Shaid Zaman's Reviews > মসলা� যুদ্�
মসলা� যুদ্�
by
by

যেকোনো অপকর্মের সাথে যদ� একটু ধর্মের ছোঁয়া লাগিয়� দেওয়া যায়, তব� দেখা যায় সেটা একটা বৃহৎ অংশে� মানুষে� কাছে পবিত্র কা� হয়ে যায়� এট� একটি চিরন্ত� সত্য� অতীতে হয়েছে, বর্তমানে� হচ্ছে। আশ� কর� ভবিষ্যতে� হতেই থাকবে। এই ধরুন আজকে� জেহাদে� নামে আত্মঘাতী বোমা হামলার কথাই বিবেচন� করি। অনেক মানু� মন� কর� ইহ� পবিত্র কাজ। শুধুমাত্� ধর্মের ছোঁয়া লাগানো� কারনেই মানু� মানবিকতা� ধা� ধর� না� যা� হো� বই এর কথায� আসি। সত্যেন সে� তা� এই "মসলা� যুদ্�" বইটি লিখেছে� এই উপমহাদেশ� কিভাবে পশ্চিমার� সু� হয়ে ঢুকে ফা� হয়ে বেড়িয়েছি� সেসব কথ� বলার জন্য� লেখক দারু� ভাবে অনেক অজান� ইতিহাস সামন� নিয়� এসেছ� সে� সাথে মুখো� খুলে দিয়েছ� অনেক নায়কের।
ভাস্কো দ্যা গামা কে আমরা অনেকটা হিরো� মন� করতাম। অথ� কতোট� জঘন্� ছি� তা� কা� কারবার তা এই বই না পড়ল� জানতাম না� � হ্যা এই বই এর না� কে� মসলা� যুদ্� হল সেটা� তো জানা দরকার। আসলে সে� পঞ্চদশ বা ষোড়� শতকে� দিকে ফ্রি� ছি� না, অথ� পশ্চিম� দেশগুল� একটা দীর্� সময় শীতে� কবলে থাকতো। তো সেসময়� খাওয়া� জন্য মাংস সংরক্ষ� কর� রাখত� হতো। এই মাংস লব� আর গো� মরিচ দিয়� সংরক্ষ� কর� হতো। এই কারন� গোলমরিচে� চাহিদা পশ্চিম� খু� বেশি ছিল। আর গোলমরি� হত� ভারত, ইন্দোনেশিয়া এই সব এলাকায়। এই গোলমরি� এর একচেটিয়� ব্যাবস� একসময় ছি� রোমানদের হাতে� কিন্তু অধিক লা� করার লালস� বাকিদে� বাধ্� কর� গো� মরিচের উৎ� সন্ধান� বে� হতে। সেভাবে� পর্তুগিজ নাবি� ভাস্কো দ্যা গামা পথ খুজত� খুজত� চল� আস� ভারতে। আর ভ্যাটিকা� সিটি থেকে তৎকালী� পো� পর্তুগাল কে এই এলাকায� ব্যাবস� করার একছত্র আধিপত্� দিয়� দেয়� ফল� শুরু হয� পর্তুগিজ নোংরামি। আরবদের সাথে ছি� পর্তুগিজদে� জা� শত্রুতা। তা� নিদর্শ� আপনি বইটা পরলে� বুঝত� পারবেন�
কিন্তু যখ� থেকে প্রটেস্টান্ট মতবা� মাথা চারা দিতে থাকল� তখ� থেকে পোপে� ক্ষমতা কমতে থাকলো। ফল� এবার ভারত� এল� প্রটেস্টান্ট মতবাদে বিশ্বাসী ডাচরা। এরপর এল� ইংরেজরা। শুরু হল দীর্� মেয়াদী ঔপনিবেশি� শাসন� আর � পথ আর � সোজা কর� দিলে কিছু বিশ্বাসঘাত� ভারতীয় রাজা�
বইটা পড়ে ফেলু�, অনেক অজান� ইতিহাস মনের জানালায় টোকা মেরে যাবে� লেখক দারু� ভাবে সেসময়ের ইতিহাস তুলে ধরেছেন প্রাঞ্জল ভাবে সংক্ষিপ্� পড়িসরে।
ভাস্কো দ্যা গামা কে আমরা অনেকটা হিরো� মন� করতাম। অথ� কতোট� জঘন্� ছি� তা� কা� কারবার তা এই বই না পড়ল� জানতাম না� � হ্যা এই বই এর না� কে� মসলা� যুদ্� হল সেটা� তো জানা দরকার। আসলে সে� পঞ্চদশ বা ষোড়� শতকে� দিকে ফ্রি� ছি� না, অথ� পশ্চিম� দেশগুল� একটা দীর্� সময় শীতে� কবলে থাকতো। তো সেসময়� খাওয়া� জন্য মাংস সংরক্ষ� কর� রাখত� হতো। এই মাংস লব� আর গো� মরিচ দিয়� সংরক্ষ� কর� হতো। এই কারন� গোলমরিচে� চাহিদা পশ্চিম� খু� বেশি ছিল। আর গোলমরি� হত� ভারত, ইন্দোনেশিয়া এই সব এলাকায়। এই গোলমরি� এর একচেটিয়� ব্যাবস� একসময় ছি� রোমানদের হাতে� কিন্তু অধিক লা� করার লালস� বাকিদে� বাধ্� কর� গো� মরিচের উৎ� সন্ধান� বে� হতে। সেভাবে� পর্তুগিজ নাবি� ভাস্কো দ্যা গামা পথ খুজত� খুজত� চল� আস� ভারতে। আর ভ্যাটিকা� সিটি থেকে তৎকালী� পো� পর্তুগাল কে এই এলাকায� ব্যাবস� করার একছত্র আধিপত্� দিয়� দেয়� ফল� শুরু হয� পর্তুগিজ নোংরামি। আরবদের সাথে ছি� পর্তুগিজদে� জা� শত্রুতা। তা� নিদর্শ� আপনি বইটা পরলে� বুঝত� পারবেন�
কিন্তু যখ� থেকে প্রটেস্টান্ট মতবা� মাথা চারা দিতে থাকল� তখ� থেকে পোপে� ক্ষমতা কমতে থাকলো। ফল� এবার ভারত� এল� প্রটেস্টান্ট মতবাদে বিশ্বাসী ডাচরা। এরপর এল� ইংরেজরা। শুরু হল দীর্� মেয়াদী ঔপনিবেশি� শাসন� আর � পথ আর � সোজা কর� দিলে কিছু বিশ্বাসঘাত� ভারতীয় রাজা�
বইটা পড়ে ফেলু�, অনেক অজান� ইতিহাস মনের জানালায় টোকা মেরে যাবে� লেখক দারু� ভাবে সেসময়ের ইতিহাস তুলে ধরেছেন প্রাঞ্জল ভাবে সংক্ষিপ্� পড়িসরে।
Sign into ŷ to see if any of your friends have read
মসলা� যুদ্�.
Sign In »
Reading Progress
Comments Showing 1-3 of 3 (3 new)
date
newest »

message 1:
by
আল৶
(new)
-
rated it 4 stars
Aug 08, 2017 08:57PM

reply
|
flag