অনিক সিংহ's Reviews > বনলত� সে�
বনলত� সে�
by
by

ডিসেম্বর মাস। রা� ১ট� নাগা� হঠাৎ ঝুমঝুম বৃষ্টি� এক মগ চা আর বনলত� সে� নিয়� ছাদে� চিলেকোঠা� বিষন্ন রোমান্� আর অদ্ভুত শূন্যতার জালে জড়িয়� গেলা� কবিতাগুল� পড়ত� পড়তে। আহ�, বিষন্নতা কি এতটা� সুন্দর হত� পারে!
প্রিয় কিছু লাইন-
★সমস্ত দিনে� শেষে শিশিরে� শব্দের মত�
সন্ধ্য� আস�; ডানা� রৌদ্রে� গন্ধ মুছে ফেলে চি�;
পৃথিবী� সব রং নিভে গেলে পাণ্ডুলিপি কর� আয়োজন
তখ� গল্পের তর� জোনাকি� রঙ� ঝিলমিল!
সব পাখি ঘর� আসে—স� নদী—ফুরায� �-জীবনের সব লেনদেন;
থাকে শুধু অন্ধকা�, মুখোমুখি বসিবার বনলত� সে�
★হয়তো এসেছ� চাঁদ মাঝরাত� একরা� পাতা� পিছন�
সর�-সর� কালো কালো ডালপাল� মুখে নিয়� তা�,
শিরীষে� অথবা জামে�,
ঝাউয়ে�-আমের;
কুড়� বছরে� পর� তখ� তোমারে না� মন�!
সোনালি-সোনালি চিল� শিশি� শিকা� ক’র� নিয়� গেছে তারে�
কুড়� বছরে� পর� সে� কুয়াশায� পা� যদ� হঠাৎ তোমারে!
★তােমা� পাখনায� আমার পালক, আমার পাখনায� তােমার রক্তের স্পন্দন�
নী� আকাশ� খই ক্ষেতে� সােনাল� ফুলে� মতাে অজস্� তারা,
শিরী� বনের সবুজ, রােম� নীড়�
সােনার ডিমে� মতাে ফাল্গুনে� চাঁদ�
★কড়ির মত� শাদা মু� তা�,
দুইখান� হা� তা� হি�;
চোখে তা� হিজল কাঠে� রক্তিম
চিতা জ্বল�: দখিন শিয়রে মাথা শঙ্খমালা যে� পুড়� যায়
সে-আগুন� হায়�
চোখে তা�
যে� শত শতাব্দী� নী� অন্ধকা�;
স্তন তা�
করুণ শঙ্খের মতো� দুধে আৰ্দ্র� কবেকার শঙ্খিনীমালা�;
�-পৃথিবী একবা� পায় তারে, পায়নাকো আর�
★একবার যখ� দে� থেকে বা� হয়ে যা�
আবার কি ফিরে আস� না আম� পৃথিবীতে?
আবার যে� ফিরে আস�
কোনো এক শীতে� রাতে
একটা হি� কমলালেবু� করুণ মাংস নিয়�
কোনো এক পরিচিত মুমূর্ষু� বিছানা� কিনারে
★আমাকে খোঁজ� না তুমি বহুদিন � কতদি� আমিও তোমাকে
খুঁজ� নাকো; � এক নক্ষত্রে� নিচে তব� � এক� আল� পৃথিবী� পারে
আমরা দুজন� আছ�;
পৃথিবী� পুরন� পথের রেখা হয়ে যায় ক্ষয�,
প্রে� ধীরে মুছে যায়, নক্ষত্রেরও একদি� মর� যেতে হয�!
পৃথিবী� পুরোনো পথের রেখা হ’য়ে যায় ক্ষয�,
জানি আম�;- তারপ� আমাদের দুঃস্থ হৃদয�
কী নিয়� থাকিবে বল;- একদি� হৃদয়ে আঘাত ঢে� দিয়েছ� চেতন�,
তারপ� ঝ’র� গেছে; আজ তব� মন� হয� যদ� ঝরিত না
হৃদয়ে প্রেমে� শীর্� আমাদের- প্রেমে� অপূর্ব শিশু আরক্� বাসন�
ফুরো� না যদ�, আহ�, আমাদের হৃদয়ে� থেকে-�
এই ব’ল� ম্রিয়মা� আঁচলের সর্বস্বত� দিয়� মু� ঢেকে
উদ্বেল কাশে� বন� দাঁড়ায়� রহিল হাঁটুভর।
★অনে� কমলা রঙের রো� ছিলো,
অনেক কমলা রঙের রো�;
আর তুমি ছিলে;
তোমা� মুখে� রূ� কত� শত শতাব্দী আম� দেখি না,
খুঁজ� না�
প্রিয় কিছু লাইন-
★সমস্ত দিনে� শেষে শিশিরে� শব্দের মত�
সন্ধ্য� আস�; ডানা� রৌদ্রে� গন্ধ মুছে ফেলে চি�;
পৃথিবী� সব রং নিভে গেলে পাণ্ডুলিপি কর� আয়োজন
তখ� গল্পের তর� জোনাকি� রঙ� ঝিলমিল!
