ŷ

Masud Sojib's Reviews > ফুলে� গন্ধ� ঘু� আস� না

ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না by Humayun Azad
Rate this book
Clear rating

by
31215500
's review

it was amazing

স্মৃতি� প্রত� আমার পক্ষপাতিত্ত্� আছ�, বেদন� আছ�, বিষন্নতা আছ�, আছ� গোপন ভালোলাগা আর অকৃত্রিম ভালোবাসা� তা� বল� যাপি� জীবনের সঞ্চিত সক� স্মৃতি অম্লান থাকেনি মনের ঘর�, কত স্মৃতি ধূসর হয়ে হারিয়� গেছে না� না জানা কো� সে অদেখ� অতলে� হারিয়� যাওয়া স্মৃতি� মিছিলে যে স্মৃতি আজ� এতটুকু অম্লান হয়ন�, সেটি আজাদের ”ফুলের গন্ধ� ঘু� আস� না� পাঠে� স্মৃতি� যে বই আমার ছেলেবেলা কে বিষন্নতায় ডেকে দিয়েছিল�, অন্ধকারে ডুবিয়� দিয়েছিল� প্রথ� যৌবন� সে� বই আজ এই পড়ন্ত বেলা� আমাক� এখনো আগের মত� বিষন্ন কর�, বুকে� মধ্য� হাহাকারে� কা� বোশেখী ঝড� তুলে, চোখে নোনা জল নিয়� আস�...এখনো যতবা� পড়ি ততবা� স্তব্ধ হয়ে যা�, ডুবে যা� কোমল বিষন্নতায়...নাগরিক জীবন� যত জড়িয়েছ� নিজেকে ততবেশি প্রিয় হয়ে উঠেছ� বইটি� বয়স বাড়ার সাথে সাথে প্রকৃত� আর ছেলেবেলায় ফিরে যাওয়া� বাসন� তীব্� করেছ� আজাদের ফুলে� গন্ধ� ঘু� আস� না� প্রথ� লেখাতে� কি অদ্ভুদ ভালোলাগা� বিষন্নতা ছড়িয়� দিয়েছেন আজাদ� যেখানে তিনি মেয়েক� বলছে�...

ফুলে� গন্ধ

মৌলি, তেমাাক� বল�, তোমা� মতোই আম� এক সময় ছিলা�-ছোটো� ছিলা� গ্রামে, গাঁয়ে, যেখানে মে� নামে সবুজ হয়ে নী� হয়ে লম্ব� হয়ে বাঁক� হয়ে� শাপল� ফোটে; আর রাতে চাঁদ ওঠ� শাদা বেলুনে� মতো। ওঠ� খেজু� ডালে� অনেক ওপরে� যেখানে এপাশ� পুকু� ওপাশ� ঘরবাড়ি। একটু দূরে মাঠে ধা� সবুজ ঘা� কুমড়ো� হলদে ফুল। একটা খা� পুকু� থেকে বে� হয়ে পুঁটিমাছের লা� আর খলশে� ঝাঁক দিয়� চ’ল� গেছে বিলে� দিকে� তা� ওপ� একটা কাঠে� সাঁক�-নড়োবড়ো� নিচে সাঁকোর টলোমলো ছায়া। তা� না� গ্রাম। ওই গ্রামে, আম� ছিলা� কুড়� বছ� আগে। ছিলা� বোশেখে� রোদে, শাঙনের মেঘে� একদি� আম� কুমড়ো� ফু� ভুলে লাউয়ে� ডগার হাতছান� অবহেলা কর� চাঁদের দিকে পি� ফিরিয়� চ’ল� আস� শহরে-ঢাকায়-যেখানে তুমি আছ� তোমা� প্রথ� চিৎকার থেকে� তুমি দেখোনি আকাশ� কী কর� মে� জম�, আহ্লাদ� কতোট� রঙিন হত� পারে ডালি� ফুল। কেমন� পুকুরে� আকাশ� ধ্রুবতারার মত� জ্বলজ্বল কর� ঝাঁপিয়ে পড়ে মাছরাঙা।

