Maruf Morshed's Reviews > বিজ্ঞানীদে� কান্ডকারখানা �
বিজ্ঞানীদে� কান্ডকারখানা �
by
by

** spoiler alert **
বিজ্ঞানীদে� কান্� কারখান�-�;রাগি� হাসা� মিভি�
করোনার এই সময়� যখ� বিজ্ঞানীদে� নিয়� টানাটানি, তখ� হাতে� সামন� পেয়� পড়ে ফেললাম এই বইটি� পড়ত� পড়ত� কিছু জিনি� একদম শেয়ার না কর� শান্তি পাচ্ছিলা� না� তা� একটু শেয়ার আরকি�
গনিত এক ভীতিকর বিষয়। সে� গনিত� আবার গবেষনাপত্র� বলছি পল আরডি� এর কথা। একটি দুটি নয�, পল আরডি� জীবন� লিখেছিলে� � হাজা� ৫০� টি� � বেশি গবেষনাপত্র� আর� বিশ্বে� গনিতের ইতিহাস� যা আজ পর্যন্� ভাংগতে পারেনি কেউ। কোনো কোনো বছ� এমনও হয়েছে, আরডি� মো� ৫০-৬০টি গবেষনাপত্র প্রকাশ করেছেন� অধিকাং� গনিতবি� হয়ত� সারাজীবন� এতটা গবেষনা� কা� করেন, যা বছরে� পর বছ� আরডি� কর� গেছে� ১২ মাসেই। আর আরডি� কা� করেছেন ৫০� এর � বেশি গনিতবিদে� সাথে� তা� সাথে কা� করতে পারাকে এত সৌভাগ্যর ব্যাপা� মন� করতে� গনিতবিদর� যে আরডি� সংখ্যা নামে এক ধরনে� সম্মানসূচক সংখ্যা� প্রবর্তন হয়েছে গনিতের জগতে� আরডিশে� সাথে সরাসরি যারা কা� করেছেন তাদে� আরডি� সংখ্যা হল �. সারা বিশ্বে এরকম আরডি� সংখ্যা� অধিকার� আছেন ৫১� জন ভাগ্যবান গনিতবিদ। তাদে� সাথে যারা তারা ২। তাদে� সাথে যারা কা� করেছেন তারা ৩। যা� আরডি� সংখ্যা যত ছো�, গনিতের জগতে তা� মর্যাদাও তত বেশি ধর� হয়।
আরেকজন হলেন পিথাগোরাস। আর তা� মজার সব বিশ্বাস। মানু� অঙ্ক করে। ঠিকাছে� কিন্তু তা� বল� এরকম� লেখকের ভাষাতে� বলিঃ
পিথাগোরা� ছিলে� গনিতের পূজারী� তা� মত� গনিত� হল একমাত্� বিশুদ্� দর্শ�, আর গনিত দিয়েই সবকিছু� ব্যাখ্যা কর� সম্ভব। পিথাগোরাসে� এই ধর্মের অনুসারীরা নানা অদ্ভুদ বিশ্বা� মেনে চলতেন। ডা� খাওয়া ছি� নিষিদ্�, কারন ডা� আর মানুষে� আত্ম� এক� উত� থেকে আসা। সাদা মুরগির মাংস খাওয়া মানা� নানা রক� সংখ্যাকে পুজা করতে হত অনুসারীদের। একেক সংখ্যায় একেক গু�, এট� বিশ্বা� করতে� পিথাগোরা� � তা� অনুসারিরা। � হল সবকিছু� মু� উৎস। � হল বস্তুর প্রতীক। � একটি নিখু� সংখ্যা, কারন এর মাঝে অতী�, বর্তমা�, আর ভবিষ্য� এই তি� ধারন� নিহি� আছে। � হল চারট� ঋতুর প্রতীক। আবার � হল ন্যায়ের সংখ্যা� � হল জ্ঞানে� প্রতীক। আর সবচেয়� পবিত্র সংখ্যা হল ১০� পিথাগোরাসে� শিষ্� হত� হল ১০ সংখ্যা� উপাসনা কর� একটি শপ� নিতে হত�
