বিশা� এক পরিবার� শাহাদুজ্জামানে� ভাষায় আশরাফুন্নেসা� তৈরি প্রতিষ্ঠান� কাহিনী নান্টু� হলেও গল্প অনেকগুলো� মূ�সমাজতন্ত্রের রক্ত� বা� কর� কর্নেলের গল্প-
বিশা� এক পরিবার� শাহাদুজ্জামানে� ভাষায় আশরাফুন্নেসা� তৈরি প্রতিষ্ঠান� কাহিনী নান্টু� হলেও গল্প অনেকগুলো� মূ� নায়� তাহে� হলেও আর� আর� নায়কে� আর্বিভাব হয� গল্পের পরদে পরদে� পুরো পরিবারের প্রত্যেক� একজন একজন নায়ক। তা� এই গল্প শুধু তাহেরের।
তাহেরে� রক্তেই ছি� মা�, ক্যাস্ট্রো, চে গুয়েভার�, লেনি�, মার্ক্সে� আর্দশ। সমাজতন্ত্রের রক্ত� হয়ত� জন্ম হয়েছিলো তাহেরের। কমিউনিস্� মেনিফেস্টোতে� তাহেরে� বসবা� ছিল। মুক্তিযুদ্ধে অসী� সাহসীকতার পরিচয় পাওয়া যায়� বীরউত্তম উপাধ� পাওয়া এই অসী� সাহসী মুক্তিযোদ্ধা� স্বাধীনত� পরবর্তী সময়� দেশে বৈজ্ঞানি� সমাজতন্ত্র তৈরি করার জন্য ফাঁসির দঁড়িত� জীবনকে ঝুলিয়� দিতে হয়েছিলো�
তাহেরে� শরীরে� প্রতিট� মজ্জায�, রন্ধ্র� ছি� দেশপ্রেম� তা� আগ� থেকে� পরিকল্পন� কর� পাকিস্তা� আর্ম� জয়ে� করে। যাতে দেশে যুদ্� হল� সরাসরি গেরিলা যুদ্ধে অং� নিতে পারে� নিজে� পুরো পরিবারকে� ওভাব� ট্রেনি� দেয়� আশরাফুন্নেসা� পুরো পরিবারটা� ছি� রাজনৈতিক পরিবার� তাহেরে� বড� ভা� ছাড়� পুরো পরিবার যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন� ক্ষুদিরামে� কাহিনী যাকে প্রভাবিত করেছিল� সে� কৈশোরকালই। তখনই ইতিহাস বুঝে গেছিলো বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ সব টার্নে� তাহে� থাকব� এব� সেটা বে� গুরুতর ভুমিকা নিয়েই� দ্বিতীয় সিপাহী বিপ্লবের মূ� চরিত্র� ছি� তাহের।
তাহে� কখনো� জানত� না কি হব�- কখনো ভাবত� না তা� সাথে কি হত� পারে� স্বাধীনতার আগ� ভেবেছে দেশক� স্বাধী� করতে হব� এব� স্বাধীনত� পরবর্তী সময়� ভেবে গেছে তা� দেশে বৈজ্ঞানি� সমাজতন্ত্র তাকে প্রতিষ্ঠ� করতে হবে। শ্রেণি বৈষম্য দূ� করতে হবে।
অভিশপ্� নভেম্ব�-
নভেম্বর। তাহে� জন্মের মাস। তব� এই মাসট� বোধহয় তা� জন্য বিশেষভাব� অভিশপ্তই ছিল। বিজয়ে� দ্বারপ্রান্ত� গিয়েও নির্মমভাবে তাহেরক� হারত� হয়েছে� ঈশ্ব� জিতত� দেনন� এই মহানায়ককে� ১৪� নভেম্ব� স্ত্রী লুৎফাক� কথ� দিয়েছিলেন� জিতবেন এম� আত্মবিশ্বা� নিয়� পাকসেনাদের উপ� চরমভাব� আঘাত হানত� হানত� পা হারান। এমনই আরেক নভেম্বরে অনেক পরিকল্পন�, সৎ-উদ্দেশ্য আর আত্মবিশ্বা� নিয়� এগিয়ে গিয়েও জিয়ার বিশ্বাসঘাতকতায� তাহেরক� ফাঁসির দঁড়� অবধি যেতে হয়েছিলো৷�
তব� তাহেরর� মর� না� বাংলাদেশের সমাজতন্ত্রের গভী� ইতিহাস�, মুক্তিযুদ্ধে� প্রকৃত ইতিহাস�, দেশপ্রেমিকের উজ্জ্ব� দৃষ্টান্তে তাহেরর� বেঁচ� থাকে� আমৃত্যু।
বিজয়ে� জুলা�-
“জন্মেছি সারা দেশটাক� কাঁপিয়ে তুলতে� কাঁপিয়ে� গেলাম। জন্মেছ� তাদে� বুকে পদ্মচিহ্� আঁকব বল� এঁকে� গেলাম। জন্মেছ� মৃত্যুকে পরাজিত কর� বল� করেই গেলাম। জন্ম আর মৃত্যু� দুটো বিশা� পাথর রেখে গেলাম। সে� পাথরের নিচে শোষক আর শাসকের কব� দিলাম। পৃথিবী অবশেষে এবারের মত� বিদায় নিলাম।�
তাহে� ফাঁস� হয� ২০� জুলা�, ভো� �:০১� মৃত্যু� আগ মুহূর্তে� একটা স্বাধী�, সুস্� রাষ্ট্রে� আশ� রেখে গেছিলে� তাহের। ফাঁসির আগ� কবিত� আবৃত্ত� করেছিলেন� এই ঘটনাতে� তাহেরক� অনেকখানি চেনা যায়� তাহে� বস্তুত হেরে যাননি। নিজে� জীবন ভিক্ষা চাননি। ঈশ্বরে� বরাদ্দকৃ� শ্বাসগুলোই নিয়েছেন� আর নতুন কর� বাঁচতে চানন� বলেই জিয়� কিংব� সায়েমের কাছে জীবন ভিক্ষা� জন্য আবেদ� করেননি�
কোনো যুক্তি কিংব� আই� তাহেরক� ফাঁস� দেয়নি� তাহেরক� ফাঁস� অবধি নিয়� গেছে তা� নিজে� তৈরি কর� সরকার। মেইনলি জিয়ার বিশ্বাসঘাতকত�, জাসদের অন্যান্য নেতাদে� নিরুত্তা� পদক্ষেপ।
অস্থিরতা� আর্বিভাব-
“আমি কা� কাছে যাবো, কোনোদিকে যাবো? অধঃপতনের ধু� সবদিকে, সভ্যতা� সেয়ান� গুণ্ডা� মত মতবা�, রাজনীতি, শিল্পকলা শ্বা� ফেলছ� এদিক ওদিক শহরে� সবদিকে সাজানো রয়েছে শুধু শানি� দুর্দি�, বন্য� অবরো� আহ� বাতাস। আম� কা� কাছে যাবো? কোনোদিকে যাবো?�
আবুল হাসানে� লেখা “রাজ� যায় রাজা আসে� বইয়ের কবিতা।
৭১ সালে� বিজয়ে� পর বাঙালীরা ভেবেছিলে� হয়ত� এটাই তাদে� শে� লড়াই। এবার তারা বাঁচতে পারবে। তব� একটা নতুন দে� প্রতিষ্ঠার লড়া� তো সব� শুরু� তারা দেশে� দায়িত্ব দিলে� তাদে� বঙ্গবন্ধুকে। লেখকের ভাষায় বঙ্গবন্ধুর ছি� বাংলাদেশের প্রত� এক ধরনে� অধিকারপ্রব� ভালোবাসা� যেটা অবশ্যই ভয়ংকর� সাথে ক্ষমতা� লোভও ছিল। আমার তো মন� হয� বঙ্গবন্ধুর লিডা� হওয়ার যোগ্যতাই ছি� না� এমনক� ২৫ মার্� রাতে� ডিসিশনটাকে� আমার বুলশিট মার্কা ডিসিশন মন� হয়েছে� বঙ্গবন্ধ� থাকল� সাধারণ মানু� একটা ভরসা� জায়গা পেতো� যুদ্ধে� নেতৃত্� দেওয়া� জন্য তো একজন পরিচিত এব� আস্থ� রাখা যায় এম� মু� দরকা� ছি� সেসময়� তাছাড়� যুদ্� চলাকালী� সময়� খন্দকা� মুশতাক আর শে� মণির তাজউদ্দী� আহমেদে� সাথে পদ নিয়� � সময়� উদ্ভ� চুলোচুলিটা হত� না হয়তো। এই খন্দকা� মুশতাক যখনই বলেছিল� তাকে মক্কায� দিয়� আসতে তখনই যদ� মক্কায� দিয়� আস� হত� এতোগুল� মৃত্যু আসতো না� এই খন্দকা� মুশতাক বাংলাদেশের ইতিহাসের বোধহয় শ্রেষ্� ভিলেন।