তুমি জানো না, কোনদিন জানব� না, কেমন লাগে একটি নড়োবড়ো বাঁশের পুলে� ওপ� দাঁড়িয়� কালো জলের দিকে তাকিয়� থাকতে। তুমি শিশি� দেখোনি, কুয়াশ� দেখোনি, কচুর� ফু� দেখোনি� তুমি ধানে� শি� দেখেছো টেলিভিশন�, চি� দেখেছো ছবির বইতে� নালি বেয়� ফোঁটাফোঁটা খেজুরে� রস ঝরতে দেখোনি, পুকুরে দেখো নি মাছে� লাফে� দৃশ্য। তুমি জানো না কেমন লা� উথালপাথা� ঢেউয়ে� দিকে তাকিয়� থাকত�, আর কেমন লাগে একটি পাখি� পেছন� ছুটে ছুটে সকালকে দুপুরে� দিকে গড়িয়� দিতে।আমি জানি;- না, আম� জানতাম� এখ� তো আম� জড়িয়� আছ� শহরে, আমার পায়ের নিচে শক্ত কংক্রি�, চোখে নিঅন আল�, চারদিক� গোঁগোঁ কর� ট্রাকে� উল্লাস� কত� দি� আম� তোমা� মতোই চাঁদ দেখেনি� শহরে কি চাঁদ ওঠ�? কুয়াশ� নামত� দেখেনি দুধে� সরের মত�, পদ্মার পারে দেখি নি ধবধব� কাশফুলের মেঘ। কত� দি� দেখিনি ধানে� গুচ্�, তারা� গুচ্ছে� মতো। কিন্তু যখ� আম� হাঁট�, বিকেলে বেড়াই, বই পড়ি, ঘুমাতে যা�, পড়া� স্বপ্নের কথ� ভেবে ভেবে, তখ� আম� একটি ফুলে� গন্ধ পাই। সে ফু� আমার গ্রা�, সে ফু� আমার গাঁ। আমার ছোটোবেলা� গ্রাম। রাড়িখাল� তা� গন্ধ ঢুকত� থাকে আমার রক্ত�, আমার মাংস�, স্বপ্ন� এব� সবকিছু এলোমেল�-আউলা-হয়ে যায়� তা� গন্ধ� আমার কাছে পৃথিবী�

এম� মোহনীয় লেখা কাকে নষ্টালজি� করবে না? কাকে ফিরিয়� নিয়� যাবে না নিজে� শৈশব�, নিজে� গ্রামে আর ছড়িয়� দিবে না বুকে নীরব একটা দীর্ঘশ্বাস? আম� তা� আজাদের ফুলে� গন্ধের মা� দিয়� নিজে� গ্রামে ফিরে যা�, নিজে� শিকড়ে� কাছে ফিরে যাই। আমার� চোখে ভেসে উঠ� নিজে� ফেলে আস� শৈশবের কথা। রস চুরি করছি, ধা� ক্ষেতে পানি সেঁচ� মা� ধরছি, শামু� খুঁজছি, সারাদি� পুকুরে ডুবে আছ�, মাঘে� শীতে খড়কুট� দিয়� আগুন পোহাচ্ছি, রসের পায়েস� ভর� উঠছি, এইতো খালে� পথ ধর� স্কুলে যাচ্ছি, হঠাৎ আমের গাছে না� না জানি পাখি� ডাকে থমকে দাঁড়িয়েছি। কোনদিন পাখি� বাসা থেকে ছানা নামিয়� আনছি, বাবা� পকেট কেটে কিংব� চুরি কর� ধা� বিক্রি কর� বাজারে দৌড় লাগাচ্ছি� সব স্মৃতি এস� জড়ো হয� মনের ক্যানভাস�, সবকিছুকে একাকার কর� দেয় ফুলে� গন্ধ� সে� ফু� আমার গ্রা�, সে� গন্ধ আমার শৈশব�

”সুখ � শোকে� কবিতা�

কবিতার সাথে বসবা� বোধহয় আমাদের প্রথ� দি� থেকেই। ছোটবেলায� মায়ের কোলে শুনা নানা� ছড়া আর কবিতায� রঙিন হয়ে থাকত� শৈশব� তারপ� বিদ্যালয়ে গিয়েও কবিতায� ডুবে থাকতাম সারাবেলা� আমাদের ছোটনদী চল� বাঁক� বাঁক�, কাঠবিড়ালি, ওই দেখা যায় তালগাছ, ভো� হল দো� খুলো� মত� অসংখ্য কবিত� আমাদের প্রথ� জীবনকে আলোকিত করেছিল�, নিয়� গিয়েছিল� কত কল্পলোকে� কবিত� মানে� ছিলো অপার্থিব সুখ। কিন্তু কবিতার সুখে� রে� না কাটতেই কাটতেই আমাদের পরিচিত হত� হয� অচেন�-অজনা শোকে� সাথে� সে� সু� আর শো� নিয়� হুমায়ুন আজাদ লিখেছে� সু� � শোকে� কবিতা। তিনি বলছে�...

কবিত� কোথায় পাওয়া যায়? বাঙল� পাঠ্যবইয়ে� ওই পাঠ্যব� ছিলো আমার ছোটবেলার কবিতার বই� এতোকাল যত� কবিত� পড়েছি সব� সুখে� কবিতা। পড়ল� মন ঝলমল কর� ওঠে। কিন্তু দুটো কবিত� বুকে� ভেতর জাগিয়� দেয় আর পুষে রাখে শোক। সারা পৃথিবী হয়ে ওঠ� একফোঁট� চোখে� জল� টলমল করতে থাকে� চোখে� পাতা ভিজে ওঠে। ঠোঁট কাপত� থাকে� বই বন্ধ কর� মু� ঢেকে রাখি, যাতে কে� দেখত� না পায়� আবার পড়া� সময় দেখি কবিতাটির পাতা ভিজে গেছে�

আমার প্রথ� শোকে� কবিতার না� “কাজলা দিদি”। কবির না� যতীন্দ্রমোহ� বাগচী� তখনও আমার শোকে� অভিজ্ঞতা হয়নি। কিন্তু কবিতাট পড়া� পর শোকে ছেয়� গেলো সবকিছু� এত� সুন্দর ছব�, আর তা� ভেতর� এম� শো� আর কোথায় পাওয়া যাবে বাঙল� ভাষায়?

বাঁশবাগানে� মাথা� উপ� চাঁদ উঠেছ� ওই, মাগো আমার শোলোকবলা কাজল� দিদি কই�?

--প্রশ্ন শুনে ধক কর� ওঠ� বুকটি। কোথায় সে, কোথায় সে? তারপরে� ছব� অবিক� নানা� বাড়ী�--

পুকু� ধারে নেবু� তল� থোকায় থোকায় জোনা� জ্বল�--ফুলে� গন্ধ� ঘু� আস� না, একলা জেগে রই�

ভেসে আস� নানাবাড়ির গোরলেবুর ঝোপে� ছব�, উড়ছ� জোনাকি, জ্বলছে নিভছ�, আসছে লেবু� ঘ্রা�, ঘু� আসছে না�

সেদি� হত� দিদিরে আর কেনই বা না ডাকো, দিদি� কথায� আঁচল দিয়� মুখট� কে� ঢাকো ?

কেনো ডাকে না, কেনো ডাকে না? কেনো আঁচল দিয়� ঢাকে মু�? দিদি কি নে�? শোলোকবাল� দিদি নে�? মর� গেছে? হ্যা�, বুঝত� পারি, মর� গেছে দিদি? তােই তো খাবা� সময় � আসেন� দিদি অনেক ডাকলেও আসেনা। আসবে না� আসবে না কোনদিন� এট� বোঝা� পর কী কর� চেপে রাখি চোখে� জল? কী কর� আর পড়ি পরের লাইনগুলো? ওই ছোট্� মেয়েট� , যে প্রশ্ন করছে মাকে, সে কি বুঝত� পেরেছে যে দিদি নে�? কোনোদি� থাকব� না, কোনোদি� পাওয়া যাবে না তাকে বাঁশবাগানে, পুকুরধার�, নেবু� তল�! কোনোদি� দিদি আর বলবে না শোলো�?

