Sakib A. Jami's Reviews > খা� ফ্যামিলি ইজ ব্যা�
খা� ফ্যামিলি ইজ ব্যা�
by
by

আবার� খা� ফ্যামিলি, আবার� কিছু পাগলামি। শান্তি� সাথে সাকিবে� বিয়� হয়েছে কিছুদি� আগে। তব� ঘট� কর� কোনো বিয়� নয়। জেলখানার মধ্যেই সম্পন্� হয়েছে এই বিয়ে। আপনারা যারা “খান ফ্যামিলি� পড়েছে�, তাদে� হয়ত� শেষট� মন� আছে। আর সে� কারণ� বে� কিছুদি� থানায় বন্দ� থাকত� হয়।
আজকে� খা� পরিবারের বাড়িত� বিয়ের পরিবেশ� তব� এবার সাকিবে� এক বন্ধুর বিয়ে। যেখানে অতিথ� হিসেবে কেবল পোষা প্রাণীরা� আমন্ত্রিত। যেকোনো আয়োজন� মানুষদের দাওয়া� দেওয়া� রেওয়া� থাকে, কিন্তু কুকু�-বিড়ালদে� কথ� কয়জ� চিন্তা কর�?
গল্পের শুরু এখান থেকেই। সাকিবে� কুকু�-বিড়ালের প্রত� ভালোবাসা পুরোপুরি নিখাঁদ� সে� সাথে তা� পরিবার� এই ভালোবাসায় নিজেকে শামি� করেছে। শাকে� খা�, সালম� খা�, সুমাইয়া খা�, সাকি� খানে� সাথে নতুন কর� এই পরিবার� জুড়েছ� শান্তি� যে আসলে� শান্তভাব� সবকিছু সামল� রাখে� পরিবারের একমাত্� স্বাভাবি� মানু� হিসেবে� ধর� যায়�
সিরিজে� প্রথ� বই পড়ে থাকল� পরিবারের মানুষগুল� সম্পর্কে আইডিয়� আপনাদে� ঠিকই হয়েছে� এই যেমন শাকে� খা� প্রচুর গাঁজ� পাগল মানুষ। গাঁজায� দম দিয়� সে বেঁচ� থাকে� সালম� খা� নিত্�-নতুন রান্না� উপাদান খুঁজতে মশগুল। ভিন্� সব রান্নায় পরিবারের সকলে� পেটে� ব্যামো না বাঁধাল� তা� শান্তি হয� না� তা� সবাই আতঙ্কে থাকে� সে� সাথে তা� সামাজি� যোগাযো� মাধ্যমের নেশা, ছোটো ছোটো ভিডিয়�-রিলস বানানো� শখ তো আছেই�
অন্যদিকে সুমাইয়া খা� ম্যাট্রি� পরীক্ষায় ফে� করলে� জীবন� তা� সবটুকু মনোযোগ মুখে আট�-ময়দ� মাখাতেই। মেকাপে কে� যে এতটা সময় ব্যয� করতে পারে, সেটা তাকে না দেখল� বোঝা যে� না!
তব� এদের মধ্য� সাকি� একটু স্বাভাবি� হলেও পরিবারের চাপে তাকে� পাগল হত� হয়। অন্যদিকে শান্তি মেয়েট� যে� এক হাতে সবকিছু সামা� দেয়� শ্বশুরের গাঁজার চাহিদা মেটায়, শাশুড়ির রান্না� পাগলামিক� শান্� রাখে� স্বামী� দেখভাল করে। ভালোমন্দের দিকে ভালো� নজ� তার। কে বলবে এই মেয়েট� � পড়ছ�!
