নিশা� জাহা� ঊষ�'s Reviews > কুহেলিকা
কুহেলিকা
by
by

কব� নজরু� তুখোড় হাতে কাব্� রচনা কর� গেলে� উপন্যাসে� বেলায় শুধুমাত্� তিনট� উপন্যা� রচনা করেই ক্ষান্� দেন। সে� তিনটার একটা, কুহেলিকা পড়ছিলাম আজ� পড়া� পর থেকে মিশ্� প্রতিক্রিয়া কা� করছে!
উপন্যাসে� পটভূমি স্বদেশী আন্দলন যেটা ব্রীটিশদের শাসন থেকে ভারত স্বাধীনতার একটা অংশ। � সম্পর্কে আর� জানত� গিয়� গুগল� একটা সে সময়ের জনপ্রিয় পোস্টা� পেলা� যাতে মহাত্ম� গান্ধী চরকা কাটছেন এব� তাতে লেখা, "নি� চরকা � স্বদেশ� মনোযোগ দি�!" অর্থাৎ, স্বদেশ তো অবশ্যই সাথে নি� চরকা� দিকে� খেয়াল রাখা উচিত�
এস� কথ� বলার কারণ? পর্যায়ক্রমে উপন্যাসে� কয়েকট� চরিত্রের উপ� প্রথমে ভালোবাসা, পর� রা� এব� শেষে বিরক্ত� চল� আস�!
মূ� চরিত্র জাহাঙ্গীর। বন্ধুমহল� সে পরিচিত "উলঝেলু�" নামে� নামে� পেছনের কারণ তা� এলোমেল� খেয়াল� আচরণ! জমিদারপুত্� জাহাঙ্গী� বুকে বয়ে চল� এক ভীষণ বেদন�, সে বেদন� কি? উপন্যা� পড়ে জানত� হবে। এম� বেদন� নিয়� সে মধ্যাহ্নের সূর্যক� নমস্কা� কর� বলেছিল�,-
"জানিনা বন্ধ� তোমা� বুকে কিসে� এত� জ্বালা! কো� অভিমান� তুমি পুড়াইয়� মারিতে� এই শান্� ধরণীকে! আমার � বুকে তোমারই মত� জ্বালা বন্ধ�! কিন্তু সে জ্বালায় জ্বলিয়া আমিও কে� তোমা� মত মধ্যাহ্ন দিনে� সূর্� হইয়� উঠিন�? কে� আমার জ্বালা তাহা� জ্বালা� সাথে আলোও দা� করিত� পারেনা!"
তা� আরেক পরিচয় সে বিপ্লবী� স্বদেশী আন্দলনের বিপ্লবী� উপন্যাসে� শুরু� দিকে তা� প্রত� কী ভিষন একটা ভালো লাগা যে গড়ে উঠ�!
উপন্যাসে� কাহিনী বাঁক নেয় উলঝেলু� তা� দরিদ্র কব� বন্ধ� হারুনে� বাড়িত� গেলে� এখান� অবতারন� হয� উপন্যাসে� অন্যতম চরিত্র তহমিনা ওরফে ভূণী'র।
ভূণীকে লেখক তুলে ধরতে চেয়েছেন এক দৃঢ়চিত্�, ব্যক্তিত্বসম্পন্� নারী চরিত্র হিসেবে� তব� � কেমন দৃঢ়চিত্� নারী যে উন্মাদ মায়ের প্রলাপ অনুযায়ী জীবন উৎসর্গ কর� দিতে চায় এমনই এক মানুষক�, যে তাকে হেলায় ফেলে দেয় বারবার? জীবন তো উন্মাদিনী� প্রলাপ� চলতে পারে না� আর কে� যদ� তা� জীবন সে অনুযায়ী পরিচালনা কর�, তব� সে নিজে� উন্মাদ বই কিছুনা!
প্রমত্� দা! উপন্যাসে� বেস্� পার্� ছিলো প্রমত্� দা'� বিপ্লবী চিন্তাধারা� পড়ত� পড়ত� বে� অনেকবা� মন� হয়েছে বর্তমা� সময়� এম� পরিষ্কার, শুদ্ধচিন্তার মানু� ভীষন দরকার।
উপন্যাসে� কাহিনী এগুত� থাকে তা� মত� করেই� তব�, কে� নারীকে কুহেলিকা বল� হল� আর এই উপন্যাসে� নামও কেনই বা সেটা হল�, আম� আসলে� বুঝত� পারিনি� মানে, উপন্যাসে� ধারা � বিষয়বস্তু� সাথে রিলে� করতে পারিনি� আবার, চরিত্র গুলো� নি� জীবনের দ্বিধা-দ্বন্দ্ব দেখে বিরক্ত হত� যেয়েও হঠাত� মন� হয়েছে হয়ত লেখক তাদে� উপন্যাসে� চরিত্র হিসেবে না দেখে বাস্তব জীবনের চরিত্র মন� করেছেন� যেখানে মানুষে� মন� বিচিত্� রঙ খেলা কর�, যেটা উপন্যাসে� পাতা� চেয়েও বেশি বৈচিত্র্� ভরা।
উপন্যাসে� পটভূমি স্বদেশী আন্দলন যেটা ব্রীটিশদের শাসন থেকে ভারত স্বাধীনতার একটা অংশ। � সম্পর্কে আর� জানত� গিয়� গুগল� একটা সে সময়ের জনপ্রিয় পোস্টা� পেলা� যাতে মহাত্ম� গান্ধী চরকা কাটছেন এব� তাতে লেখা, "নি� চরকা � স্বদেশ� মনোযোগ দি�!" অর্থাৎ, স্বদেশ তো অবশ্যই সাথে নি� চরকা� দিকে� খেয়াল রাখা উচিত�
এস� কথ� বলার কারণ? পর্যায়ক্রমে উপন্যাসে� কয়েকট� চরিত্রের উপ� প্রথমে ভালোবাসা, পর� রা� এব� শেষে বিরক্ত� চল� আস�!
