Sign in with Facebook
Shoroli Shilon's Reviews > পুতু� নাচে� ইতিকথা
পুতু� নাচে� ইতিকথা
by
by
অগোচরে অদৃশ্যমা� কিছু সুতা� জালে জড়িয়� পড়া মানবকূলে� সবচাইত� বড� এব� উন্মুক্ত রহস্য। সব� যে� নিয়তি� খেলা; পুতুলে� বেশে সজ্জিত হওয়ার মহড়া। পর্দার আড়ালে বস� হাসছেন অজান� নাচিয়ে। পুতুলনাচের সে পর্দ� উন্মোচ� হওয়� মাত্রই সব স্বতন্ত্� বৈশিষ্ট্যে� পুতুলগুল� এক� এক� দরকারে-অদরকার�, অবস্থা কিংব� পরিপ্রেক্ষিতের ভিত্তিতে স্বভাব, রু� বদলাচ্ছে�
বলছি,
পুতু� হয়ে নিষ্পল� জীবন কাটিয়� দেওয়া� এক জাঁকজমকপূর্ণ আখ্যান এর কথা। বলছি, 'পুতুলনাচের ইতিকথা' � কথা। বলছি, শশী-কুসু�, মত�-কুমু�, নন্দ-বিন্দু–বিবিধ পুতুলদের কথা।
� খেলায় কিভাবে চোখে আঙুল দিয়� দেখানো হলো�
যে জীবনগুলো আমাদের কেন্দ্� কর� সাঁতার কাটে, আপাতদৃষ্টিতে যে জীবনগুলোকে আামাদে� জীবনের সঙ্গ� ওতপ্রোতভাব� জড়ি� বল� মন� কর� হয�, সে জীবনগুলো� ক্লাইমেক্স কিংব� উপসংহারে অথবা ইতিত� আমাদের ভূমিকা সময়ের সাথে ম্লা� হয়ে আসে।
কি করলে দারু� এক আদর্শে এব� দর্শনে স্বয়ংসম্পূর্ণ গতিত� জীবনকে আশ্রয় কর� অনিবার্য মৃত্যুকে গ্রহ� কর� যায় ঠিকই কিন্তু সে পথ দেখানো� আমরা� বা কে?
সময়ের সঙ্গ� সঙ্গ� তা� অবহেলা করতে শিখত� হয়। সম্পর্কগুলোর দরজায় তালা লাগাতে হয�, যাতে ধুলো� স্তর পড়ে যায় তাতে� সহসা ভুলে যেতে পারি আমরা� কারণ, জীবনটা আসলে ভুলে থাকা ছাড়� আর কি? যাবতীয় প্রয়োজনের চাহিদা মেটানো� পর বিবি� বিষয়বস্তু নিয়� যাদে� ভাবনার অবকা� নে�, তারা� কি সুখী নয�? অথ� জীবনকে যারা বুঝত� চায়, বড� বড� প্রত্যাশ� কর� তারা তত দুঃখী� খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে বিশ্লেষণ করতে চায় যারা, তারা তত অসুখী� চাইলেই জীবনকে সবচাইত� নিখুঁত ভিতে� গড়ন� গড়ে তোলা যায় না�
কারণ, মনুষ্যকূ� বড� অদ্ভুত সৃষ্টি!
দুঃখ� পায় দিশা,
সত্যের তর� তাহাদে� কঠোর অনীহা�
তবুও এতটা সজাগ হয়ে� আমরা কে� গড়ত� পারি না জীবন, নিজেদে� মত কর�? আরেকটু মনের মত কর�! আমাদের কে নাচায়? পুতু� বই তো নই আমরা? যে� একজন আড়ালে বস� খেলাচ্ছে�? হয়ত� নিয়তি� হাতে� আমাদের অদৃশ্য নৃত্যে� সূচন� এব� ইতি। নিয়তি� রচনা কর� কল্পনাতী�, বিস্ময়ক� পুতুলনাচের ইতিকথার।
বলছি,
পুতু� হয়ে নিষ্পল� জীবন কাটিয়� দেওয়া� এক জাঁকজমকপূর্ণ আখ্যান এর কথা। বলছি, 'পুতুলনাচের ইতিকথা' � কথা। বলছি, শশী-কুসু�, মত�-কুমু�, নন্দ-বিন্দু–বিবিধ পুতুলদের কথা।
� খেলায় কিভাবে চোখে আঙুল দিয়� দেখানো হলো�
যে জীবনগুলো আমাদের কেন্দ্� কর� সাঁতার কাটে, আপাতদৃষ্টিতে যে জীবনগুলোকে আামাদে� জীবনের সঙ্গ� ওতপ্রোতভাব� জড়ি� বল� মন� কর� হয�, সে জীবনগুলো� ক্লাইমেক্স কিংব� উপসংহারে অথবা ইতিত� আমাদের ভূমিকা সময়ের সাথে ম্লা� হয়ে আসে।
কি করলে দারু� এক আদর্শে এব� দর্শনে স্বয়ংসম্পূর্ণ গতিত� জীবনকে আশ্রয় কর� অনিবার্য মৃত্যুকে গ্রহ� কর� যায় ঠিকই কিন্তু সে পথ দেখানো� আমরা� বা কে?
সময়ের সঙ্গ� সঙ্গ� তা� অবহেলা করতে শিখত� হয়। সম্পর্কগুলোর দরজায় তালা লাগাতে হয�, যাতে ধুলো� স্তর পড়ে যায় তাতে� সহসা ভুলে যেতে পারি আমরা� কারণ, জীবনটা আসলে ভুলে থাকা ছাড়� আর কি? যাবতীয় প্রয়োজনের চাহিদা মেটানো� পর বিবি� বিষয়বস্তু নিয়� যাদে� ভাবনার অবকা� নে�, তারা� কি সুখী নয�? অথ� জীবনকে যারা বুঝত� চায়, বড� বড� প্রত্যাশ� কর� তারা তত দুঃখী� খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে বিশ্লেষণ করতে চায় যারা, তারা তত অসুখী� চাইলেই জীবনকে সবচাইত� নিখুঁত ভিতে� গড়ন� গড়ে তোলা যায় না�
কারণ, মনুষ্যকূ� বড� অদ্ভুত সৃষ্টি!
দুঃখ� পায় দিশা,
সত্যের তর� তাহাদে� কঠোর অনীহা�
তবুও এতটা সজাগ হয়ে� আমরা কে� গড়ত� পারি না জীবন, নিজেদে� মত কর�? আরেকটু মনের মত কর�! আমাদের কে নাচায়? পুতু� বই তো নই আমরা? যে� একজন আড়ালে বস� খেলাচ্ছে�? হয়ত� নিয়তি� হাতে� আমাদের অদৃশ্য নৃত্যে� সূচন� এব� ইতি। নিয়তি� রচনা কর� কল্পনাতী�, বিস্ময়ক� পুতুলনাচের ইতিকথার।
Sign into ŷ to see if any of your friends have read
পুতু� নাচে� ইতিকথা.
Sign In »
Reading Progress
Finished Reading
April 30, 2024
–
Started Reading
April 30, 2024
– Shelved
May 7, 2024
–
Finished Reading
