Sign in with Facebook
Tasfia Promy 's Reviews > বৃষ্টি� দি� ভাড়� বেশি
বৃষ্টি� দি� ভাড়� বেশি
by
by
#পাঠচক্Ѣরিভিউয়ার্�
২০২৫ রিভি�
বিষয�: বই
রিভি�: ২৭
বই: বৃষ্টি� দি� ভাড়� বেশি
লেখক: তানজী� রহমা�
প্রকাশনী: আফসা� ব্রাদার্�
ধরেন, আপনি বাসায় একা। হঠাৎ কর� একটা কালো ছায়� কে সরতে দেখলেন, কেমন লাগব�? এরকম কিন্তু আমার সাথে হয়েছে� অধিকাং� মানুষে� সাথে� কো� না কো� ভাবে কিছু আধ� ভৌতি� ঘটনা ঘট� বলেই আমার বিশ্বাস।
হর� একজন রিকশ� চালক� এক ঘেয়� জীবন তার। সে� রিকশ� টানো� দিনে� টাকা দিনে উঠাও, মালিকক� জম� দা� আর বস্তিত� নিজে� ঘর� ফেরো� এক চাচাতো ভা� আছ� তার। তা� সাথে “ঝাক্কি”র মা� চুরি� ধান্দা� কর�, মাঝে সাঝে�
একদি�, একঘেয়� এই জীবন� আস� আমূল পরিবর্তন� কোত্থেকে উড়ে এস� জুড়� বস� অতিপ্রাকৃত কিছু� তাদে� শে� গন্তব্যে পৌঁছ� দিতে হয� হারুকে� তারা কে� জীবন্ত মানু�, তারা আসলে কী সে প্রশ্ন থেকে যায়� এক মেয়েক� পৌঁছ� দেয়ার কথ� তা� শে� গন্তব্যে কিন্তু সে এক অদ্ভুত দাবী কর� বসে।
গোপা�, পেশায় একজন এ্যাম্বুলেন্� চালক, লাশবাহী গাড়ির চালক� এক বৃদ্ধা� লা� বহ� করতে গিয়� সে এক দুর্ঘটনা� শিকার। সে� দি� সে আবিষ্কার কর� বস� অন্য রক� এক তথ্য� পথ পেয়� যায় টাকা কামাবার। কিন্তু এই কাজে� জন্য তাকে নিতে হব� অনেক সাহসী পদক্ষেপ। আদ� � কাজে সফলত� আসবে তো?
নবী একজন শিক্ষক, অবসর� গিয়েছেন� পাঢ় নাস্তিক। বিশ্বা� অবিশ্বাস বল� কিছু আছ� কিনা কে� জানে না� বিশা� বপুর এই ব্যক্ত� আসলে কী চা� বা কী জানে� তা বোধহয় নিজে� জানে� না� তা� এই বিশা� দেহে� জন্য রিকশায� কে� তাকে নিতে চায় না� কিন্তু হর� তাকে নেয়, আর সেদিনই বদলে যেতে থাকে তা� জীবন�
রমজা� আলী ভূঁইয়�, বিশা� বড়লোক, পরকালে, ইহকালে� বিশ্বাসী� একজন গাড়িচাল� হিসেবে কর্মজীবন শুরু করলে�, এখ� সে বিস্তর সম্পদে� মালিক। তা� ইচ্ছ� আর� বেশি� সাম্রাজ্� চায় সে, আর তা� সঙ্গী কর� নেয়, তা� মেয়ের জামাইকে। সাথে আছ� আর� এক জন�
জ্যোতি� সদ্য যৌবণা। কিছু ঘটনা� প্রেক্ষিতে সে বাড়� ছেড়� বেরিয়� চল� আসে। রা� � টে পর্যন্� গুলশান লেকে বস� থাকে� একদি� সে হরুক� অনুরোধ কর� তাকে তা� গন্তব্যে পৌঁছ� দেবা� জন্য� হর� রাজী � হয়। রিকশ� চালক সে, যত খ্যা� তত আয়। কিন্তু সব যাত্রী গন্তব্যে যায় কী??
