Riju Ganguly's Reviews > অগ্নিনিরয়
অগ্নিনিরয়
by
by

আজ থেকে তি� বছ� আগ� শুরু হওয়� একটি পথচল� আজ ফুরোল। শে� হয়ে গে� 'সূর্যতামসী' দিয়� শুরু হওয়� সিরিজটি।
কেমন লাগল?
ভালো-মন্দের অনুভূত� নিয়� পড়ে লিখব� প্রথমে� একটা কথ� লিখি�
এপার বাংলায� আজ অবধি বিস্তর রহস্� উপন্যা� লেখা হয়েছে� ঐতিহাসিক তথ� ইতিহাসাশ্রয়ী উপন্যাসও লেখা হয়েছে অজস্র। এই উপন্যা� তথ� ট্রিলজ� সম্ভবত তাদে� মধ্য� সবচেয়� উচ্চাকাঙ্ক্ষী�
ব্রিটি� সাম্রাজ্যে� বহ� সত্য�-মিথ্যে ইতিহাস আর আজকে� এই কলকাতা � চন্দননগরের ঘটমা� বর্তমা� মিশিয়� লেখা হয়েছে এটিকে। এর মধ্য� এম� বহ� জিনি� আছ� যা এযাব� বাংল� লেখায় দেখা যায়নি� তাদে� ফিরিস্তি দিলে পুরো সিরিজে� স্পয়লার দেওয়া হয়ে যাবে বল� ব্যাপারট� থেকে বিরত হলাম� তব� এই তিনট� বই পড়ত� গিয়� বারবার গর্বিত হত� হয়েছে লেখকের ভাবনার বিস্তা� দেখেই।
তারই সঙ্গ� দেখেছি, কীভাবে পাঠকের প্রতিক্রিয়া� ভিত্তিতে লেখক ইনফো-ডাম্পিঙে� পরিবর্তে লেখা� অভিমুখ ক্রমেই পরিবর্তি� করেছেন� এই উদ্বর্তন যে কত কঠিন, তা লেখক � পাঠক উভয়েই মানবেন�
কিন্তু...
লেখক যা করতে চেয়েছিলেন, তা কি শে� অবধি সম্ভবপ� হয়েছে?
অসরলরৈখি� কাঠামো, অনির্ভরযোগ্য চরিত্র, অবিশ্বাস্য জটিলতা� '�' দিয়� শুরু হওয়� এম� বহ� বিশেষণ� প্রয়ো� কর� চল� এর বর্ণনা দিতে গিয়ে। তব� শে� অবধি এটির কেন্দ্রে আছ� একটি কন্সপিরেসি থিওরি।
কনস্পিরেসি থিওরির ভিত্তিতে কাহিনি নির্মা� করার প্রধান সমস্যা হল, একবা� সে� থিওরিট� বাতি� হল� বাকি কাল্পনিক আখ্যানটি� অসার হয়ে পড়ে� তা�, স্টিফে� নাইটের তত্ত্ব মেনে দাঁড� করান� এই আখ্যানের ষোলো আনাই বৃথা হয়ে গেছে বইয়ের শেষে�
এছাড়া এই কাহিনিতে এমনি� এত অনাবশ্যক জটিলতা ছি� যে এত� জো� কর� অমিতাভ ঘোষে� 'দ্� ক্যালকাট� ক্রোমোজো�'-কে মেশানো� বিন্দুমাত্� প্রয়োজন ছি� না�
লেখক উপসংহারে তাঁর চিন্তনের সঙ্গ� পাঠকদে� পরিচয় করিয়ে দিতে চেয়েছেন� সেটা পড়ল� বোঝা যায়, অনেক বিষয� নিয়� অনেক পড়াশোনা� নির্যা� তিনি এই একটি কাজে� মধ্য� ফুটিয়� তুলত� চেয়েছিলেন� এটাই, আমার মত�, কা� হয়েছে� কাহিনি নিদারু� ক্ষতিগ্রস্� হয়েছে ওই সর্বব্যাপী পড়াশোনা� ঠেলায়� শে� অবধি আমার বইয়ের আলমারিতে� এই সিরিজে� তিনট� বই কলকাতা-বিষয়ক রেফারেন্� বইয়ের অংশে� ঢুকবে।
আগের দুটো খণ্ড পড়ে থাকল� এটিও আপনাকে পড়তেই হবে। লেখা গতিময় হওয়ায� বইটা শেষও হব� একবারেই। কিন্তু তারপ�?
