Rifat's Reviews > কুহক
কুহক
by
by

** spoiler alert **
নিশানা� বাবু� বয়স ৫৫/৬০ হবে। থাকে� এককালে� প্রিয় ছাত্� মহসিনে� বাসায়� মহসিনে� ছো� সংসা�; স্ত্রী দীপা, দু� মেয়� রাত্রি � আল� আর এক ছেলে তুষার। আলোর মূ� � বধির, এই নিয়� দীপা আর মহসিনে� দুঃখ হয়। নিশানা� বাবু এককালে মহসিনক� পড়িয়েছেন এখ� পড়া� তুষা� আর রাত্রিকে�
একদি� নিশানা� বাবু যা� এক্সরে করাতে। যন্ত্রের বে� গোলযোগ হওয়ার কারণ� মাত্রাতিরিক্� রেডিয়েশ� চল� যায় তা� মাথা� ভেতর দিয়ে। ডাক্তা� আর এক্সরে অপারেটকারী মাসু� অবাক হয়ে যায়, লোকট� বেঁচ� আছ� দেখে� কিন্তু এরপর থেকে� সমস্যা দেখা দেয়� নিশানা� বাবু ডাক্তারে� চেম্বারে থাকা অবস্থাতে� কিছু অনুভ� করেন� চেম্বারে নাসিমা নামে এক অল্পবয়সী তরুণী� ছিল। তা� মনের কথ� সব জেনে ফেলেন। খুবই অদ্ভুত বিষয�!
বাড়িত� ফিরে যাওয়া� পর তা� শরী� আর� খারা� হত� থাকে� একরাতে� মধ্যেই তা� মাথা� সব চু� পড়ে যায়, দাঁত খুলে পড়া শুরু হয়। এরমধ্য� তিনি নিশ্চি� হন যে, এক অস্বাভাবিক ক্ষমতাবল� তিনি মানুষে� মস্তিষ্কের মধ্যদিয়� ঘুরে আসতে পারে�; সবার মনের কথ� জেনে ফেলেন। যদিও তা� কাছে এই ব্যাপারটাক� অনৈতিক কা� বল� মন� হয়। তিনি আলোর সাথে মন� মন� কথ� বল� তাকে পড়ালেখা শেখান। দীপাকে দেখে তা� মন� হয� মেয়েটির দেবী অংশে জন্ম, মেয়েটির সাথে খারা� কিছু হওয়� উচিত নয়। এর� মাঝে একবা� তিনি দাঁতের ব্যাপারে জানত� ডেন্টিস্টে� কাছে যা�, আবার তাকে এক্সরে করার জন্য যেতে হয়। তিনি আগের সে� ক্লিনিকে� যান। সেখানে গিয়� মাসু� আর ডাক্তারক� অবাক কর� দেন। একদি� তিনি দেখেছিলে� মানুষে� মস্তিষ্কের সামান্� পরিবর্তন কর� যায়� তা� তিনি ডাক্তা� আর নাসিমা মেয়েটির মস্তিষ্ক� ঢুকে কিছু পরিবর্তন কর� দে� (ভা� মানু� বানানো� চেষ্টা আরকি!)
