Abdur Razzak's Reviews > আমার দেখা নয়াচী�
আমার দেখা নয়াচী�
by
by

** spoiler alert **
১৪ বৎসর� রাজনীতিতে আমার শিখবার � দেখবার যথেষ্ট সুযো� হয়েছে� পূর্বে শুনতাম, দারোগা পুলিশে� মত� ঘু� কে� খায়না� তারপ� শুনতাম,সিভি� সাপ্লাইয়ে� মত� ঘু� কে� খায়না,তারপ� শুনতাম কাস্টম� অফিসারদে� মত� ঘু� কে� খায়না� আম� কয়ে� বৎসর রাজবন্দি হিসেবে জে� খেটেছি,তাতে জেলখানার ঘুষে� মত� বৈজ্ঞানিকভাব� ঘু� বো� হয�
কোনো ডিপার্টমেন্ট এর কর্মচারীরা নিতে জানেনা� কোনো দুর্নীতি দম� বিভাগে� কর্মচারী� উপায� না� সে ঘু� ধর�! জেলখান�,পুলি� ডিপার্টমেন্ট, সিভি� সাপ্লা� ডিপার্টমেন্ট, কাস্টম�,কোর্�-কাচারি,সা� রেজিস্ট্রা� অফিস,ইনকা� ট্যাক্�,কারো চেয়� কে� কম না�,এই ধারণাই আমার শে� পর্যন্� হয়েছে� জাতি� নৈতি� পরিবর্তন ছাড়� � সুষ্ঠু কর্মপন্থ� ছাড়� দে� থেকে দুর্নীতি � ঘু� বন্ধ কর� সম্ভ� হব� না� এই দুর্নীতি কঠোরভাবে দম� কর� দরকার। নিরাপত্ত� আই� যদ� ব্যবহা� করতে হয� তব� এদের বিরুদ্ধে ব্যবহা� করলে জনসাধারণের এই নিরাপত্ত� আইনে� কো� সমালোচনা করতো না� সকলে� চেয়� দুঃখের কথ� হল�, এম� অনেক দুর্নীতিপরায়ণ নেতা দেশে আছ� যারা শাসকগোষ্ঠী� সাথে হা� মিলাইয়া চোরাকারবার কর� লক্ষ লক্ষ টাকা আয� করে। যখ� তাদে� বিরুদ্ধে কোনো সৎ কর্মচারী মামল� দায়ের করতে চায় তখনই বড� বড� মন্ত্রীরা এই সমস্� কর্মচারীদে� বদলি কর� মামল� ধামাচাপা দেয়�
নয়াচী� থেকে দুর্নীতি তুলে দেওয়া সম্ভ� হয়েছে এই কারণ� যে, রাষ্ট্রে� কর্ণধারর� ঘু� দুর্নীতি তুলে দিতে বদ্ধপরিকর। আম� নয়াচীনে একটা ঘটনা শুনছিলাম যে, মা� সে তুংয়ে� একজন প্রধান বন্ধ� এব� নয়াচীনে� নেতা দুর্নীতি কে প্রশ্রয় দিয়েছিল বল� তাকে বিচা� কর� ফাঁস� দেয়� হয়েছিল। ইচ্ছ� করলে মা� সে তু� তাকে রক্ষ� করতে পারতেন� কিন্তু বিচারে যাকে ফাঁসির হুকু� দিয়েছ� তাকে রক্ষ� কর� অন্যায়। ইসলামি রাষ্ট্রে� খলিফাদের সময় এইভাবে ভাইকেও অন্যায� করলে খলিফার� ক্ষম� করতে� না� দরকা� হল� ফাঁস� দিয়� হত্য� করতেন। এরকম বহ� ইতিহাস আছে।দুঃখের বিষয� কয়েকজ� মুসলিম নামধারী নেতা পবিত্র ইসলামে� না� ব্যবহা� কর� দুর্নীতি,ঘু� � চোরাকারবারিক� প্রশ্রয় দিচ্ছে� নিজেরা� অনেক লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জ� করেছে। দেশে� রাষ্ট্রনায়করা যদ� দুর্নীতিপরায়ণ হয� তব� আর দেশে� কর্মচারী � জনগণ দুর্নীতিপরায়ণ কে� হব� না?