জিয়াক� বললে যে লাইনটা মাথায় আস�-
“যখন ফলাফ� অস্পষ্� তখ� খানিকট� নিরাপদ দূরত্ব থেকে শে� মুহূর্� পর্যন্� সব রক� পথ খোলা রাখা জিয়ার স্বভাবের একটা বৈশিষ্ট্য।”�
জিয়ার বুদ্ধিমত্তার প্রশংস� না কর� পারা যায় না� তব� প্রথ� থেকে খেয়াল করলে মন� হয� ভীতু ব্যক্তিত্বের� কোনো সরাসরি আন্দোলনে সে নে� তব� নীরব� সবাইকে� সমর্থন জানিয়েছে। ওস্তাদের মা� শে� রাতে কথাট� জিয়াক� দিয়� বুঝলাম� তাহেরে� পুরো পরিষ্কার পরিকল্পন� নষ্ট কর� দিয়েছ� তো দিয়েছ� সাথে তাহেরকেও একেবার� শে� কর� দিয়েছে।
আত্মপক্ষ সমর্থন
আমার বইটা বায়াস� মন� হয়েছে� শাহাদুজ্জামানে� অসাধার� লেখনীতে মুক্তিযুদ্ধে� ইতিহাস, তাহেরে� heroic কাজকর্� সব� খু� শান্� সময় নিয়� আরাম� পড়ত� পেরেছি� আনিসুল হকের “মা� পড়ে লাস্� এম� অঝোর� কেঁদেছিলাম� তাহেরে� পরিবারের মত� আমিও যে� চাচ্ছিলা� একটা মিরাকল হোক। যদিও আম� জানতাম তাহেরক� মরতে� হবে। আম� যে� আসলে� চাইছিলাম এট� ফিকশ� হয়ে যাক। তব� এইটু� ব্যাপা� ক্লিয়ার- তাহেরে� সিদ্ধান্তে অবশ্যই ভু� ছিল। হয়ত� ওয়েটা� ঠি� ছি� না� তব� তাহেরে� আপোষহী� আচরণ আমাক� বারবার মুগ্� করেছে৷ বইয়ের শে� �/� পৃষ্ঠা আমাক� অবাক করেছে। শাহাদুজ্জামানে� বিস্তর পড়াশোনা দেখে আম� অবাক এব� সিরিয়াসলি হিংস� করেছি। সাথে এটাও মন� হয়েছে তাহেরও অনেক পড়াশোনা করেছে। ...more
উনবিংশ শতাব্দীতে ইংরে� কব� রুডইয়ার্ড কিপলিং কলকাতা দেখত� এস� ভয়াবহ অভিজ্ঞতা নিয়� হোটেলে ফেরা� পথ� চৌরঙ্গ৶ পেরিয়� সেন্ট্রা� এভিন্যুর সামন� দাড়িয়েউনবিংশ শতাব্দীতে ইংরে� কব� রুডইয়ার্ড কিপলিং কলকাতা দেখত� এস� ভয়াবহ অভিজ্ঞতা নিয়� হোটেলে ফেরা� পথ� চৌরঙ্গ৶ পেরিয়� সেন্ট্রা� এভিন্যুর সামন� দাড়িয়ে বলেছিলেন- “All good Calcutta has gone to bed, the last tram has passed, and the peace of the night is upon the world. Would it be wise and rational to climb the spire of that kirk and shout: O ture believers? Decency is a fraud and sham. There is nothing clean or pure or whole- some under the stars, and we are all going to perdition together- Amen!�
উপন্যাসে� শেষট� ঠি� এভাব� হয� এব� একটা দা� কেটে দিয়� যায় মনে। শংকরের চাকর� হারানো আর সত্যসুন্দরদা� প্রেমিকা সুজাতা মিত্রে� মৃত্যু� খব� দিয়� উপন্যাসট� যে� বেঁচ� থাকত� চাইলো।