বিয়ের পর সাকি� কাজে মন দিয়েছে। একটা হোটেলে� দায়িত্ব� আছে। বন্ধুর বিয়ের পর তা� মন� শখ জেগেছে বউকে নিয়� হানিমুনে যাবে� কিন্তু তা� পরিবার তাকে এক� যেতে দিবে কে�? পুরো পরিবার তা� সাথে যাবে�
এর আগ� একটা ঘটনা ঘটে। শান্তি� বান্ধবী নতুন একটি দোকা� দিয়েছে। সেখা� থেকে জিনিসপত্� কিনল� একটা কুপন, আর সে� কুপন জিতল� কক্সবাজা� ট্যুর। সে� কুপন� জিতে গিয়েছ� তারা! ফল� এবার চল� কক্সবাজার। সেখানে� পাগলাম� হোক।
“খান ফ্যামিলি ইজ ব্যাক� খা� ফ্যামিলি সিরিজে� দ্বিতীয় বই বে� মজাদার লেগেছে� হাসি তামাশা বইটা কখ� যে শে� হয়ে গে� বুঝত� পারিনি� সিরিজে� প্রথ� বইয়ের তুলনায� দ্বিতীয় বই বে� পরিণ� মন� হলো। প্রথ� বইতে কিছু সমস্যা ছিল। হাসি-ঠাট্টাগুলো কিছুটা আরোপিত মন� হয়েছিল। মন� হয়েছি� লেখক জো� কর� হাসানো� চেষ্টা করেছেন�
এই বইতে সে� সমস্যা ছি� না� বে� ন্যাচারা� লেগেছে বিষয়গুলো। সিরিয়াস � ভারী ভারী বইয়ের মাঝখান� � জাতীয় এক দুইট� বই পড়ত� পারল� মনটা খুশি খুশি হয়ে ওঠে।
এই বইয়ের ক্ষেত্রে বে� কিছু নতুন চরিত্রের আবির্ভাব হয়েছে� পুরোনো চরিত্রগুলোকে আর� পোক্� করেছেন লেখক� বিশে� কর� এই গল্পের পুরোটা জুড়� ছি� শান্তি� শান্তি চরিত্রটাকে বে� উপভোগ্� � মায়াবী মন� হয়েছে� তব� সবকিছুতে শান্তিকে সুপা� ওম্যান বানিয়� তোলা একটু অতিরঞ্জি� লেগেছে�
লেখক তা� বইয়ের চরিত্রগুলো� না� আশেপাশের মানুষগুলোর থেকে ধা� করেন� এই বিষয়ট� ভালো লেগেছে� তা� ফলশ্রুতিতে আমিও ছোট্� একটা চরিত্র পেয়েছি। যদিও আমার সাথে যে কান্� করেছেন, এইটা আম� মন� রেখে দিলাম। হু�!
বইতে যে শুধু হাসি-তামাশা ছি� এম� না, এর মাঝে লেখক সমাজের এক অং� তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন� যেখানে মানুষে� পোষা প্রাণীদে� জায়গা হয� না� অবলা প্রাণীদে� হোটে�-রেস্টুরেন্�, বা� বা অন্য অনেক জায়গায় প্রবেশের এখতিয়ার নেই। কিন্তু যে মানুষট� এস� প্রাণীদে� ভালোবাসে তাদে� পক্ষ� এগুল� মেনে নেওয়া কষ্টকর� পোষা কুকু�-বিড়ালদে� দূ� দূ� কর� তাড়িয়ে দেওয়া উচিত নয়। এত� তাদে� মালি� মনক্ষুন্� হয়। অমানবিকও বটে। তব� আম� এটাও মন� কর�, তারা যেমন ভালোবাসা ডিজার্� কর� এক� সাথে অতিরিক্ত আদিখ্যেত� দেখানোটা� অনুচিত� সবকিছুরই একটা ভারসাম্য রক্ষ� কর� চলতে হয�
বইতে ভালোবাসাময� কিছু ঘটনা� অবতারণ� লেখক ঘটিয়েছেন। শাকে� খা� � সালম� খানে� খুনসুঁটি, দু� বৃদ্�-বৃদ্ধা� ভালোবাসা মন� ধরেছে। তব� সাকি� � শান্তিকে যেভাবে ভালোবাসা� জুটি হিসেবে উপস্থাপন করেছেন, এক কথায� দারুণ। গল্পের গতিত� এখান� লেখক লাগা� ধরতে পেরেছিলেন। তাদে� ভালোবাসা� মুহূর্তগুল� প্রাণবন্� ছিল। সুমাইয়া� প্রত� রাসেলে� অনুভূতিও বে� ভালোভাবে� প্রাধান্� পেয়েছে।
বিয়� করার শখ প্রতিট� মানুষে� থাকে� বিয়� যে� দিল্লিকা লাড্ডু, খেলে� পস্তাত� হয�, না খেলে� পস্তাত� হয়। সাকিবে� বন্ধুর বিয়ের শখ ছিল। তব� সে� শখ কতটা তা� আর কতটা সাকিবে� পরিবারের, সেটা প্রশ্ন সাপেক্ষ। সে বিয়ের পর শখগুলো চান্দে� দেশে উড়ে যায়� কঠিন বাস্তবতা� মুখোমুখি হল� শখ হয়ে যায় শোক। তব� রিফা� � নূপু� নামে� দু� চরিত্রকে আরেকটু ঘষামাজ� কর� যেত। তাদে� দিয়� ঘটনাক্রম দুর্দান্তভাব� উপস্থাপন করার সক� সুযো� থাকা� পর� কে� লেখক এড়িয়� গেলে�, জানি না�
সে� সাথে তীব্� আক্রোশ, প্রতিশোধ, প্রেমে ব্যর্থতা� গল্প� এখান� এসেছে। এই বিষয� নিয়� একটু দ্বিধা আছে। লেখক এখান� তাড়াহুড়ো করেছেন� ব্যাকস্টোর� আর� স্পষ্ট � আকর্ষণীয়ভাবে ফুটিয়� তোলা যেত। তাহল� শেষে� ঘটনা� সাথে অতীতে� যে সংযো� লেখক আবছাভাবে দেখিয়েছেন, সেটা আর� উপভোগ্� হত� পারত�
শেষট� দারুণ। তব� এখান� লেখক নতুন এক গল্পের ইঙ্গিত দিয়েছেন� যেখানে আবার� খা� ফ্যামিলি আসবে� আবার� নতুন গ্যাঞ্জা�, পাগলামি। নতুন নতুন নতুন চরিত্র ডালপাল� ছড়িয়� মহীরু� হয়ে সাকি� আর শান্তি� মাথা নষ্ট করবে� সে� ঘটনাগুলো পড়া� জন্য মুখিয়� আছি।
প্রচ্ছদট� বে� দারু� লেগেছে� পুরো পাগলাট� পরিবার এখান� ফুটে উঠেছে। বইয়ের সম্পাদনা ভালো ছিল। বানা� ভু� তেমন চোখে পড়েনি� প্রকাশনী এই দি� দিয়� বে� ভালো কা� দেখিয়েছে। প্রোডাকশ� কোয়ালিট� টপনচ�
পরিশেষ�, গল্পটা এখানেই শে� হত� পারত� কিন্তু একটি গল্পের শে� হয�, সেখা� থেকে� নতুন গল্পের উপাখ্যান� খা� পরিবার কখনও শান্তিতে থাকত� পারব� না� শান্তি থাকা� পর� ঘো� অশান্তি। যেখানে� যাবে সেখানে� গ্যাঞ্জাম। কোনো না কোনো ঝামেলা� টোস্�-বিস্কু� যেমন হারিয়� গে�! তাদে� খুঁজ� বে� করার কাহিনি� বড়ই বিচিত্র। এই বিচিত্�, পাগলাট� পরিবারের ঘটনা পড়ত� পড়ত� নিজেকে� পাগল মন� হয়।
▪️বই : খা� ফ্যামিলি ইজ ব্যা�
▪️লেখক : জামসেদুর রহমা� সজী�
▪️প্রকাশনী : বেনজিন প্রকাশ�
▪️ব্যক্তিগ� রেটি� : �/�
আজকে� খা� পরিবারের বাড়িত� বিয়ের পরিবেশ� তব� এবার সাকিবে� এক বন্ধুর বিয়ে। যেখানে অতিথ� হিসেবে কেবল পোষা প্রাণীরা� আমন্ত্রিত। যেকোনো আয়োজন� মানুষদের দাওয়া� দেওয়া� রেওয়া� থাকে, কিন্তু কুকু�-বিড়ালদে� কথ� কয়জ� চিন্তা কর�?
