Fårzâñã Täzrē's Reviews > বৃষ্টি� দি� ভাড়� বেশি
বৃষ্টি� দি� ভাড়� বেশি
by
by

“বৃষ্টির দি� ভাড়� বেশি
রিকশাওয়াল� হর� খু� খুশি,
কিন্তু রিকশায� যাত্রী কারা?
কো� ঠিকানায় যায় তারা?"
“বৃষ্টির দি� ভাড়� বেশি� কথাটার সাথে আমরা কমবেশি সবাই পরিচিত বিশে� কর� ঝু� বৃষ্টিতে যখ� বাধ্� হয়ে ঘরের বাইর� যেতে হয়। ভাড়� বেশি পেয়� রিকশাওয়ালারাও খু� খুশি হয়। যেমন একজন হরু।
হর� পরিবার নিয়� বস্তিত� থাকে� তব� হরুর পারিবারি� জীবন তেমন সুখে� না� বউ মালতীকে সে সু� দিতে পারে না� সংসারে� প্রত� উদাসী� সে� এই রিকশাতেই তা� জীবন যে� কাটে বেশিরভাগ� কিন্তু এই হরুর সাথে এম� এক ঘটনা ঘটলো হঠাৎ! একদি� ঝু� বৃষ্টি নেমেছিল। রাতও হয়েছি� বেশ। হর� ভেবেছি� এই রাতে আর যাত্রী নিবে না� তখনই সে অনুভ� কর�, তা� রিকশাত� কে� একজন উঠেছে।
বে� গভী� গমগম� গলায� নির্দে� এল� পেছন� তাকাবে� না� হর� বে� ভয� পেয়� যায়� কে তাকে এভাব� বলছে! আবার পেছন থেকে একটা ঠিকানা� কথ� বল� হলো। সেখানে যাত্রীকে পৌঁছ� দিতে হবে। হর� ভয� পেয়� চুপচাপ রিকশ� চালিয়� ঠি� নির্দিষ্� জায়গায় যাত্রীকে নিয়� আসে। পেছন� তাকানো নিষে� থাকলেও কৌতুহলী হর� যা দেখে তাতে তা� চক্ষ� চড়কগাছ। একজন রিকশ� থেকে হামাগুড়� দিয়� নেমে সামনের বিল্ডি� এর দিকে এগিয়ে চলেছে। বিভৎ� তা� শারীরি� অবস্থা� হর� তখ� চিন্তা করতে শুরু কর� ঢাকা শহরে� এত মানুষে� মধ্য� তব� কী একমাত্� সে� এস� দেখত� পায়? একটু আগ� যে নামল� সে তো আর বোধহয় বেঁচ� নেই। তারা হরুক� দেখা দিচ্ছে কে�? তব� কী হর� তাদে� একটা মাধ্যম, ঠি� গন্তব্যে পৌঁছানোর?
আরেকদিনে� ঘটনা হর� রিকশ� নিয়� ফিরছ� হঠাৎ করেই তা� মন� হল� একটা মেয়ের দে� যে� আকাশ থেকে টু� কর� ঠি� তা� সামনের রাস্তায় পড়লো। মেয়েটিক� দেখে হর� ভয� পায় না কারণ এতদিনে হর� এইসব অশরীরী আত্মাদের অনেক জায়গায় নামিয়� এসেছ� নিজে� রিকশ� দিয়ে। হর� দেখে মেয়েট� চুপচাপ রাস্তায় মাথা নিচু কর� বস� আছে। হর� সাহস কর� এগিয়ে গিয়� বল� সে কো� ঠিকানায় যাবে� এবার মেয়েট� হরুর দিকে তাকায়� হর� আঁতক� উঠলো� এম� বিভৎ� চেহারা হয়েছে� কী কর� এই মেয়ের মৃ*ত্যু হয়েছে কে জানে! কিন্তু হরুক� অবাক কর� দিয়� মেয়েট� কোনো ঠিকানা বললো না শুধু বললো হরুর তাকে সাহায্� করতে হবে। সে আবার বেঁচ� উঠতে চায়� হরুক� তাকে আবার জীবন দিতে হব� ততদি� হরুক� সে ছাড়বে না� এব� কী আশ্চর্� মেয়েট� সে� থেকে হরুর সাথে� আছে। হরুক� শুধু তাগি� দিচ্ছে তাকে আবার জীবন দেয়ার জন্য� কিন্তু হর� সামান্� রিকশাওয়াল� সে কী করবে?
