান্যাল। মন্দ ছি� না� কিন্তু বোঝা� যাচ্ছি� অন্য কারো হাতে� স্পর্শ লেগে গেছে গল্পটায়� 😐
তব� এই বই পড়া� জার্নিটা ভা� ছিল। লক ডাউন� আম� আর আমার বো� অনেক টাইম স্পেন্� করলা� এই বই এর সুবাদে�
একটা দীর্� সময় ব্যোমকেশের সাথে কাটালাম। ইচ্ছাকৃতভাবে অল্প অল্প কর� রসিয়ে রসিয়ে পড়ছিলাম যে� শে� না হয়ে যায়� অন্য একটা কো� বই পড়ি, মাঝে কিছু ব্যোমকেশ� তবুও শেষে� সময় তো আসেই� একটু বিষণ্ণ লাগছ�, বিশেষত শে� গল্পটা পড়ত� গিয়� গল্প যখ� জম� উঠছে তখ� ”অসমাপ্ত� বল� দু� কর� বইটা� শে� হয়ে গেলো� পর� জানত� পারলাম জীবনের শে� সময় পর্যন্� লেখক ব্যোমকেশের সাথে ছিলেন। মৃত্যু� ছয� মা� আগ� এই গল্পটা লিখত� শুরু করেন যা আর শে� করার সময় পা� নি�
ব্যোমকেশ আম� অধিকাং� সময় ট্রেনে বস� পড়েছি, কাজে যাবা� পথে। পুরোটা সময় এই বাংল� রহস্যে ডুবে থেকে যখ� শুনত� পেতা� You’ve reached Flinders St Station, কে� যে� এরকম অনুভূত� হত যে কে� যে� ঠা� কর� একটা চড� দিলো গালে! হায় কোথায় বাংল� সাহিত্�, তা� সাধু ভাষায়, কোথায় ব্যোমকেশ মাত্� ঘু� ভেঙ্গে পুঁটিরামের হাতে সকালের রো� পোহাতে পোহাতে এক কা� কড়া বাংল� চা খাবে আর কোথায় আমার আরেকটা ভিনভাষী দি� শুরু কর�! সাধু ভাষা� বর্ণনা যে আধুনিক হত� পারে আর তা এত সাবলীলভাব� আম� পড়ত� পারব� কখনও ভাবি নি� এত আগ� এতটা আধুনিক গোয়েন্দ� কাহিনী তা� সাধু ভাষায়, কেমন কর� লিখলেন লেখক জানি না� বিবাহি� কো� গোয়েন্দার গল্প কখনও পড়েছি বলেও মন� পড়ে না!
কো� গল্প নিয়� আলাদ� কর� কিছু লিখব� না, এট� কো� রিভি�-� নয�, পুরোটা� ব্যক্তিগ� অনুভূতি। ব্যোমকেশসমগ্� যখ� পড়লাম তখ� পুরোটা নিয়েই আমার সামগ্রিক অনুভূত�, সেটা কেবল� ভালো লাগার।
আমার থ্রিলারপাঠের হৃদয়ে শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায� এব� ব্যোমকেশ একাধার� Bold, Italic আর Underlined ফন্ট� গেঁথ� রইলো�
This is the bestest work of fiction in the genre of mystery and crime detection by any Bengali writer. Absolutely world class. Far better than Feluda or any other similar series. Highly recommended.
