Tiyas's Reviews > পুতুলনাচের ইতিকথা
পুতুলনাচের ইতিকথা
by
by

সার্থক উপন্যাসে� সংজ্ঞা বুঝি না� সাহিত্যে� ছাত্� তো নই� কী� বা আর পড়লাম জীবন�? তবুও যদ� কোনোদি� একান্ত� এই প্রশ্নের সম্মুখী� হই, তাহল� হয়ত� চো�-বুজে 'পুতুলনাচের ইতিকথা'-� না� বলবো� কে� বলবো, তা� সবটা জানি না� তব� এম� স্বয়ংসম্পূর্ণ, সুলিখি� সামাজি� উপন্যা�, বাংল� সাহিত্যে আর দুটো আছ� বল� মন� হয� না� তবুও, পাঁচ-পাঁচটি তারা দেখে, ভ্রু-কুঞ্চি� করার কিছু নেই। পুরোটা� আপেক্ষিক� এম� বইয়ের রেটি� ব্রাত্� রাখত� পারল� বেঁচ� যেতাম।
আমার আবার � জিনি� পড়া� পেছন� কোনো আলাদ� গল্প নেই। কোনো শৈশবের ঘটনা, কোনো কলেজ জীবনের অ্যানেকডোট, কোনো পা�-ইতিহাস, কিছু� না� মানি� বন্দোপাধ্যায� প্রথ� পড়েছি কয়ে� বছ� আগে। 'দিবারাত্রি� কাব্�' দিয়� হাতেখড়ি� তারপরে 'জননী' দিয়� হা� পাকানো� এইতো� প্রায় বছরখানেকের ওপ� কোনো মানি� পড়া নেই। তবুও, যে� এমনটাই হওয়ার ছিল। কোথা� গিয়�, যে� আমার মন ক্রমাগ� জানা� দিয়� গেছে� তোমা� রেহা� নেই। � জিনি� না পড়ে, তোমা� রেহা� নেই।
সত্যিই তো� মাত্� সাতা� কি আটাশ বছ� বয়স� মানি� বন্দোপাধ্যায� যে� দুঃসাহসট� দেখিয়েছিলেন, সে� স্পর্ধার� পূর্ণাঙ্� ফস�, 'পুতুলনাচের ইতিকথা'� লেখকের ম্যাগনাম ওপাস� বইজুড়� ব্যতিক্রমী গদ্য, স্বচ্ছ দর্শনবোধ� এম� পরিণ� সাহিত্যগুণ� মনের গহীনে নাড়� দিয়� যায় অচিরেই� পল্লিগ্রাম কেন্দ্রি� উপন্যা� তো কম নে� বাংলায়। তব� এম� আধুনিকতা কি তাতে মেলে? পাওয়া যায়, এম� সংযমী তীক্ষ্� সংলা�? বা ক্যারেকটার ডেভেলপমেন্�?
মজার কথ�, বইটা পড়ত� গিয়� আমার চো� দিয়� খু� বেশি জল গড়ায়নি� ক্লাসি� উপন্যাস। তায় গ্রাম্� গল্প� চোরা সেন্টিমেন্� থাকলেও, এত� মোটা-দাগে� আবেগী আতিশয্� নেই। এট� দ্রষ্টব্� বটে। এখানেই লেখকের কলমে� স্বচ্ছতাকে কুর্নি� জানানো কর্তব্য। প্যাচপ্যাচ� মেলোড্রামা ব্যবহা� না কর�, স্রে� মাটিতে কা� পেতে যে মাটি� গল্প বল� যায়, এটাই বা কজনে পারে? সত্য� কর� বলুন তো দেখি, শশী� বয়ানে যাদব � পাগলদিদি� সে� ঘরটি� প্রশান্ত বর্ণনা পড়ে, একবারে� জন্য� কি ইচ্ছ� হয� না, সেখানে বস� দু-দণ্ড জিরিয়� নেওয়া�? ইচ্ছ� হয� না, তালব� মাঝে সে� মাটি� টিলাটি� উপরে দাড়িয়ে একবারট� হলেও সূর্যাস্� দেখত�?