🍲নুরুন্নবী স্যার�
নুরুন্নবী স্যা� পেশায় একজন অধ্যাপ� ছিলেন। অনেকদি� আগ� রিটায়ার্ড করেছেন� এখ� তিনি নিজস্ব দর্শ� নিয়� গবেষণা করেন� প্রচুর বই, জার্না� পড়ে নিজে� দর্শ� লিপিবদ্ধ করেছেন�
তা� সাথে পরিবারের কারও সম্পর্� ভালো না� হয়ত� তা� ব্যক্তিগ� দর্শনে� কারণেই � দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে� ছেলে রথী� ইচ্ছ� বাবা� এস� দর্শ� বই আকার� আসুক কিন্তু নবী স্যা� এস� ছাপত� নারাজ। ছেলে এসেছিল বাপক� নিজে� বিয়ের সময় হাজি� হবার অনুরোধ করতে নবী স্যা� তাতে� রাজি নন�
ছেলে� সাথে রেস্টুরেন্টে দেখা কর� বে� হবার সময় দেখা মেলে হরুর সাথে� হরুর বিপদের কথ� জানত� পারে নবী স্যার। মৃ*ত্যু� পরের জীবন বল� আসলে� কিছু আছ�? � ব্যাপারে বিশ্বা� ছি� না স্যারের। তিনি যখ� এখান� রহস্যে� গন্ধ পা�, তখ� পিছন� যাবে� কে�? মৃ*ত্যু� পরের জীবন সম্পর্কে আত্মার মুখে জানত� কৌতুহলী নবী স্যা� হরুক� কথ� দে� তিনি হরুক� সাহায্� করবে� মেয়েটিক� আবার জীবন দেয়ার চেষ্টা চালাতে�
রমজা� আলী ভূঁইয়� একজন শিল্পপতি� তিনি ধার্মিক। জামা� ফায়েক শ্বশুরের খু� বাধ্যগত। রমজা� আলী খুঁজছে� গোপা� নামে� একজনকে যে মৃ� আত্মাদের জীবি� করতে পারে� এই গোপা� টাকা নেয় বেশি কিন্তু কা� নিখুঁত� কিন্তু রমজা� আলী কো� আত্মাক� জীবি� করতে চা�? ওদিক� সে� হর� আর নবী স্যা� � গোপালে� কথ� জানত� পারলেন� এবার আশায� বু� বাঁধ� যায়� কিন্তু শেষট� কী ভালোয় ভালোয় হব�? মেয়েটিক� কী গোপালে� মাধ্যম� জীবি� করতে পারব� হর� আর নবী স্যা� নাকি রমজা� আলী গোপালক� দিয়� করাবেন অন্য কিছু? এই গল্পের শেষটায� কী সব রহস্� এক সুতোয় বাঁধ� পড়ব� এস�?
🍲পা� প্রতিক্রিয়া🍲
তানজী� রহমানে� লেখা “বৃষ্টির দি� ভাড়� বেশি� আমার পড়া ওনার প্রথ� বই� বইটি পড়া� আগেই শুনেছিলা� লেখক নিরীক্ষাধর্মী লেখা লিখত� পছন্� করেন এব� ওনার শব্দচয়ন একটু আলাদ� ধরনের। আম� জানি না ওনার কোনো বই আগ� পড়িনি বল� এম� অনুভূত� হল� নাকি গল্পটি আর� বিস্তারি� আলোচনা� দাবিদা� ছি� বোঝা� সুবিধার্থে�
আমার প্রথ� যেটা সমস্যা হয়েছে সেটা হল� শব্দচয়নের ক্ষেত্রে� বে� কঠিন ফিলোসফিক্যাল ধরনে� মন� হচ্ছিল� গল্পের বর্ণনা শৈলী গতানুগতি� বইগুলো� থেকে বে� আলাদ� এব� ভেঙে ভেঙে বুঝে বুঝে পড়ত� হচ্ছিল আমার� লেখক স্বল্প পরিসরে প্রচুর পরিমাণ� দর্শনে� প্রবেশ ঘটান� যা হয়ত� জীবনের সাথে এক ধরনে� সামঞ্জস্যপূর্ণ, মন থেকে অনুধাব� কর� যায়� ভৌতিকতার সাথে দর্শনে� মিশ্রণ বে� নতুন অভিজ্ঞতা আমার কাছে�
আম� জানি না তব� আমার কাছে শুরু থেকে� গল্পের রে� বোঝাটা জটিল হয়ে যাচ্ছিল। মাঝপ� পর্যন্� বুঝতেই পারছিলাম না চরিত্রগুলো আস� কা� কী ভূমিকা� আরেকটু বিস্তারি� আলোচনা করলে ভালো হতো। বিশে� কর� ওই মেয়� আত্মাট�, তাকে নিয়� আলোচনা আরেকটু ভালো হতো। ভাগ্যি� শেষে এস� অন্ত� লেখক সংক্ষিপ্� হলেও কিছু বর্ণনা দিয়েছেন মেয়েটিক� নিয়ে।
বইয়ের না� এর সাথে কাহিনী� তেমন কোনো সামঞ্জস্� নেই। নামট� যথার্থ লাগেনি আমার কাছে� লেখকের লেখা খু� মন্থ� নয� আবার দ্রু� গতির নয� মিডিয়াম বল� যায়� আমার অবশ্� বে� সময় লেগেছে বোধহয় আম� লেখকের লেখা� ধর� বুঝত� পারিনি এইজন্য� ভয়ে� থেকে এই বইয়� জীবন দর্শনে� বে� কিছু মেসে� উঠ� এসেছ� বেশি� জীবনের একটা দি� উঠ� এসেছে। এখান� একজন আছেন নাস্তি� যিনি পরকালে� কথ� জানত� আগ্ৰহী, আবার একজন যে ইতিমধ্যে জেনে গেছে জীবি� � মৃ*তে� পার্থক্য� প্রত্যেকের কাছে জীবনের অর্থ একেক রকম।
শেষে� ফিনিশিংট� ভালো ছি� বলেই স্বস্ত� পেলাম। নাহল� বইটি আমার কাছে তেমন দারু� কিছু লাগেনি� মোটামুটি ভালো বল� যায়� তব� লেখকের বাকি বইগুলো পড়ল� হয়ত� আমার আর� বুঝত� সুবিধা হব� ওনাকে।
🍲বইয়ের না�: "বৃষ্টি� দি� ভাড়� বেশি"
🍲লেখক : তানজী� রহমা�
🍲প্রকাশনী : আফসা� ব্রাদার্�
🍲পৃষ্ঠা সংখ্যা : ৯৬
🍲মুদ্রি� মূল্� : ২৫�
🍲ব্যক্তিগ� রেটি� : �.�/�
রিকশাওয়াল� হর� খু� খুশি,
কিন্তু রিকশায� যাত্রী কারা?
কো� ঠিকানায় যায় তারা?"
“বৃষ্টির দি� ভাড়� বেশি� কথাটার সাথে আমরা কমবেশি সবাই পরিচিত বিশে� কর� ঝু� বৃষ্টিতে যখ� বাধ্� হয়ে ঘরের বাইর� যেতে হয়। ভাড়� বেশি পেয়� রিকশাওয়ালারাও খু� খুশি হয়। যেমন একজন হরু।
হর� পরিবার নিয়� বস্তিত� থাকে� তব� হরুর পারিবারি� জীবন তেমন সুখে� না� বউ মালতীকে সে সু� দিতে পারে না� সংসারে� প্রত� উদাসী� সে� এই রিকশাতেই তা� জীবন যে� কাটে বেশিরভাগ� কিন্তু এই হরুর সাথে এম� এক ঘটনা ঘটলো হঠাৎ! একদি� ঝু� বৃষ্টি নেমেছিল। রাতও হয়েছি� বেশ। হর� ভেবেছি� এই রাতে আর যাত্রী নিবে না� তখনই সে অনুভ� কর�, তা� রিকশাত� কে� একজন উঠেছে।
বে� গভী� গমগম� গলায� নির্দে� এল� পেছন� তাকাবে� না� হর� বে� ভয� পেয়� যায়� কে তাকে এভাব� বলছে! আবার পেছন থেকে একটা ঠিকানা� কথ� বল� হলো। সেখানে যাত্রীকে পৌঁছ� দিতে হবে। হর� ভয� পেয়� চুপচাপ রিকশ� চালিয়� ঠি� নির্দিষ্� জায়গায় যাত্রীকে নিয়� আসে। পেছন� তাকানো নিষে� থাকলেও কৌতুহলী হর� যা দেখে তাতে তা� চক্ষ� চড়কগাছ। একজন রিকশ� থেকে হামাগুড়� দিয়� নেমে সামনের বিল্ডি� এর দিকে এগিয়ে চলেছে। বিভৎ� তা� শারীরি� অবস্থা� হর� তখ� চিন্তা করতে শুরু কর� ঢাকা শহরে� এত মানুষে� মধ্য� তব� কী একমাত্� সে� এস� দেখত� পায়? একটু আগ� যে নামল� সে তো আর বোধহয় বেঁচ� নেই। তারা হরুক� দেখা দিচ্ছে কে�? তব� কী হর� তাদে� একটা মাধ্যম, ঠি� গন্তব্যে পৌঁছানোর?