দিদি� মত� ফাঁক� দিয়� আমিও যদ� লুকো� গিয়�

--আর পড়ত� পারি না ওই কবিতা। চোখে� পানিতে ভিজে যায় বইয়ের পাতা, বাঁশবাগানে� মাথা� উপ� চাঁদ, জোনাকি� পাখা� ভুইচাপ� আর শিউল� গাছে� তল ভিজে যায় চোখে� জলে। বুলবুলিটার চো� টলমল কর� অশ্রুর মতো। ডুকর� ওঠ� বুক। অনেক রা� জেগে থাকি শুধু দিদি� মুখে� রূ� দেখব� ভেবে�

দিদি� কি সন্দুর না�! কাজল�-দিদি! চো� তা� কালো কাজল� দেখত� পা� তাকে� গায়ের রঙ � তা� কাজলের মত� কোমল� দিদি! আম� তোমা� শোলো� শুনবো। চিরকালের শো� হয়ে বুকে� ভেতর ঢুকে গেলো কবিতাটি। কি সুন্দর কবিতাটির ছবিগুলো। এত� সুন্দরের ভেতর এত� কান্না!

এই প্রথ� শোকে� পর� পেলা� আমার দ্বিতীয় শোক। দ্বিতীয় দু:খ। ছো� বুকট� এবার দুমড়ে-মুচড়ে গেলো� কবিতার না� ছিন্নমূল� কবির না� সত্যেন্দ্রনা� দত্ত � পর� শুনেছিলা� তা� উপাধ� নাকি ছিলো ছন্দের যাদুকর� আমার কাছে হয়ে রইলে� দু:খে� যাদুকর�

� কবিতাট� কাজল�-দিদি� মত� অত� সুন্দর সুন্দর ছবিভরা নয়। কাজল�-দিদিতে কথাগুল� বলেছিল� একটি ছোট্� মেয়ে। �-কবিতাটিত� কথ� বলেছ� বোধহয় বাবা� কথাগুল� কেমন ভাবে ভরা। রূ� হয়ে তা চোখে� সামন� ভাসে না, ভা� হয়ে বুকে� ভেতর ঢোকে� যে হারিয়� গেছে তা� কথ� সোজাসুজি বলছে না বাবা, বলছে একটু ঘুরিয়ে। তা� কথ� না বল� বলছে তা� জিনিশপত্তেরে� কথা।

সবচেয়� যে ছোট্� পীঁড়িখানি, সেইখান� আর কে� রাখে না পেতে

--শুরুতে� ছলাৎ কর� ওঠ� বুক। কেনো আর কে� পাতে না সবচেয়� ছোটো পীঁড়িটি? �

ছো� থালায় হয� নাকো ভা� বাড়�

--বু� চিৎকার কর�--কেনো? তাহল� কি সে নে�? যে ছিলো সবচেয়� ছো�?

সবচেয়� যে শেষে এসেছিল� তারি খাওয়া ঘুচেছে সব আগ�

-- এবার আর বোকা মনের বুঝত� বাকি থাকে না যে মর� গেছে সে� ছোটমণি� ফু� ফোটা� আগেই ছিঁড়ে নিয়� গেছে কোমল মুকুল। বু� ভর� হু হু শব্দ শুনত� পা�, বা� ডাকে নোনা জলের�

� কবিত� দট� বুকে� ভেতর চোখে� জলের মত� এখনো টলমল করে। কলকল কর� কান্না� আমার বুকে� এককোণে শো� বস� আছে। ছোটবেলার � কবিত� দুটে� দিয়েছিল� আমাকের শোকে� প্রথ� পাঠ। সে পড়া আজ� ভুলিনি আমি।

ব্যাক্তিগত ভাবে আমার ছেলেবেলা� সবচেয়� শোকে� কবিত� ”কাজলা দিদি আর জসিম উদ্দিনের ”কবর� কবিতাটি। বড� হয়ে আর� অসংখ্য শোকে� কবিত� প্রিয় হয়ে ওঠেছে। সুনীলে� � কে� কথ� রাখেনি, আজাদের ”মা�, রুদ্র’র “বাতাস� লাশে� গন্ধ� সহ আর� অসংখ্য কবিত� আছ� তালিকায়� কিন্তু কবিত� নিয়� কো� লেখা এর চেয়� বেশি শো� আর কষ্ট দিতে পারেনি আমায়।