পড়ে� দেখুন।
কেমন লাগল?
ভালো-মন্দের অনুভূত� নিয়� পড়ে লিখব� প্রথমে� একটা কথ� লিখি�
এপার বাংলায� আজ অবধি বিস্তর রহস্� উপন্যা� লেখা হয়েছে� ঐতিহাসিক তথ� ইতিহাসাশ্রয়ী উপন্যাসও লেখা হয়েছে অজস্র। এই উপন্যা� তথ� ট্রিলজ� সম্ভবত তাদে� মধ্য� সবচেয়� উচ্চাকাঙ্ক্ষী�
ব্রিটি� সাম্রাজ্যে� বহ� সত্য�-মিথ্যে ইতিহাস আর আজকে� এই কলকাতা � চন্দননগরের ঘটমা� বর্তমা� মিশিয়� লেখা হয়েছে এটিকে। এর মধ্য� এম� বহ� জিনি� আছ� যা এযাব� বাংল� লেখায় দেখা যায়নি� তাদে� ফিরিস্তি দিলে পুরো সিরিজে� স্পয়লার দেওয়া হয়ে যাবে বল� ব্যাপারট� থেকে বিরত হলাম� তব� এই তিনট� বই পড়ত� গিয়� বারবার গর্বিত হত� হয়েছে লেখকের ভাবনার বিস্তা� দেখেই।
তারই সঙ্গ� দেখেছি, কীভাবে পাঠকের প্রতিক্রিয়া� ভিত্তিতে লেখক ইনফো-ডাম্পিঙে� পরিবর্তে লেখা� অভিমুখ ক্রমেই পরিবর্তি� করেছেন� এই উদ্বর্তন যে কত কঠিন, তা লেখক � পাঠক উভয়েই মানবেন�
কিন্তু...
লেখক যা করতে চেয়েছিলেন, তা কি শে� অবধি সম্ভবপ� হয়েছে?
অসরলরৈখি� কাঠামো, অনির্ভরযোগ্য চরিত্র, অবিশ্বাস্য জটিলতা� '�' দিয়� শুরু হওয়� এম� বহ� বিশেষণ� প্রয়ো� কর� চল� এর বর্ণনা দিতে গিয়ে। তব� শে� অবধি এটির কেন্দ্রে আছ� একটি কন্সপিরেসি থিওরি।
কনস্পিরেসি থিওরির ভিত্তিতে কাহিনি নির্মা� করার প্রধান সমস্যা হল, একবা� সে� থিওরিট� বাতি� হল� বাকি কাল্পনিক আখ্যানটি� অসার হয়ে পড়ে� তা�, স্টিফে� নাইটের তত্ত্ব মেনে দাঁড� করান� এই আখ্যানের ষোলো আনাই বৃথা হয়ে গেছে বইয়ের শেষে�
এছাড়া এই কাহিনিতে এমনি� এত অনাবশ্যক জটিলতা ছি� যে এত� জো� কর� অমিতাভ ঘোষে� 'দ্� ক্যালকাট� ক্রোমোজো�'-কে মেশানো� বিন্দুমাত্� প্রয়োজন ছি� না�
লেখক উপসংহারে তাঁর চিন্তনের সঙ্গ� পাঠকদে� পরিচয় করিয়ে দিতে চেয়েছেন� সেটা পড়ল� বোঝা যায়, অনেক বিষয� নিয়� অনেক পড়াশোনা� নির্যা� তিনি এই একটি কাজে� মধ্য� ফুটিয়� তুলত� চেয়েছিলেন� এটাই, আমার মত�, কা� হয়েছে� কাহিনি নিদারু� ক্ষতিগ্রস্� হয়েছে ওই সর্বব্যাপী পড়াশোনা� ঠেলায়� শে� অবধি আমার বইয়ের আলমারিতে� এই সিরিজে� তিনট� বই কলকাতা-বিষয়ক রেফারেন্� বইয়ের অংশে� ঢুকবে।
আগের দুটো খণ্ড পড়ে থাকল� এটিও আপনাকে পড়তেই হবে। লেখা গতিময় হওয়ায� বইটা শেষও হব� একবারেই। কিন্তু তারপ�?
পড়ে� দেখুন।
Sign into ŷ to see if any of your friends have read
অগ্নিনিরয়.
Sign In »
Reading Progress
September 18, 2023
–
Started Reading
September 18, 2023
– Shelved
September 18, 2023
–
Finished Reading