আহনা� তাহমিদ's Blog - Posts Tagged "�-�"
আমার এক "অদ্ভুত" দুনিয়া
ড্রাগনফল গল্পটা লেখা� পেছন� আমার আসলে তেমন কোনো উদ্দেশ্য নেই। একটা গু� ফি�, লাইট রি� আরবা� ফ্যান্টাসি� জাস্� দুটো জিনি� মাথা� নিয়ে লিখেছি� প্রথমট� হল�, এই ফলটা কে� যে� আমাক� বিস্মি� কর� কোনো কারণ ছাড়াই। আর দ্বিতীয়ট� হচ্ছ� আমাদের দেশী একটা মিথক� ট্রিবিউট দেয়া� বান্দরবানে� বগ� লে� নিয়ে একটা ড্রাগন মি� আমাদের দেশে প্রচলি� আছে। ব্যাপারট� অনেকেই হয়তো জানে�, অনেক� জানে� না� আম� মিথট� নিয়ে একটু ঘাঁটাঘাঁটি করেছ�, কিন্তু খু� বেশি তথ্য সংগ্রহ করতে পারি নাই। চাকম�, মারম�, মুরং গোত্রদের মধ্য� এই মিথট� ভিন্� ভিন্নভাব� প্রচলিত। এক জায়গায় একসাথে আনার কোনো উপায় নাই। আর বাকি থাকে আমার কল্পনা� সেটারই দ্বারস্থ হয়� ড্রাগনফল গল্পটা� জন্ম� কারও কাছে গল্পটা ভালো লেগেছে, কারও কাছে খু� একটা ভালো লাগে না�, কারও কাছে মন� হয়েছ� শিশুতোষ। যা� কাছে যেমন� লাগু�, আমার কাছে মন� হয়েছ� দেশী একটা মিথক� একজন লেখক হিসেবে সবার সামন� আন� উচিত, একটা ট্রিবিউট দেয়া উচিত, তা� দিয়েছি� সামন� এম� টপিক পেলে আর� লিখবো।
এবার আস� দেবং নিয়ে� অনেকেই এই গল্পটা পছন্� করেছেন� পছন্� করার সংখ্যাটা� বেশি� ফেসবুক� মাঝেমধ্য� আম� কিছু সিরিয়া� বিষয় নিয়ে লেখালেখি করি। তারমধ্যে একটা হল� প্যারেন্টি� প্রসেস� গু� প্যারেন্টি�, ব্যা� প্যারেন্টি� নিয়ে আমার দু�-একটা লেখা বে� ছড়িয়� পড়েছিলো। পক্ষ� বিপক্ষ� নানা তর্ক বিতর্ক� দেবং গল্পটা� চরিত্র জাভে� রহমানই মূলত আমার কাছে এই গল্পের প্রাণ। আম� এম� একটা খল চরিত্র তৈরি করতে চেয়েছি, যাকে নানা প্রসেসের মধ্য দিয়ে এম� একটা অবস্থা� আসতে হয়েছে। একটা খল চরিত্রের� কিন্তু এই অবস্থা� আসতে একটা "মোটিভেশন" লাগে� পরিবার, পারিপার্শ্বিকত�, বুলি� ইত্যাদ� নানা কারণ থাকে� হু� করেই কে� একজন ভিলেইন হয়� যা� না� দেবং গল্পটা বলতে পারে� আমার জন্য একটা নিরীক্ষাধর্মী কাজই বল� যায়। একজন খল কীভাবে খল হয়, কেনো খল হয়, সাইকোলজিটা আসলে কীভাবে কা� কর�- এই বিষয়গুলো ছোট্� নভেলাটায় যদ্দূর সম্ভ� আমার পক্ষ�, তুলে ধরতে চেষ্টা করেছি। মূ� ব্যাপারট� একটা ছোট্� নভেলায় ফুটিয়ে তোলা কখনো� সম্ভ� না, এব� সে দুঃসাহসও আম� করবো না� তব� চেষ্টা থাকব� সামন� আর� ভালো কা� করার, আর� নানা দি� এক্সপ্লো� করার�
শুধু প্যারেন্টি� প্রসেস� না, সমাজের নানা গ্রে এরিয়াগুল� থেকে আমার সামনের মৌলিকগুলোত� খল বা এই ধরনে� চরিত্রগুলো অনুপ্রেরণা পাবে� সেটা হো� থ্রিলা�, কিংব� সামাজিক।
বাদবাক� থাকে পাঠক� কে� ভালো বলবে� কে� খারা� বলবে� ভালো খারা� যা� হো�, নিজে� এই কাজট� নিয়ে আম� খুশি� অদ্ভুত
আমার অদ্ভুত দুনিয়া� আপনাদে� স্বাগত� 💓
এবার আস� দেবং নিয়ে� অনেকেই এই গল্পটা পছন্� করেছেন� পছন্� করার সংখ্যাটা� বেশি� ফেসবুক� মাঝেমধ্য� আম� কিছু সিরিয়া� বিষয় নিয়ে লেখালেখি করি। তারমধ্যে একটা হল� প্যারেন্টি� প্রসেস� গু� প্যারেন্টি�, ব্যা� প্যারেন্টি� নিয়ে আমার দু�-একটা লেখা বে� ছড়িয়� পড়েছিলো। পক্ষ� বিপক্ষ� নানা তর্ক বিতর্ক� দেবং গল্পটা� চরিত্র জাভে� রহমানই মূলত আমার কাছে এই গল্পের প্রাণ। আম� এম� একটা খল চরিত্র তৈরি করতে চেয়েছি, যাকে নানা প্রসেসের মধ্য দিয়ে এম� একটা অবস্থা� আসতে হয়েছে। একটা খল চরিত্রের� কিন্তু এই অবস্থা� আসতে একটা "মোটিভেশন" লাগে� পরিবার, পারিপার্শ্বিকত�, বুলি� ইত্যাদ� নানা কারণ থাকে� হু� করেই কে� একজন ভিলেইন হয়� যা� না� দেবং গল্পটা বলতে পারে� আমার জন্য একটা নিরীক্ষাধর্মী কাজই বল� যায়। একজন খল কীভাবে খল হয়, কেনো খল হয়, সাইকোলজিটা আসলে কীভাবে কা� কর�- এই বিষয়গুলো ছোট্� নভেলাটায় যদ্দূর সম্ভ� আমার পক্ষ�, তুলে ধরতে চেষ্টা করেছি। মূ� ব্যাপারট� একটা ছোট্� নভেলায় ফুটিয়ে তোলা কখনো� সম্ভ� না, এব� সে দুঃসাহসও আম� করবো না� তব� চেষ্টা থাকব� সামন� আর� ভালো কা� করার, আর� নানা দি� এক্সপ্লো� করার�
শুধু প্যারেন্টি� প্রসেস� না, সমাজের নানা গ্রে এরিয়াগুল� থেকে আমার সামনের মৌলিকগুলোত� খল বা এই ধরনে� চরিত্রগুলো অনুপ্রেরণা পাবে� সেটা হো� থ্রিলা�, কিংব� সামাজিক।
বাদবাক� থাকে পাঠক� কে� ভালো বলবে� কে� খারা� বলবে� ভালো খারা� যা� হো�, নিজে� এই কাজট� নিয়ে আম� খুশি� অদ্ভুত
আমার অদ্ভুত দুনিয়া� আপনাদে� স্বাগত� 💓