”সবচেয� ছো� যে পিঁড়িখানি�

এট� আসলে হুমায়ুন আজাদের আত্নজীবনী মূলক স্মৃতিচারন� হুমায়ুন আজাদের ছেলেবেলা� সময়টাতে কলের� ছিলো মহামারী� সময়টা যুদ্ধে� বে� আগ�, চিকিৎস� বিজ্ঞানে� উৎকর্ষ সেবা তখনও বাংলাদেশের গ্রামগুলোত� পৌছায় নি� তখ� এক গ্রামে কলের� হল� পুরো গ্রা� ফাঁক� হয়ে যে�, এব� সেটা গ্রা� থেকে গ্রামে বাতাসে� মত� পৌছে যে� আর মৃত্যু� মিছিলে যো� হত� অসংখ্য নাম। কান্না, শোকে চারিদিকে নিথর হয়ে যে� সব� তেমন� এক সময়� যখ� হুমায়ুন আজাদ ক্লা� এইটে তখ� কলের� দেখা দেয় তাদে� গ্রামে, যে� গ্রামে এর আগ� কোনদিন কলের� হয়নি। সে� বয়স� মৃত্যুকে কা� থেকে দেখা� শৈল্পি� ভয়ংকর বর্ণনা, কুসংস্কা� আর অসহায়ত্বে� বিয়োগ গাঁথ� ফুটে তুলেছে� তিনি তাঁর মত� অসামান্য করে।

একদি� রাতে দেখা গে� তা� ছো� ভা� কালামে� বম� হয়ে গে�, সবকিছুকে স্তব্ধ কর� দিয়� তি� বছ� বয়সী কালা� সকালেই মারা গে�..! সে� মৃত্যু কতটা গভী� ভাবে ছুঁয়ে গেছে তা� সমস্� সত্তাক�, কতটা ব্যাথি� করেছ� তা� মর্মস্পর্শী বর্ণনা লেখক দিয়েছেন� যা পাঠককে গভী� আবেগ� ছুঁয়ে যাবে, চোখে হয়ত জল টলমল করবে� আমার যেমন করেছিল�..! তা� যা� পড়েনন� গল্পটি পড়ে নিতে পারে�, আশ� কর� ভালোলাগবে। গল্পের কিছু অং� তুলে দিলাম।
.

উত্ত�-পশ্চিম কোলায় খোঁড়া হল ছোট্� কব�, একমুঠো কবর। নামিয়� দেয়� হল�, মন� হল� ঝাপিয়� পড়ি, ওর সাথে বা� কর� ওই কবরে� � যে বড� ভয� পাবে� � কোলায় সন্ধ্যায� আসতে কারো সাহস হয� না� কালা� কি কর� থাকব� এখান�? কিন্তু আস্ত� আস্ত� মাটি জমতে থাকল� কালামে� লাশে� উপর। কালা� কালা� কালা�... সব কিছু শূণ্� হয়ে গেল। চো� ছাপিয়� বেরোয় শিশু� মত� সর� জল, মন� মন� বল� কালা� কালাম। তুমি এত ভর� রেখেছিলে কে� সবকিছু? কে� সবকিছু শূণ্� কর� দিলে?

যদ� তুমি বেঁচ� থাকত� তব� তোমা� বয়স হত� এখ� সাতাশ। তুমি নে� তা� তোমা� বয়স এখনো তি� বছ� দু-মাস। আমার চো� অন্ধ আসছে চব্বিশ বছ� আগের বোবা জলে। গল� ফুলে উঠছে ঠি� সে দিনে� মত�, ৬ই আঘ্রানের মত�, যে-দি� তুমি চল� গেলে� তুমি আজ� আছ�, আমার চোখে� তারায়, বুকে� বা�-পাশে�

5 likes · flag

Sign into ŷ to see if any of your friends have read ফুলে� গন্ধ� ঘু� আস� না.
Sign In »

Reading Progress

Started Reading
March 1, 2001 – Finished Reading
January 13, 2015 – Shelved
February 6, 2015 – Shelved as: to-read

No comments have been added yet.