সীমি� আকার� লকডাউনের প্রথ� দিনে পড়া শুরু, আজ সন্ধ্যায� শেষ। শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ে� ব্যোমকেশ সমগ্র। ফেলুদা� পর দ্বিতীয় সেরা বাঙালী গোয়েন্দা। চমৎকার আকর্ষণীয় লেখনী� গল্পগুলোকে স্রে� গোয়েন্দ� কাহিনী না বল� সামাজি� গল্প বা উপন্যা� হিসেবে� চালানো যেতে পারে� চটকদার গোয়েন্দ� গল্পের মত� গোলাগুলি বা মারপিটের আব� নেই। সাধারণ সব সামাজি� চরিত্র আর তাদে� রিপুমত্ত অপরাধে� সব গল্প�
তব� একটা জিনি� খুবই দৃষ্টিকট� - বে� কট� গল্প পড়ল� বুঝা যায় লেখক বেজায় না� উঁচু ধরণে� মানু� ছিলেন। বিশে� কর� নারীদে� প্রত� তা� দ্বে� লুকিয়� রাখে� নি� একাধিক গল্প� 'মেয়েরাই অপরাধে� উৎ�' বা 'মেয়েদের জন্যেই দুনিয়ায� এত সমস্যা' এরকম কিছু কথাবার্ত� নিজে� বয়ানে� বলেছেন� তব� স্বীকা� করতে� হব�, খুবই ভা� মানে� সাহিত্য।
For someone who has just started reading Bengali detective books, this book was a goldmine for me. I've read Feluda and Kakababu books before it but those were for a somewhat younger audience. Byomkesh is the first adult detective book I've read in Bengali. What I liked about the Byomkesh books are, it covers a wide range of crimes. A lot of the crimes are driven by lust, but the writer has portrayed fraud, larceny, revenge, forgery, abduction and even contract killing very spontaneously.
Byomkesh's adventures begin in the 1930's. At first we see a young Byomkesh who meets Ajit. The stories are naraated by Ajit. In the first story Byomkesh arrives at Ajit's mess pretending to be a tenant looking for a room. He later reveals his landlord who happened to be the head of a drug cartel. Byomkesh and Ajit becomes friends and he invites Ajit to live at his house. Thus the duo of Byomkesh and Ajit were born who later solved some of the most mind boggling mysteries.
After solving some crimes and gaining popularity, Byomkesh meets Satyabati in one of the cases, who he goes on to marry afterwards. Sharadindu has portrayed some complexities between the husband and wife, which brings the stories closer to the society. He goes deep into the personal life of the sleuth, presenting the financial dilemmas being one. Byomkesh and Ajit later starts a printing press as a secondary income source. These events gives us a closer look at the detective's life and let us connect to him deeply.
The thing I liked most about Byomkesh is his values and principals. He justifies his actions according to his values than logic. In a period when the country was just beginning it's journey, Byomkesh didn't have a lot of faith in the law. On the contrary, in some of the stories he judges the criminals according to his own values and takes no action.
The crimes commited in the stories are versatile. Sharadindu has presented the plots uniquely. The criminals commited near perfect crimes which the police has no clues of. Without Byomkesh it would have been impossible to catch them. Though in most of the stories the villains would not give in and take their own lives in front of Byomkesh and the police. This might be common back then but seems very unlikely now. But the way the stories unfold and from the clues the sleuth reveals the crime is where Sharadindu has worked his magic to make Byomkesh one of the finest in Bengali literature.
From the stories, it seems very obvious that Byomkesh seems to shares his roots with Sherlock Holmes and Poirot. But I have a nightmare imagining Hercule and Sherlock in the streets of Kolkata. Byomkesh, and only Byomkesh is the sole answer for the crimes back then!
This entire review has been hidden because of spoilers.
It took me a month to finish this book. I think this is my third-fourth full read of the collection. But I think this is the read that I am most mindful and aware of. Last month has been tough. Byomkesh has been my safe place in such dark times. It gave me refuge and kept me safe, to the best of its ability. I didn't leave any word out of this book this time. Even the edition. I think I am ready to record my feelings now.
I own the 2005 edition of this collection, which was first published in 1995. I own this book since 2009. Sharadindu Bandyopadhyay wrote 32 stories/novels in total, in a span of 35-36 years (with a gap of 15 years between story 10 and 11). Byomkesh grows from a young detective of 23-24 to around 60 years in age in these stories. Ajit (his friend/brother/narrator) takes a backseat from narrating and writing in the later stories. Perhaps as a writer, Shardindu sir wanted to change his style of writing. There are so many other trivia that make it a world on its own. But throughout it, remain the stories of the detective which are gripping, have flavors of all sorts, crafted in the social and political contexts of the 20th century, and some good, really good, detective work dependent only on the brain. I will not review the stories, I really think this collection is one of the best things I have read in my life. It's a (literary) journey I am lucky to have taken.
সুবিশা� এক সমগ্� শে� করার মাঝে একটা অদ্ভুত লোকায়িত আনন্� আছে। ব্যোমকেশের মত� চরিত্র বু� সেলফ এর সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। মাথা� কারসাজিতেই বাজিমা�, ভাবতেই ভালো লাগে