গল্পের শুরু এখান থেকেই। সাকিবে� কুকু�-বিড়ালের প্রত� ভালোবাসা পুরোপুরি নিখাঁদ� সে� সাথে তা� পরিবার� এই ভালোবাসায় নিজেকে শামি� করেছে। শাকে� খা�, সালম� খা�, সুমাইয়া খা�, সাকি� খানে� সাথে নতুন কর� এই পরিবার� জুড়েছ� শান্তি� যে আসলে� শান্তভাব� সবকিছু সামল� রাখে� পরিবারের একমাত্� স্বাভাবি� মানু� হিসেবে� ধর� যায়�
সিরিজে� প্রথ� বই পড়ে থাকল� পরিবারের মানুষগুল� সম্পর্কে আইডিয়� আপনাদে� ঠিকই হয়েছে� এই যেমন শাকে� খা� প্রচুর গাঁজ� পাগল মানুষ। গাঁজায� দম দিয়� সে বেঁচ� থাকে� সালম� খা� নিত্�-নতুন রান্না� উপাদান খুঁজতে মশগুল। ভিন্� সব রান্নায় পরিবারের সকলে� পেটে� ব্যামো না বাঁধাল� তা� শান্তি হয� না� তা� সবাই আতঙ্কে থাকে� সে� সাথে তা� সামাজি� যোগাযো� মাধ্যমের নেশা, ছোটো ছোটো ভিডিয়�-রিলস বানানো� শখ তো আছেই�
অন্যদিকে সুমাইয়া খা� ম্যাট্রি� পরীক্ষায় ফে� করলে� জীবন� তা� সবটুকু মনোযোগ মুখে আট�-ময়দ� মাখাতেই। মেকাপে কে� যে এতটা সময় ব্যয� করতে পারে, সেটা তাকে না দেখল� বোঝা যে� না!
তব� এদের মধ্য� সাকি� একটু স্বাভাবি� হলেও পরিবারের চাপে তাকে� পাগল হত� হয়। অন্যদিকে শান্তি মেয়েট� যে� এক হাতে সবকিছু সামা� দেয়� শ্বশুরের গাঁজার চাহিদা মেটায়, শাশুড়ির রান্না� পাগলামিক� শান্� রাখে� স্বামী� দেখভাল করে। ভালোমন্দের দিকে ভালো� নজ� তার। কে বলবে এই মেয়েট� � পড়ছ�!