দুর্নীতি সমাজের ক্যানসার রোগে� মতো। একবা� সমাজ� এই রো� ঢুকল� সহজে এর থেকে মুক্তি পাওয়া কষ্টকর।আমাদে� দেশে� বিচারে একটা লো� আরেকজনকে হত্য� করলে বিচারে তাকে ফাঁস� দেয়� হয়। ডাকাতি করলে বা চুরি করলে কয়ে� বৎসর সশ্র� কারাদণ্ড দেয়� হয়। একটা লো� হঠাৎ রাগে� বশবর্তী হয়ে আরেকটা লোকক� হত্য� করলো,যাকে হত্য� কর� হয� তা� সংসারট� খত� হয়ে যায়� কারণ,সে� লোকটার ওপ� সমস্� সংসা� নির্ভর করে। কিন্তু চোরাকারবারিক� ফাঁস� দেওয়া হয়ন�,ফাঁস� যদ� কাহাকে� দিতে হয�,তব� চোরাকারবার� � দুর্নীতিপরায়ণ লোকদের� দেয়� উচিত� একজন চাউলের চোরাকারবার� লক্ষ লক্ষ মন চাউল জম� রেখে লক্ষ লক্ষ লোকক� না খাইয়ে মারে� আরেকজন কে হত্য� করলে যদ� ফাঁস� হয�, তব� হাজা� হাজা� লোকে� যারা মৃত্যু� কারণ তাদে� কী বিচা� হওয়� উচিত?ধরুন,একজন কাপড়ে� চোরাকারবারির জন্য� অনেক মহিল� ইজ্জ� রক্ষার সামান্� কাপড� জোগাড় করতে না পেরে আত্মহত্য� করে। তব� তা� বিচারে কী হব�? সে তো লক্ষ লক্ষ নারী� জীবন � ইজ্জ� নষ্ট করেছে। আম� জানি আমাদের দেশে� এক স্বনামধন্য মুসলিমলী� ওয়ালা একমাত্� কাপড়ে� চোরাকারবার কর� লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জ� করেছে। তব� ইলেকশন� দাঁড়াইয়া লক্ষ লক্ষ টাকা খর� করেও ভো� পা� নাই।তা� বিরুদ্ধে মামল� দায়ের করার জন্য� সরকারি কর্মচারীরা চেষ্টা করেছিল, তখ� তাদে� বদলি কর� দিয়� সে� চোরাকারবার� কে রক্ষ� কর� হয়েছিল। এমনক� শোনা যায় যে, ফাইলগুলি পূর্� বাংল� থেকে উড়ে করাচ� চল� গিয়েছিল এব� কোনো এক মন্ত্রী� বাক্সে� মধ্য� ফাইলগুলি আটকাইয়া রাখা হয়েছিল। এতবড� যেখানে দুর্নীতি যেখানে সেখানে সরকারি কর্মচারীরা কো� সাহস� বড� বড� চোরাকারবারিদের গায়� হা� দেবে?
