গল্পগুলো পড়ত� গিয়� সবচেয়� সহজে যে ব্যাপারট� লক্ষ্য করলা� সেটা হচ্ছ� লেখক অনেক মুভি দেখেন। নয়পৌর� না� দেখে ভেবেছিলা� কোনো গল্প� পড়া� সময় predict গল্পগুলো পড়ত� গিয়� সবচেয়� সহজে যে ব্যাপারট� লক্ষ্য করলা� সেটা হচ্ছ� লেখক অনেক মুভি দেখেন। নয়পৌর� না� দেখে ভেবেছিলা� কোনো গল্প� পড়া� সময় predict করতে পারব� না� একটাতে� হয়ত� prediction মিলব� না� তব� আমাক� দারুণভাব� ভু� প্রমাণ কর� দিয়েছে। টুকটাক মুভি দেখা� অভ্যেস থাকলেই সব গল্পগুলো কো� দিকে যাচ্ছে সেটা সহজে� predict কর� যায়� predict করতে পারলেই যে খারা� এম� না� বর� উল্টোটাই বেশি মন� হয়৷ সচরাচর ঘট� যাওয়া ঘটনা� বর্ণনা কর� বা ঠিকঠাক শব্দ জোড়� লাগিয়� পাঠককে খুশি কর� একটা বিশা� রকমে� ঝাক্কি� কাজ। লেখক সহজে� উতরে গেছে� এব� বে� ভালোভাবে� করেছেন।�
নয়পৌরের নয়ে� কাটছাট -
এই বই পড়া� আগেই একটা বইতে আম� নিকোলা� গোগলের ডে� সোলস এর কাহিনী জানছিলাম� কাকতালীয়ভাবে নয়পৌরের প্রথ� গল্পের না� ডে� সোলস� এটাও একটা একটা নয়পৌর� ঘটনা� আমাদের সা�-পাঁচ গোনা দিনে কখনো কখনো কাকতালীয় ঘটনা ঘট�, unpredicted শব্দটা� হুটহাট ঢুকে পড়া� অভ্যেস� আছ� মানুশে� জীবনে। এম� বৃত্তে� বাইরের কিছু গল্প� লেখক বলবে� ভেবেছিলাম। যত� অলৌকিক, ব্যাখাতী� কিংব� ভয়ে� গল্প থাকে সেগুলো হয়ত� বৃত্তে� বাইরের ঘটনা।�
জট আর মা� বাজা� গল্প দুটো শেষট� কাছাকাছি� তব� মা� বাজারে জেলি জাতীয় জিনি� থেকে একটা মহামারী� সৃষ্টি হওয়ার আইডিয়� বোধহয় একেবারেই নতুন না� আম� এই টাইপের কিছু মুভি দেখেছি (দুঃখিত, না� বলতে পারছ� না� আমার মন� থাকে না মুভি� নাম।)� দ্বিতীয় জন, বাজি এই দুটা গল্প কে� জানি interesting মন� হয়নি। মন� হয়েছে এই গল্পগুলো তো জানি�!! স্বপ্ন গল্পটা পড়ত� গিয়� তাড়� খেয়েছি। থ্রিলা� পড়ত� গেলে যেমনটা হয� তেমনটা� এক� তাড়� ছুরি ধা�, ডে� সোলস, জটেও খেয়েছি। তব� একটু কম� সবচেয়� interesting মন� হয়েছে সঙ্গী আর সিডি-সংক্রান্� জটিলতা এই দুটো গল্প� সিডি-সংক্রান্� জটিলতা পড়ত� গিয়� বে� অস্বস্তিবো� হচ্ছিলো। � অস্বস্তিটা� গল্পের সার্থকতা� লেখক খু� গভী� কোনো গল্প বলতে চানন� হয়তো। খু� হালক� ধাঁচের নরোম শীতল কিছু গল্প� সে� শীতে� সকালের রোদট� ১০/১১টা� দিকে যেমন কড়া হয়ে জ্বালা ধরায� শরীরে তেমন কিছুই।