আরেকদিনে� ঘটনা হর� রিকশ� নিয়� ফিরছ� হঠাৎ করেই তা� মন� হল� একটা মেয়ের দে� যে� আকাশ থেকে টু� কর� ঠি� তা� সামনের রাস্তায় পড়লো। মেয়েটিক� দেখে হর� ভয� পায় না কারণ এতদিনে হর� এইসব অশরীরী আত্মাদের অনেক জায়গায় নামিয়� এসেছ� নিজে� রিকশ� দিয়ে। হর� দেখে মেয়েট� চুপচাপ রাস্তায় মাথা নিচু কর� বস� আছে। হর� সাহস কর� এগিয়ে গিয়� বল� সে কো� ঠিকানায় যাবে� এবার মেয়েট� হরুর দিকে তাকায়� হর� আঁতক� উঠলো� এম� বিভৎ� চেহারা হয়েছে� কী কর� এই মেয়ের মৃ*ত্যু হয়েছে কে জানে! কিন্তু হরুক� অবাক কর� দিয়� মেয়েট� কোনো ঠিকানা বললো না শুধু বললো হরুর তাকে সাহায্� করতে হবে। সে আবার বেঁচ� উঠতে চায়� হরুক� তাকে আবার জীবন দিতে হব� ততদি� হরুক� সে ছাড়বে না� এব� কী আশ্চর্� মেয়েট� সে� থেকে হরুর সাথে� আছে। হরুক� শুধু তাগি� দিচ্ছে তাকে আবার জীবন দেয়ার জন্য� কিন্তু হর� সামান্� রিকশাওয়াল� সে কী করবে?
🍲নুরুন্নবী স্যার�
নুরুন্নবী স্যা� পেশায় একজন অধ্যাপ� ছিলেন। অনেকদি� আগ� রিটায়ার্ড করেছেন� এখ� তিনি নিজস্ব দর্শ� নিয়� গবেষণা করেন� প্রচুর বই, জার্না� পড়ে নিজে� দর্শ� লিপিবদ্ধ করেছেন�
তা� সাথে পরিবারের কারও সম্পর্� ভালো না� হয়ত� তা� ব্যক্তিগ� দর্শনে� কারণেই � দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে� ছেলে রথী� ইচ্ছ� বাবা� এস� দর্শ� বই আকার� আসুক কিন্তু নবী স্যা� এস� ছাপত� নারাজ। ছেলে এসেছিল বাপক� নিজে� বিয়ের সময় হাজি� হবার অনুরোধ করতে নবী স্যা� তাতে� রাজি নন�
ছেলে� সাথে রেস্টুরেন্টে দেখা কর� বে� হবার সময় দেখা মেলে হরুর সাথে� হরুর বিপদের কথ� জানত� পারে নবী স্যার। মৃ*ত্যু� পরের জীবন বল� আসলে� কিছু আছ�? � ব্যাপারে বিশ্বা� ছি� না স্যারের। তিনি যখ� এখান� রহস্যে� গন্ধ পা�, তখ� পিছন� যাবে� কে�? মৃ*ত্যু� পরের জীবন সম্পর্কে আত্মার মুখে জানত� কৌতুহলী নবী স্যা� হরুক� কথ� দে� তিনি হরুক� সাহায্� করবে� মেয়েটিক� আবার জীবন দেয়ার চেষ্টা চালাতে�
রমজা� আলী ভূঁইয়� একজন শিল্পপতি� তিনি ধার্মিক। জামা� ফায়েক শ্বশুরের খু� বাধ্যগত। রমজা� আলী খুঁজছে� গোপা� নামে� একজনকে যে মৃ� আত্মাদের জীবি� করতে পারে� এই গোপা� টাকা নেয় বেশি কিন্তু কা� নিখুঁত� কিন্তু রমজা� আলী কো� আত্মাক� জীবি� করতে চা�? ওদিক� সে� হর� আর নবী স্যা� � গোপালে� কথ� জানত� পারলেন� এবার আশায� বু� বাঁধ� যায়� কিন্তু শেষট� কী ভালোয় ভালোয় হব�? মেয়েটিক� কী গোপালে� মাধ্যম� জীবি� করতে পারব� হর� আর নবী স্যা� নাকি রমজা� আলী গোপালক� দিয়� করাবেন অন্য কিছু? এই গল্পের শেষটায� কী সব রহস্� এক সুতোয় বাঁধ� পড়ব� এস�?
