Tahmina Tuly's Reviews > পল্ল৶-সমাজ
পল্ল৶-সমাজ
by
by

পল্ল৶সমাজ
অর্থাৎ বাংলার মানু� চা� করার মাধ্যমেই তাদে� জীবিকা নির্বা� করতেন। আগেকার সময়� অধিকাং� চাষে� জম� থাকত� কিছু জমিদারদে� হাতে, এর� ছিলে� সমাজের সম্ভ্রান্ত মানুষ। গ্রামে� অধিকাং� মানু� তাদে� জমিত� ভা� চা� করতে�, এব� সে� চা� থেকে তাদে� যে উপার্জ� হত তা দিয়েই তারা সারা বছ� কাটাতেন।
ফ্ল্যা� থেকে�-
'পল্ল৶সমাজ' উপন্যাসট� লেখা হয়েছে ‘কুঁয়াপুর' নামক একটি জনপদের পৃষ্ঠভুমিতে। এই জনপদের দুটি সম্ভ্রান্ত পরিবার হল ঘোষা� পরিবার এব� মুখুজ্জে পরিবার� এই দুটি বিত্তশালী পরিবারের কর্তাদের মধ্য� মনোমালিন্য থেকে বিবা� শুরু হয� এব� ক্রম� তা পরবর্তী প্রজন্মে� মধ্যেও ছড়িয়� পড়ে� আবার, শুধু� যে পরিবারের মধ্য� বিবা� তা নয�, নি� পরিবারের ভাইদের মধ্যেও এই সমস্যা শাখা বিস্তা� করেছে।
আজ থেকে শত বছ� আগেও গ্রা� বাংলার সৌন্দর্য্যের আড়ালে ছি� সমাজের করুণ এক রূপ। জমিদারী প্রথ�, ধনী–গরী� বৈষম্য, ধর্মীয় কুসংস্কা�, হিন্দু–মুসলমান এর অর্থনৈতি� বৈষম্য সহ বাংলার সমাজের সবকিছু� যে� উঠ� এসেছ� এই উপন্যাসে “পল্ল৶সমাজ� যে� বাস্তব সমাজের এক খন্ড রূ� যা অত� সূক্ষ্� ভাবে সমাজের পুরো চিত্� প্রতিফলি� করে।
ব্যাক্তিগত মতামতঃ-
লেখক তা� এই উপন্যাসে তৎকালী� পল্লী সমাজের কিছু সাধারণ ঘটনা� মধ্য� মানসিক টানাপোড়েন অসাধার� ভাবে ফুটিয়� তুলেছেন।
“পল্ল৶সমাজ� শরৎচন্দ্� চট্টোপাধ্যায়ে� এক অনবদ্য সৃষ্টি� ঊনবিংশ শতাব্দী� গ্রা� সমাজের মানুষে� জীবনধারণের পটভূমি নিয়� উপন্যাসট� রচিত হয়েছে� যেখানে ওঠ� এসেছ� উচ্চশ্রেণী� সমাজপতিদের আধিপত্�, নিম্নশ্রেণী� মানুষে� দরিদ্রতা, বঞ্চনা, উৎপীড়�, বিবা�, কল�, কুসংস্কা� ইত্যাদি। অন্ধকারাচ্ছন্ন সমাজটাকে আলোকিত করার জন্য একজন প্রতিবাদ মুখর সমাজ-সংস্কারকের সাহসিকতা� ফুটে উঠেছ� এই বইয়ে।
পছন্দে� কিছু অংশঃ
“য� বসন্� আর্তকে রক্ষ� কর� না, শুধু বিপন্ন কর�, তাহাকে� সমাজ বলিয়া কল্পনা করার মহাপাপ তাহাদিগক� নিয়� রসাতলে� পথেই টানিয়� নামাইতেছে।�
“মানুষ খাঁট� কি না, চেনা যায় শুধু টাকা� সম্পর্কে� এই জায়গায় নাকি ফাঁক� চল� না, তা� এইখানে� মানুষে� যথার্থ রূ� প্রকাশ পেয়� উঠে।�
“সংসার� যত পা� আছ�, মানুষে� উপ� জুলু� করাট� সবচেয়� বেশি।�
“কয়লাকে ধুয়� তা� রঙ বদলানো যায় না, তাকে আগুন� পোড়াত� হয� ।�
“আগু� জ্বল� উঠ� শুধু শুধু নেভে না! তাকে জো� কর� নেভালে� সে আশেপাশের জিনি� তাতিয়� দিয়� যায় �
“মিথ্যেক� ঘাঁটঘাঁট� কর� জাগিয়� তুললেই তা� পরমায়� বেড়� ওঠে। নিজে� অসহিষ্ণুতায় তা� আয়ু বাড়িয়ে তোলা� মত পা� অল্প� আছ� ।�
"যেখানে অভিমানের কো� মর্যাদ� না�, সেখানে অভিমান প্রকাশ পাওয়া� মত বিড়ম্বন� সংসারে অল্প� আছ�"