বিয়ের পর সাকি� কাজে মন দিয়েছে। একটা হোটেলে� দায়িত্ব� আছে। বন্ধুর বিয়ের পর তা� মন� শখ জেগেছে বউকে নিয়� হানিমুনে যাবে� কিন্তু তা� পরিবার তাকে এক� যেতে দিবে কে�? পুরো পরিবার তা� সাথে যাবে�
এর আগ� একটা ঘটনা ঘটে। শান্তি� বান্ধবী নতুন একটি দোকা� দিয়েছে। সেখা� থেকে জিনিসপত্� কিনল� একটা কুপন, আর সে� কুপন জিতল� কক্সবাজা� ট্যুর। সে� কুপন� জিতে গিয়েছ� তারা! ফল� এবার চল� কক্সবাজার। সেখানে� পাগলাম� হোক।
“খান ফ্যামিলি ইজ ব্যাক� খা� ফ্যামিলি সিরিজে� দ্বিতীয় বই বে� মজাদার লেগেছে� হাসি তামাশা বইটা কখ� যে শে� হয়ে গে� বুঝত� পারিনি� সিরিজে� প্রথ� বইয়ের তুলনায� দ্বিতীয় বই বে� পরিণ� মন� হলো। প্রথ� বইতে কিছু সমস্যা ছিল। হাসি-ঠাট্টাগুলো কিছুটা আরোপিত মন� হয়েছিল। মন� হয়েছি� লেখক জো� কর� হাসানো� চেষ্টা করেছেন�
এই বইতে সে� সমস্যা ছি� না� বে� ন্যাচারা� লেগেছে বিষয়গুলো। সিরিয়াস � ভারী ভারী বইয়ের মাঝখান� � জাতীয় এক দুইট� বই পড়ত� পারল� মনটা খুশি খুশি হয়ে ওঠে।
এই বইয়ের ক্ষেত্রে বে� কিছু নতুন চরিত্রের আবির্ভাব হয়েছে� পুরোনো চরিত্রগুলোকে আর� পোক্� করেছেন লেখক� বিশে� কর� এই গল্পের পুরোটা জুড়� ছি� শান্তি� শান্তি চরিত্রটাকে বে� উপভোগ্� � মায়াবী মন� হয়েছে� তব� সবকিছুতে শান্তিকে সুপা� ওম্যান বানিয়� তোলা একটু অতিরঞ্জি� লেগেছে�
লেখক তা� বইয়ের চরিত্রগুলো� না� আশেপাশের মানুষগুলোর থেকে ধা� করেন� এই বিষয়ট� ভালো লেগেছে� তা� ফলশ্রুতিতে আমিও ছোট্� একটা চরিত্র পেয়েছি। যদিও আমার সাথে যে কান্� করেছেন, এইটা আম� মন� রেখে দিলাম। হু�!
বইতে যে শুধু হাসি-তামাশা ছি� এম� না, এর মাঝে লেখক সমাজের এক অং� তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন� যেখানে মানুষে� পোষা প্রাণীদে� জায়গা হয� না� অবলা প্রাণীদে� হোটে�-রেস্টুরেন্�, বা� বা অন্য অনেক জায়গায় প্রবেশের এখতিয়ার নেই। কিন্তু যে মানুষট� এস� প্রাণীদে� ভালোবাসে তাদে� পক্ষ� এগুল� মেনে নেওয়া কষ্টকর� পোষা কুকু�-বিড়ালদে� দূ� দূ� কর� তাড়িয়ে দেওয়া উচিত নয়। এত� তাদে� মালি� মনক্ষুন্� হয়। অমানবিকও বটে। তব� আম� এটাও মন� কর�, তারা যেমন ভালোবাসা ডিজার্� কর� এক� সাথে অতিরিক্ত আদিখ্যেত� দেখানোটা� অনুচিত� সবকিছুরই একটা ভারসাম্য রক্ষ� কর� চলতে হয�
বইতে ভালোবাসাময� কিছু ঘটনা� অবতারণ� লেখক ঘটিয়েছেন। শাকে� খা� � সালম� খানে� খুনসুঁটি, দু� বৃদ্�-বৃদ্ধা� ভালোবাসা মন� ধরেছে। তব� সাকি� � শান্তিকে যেভাবে ভালোবাসা� জুটি হিসেবে উপস্থাপন করেছেন, এক কথায� দারুণ। গল্পের গতিত� এখান� লেখক লাগা� ধরতে পেরেছিলেন। তাদে� ভালোবাসা� মুহূর্তগুল� প্রাণবন্� ছিল। সুমাইয়া� প্রত� রাসেলে� অনুভূতিও বে� ভালোভাবে� প্রাধান্� পেয়েছে।