🍲পা� প্রতিক্রিয়া🍲
তানজী� রহমানে� লেখা “বৃষ্টির দি� ভাড়� বেশি� আমার পড়া ওনার প্রথ� বই� বইটি পড়া� আগেই শুনেছিলা� লেখক নিরীক্ষাধর্মী লেখা লিখত� পছন্� করেন এব� ওনার শব্দচয়ন একটু আলাদ� ধরনের। আম� জানি না ওনার কোনো বই আগ� পড়িনি বল� এম� অনুভূত� হল� নাকি গল্পটি আর� বিস্তারি� আলোচনা� দাবিদা� ছি� বোঝা� সুবিধার্থে�
আমার প্রথ� যেটা সমস্যা হয়েছে সেটা হল� শব্দচয়নের ক্ষেত্রে� বে� কঠিন ফিলোসফিক্যাল ধরনে� মন� হচ্ছিল� গল্পের বর্ণনা শৈলী গতানুগতি� বইগুলো� থেকে বে� আলাদ� এব� ভেঙে ভেঙে বুঝে বুঝে পড়ত� হচ্ছিল আমার� লেখক স্বল্প পরিসরে প্রচুর পরিমাণ� দর্শনে� প্রবেশ ঘটান� যা হয়ত� জীবনের সাথে এক ধরনে� সামঞ্জস্যপূর্ণ, মন থেকে অনুধাব� কর� যায়� ভৌতিকতার সাথে দর্শনে� মিশ্রণ বে� নতুন অভিজ্ঞতা আমার কাছে�
আম� জানি না তব� আমার কাছে শুরু থেকে� গল্পের রে� বোঝাটা জটিল হয়ে যাচ্ছিল। মাঝপ� পর্যন্� বুঝতেই পারছিলাম না চরিত্রগুলো আস� কা� কী ভূমিকা� আরেকটু বিস্তারি� আলোচনা করলে ভালো হতো। বিশে� কর� ওই মেয়� আত্মাট�, তাকে নিয়� আলোচনা আরেকটু ভালো হতো। ভাগ্যি� শেষে এস� অন্ত� লেখক সংক্ষিপ্� হলেও কিছু বর্ণনা দিয়েছেন মেয়েটিক� নিয়ে।
বইয়ের না� এর সাথে কাহিনী� তেমন কোনো সামঞ্জস্� নেই। নামট� যথার্থ লাগেনি আমার কাছে� লেখকের লেখা খু� মন্থ� নয� আবার দ্রু� গতির নয� মিডিয়াম বল� যায়� আমার অবশ্� বে� সময় লেগেছে বোধহয় আম� লেখকের লেখা� ধর� বুঝত� পারিনি এইজন্য� ভয়ে� থেকে এই বইয়� জীবন দর্শনে� বে� কিছু মেসে� উঠ� এসেছ� বেশি� জীবনের একটা দি� উঠ� এসেছে। এখান� একজন আছেন নাস্তি� যিনি পরকালে� কথ� জানত� আগ্ৰহী, আবার একজন যে ইতিমধ্যে জেনে গেছে জীবি� � মৃ*তে� পার্থক্য� প্রত্যেকের কাছে জীবনের অর্থ একেক রকম।
শেষে� ফিনিশিংট� ভালো ছি� বলেই স্বস্ত� পেলাম। নাহল� বইটি আমার কাছে তেমন দারু� কিছু লাগেনি� মোটামুটি ভালো বল� যায়� তব� লেখকের বাকি বইগুলো পড়ল� হয়ত� আমার আর� বুঝত� সুবিধা হব� ওনাকে।
🍲বইয়ের না�: "বৃষ্টি� দি� ভাড়� বেশি"
🍲লেখক : তানজী� রহমা�
🍲প্রকাশনী : আফসা� ব্রাদার্�
🍲পৃষ্ঠা সংখ্যা : ৯৬
🍲মুদ্রি� মূল্� : ২৫�
🍲ব্যক্তিগ� রেটি� : �.�/�
Sign into ŷ to see if any of your friends have read
বৃষ্টি� দি� ভাড়� বেশি.
Sign In »
Reading Progress
March 24, 2025
–
Started Reading
March 24, 2025
– Shelved
April 14, 2025
–
Finished Reading