তা� তো বলছি� এই উপন্যাসট� পড়ে, হয়ত� কান্না পেলো না� তব� মনের অলিন্দ� কালবৈশাখী ন্যায় একটা ঝড� বয়ে গেলো� এব� বয়ে� চললো� এই ঝড়ে� বিরা� নেই। এই ঝড়ে গা� বাঁধার নিয়� , 'আম� কোথা� পাবো তারে...আমার মনের মানু� যে রে?' এহেন মানব জনমে এম� সুখী কজনই বা হয�, যারা প্রকৃত শান্তি� খোঁজ পায়? কুমুদে� মত বোহেমিয়ান মানুষেরা হয়ত� বা সে� কাঙ্ক্ষিতে� খোঁজ পেয়� থাকে� তব� অপ্রত্যাশি� পিছুটানে� আবেগ� সে� হিসেবে� গড়মিল দেখা যায়� এই অঙ্কের কোনো বাঁধাধরা হিসে� নেই। মিলিয়� দেখা� গাইড বই নে� কোনো� তা�, এক্স ইকোয়ালস টু শূন্�! বরাবরই�
উপন্যাসটির মূলে� মৃত্যু� সে� প্রথ� পৃষ্ঠা থেকে মৃত্যু ছায়ার মত� তাড়িয়ে বেড়ায� পাঠককে� হারু ঘোষে� তড়িৎস্পৃষ্ঠ পরিণতি, প্রায় শৈল্পি� দক্ষতায় বর্ণনা করেন মানিক। এগিয়ে দে�, দাবা� প্রথ� গুটি� শশী� এই উপন্যাসে� নায়� শশী� পাঠকের হয়ে, এই মৃত্যু রুপি অনিবার্যতা� সঙ্গ� ক্রমাগ� দন্ধ� লিপ্� হয� শশী� তা� ভেতর� যে� দুটো পৃথিবী� বাস। কি চর� অন্তর্দ্বন্দ্ব� কি কঠিন অসুখী মন� সে কর্ম� কারিগর� ওষুধ দিয়� রো� সারাতে জানে, কিন্তু মনের খব� বোঝে না� জীবন � মৃত্যু� কাঁটাতারের মাঝে রোগী ঘাটত� ঘাটত�, সে ভুলে� যায় সে কি চায়� এক টুকর� মনের সন্ধান বোধহয়� তা� বুঝি সে সুধোয়, "শরী�! শরী�! তোমা� মন না�...?"
মন কা� না�, সে� পরিচয় নাহয� তোলা থাক। ভ্রান্� চাহিদা সকল। কি চাইত�, যে কি হারায় মানুষ। যারা জানে�, তারা জানেন। সহ� সর� গ্রামী� বাস্তবতায়, সাইকোলজি� � কি সুচারু খেলা, মানিকে� লেখা না পড়ল� মন� হয� অবিশ্বাস্য� দিনে� শেষে এর� সবাই লেখকের হাতেগড়া পুতুল। তারা কো� খাতে বইবে, কো� স্রোতে হব� বিলীয়মা�, ঠি� করেন খো� অদৃষ্ট স্বরূপ লেখকই। উপন্যাসট� পুরুষকেন্দ্রিক হলেও, নারী চরিত্রদে� ভিড়� মুখরিত� মতির কিশোরী উচ্ছলত�, কুসুমে� রহস্যঘ� আত্মবিশ্বা�, জয়া� বিচূর্� প্রত্যয় বা বিন্দু� শহুর� বিষাদ। সবটা� কো� এক রঙিন সুতো� ধূসর গিটে বাঁধা। � বাধন খোলে, তেমন সাধ্� কা�?