বিয়� করার শখ প্রতিট� মানুষে� থাকে� বিয়� যে� দিল্লিকা লাড্ডু, খেলে� পস্তাত� হয�, না খেলে� পস্তাত� হয়। সাকিবে� বন্ধুর বিয়ের শখ ছিল। তব� সে� শখ কতটা তা� আর কতটা সাকিবে� পরিবারের, সেটা প্রশ্ন সাপেক্ষ। সে বিয়ের পর শখগুলো চান্দে� দেশে উড়ে যায়� কঠিন বাস্তবতা� মুখোমুখি হল� শখ হয়ে যায় শোক। তব� রিফা� � নূপু� নামে� দু� চরিত্রকে আরেকটু ঘষামাজ� কর� যেত। তাদে� দিয়� ঘটনাক্রম দুর্দান্তভাব� উপস্থাপন করার সক� সুযো� থাকা� পর� কে� লেখক এড়িয়� গেলে�, জানি না�
সে� সাথে তীব্� আক্রোশ, প্রতিশোধ, প্রেমে ব্যর্থতা� গল্প� এখান� এসেছে। এই বিষয� নিয়� একটু দ্বিধা আছে। লেখক এখান� তাড়াহুড়ো করেছেন� ব্যাকস্টোর� আর� স্পষ্ট � আকর্ষণীয়ভাবে ফুটিয়� তোলা যেত। তাহল� শেষে� ঘটনা� সাথে অতীতে� যে সংযো� লেখক আবছাভাবে দেখিয়েছেন, সেটা আর� উপভোগ্� হত� পারত�
শেষট� দারুণ। তব� এখান� লেখক নতুন এক গল্পের ইঙ্গিত দিয়েছেন� যেখানে আবার� খা� ফ্যামিলি আসবে� আবার� নতুন গ্যাঞ্জা�, পাগলামি। নতুন নতুন নতুন চরিত্র ডালপাল� ছড়িয়� মহীরু� হয়ে সাকি� আর শান্তি� মাথা নষ্ট করবে� সে� ঘটনাগুলো পড়া� জন্য মুখিয়� আছি।
প্রচ্ছদট� বে� দারু� লেগেছে� পুরো পাগলাট� পরিবার এখান� ফুটে উঠেছে। বইয়ের সম্পাদনা ভালো ছিল। বানা� ভু� তেমন চোখে পড়েনি� প্রকাশনী এই দি� দিয়� বে� ভালো কা� দেখিয়েছে। প্রোডাকশ� কোয়ালিট� টপনচ�
পরিশেষ�, গল্পটা এখানেই শে� হত� পারত� কিন্তু একটি গল্পের শে� হয�, সেখা� থেকে� নতুন গল্পের উপাখ্যান� খা� পরিবার কখনও শান্তিতে থাকত� পারব� না� শান্তি থাকা� পর� ঘো� অশান্তি। যেখানে� যাবে সেখানে� গ্যাঞ্জাম। কোনো না কোনো ঝামেলা� টোস্�-বিস্কু� যেমন হারিয়� গে�! তাদে� খুঁজ� বে� করার কাহিনি� বড়ই বিচিত্র। এই বিচিত্�, পাগলাট� পরিবারের ঘটনা পড়ত� পড়ত� নিজেকে� পাগল মন� হয়।
▪️বই : খা� ফ্যামিলি ইজ ব্যা�
▪️লেখক : জামসেদুর রহমা� সজী�
▪️প্রকাশনী : বেনজিন প্রকাশ�
▪️ব্যক্তিগ� রেটি� : �/�
Sign into ŷ to see if any of your friends have read
খা� ফ্যামিলি ইজ ব্যা�.
Sign In »
Reading Progress
April 3, 2025
–
Started Reading
April 5, 2025
– Shelved
April 5, 2025
–
Finished Reading
অন � ডিফারেন্� নো�- ভেবেছিলা� বইটা পড়� রেগেমেগে আল� হয়� যাবে�! হেহে� � যাত্রা� বোধহ� বেঁচ� গেলাম। ভালোবাসা নিয়ে� ভাই।