Amanna Nawshin's Reviews > পুতুলনাচের ইতিকথা
পুতুলনাচের ইতিকথা
by
by

এই উপন্যাসটিক� সারাজীবন প্রবন্� ভেবে এসেছ� সমম্ভব নামে� কারণে। আর আজ বইটা পড়া� পর মন� হচ্ছ� নামকরণ সম্পূর্ণ সার্থক�
গ্রাম্যজীবনের তথ� মানুষে� সম্পর্কগুল� নিয়� পুতু� খেলা যেনো মানিকবাবুর কাছে ছেলেখেলা� মতোই� এই চিত্রগুল� তিনি আঁকতেও পারে� ভালো� কো� ধরনে� শক্তিমান চরিত্র না সৃষ্টি করেই কতোগুল� সাধারণ চরিত্র দিয়� তিনি যে অসাধার� গল্প লিখেছে� তাতে লেখককে সাধুবা� জানালে� সেটা কম হয়ে যায়�
গল্প� কুমু� আর মতির ব্যাপা� স্যাপা� গুলো বে� ভালো লেগেছে, ওদের সমাপ্তিটাও সুন্দর� বর� মত� তা� পূর্ববর্তি অবস্থানে ফিরে গেলে� সেটা হত� দুঃখের� শশীকে গল্পের প্রধান চরিত্র হিসেবে একদম মানিয়� গিয়েছ�, তাছাড়াও পরাণ, মোক্ষদ�, যাদব, পাগলাদিদ�, যামিনী কবিরাজ, সেনদিদ�, বিন্দু, গোপা� কিংব� কুন্দর চরিত্রগুলো� যেনো গ্রামে� চিরাচরিত দৃশ্যে� সাথে একদম মানানসই। আর কুসুমক� যে পরিমাণ মাধুর্� ঢেলে লেখক চিত্রায়িত করেছেন তাতে অধিকাং� সময়েই শশী� মত� আমার� ওক� দূর্বোধ্যই মন� হয়েছে� আসলে চরিত্রের এই দুর্বোধ্যতার জন্য দায়ী সমাজ, সেখানে লেখককে দোষারো� করার কো� ভিত্তি নেই। আমাদের এখনকার সমাজের দূর্বোধ্� মানুষগুলোও সমাজের সৃষ্টি, অথবা সমাজের সাথে নিজেকে খাপখাওয়াত� মানু� নিজে� নিজেকে কখনো কখনো দূর্বোধ্� কর� তোলে� মানুষে� সামাজি� দায়বদ্ধতা না থাকল� মানব চরিত্র বোঝাটা অনেক সহ� হয়ে যেতো� আর এই ব্যাপারটাই গল্প� রূ� দিতে পারদর্শী লেখক মানি� বন্দ্যোপাধ্যায়।
এই গল্পটা টিনএজে পড়ল� এত� ভালো লাগত� না� বলছি কারণ "পদ্ম� নদী� মাঝি" পড়েছিলা� কলেজ� থাকত�, কুবে� আর কপিল� কে তখ� ক্যারাক্টারলেস বলতে খু� ভালো লাগতো। এখ� আর লাগে না� কারণ মানব সম্পর্কট� যে কতোট� দূর্বোধ্� এই ধারণ� পাওয়া� মত� বিবেচনাবোধ অথবা বুদ্ধি কোনটাই তখ� ছিলোনা!
অবশ্যপাঠ্য একটা বই� টি� এজ� পড়ে যদ� কারো ভালো না লেগে থাকে তব� বলবো এখ� আবার পড়ুন। শুভকামনা�
গ্রাম্যজীবনের তথ� মানুষে� সম্পর্কগুল� নিয়� পুতু� খেলা যেনো মানিকবাবুর কাছে ছেলেখেলা� মতোই� এই চিত্রগুল� তিনি আঁকতেও পারে� ভালো� কো� ধরনে� শক্তিমান চরিত্র না সৃষ্টি করেই কতোগুল� সাধারণ চরিত্র দিয়� তিনি যে অসাধার� গল্প লিখেছে� তাতে লেখককে সাধুবা� জানালে� সেটা কম হয়ে যায়�
গল্প� কুমু� আর মতির ব্যাপা� স্যাপা� গুলো বে� ভালো লেগেছে, ওদের সমাপ্তিটাও সুন্দর� বর� মত� তা� পূর্ববর্তি অবস্থানে ফিরে গেলে� সেটা হত� দুঃখের� শশীকে গল্পের প্রধান চরিত্র হিসেবে একদম মানিয়� গিয়েছ�, তাছাড়াও পরাণ, মোক্ষদ�, যাদব, পাগলাদিদ�, যামিনী কবিরাজ, সেনদিদ�, বিন্দু, গোপা� কিংব� কুন্দর চরিত্রগুলো� যেনো গ্রামে� চিরাচরিত দৃশ্যে� সাথে একদম মানানসই। আর কুসুমক� যে পরিমাণ মাধুর্� ঢেলে লেখক চিত্রায়িত করেছেন তাতে অধিকাং� সময়েই শশী� মত� আমার� ওক� দূর্বোধ্যই মন� হয়েছে� আসলে চরিত্রের এই দুর্বোধ্যতার জন্য দায়ী সমাজ, সেখানে লেখককে দোষারো� করার কো� ভিত্তি নেই। আমাদের এখনকার সমাজের দূর্বোধ্� মানুষগুলোও সমাজের সৃষ্টি, অথবা সমাজের সাথে নিজেকে খাপখাওয়াত� মানু� নিজে� নিজেকে কখনো কখনো দূর্বোধ্� কর� তোলে� মানুষে� সামাজি� দায়বদ্ধতা না থাকল� মানব চরিত্র বোঝাটা অনেক সহ� হয়ে যেতো� আর এই ব্যাপারটাই গল্প� রূ� দিতে পারদর্শী লেখক মানি� বন্দ্যোপাধ্যায়।
এই গল্পটা টিনএজে পড়ল� এত� ভালো লাগত� না� বলছি কারণ "পদ্ম� নদী� মাঝি" পড়েছিলা� কলেজ� থাকত�, কুবে� আর কপিল� কে তখ� ক্যারাক্টারলেস বলতে খু� ভালো লাগতো। এখ� আর লাগে না� কারণ মানব সম্পর্কট� যে কতোট� দূর্বোধ্� এই ধারণ� পাওয়া� মত� বিবেচনাবোধ অথবা বুদ্ধি কোনটাই তখ� ছিলোনা!
অবশ্যপাঠ্য একটা বই� টি� এজ� পড়ে যদ� কারো ভালো না লেগে থাকে তব� বলবো এখ� আবার পড়ুন। শুভকামনা�
Sign into ŷ to see if any of your friends have read
পুতুলনাচের ইতিকথা.
Sign In »