শেষে� দিকটায� উনার শরী� আর� খারা� হয়ে যায়, যখ� তখ� অবস্থা আরকি! রাতে� বেলায় মহসি� তা� খোঁজ খব� নিতে গেলে তিনি বুঝত� পারে� মহসিনে� আরেক রূপ। এই যে সাধা-সিধা ঠান্ডা মাথা� মহসিনক� তিনি দেখে� কিন্তু তা� মস্তিষ্ক� পাওয়া গে� স্ত্রীকে হত্য� করার পরিকল্পনাকারী মহসিনক� যা� ফল� সে ২য� বিয়� কর� তা� বর্তমা� সঙ্গিনীকে অনায়াসে বিয়� কর� আনতে পারবে। মহসি� যাওয়া� পর দীপা আসলে তিনি দীপাকে বলেন ঘরের সমস্� ইস্ত্রী যে� তাকে দিয়� যায়� দীপা� মুখে এই কথ� শোনা� পর মহসি� স্তম্ভিত হয়ে যায়� তারমান� তা� শ্যালিকা তৃণা� কথাই সত্য�! বুড়োট� মনের খব� পড়ত� পারে� (তৃণা ডাক্তা�, নিশানা� বাবুকে দেখত� এস� নিশানা� বাবু� এই আশ্চর্� ক্ষমতা সম্পর্কে জানত� পারে)
মহসিনে� ধারণ� হল বৃদ্� মানু� দু'দি� আগ� মরলে� অসুবিধ� নেই। যাত্রা করলো তাকে বালি� চাপা দেয়ার জন্য� নিশানা� বাবু টে� পেয়� ভাবলেন দীপা� সাথে খারা� কিছু হত� দেয়� চল� না�! দেবী অংশে জন্ম মেয়েটার! তা� তিনি শেষবারের মত� মস্তিষ্কের স্মৃতি পরিবর্তনের কা� শুরু করলেন। খু� বেশি সময় নে� হাতে � নুসরাত জাহা� নুশা নামে� মেয়েটির সাথে জড়ি� সব স্মৃতি মুছে ফেলত� হব�, দীপা� জন্য প্রচুর ভালবাস� থাকব� এর জায়গায়� সময় কম! মহসিনও নিজে� কা� শুরু কর� দিয়েছে। এই খুনে� স্মৃতি� মুছত� হব�, একজন ভা� মানু� � ধরনে� স্মৃতি নিয়� বাঁচতে পারব� না�
পরদি� সকাল� মহসিনে� ঘু� ভাঙে একটু দেরিতে, সাথে থাকে দীপা� জন্য একরা� ভালবাস�.....
~১৬ এপ্রিল, ২০২১
একদি� নিশানা� বাবু যা� এক্সরে করাতে। যন্ত্রের বে� গোলযোগ হওয়ার কারণ� মাত্রাতিরিক্� রেডিয়েশ� চল� যায় তা� মাথা� ভেতর দিয়ে। ডাক্তা� আর এক্সরে অপারেটকারী মাসু� অবাক হয়ে যায়, লোকট� বেঁচ� আছ� দেখে� কিন্তু এরপর থেকে� সমস্যা দেখা দেয়� নিশানা� বাবু ডাক্তারে� চেম্বারে থাকা অবস্থাতে� কিছু অনুভ� করেন� চেম্বারে নাসিমা নামে এক অল্পবয়সী তরুণী� ছিল। তা� মনের কথ� সব জেনে ফেলেন। খুবই অদ্ভুত বিষয�!
বাড়িত� ফিরে যাওয়া� পর তা� শরী� আর� খারা� হত� থাকে� একরাতে� মধ্যেই তা� মাথা� সব চু� পড়ে যায়, দাঁত খুলে পড়া শুরু হয়। এরমধ্য� তিনি নিশ্চি� হন যে, এক অস্বাভাবিক ক্ষমতাবল� তিনি মানুষে� মস্তিষ্কের মধ্যদিয়� ঘুরে আসতে পারে�; সবার মনের কথ� জেনে ফেলেন। যদিও তা� কাছে এই ব্যাপারটাক� অনৈতিক কা� বল� মন� হয়। তিনি আলোর সাথে মন� মন� কথ� বল� তাকে পড়ালেখা শেখান। দীপাকে দেখে তা� মন� হয� মেয়েটির দেবী অংশে জন্ম, মেয়েটির সাথে খারা� কিছু হওয়� উচিত নয়। এর� মাঝে একবা� তিনি দাঁতের ব্যাপারে জানত� ডেন্টিস্টে� কাছে যা�, আবার তাকে এক্সরে করার জন্য যেতে হয়। তিনি আগের সে� ক্লিনিকে� যান। সেখানে গিয়� মাসু� আর ডাক্তারক� অবাক কর� দেন। একদি� তিনি দেখেছিলে� মানুষে� মস্তিষ্কের সামান্� পরিবর্তন কর� যায়� তা� তিনি ডাক্তা� আর নাসিমা মেয়েটির মস্তিষ্ক� ঢুকে কিছু পরিবর্তন কর� দে� (ভা� মানু� বানানো� চেষ্টা আরকি!)
