Saiful Sourav's Reviews > পুতুলনাচের ইতিকথা
পুতুলনাচের ইতিকথা
by
by

'পুতু� নাচে� ইতিকথা' সমাজবদ্ধ মানুষে� জাগতিক টানাপোড়েন � চরিত্রদে� নিজেদে� প্রত� আবেগ-অনুভূতির প্রলেপ দিয়� যে� এক পুতু� খেলা অবর্তীর্� করেছেন লেখক � শশী ডাক্তা� � কুসুমে� মধ্যকা� অপত্� আকর্ষণ বারবার তাদে� কাছে এন� মন� করিয়ে দেয় আশপাশে� জনবহুল উপস্থিতি � কুমু� � মতির অদূরদর্শী প্রণয় তাদে� ফেলে দেয় এক অপরিণামদর্শী ভোগান্তি� জীবন� � বারবার এস� ফিরে যাওয়া কুসুমক� তা� শশী ডাক্তা� বলেই ফেলে�- 'কুসু�, তোমা� মন না�?' � যে� যথেষ্ট মনের অনুপুস্থিতিই কুসুমে� শরীরক� কাছে এন� ফিরিয়� নিয়� যায় �
মানি� কখনো� মনকে বা� দিয়� শরীরে� কথ� ভাবে� না � কিন্তু সিভিলাইজেশানের প্রক্রিয়ায় ইতিহাসের প্রতিট� বাঁক� মানুষে� শরী� কাঠামো � তা� ভাষাকে শাসন কর� এসেছ� � পরাধী� জাতি� এক� মানুষে� শরীরবৃত্তীয় বৈশিষ্ট্� তা� স্বাধী� জাতি� ব্যক্ত� মানুষে� চেয়� ঢে� গু� আত্মপ্রবঞ্চক � আর যদ� সমাজ ব্যবস্থাটি হয� ধর্ম শাসি�, তাহল� ব্যক্তির শরী� তা� নিজে� কাছে� হয়ে ওঠ� অবোধ্য কুহক � ইলিয়া� এই সমস্� বিশে� বিশে� পরিস্থিতিত� মানিকে� প্রেসকিপশন- বিজ্ঞানে� শরণাপন্ন হওয়� এব� শরীরে� প্রকৃত� � ধরণক� আবিষ্কার করার পরামর্� দে� �
‘জীবনকে জানা আর জীবনকে মায়� কর� অঙ্গাঙ্গিভাব� জড়িয়� আছ� � একটাকে বড� কর� অন্যটাকে তুচ্� কর� জীবনদর্শী� পক্ষ� বীভৎ� অপরা�'- এই কথাট� মানি� বন্দ্যোপাধ্যায� 'লেখকের কথ� � বাংল� প্রগতি সাহিত্যে� আত্মসমালোচনা' বইতে বলেছেন � চরিত্রের মূলক� জেনে, তা� সজীবত�-নির্জীবত� অবলোকন কর� যে লেখক তা� প্রত� প্রয়োজনীয় মায়� অর্প� করতে পারে� না, মানিকে� মত� সে� জীবনদর্শী লেখক বীভৎ� অপরা� কর� থাকে� � এব� এক� দর্শ� যে কো� মানুষে� জীবনের ক্ষেত্রে সমানভাবে প্রযোজ্য � এই জীবনকে জানা � জীবনকে মায়� করার অঙ্গাঙ্গিভাব� জড়িয়� থাকা� মধ্যেই মানিকে� বিজ্ঞা� মনস্� সংসারধর্� নিহি� রয়েছে � উদ্ভ্রান্ত কুমু� ভালোবেসে সরলমতি মতিক� বিয়� করলে� অধিকাং� সময় শহরে পড়ে থাকে এব� অপরদিক� মত� টলোমলো আঁখিতে সারাদি� যে� কা� পথ পানে চেয়� আশায� আশায� থাকে � কুমু� যে� মতির সাথে আর কুসু� যে� শশী� সাথে জীবনকে মায়� না কর� পরাধী� শাসি� শরী� নিয়� আত্মপ্রবঞ্চন� কর� সে� বীভৎ� অপরাধটিই কর� � আর সে� সমস্� ব্যক্ত� প্রবঞ্চন� দেখে মানিকে� রাগী চো� সংযত হয়ে সমাজবদ্ধ মানুষে� সংকটের প্রত� বিজ্ঞানে� ছো�-বড� মুক্তিকে উপস্থাপন করেন কারণ হেমিংয়ে� একটা দার্শনিক উক্ত� মানি� জেনে হো� বা না জেনে অবশ্যই ধারণ করেন� 'লেখক হিসেবে আপনা� বিচা� কর� উচিৎ নয�, বুঝত� পারা উচিৎ' �
মানি� কখনো� মনকে বা� দিয়� শরীরে� কথ� ভাবে� না � কিন্তু সিভিলাইজেশানের প্রক্রিয়ায় ইতিহাসের প্রতিট� বাঁক� মানুষে� শরী� কাঠামো � তা� ভাষাকে শাসন কর� এসেছ� � পরাধী� জাতি� এক� মানুষে� শরীরবৃত্তীয় বৈশিষ্ট্� তা� স্বাধী� জাতি� ব্যক্ত� মানুষে� চেয়� ঢে� গু� আত্মপ্রবঞ্চক � আর যদ� সমাজ ব্যবস্থাটি হয� ধর্ম শাসি�, তাহল� ব্যক্তির শরী� তা� নিজে� কাছে� হয়ে ওঠ� অবোধ্য কুহক � ইলিয়া� এই সমস্� বিশে� বিশে� পরিস্থিতিত� মানিকে� প্রেসকিপশন- বিজ্ঞানে� শরণাপন্ন হওয়� এব� শরীরে� প্রকৃত� � ধরণক� আবিষ্কার করার পরামর্� দে� �
‘জীবনকে জানা আর জীবনকে মায়� কর� অঙ্গাঙ্গিভাব� জড়িয়� আছ� � একটাকে বড� কর� অন্যটাকে তুচ্� কর� জীবনদর্শী� পক্ষ� বীভৎ� অপরা�'- এই কথাট� মানি� বন্দ্যোপাধ্যায� 'লেখকের কথ� � বাংল� প্রগতি সাহিত্যে� আত্মসমালোচনা' বইতে বলেছেন � চরিত্রের মূলক� জেনে, তা� সজীবত�-নির্জীবত� অবলোকন কর� যে লেখক তা� প্রত� প্রয়োজনীয় মায়� অর্প� করতে পারে� না, মানিকে� মত� সে� জীবনদর্শী লেখক বীভৎ� অপরা� কর� থাকে� � এব� এক� দর্শ� যে কো� মানুষে� জীবনের ক্ষেত্রে সমানভাবে প্রযোজ্য � এই জীবনকে জানা � জীবনকে মায়� করার অঙ্গাঙ্গিভাব� জড়িয়� থাকা� মধ্যেই মানিকে� বিজ্ঞা� মনস্� সংসারধর্� নিহি� রয়েছে � উদ্ভ্রান্ত কুমু� ভালোবেসে সরলমতি মতিক� বিয়� করলে� অধিকাং� সময় শহরে পড়ে থাকে এব� অপরদিক� মত� টলোমলো আঁখিতে সারাদি� যে� কা� পথ পানে চেয়� আশায� আশায� থাকে � কুমু� যে� মতির সাথে আর কুসু� যে� শশী� সাথে জীবনকে মায়� না কর� পরাধী� শাসি� শরী� নিয়� আত্মপ্রবঞ্চন� কর� সে� বীভৎ� অপরাধটিই কর� � আর সে� সমস্� ব্যক্ত� প্রবঞ্চন� দেখে মানিকে� রাগী চো� সংযত হয়ে সমাজবদ্ধ মানুষে� সংকটের প্রত� বিজ্ঞানে� ছো�-বড� মুক্তিকে উপস্থাপন করেন কারণ হেমিংয়ে� একটা দার্শনিক উক্ত� মানি� জেনে হো� বা না জেনে অবশ্যই ধারণ করেন� 'লেখক হিসেবে আপনা� বিচা� কর� উচিৎ নয�, বুঝত� পারা উচিৎ' �
Sign into ŷ to see if any of your friends have read
পুতুলনাচের ইতিকথা.
Sign In »