অর্থাৎ বাংলার মানু� চা� করার মাধ্যমেই তাদে� জীবিকা নির্বা� করতেন। আগেকার সময়� অধিকাং� চাষে� জম� থাকত� কিছু জমিদারদে� হাতে, এর� ছিলে� সমাজের সম্ভ্রান্ত মানুষ। গ্রামে� অধিকাং� মানু� তাদে� জমিত� ভা� চা� করতে�, এব� সে� চা� থেকে তাদে� যে উপার্জ� হত তা দিয়েই তারা সারা বছ� কাটাতেন।
ফ্ল্যা� থেকে�-
'পল্ল৶সমাজ' উপন্যাসট� লেখা হয়েছে ‘কুঁয়াপুর' নামক একটি জনপদের পৃষ্ঠভুমিতে। এই জনপদের দুটি সম্ভ্রান্ত পরিবার হল ঘোষা� পরিবার এব� মুখুজ্জে পরিবার� এই দুটি বিত্তশালী পরিবারের কর্তাদের মধ্য� মনোমালিন্য থেকে বিবা� শুরু হয� এব� ক্রম� তা পরবর্তী প্রজন্মে� মধ্যেও ছড়িয়� পড়ে� আবার, শুধু� যে পরিবারের মধ্য� বিবা� তা নয�, নি� পরিবারের ভাইদের মধ্যেও এই সমস্যা শাখা বিস্তা� করেছে।
আজ থেকে শত বছ� আগেও গ্রা� বাংলার সৌন্দর্য্যের আড়ালে ছি� সমাজের করুণ এক রূপ। জমিদারী প্রথ�, ধনী–গরী� বৈষম্য, ধর্মীয় কুসংস্কা�, হিন্দু–মুসলমান এর অর্থনৈতি� বৈষম্য সহ বাংলার সমাজের সবকিছু� যে� উঠ� এসেছ� এই উপন্যাসে “পল্ল৶সমাজ� যে� বাস্তব সমাজের এক খন্ড রূ� যা অত� সূক্ষ্� ভাবে সমাজের পুরো চিত্� প্রতিফলি� করে।
ব্যাক্তিগত মতামতঃ-
লেখক তা� এই উপন্যাসে তৎকালী� পল্লী সমাজের কিছু সাধারণ ঘটনা� মধ্য� মানসিক টানাপোড়েন অসাধার� ভাবে ফুটিয়� তুলেছেন।
“পল্ল৶সমাজ� শরৎচন্দ্� চট্টোপাধ্যায়ে� এক অনবদ্য সৃষ্টি� ঊনবিংশ শতাব্দী� গ্রা� সমাজের মানুষে� জীবনধারণের পটভূমি নিয়� উপন্যাসট� রচিত হয়েছে� যেখানে ওঠ� এসেছ� উচ্চশ্রেণী� সমাজপতিদের আধিপত্�, নিম্নশ্রেণী� মানুষে� দরিদ্রতা, বঞ্চনা, উৎপীড়�, বিবা�, কল�, কুসংস্কা� ইত্যাদি। অন্ধকারাচ্ছন্ন সমাজটাকে আলোকিত করার জন্য একজন প্রতিবাদ মুখর সমাজ-সংস্কারকের সাহসিকতা� ফুটে উঠেছ� এই বইয়ে।
পছন্দে� কিছু অংশঃ
“য� বসন্� আর্তকে রক্ষ� কর� না, শুধু বিপন্ন কর�, তাহাকে� সমাজ বলিয়া কল্পনা করার মহাপাপ তাহাদিগক� নিয়� রসাতলে� পথেই টানিয়� নামাইতেছে।�
“মানুষ খাঁট� কি না, চেনা যায় শুধু টাকা� সম্পর্কে� এই জায়গায় নাকি ফাঁক� চল� না, তা� এইখানে� মানুষে� যথার্থ রূ� প্রকাশ পেয়� উঠে।�
“সংসার� যত পা� আছ�, মানুষে� উপ� জুলু� করাট� সবচেয়� বেশি।�
“কয়লাকে ধুয়� তা� রঙ বদলানো যায় না, তাকে আগুন� পোড়াত� হয� ।�
“আগু� জ্বল� উঠ� শুধু শুধু নেভে না! তাকে জো� কর� নেভালে� সে আশেপাশের জিনি� তাতিয়� দিয়� যায় �
“মিথ্যেক� ঘাঁটঘাঁট� কর� জাগিয়� তুললেই তা� পরমায়� বেড়� ওঠে। নিজে� অসহিষ্ণুতায় তা� আয়ু বাড়িয়ে তোলা� মত পা� অল্প� আছ� ।�
"যেখানে অভিমানের কো� মর্যাদ� না�, সেখানে অভিমান প্রকাশ পাওয়া� মত বিড়ম্বন� সংসারে অল্প� আছ�"
Sign into ŷ to see if any of your friends have read
পল্ল৶-সমাজ.
Sign In »