শহুর� আবেগ� বশবর্তী হয়ে�, পাঠক-মন তা� বারংবা� ফিরে যায় গাওদিয়া� গ্রাম্� মনজঙ্গলে� কতকট� যে� শশীরই মতন। যে� মাকড়শার জা� ছিড়� বেরোনো� জন্য আপ্রাণ চেষ্টা কর� সে, সে� জালে� ক্রমাগ� জড়িয়� যায় নিষ্ফল আক্রোশে। যে� শহ�, যে� রোমান্টিসিজম, যে� চিন্তাধারা� প্রত� আকৃষ্ট হয়ে সে স্বপ্ন দেখে এক ভিন্� ভবিষ্যতের। ক্রমাগ� প্রতিকূলতা� সমরে, বিষিয়� যায় তা� সমস্তটাই� পিতা, গোপালে� সঙ্গ� তা� অস্থির সম্পর্� এই বইয়ের অন্যতম শক্তিশালী অংশ। বাপে� সাথে সহাবস্থানে� উপায� খুঁজ� পায় না সে� ভালোবাসা � অশ্রদ্ধা� মিশ্� প্রকোপ� চোরাবালী ন্যায় আটকে থাকে গাওদিয়া� বুকে�
কোণঠাস� শশী, কুমুদে� মত� শান্তি� খোঁজ পায় না� পায় না নিশ্চয়তার আচ্ছাদন। সে তল পায় না কুসুমে� তীব্� অভিভূত মনের� হাফিয়� ওঠ� ওষুধের ঝাঁঝাল� গন্ধে। বন্ধ� বানায়� বন্ধ� হারায়� জেকি� � হাইড প্রকৃতির এক হতাশ উগ্রতা স্থা� পায় তা� কর্ম� মনের গভীরে� সে হেরে যায় কী? হয়ত� বা� আবার হয়ত� বা, আমরা� ভুল। রক্তমাংসের জীবনের সমস্� সমীকর� স্রে� হা�-জিতে� জগদ্দল হিসেবে মাপত� চাওয়াটা� একটা মস্ত বড� ভুল। সত্যিই তো, "মানু� কি লোহা� গড়া, যে চিরকাল সে একরক� থাকব�, বদলাবে না?"
শশী ভিন্� অন্য কোনো চরিত্র এই গল্পের মূ� কান্ডারী হল�, 'পুতুলনাচের ইতিকথা' উপন্যা� হিসেবে নিজে� মাত্রা হারাতো� � এক যোগ্� সমাপতন� সার্থক উপন্যাসে� সার্থক নায়ক। তব�, আমার দৃঢ় বিশ্বা�, এই বই থেকে কিছুটা হলেও আমার পাওন� বাকি রইল। আপাত�, সে� হিসেবটুক� সঞ্চিত রাখলাম ভবিষ্যতে� আমিতে। পরিণ� কোনো আত� কাঁচের লেন্সে বাজিয়� দেখা� অনিবার্য অপেক্ষায়। ফিরত� আমাক� হবেই, এই ভবিতব্য। আজকে� আম�, আর কালক� রই� না� ফিরব� অন্য কেউ। সময়ের সাথে, এই বইটি� হয়ত� বদলে যাবে�
সে� ভালো� বদলে যাকে� বদলই নিয়ম।
(�/� || আগস্�, ২০২৩)
আমার আবার � জিনি� পড়া� পেছন� কোনো আলাদ� গল্প নেই। কোনো শৈশবের ঘটনা, কোনো কলেজ জীবনের অ্যানেকডোট, কোনো পা�-ইতিহাস, কিছু� না� মানি� বন্দোপাধ্যায� প্রথ� পড়েছি কয়ে� বছ� আগে। 'দিবারাত্রি� কাব্�' দিয়� হাতেখড়ি� তারপরে 'জননী' দিয়� হা� পাকানো� এইতো� প্রায় বছরখানেকের ওপ� কোনো মানি� পড়া নেই। তবুও, যে� এমনটাই হওয়ার ছিল। কোথা� গিয়�, যে� আমার মন ক্রমাগ� জানা� দিয়� গেছে� তোমা� রেহা� নেই। � জিনি� না পড়ে, তোমা� রেহা� নেই।
সত্যিই তো� মাত্� সাতা� কি আটাশ বছ� বয়স� মানি� বন্দোপাধ্যায� যে� দুঃসাহসট� দেখিয়েছিলেন, সে� স্পর্ধার� পূর্ণাঙ্� ফস�, 'পুতুলনাচের ইতিকথা'� লেখকের ম্যাগনাম ওপাস� বইজুড়� ব্যতিক্রমী গদ্য, স্বচ্ছ দর্শনবোধ� এম� পরিণ� সাহিত্যগুণ� মনের গহীনে নাড়� দিয়� যায় অচিরেই� পল্লিগ্রাম কেন্দ্রি� উপন্যা� তো কম নে� বাংলায়। তব� এম� আধুনিকতা কি তাতে মেলে? পাওয়া যায়, এম� সংযমী তীক্ষ্� সংলা�? বা ক্যারেকটার ডেভেলপমেন্�?