সমস্যাটা হয়েছে আম� আসলে অনেক বেশি ছোটগল্� পড়ে অভ্যস্ত। আমার পড়া� অর্ধেকটা� ছো� গল্প� তা� ছো� গল্পের ক্ষেত্রে আমার খুঁতখুঁতানিটাও বড্ড চোখে লাগা� মতো। তাছাড়� আম� প্রথ� সুহা� রিজওয়ানকে পড়েছি� আমার expectations অনেক বেশি� ছি�- উনার অন্য বইগুলো� জন্য� তা� খু� বেশি satisfied হত� পারিনি� তব� জনরা শিফ্টিংয়ে� দি� থেকে হিশে� করলে সুহা� রিজওয়ানকে বাহব� দিতে� হয়। অনেক ক্ষেত্রে এক জনরায় ভালো লিখে� এম� লেখকের অন্য জনরা� লেখা পড়ত� গিয়� বিরক্ত হয়েছি� এই বইয়ের ক্ষেত্রে ব্যাপারট� হয়নি। আমার বইটা� না� এব� ভূমিকা পড়ে� ১০দি� অপেক্ষ� করতে করতে expectations আকাশ ফুঁড়ে পৃথিবী ছেড়� বে� হয়ে গেছিলো বোধহয়� সেইটাই পড়া� সময় গোলমাল বাঁধালো।
ছোটগল্পে� রেটি� দেওয়া বে� মুশকিলের কাজ। তা� মা� করবে� এই ব্যাপারে।�...more
আমরা হরহামেশা� গল্পের মধ্য� থাকি� মাঝে মাঝে মন� হয� জীবন থেমে আছ�, সময়টা বোধহয় একটু ধী� তব� কিছু� থেমে থাকে না এব� সাথে সাথে গল্প� উৎপাদন হত� থাকে� আমরা হরহামেশা� গল্পের মধ্য� থাকি� মাঝে মাঝে মন� হয� জীবন থেমে আছ�, সময়টা বোধহয় একটু ধী� তব� কিছু� থেমে থাকে না এব� সাথে সাথে গল্প� উৎপাদন হত� থাকে� আমার বই পড়া� কারণগুলো� একটা নতুন কিছু� খোঁজ পাওয়া বা জানাশোনা সেটআপে বস� ভিন্� তালে গল্প করার ওয়েটা জানা� এই বই পড়ত� গিয়� হতাশ হইনি বর� ভীষণ বিরক্ত হয়েছি� আম� expectations বলতে কিছু রাখিনি (স্বভাবতই বর্তমা� লেখকদে� বই পড়া� সময় রাখি� না), তা� এত� বিরক্ত হব� বুঝত� পারিনি� এই বইটা প্রকাশ করার কোনো কারণ লেখক আদতে� খুঁজ� পেয়েছেন কিনা জানা� আগ্র� আছ�!! একজন লেখক তখনই তো বই প্রকাশ করেন যখ� সে confident থাকে যে সে পাঠকদে� ভালো কিছু দিচ্ছে� এই সেইম সেটআপে� গল্প আলভী আহমেদে� কাছে বারবার শুনে এসেছি। আলভী আহমেদে� স্টোরি বিল্ডি� বা ক্যারেক্টা� বিল্ডি� আমার ভালো মন� হয়েছিলো "গোস্টরাইটা�" পড়ে� সে বইয়ের প্লট অসাধার� তব� শেষট� জঘন্� ছিল। এই বই পড়ত� গিয়� মন� হচ্ছিল� আম� বোধহয় পোকা� শিখত� বসেছি। হঠাৎ হঠাৎ মন� হচ্ছিল� বাংল� কমার্শিয়া� সিনেমা দেখছি।