শেষে� দিকটায� উনার শরী� আর� খারা� হয়ে যায়, যখ� তখ� অবস্থা আরকি! রাতে� বেলায় মহসি� তা� খোঁজ খব� নিতে গেলে তিনি বুঝত� পারে� মহসিনে� আরেক রূপ। এই যে সাধা-সিধা ঠান্ডা মাথা� মহসিনক� তিনি দেখে� কিন্তু তা� মস্তিষ্ক� পাওয়া গে� স্ত্রীকে হত্য� করার পরিকল্পনাকারী মহসিনক� যা� ফল� সে ২য� বিয়� কর� তা� বর্তমা� সঙ্গিনীকে অনায়াসে বিয়� কর� আনতে পারবে। মহসি� যাওয়া� পর দীপা আসলে তিনি দীপাকে বলেন ঘরের সমস্� ইস্ত্রী যে� তাকে দিয়� যায়� দীপা� মুখে এই কথ� শোনা� পর মহসি� স্তম্ভিত হয়ে যায়� তারমান� তা� শ্যালিকা তৃণা� কথাই সত্য�! বুড়োট� মনের খব� পড়ত� পারে� (তৃণা ডাক্তা�, নিশানা� বাবুকে দেখত� এস� নিশানা� বাবু� এই আশ্চর্� ক্ষমতা সম্পর্কে জানত� পারে)
মহসিনে� ধারণ� হল বৃদ্� মানু� দু'দি� আগ� মরলে� অসুবিধ� নেই। যাত্রা করলো তাকে বালি� চাপা দেয়ার জন্য� নিশানা� বাবু টে� পেয়� ভাবলেন দীপা� সাথে খারা� কিছু হত� দেয়� চল� না�! দেবী অংশে জন্ম মেয়েটার! তা� তিনি শেষবারের মত� মস্তিষ্কের স্মৃতি পরিবর্তনের কা� শুরু করলেন। খু� বেশি সময় নে� হাতে � নুসরাত জাহা� নুশা নামে� মেয়েটির সাথে জড়ি� সব স্মৃতি মুছে ফেলত� হব�, দীপা� জন্য প্রচুর ভালবাস� থাকব� এর জায়গায়� সময় কম! মহসিনও নিজে� কা� শুরু কর� দিয়েছে। এই খুনে� স্মৃতি� মুছত� হব�, একজন ভা� মানু� � ধরনে� স্মৃতি নিয়� বাঁচতে পারব� না�
পরদি� সকাল� মহসিনে� ঘু� ভাঙে একটু দেরিতে, সাথে থাকে দীপা� জন্য একরা� ভালবাস�.....
~১৬ এপ্রিল, ২০২১
Sign into ŷ to see if any of your friends have read
কুহক.
Sign In »
Reading Progress
February 9, 2021
– Shelved as:
to-read
February 9, 2021
– Shelved
April 16, 2021
–
Started Reading
April 16, 2021
– Shelved as:
humayun-ahmed
April 16, 2021
–
Finished Reading
Comments Showing 1-4 of 4 (4 new)
date
newest »

message 1:
by
Ëâ
(new)
-
rated it 4 stars
Apr 17, 2021 09:49AM

reply
|
flag

এই কা� আম� অনেক আগের থেকে করি। আম� উনার যত বই পড়ছি তাদে� বেশি� ভাগেরই রচনা লেখা😁
আসলে হইছে কি উন� তো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে এক� না� দিয়ে প্রা� কাছাকাছি কাহিনী� ম্যালা বই লিখছেন তা� এই কাজ। পর� আমার আর কাহিনী মন� করতে কোনো কষ্ট� হব� না😁😪