উল্লিখিত লিখাটি� বই এর পৃষ্ঠা ১০�-১০� হত� গৃহীত।
সে� ১৯৫৪ সালে বস� জাতি� মহান নেতা ২০২০ সালে� প্রেক্ষাপট রচনা কর� বস� থাকলেন, আর যা� প্রকাশ কিনা তা� জন্মশত বার্ষিকীতে� হলো। ব্যক্তিগতভাব� আমার বইটি ভালো লেগেছে, সে সময়কা� নব্য কমিউনিস্টদেশ চীনে� অবস্থা এব� সে� সরকারে� দৃষ্টি ভঙ্গ� আর তা নিয়� শে� মুজিবুরে� নিজস্ব ভাবন� আর পাশাপাশি নয়াচীনে� সরকারে� প্রোপাগান্ডা নি� গুণে যাচাই। আর তৎকালী� পূর্� বাংল� আর পশ্চিম বাংলার কিছু সামাজি� সমস্যা� কথাও তুলে ধরেন তিনি� বিশে� যে দিকট� লক্ষণীয় তিনি নারী� অধিকার নিয়� মৃদু সোচ্চা� ছিলে� এই পুস্তকে। রাজনীতি সচেত� যে কেউই পড়ে নিতে পারে� বইখানা�
কোনো ডিপার্টমেন্ট এর কর্মচারীরা নিতে জানেনা� কোনো দুর্নীতি দম� বিভাগে� কর্মচারী� উপায� না� সে ঘু� ধর�! জেলখান�,পুলি� ডিপার্টমেন্ট, সিভি� সাপ্লা� ডিপার্টমেন্ট, কাস্টম�,কোর্�-কাচারি,সা� রেজিস্ট্রা� অফিস,ইনকা� ট্যাক্�,কারো চেয়� কে� কম না�,এই ধারণাই আমার শে� পর্যন্� হয়েছে� জাতি� নৈতি� পরিবর্তন ছাড়� � সুষ্ঠু কর্মপন্থ� ছাড়� দে� থেকে দুর্নীতি � ঘু� বন্ধ কর� সম্ভ� হব� না� এই দুর্নীতি কঠোরভাবে দম� কর� দরকার। নিরাপত্ত� আই� যদ� ব্যবহা� করতে হয� তব� এদের বিরুদ্ধে ব্যবহা� করলে জনসাধারণের এই নিরাপত্ত� আইনে� কো� সমালোচনা করতো না� সকলে� চেয়� দুঃখের কথ� হল�, এম� অনেক দুর্নীতিপরায়ণ নেতা দেশে আছ� যারা শাসকগোষ্ঠী� সাথে হা� মিলাইয়া চোরাকারবার কর� লক্ষ লক্ষ টাকা আয� করে। যখ� তাদে� বিরুদ্ধে কোনো সৎ কর্মচারী মামল� দায়ের করতে চায় তখনই বড� বড� মন্ত্রীরা এই সমস্� কর্মচারীদে� বদলি কর� মামল� ধামাচাপা দেয়�
নয়াচী� থেকে দুর্নীতি তুলে দেওয়া সম্ভ� হয়েছে এই কারণ� যে, রাষ্ট্রে� কর্ণধারর� ঘু� দুর্নীতি তুলে দিতে বদ্ধপরিকর। আম� নয়াচীনে একটা ঘটনা শুনছিলাম যে, মা� সে তুংয়ে� একজন প্রধান বন্ধ� এব� নয়াচীনে� নেতা দুর্নীতি কে প্রশ্রয় দিয়েছিল বল� তাকে বিচা� কর� ফাঁস� দেয়� হয়েছিল। ইচ্ছ� করলে মা� সে তু� তাকে রক্ষ� করতে পারতেন� কিন্তু বিচারে যাকে ফাঁসির হুকু� দিয়েছ� তাকে রক্ষ� কর� অন্যায়। ইসলামি রাষ্ট্রে� খলিফাদের সময় এইভাবে ভাইকেও অন্যায� করলে খলিফার� ক্ষম� করতে� না� দরকা� হল� ফাঁস� দিয়� হত্য� করতেন। এরকম বহ� ইতিহাস আছে।দুঃখের বিষয� কয়েকজ� মুসলিম নামধারী নেতা পবিত্র ইসলামে� না� ব্যবহা� কর� দুর্নীতি,ঘু� � চোরাকারবারিক� প্রশ্রয় দিচ্ছে� নিজেরা� অনেক লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জ� করেছে। দেশে� রাষ্ট্রনায়করা যদ� দুর্নীতিপরায়ণ হয� তব� আর দেশে� কর্মচারী � জনগণ দুর্নীতিপরায়ণ কে� হব� না?