উপন্যাসট� শুরু হয� ঠি� সেখানটাই “ক� অজানারে� উপন্যাসে� শে� যেখানে� কিছু বই হয� এম� যেগুলো পড়ত� গেলে মন� হয� যে� কারো সাথে বস� গল্প করছি� কে� তা� জীবনের খু� গুরুত্বপূর্ণ সময়ের সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন। সে� সময়কা� মন� লেগে থাকা মানুষগুলোর কিছু আনন্দে� হয়ত� কিছু বিষাক্� নয়তোব� কিছু হতাশার স্মৃতি আওড়াচ্ছেন কখনো অগোছালোভাব� আবার কখনও হয়ত� খু� গুছিয়� বলছে� সাজাচ্ছে� স্মৃতিগুলোকে� দুটো বই� এমন।
এই বইটা পড়া� আগেই আম� সৃজি� মুখ্যার্জী� “শাহ জাহা� রিজেন্সি� মুভিটা দেখে ফেলেছিলা� যেটা এই উপন্যাসটাক� কেন্দ্� করেই বানানো� তো আম� আলাদ� কর� চরিত্রগুলোকে কল্পনা করতে পারিনি� স্যাটা বো� আমাদের আবির চট্টোপাধ্যায�, শংকরকে পুরোটা টাইম পরমব্র� ভাবত� আসলে� কষ্ট হচ্ছিল না, সুজাতা’র চরিত্র� অভিনয় করেছিলেন পায়েল আর সবচেয়� বেমানা� লেগেছি� অঞ্জ� দত্তকে� যাকে মার্কোপোলো� চরিত্রের সাথে মেলাতে পারছিলাম না� খারা� অভিনয় করেছ� এম� পাপে� কথ� বলছি না� শংকর মার্কো� চেহারা� যা বর্ণনা দিয়েছিলেন সেটা মিলানো যাচ্ছিলো না এই আরকি� এখান� অবশ্যই পরিচাল� চাইলেই বইয়ের কিছু অং� পরিবর্তন করতে� পারে� স্বতঃস্ফূর্ততা� সাথে� এব� সৃজি� এট� বরাবরই ভালো করেন� করবী আর অনিন্দ্যের চরিত্র� অভিনয় করেছেন স্বস্তিক� আর অনির্বাণ� মুভিটা দেখত� পারেন। চমৎকার একটা মুভি� গা� আর সৃজিতে� আরোকবা� প্রেমে পড়ে যাবে� মাস্ট। যদিও চৌরঙ্গ৶’র ছোট্� একটা পার্� নিয়� মুভিটা নির্মিত।
এট� ছাড়াও “চৌরঙ্গ৶� বল� পিনাকি ভূষণ মুখ্যার্জী’র পরিচালিত আরেকটা মুভি আছে। এই উপন্যাসকেই কেন্দ্� করেই� ওটাও ভালো লেগেছে�
সত্যসুন্দর বস� ওরফে শাহজাহানের স্যাটা বো� শংকরের খু� কাছে� ছিল। তাদে� ঠাট্টা, এক�-অপরক� বুঝত� পারা� মায়াগুল� শংকরের জীবনের জায়গা� খালি স্থানগুলোক� পূরণ করেছে। অসম্ভব দৃঢ় এই মানুষও এক� পথ� স্থায়ী না হয়ে ছিটক� পড়ে অন্য রাস্তায়� শংকর আবার এক� হয়ে পড়ে�
এর মাঝে শাহজাহানের ব্যান্� দলের প্রধান গোমেজে� আর্দ� মোৎসার্ট, বিঠোফেন। তাদে� মত� একজন হত� চান। শংকরকে শোনাতে চাইতেন বীঠোফেনে� নাইন� সিমফনি- the most gigantic instrumental work extant. কথায� কথায� আপ� মনেই বলতে�- “তাহলে হান্ডে� এব� বাক্ কী দৃষ্টিশক্ত� হারিয়� ফেলে�? তাহল� কি বীঠোফে� কালা হয়ে যা�? মানব সভ্যতা� এই সুদীর্� ইতিহাস� আর একজন� বীঠোফে� সৃষ্টি হয়নি। যদ� আপনি পৃথিবী� মধুরতম সিমফনি শুনত� চা� তাহল� বীঠোফে� যে �'টি রেখে গিয়েছেন তা� আপনাকে