Rashed's Reviews > Srikanta
Srikanta
by
by

কু� পাকা� খোনা হ্যায়
কু� খোকা� পানা হ্যায়
জীবন কা মাতল� তো আন� অর জানা হ্যায়
দু পালক� জীবন সে
এক উমার চুরানি হ্যায়
জিন্দেগী অর কু� ভি নেহি
তেরি মেরি কাহানি হ্যায়�
ছোটবেলাতেই পরিচয় হয়েছি� শ্রীকান্� আর ইন্দ্রনাথে� সাথে।রাত্রিবেল� চুপিচুপি মা� ধরতে যাওয়া,জেলেদে� তাড়� খেয়� পালানো,নদী� জল� ভেসে আস� মড়া পড়ানো।আহা!!কী সেসব দি�!!
ইন্দ্রের শখ ছিলো সাপুড়ের বিদ্যে শিখা,সে� অন্নদাদিদি।তারপর...তারপ� টু� কর� অন্নদাদিদি আর ইন্দ্রের না� হয়ে যাওয়া হৃদয়ে� গহীনে বড্ড বেঁধেছিলো।শ্রীকান্তে� মত� আমিও ভুলত� পারিনি তাদে�....
এতটা� যে প্রথ� খন্ড শে� করেই ক্ষান্� দিয়েছিলাম�
তারপ� কৈশোরে� কো� এক নীরব দুপুরে বইটি নিয়� এগোনো। শ্রীকান্তে� সাথে দেখা রাজকুমারের নিমন্ত্রণে গিয়� এক বাঈজী� সাথে,পিয়ার� তাহা� নাম।
পিয়ারির মাঝে ফুটে উঠ� সে� রাজলক্ষ্মী,যে বৈচি ফুলে� মালা গেঁথ� শৈশব� পরিয়ে দি� তা� দেবতার গলায়। সে� ভালেবাসায় সন্ন্যাসী হয়ে বাকি জীবন কাটিয়� দেয়া।
শ্রীকান্তে� বার্মা চল� যাওয়া� সময় লক্ষ্মী� হৃদয়ে যেনো বাজছিল�..
' আজ জানে কী জি� না কারো....'
তারপ� সে� অভয়�,তা� নির্ভীকতা।শেষে বৈষ্ণবী কমললতা,সকলে� কী উজ্জ্বল।
রত� যখ� বাবু� জন্য� চাকরী ছাড়তে চায়,গহরে� সে� সরলত� তারপ� একদি� না� হয়ে যাওয়া,জ্বর� মরতে বস� শ্রীকান্তক� রাজলক্ষ্মী� উদ্ধার কর� নিয়� আস� কিংব� সন্ন্যাসী হওয়� সে� আনন্দ।
শ্রীকান্তে� জীবন যেনো এই উক্তিটির� প্রকাশ�
"জীবনটাইত� কাটি� আমার উপগ্রহের মত,যাহাকে কেন্দ্� করিয়া ঘুরি না পাইলাম তাহা� কাছে আসিবার অধিকার, না পাইলাম দুরে যাইবার অনুমতি, অধী� নই,নিজেকে স্বাধী� ভাববার � জো নে�"
" বিদ্যে বুদ্ধি� কথ� বলছিনা,সে তো অনেকের� থাকে,রাজলক্ষ্মী� মত সবাই হৃদয� দিয়� ভালবাসতে পারে না�" সত্যিই পারে না�
তু ধা� হ্যায় নদিয়া কা
মে তেরা কিনারা হু
তু মেরা সাহারা হ্যায়
মে তেরা সাহারা হু
আখ� মে সামান্দা� হ্যায়
আশুহ কা পানি হ্যায়
জিন্দেগী অর কু� ভি নেহি
তেরি মেরি কাহানি হ্যায়�
কু� খোকা� পানা হ্যায়
জীবন কা মাতল� তো আন� অর জানা হ্যায়
দু পালক� জীবন সে
এক উমার চুরানি হ্যায়
জিন্দেগী অর কু� ভি নেহি
তেরি মেরি কাহানি হ্যায়�
ছোটবেলাতেই পরিচয় হয়েছি� শ্রীকান্� আর ইন্দ্রনাথে� সাথে।রাত্রিবেল� চুপিচুপি মা� ধরতে যাওয়া,জেলেদে� তাড়� খেয়� পালানো,নদী� জল� ভেসে আস� মড়া পড়ানো।আহা!!কী সেসব দি�!!
ইন্দ্রের শখ ছিলো সাপুড়ের বিদ্যে শিখা,সে� অন্নদাদিদি।তারপর...তারপ� টু� কর� অন্নদাদিদি আর ইন্দ্রের না� হয়ে যাওয়া হৃদয়ে� গহীনে বড্ড বেঁধেছিলো।শ্রীকান্তে� মত� আমিও ভুলত� পারিনি তাদে�....
এতটা� যে প্রথ� খন্ড শে� করেই ক্ষান্� দিয়েছিলাম�
তারপ� কৈশোরে� কো� এক নীরব দুপুরে বইটি নিয়� এগোনো। শ্রীকান্তে� সাথে দেখা রাজকুমারের নিমন্ত্রণে গিয়� এক বাঈজী� সাথে,পিয়ার� তাহা� নাম।
পিয়ারির মাঝে ফুটে উঠ� সে� রাজলক্ষ্মী,যে বৈচি ফুলে� মালা গেঁথ� শৈশব� পরিয়ে দি� তা� দেবতার গলায়। সে� ভালেবাসায় সন্ন্যাসী হয়ে বাকি জীবন কাটিয়� দেয়া।
শ্রীকান্তে� বার্মা চল� যাওয়া� সময় লক্ষ্মী� হৃদয়ে যেনো বাজছিল�..
' আজ জানে কী জি� না কারো....'
তারপ� সে� অভয়�,তা� নির্ভীকতা।শেষে বৈষ্ণবী কমললতা,সকলে� কী উজ্জ্বল।
রত� যখ� বাবু� জন্য� চাকরী ছাড়তে চায়,গহরে� সে� সরলত� তারপ� একদি� না� হয়ে যাওয়া,জ্বর� মরতে বস� শ্রীকান্তক� রাজলক্ষ্মী� উদ্ধার কর� নিয়� আস� কিংব� সন্ন্যাসী হওয়� সে� আনন্দ।
শ্রীকান্তে� জীবন যেনো এই উক্তিটির� প্রকাশ�
"জীবনটাইত� কাটি� আমার উপগ্রহের মত,যাহাকে কেন্দ্� করিয়া ঘুরি না পাইলাম তাহা� কাছে আসিবার অধিকার, না পাইলাম দুরে যাইবার অনুমতি, অধী� নই,নিজেকে স্বাধী� ভাববার � জো নে�"
" বিদ্যে বুদ্ধি� কথ� বলছিনা,সে তো অনেকের� থাকে,রাজলক্ষ্মী� মত সবাই হৃদয� দিয়� ভালবাসতে পারে না�" সত্যিই পারে না�
তু ধা� হ্যায় নদিয়া কা
মে তেরা কিনারা হু
তু মেরা সাহারা হ্যায়
মে তেরা সাহারা হু
আখ� মে সামান্দা� হ্যায়
আশুহ কা পানি হ্যায়
জিন্দেগী অর কু� ভি নেহি
তেরি মেরি কাহানি হ্যায়�
Sign into ŷ to see if any of your friends have read
Srikanta.
Sign In »