বই এর উপাদানের সাথে নামে� এব� প্রচ্ছদে� মি� তেমন নেই। বই এর প্রচ্ছ� দারুন। নামও বে� সুন্দর�
বই এর কাহিনী অত� দ্রু� এগিয়েছে� সময়কা� হিসে� কর� বে� শক্ত� আসলে, এই ঘটনা দু’দিন না দু’মাস, সেটা বোঝা তেমন শক্ত না, আবার সহ� � না� গল্পের প্রতিট� চরিত্রকে, এক� অপরে� সাথে যেভাবে সুন্দর কর� জুড়েছেন, সেটা দারুন। আধুনিক সময়�, চিরায়িত কিছু অতিপ্রাকৃত ব্যাপা� নিয়� আসার এই ক্ষেত্রটাও বে� সুন্দর লেগেছে�
অতী�-বর্তমা�-রহস্�-বিজ্ঞা�-ধর্মের মিশেলে বে� ভালোই। গল্পটা অত� দ্রু� এগিয়েছে, সেটাকে আর� সময় দেয়� গেলে ভালো হত� এক্সপেরিমেন্� হিসেবে ভালো গল্প, কিন্তু অত� দ্রু� না এগিয়ে কিছুটা সময় দেয়� দরকা� ছিল। গল্প এত দ্রু� এগিয়েছে, তা� মেলাতে গিয়� খে� হারাতে হয়। গল্পের প্লট, চরিত্র, সময় সব ছি�, কিন্তু কাহিনীতে সময় দেয়াট� খু� দরকা� ছিল।
না�-প্রচ্ছ�-প্লট খু� একটা মিলব� না, প্রচ্ছ� আর যা� বল� না কে�, ২৫� এর মেলা� মধ্য� সেরা�
বই � সামান্� কিছু বানা� ভু� ছিল। আর এক জনের নামে� ক্ষেত্রে, বা� বা� � � � ব্যবহা� করার কারণ বুঝিনি� শে� পেইজ পর্যন্� এর ব্যাখ্যা খুঁজেছিলাম� ভেবেছিলা�, এর মধ্যেও রহস্� কিছু আছে।
ছোটখাট�, রহস্� উপন্যা� যাদে� ভালো লাগে, তারা পড়ে ফেলত� পারে�, সময় খারা� কাটব� না�
২০২৫ রিভি�
বিষয�: বই
রিভি�: ২৭
বই: বৃষ্টি� দি� ভাড়� বেশি
লেখক: তানজী� রহমা�
প্রকাশনী: আফসা� ব্রাদার্�
ধরেন, আপনি বাসায় একা। হঠাৎ কর� একটা কালো ছায়� কে সরতে দেখলেন, কেমন লাগব�? এরকম কিন্তু আমার সাথে হয়েছে� অধিকাং� মানুষে� সাথে� কো� না কো� ভাবে কিছু আধ� ভৌতি� ঘটনা ঘট� বলেই আমার বিশ্বাস।
হর� একজন রিকশ� চালক� এক ঘেয়� জীবন তার। সে� রিকশ� টানো� দিনে� টাকা দিনে উঠাও, মালিকক� জম� দা� আর বস্তিত� নিজে� ঘর� ফেরো� এক চাচাতো ভা� আছ� তার। তা� সাথে “ঝাক্কি”র মা� চুরি� ধান্দা� কর�, মাঝে সাঝে�
একদি�, একঘেয়� এই জীবন� আস� আমূল পরিবর্তন� কোত্থেকে উড়ে এস� জুড়� বস� অতিপ্রাকৃত কিছু� তাদে� শে� গন্তব্যে পৌঁছ� দিতে হয� হারুকে� তারা কে� জীবন্ত মানু�, তারা আসলে কী সে প্রশ্ন থেকে যায়� এক মেয়েক� পৌঁছ� দেয়ার কথ� তা� শে� গন্তব্যে কিন্তু সে এক অদ্ভুত দাবী কর� বসে।
গোপা�, পেশায় একজন এ্যাম্বুলেন্� চালক, লাশবাহী গাড়ির চালক� এক বৃদ্ধা� লা� বহ� করতে গিয়� সে এক দুর্ঘটনা� শিকার। সে� দি� সে আবিষ্কার কর� বস� অন্য রক� এক তথ্য� পথ পেয়� যায় টাকা কামাবার। কিন্তু এই কাজে� জন্য তাকে নিতে হব� অনেক সাহসী পদক্ষেপ। আদ� � কাজে সফলত� আসবে তো?