মূ� চরিত্র জাহাঙ্গীর। বন্ধুমহল� সে পরিচিত "উলঝেলু�" নামে� নামে� পেছনের কারণ তা� এলোমেল� খেয়াল� আচরণ! জমিদারপুত্� জাহাঙ্গী� বুকে বয়ে চল� এক ভীষণ বেদন�, সে বেদন� কি? উপন্যা� পড়ে জানত� হবে। এম� বেদন� নিয়� সে মধ্যাহ্নের সূর্যক� নমস্কা� কর� বলেছিল�,-
"জানিনা বন্ধ� তোমা� বুকে কিসে� এত� জ্বালা! কো� অভিমান� তুমি পুড়াইয়� মারিতে� এই শান্� ধরণীকে! আমার � বুকে তোমারই মত� জ্বালা বন্ধ�! কিন্তু সে জ্বালায় জ্বলিয়া আমিও কে� তোমা� মত মধ্যাহ্ন দিনে� সূর্� হইয়� উঠিন�? কে� আমার জ্বালা তাহা� জ্বালা� সাথে আলোও দা� করিত� পারেনা!"
তা� আরেক পরিচয় সে বিপ্লবী� স্বদেশী আন্দলনের বিপ্লবী� উপন্যাসে� শুরু� দিকে তা� প্রত� কী ভিষন একটা ভালো লাগা যে গড়ে উঠ�!
উপন্যাসে� কাহিনী বাঁক নেয় উলঝেলু� তা� দরিদ্র কব� বন্ধ� হারুনে� বাড়িত� গেলে� এখান� অবতারন� হয� উপন্যাসে� অন্যতম চরিত্র তহমিনা ওরফে ভূণী'র।
ভূণীকে লেখক তুলে ধরতে চেয়েছেন এক দৃঢ়চিত্�, ব্যক্তিত্বসম্পন্� নারী চরিত্র হিসেবে� তব� � কেমন দৃঢ়চিত্� নারী যে উন্মাদ মায়ের প্রলাপ অনুযায়ী জীবন উৎসর্গ কর� দিতে চায় এমনই এক মানুষক�, যে তাকে হেলায় ফেলে দেয় বারবার? জীবন তো উন্মাদিনী� প্রলাপ� চলতে পারে না� আর কে� যদ� তা� জীবন সে অনুযায়ী পরিচালনা কর�, তব� সে নিজে� উন্মাদ বই কিছুনা!
প্রমত্� দা! উপন্যাসে� বেস্� পার্� ছিলো প্রমত্� দা'� বিপ্লবী চিন্তাধারা� পড়ত� পড়ত� বে� অনেকবা� মন� হয়েছে বর্তমা� সময়� এম� পরিষ্কার, শুদ্ধচিন্তার মানু� ভীষন দরকার।
উপন্যাসে� কাহিনী এগুত� থাকে তা� মত� করেই� তব�, কে� নারীকে কুহেলিকা বল� হল� আর এই উপন্যাসে� নামও কেনই বা সেটা হল�, আম� আসলে� বুঝত� পারিনি� মানে, উপন্যাসে� ধারা � বিষয়বস্তু� সাথে রিলে� করতে পারিনি� আবার, চরিত্র গুলো� নি� জীবনের দ্বিধা-দ্বন্দ্ব দেখে বিরক্ত হত� যেয়েও হঠাত� মন� হয়েছে হয়ত লেখক তাদে� উপন্যাসে� চরিত্র হিসেবে না দেখে বাস্তব জীবনের চরিত্র মন� করেছেন� যেখানে মানুষে� মন� বিচিত্� রঙ খেলা কর�, যেটা উপন্যাসে� পাতা� চেয়েও বেশি বৈচিত্র্� ভরা।
Sign into ŷ to see if any of your friends have read
কুহেলিকা.
Sign In »
Reading Progress
August 20, 2022
–
Started Reading
August 20, 2022
– Shelved
August 22, 2022
–
Finished Reading