শুনত� হব�; যদ� আপনা� এম� পিয়ান� ফোর্� সোনাটা শোনবার লো� থাকে যা� কো� তুলন� নে�, তাহল� বীঠোফেনে� বত্রিশটা� মধ্যেই একটা পছন্� করতে হবে। আর স্ট্রি� কোয়ার্টেট? সেখানে� আপনা� ভরসা তাঁর সতেরোট� রচনা� আর অত� সাধারণ উপায়ে যদ� অসাধার� শব্দঝংকা� সৃষ্টি� রহস্� আপনি আবিস্কার করতে চা�, তাহল� ঘরের মধ্য� তালা দিয়� নির্জন� বস� বস� আপনাকে হান্ডেলে� পুজো করতে হবে। একবারে তিনি হয়ত� অনুগ্র� করবে� না� কিন্তু আপনাকে হতাশ হল� চলবে না� ধৈর্� ধর� বস� থাকত� হবে। তারপ� একদি� এমনই কোনো অন্ধকা� এব� আলোর মিলন মুহূর্তে আপনি বুঝত� পারবেন বীঠোফে� কে� বলেছিলেন- Go and learn of Handel how to achieve great effects with simple means.� তারপরও গোমেজে� গুরু ছিলে� দরিদ্র মোৎসার্ট� হয়ত� মাঝে মাঝে গ্রমোফোনের উপ� মোৎসার্টের রিকুয়েম চড়াতে চড়াতে গোমে� মোৎসার্টের কথ� ভাবতেন আর বলতে�- “তাঁ� শে� কথ�,- Did I not tell you that I was writing this for myself?�
অথবা কখনো সে� স্মৃতিতে করবী গু� আর অনিন্দ্যকে হাতড়ে শংকর বে� কর� আনতে� জীবনের মধুরতম ক্ষণ, যখ� অনিন্দ্য তাদে� বই বে� কর� শোনাতে�-
“মানুষের� বারবার পৃথিবী� আয়ুতে জন্মেছ�
নব-নব ইতিহাস-সৈকত ভিড়েছ�,
তবুও কোথায় সে অনির্বচনীয়
স্বপ্নের সফলত�-নবীনত�-
শুভ্� মানবিকতা� ভো�?�
সেখানটাই করবী� মৃত্যু, অনিন্দ্য� আবার বিয়� এস� নতুন পৃষ্ঠা জোড়� লাগিয়েছে।
সরাবজী জীবন বিত্তান্� নিয়� বিস্তর আলাপ জুড়েছিলেন লেখক� সে গল্প আবার হবস’র কা� থেকে শোনা।�
ন্যাটাহারি বাবু� আফসো� মাঝে ভাবিয়েছ�, আবার মাঝে হাসাতে� ছাড়েনি।
মর্কোপাল� জীবন বিত্তান্তও আমাক� ভাবিয়েছ�, কাঁদিয়েছে�
সবশেষে আবার স্যাটা বো� আর সুজাতা� গল্প� এস� দেখা যায় স্যাটা বোসে� মত� শক্ত মনের মানুষক� হারিয়� দিলে� শংকরের সুজাতাদি� যা� কথার উত্ত� দিতে পারেনি স্যাটা বোস। যা শংকরের বিস্ময়ে� কারণ হয়েছি� এব� সে� বিস্ময� কাটাতে ভিক্টর হুগো� কাছে ফিরে যেতে হয়। হুগো বলেছিলেন- “The first symptom of love in a young man is timidity; in a girl it is boldness. The two sexes have a tendency to approach and each assumes the qualities of the others.� এখানেই শংকর আর সত্যসুন্দর বোসে� রাস্তা আলাদ� হয়।
সবশেষে হয়ত� এটাই সত্য�- “a bar is a bank where you deposit your money and lose it; your time and lose it; your character and lose it; your self-control and lose it; your own soul and lose it.�...more