নবী একজন শিক্ষক, অবসর� গিয়েছেন� পাঢ় নাস্তিক। বিশ্বা� অবিশ্বাস বল� কিছু আছ� কিনা কে� জানে না� বিশা� বপুর এই ব্যক্ত� আসলে কী চা� বা কী জানে� তা বোধহয় নিজে� জানে� না� তা� এই বিশা� দেহে� জন্য রিকশায� কে� তাকে নিতে চায় না� কিন্তু হর� তাকে নেয়, আর সেদিনই বদলে যেতে থাকে তা� জীবন�
রমজা� আলী ভূঁইয়�, বিশা� বড়লোক, পরকালে, ইহকালে� বিশ্বাসী� একজন গাড়িচাল� হিসেবে কর্মজীবন শুরু করলে�, এখ� সে বিস্তর সম্পদে� মালিক। তা� ইচ্ছ� আর� বেশি� সাম্রাজ্� চায় সে, আর তা� সঙ্গী কর� নেয়, তা� মেয়ের জামাইকে। সাথে আছ� আর� এক জন�
জ্যোতি� সদ্য যৌবণা। কিছু ঘটনা� প্রেক্ষিতে সে বাড়� ছেড়� বেরিয়� চল� আসে। রা� � টে পর্যন্� গুলশান লেকে বস� থাকে� একদি� সে হরুক� অনুরোধ কর� তাকে তা� গন্তব্যে পৌঁছ� দেবা� জন্য� হর� রাজী � হয়। রিকশ� চালক সে, যত খ্যা� তত আয়। কিন্তু সব যাত্রী গন্তব্যে যায় কী??
বই এর উপাদানের সাথে নামে� এব� প্রচ্ছদে� মি� তেমন নেই। বই এর প্রচ্ছ� দারুন। নামও বে� সুন্দর�
বই এর কাহিনী অত� দ্রু� এগিয়েছে� সময়কা� হিসে� কর� বে� শক্ত� আসলে, এই ঘটনা দু’দিন না দু’মাস, সেটা বোঝা তেমন শক্ত না, আবার সহ� � না� গল্পের প্রতিট� চরিত্রকে, এক� অপরে� সাথে যেভাবে সুন্দর কর� জুড়েছেন, সেটা দারুন। আধুনিক সময়�, চিরায়িত কিছু অতিপ্রাকৃত ব্যাপা� নিয়� আসার এই ক্ষেত্রটাও বে� সুন্দর লেগেছে�
অতী�-বর্তমা�-রহস্�-বিজ্ঞা�-ধর্মের মিশেলে বে� ভালোই। গল্পটা অত� দ্রু� এগিয়েছে, সেটাকে আর� সময় দেয়� গেলে ভালো হত� এক্সপেরিমেন্� হিসেবে ভালো গল্প, কিন্তু অত� দ্রু� না এগিয়ে কিছুটা সময় দেয়� দরকা� ছিল। গল্প এত দ্রু� এগিয়েছে, তা� মেলাতে গিয়� খে� হারাতে হয়। গল্পের প্লট, চরিত্র, সময় সব ছি�, কিন্তু কাহিনীতে সময় দেয়াট� খু� দরকা� ছিল।
না�-প্রচ্ছ�-প্লট খু� একটা মিলব� না, প্রচ্ছ� আর যা� বল� না কে�, ২৫� এর মেলা� মধ্য� সেরা�
বই � সামান্� কিছু বানা� ভু� ছিল। আর এক জনের নামে� ক্ষেত্রে, বা� বা� � � � ব্যবহা� করার কারণ বুঝিনি� শে� পেইজ পর্যন্� এর ব্যাখ্যা খুঁজেছিলাম� ভেবেছিলা�, এর মধ্যেও রহস্� কিছু আছে।
ছোটখাট�, রহস্� উপন্যা� যাদে� ভালো লাগে, তারা পড়ে ফেলত� পারে�, সময় খারা� কাটব� না�
Sign into ŷ to see if any of your friends have read
বৃষ্টি� দি� ভাড়� বেশি.
Sign In »
Reading Progress
Started Reading
March 14, 2025
– Shelved
March 14, 2025
–
Finished Reading