একটা তারা দিতে� আমার কষ্ট হচ্ছ�, কারণ আম� সময় দিয়� পড়েছি এব� বইটা শে� করার জন্য নিজেকে পু� করেছি।...more
প্রথ� কথ�- লেখনী অসম্ভব রকমে� সাদামাটা আর সাবলীল। অনেক সময় হয� না(?)- আয়নার সামন� কিংব� এক� বস� কোনো গল্প বানিয়� বানিয়� নিজেকেবই: হি�
লেখক: সৈকত দে
প্রথ� কথ�- লেখনী অসম্ভব রকমে� সাদামাটা আর সাবলীল। অনেক সময় হয� না(?)- আয়নার সামন� কিংব� এক� বস� কোনো গল্প বানিয়� বানিয়� নিজেকে শোনাচ্ছি বা হয়ত� মা তা� বাচ্চাকে বানিয়� গল্প বলছে� তো বলছেনই; সে� গল্পের আর শে� হয� না� তব� শুনত� ভালো লাগে-তেমন কিছু� ভূমিকায় পড়লাম লেখকের পরিকল্পি� ত্রয়ী� এট� প্রথ� উপন্যাস। সেক্ষেত্রে আম� পরের দুইট� বইয়ের জন্য মুখিয়� থাকবো৷ পড়ত� গিয়� অনেক অনেকগুলো নতুন সিনেমা� না� পেলা�, বইয়ের খোঁজ পেলাম। একটা সাবলী� বাস্তব চট্টগ্রামে� গল্প পড়লাম� তব� ত্রয়ী বানানো� উদ্দেশ্য� লেখা হয়েছে বলেই হয়ত� সব চরিত্রগুলো পুরোপুরি সম্পূর্ণ হয়নি। বইয়ের দু�-তৃতীয়াংশে এস� পড়েছি তখনও দেখছিলাম নতুন চরিত্র ঢুকে পড়ছে। তখ� সত্যিই একটু গুবলেট হয়ে খে� হারিয়� ফেলছিলাম� উপন্যাসে� তৈরি কর� সময়টায় আমিও বাস্তব ছিলা� কিছুদিন। আমাদের একটা সময় এসেছিল� যখ� আমরা প্রচুর সিনেমা নিয়� কথ� বলতা�, নানা জায়গায় ঢু� মারতাম, নতুন কিছু� খোঁজ করতা� আর তাড়� দিয়� বই পড়তাম� বই, সিনেমা এখনো রয়ে গেছে তব� � যে রাত্রিরে তাড়াহুড়োয় শে� হওয়ার আর সকালের অপেক্ষাগুল� নেই। একটা নতুন বই কিংব� মুভি দেখে সেটা নিয়� কথ� বলার তাড়� নে�, কখনো হয়ত� মানুশও থাকে না� তা� জীবন্ত নিজেকে এব� স্মৃতি হয়ে যাওয়া আশপাশটাকেও কয়েকবার বইয়ের অক্ষরে দেখেছি� Effortless writing বল� যে ব্যাপারট� আছ� সেটা পরোখ করেছ� এই বই পড়ত� পড়তে। প্রথমদিক� একটু ধরতে অসুবিধ� হচ্ছিলো। কারণ এই ধরনে� লেখা খু� একটা পড়া হয়ন� আর বইয়ের পৃষ্ঠা সংখ্যা দেখে আম� ভেবেছিলা� খু� কম চরিত্রের গল্প কর� হবে। লেখকের প্রথ� উপন্যাস। পড়া� সময় একবারও মন� হয়ন� এটা।
বইয়� চেনা চট্টগ্রামে� অলিগলিতে গল্পরা জো� বেঁধ� ঘুরছে। একাধিক অলিখিত বা নামহী� অনেক সম্পর্কে� জটিলতা� আনাচ� কানাচে ভর� রেখেছে বইটার। শামস উল মমী�, শ্যামলী, বিমল� এই চরিত্রগুলো� ডিটেইল নেই। অনেককিছু বোঝা� বা জানা� বাইর� থেকে গেলে� আমার এই বইটাকে ভালো লাগা� প্রধান কারণ মন� হয়েছে লেখনী৷�
এর বাইর� খু� দারু� একটা কথ� পেলা�- “বিয়ে� পর কাউক� ভালো লাগল� সেটাতে কি পার্টনারকে ঠকান� হয�?�
বইয়ের প্রকাশনা প্রিন্টপুকুর� এই প্রকাশনা� বই আগ� একটা পড়েছিলাম। ওদের ছাপা� অক্ষ� বে� বড়ো� তা� পড়ত� অসুবিধ� হয়। ...more
স্মৃতি শব্দটা� পরের শব্দ বোধহয় শৈশব কিংব� ছেলেবেলা, শিশুকাল। আমার এই শব্দগুলো� রং বরাবরই হালক� উজ্জ্ব� সবুজ-হলুদ� আমার শৈশব শীতে� কুয়াশায� ঘেরা নয়তস্মৃতি শব্দটা� পরের শব্দ বোধহয় শৈশব কিংব� ছেলেবেলা, শিশুকাল। আমার এই শব্দগুলো� রং বরাবরই হালক� উজ্জ্ব� সবুজ-হলুদ� আমার শৈশব শীতে� কুয়াশায� ঘেরা নয়ত� তি� চা� অক্ষরে� মারপিট আর দুপুরে আম্মুক� ফাঁক� দিয়� আনাসের সাথে দাপিয়� বেড়ানোতেই ডোবা� আম� স্মৃতিগদ্য, আত্মজীবনী পড়ত� বরাবরই মুখিয়� থাকি� খোঁজ কর� সবসময় কোথায় পুরোনো শীতোষ্� স্মৃতি� সুবা� ছড়াচ্ছে, কোথায় কে� তা� খু� সাদামাটা জীবনের গল্প বলছে কোনো তাড়� ছাড়�, সংকো� ছাড়� নিজে� ভুলে� কথ� স্বীকা� করছে!
“আমি আসলে এম� সবকিছু হত� চাইতাম যা কখনো� হত� পারব না� ফল� হবার চেষ্টা� ছি� না, কেবল স্বপ্ন ছিল। এখনো রাডা� ছাড়াই আছি। এখনো নিয়মি� কতোকিছ� হত� চাই। যেমন একদি� সন্ধ্যার পর থেকে গভী� হাওয়া� পেটে� ভেতর বস� তারে� বীণা হত� মন করল। ভাবছ� যদ� হত� পারতাম সস্তুর, সারেঙ্গি বা ভায়োলিন, তব� এই গভী� হাওয়া� রাতে তুমি কি আমায� বাজাতে না? আমার তারে কি তুলত� না পৃথিবী� গভীরত� বেদন�?�
পড়ত� পড়ত� নিজেকে ট্রিনিটি ভাবছিলাম� আর মন� হচ্ছিল� একজন নীরব নির্ঝরের সাথে গল্প করছি� মূলত শুনছি। এত� মায়� কর� লেখে�!! মাঝে মাঝে তালহার� কথাবার্ত� ভালো লাগছিল� না� তব� জীবনের সত্য গল্প কিনা!! মন� হচ্ছিল� একজন ভীষণ এক� মানুশে� জীবনের উজ্জ্ব� কিংব� মানুশময় সময়ের কথ� বল� বল� সে� সময়টাকে জীবন্ত করছে� নিজে� কাছেও। কখনো বলছে� মায়ের শাড়ির গল্প, কখনো সন্ধ্যার শাদা শাদা রাজহাঁসে� গল্প হয়ত� কখনো আনমন� ডায়েরির পৃষ্ঠায় চো� বুলিয়� সাঁঝের বেলায় বিষন্ন হয়ে পুরোনো গল্প� ডু� দেওয়া কিংব� জ্বরের ঘোরে জ্বরের স্মৃতি আওড়ান�- সব� একটা সময়ের পর রূপকথা� মতোন ঠেকে� এসবই নিজে� জীবন� ঘট� মাঝে মাঝে ভাবত� অবাক লাগে�
নির্ঝরদা� “বনভাঙ� গান� প্রথ� পড়েছিলা� বোধহয় ২০২১ সালে� সে� তখ� থেকে এখ� পর্যন্� উনার লেখা পড়ত� গেলে� আম� উনার জীবনের ছা� পাই। হয়ত� এট� আমার নিজেরই তৈরি করা। তব� এই স্মৃতিকথ� পড়ত� পড়ত� আমার নির্ঝরদা� বে� অনেককট� ছোটগল্পে� কথ� মন� পড়েছে� কিছু বইয়ের গল্প থেকে, কিছু হুটহাট কর� এমনিতে� মন� পড়েছে�
নামট� শুনল� যতোট� ক্ল্যাসি মন� হয� ভেতরের কথাগুল� ঠি� ততোটাই সাধারণ একজন সাদামাটা মানুশের। যা� কাউকেই মুগ্� করার তেমন তাড়না নেই। আমার বরাবরই বইয়ের শে� কট� পৃষ্ঠা পড়ত� মন খারা� করে। অনেক সময় বইটা শে� হয়ে যাচ্ছে বল�, অনেক সময় গল্পের কারণে। এই বইটা� শে� কট� পৃষ্ঠা পড়ত� বে� সময় নিয়েছ� আর চাইছিলাম� যে� শে� না হয়।...more
**spoiler alert** পুরো বইয়ের নানা� জায়গায় লেখিকাকে বারবার স্বামী� পুরষ্কার না পাওয়া� ব্যাপারে কথ� বলতে দেখেছি (তা� ধারণ� তা� স্বামীকে ষড়যন্ত্� কর**spoiler alert** পুরো বইয়ের নানা� জায়গায় লেখিকাকে বারবার স্বামী� পুরষ্কার না পাওয়া� ব্যাপারে কথ� বলতে দেখেছি (তা� ধারণ� তা� স্বামীকে ষড়যন্ত্� কর� পুরষ্কার দেওয়া হয়ন�) এব� বারবার� বিরক্ত হয়েছি� একজন লেখককে সব্যসাচী বল� স্বীকৃতি দেওয়া হয�- এর থেকে বড� পুরষ্কার আর হত� পারে!!!
জন্মদি� কিংব� মৃত্যুদি� পালনের মধ্যেও আম� বিশে� কিছু দেখত� পা� না� যে দেশে রবীন্দ্রনাথের জন্মদিনে দুইদ� ঝগড়� কর�, ধর্ম নিয়� টানাটানি কর� সে দেশে এস� চিন্তা আসলে বাড়াবাড়ি� মন� হয়। তাছাড়� সৈয়� শামসুল হক ছাড়াও আমাদের দেশে আর� লেখক আছেন� তাহল� তাদে� জন্মদি�, মৃত্যুদিনও পালন করতে হব� যদ� এভাব� ভাবি আরকি� এম� জো� কর� মানুশে� মধ্য� ভালোবাসা জাগানো যায় না বর� একজন সব্যসাচীকে এভাব� আসলে অপমা� কর� হয়। এভাব� পুরষ্কারের কথ� ভাবল� জীবনানন্� দা� তো তাহল� তেমন কোনো ভালো কবিই নন�
শান্তিনিকেতন থেকে পাথর চুরি কর� আন�, নিজে� লেখা� ঘর� কারো ঢুকা পছন্� না কর� বা লেখালেখি নিয়� মগ্ন থাকা� গল্পগুলো� মাধ্যম� ভীষণ দারু� একজন মানুশক� পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন�...more