সব পাখি ঘর� আসে—স� নদী—ফুরায� �-জীবনের সব লেনদেন;
থাকে শুধু অন্ধকা�, মুখোমুখি বসিবার বনলত� সে�
★হয়তো এসেছ� চাঁদ মাঝরাত� একরা� পাতা� পিছন�
সর�-সর� কালো কালো ডালপাল� মুখে নিয়� তা�,
শিরীষে� অথবা জামে�,
ঝাউয়ে�-আমের;
কুড়� বছরে� পর� তখ� তোমারে না� মন�!
সোনালি-সোনালি চিল� শিশি� শিকা� ক’র� নিয়� গেছে তারে�
কুড়� বছরে� পর� সে� কুয়াশায� পা� যদ� হঠাৎ তোমারে!
★তােমা� পাখনায� আমার পালক, আমার পাখনায� তােমার রক্তের স্পন্দন�
নী� আকাশ� খই ক্ষেতে� সােনাল� ফুলে� মতাে অজস্� তারা,
শিরী� বনের সবুজ, রােম� নীড়�
সােনার ডিমে� মতাে ফাল্গুনে� চাঁদ�
★কড়ির মত� শাদা মু� তা�,
দুইখান� হা� তা� হি�;
চোখে তা� হিজল কাঠে� রক্তিম
চিতা জ্বল�: দখিন শিয়রে মাথা শঙ্খমালা যে� পুড়� যায়
সে-আগুন� হায়�
চোখে তা�
যে� শত শতাব্দী� নী� অন্ধকা�;
স্তন তা�
করুণ শঙ্খের মতো� দুধে আৰ্দ্র� কবেকার শঙ্খিনীমালা�;
�-পৃথিবী একবা� পায় তারে, পায়নাকো আর�
★একবার যখ� দে� থেকে বা� হয়ে যা�
আবার কি ফিরে আস� না আম� পৃথিবীতে?
আবার যে� ফিরে আস�
কোনো এক শীতে� রাতে
একটা হি� কমলালেবু� করুণ মাংস নিয়�
কোনো এক পরিচিত মুমূর্ষু� বিছানা� কিনারে
★আমাকে খোঁজ� না তুমি বহুদিন � কতদি� আমিও তোমাকে
খুঁজ� নাকো; � এক নক্ষত্রে� নিচে তব� � এক� আল� পৃথিবী� পারে
আমরা দুজন� আছ�;
পৃথিবী� পুরন� পথের রেখা হয়ে যায় ক্ষয�,
প্রে� ধীরে মুছে যায়, নক্ষত্রেরও একদি� মর� যেতে হয�!
পৃথিবী� পুরোনো পথের রেখা হ’য়ে যায় ক্ষয�,
জানি আম�;- তারপ� আমাদের দুঃস্থ হৃদয�
কী নিয়� থাকিবে বল;- একদি� হৃদয়ে আঘাত ঢে� দিয়েছ� চেতন�,
তারপ� ঝ’র� গেছে; আজ তব� মন� হয� যদ� ঝরিত না
হৃদয়ে প্রেমে� শীর্� আমাদের- প্রেমে� অপূর্ব শিশু আরক্� বাসন�
ফুরো� না যদ�, আহ�, আমাদের হৃদয়ে� থেকে-�
এই ব’ল� ম্রিয়মা� আঁচলের সর্বস্বত� দিয়� মু� ঢেকে
উদ্বেল কাশে� বন� দাঁড়ায়� রহিল হাঁটুভর।
★অনে� কমলা রঙের রো� ছিলো,
অনেক কমলা রঙের রো�;
আর তুমি ছিলে;
তোমা� মুখে� রূ� কত� শত শতাব্দী আম� দেখি না,
খুঁজ� না�
Sign into ŷ to see if any of your friends have read
বনলত� সে�.
Sign In »
Reading Progress
December 26, 2022
–
Started Reading
December 26, 2022
– Shelved
January 16, 2023
–
Finished Reading