মজার কথ�, বইটা পড়ত� গিয়� আমার চো� দিয়� খু� বেশি জল গড়ায়নি� ক্লাসি� উপন্যাস। তায় গ্রাম্� গল্প� চোরা সেন্টিমেন্� থাকলেও, এত� মোটা-দাগে� আবেগী আতিশয্� নেই। এট� দ্রষ্টব্� বটে। এখানেই লেখকের কলমে� স্বচ্ছতাকে কুর্নি� জানানো কর্তব্য। প্যাচপ্যাচ� মেলোড্রামা ব্যবহা� না কর�, স্রে� মাটিতে কা� পেতে যে মাটি� গল্প বল� যায়, এটাই বা কজনে পারে? সত্য� কর� বলুন তো দেখি, শশী� বয়ানে যাদব � পাগলদিদি� সে� ঘরটি� প্রশান্ত বর্ণনা পড়ে, একবারে� জন্য� কি ইচ্ছ� হয� না, সেখানে বস� দু-দণ্ড জিরিয়� নেওয়া�? ইচ্ছ� হয� না, তালব� মাঝে সে� মাটি� টিলাটি� উপরে দাড়িয়ে একবারট� হলেও সূর্যাস্� দেখত�?
তা� তো বলছি� এই উপন্যাসট� পড়ে, হয়ত� কান্না পেলো না� তব� মনের অলিন্দ� কালবৈশাখী ন্যায় একটা ঝড� বয়ে গেলো� এব� বয়ে� চললো� এই ঝড়ে� বিরা� নেই। এই ঝড়ে গা� বাঁধার নিয়� , 'আম� কোথা� পাবো তারে...আমার মনের মানু� যে রে?' এহেন মানব জনমে এম� সুখী কজনই বা হয�, যারা প্রকৃত শান্তি� খোঁজ পায়? কুমুদে� মত বোহেমিয়ান মানুষেরা হয়ত� বা সে� কাঙ্ক্ষিতে� খোঁজ পেয়� থাকে� তব� অপ্রত্যাশি� পিছুটানে� আবেগ� সে� হিসেবে� গড়মিল দেখা যায়� এই অঙ্কের কোনো বাঁধাধরা হিসে� নেই। মিলিয়� দেখা� গাইড বই নে� কোনো� তা�, এক্স ইকোয়ালস টু শূন্�! বরাবরই�
উপন্যাসটির মূলে� মৃত্যু� সে� প্রথ� পৃষ্ঠা থেকে মৃত্যু ছায়ার মত� তাড়িয়ে বেড়ায� পাঠককে� হারু ঘোষে� তড়িৎস্পৃষ্ঠ পরিণতি, প্রায় শৈল্পি� দক্ষতায় বর্ণনা করেন মানিক। এগিয়ে দে�, দাবা� প্রথ� গুটি� শশী� এই উপন্যাসে� নায়� শশী� পাঠকের হয়ে, এই মৃত্যু রুপি অনিবার্যতা� সঙ্গ� ক্রমাগ� দন্ধ� লিপ্� হয� শশী� তা� ভেতর� যে� দুটো পৃথিবী� বাস। কি চর� অন্তর্দ্বন্দ্ব� কি কঠিন অসুখী মন� সে কর্ম� কারিগর� ওষুধ দিয়� রো� সারাতে জানে, কিন্তু মনের খব� বোঝে না� জীবন � মৃত্যু� কাঁটাতারের মাঝে রোগী ঘাটত� ঘাটত�, সে ভুলে� যায় সে কি চায়� এক টুকর� মনের সন্ধান বোধহয়� তা� বুঝি সে সুধোয়, "শরী�! শরী�! তোমা� মন না�...?"