পিথাগোরাসক� দেবত� হিসেবে পুজা করতে� অনুসারীরা� তারা ভাবতেন, পিথাগোরাসে� অলৌকিক ক্ষমতা আছ� অনেক� আর� ভাবতেন তারা, পিথাগোরাসে� উর� সোনা� তৈরি� আর পিথাগোরাসে� শিষ্� হওয়াটাও এত সহ� ছি� না� এই দল� যো� দিতে হল� পা� বছ� মৌনব্র� পালন করতে হত�, মানে পা� বছ� ধর� কোনো কথ� বল� যে� না� আর শিষ্যদের দু� দল� ভা� কর� হত, -মৌনব্র� পালনরত শিষ্যর� শুরু� পা� বছ� পিথাগোরাসে� চেহারা দেখা� অনুমতি পে� না� এদের পিথাগোরা� কখনো নিজে� চেহারা দেখাতে� না-তারা পিথাগোরাসক� দেখত পর্দার আড়া� থেকে� মাংস � ডা� খাওয়া ছি� সম্পুর্ন নিষিদ্ধ। আর পিথাগোরা� বা তা� শিষ্যদের সম্পর্কে� সবকিছু রাখত� হত গোপন�
এরকম আর অনেক বিজ্ঞানী নিয়� মজার গল্প বলেছেন লেখক� নোবেলে� স্বপ্ন, মেন্ডেলে� মটরশুট�, শ্রোডিংগারের বিড়াল, হেডি লামা� গল্প গুলো ভালো লেগেছে� কার্� বেঞ্� যে জার্মানী�, আর জার্মানি� মার্সিডি� বেঞ্� সম্ভবত এখান থেকে� এসেছে। সে� কার্� বেঞ্জে� গাড়� তৈরি� গল্প � কম মজার নয়।
করোনার এই সময়� যখ� বিজ্ঞানীদে� নিয়� টানাটানি, তখ� হাতে� সামন� পেয়� পড়ে ফেললাম এই বইটি� পড়ত� পড়ত� কিছু জিনি� একদম শেয়ার না কর� শান্তি পাচ্ছিলা� না� তা� একটু শেয়ার আরকি�
গনিত এক ভীতিকর বিষয়। সে� গনিত� আবার গবেষনাপত্র� বলছি পল আরডি� এর কথা। একটি দুটি নয�, পল আরডি� জীবন� লিখেছিলে� � হাজা� ৫০� টি� � বেশি গবেষনাপত্র� আর� বিশ্বে� গনিতের ইতিহাস� যা আজ পর্যন্� ভাংগতে পারেনি কেউ। কোনো কোনো বছ� এমনও হয়েছে, আরডি� মো� ৫০-৬০টি গবেষনাপত্র প্রকাশ করেছেন� অধিকাং� গনিতবি� হয়ত� সারাজীবন� এতটা গবেষনা� কা� করেন, যা বছরে� পর বছ� আরডি� কর� গেছে� ১২ মাসেই। আর আরডি� কা� করেছেন ৫০� এর � বেশি গনিতবিদে� সাথে� তা� সাথে কা� করতে পারাকে এত সৌভাগ্যর ব্যাপা� মন� করতে� গনিতবিদর� যে আরডি� সংখ্যা নামে এক ধরনে� সম্মানসূচক সংখ্যা� প্রবর্তন হয়েছে গনিতের জগতে� আরডিশে� সাথে সরাসরি যারা কা� করেছেন তাদে� আরডি� সংখ্যা হল �. সারা বিশ্বে এরকম আরডি� সংখ্যা� অধিকার� আছেন ৫১� জন ভাগ্যবান গনিতবিদ। তাদে� সাথে যারা তারা ২। তাদে� সাথে যারা কা� করেছেন তারা ৩। যা� আরডি� সংখ্যা যত ছো�, গনিতের জগতে তা� মর্যাদাও তত বেশি ধর� হয়।