দুর্নীতি সমাজের ক্যানসার রোগে� মতো। একবা� সমাজ� এই রো� ঢুকল� সহজে এর থেকে মুক্তি পাওয়া কষ্টকর।আমাদে� দেশে� বিচারে একটা লো� আরেকজনকে হত্য� করলে বিচারে তাকে ফাঁস� দেয়� হয়। ডাকাতি করলে বা চুরি করলে কয়ে� বৎসর সশ্র� কারাদণ্ড দেয়� হয়। একটা লো� হঠাৎ রাগে� বশবর্তী হয়ে আরেকটা লোকক� হত্য� করলো,যাকে হত্য� কর� হয� তা� সংসারট� খত� হয়ে যায়� কারণ,সে� লোকটার ওপ� সমস্� সংসা� নির্ভর করে। কিন্তু চোরাকারবারিক� ফাঁস� দেওয়া হয়ন�,ফাঁস� যদ� কাহাকে� দিতে হয�,তব� চোরাকারবার� � দুর্নীতিপরায়ণ লোকদের� দেয়� উচিত� একজন চাউলের চোরাকারবার� লক্ষ লক্ষ মন চাউল জম� রেখে লক্ষ লক্ষ লোকক� না খাইয়ে মারে� আরেকজন কে হত্য� করলে যদ� ফাঁস� হয�, তব� হাজা� হাজা� লোকে� যারা মৃত্যু� কারণ তাদে� কী বিচা� হওয়� উচিত?ধরুন,একজন কাপড়ে� চোরাকারবারির জন্য� অনেক মহিল� ইজ্জ� রক্ষার সামান্� কাপড� জোগাড় করতে না পেরে আত্মহত্য� করে। তব� তা� বিচারে কী হব�? সে তো লক্ষ লক্ষ নারী� জীবন � ইজ্জ� নষ্ট করেছে। আম� জানি আমাদের দেশে� এক স্বনামধন্য মুসলিমলী� ওয়ালা একমাত্� কাপড়ে� চোরাকারবার কর� লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জ� করেছে। তব� ইলেকশন� দাঁড়াইয়া লক্ষ লক্ষ টাকা খর� করেও ভো� পা� নাই।তা� বিরুদ্ধে মামল� দায়ের করার জন্য� সরকারি কর্মচারীরা চেষ্টা করেছিল, তখ� তাদে� বদলি কর� দিয়� সে� চোরাকারবার� কে রক্ষ� কর� হয়েছিল। এমনক� শোনা যায় যে, ফাইলগুলি পূর্� বাংল� থেকে উড়ে করাচ� চল� গিয়েছিল এব� কোনো এক মন্ত্রী� বাক্সে� মধ্য� ফাইলগুলি আটকাইয়া রাখা হয়েছিল। এতবড� যেখানে দুর্নীতি যেখানে সেখানে সরকারি কর্মচারীরা কো� সাহস� বড� বড� চোরাকারবারিদের গায়� হা� দেবে?
উল্লিখিত লিখাটি� বই এর পৃষ্ঠা ১০�-১০� হত� গৃহীত।
সে� ১৯৫৪ সালে বস� জাতি� মহান নেতা ২০২০ সালে� প্রেক্ষাপট রচনা কর� বস� থাকলেন, আর যা� প্রকাশ কিনা তা� জন্মশত বার্ষিকীতে� হলো। ব্যক্তিগতভাব� আমার বইটি ভালো লেগেছে, সে সময়কা� নব্য কমিউনিস্টদেশ চীনে� অবস্থা এব� সে� সরকারে� দৃষ্টি ভঙ্গ� আর তা নিয়� শে� মুজিবুরে� নিজস্ব ভাবন� আর পাশাপাশি নয়াচীনে� সরকারে� প্রোপাগান্ডা নি� গুণে যাচাই। আর তৎকালী� পূর্� বাংল� আর পশ্চিম বাংলার কিছু সামাজি� সমস্যা� কথাও তুলে ধরেন তিনি� বিশে� যে দিকট� লক্ষণীয় তিনি নারী� অধিকার নিয়� মৃদু সোচ্চা� ছিলে� এই পুস্তকে। রাজনীতি সচেত� যে কেউই পড়ে নিতে পারে� বইখানা�
Sign into ŷ to see if any of your friends have read
আমার দেখা নয়াচী�.
Sign In »