মন কা� না�, সে� পরিচয় নাহয� তোলা থাক। ভ্রান্� চাহিদা সকল। কি চাইত�, যে কি হারায় মানুষ। যারা জানে�, তারা জানেন। সহ� সর� গ্রামী� বাস্তবতায়, সাইকোলজি� � কি সুচারু খেলা, মানিকে� লেখা না পড়ল� মন� হয� অবিশ্বাস্য� দিনে� শেষে এর� সবাই লেখকের হাতেগড়া পুতুল। তারা কো� খাতে বইবে, কো� স্রোতে হব� বিলীয়মা�, ঠি� করেন খো� অদৃষ্ট স্বরূপ লেখকই। উপন্যাসট� পুরুষকেন্দ্রিক হলেও, নারী চরিত্রদে� ভিড়� মুখরিত� মতির কিশোরী উচ্ছলত�, কুসুমে� রহস্যঘ� আত্মবিশ্বা�, জয়া� বিচূর্� প্রত্যয় বা বিন্দু� শহুর� বিষাদ। সবটা� কো� এক রঙিন সুতো� ধূসর গিটে বাঁধা। � বাধন খোলে, তেমন সাধ্� কা�?
শহুর� আবেগ� বশবর্তী হয়ে�, পাঠক-মন তা� বারংবা� ফিরে যায় গাওদিয়া� গ্রাম্� মনজঙ্গলে� কতকট� যে� শশীরই মতন। যে� মাকড়শার জা� ছিড়� বেরোনো� জন্য আপ্রাণ চেষ্টা কর� সে, সে� জালে� ক্রমাগ� জড়িয়� যায় নিষ্ফল আক্রোশে। যে� শহ�, যে� রোমান্টিসিজম, যে� চিন্তাধারা� প্রত� আকৃষ্ট হয়ে সে স্বপ্ন দেখে এক ভিন্� ভবিষ্যতের। ক্রমাগ� প্রতিকূলতা� সমরে, বিষিয়� যায় তা� সমস্তটাই� পিতা, গোপালে� সঙ্গ� তা� অস্থির সম্পর্� এই বইয়ের অন্যতম শক্তিশালী অংশ। বাপে� সাথে সহাবস্থানে� উপায� খুঁজ� পায় না সে� ভালোবাসা � অশ্রদ্ধা� মিশ্� প্রকোপ� চোরাবালী ন্যায় আটকে থাকে গাওদিয়া� বুকে�
কোণঠাস� শশী, কুমুদে� মত� শান্তি� খোঁজ পায় না� পায় না নিশ্চয়তার আচ্ছাদন। সে তল পায় না কুসুমে� তীব্� অভিভূত মনের� হাফিয়� ওঠ� ওষুধের ঝাঁঝাল� গন্ধে। বন্ধ� বানায়� বন্ধ� হারায়� জেকি� � হাইড প্রকৃতির এক হতাশ উগ্রতা স্থা� পায় তা� কর্ম� মনের গভীরে� সে হেরে যায় কী? হয়ত� বা� আবার হয়ত� বা, আমরা� ভুল। রক্তমাংসের জীবনের সমস্� সমীকর� স্রে� হা�-জিতে� জগদ্দল হিসেবে মাপত� চাওয়াটা� একটা মস্ত বড� ভুল। সত্যিই তো, "মানু� কি লোহা� গড়া, যে চিরকাল সে একরক� থাকব�, বদলাবে না?"
শশী ভিন্� অন্য কোনো চরিত্র এই গল্পের মূ� কান্ডারী হল�, 'পুতুলনাচের ইতিকথা' উপন্যা� হিসেবে নিজে� মাত্রা হারাতো� � এক যোগ্� সমাপতন� সার্থক উপন্যাসে� সার্থক নায়ক। তব�, আমার দৃঢ় বিশ্বা�, এই বই থেকে কিছুটা হলেও আমার পাওন� বাকি রইল। আপাত�, সে� হিসেবটুক� সঞ্চিত রাখলাম ভবিষ্যতে� আমিতে। পরিণ� কোনো আত� কাঁচের লেন্সে বাজিয়� দেখা� অনিবার্য অপেক্ষায়। ফিরত� আমাক� হবেই, এই ভবিতব্য। আজকে� আম�, আর কালক� রই� না� ফিরব� অন্য কেউ। সময়ের সাথে, এই বইটি� হয়ত� বদলে যাবে�
সে� ভালো� বদলে যাকে� বদলই নিয়ম।
(�/� || আগস্�, ২০২৩)
Sign into ŷ to see if any of your friends have read
পুতুলনাচের ইতিকথা.
Sign In »
Reading Progress
August 2, 2023
–
Started Reading
August 2, 2023
– Shelved
August 2, 2023
–
Finished Reading