আরেকজন হলেন পিথাগোরাস। আর তা� মজার সব বিশ্বাস। মানু� অঙ্ক করে। ঠিকাছে� কিন্তু তা� বল� এরকম� লেখকের ভাষাতে� বলিঃ
পিথাগোরা� ছিলে� গনিতের পূজারী� তা� মত� গনিত� হল একমাত্� বিশুদ্� দর্শ�, আর গনিত দিয়েই সবকিছু� ব্যাখ্যা কর� সম্ভব। পিথাগোরাসে� এই ধর্মের অনুসারীরা নানা অদ্ভুদ বিশ্বা� মেনে চলতেন। ডা� খাওয়া ছি� নিষিদ্�, কারন ডা� আর মানুষে� আত্ম� এক� উত� থেকে আসা। সাদা মুরগির মাংস খাওয়া মানা� নানা রক� সংখ্যাকে পুজা করতে হত অনুসারীদের। একেক সংখ্যায় একেক গু�, এট� বিশ্বা� করতে� পিথাগোরা� � তা� অনুসারিরা। � হল সবকিছু� মু� উৎস। � হল বস্তুর প্রতীক। � একটি নিখু� সংখ্যা, কারন এর মাঝে অতী�, বর্তমা�, আর ভবিষ্য� এই তি� ধারন� নিহি� আছে। � হল চারট� ঋতুর প্রতীক। আবার � হল ন্যায়ের সংখ্যা� � হল জ্ঞানে� প্রতীক। আর সবচেয়� পবিত্র সংখ্যা হল ১০� পিথাগোরাসে� শিষ্� হত� হল ১০ সংখ্যা� উপাসনা কর� একটি শপ� নিতে হত�
পিথাগোরাসক� দেবত� হিসেবে পুজা করতে� অনুসারীরা� তারা ভাবতেন, পিথাগোরাসে� অলৌকিক ক্ষমতা আছ� অনেক� আর� ভাবতেন তারা, পিথাগোরাসে� উর� সোনা� তৈরি� আর পিথাগোরাসে� শিষ্� হওয়াটাও এত সহ� ছি� না� এই দল� যো� দিতে হল� পা� বছ� মৌনব্র� পালন করতে হত�, মানে পা� বছ� ধর� কোনো কথ� বল� যে� না� আর শিষ্যদের দু� দল� ভা� কর� হত, -মৌনব্র� পালনরত শিষ্যর� শুরু� পা� বছ� পিথাগোরাসে� চেহারা দেখা� অনুমতি পে� না� এদের পিথাগোরা� কখনো নিজে� চেহারা দেখাতে� না-তারা পিথাগোরাসক� দেখত পর্দার আড়া� থেকে� মাংস � ডা� খাওয়া ছি� সম্পুর্ন নিষিদ্ধ। আর পিথাগোরা� বা তা� শিষ্যদের সম্পর্কে� সবকিছু রাখত� হত গোপন�
এরকম আর অনেক বিজ্ঞানী নিয়� মজার গল্প বলেছেন লেখক� নোবেলে� স্বপ্ন, মেন্ডেলে� মটরশুট�, শ্রোডিংগারের বিড়াল, হেডি লামা� গল্প গুলো ভালো লেগেছে� কার্� বেঞ্� যে জার্মানী�, আর জার্মানি� মার্সিডি� বেঞ্� সম্ভবত এখান থেকে� এসেছে। সে� কার্� বেঞ্জে� গাড়� তৈরি� গল্প � কম মজার নয়।
Sign into ŷ to see if any of your friends have read
বিজ্ঞানীদে� কান্ডকারখানা �.
Sign In »
Reading Progress
Finished Reading
April 20, 2020
–
Started Reading
April 27, 2020
– Shelved
April 27, 2020
–
Finished Reading